আপনারা সালাতুল ঈদের ৬ তাকবীর কোথায় পেয়েছেন? আমরা যে ৬ তাকবীর বলি এর পক্ষে কোনো সহীহ হাদীস আছে কি? সালাতুল ঈদের ১২ তাকবীরের হাদীস নাকি সহীহ? সালাতুল ঈদ ৬ তাকবীর নাকি ১২ তাকবীর? ইত্যাদি ইত্যাদি এ জাতীয় প্রশ্ন বর্তমান সময়ে অনেকেই করে থাকেন। এসকল বিষয়ের উপর কুরআন ও সহি সুন্নাহ ভিত্তিক বিস্তারিত আলোচনা এবং সেই সাথে হাদীসের সনদ বিচার পদ্ধতি এবং এ পদ্ধতিতে সালাতুল ঈদের তাকবীর বিষয়ক হাদীসগুলোর সনদ বিচার বিষয়ে, এই বইটিতে স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) বিস্তারিত তুলে ধরেছেন। আশা করি বইটি আমাদের দেশে হাদীস চর্চার ক্ষেত্রে নতুন ধারার সূচনা করবে। সাথে সাথে সালাতুল ঈদের তাকবীর বিষয়ে আমাদের সমাজে প্রচলিত বিতর্ক, দলাদলি ও বিভক্তি দূর করতে সাহায্য করবে। মুসলিম উম্মাহর জন্য এখন সবচেয়ে বড় প্রয়োজন হলো খুঁটিনাটি ফিকহী বা ব্যবহারিক মতভেদগুলোকে দলাদলি ও বিভক্তির মাধ্যম না বানিয়ে পরস্পরের মধ্যে ঈমানী ভালবাসা, সৌহার্দ, ও সম্প্রীতির প্রসার ঘটানো এবং ঐক্যবদ্ধভাবে শত্রুদের ষড়যন্ত্রের মুকাবিলা করা। এক্ষেত্রে “সালাতুল ঈদের অতিরিক্ত তাকবীর” বইটি সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে আমরা আশাবাদী। প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
১৭৫৭ সালে ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলিম শাসনের বেদনাদায়ক অবসানের পর থেকে ইংরেজ শাসন শুরু হয়। আর এ বিদেশী শাসক গোষ্ঠীর ছত্রচ্ছায়ায় খ্রিস্টান মিশনারিরা এ উপমহাদেশে তাদের মিশনারি কার্যক্রম জোরদার করে। মিশনারিদের এই অপতৎপরতা উপমহাদেশে ব্যাপকভাবে শুরু হয়; যার ফলে দুর্বল ঈমানের মুসলমানদের পক্ষে ঈমান রক্ষা করা এবং ঈমানের ওপর প্রতিষ্ঠিত থাকা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। মুসলমানদের এ চরম দুর্দিনে আল্লামা রাহমাতুল্লাহ ইবন খলীলুল রহমান কীরানবি রাহিমাহুল্লাহ যেন মহান আল্লাহর রহমত হিসেবে আবির্ভূত হন। বক্তৃতা, বির্তক ও লেখনীর মাধ্যমে তিনি ইসলামের শাশ্বত বাণীকে জনসমক্ষে তুলে ধরেন এবং খ্রিস্টান মিশনারিদের অপপ্রচারের বেশির ভাগ জবাব তিনি তাদের ধর্মগ্রন্থ বাইবেলের উদ্ধৃতির মাধ্যমে উপস্থাপন করে বিস্ময়করভাবে মিশনারি অপতৎপরতা প্রতিহত করেন। প্রসঙ্গত, ১৮২৯ সালে খ্রিস্ট ধর্মীয় প্রচারক মি: কার্ল গোটালেব ফান্ডার খ্রিস্টান পাদরিদের গতানুগতিক মিথ্যাচার, বিকৃতি, অপপ্রচার ও বিষেদাগার সম্বলিত “মীযানুল হক” (Scale of Truth) নামক একটি পুস্তক রচনা করেন। মূল পুস্তকটি জার্মান ভাষায় রচিত হলেও তা উর্দূ ও ফারসী ভাষায় অনুবাদ করে এ উপমহাদেশের মুসলমানদের মাঝে ব্যাপক প্রচারণা চালানো হয়। এমনকি তারা এটাও দাবি করতে থাকে যে, এ পুস্তকের যুক্তিগুলো খণ্ডন করার সাধ্য কোন মুসলমান আলিমের নেই। এমতাবস্থায় আল্লামা রাহমাতুল্লাহ কিরানবী মিশনারিদের এই অপতৎপরতার জবাবে এগিয়ে আসেন। তিনি “মীযানুল হক” এর জবাবে “ইযহারুল হক” তথা “সত্যের বিজয়” শীর্ষক আরবী ভাষায় এই মূল্যবান গ্রন্থটি রচনা করেন। গ্রন্থটি প্রকাশিত হবার কিছুদিন পরেই লন্ডন টাইমস পত্রিকায় বলা হয়, “মানুষ যদি এ গ্রন্থটি পড়া অব্যাহত রাখে, তবে দুনিয়ায় খ্রিস্টধর্মের উন্নতি ও প্রসার বন্ধ হয়ে যাবে”। মূল্যবান এই গ্রন্থটি পৃথিবীর বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় কালজয়ী এই গ্রন্থটি বাংলায় অনুবাদ করেছেন বিশিষ্ট আলিম ও পণ্ডিত স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রাহিমাহুল্লাহ)। ঈসায়িয়্যাত নিয়ে কাজ করা লেখক, গবেষক, দায়ীদের জন্য বইটা উত্তম পাথেয় হবে বলে আমরা মনে করি। গ্রন্থটি সর্বমোট তিন খণ্ডে সমাপ্ত হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
১৭৫৭ সালে ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলিম শাসনের বেদনাদায়ক অবসানের পর থেকে ইংরেজ শাসন শুরু হয়। আর এ বিদেশী শাসক গোষ্ঠীর ছত্রচ্ছায়ায় খ্রিস্টান মিশনারিরা এ উপমহাদেশে তাদের মিশনারি কার্যক্রম জোরদার করে। মিশনারিদের এই অপতৎপরতা উপমহাদেশে ব্যাপকভাবে শুরু হয়; যার ফলে দুর্বল ঈমানের মুসলমানদের পক্ষে ঈমান রক্ষা করা এবং ঈমানের ওপর প্রতিষ্ঠিত থাকা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। মুসলমানদের এ চরম দুর্দিনে আল্লামা রাহমাতুল্লাহ ইবন খলীলুল রহমান কীরানবি রাহিমাহুল্লাহ যেন মহান আল্লাহর রহমত হিসেবে আবির্ভূত হন। বক্তৃতা, বির্তক ও লেখনীর মাধ্যমে তিনি ইসলামের শাশ্বত বাণীকে জনসমক্ষে তুলে ধরেন এবং খ্রিস্টান মিশনারিদের অপপ্রচারের বেশির ভাগ জবাব তিনি তাদের ধর্মগ্রন্থ বাইবেলের উদ্ধৃতির মাধ্যমে উপস্থাপন করে বিস্ময়করভাবে মিশনারি অপতৎপরতা প্রতিহত করেন। প্রসঙ্গত, ১৮২৯ সালে খ্রিস্ট ধর্মীয় প্রচারক মি: কার্ল গোটালেব ফান্ডার খ্রিস্টান পাদরিদের গতানুগতিক মিথ্যাচার, বিকৃতি, অপপ্রচার ও বিষেদাগার সম্বলিত “মীযানুল হক” (Scale of Truth) নামক একটি পুস্তক রচনা করেন। মূল পুস্তকটি জার্মান ভাষায় রচিত হলেও তা উর্দূ ও ফারসী ভাষায় অনুবাদ করে এ উপমহাদেশের মুসলমানদের মাঝে ব্যাপক প্রচারণা চালানো হয়। এমনকি তারা এটাও দাবি করতে থাকে যে, এ পুস্তকের যুক্তিগুলো খণ্ডন করার সাধ্য কোন মুসলমান আলিমের নেই। এমতাবস্থায় আল্লামা রাহমাতুল্লাহ কিরানবী মিশনারিদের এই অপতৎপরতার জবাবে এগিয়ে আসেন। তিনি “মীযানুল হক” এর জবাবে “ইযহারুল হক” তথা “সত্যের বিজয়” শীর্ষক আরবী ভাষায় এই মূল্যবান গ্রন্থটি রচনা করেন। গ্রন্থটি প্রকাশিত হবার কিছুদিন পরেই লন্ডন টাইমস পত্রিকায় বলা হয়, “মানুষ যদি এ গ্রন্থটি পড়া অব্যাহত রাখে, তবে দুনিয়ায় খ্রিস্টধর্মের উন্নতি ও প্রসার বন্ধ হয়ে যাবে”। মূল্যবান এই গ্রন্থটি পৃথিবীর বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় কালজয়ী এই গ্রন্থটি বাংলায় অনুবাদ করেছেন বিশিষ্ট আলিম ও পণ্ডিত স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রাহিমাহুল্লাহ)। ঈসায়িয়্যাত নিয়ে কাজ করা লেখক, গবেষক, দায়ীদের জন্য বইটা উত্তম পাথেয় হবে বলে আমরা মনে করি। গ্রন্থটি সর্বমোট তিন খণ্ডে সমাপ্ত হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
১৭৫৭ সালে ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলিম শাসনের বেদনাদায়ক অবসানের পর থেকে ইংরেজ শাসন শুরু হয়। আর এ বিদেশী শাসক গোষ্ঠীর ছত্রচ্ছায়ায় খ্রিস্টান মিশনারিরা এ উপমহাদেশে তাদের মিশনারি কার্যক্রম জোরদার করে। মিশনারিদের এই অপতৎপরতা উপমহাদেশে ব্যাপকভাবে শুরু হয়; যার ফলে দুর্বল ঈমানের মুসলমানদের পক্ষে ঈমান রক্ষা করা এবং ঈমানের ওপর প্রতিষ্ঠিত থাকা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। মুসলমানদের এ চরম দুর্দিনে আল্লামা রাহমাতুল্লাহ ইবন খলীলুল রহমান কীরানবি রাহিমাহুল্লাহ যেন মহান আল্লাহর রহমত হিসেবে আবির্ভূত হন। বক্তৃতা, বির্তক ও লেখনীর মাধ্যমে তিনি ইসলামের শাশ্বত বাণীকে জনসমক্ষে তুলে ধরেন এবং খ্রিস্টান মিশনারিদের অপপ্রচারের বেশির ভাগ জবাব তিনি তাদের ধর্মগ্রন্থ বাইবেলের উদ্ধৃতির মাধ্যমে উপস্থাপন করে বিস্ময়করভাবে মিশনারি অপতৎপরতা প্রতিহত করেন। প্রসঙ্গত, ১৮২৯ সালে খ্রিস্ট ধর্মীয় প্রচারক মি: কার্ল গোটালেব ফান্ডার খ্রিস্টান পাদরিদের গতানুগতিক মিথ্যাচার, বিকৃতি, অপপ্রচার ও বিষেদাগার সম্বলিত “মীযানুল হক” (Scale of Truth) নামক একটি পুস্তক রচনা করেন। মূল পুস্তকটি জার্মান ভাষায় রচিত হলেও তা উর্দূ ও ফারসী ভাষায় অনুবাদ করে এ উপমহাদেশের মুসলমানদের মাঝে ব্যাপক প্রচারণা চালানো হয়। এমনকি তারা এটাও দাবি করতে থাকে যে, এ পুস্তকের যুক্তিগুলো খণ্ডন করার সাধ্য কোন মুসলমান আলিমের নেই। এমতাবস্থায় আল্লামা রাহমাতুল্লাহ কিরানবী মিশনারিদের এই অপতৎপরতার জবাবে এগিয়ে আসেন। তিনি “মীযানুল হক” এর জবাবে “ইযহারুল হক” তথা “সত্যের বিজয়” শীর্ষক আরবী ভাষায় এই মূল্যবান গ্রন্থটি রচনা করেন। গ্রন্থটি প্রকাশিত হবার কিছুদিন পরেই লন্ডন টাইমস পত্রিকায় বলা হয়, “মানুষ যদি এ গ্রন্থটি পড়া অব্যাহত রাখে, তবে দুনিয়ায় খ্রিস্টধর্মের উন্নতি ও প্রসার বন্ধ হয়ে যাবে”। মূল্যবান এই গ্রন্থটি পৃথিবীর বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় কালজয়ী এই গ্রন্থটি বাংলায় অনুবাদ করেছেন বিশিষ্ট আলিম ও পণ্ডিত স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রাহিমাহুল্লাহ)। ঈসায়িয়্যাত নিয়ে কাজ করা লেখক, গবেষক, দায়ীদের জন্য বইটা উত্তম পাথেয় হবে বলে আমরা মনে করি। গ্রন্থটি সর্বমোট তিন খণ্ডে সমাপ্ত হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
বাস্তব জীবনে আল্লাহর বিধান প্রতিপালনের জন্য ওহির দ্বিতীয় প্রকার অর্থাৎ হাদীস ও সুন্নাহর গুরুত্ব অপরিসীম। বস্তুত ইসলামি শরীআতের খুঁটিনাটি বিধান জানার ক্ষেত্রে কুরআনের চেয়ে হাদীস বা সুন্নাহর উপরেই আমাদের নির্ভরতা বেশি। কুরআনে সাধারণত মূলনীতি বা মূল নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। বিশদ বিবরণ ও বিস্তারিত বিধানাবলি জানার জন্য হাদীসের উপর নির্ভর করা ছাড়া কোনো গতি নেই। এই গুরুত্ব বিবেচনায় মুসলিম মনীষীগণ বিভিন্ন বিন্যাসে হাদীস ও সুন্নাহর বিভিন্ন সংকলন প্রস্তুত করেছেন। আল্লামা সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান (রহিমাহুল্লাহ) সেসব মূল কিতাব থেকে হাদীস চয়ন করে দীনের মূলনীতি, শাখাগত বিধিবিধান, উৎসাহপ্রদান ও সতর্কীকরণ, তাযকিয়া-ইহসান এবং দুআ ও যিকির ইত্যাদি বিষয়ে ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার নামে সুবিন্যাস্ত মূল্যবান এই সংকলনটি তিনি রচনা করেছেন। “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটি মূলত তারই রচিত গুরুত্বপূর্ণ একটি হাদীস সংকলন। হাদীসভিত্তিক ফিকহি এই গ্রন্থে লেখক মুসলিমদের দৈনন্দিন জীবনযাপনের প্রয়োজনীয় কাজকর্মের ইসলামি বিধানসমূহ সংকলন ও উপস্থাপন করেছেন সহীহ হাদীসের দলীলসহ। ফলে ফিকহি মাসআলা সংক্রান্ত হাদীস খুঁজতে এ গ্রন্থটি খুবই সহায়ক হবে। ইনশাআল্লাহ। মুফতি সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান বারাকাতি (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন বাইতুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সর্বপ্রথম খতীব (১৯৬৪-১৯৭৪) ও বিশিষ্ট ইসলামি ব্যক্তিত্ব। তিনি ছিলেন একাধারে মুফাসসির, মুহাদ্দিস, ফকীহ ও মুফতি এবং বহু উচ্চ মানসম্পন্ন ইসলামী গ্রন্থের রচিয়তা ও সংকলক। লেখক ১৯৬৪ সালে জাতীয় বাইতুল মুকাররম প্রতিষ্ঠার পর মসজিদ কমিটির সর্বসম্মত সিদ্ধান্তক্রমে তিনি সেই মসজিদের খতীব হিসেবে নিযুক্ত হন ও মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত সেই খেদমতে বহাল থাকেন। তার লেখনী থেকে জানা যায়, তিনি কমপক্ষে পঁচিশবার সহীহ বুখারি কিতাবটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পাঠদান করেছেন। ইসলামী সেবায় ও দাওয়াতি কার্যক্রমে বিশেষ অবদান রাখার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ১৯৮৪ সালে তাকে মরণোত্তর স্বর্ণপদক ও সনদ দান করেন। যাইহোক, বাঙালি পাঠকদের কথা বিবেচনা করে এই “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটির বঙ্গানুবাদ উপস্থাপন করেছেন স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ)। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে তিনি কিছু টীকাও এতে উল্লেখ করেছেন। কিতাবটির রয়েছে সর্বমোট তিনটি খন্ড এবং ৪৬টি অধ্যায়। তৃতীয় বা শেষ খণ্ডে আলোচিত হয়েছে জিহাদ, খিলাফাত, ব্যবসা, মুদারাবা, কুরবানী, ইহসান ইত্যাদি বিষয়ক সর্বমোট ৮৪৮ টা হাদীস (১৮৬২ থেকে ২৭১০ পর্যন্ত)। আমরা আশা করি, বাংলাভাষায় হাদীসচর্চা, হাদীসভিত্তিক তুলনামূলক ফিকহ ও হানাফি ফিকহের দালিলিক চর্চায় গ্রন্থটি বিরাট ভূমিকা রাখবে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
বাস্তব জীবনে আল্লাহর বিধান প্রতিপালনের জন্য ওহির দ্বিতীয় প্রকার অর্থাৎ হাদীস ও সুন্নাহর গুরুত্ব অপরিসীম। বস্তুত ইসলামি শরীআতের খুঁটিনাটি বিধান জানার ক্ষেত্রে কুরআনের চেয়ে হাদীস বা সুন্নাহর উপরেই আমাদের নির্ভরতা বেশি। কুরআনে সাধারণত মূলনীতি বা মূল নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। বিশদ বিবরণ ও বিস্তারিত বিধানাবলি জানার জন্য হাদীসের উপর নির্ভর করা ছাড়া কোনো গতি নেই। এই গুরুত্ব বিবেচনায় মুসলিম মনীষীগণ বিভিন্ন বিন্যাসে হাদীস ও সুন্নাহর বিভিন্ন সংকলন প্রস্তুত করেছেন। আল্লামা সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান (রহিমাহুল্লাহ) সেসব মূল কিতাব থেকে হাদীস চয়ন করে দীনের মূলনীতি, শাখাগত বিধিবিধান, উৎসাহপ্রদান ও সতর্কীকরণ, তাযকিয়া-ইহসান এবং দুআ ও যিকির ইত্যাদি বিষয়ে ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার নামে সুবিন্যাস্ত মূল্যবান এই সংকলনটি তিনি রচনা করেছেন। “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটি মূলত তারই রচিত গুরুত্বপূর্ণ একটি হাদীস সংকলন। হাদীসভিত্তিক ফিকহি এই গ্রন্থে লেখক মুসলিমদের দৈনন্দিন জীবনযাপনের প্রয়োজনীয় কাজকর্মের ইসলামি বিধানসমূহ সংকলন ও উপস্থাপন করেছেন সহীহ হাদীসের দলীলসহ। ফলে ফিকহি মাসআলা সংক্রান্ত হাদীস খুঁজতে এ গ্রন্থটি খুবই সহায়ক হবে। ইনশাআল্লাহ। মুফতি সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান বারাকাতি (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন বাইতুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সর্বপ্রথম খতীব (১৯৬৪-১৯৭৪) ও বিশিষ্ট ইসলামি ব্যক্তিত্ব। তিনি ছিলেন একাধারে মুফাসসির, মুহাদ্দিস, ফকীহ ও মুফতি এবং বহু উচ্চ মানসম্পন্ন ইসলামী গ্রন্থের রচিয়তা ও সংকলক। লেখক ১৯৬৪ সালে জাতীয় বাইতুল মুকাররম প্রতিষ্ঠার পর মসজিদ কমিটির সর্বসম্মত সিদ্ধান্তক্রমে তিনি সেই মসজিদের খতীব হিসেবে নিযুক্ত হন ও মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত সেই খেদমতে বহাল থাকেন। তার লেখনী থেকে জানা যায়, তিনি কমপক্ষে পঁচিশবার সহীহ বুখারি কিতাবটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পাঠদান করেছেন। ইসলামী সেবায় ও দাওয়াতি কার্যক্রমে বিশেষ অবদান রাখার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ১৯৮৪ সালে তাকে মরণোত্তর স্বর্ণপদক ও সনদ দান করেন। যাইহোক, বাঙালি পাঠকদের কথা বিবেচনা করে এই “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটির বঙ্গানুবাদ উপস্থাপন করেছেন স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ)। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে তিনি কিছু টীকাও এতে উল্লেখ করেছেন। কিতাবটির রয়েছে সর্বমোট তিনটি খন্ড এবং ৪৬টি অধ্যায়। দ্বিতীয় খণ্ডে আলোচিত হয়েছে সালাতুল জুমআ, দুই ঈদের সালাত,সূর্য গ্রহণের সালাত, বৃষ্টি প্রার্থনার সালাত, ভীতিকালীন সালাত, অসুস্থ ব্যক্তির সালাত, চিকিৎসা ও ঝাড়ফুক, মৃত্যু ও জানায, যাকাত, হজ্জ বিষয়ক সর্বমোট ৯১৪ টা হাদীস (৯৪৭ থেকে ১৮৬১ পর্যন্ত)। আমরা আশা করি, বাংলাভাষায় হাদীসচর্চা, হাদীসভিত্তিক তুলনামূলক ফিকহ ও হানাফি ফিকহের দালিলিক চর্চায় গ্রন্থটি বিরাট ভূমিকা রাখবে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
বর্তমান সময়ে আমরা অধিকাংশ মানুষ অত্যন্ত কর্মব্যস্ত হয়ে পড়েছি। ইচ্ছা থাকলেও বৃহদাকারের বইপুস্তক কেনা বা পাঠ করা অনেক সময় সম্ভব হয় না। এজন্য সংক্ষিপ্ত আকারে আরকানুল ঈমান, আরকানুল ইসলাম, ইহসান, বেলায়াত, সুনড়বাত ও ইত্তিবায়ে সুন্নাতের বিবরণসহ সাধারণ মুসলিমদের পালনযোগ্য মাসনূন ওযীফার সমন্বয়ে এই বইটি লেখা হয়েছে। ‘ওযীফা’ অর্থ দৈনন্দিন বা নিয়মিত ও নির্ধারিত কর্ম বা কর্মসূচি। এই অর্থে মুমিনের জীবনের ফরয ও নফল সকল নিয়মিত ও নির্ধারিত কর্মই ওযীফা। ঈমান, নামায, রোযা, দান, যাকাত, তিলাওয়াত, দাওয়াত, জনসেবা ইত্যাদি সকল প্রয়োজনীয় কর্ম থেকে মুমিন নিজের জন্য দৈনন্দিন, সাপ্তাহিক, মাসিক বা বার্ষিক একটি নির্ধারিত কর্মসূচি ও কর্মতালিকা অর্থাৎ ওযীফা তৈরি করে নেবেন। রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর শিক্ষা ও কর্মের আলোকে এই সামগ্রিক ওযীফার বিভিন্ন দিক আলোচনা করা হয়েছে এই বইটিতে। যেন আগ্রহী মুমিন সহজে এর মধ্য থেকে নিজের ‘ওযীফা’ বা নির্ধারিত কর্মসূচি তৈরি করে নিতে পারেন। একদিকে ইসলামের অগণিত অতিপ্রয়োজনীয় বিষয় আলোচনা করা, অপরদিকে ইসলামের নামে অগণিত কুসংস্কার বা ভুলেভরা প্রাণহীন আনুষ্ঠানিকতার অসারতা আলোচনা করা এত সংক্ষিপ্ত পরিসরে কখনোই সম্ভব নয়। পুস্তিকাটি শুধুমাত্র সহীহ ও নির্ভরযোগ্য হাদীসের উপর নির্ভর করে রচনা করা হয়েছে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ
যে কোনো বৃহৎ সমাজে দু-চারটি বিভ্রান্ত বা বিপথগামী দল বা ব্যক্তি থাকতে পারে। কোনো রাষ্ট্র বা সমাজ থেকেই এদেরকে একেবারে নির্মুল করা যায় না। তবে এইরূপ বিপথগামীরা যেন কোনোভাবেই সমাজের মধ্যে তাদের বিভ্রান্তি ছড়াতে না পারে এবং সমাজের জন্য দুষ্টক্ষতে পরিণত না হয় সে জন্য আমাদের সচেষ্ট হতে হবে। বাংলাদেশের মত সুশৃঙ্খল সমাজে জঙ্গিবাদের উত্থান অত্যন্ত ভয়ঙ্কর বিষয়। পাকিস্তান বা অন্য অনেক দেশে শিয়া-সুন্নি, ওহাবী-রেজবী ইত্যাদি ধর্মীয় দল-উপদলের মধ্যে সহিংসতা অনেক আগে থেকেই বিদ্যমান। পক্ষান্তরে বাংলাদেশে ধর্মভিত্তিক ‘ভায়োলেন্স’ বা সহিংসতা কখনোই ছিল না। আমাদের দেশে এরূপ সহিংসতার মধ্যে হাজার হাজার মানুষকে অন্তর্ভুক্ত করতে পারা কোনো ক্রমেই ছোট করে দেখার মত বিষয় নয়। এর সঠিক কারণ নির্ণয় ও প্রতিকারে সচেষ্ট হওয়া অত্যন্ত জরুরী। বর্তমান ইসলামের নামে যে সকল জঙ্গি কার্যক্রম শুরু হয়েছে, তা কখনোই ইসলাম সমর্থন করে না। বরং ইসলামের নামে যে সকল জঙ্গি কার্যক্রম করা হচ্ছে তা সম্পূর্ণ ইসলাম বহির্ভূত কাজ। এসকল বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পড়তে পারেন ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত, “ইসলামের নামে জঙ্গিবাদ” নামক চমৎকার এই বইটি। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
বর্তমান অনারব দেশের মানুষেরা বিশেষ করে আমাদের দেশে জুমআর খুতবা আরবি নাকি বাংলাতে দিতে হবে, এটা নিয়ে তুমুল ঝগড়ায় লিপ্ত। অর্থাৎ খুতবার ক্ষেত্রে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সুন্নাত হুবহু অনুসরণ করার ক্ষেত্রে বড় সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে। কেউ বলছে খুতবা বাংলায় দিতে হবে, কেউ বলছে আরবিতে। আবার অনেকেই আরবি খুতবা বই দেখে পড়ার আগে বাংলায় আলোচনা করছে। অর্থাৎ বই দেখে আবেগহীন সুরে খুতবা পড়ছে। অথচ এরূপ পড়া সুন্নাহ নয়। তাহলে কোন পদ্ধতিতে খুতবা দেয়া সুন্নাহ? এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পড়তে পারেন ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত, “খুতবাতুল ইসলাম” নামক চমৎকার এই বইটি। বইটিতে উক্ত সমস্যার সমাধানের পাশাপাশি রয়েছে কুরআন ও সহি সুন্নাহ ভিত্তিক প্রতি সাপ্তাহের খুতবার সংকলন। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
সিলসিলা ছহীহা (সিলসিলাতুল আহাদীছিছ ছহীহা) এটি একটি খুবই উপকারী হাদীস গ্রন্থ। যুগশ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিস মুহাম্মাদ নাসিরুদ্দীন ইবনু নূহ আননাজাতি আল-আলবানী রহিমাহুল্লাহ এই গ্রন্থটি রচনা করেছেন। আর এই গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থটি বাংলায় অনুবাদ করেছেন শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
কাউকে অহেতুক কাফের, মুনাফিক, খারেজী ইত্যাদি বলে গালিগালাজ করার আগে সতর্ক হওন। একবার আলী রাদিঃ-কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, খারেজীরা কি কাফের? তিনি বললেন, তারা তো কুফর থেকে পলায়ন করতে গিয়েই এই দশা হয়েছে। বলা হলো, তবে কি তারা মুনাফেক? তিনি বললেন, মুনাফেকরা তো আল্লাহকে অতি অল্প বৈ স্মরণ করে না। বলা হলো, তাহলে তারা কী? তিনি বললেন, তারা ঐ সম্প্রদায়, যারা ফেতনায় নিপতিত হয়ে অন্ধ ও বধির হয়ে গেছে এবং আমাদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ও যুদ্ধ করেছে। তাই আমরাও তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নেমেছি’ (আত-তামহীদ, ১৫/২৮৬; মুছান্নাফ ইবনে আবী শায়বা, হা/৩৭৯৪২; হাদীছ ছহীহ)। ‘খারেজীরা জাহান্নামের কুকুর’ (তিরমিযী, হা/৩০০০) হওয়া সত্ত্বেও আলী রাদিঃ যেখানে তাদেরকে কাফের কিংবা মুনাফেক পর্যন্ত অ্যাখ্যা দিতে ভয় পাচ্ছেন; সেখানে আমাদের অবস্থান কোথায়! আমাদের বর্তমান অবস্থা এমন যে কারও ফতওয়ায় সামান্য ভুল হলে কিংবা নিজের মতের বিপরীতে গেলেই, তাকে নানাভাবে আমরা গালিগালাজ করি। এমনকি তাকে বয়কট করার আহ্বান, সোশ্যাল মিডিয়ায় অসংযত সমালোচনা করতেই থাকি। এই শিক্ষা আমরা কোথায় পেলাম! বাতিলপন্থীদের উপর নিক্ষিপ্ত তীর আমরা সঠিক আকীদা ও আদর্শের অনুসারীদের উপর কেন ছুড়ছি? উক্ত বিষয়গুলো থেকে জাতিকে সতর্ক করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে ব্যথিত হৃদয়ের অশ্রু দিয়ে পুস্তিকাটি সাজিয়েছেন বর্তমান যুগের সালাফদের অবশিষ্ট চিহ্ন শায়খ আব্দুল মুহসিন আল আব্বাদ। পুস্তকটি পড়ি! হৃদয় দিয়ে অনুধাবন করি! নিজের লাগামহীন আত্মাকে সংযত করি! আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছের একটি বড় অংশজুড়ে রয়েছে জামাআতবদ্ধ জীবনযাপনের আলোচনা- যেখানে ইসলাম জামাআতবদ্ধ জীবনযাপনের তাকীদ দিয়েছে। পক্ষান্তরে, জামআত থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অত্যন্ত কঠোরতা আরোপ করেছে। কোথাও ‘জামাআতুল মুসলিমীন’ বা ‘মুসলিম জামাআত’ এর সাথে থাকতে বলা হয়েছে। আবার কোথাও ‘মুসলিম জামাআত’ ত্যাগ করার ইহকালীন কুফল ও পরকালীন আযাবের কথা বিবৃত হয়েছে। কিন্তু ‘জামাআত’, ‘জামাআতুল মুসলিমীন’ বা ‘মুসলিম জামাআত’ বলতে কোন পথ, কোন মত, কোন দল, কোন মাযহাব বা সংগঠনের কথা বলা হয়েছে, তা অধিকাংশ মানুষের কাছে রয়ে গেছে অজানা; বরং ধরাছোঁয়ার বাইরে। এসকল বিষয়ের বিস্তারিত জানতে আপনাকে পড়তে হবে লেখক আব্দুল আলীম ইবনে কাওছার মাদানী রচিত “ইসলামে জামাআত বলতে কোন দলকে বুঝায়” নামক গুরুত্বপূর্ণ এই বইটি। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
সম্মানিত পাঠক! আক্বীদা ইসলামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, একজন মুসলিম জীবনে জার প্রয়োজন সদা-সর্বদা। একজন মানুষের জীবনে নিঃশ্বাস গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা যেমন, আক্বীদার প্রয়োজনীয়তা তার চেয়ে কম নয়। সকল আমলের অশুদ্ধতা-বিশুদ্ধতা আক্বীদার উপরই নির্ভর করে। আক্বীদার শিক্ষা একজন মানুষকে সর্বাপেক্ষা বড় পাপ শিরক থেকে বাঁচাতে পারে। পক্ষান্তরে, এর মৌলিক বিষয়াবলি বিশুদ্ধ না হলে একজন মানুষের অন্যান্য আমল নষ্ট হয়ে যায়। বিশুদ্ধ আক্বীদাই হচ্ছে একজন মুসলিমের মূলধন। কিন্তু বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ আজ বিশুদ্ধ আক্বীদা থেকে বহু দূরে। সাধারণ শিক্ষা ব্যবস্থা তো বটেই, এমনকি মাদরাসা শিক্ষা ব্যবস্থায়ও বিশুদ্ধ আক্বীদা শিক্ষার কোন বন্দোবস্ত রাখা হয় নাই। এদিকে হানাফী ক্বওমী শিক্ষা ব্যবস্থায় আক্বীদা শিক্ষার নামে অনেক ক্ষেত্রে আশ’আরী-মাতুরীদী আক্বীদা শিক্ষা দেয়া হচ্ছে। কারণ আমাদের হানাফী ভাইয়েরা ইমাম আবু হানীফা (রহিঃ) এর প্রতি অতিভক্তি দেখালেও তার আক্বীদা তারা গ্রহণ করতে পারেনি। বিশুদ্ধ আক্বীদা শিক্ষার এত বেশি গুরুত্ব থাকার সত্ত্বেও দুঃখজনক হলেও সত্য যে বাংলা ভাষায় এবিষয়ের উপর সার্বজনীন তেমন কোন বই প্রকাশিত হয়নি। এ লক্ষ্যেই সম্মানিত লেখক আব্দুল আলীম ইবনে কাওছার মাদানী রচনা করেছেন “প্রশ্নোত্তরে সহজ আক্বীদা শিক্ষা” নামক গুরুত্বপূর্ণ এই বইটি। বইটিতে একদিকে যেমন আক্বীদার মৌলিক বিশয়াবলি তুলে ধরা হয়েছে, অন্যদিকে তেমনি বিষয়গুলোকে প্রশ্নোত্তর আকারে খুব সহজ ও সাবলীল ভাষায় ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করা হয়েছে। বইটির প্রত্যেকটি বক্তব্য কুরআন ও ছহীহ সুন্নাহ দারা প্রমানিত এবং সলফে ছলেহীন কর্তৃক সমর্থিত। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে হলে আকীদা সম্পর্কে জানতেই হবে। আর তার জন্য “প্রশ্নোত্তরে সহজ আক্বীদা শিক্ষা” চমৎকার একটি সহায়িকা। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
অবরোধবাসিনী বেগম রোকেয়ার লিখিত একটি বইয়ের নাম। যেখানে তিনি অবরোধবাসিনী নামে প্রায় ৪৭টি গল্প লিখেছিলেন। যে গল্পগুলোর কিছু হাস্যরসাত্মক, কিছু বেদনাদায়ক ও কিছু অবিশ্বাস্যও বটে। এই গল্পগুলোর মাধ্যমে তিনি তৎকালীন বাংলার নারীদের পর্দাপ্রথাকে অবরোধের সাথে তুলনা করেছেন এবং যারা এই পর্দা পালন করত সেই সমস্ত নারীদেরকে তিনি অবরোধবাসিনী বলে অভিহিত করেছেন। তার প্রতিটি গল্পের মূল ভাবার্থ হচ্ছে পর্দা রক্ষা করতে গিয়ে সৃষ্টি হওয়া বিড়ম্বনা ও কষ্ট স্বীকার করার কাহিনী। অবরোধবাসিনী গল্পে মূলত নারীসমাজকেই বুঝানো হয়েছে যে তারা তাদের পিতা, স্বামী, ভাই ও সমাজের নিকট থেকে ন্যায্য পাওনা হতে বঞ্চিত। কিন্তু মুসলিম নারীগণ কি আসলেই অবরোধবাসিনী? বেগম রোকেয়ার দাবি অনুযায়ী আল্লাহ তায়ালা তাদের প্রতি পর্দার বিধান ফরয করায় তারা হলো বন্দিনী। আসলে কি তাই? না, তা কখনোই না। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে আপনাকে পড়তে হবে উম্মে মারিয়াম রাযিয়া বিনতে আযীযুর রহমানের রচিত “কেন হব অবরোধবাসিনী” বইটি। যেখানে লেখিকা খুব চমৎকারভাবে বেগম রোকেয়ার লিখিত অবরোধবাসিনী বইয়ের চমৎকারভাবে কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক জবাব দিয়েছেন। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
আমাদের নানী, দাদীরা জানত না যে, এসিড নিক্ষেপ, নারী নির্যাতন, ইভটিজিং এগুলো কি? কারন তারা কখনো বাড়ির বাহিরে যেতেন না। কোথাও বেড়াতে যেতে হলে পালকি, সাওয়ারী ও গরুর গাড়িতে কাপড় দ্বারা ঘিরে যেতেন। এমনকি হিন্দু মহিলাদেরও বড় বড় ঘোমটা থাকত। কিন্তু সমঅধিকারের নামে বর্তমানে নারী সমাজের যে করুন অবস্থা তা ভাষায় প্রকাশ করার নয়। যারা সমঅধিকারের দিকে তাদেরকে ডাক দিয়েছে, তারা নারীদের কতটুকু মর্যাদা ও অধিকার দিতে পেরেছে? পেরেছে শুধু নগ্ন করতে। সমাজ ও জাতিকে ধ্বংস ও কুলষিত করতে। আর নারীদের নগ্ন করে ঈমানদারের ঈনান হরন করাই ছিল তাদের মূল উদ্দেশ্য। তারা তাদের উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে শতভাগ সাফল হয়েছে। সমঅধিকারের নামে তারা নারীদেরকে ঘর থেকে টেনে বের করে পুরুষদের বানিয়েছে উন্মাদ, ইভটিজার, আর নারীদের বানিয়েছে বাজারের পন্য, বিজ্ঞাপনের মডেল, ভোগের সামগ্রী। অথচ তারা যদি স্ত্রী হিসেবে স্বামীর মনোরঞ্জনের চেষ্টা করতো, তার সংসার গুছিয়ে রাখত, মা হিসেবে সন্তান প্রতিপালনে ব্যাপৃত থাকত, তাহলে তারা মা হিসেবে, স্ত্রী হিসেবে মর্যাদার সর্বোচ্চ আসনে সমাসীন থাকতো। কিন্তু আজ তারা সেই ইযযত-সম্মান, আদর স্নেহের পরিবর্তে নির্যাতনের শিকার। আর পুরুষদের জন্য হয়েছে পাপের দিশারি। মনে রাখতে হবে নারী হলো ঘরের রানী। আল্লাহর বিধাননের উপর কোনোকিছু টিকতে পারে না। তেমনি আল্লাহ যে মর্যাদা দেন তার চেয়ে বেশি অধিকার-মর্যাদা কেউ দিতে পারেনা। ইসলাম শান্তির ধর্ম ইসলামকে উল্টিয়ে কেউ টিকতে পারেনা, যার দৃষ্টান্ত বর্তমানের নারীবাদীদের দিকে তাকালেই দেখতে পারি। নারীবাদীদের নাস্তিকতা মূলক সকল যুক্তি খন্ডন করে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে “সমঅধিকার নয় মর্যাদা চাই” বইটিতে। আমি মনে করি এই বইটি নারী পুরুষ সকলের জন্যই খুব গুরুত্বপূর্ণ। বইটি পড়লে সবাই তাদের মূর্খতা গুলো বুজতে পারবে ইনশাআল্লাহ। বই থেকে কিছু উক্তিঃ দেশনেত্রী নয়, স্বামীর সংসারের নেত্রী হতে চাই। যৌতুক নয়, মহর চাই। পতিতা নয়, স্বামীর স্ত্রী হিসেবে থাকতে চাই। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
মহান আল্লাহ তাআলা মানুষকে সৃষ্টির সেরা হিসেবে সৃষ্টি করেছেন এবং সমস্ত মাখলুককে তাদের অনুগত করে দিয়েছেন। কিন্তু সেই শ্রেষ্ঠ জাতি আজ অত্যাচার ও নির্যাতনের গভীর সমুদ্রল হাবুডুবু খাচ্ছে। নির্যাতিত মানবতার করুন আর্তনাদ, অত্যাচারিতের হাহাকার, মাযলূমের আর্তচিৎকারে আজ আকাশে বাতাসে ভারী হয়ে উঠেছে। তাই এই নির্যাতনের প্রতিকারের জন্য কোরআন ও সহীহ হাদিসের আলোকে সমাধান করা প্রয়োজন, যা এই “কেন এই নির্যাতন? কী তার প্রতিকার” বইটিতে অথেনটিক আলোচনা রয়েছে। তাই বইটি মানবকূলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করি। মূলত বইটিতে সমাজের সকল পর্যায়ের নির্যাতনের প্রতিকার এর লক্ষ্যে, নারী নির্যাতন, শিশু নির্যাতন ও বিভিন্ন নির্যাতনের ইতিহাস তুলে ধরা হয়েছে। এবং এগুলো আল্লাহ তাআলা কিভাবে সমাধান করার নির্দেশ দিয়েছেন কুরআনুল কারীমে সেই ধাচে সমাধান করার উপায় গুলো চমৎকার ভাবে আলোকপাত করেছেন লেখিকা। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত হওয়া সকল মুসলিম নর নারীর জন্য জরূরী। মৃত্যু হতে মানুষ পলায়ন করতে পারবে না। মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন, তোমরা যেখানেই থাক না কেন মরণ তোমাদের ধরবেই। (আন নিসাঃ ৭৮)। সুতরাং যার জন্ম আছে তার মৃত্যু নিশ্চিত এটা চিরন্তন সত্য। এ কথাটাকে কেউ অস্বীকার করে না। কিন্তু কেউ এটাকে মনে প্রনে বিশ্বাস করতে পারে না সে এখনই মারা যেতে পারে। এই কারণে সবাই মৃত্যুর প্রস্তুতি নিতে পারেনা। কিন্তু আমাদের উচিত সবসময় মৃত্যুর প্রস্তুতি নিয়ে থাকা। এ লক্ষ্যেই উম্মে মারিয়াম রাযিয়া বিনতে আযীযুর রহমান রচনা করেছেন “মুমূর্ষু হতে কবর পর্যন্ত” নামক চমৎকার এই গ্রন্থটি। কিভাবে আমরা মৃত্যুর প্রস্তুতি নিতে পারবো তার বিস্তারিত আলোচনায় করা হয়েছে বইটিতে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
মুহাম্মাদ (ছাঃ)-ই যে সর্বশ্রেষ্ঠ রাসূল, তা এই বইটিতে কুরআন ও সহি হাদিছের মাধ্যমে প্রমাণ করা হয়েছে। বইটিতে আলোচিত কিছু বিষয় হচ্ছেঃ শাফায়াতে কুবরা; সকল নবীর ইমামতি; সালাফে ছালেহীন-এর ঐক্যমত; ইমাম আলবানী (রহঃ)-এর মন্তব্য; ইমাম শাফেঈ (রহঃ)-এর মন্তব্য; ইমাম ইবনু তাইমিয়া (রহঃ)-এর মন্তব্য এবং শায়খ ছালেহ আল-উছাইমীন (রহঃ)-এর মন্তব্য। শায়খ ছালেহ আল-মুনাজ্জিদ-এর ফাতওয়া; ইমাম নববী (রহঃ)-এর ফাতওয়া; ইমাম রাযী (রহঃ)-এর বক্তব্য; শায়খ আবদুল্লাহ ইবনু বায (রহঃ)-এর বক্তব্য ইত্যাদি। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
মানব জীবনের সকল সমস্যার যুগোপযোগী সমাধানের একমাত্র প্লাটফর্ম হচ্ছে ইসলাম। যার মৌলিক উত্স দুটি। কুরআন ও হাদীছ। যুগে যুগে ইসলাম বিদ্বেষীরা কুরআন-হাদীছের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠা ইসলামের শক্তিশালী দূর্গকে ধ্বংস করার অপচেষ্টা চালিয়েছে। শক্তির দাপটে, বাহুর বলে ইসলামকে দমিয়ে না রাখতে পেরে তারা পিছন থেকে পিঠে ছুরি চালানোর পরিকল্পনা গ্রহণ করে। তাদের এই দূরভিসন্ধির নির্মম শিকারে পরিণত হয়েছে হাদীছ। ইসলামের ২য় উৎস হাদীছের ভাণ্ডারকে অকেজো ও অচল করে প্রকারান্তরে ইসলামকে অকেজো করাই তাদের এই ষড়যন্ত্রের চূড়ান্ত লক্ষ্য। তবে আলহামদুলিল্লাহ যখনই হাদীছ শাস্ত্র নিয়ে ষড়যন্ত্র হয়েছে, তখনই মুহাদ্দিছগণ সেই ষড়যন্ত্রের মূলোৎপাটন করার জন্য অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন। নিকট অতীতে ভারতের মাটিতে মাওলানা ইসমাঈল সালাফী, মাওলানা ছানাউল্লাহ অমৃতসরী, হাফেয যুবাইর আলী যাঈ (রহঃ) এবং আরবের মাটিতে আব্দুর রহমান ইয়াহইয়া আল-মুআল্লিমী, আল্লামা নাছিরুদ্দীন আলবানী, শায়খ আহমাদ শাকির (রহঃ) প্রমুখ মুহাদ্দিছগণ বিভিন্ন অপবাদ, বিভ্রাট, সংশয় ও অভিযোগ থেকে হাদীছের পবিত্র আঁচলকে রক্ষার পিছনে ব্যাপক ভূমিকা পালন করেছেন। অত্যন্ত দুঃখজনক হলেও সত্যি যে, বাংলা ভাষায় এ বিষয়ে কোন পূর্ণাঙ্গ কিতাব রচিত হয়নি। এ লক্ষ্যেই আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাযযাক রচনা করেছেন “আমরা হাদীছ মানতে বাধ্য” নামক অসাধরন এই গ্রন্থটি। যুগের চাহিদা ও প্রয়োজন অনুযায়ী এ বইয়ে বিভিন্নভাবে হাদীছ অস্বীকারকারীদের উদ্ভট যুক্তি এবং উদ্দেশ্য প্রণোদিত বিভ্রাটের দাঁতভাঙ্গা জবাব দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। বাংলা ভাষা-ভাষী মুসলিম উম্মাহকে জানানোর চেষ্টা করা হয়েছে তাদের মুক্তি ও নাজাতের একমাত্র পথ হচ্ছে ইসলাম অর্থাৎ কুরআন ও সহি হাদীছ। হাদিস বাদ দিয়ে শুধু কুরআন মানা সম্ভব নয়। আমরা অবশ্যই হাদীছ মানতে বাধ্য। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
“ছহীহ বুখারী” পবিত্র কুরআন মাজীদের পর পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্ববিশুদ্ধ গ্রন্থ। আবু আব্দুল্লাহ মুহাম্মাদ বিন ইসমাঈল আল-বুখারী দীর্ঘ ১৬ বছর ক্লান্তিহীন পরিশ্রম করে এই গ্রন্থটি রচনা করেছেন। তার এই গ্রন্থটি ছহীহ হাদিছের ভিত্তিপ্রস্তর ও মাইলফলক। মুসলিম উম্মাহের মুহাদ্দিছগণ যুগে যুগে এই বইয়ের খিদমত করেছেন। কেউ ব্যাখ্যা করেছেন কেউ সংক্ষিপ্ত করেছেন। তাদের খিদমাত এর ফলে ছহীহ হাদিছ বুঝার তার উপর আমল করা মুসলিম উম্মাহর জন্য অত্যন্ত সহজ হয়েছে। আরবী ও উর্দু ভাষায় এই গ্রন্থটির অনেক ব্যাখ্যা গ্রন্থ রয়েছে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, বাংলা ভাষা-ভাষী মুসলিমদের জন্য বাংলা ভাষায় এর স্বতন্ত্র কোন ব্যাখ্যা গ্রন্থ নাই। ফলত ছহীহ হাদিছ বুঝতে তদনুযায়ী আমল করতে সাধারণ জনগণ অনেক কষ্ট ও সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এই সমস্যার সমাধানের লক্ষ্যেই আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাযযাক রচনা করেছেন “মিন্নাতুল বারী” নামক ছহীহ বুখারীর অসাধরন এই ব্যাখ্যা গ্রন্থটি। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ
মৃত্যু যেভাবে মানুষকে খুঁজে মানুষের রিযিক্ব সেভাবেই মানুষকে খোঁজে। মানুষ তার নির্ধারিত রিযিক্ব ভোগ না করে মারা যাবে না। মৃত্যুর সময় যদি নিকটবর্তী হয় আর রিযিক্ব বাকী থাকে তাহলে মৃত্যুর পূর্বে সে তুলনামূলক বেশি খাবে। আর যদি রিজিক্ব শেষ হয়ে যায় হায়াত বাকী থাকে তাহলে মৃত্যুর পূর্বে তার খাওয়া বন্ধ হয়ে যাবে, কমে যাবে। তবে শুধু খাদ্য বা জীবিকার নাম রিযিক্ব নয়। সম্মান মর্যাদা, ভালোবাসা, ইলম, ধন-সম্পদ সবই রিযিক্বের অন্তর্ভুক্ত। শুধু তাই নয় হালাল পন্থায় অর্থ উপার্জন করা নেকীর কাজ। সেই অর্থ নিজের স্ত্রী পুত্রদের জন্য খরচ করা আরও নেকির কাজ। এমনকি মানুষ তার স্ত্রীর মুখে যে খাবারের লোকমা তুলে দেয় সেটাও তার জন্য ছাদাক্বাহ। শুধু নিয়ত থাকা চাই। পৃথিবীতে কেউ সবসময় দুনিয়ায় পিছনে ছুটে তার রিযিক্বের জন্য আবার কেউ ইসলামের বিধান কে কষ্টকর মনে করে, কেও কেও হতাশ থাকে তার রিযিক্ব নিয়ে। মানুষ মাত্রই রিযিক্ব নিয়ে চিন্তিত। রিযিক্বের চিন্তা মানুষকে এতটাই বিবেকহীন করে দেয় যে, হালাল-হারাম বিবেচনা করার মতো ফুরসতটুকুও সে পায় না। বৈধ-অবৈধ যেভাবেই হোক না কেন, অধিক থেকে অধিক উপার্জনের চেষ্টায় থাকে মুখ্য। এই সমস্যার সমাধানের লক্ষ্যেই আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাযযাক রচনা করেছেন “রিযিক্ব” নামক অসাধরন এই বইটি। বইটি পড়লে সবাই হতাাশ দুশ্চিন্তা থেকে রক্ষা পাবে ইনশাআল্লাহ। এককথায় ভাগ্য ও রিযিক্ব নিয়ে অসাধারণ একটা মোটিভেশনাল বই হলো “রিযিক্ব”। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
বর্তমান যুগে আমাদের সমাজে অধিকাংশ মুফাসসির ও বক্তা মিথ্যা তাফসীর ও মিথ্যা বক্তব্যের মাধ্যমে জনসাধারণকে আকৃষ্ট করার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। অপরদিকে সরলমনা মুসলমানগণ তাদের মিথ্যা বক্তব্য শ্রবণে বিভ্রান্ত হচ্ছে। ফলে ইসলামের আদি রূপ ক্রমেই তাদের কাছ থেকে চির বিদায় নিচ্ছে। যার ফলে মানুষ সচেতন হলেও দাওয়াত এর মাধ্যমে উপকারী জ্ঞান অর্জন করতে ব্যাহত হচ্ছে। তাই আমাদের জানতে হবে আল্লাহ তাআলা আমাদের কিভাবে দাওয়াত দিতে বলেছেন এবং রাসুল (সঃ) এর দাওয়াত কেমন ছিলো। আর এই লক্ষ্যেই শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ রচনা করেছেন “বক্তা ও শ্রোতার পরিচয়” নামক এই বইটি। বইটিতে লেখক দাওয়াত দেওয়ার পদ্ধতি গুলো কোরআন ও সহীহ হাদিসের আলোকে চমৎকার ভাবে উপস্থাপন করেছেন। সেই সাথে মিথ্যা বক্তব্য দানকারী আলেমদের পরিণতি ও তাদের সহযোগিতাকারী শ্রোতাদের পরিণাম এবং একজন সত্যিকারের বক্তা ও শ্রোতার পরিচয় কেমন হওয়া উচিৎ সে সম্পর্কেও আলোচনা করা হয়েছে। বইটি পাঠক সমাজে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
ইসলাম নিয়ে বর্তমান যারা বক্তৃতা দিচ্ছেন, লেখা লেখি করেছেন, তাদের কোন কোন বক্তার বক্তৃতা এবং লেখার অনেক অংশই কুরআন ও ছহীহ হাদীছের সাথে সাংঘর্ষিক। কারণ তারা তদন্ত ছাড়াই শরী’আতের বিভিন্ন বিষয় প্রচার করছেন। এ ধরনের প্রচারে বড় ধরনের দু’টি ক্ষতি রয়েছে। (১) এতে আল্লাহ এবং আল্লাহর রাসূলের নামে মিথ্যা প্রচার হচ্ছে, যাতে জনগণ সঠিক ধর্ম থেকে বিচ্যুত হচ্ছে। (২) এমন বক্তার পরকাল বড় ভয়াবহ। নবী করীম (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, কোন ব্যক্তি যদি আমার উপর মিথ্যারোপ করে, তার পরিণাম জাহান্নাম’ (বুখারী, মিশকাত হা/১৮৯)। এ দেশের তাফসীর মাহফিলে যারা তাফসীর করছেন, তাদের শতকরা ৯৮ জনই মুফাসসির নন। কারণ তাফসীর করার জন্য অনেক ধরনের বিদ্যার প্রয়োজন। সাথে সাথে তাহকীক করে তাফসীর করা যরূরী। কারণ তাফসীর গ্রন্থগুলি জাল ও যঈফ হাদীছ এবং বানওরাট কাহিনী দ্বারা পরিপূর্ণ। এ থেকে সকলের সতর্ক থাকা উচিৎ। কেননা এতে যেমন দ্বীনের ক্ষতি হয়, তেমনি বক্তা ও শ্রোতার পরকাল ধ্বংস হয়। এই লক্ষ্যেই শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ রচনা করেছেন “তাফসীর কি মিথ্যা হতে পারে?” নামক এই বইটি। বইটিতে “তাফসীর কি মিথ্যা হতে পারে?” এই প্রশ্নের মাধ্যমে মূলত মিথ্যা তাফসীর পেশ করা হয়েছে। যেন জনগণ মিথ্যা তাফসীর সম্পর্কে সচেতন হতে পারে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
নারী-পুরুষ উভয়ের জন্যই পোশাক একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কিন্তু অনেক মুসলিম নারী পুরুষই জানেন না যে, ইসলামের দৃষ্টিতে তাদের পোশাক কেমন হওয়া উচিৎ। শয়তান প্রথম মানুষকে কুমন্ত্রণা দিয়ে বিপথগামী করেছে, এই পাপোশাক খুলেছে এবং পরম সুখের জায়গা জান্নাত থেকে বের করেছে। অনেক নারী পুরুষই আবার অভিশপ্ত শয়তানের দোসর ইয়াহুদি, খ্রিষ্টান এবং অন্যান্য বিধর্মী-নাস্তিক পশ্চিমা পুঁজিবাদী সমাজের বিলাসী ও আয়েশী জীবনের মোহে পড়ে তাদেরকে বস্তুগত ও অবস্তুগত সংস্কৃতির রোল-মডেল ধরে তাদেরকে অনুকরণ করছে। অথচ তারা কখনো মুসলিমদের অনুকরণীয় হতে পারে না। কারণ ইসলামই পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান। দুনিয়ার বুকে একমাত্র ইলাহী বিধান ইসলামে মুসলিমদের ড্রেসকোড কী তা সবিস্তারে বর্ণিত আছে। সেগুলো না জানার কারণেই তারা বিজাতীয় অনুকরণে মত্ত। এ অবস্থা থেকে মুক্ত হতে জানা প্রয়োজন কোনটি সুন্নতী পোশাক আর কোনটি বিজাতীয় পোশাক? এই লক্ষ্যেই শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের রচনা করেছেন “পোশাক” নামক এই বইটি। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ। ইতিপূর্বেই “আইনে রাসূল (ছাঃ) দো’আ অধ্যায়” বইটি বাংলাদেশের ইসলাম প্রিয় মানুষের কাছে ব্যাপকভাবে গ্রহণযোগ্যতা লাভ করেছে। শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ সাহেবের লেখা বিপুল পরিমানে বিক্রি হওয়া বইগুলোর মধ্যে “আইনে রাসূল (ছাঃ) দো’আ অধ্যায়” বইটি অন্যতম একটি বই। সমাজে যখন জাল এবং বিদআতি দুয়া, দরূদ এবং যিকির আজকারে সয়লাব, ঠিক সেই মুহূর্তে শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ আমাদের মাঝে প্রকাশ করলেন “আইনে রাসূল (ছাঃ) দো’আ অধ্যায়” নামের চমৎকার এই বইটি। বইটিতে উল্লেখিত কিছু বিষয় এবং দুয়া হচ্ছেঃ দো’আর অর্থ; দোআ কবুলের সময় ও স্থান; দো’আ করার আদব ও বৈশিষ্ট্য সকাল-সন্ধ্যায় পঠিতব্য দো’আ সমূহ; শোয়ার দো’আ; পার্শ্ব পরিবর্তনের দো’আ; নিদ্রাবস্থায় ভয় পেয়ে অস্থির হলে দো’আ; নিদ্রাবস্থায় ভাল বা মন্দ স্বপ্ন দেখলে করণীয়; শয্যা ত্যাগের দো’আ সমূহ; মোরগ, গাধা ও কুকুরের ডাক শুনে দোআ; কাপড় পরিধানের দো’আ; নতুন কাপড় পরিধানের দোআ; পায়খানায় প্রবেশের দো’আ; পায়খানা হতে বের হওয়ার দো’আ; ওযূ করার পূর্বের দো’আ; ওযূর পরের দো’আ; বাড়ী থেকে বের হওয়ার দো’আ; মসজিদের দিকে গমনের দো’আ; মসজিদে প্রবেশ করা ও বের হওয়ার দো’আ; আযানের জওয়াব এবং আযান শেষের দো’আ; ইকামতের জবাব; ইমাম ও মুওয়াযযিনের জন্য দো’আ ইত্যাদি ইত্যাদি। এমন আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ দুয়া নিয়ে বইটিতে আলোকপাত করা হয়েছে। প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে এমন একটি বই থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন সত্যিকারের একজন ভাষাবিদ, দাঈ ইলাল্লাহ, মুহাদ্দিস, মুফাসসির ও ফকীহ। তিনি ইসলামিক টিভিতে নিয়মিত প্রশ্নোত্তর দিতেন এবং বিভিন্ন সভা-মাহফিলে জীবন জিজ্ঞাসার জবাব দিতেন। তার উত্তরের বৈশিষ্ট্য ছিল এই যে, তিনি সর্বদা কুরআনুল কারীমের আয়াত ও রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর হাদীস দিয়ে উত্তরকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করতেন। তিনি উত্তর দেয়ার ক্ষেত্রে কখনোই কাউকে আক্রমণ করতেন না এবং ইমামগণকে সম্মানের সাথে উল্লেখ করতেন। প্রচলিত দাওয়ার কাজে কর্মরত মানুষদের ভুল ধরার চেয়ে তাদের সংশোধনের চেষ্টা বেশি করতেন। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রেখে যাওয়া প্রশ্নোত্তর, যা এক অমূল্য সম্পদ। এই অমূল্য সম্পদের সংরক্ষণ ও যথাযথ প্রচার ইলম প্রচারেরই নামান্তর। আর “জিজ্ঞাসা ও জবাব” গ্রন্থটি তেমনি একটা সংরক্ষিত গ্রন্থ যাতে রয়েছে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের কাছে জিজ্ঞাসিত জীবনঘনিষ্ঠ বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর। যে প্রশ্নের উত্তরগুলো একজন মুসলিম হিসেবে যেনে রাখা অতীব জরুরী প্রয়োজন। গ্রন্থটি সর্বমোট ৫টি খন্ডে বিভক্ত। ৫ম খন্ড থেকে কয়েকটি প্রশ্ন এখানে উল্লেখ করা হলোঃ-
নং
৫ম খন্ডে উল্লেখিত কিছু প্রশ্ন
১
জান্নাতিরা কি তার পিতামাতা ও পরিবারের জন্য সুপারিশ করতে পারবে?
২
সালাতের মধ্যে রাফউল ইয়াদাইন না করলে কি গুনাহ হবে?
৩
ঘুমের কারণে সালাত ছুটে গেলে কি ঐ সালাত ক্বাযা হিসাবে পড়তে হবে?
৪
সফর অবস্থায় কি অবশ্যই সালাত কসর করতে হবে?
৫
নিজের দেশে চাঁদ দেখে রোযা-ঈদ করবো, নাকি সৌদির সাথে মিল রেখে?
৬
কুরবানি কয় ভাগে দেয়া সুন্নাত?
৭
ঘুষের টাকা দিয়ে হজ্জ করা যাবে কিনা?
৮
দালালির মাধ্যমে ইনকাম করা টাকা কি বৈধ?
৯
হিলা বিয়ে সম্পর্কে শরিয়াতের হুকুম কি?
১০
পর্দার ক্ষেত্রে মহিলাদের হাত ও মুখ ঢাকতে হবে কি?
এমন গুরুত্বপূর্ণ সর্বমোট ১২৩টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর সংরক্ষিত রয়েছে “জিজ্ঞাসা ও জবাব” ৫ম খন্ড গ্রন্থটিতে। এমন মূল্যবান একটি গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। টেবিলে উল্লেখিত প্রশ্নগুলোর উত্তর জানতে এবং সেই সাথে আরও ১২৩টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর জানতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন সত্যিকারের একজন ভাষাবিদ, দাঈ ইলাল্লাহ, মুহাদ্দিস, মুফাসসির ও ফকীহ। তিনি ইসলামিক টিভিতে নিয়মিত প্রশ্নোত্তর দিতেন এবং বিভিন্ন সভা-মাহফিলে জীবন জিজ্ঞাসার জবাব দিতেন। তার উত্তরের বৈশিষ্ট্য ছিল এই যে, তিনি সর্বদা কুরআনুল কারীমের আয়াত ও রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর হাদীস দিয়ে উত্তরকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করতেন। তিনি উত্তর দেয়ার ক্ষেত্রে কখনোই কাউকে আক্রমণ করতেন না এবং ইমামগণকে সম্মানের সাথে উল্লেখ করতেন। প্রচলিত দাওয়ার কাজে কর্মরত মানুষদের ভুল ধরার চেয়ে তাদের সংশোধনের চেষ্টা বেশি করতেন। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রেখে যাওয়া প্রশ্নোত্তর, যা এক অমূল্য সম্পদ। এই অমূল্য সম্পদের সংরক্ষণ ও যথাযথ প্রচার ইলম প্রচারেরই নামান্তর। আর “জিজ্ঞাসা ও জবাব” গ্রন্থটি তেমনি একটা সংরক্ষিত গ্রন্থ যাতে রয়েছে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের কাছে জিজ্ঞাসিত জীবনঘনিষ্ঠ বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর। যে প্রশ্নের উত্তরগুলো একজন মুসলিম হিসেবে যেনে রাখা অতীব জরুরী প্রয়োজন। গ্রন্থটি সর্বমোট ৫টি খন্ডে বিভক্ত। ৪র্থ খন্ড থেকে কয়েকটি প্রশ্ন এখানে উল্লেখ করা হলোঃ-
নং
৪র্থ খন্ডে উল্লেখিত কিছু প্রশ্ন
১
তাকওয়ার লেভেল বাড়ানোর উপায় কি?
২
জামাতবদ্ধ সালাতে পা মেলানোর সঠিক পদ্ধতি কি?
৩
সালাত শেষে ডানে এবং বামে যে সালাম দেই, সেটা কাকে দেই?
৪
পান, জর্দা খাওয়া ইমামের পেছনে নামায পড়া বৈধ হবে কিনা?
৫
টুপি ছাড়া নামায পড়লে নামায হবে কিনা?
৬
সালাতুত তাসবীহ নামে যে নামায আসছে, এটা কি পড়া যাবে?
৭
রোযা রেখে রক্ত দেয়া নেয়া, কিডনি ডায়ালাইসিস করা যাবে কি?
৮
কোন ব্যক্তির উপর হজ্জ ফরয হয়?
৯
নিজের হজ্জ না করে, বদলি হজ্জ করা যাবে কি?
১০
কুরবানির সাথে আকীকাহ দেওয়া যাবে কি?
এমন গুরুত্বপূর্ণ সর্বমোট ১১৬টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর সংরক্ষিত রয়েছে “জিজ্ঞাসা ও জবাব” ৪র্থ খন্ড গ্রন্থটিতে। এমন মূল্যবান একটি গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। টেবিলে উল্লেখিত প্রশ্নগুলোর উত্তর জানতে এবং সেই সাথে আরও ১১৬টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর জানতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন সত্যিকারের একজন ভাষাবিদ, দাঈ ইলাল্লাহ, মুহাদ্দিস, মুফাসসির ও ফকীহ। তিনি ইসলামিক টিভিতে নিয়মিত প্রশ্নোত্তর দিতেন এবং বিভিন্ন সভা-মাহফিলে জীবন জিজ্ঞাসার জবাব দিতেন। তার উত্তরের বৈশিষ্ট্য ছিল এই যে, তিনি সর্বদা কুরআনুল কারীমের আয়াত ও রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর হাদীস দিয়ে উত্তরকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করতেন। তিনি উত্তর দেয়ার ক্ষেত্রে কখনোই কাউকে আক্রমণ করতেন না এবং ইমামগণকে সম্মানের সাথে উল্লেখ করতেন। প্রচলিত দাওয়ার কাজে কর্মরত মানুষদের ভুল ধরার চেয়ে তাদের সংশোধনের চেষ্টা বেশি করতেন। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রেখে যাওয়া প্রশ্নোত্তর, যা এক অমূল্য সম্পদ। এই অমূল্য সম্পদের সংরক্ষণ ও যথাযথ প্রচার ইলম প্রচারেরই নামান্তর। আর “জিজ্ঞাসা ও জবাব” গ্রন্থটি তেমনি একটা সংরক্ষিত গ্রন্থ যাতে রয়েছে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের কাছে জিজ্ঞাসিত জীবনঘনিষ্ঠ বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর। যে প্রশ্নের উত্তরগুলো একজন মুসলিম হিসেবে যেনে রাখা অতীব জরুরী প্রয়োজন। গ্রন্থটি সর্বমোট ৫টি খন্ডে বিভক্ত। ৩য় খন্ড থেকে কয়েকটি প্রশ্ন এখানে উল্লেখ করা হলোঃ-
নং
৩য় খন্ডে উল্লেখিত কিছু প্রশ্ন
১
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কি নূরের তৈরি?
২
আল্লাহ এবং মুহাম্মাদ পাশাপাশি লেখা কি শিরক?
৩
কি কি কারনে ঈমান নষ্ট হয়ে যায়?
৪
কোন অমুসলিমকে কাফির এবং সে দোযখে যাবে, বলা যাবে কিনা?
৫
আশেকে রাসুল কাকে বলে?
৬
হাকীকত, তরীকত এবং মারিফত বলতে কি বুঝায়?
৭
কুলুখ নিয়ে চল্লিশ কদম হাঁটাহাঁটি করার কোন দলীল আছে কিনা?
৮
কুলুখ না করলে নাকি নামায হয় না, এটা কি ঠিক?
৯
হাঁটুর উপর কাপড় উঠে গেলে ওযু ভাঙবে কিনা?
১০
জায়নামাজের দুয়া কখন পড়তে হয়?
এমন গুরুত্বপূর্ণ সর্বমোট ৪৫৯টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর সংরক্ষিত রয়েছে “জিজ্ঞাসা ও জবাব” ৩য় খন্ড গ্রন্থটিতে। এমন মূল্যবান একটি গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। টেবিলে উল্লেখিত প্রশ্নগুলোর উত্তর জানতে এবং সেই সাথে আরও ৪৫৯টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর জানতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন সত্যিকারের একজন ভাষাবিদ, দাঈ ইলাল্লাহ, মুহাদ্দিস, মুফাসসির ও ফকীহ। তিনি ইসলামিক টিভিতে নিয়মিত প্রশ্নোত্তর দিতেন এবং বিভিন্ন সভা-মাহফিলে জীবন জিজ্ঞাসার জবাব দিতেন। তার উত্তরের বৈশিষ্ট্য ছিল এই যে, তিনি সর্বদা কুরআনুল কারীমের আয়াত ও রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর হাদীস দিয়ে উত্তরকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করতেন। তিনি উত্তর দেয়ার ক্ষেত্রে কখনোই কাউকে আক্রমণ করতেন না এবং ইমামগণকে সম্মানের সাথে উল্লেখ করতেন। প্রচলিত দাওয়ার কাজে কর্মরত মানুষদের ভুল ধরার চেয়ে তাদের সংশোধনের চেষ্টা বেশি করতেন। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রেখে যাওয়া প্রশ্নোত্তর, যা এক অমূল্য সম্পদ। এই অমূল্য সম্পদের সংরক্ষণ ও যথাযথ প্রচার ইলম প্রচারেরই নামান্তর। আর “জিজ্ঞাসা ও জবাব” গ্রন্থটি তেমনি একটা সংরক্ষিত গ্রন্থ যাতে রয়েছে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের কাছে জিজ্ঞাসিত জীবনঘনিষ্ঠ বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর। যে প্রশ্নের উত্তরগুলো একজন মুসলিম হিসেবে যেনে রাখা অতীব জরুরী প্রয়োজন। গ্রন্থটি সর্বমোট ৫টি খন্ডে বিভক্ত। ২য় খন্ড থেকে কয়েকটি প্রশ্ন এখানে উল্লেখ করা হলোঃ-
নং
২য় খন্ডে উল্লেখিত কিছু প্রশ্ন
১
রিযক, জন্ম, মৃত্যু এবং বিয়ে এগুলো কি নির্ধারিত থাকে?
২
তাবীয দেওয়াতে কোন পাপ হবে কি না?
৩
মাযারে সিজদা করা জায়েজ আছে কিনা?
৪
পানির ব্যবস্থা থাকলে কুলুখ ব্যাবহার করার প্রয়োজন আছে কি?
৫
ওজু ছাড়া জিকর করলে গুনাহ হবে কি?
৬
নামায না পড়লে কি জান্নাতে যাওয়া সম্ভব?
৭
নামাযের সময় শার্টের হাতা গুটিয়ে রাখা যাবে কিনা?
৮
নামায শেষে হাত তুলে মুনাজাত করা যাবে কিনা?
৯
তাহাজ্জুদের নামাযের দুয়াগুলো বাংলায় বলা যাবে কিনা?
১০
জানাজার নামাযে কি জুতা খুলে দাঁড়াতে হবে, নাকি জুতা পড়ে?
এমন গুরুত্বপূর্ণ সর্বমোট ১৯৩টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর সংরক্ষিত রয়েছে “জিজ্ঞাসা ও জবাব” ২য় খন্ড গ্রন্থটিতে। এমন মূল্যবান একটি গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। টেবিলে উল্লেখিত প্রশ্নগুলোর উত্তর জানতে এবং সেই সাথে আরও ১৯৩টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর জানতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন সত্যিকারের একজন ভাষাবিদ, দাঈ ইলাল্লাহ, মুহাদ্দিস, মুফাসসির ও ফকীহ। তিনি ইসলামিক টিভিতে নিয়মিত প্রশ্নোত্তর দিতেন এবং বিভিন্ন সভা-মাহফিলে জীবন জিজ্ঞাসার জবাব দিতেন। তার উত্তরের বৈশিষ্ট্য ছিল এই যে, তিনি সর্বদা কুরআনুল কারীমের আয়াত ও রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর হাদীস দিয়ে উত্তরকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করতেন। তিনি উত্তর দেয়ার ক্ষেত্রে কখনোই কাউকে আক্রমণ করতেন না এবং ইমামগণকে সম্মানের সাথে উল্লেখ করতেন। প্রচলিত দাওয়ার কাজে কর্মরত মানুষদের ভুল ধরার চেয়ে তাদের সংশোধনের চেষ্টা বেশি করতেন। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রেখে যাওয়া প্রশ্নোত্তর, যা এক অমূল্য সম্পদ। এই অমূল্য সম্পদের সংরক্ষণ ও যথাযথ প্রচার ইলম প্রচারেরই নামান্তর। আর “জিজ্ঞাসা ও জবাব” গ্রন্থটি তেমনি একটা সংরক্ষিত গ্রন্থ যাতে রয়েছে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের কাছে জিজ্ঞাসিত জীবনঘনিষ্ঠ বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর। যে প্রশ্নের উত্তরগুলো একজন মুসলিম হিসেবে যেনে রাখা অতীব জরুরী প্রয়োজন। গ্রন্থটি সর্বমোট ৫টি খন্ডে বিভক্ত। ১ম খন্ড থেকে কয়েকটি প্রশ্ন এখানে উল্লেখ করা হলোঃ-
নং
১ম খন্ডে উল্লেখিত কিছু প্রশ্ন
১
অমুসলিমদের সন্তান, যারা শৈশবে মারা যায়, তারা কি কাফের?
২
এক্সিডেন্টে মৃত্যুবরণ করলে কি শাহাদাতের মৃত্যু হয়, সে কি বিনা হিসাবে জান্নাতে যায়?
৩
হাফহাতা শার্ট বা টিশার্ট পরে কি নামায হবে?
৪
নামাযের সিজদার মধ্যে মাতৃভাষায় দুয়া করা যাবে কি?
৫
মৃত মানুষের পাশে বসে কুরআন তিলাওয়াত করা যাবে কি?
৬
বিয়ের পর নাকফুল, চুড়ি বা গলায় কিছু না পরলে কি গোনাহ হবে?
স্ত্রীর নিসাব পরিমাণ স্বর্ণ থাকলে, সেটার যাকাত কি তার স্বামী আদায় করবে নাকি স্ত্রী নিজেই?
৯
ডিপিএস থাকলে তার উপর যাকাত দিতে হবে কিনা?
১০
ঘুষ দিয়ে চাকরি নিলে, সেই চাকরির ইনকাম হালাল নাকি হারাম?
এমন গুরুত্বপূর্ণ সর্বমোট ৪৩৩টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর সংরক্ষিত রয়েছে “জিজ্ঞাসা ও জবাব” ১ম খন্ড গ্রন্থটিতে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। টেবিলে উল্লেখিত প্রশ্নগুলোর উত্তর জানতে এবং সেই সাথে আরও ৪৩৩টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর জানতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
বাংলাদেশে যখন খ্রিষ্টধর্মীয় প্রচারকরা তাদের খ্রিষ্টধর্মের প্রচার প্রচারণা করতে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে, বিশেষ করে পবিত্র বাইবেলের ভ্রান্ত ব্যাখ্যা বিশ্লেষণের মাধ্যমে মুসলিমদেরকে তারা ধর্মান্তরিত করছে, যখন মুসলিমদের ঈমানকেই তারা কেড়ে নিচ্ছে, তখন বাংলাদেশের এক শ্রেণীর আলেম যাদের উচিৎ ছিল এই বিষয়ে মুসলিমদেরকে গুরুত্বের সাথে সতর্ক সাবধান করা, কিন্তু তা না করে তারা রফউল ইয়াদাইন, জোরে আমিন নাকি আস্তে আমিন, সালাতে হাত বুকের উপর নাকি নাভীর নিচে, হানাফী নাকি আহলে হাদীস ইত্যাদি ইত্যাদি বিষয় নিয়ে মারাত্মক ঝগড়াঝাঁটিতে লিপ্ত রয়েছে। আল্লাহ হেফাজত করুক। আমিন। বাংলাদেশে মূলত বিগত শতাব্দীর শেষ ভাগ থেকেই খ্রিষ্টধর্মীয় প্রচারকরা খ্রিষ্টধর্মের প্রচার জোরদার করেছে। তারা এ বিষয়ে এতটাই সোচ্চার যে, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম- এর অনুসরণের মাধ্যমে মুক্তি পাওয়া সম্ভব নয় বলে প্রমাণ করার জন্য তাঁর বিরুদ্ধে অবমাননাকর কথা প্রচার করে। তাদের বক্তব্য অনেক মুসলিমকে আহত করে। কখনো বা সংঘাত সৃষ্টি করে। এমতবস্থায় ইসলাম প্রচারকরা এ বিষয়ে তথ্য নির্ভর গ্রন্থাদি আশা করেন। কিন্তু বাংলা ভাষায় এ জাতীয় বইয়ের খুবই অভাব। এ অভাব পূরণ করতেই স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) রচনা করেন, “পবিত্র বাইবেল পরিচিতি ও পর্যালোচনা”। পবিত্র বাইবেলের সঠিক পরিচয় ও সঠিক ব্যাখ্যা জানতে, এই বইটির কোন বিকল্প নেই। আমরা আশা করি বইটি অধ্যয়নের মাধ্যমে একজন মুসলিম এবিষয়ে তার নিজকে সতর্ক করতে পারবেন। ইনশাআল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
আমাদের সমাজে প্রচলিত অনেক রীতিনীতিই রয়েছে যা কালের আবর্তনে হাদীসে রুপ নিয়েছে। কিছু মানুষ তাদের অসৎ উদ্দেশ্য এবং নিজের আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্যে মনগড়া কথা ও কাজকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদীস বলে চালিয়ে দিয়েছে এবং হাদীসের নামে সমাজের সাধারন মানুষকে বোকা বানিয়ে তাদের স্বার্থ হাসিল করে নিচ্ছে। এই প্রতারনা থেকে বাচতে এবং নিজের ঈমান আমলকে রক্ষা করতে, আমাদেরকে অবশ্ব্যই জাল হাদীস সম্পর্কে অবগত হতে হবে। আর এই বিষয়ে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত “আল-মাউযূআত” বইটি একটি যুগান্তকারী কিতাব। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নামে এভাবে জাল মিথ্যা হাদিস বর্ণনা করা এমন একটি মহা অপরাধ, যার চূড়ান্ত পরিণতি হলো জাহান্নাম। স্বয়ং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ প্রসঙ্গে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, ‘যে ব্যক্তি আমার প্রতি স্বেচ্ছায় মিথ্যারোপ করে, সে যেন নিজেই জাহান্নামে তার স্থান বানিয়ে নেয়। (বোখারি: ১/৩১৭)। সুতরাং একজন মুলসিম হিসেবে আমাদেরকে অবশ্যই সতর্ক হতে হবে। সাহাবীগণের যুগ থেকে এ পর্যন্ত সকল যুগেই আলিমগণ জাল হাদীস প্রতিরোধে সচেতন ও সোচ্চার থেকেছেন। তাবিয়ীগণের যুগ থেকে বর্তমান যুগ পর্যন্ত অগণিত গ্রন্থ এ বিষয়ে রচিত হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় আল্লামা আবু জাফর সিদ্দিকীর “আল-মাউযূআত” গ্রন্থ। তবে এ গ্রন্থটি বিভিন্ন দিক থেকে অসাধারণ এবং অনন্য বৈশিষ্টের অধিকারী। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে বইটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
বিদআতের পরিনাম সম্পর্কে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অত্যন্ত কঠিন হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, নিশ্চয়ই সর্বোত্তম বাণী আল্লাহর কিতাব। আর সর্বোত্তম আদর্শ মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর আদর্শ। সবচেয়ে নিকৃষ্ট বিষয় হলো, দ্বিনের মধ্যে নব-উদ্ভাবিত বিষয়। আর দ্বিনের মধ্যে নব-উদ্ভাবিত সব কিছুই বিদআত। আর প্রত্যেক বিদআত ভ্রষ্টতা, আর প্রত্যেক ভ্রষ্টতার পরিণাম হচ্ছে জাহান্নাম। (মুসলিম: ১৫৩৫)। বিদআত আবিষ্কারকারী যত বড় ধর্মীয় পণ্ডিতই হোক না কেন, ইসলামে তা গ্রহণযোগ্য নয়। মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি আমাদের দ্বিনের মধ্যে এমন নতুন বিষয় আবিষ্কার করবে, যা তার অন্তর্গত নয়, তাহলে তা প্রত্যাখ্যাত হবে।’ (বুখারি ও মুসলিম)। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরো বলেছেন, ‘আমি তোমাদের আমার ও আমার পরবর্তী সঠিক পথপ্রাপ্ত খলিফাদের অনুসরণের তাগিদ দিচ্ছি। তোমরা একে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরে থেকো। দ্বিনের মধ্যে নব-উদ্ভাবিত বিষয় সম্পর্কে সাবধান হও। কেননা প্রতিটি নব-উদ্ভাবিত বিষয়ই বিদআত। আর প্রতিটি বিদআতই হচ্ছে পথভ্রষ্টতা। (মুসনাদে আহমাদ ও তিরমিজি)। বিদআত কাজে জড়িত ব্যক্তি কিয়ামতের দিন চরমভাবে লাঞ্ছিত হবে। কিয়ামতের দিন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বিদআতি লোকদের হাউজে কাউসারের পানি পান করাবেন না। তিনি তাদের বলবেন, ‘যারা আমার দ্বিন পরিবর্তন করেছ, তারা দূর হও, দূর হও।’ (বুখারি: ৬৬৪৩)। সুতরাং বুঝাই যাচ্ছে যে বিদআতের পরিনাম কতটা ভয়াবহ। কিন্তু দুঃখজনক হলেও এটা সত্য যে, আজ আমরা এমন যুগে বাস করছি, যেখানে সুন্নাতের নামে নানান নব উদ্ভাবিত রীতি নীতির অর্থাৎ বিদআতের জয়জয়কার। এজন্য এ বিষয়ে আমাদেরকে চরমভাবে সতর্ক হতে হবে এবং আমাদেরকে জানতে হবে বিদআত কী? কীভাবে এর উৎপত্তি হয়? আমাদের সমাজে কী কী বিদআত প্রচলিত আছে? কীভাবে আমরা বিদআতকে হটিয়ে নবীজির সুন্নাহ প্রতিষ্ঠা করব, এমন সব অতিব জরুরী বিষয় নিয়েই স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) রচনা করেছেন, “এহ্ইয়াউস সুনান” নামের অতীব গুরুত্বপূর্ণ এই বইটি। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
আমরা সকলেই দুনিয়ার এই জীবনে সফল আর লাভবান হতে চাই। আর এই সফলতা আর লাভবান হওয়ার জন্য আমাদের প্রচেষ্টার কোন শেষ থাকে না। যদিও দুনিয়ার জীবনের সফলতা আর লাভবান হওয়া আখিরাতের তুলনায় একেবারেই তুচ্ছ। তবুও আখিরাতের জীবনের স্থায়ী সফলতা আর লাভবান হওয়ার প্রবণতা থেকে দুনিয়ার জীবনের এই অস্থায়ী তুচ্ছ সফলতা আর লাভবান হওয়ার প্রবণতা আমাদের অনেক অনেক গুণ বেশি হয়ে থাকে। এটার কারন মূলত আমাদের অজ্ঞতা। আসলে আমরা জানিও না যে প্রকৃত সফলতা আর প্রকৃত লাভাবন বলতে কাদের বুঝায়! দূনিয়ার পিছনে ছুটতে ছুটতে একদিন মালাকূল মাওত ঠিকই চলে আসবে। সেদিন এই দুনিয়ার যশ, খ্যাতি, ছেলে-মেয়ে, স্ত্রী কিছুই সাথে নিয়ে যাওয়া যাবে না। পরপারের সেই অনন্ত কালের যাত্রায় আমার আপনার সাথে একমাত্র আমাদের সৎ আমলই যেতে পারবে। আর এই পরকালে লাভবান হওয়ার জন্য আমাদের কি কি আমল করা প্রয়োজন তা কুরআন ও ছহীহ হাদিসের আলোকে শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের লেখা “কে বড় লাভবান” বইটিতে চমৎকার ভাবে প্রতিফলিত হয়েছে। প্রত্যেকটি পরিবারের জন্য এমন একটি বই অপরিহার্য। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
প্রতিটি মুসলিম পুরুষেরই উচিত নিজেকে ইসলামের আদর্শে একজন আদর্শবান পুরুষ হিসেবে গড়ে তোলা। এর জন্য প্রয়োজন একটা সঠিক গাইডলাইন। শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের লেখা “আদর্শ পুরুষ” বইটি হতে পারে এমনি একটা চমৎকার গাইডলাইন। একজন পুরুষ কিভাবে তার নিজেকে আদর্শবান পুরুষ হিসেবে গড়ে তুলবে তা শাইখ কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক বিস্তারিত আলোচনা করেছেন এই বইটিতে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
বইটির শিরোনাম দেখেই বুঝা যাচ্ছে বইটি আসলে কি বিষয়ের উপর লেখা হয়েছে। তবুও কিছু কথা না বল্লেই নয়। আমাদের সকলকেই একদিন মৃত্যুবরন করতে হবে এবং পরকালের দীর্ঘ সফর অতিবাহিত করতে হবে। এই চিরন্তন সত্যটি আমরা সকলেই জানি এবং মনে প্রাণে বিশ্বাসও করি। কিন্তু আমরা কতজন আছি যারা পরকালের এই দীর্ঘ সফরের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করছি! আসলে বলতে গেলে আমরা কোন প্রস্তুতিই গ্রহণ করছি না। অথচ জীবিত থাকতেই আমাদের মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি গ্রহন করা উচিত, না হলে মৃত্যুর পর আফসোস ছাড়া আর কিছুই থাকবে না। বইটি পড়লে মৃত্যুটাকে খুব কাছ থেকে উপলব্ধি করা যাবে। বইটিতে কুরআন হাদীস এর আলোকে মৃত্যু নিয়ে এক অথেনটিক আলোচনা করা হয়েছে যা মানুষের হৃদয়কে নাড়া দেবে। যে কোনো কঠিন হৃদয়ের ব্যক্তিও বইটি পড়লে তার গা শিউরে উঠবে। এছাড়া আমাদের বাস্তব জীবন কিরুপ হওয়া উচিত এবং মৃত্যুর জন্য আমাদের কি কি প্রস্তুতি গ্রহণ করা উচিত সে সম্পর্কেও বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। সুতরাং আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ। শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের লেখা “আদর্শ পরিবার” বইটি ইতিপূর্বেই তুমুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। শাইখের লেখা বিপুল পরিমানে বিক্রি হওয়া বইগুলোর মধ্যে “আদর্শ পরিবার” বইটি অন্যতম একটি বই। বইটিতে ইসলামিক আদর্শে একটি পরিবার গঠন করতে বিবাহ থেকে শুরু করে সন্তান প্রতিপালন পর্যন্ত যাবতীয় বিষয়ে বিস্তারিত আলোকপাত করা হয়েছে। কেউ একজন মানুষের পেট থেকে জন্ম নিলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে সে প্রকৃত মানুষ হয়ে যায় না। তাকে মানুষ করতে হয়, বা মানুষ বানাতে হয়। আদর্শ পরিবারের মাধ্যমে সন্তানকে গড়ে না তুললে তারা মানুষ হতে পারে না। হাত পা চোখ ওয়ালা এক অমানুষে পরিনত হয়। পরিবার হলো সমাজের মূল ভিত্তি। পরিবার ইসলামি ধাচে গড়ে উঠলে সন্তান, সমাজ ও রাষ্ট্রও ইসলামী ভাবধারায় গড়ে উঠবে। কিন্তু বর্তমানে অপসংস্কৃতির ভয়াল ছোবলে পরিবারে দেখা দিচ্ছে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা। এ সমস্যা মুক্তির লক্ষ্যে “আদর্শ পরিবার” বইটি বিশেষ ভুমিকা রাখবে। ইনশাআল্লাহ। একটি আদর্শ পরিবার গঠন করার জন্য যে যে জ্ঞান গুলো মানুষের অর্জন করা প্রয়োজন তা অতি সুক্ষভাবে কুরআন ও সহীহ্ হাদীসের আলোকে সূনিপূন আলোকপাত করা হয়েছে। বইটিতে প্রথমে আছে ভুমিকা তারপর নারী ও পুরুষের আদর্শ আলোচনা করা হয়েছে। একটা আদর্শ পরিবার গঠন এর সূচনায় বিবাহ। বইটিতে বিবাহ এবং তার গুরুত্ব, কনের গুনাবলী, বিবাহের প্রস্তাব অর্থাৎ বিবাহ সম্পর্কিত সকল বিষয়ের আলোচনা রয়েছে। এরপরে রয়েছে স্বামী- স্ত্রী একান্ত মূহুর্ত এই বিষয়ের ১২ টি পয়েন্ট এর বিস্তারিত আলোচনা রয়েছে। অলীমা সক্রান্ত সকল বিষয়ের ১২ টি পয়েন্ট এর বিস্তারিত আলোচনা রয়েছে। বিবাহে অনৈসলামিক কার্যকলাপ এটা আমাদের সমাজে ব্যাপক চালু রয়েছে এর অপকার এবং এর কর্মফল সম্পর্কে আলোচনা করে এ থেকে বিরত থাাকার কথা বলা হয়েছে। স্বামী-স্ত্রীর দায়িত্ব কর্তব্য যা একটা পরিবার গঠন করায় ব্যাপক ভুমিকা পালন করে এই বিষয়ে পরিপূর্ণ আলোচনা রয়েছে। আর সর্বশেষ বিষয় হলো পিতা-মাতা ও সন্তানের পরস্পরের দায়িত্ব-কর্তব্য সম্পর্কে। এক কথায় বইটিতে একটি পরিবার কিভাবে রাসুল (সঃ) এর পরিবারের মতো সর্বযুগের পরিবার হতে পারে তার যথাযথ নমুনা পেশ করা হয়েছে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের লেখা বই “ইসলামী আকীদা” বইটি ইতিপূর্বেই তুমুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। স্যারের লেখা বিপুল পরিমানে বিক্রি হওয়া বইগুলোর মধ্যে “ইসলামী আকীদা” বইটি অন্যতম একটি বই। আমাদের সমাজের মানুষ আমলের ব্যাপারে যতটানা আগ্রহী ততটা আগ্রহী নয় আকিদার ব্যাপারে। কিন্তু আকিদাই যদি শুদ্ধ না থাকে, আকিদাই যদি ভ্রান্ত থাকে তাহলে এই অশুদ্ধ আর ভ্রান্ত আকিদায়পূর্ণ আমলের কোন মূল্যই থাকে না। আমরা আমাদের আমল-ইবাদাত শুধুমাত্র আল্লাহর কাছে কবুল হওয়ার নিমিত্তে করলেও অজ্ঞতা আর ভ্রান্ত বিশ্বাসের কবলে পড়ে অনেক সময়ই লক্ষ্যচ্যুত হয়ে পড়ি। ঈমাণে খাদ ঢুকে পড়ে। ঈমাণের আরকান তথা আকীদা সম্বন্ধে সুস্পষ্ট জ্ঞান না থাকায় এমনটা হয়ে থাকে। আমাদেরকে এহেন পরিস্থিতি থেকে উত্তরনে সাহায্য করার নিয়তে ড. খোন্দকার আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহ. লিখেছিলেন ‘কুরআন-সুন্নাহর আলোকে ইসলামী আকীদা’ বইটি। ৬৪০ পৃষ্ঠার এই বইটি ৬টি অধ্যায়ে বিস্তৃত। মূল আলোচনায় প্রবেশের পূর্বে প্রথমেই সুন্দর একটি ভূমিকার মাধ্যমে শাইখ (রহ.) আকীদা সম্পর্কে জানার গুরুত্ব, প্রয়োজনীতা এবং নিজের অনুসরণীয় আকীদা সম্পর্কে আমাদের জানিয়েছেন। তারপর মূল আলোচনা এগিয়েছেন। প্রথম অধ্যায়ে আলোচিত হয়েছে আকীদা ও প্রাসঙ্গিক পরিভাষাগুলির পরিচিতি, ইসলামী আকীদার উৎস, গুরুত্ব এবং আকীদা বিষয়ক গ্রন্থাবলী সম্পর্কে। দ্বিতীয় অধ্যায়ে আছে তাওহীদ ও তার প্রকারভেদ নিয়ে আলোচনা। তৃতীয় অধ্যায়ে বলা হয়েছে রাসূল সা. সহ অন্যান্য নবী-রাসূল তথা রিসালাতের ওপর ঈমাণ আনা সম্বন্ধে। চতুর্থ অধ্যায় বিস্তৃত আরকানুল ঈমাণ তথা ঈমাণে বিভিন্ন স্তম্ভ যেমন: ফেরেশতা, আসমানী কিতাব, আখিরাত, তাকদীর ইত্যাদির সমন্বয়ে। পঞ্চম অধ্যায়ে আছে আকীদা বিষয়ে নানা অবিশ্বাস ও ভ্রান্তি সম্পর্কে আলোচনা। সবশেষে, ষষ্ঠ অধ্যায়ে আলোচনা করা হয়েছে আকীদা বিষয়ে উদ্ভাবিত বিদআত ও বিদআত ভিত্তিক ফিরকা, দল, উপদল এবং আহলুস সুন্নাত ও জামায়াতের পরিচিতি ও মূলনীতি বিষয়ে। সেই সাথে গুরুত্ব অনুসারে আলোচনা গুলোকে বিভিন্ন শিরোনাম,উপ-শিরোনামে বিন্যাস করা হয়েছে। আকীদার ত্বত্তীয় বিষয়গুলোর পাশাপাশি আমাদের মুসলিম সমাজে সুঁই হয়ে ঢোকা শির্ক এবং বিদআত সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিভ্রান্তিকর মতবাদ এবং ফিরকাগুলো সম্পর্কে জানাও আমাদের ঈমাণ রক্ষার জন্য ভীষণভাবে জরূরী। এ বিষয়েও বইটিতে শাইখ খুব যত্নের সাথেই আলোচনা করেছেন। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে হলে আকীদা সম্পর্কে জানতেই হবে। আর তার জন্য ‘কুরআন-সুন্নাহর আলোকে ইসলামী আকীদা’ চমৎকার একটি সহায়িকা। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
আহ্বান বইটি রচনা করেছেন মিজানুর রহমান আজহারি। মূলত এটি একটি আত্মশুদ্ধি ও অনুপ্রেরণামূলক বই। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
বইয়ের কভার পেজেই লিখা আছে you have 12 unread messages এই বাক্যটাই পাঠককে আকৃষ্ট করবে। ১২ টি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা তরুণদেরকে নিরবে পৌছে দিতে ‘ম্যাসেজ’ বইটি খুবই কার্যকরী হবে। কেননা এতে যেমন আছে জ্ঞান তেমনি আছে রোল মডেল ও আবার আছে করণীয়। এই বইটির বিশেষত্ব হলো এতে জীবনধারণের জন্য প্রয়োজনীয় প্রায় সকল দিকনির্দেশনা সংক্ষেপে বর্ণিত আছে। এতে যেমন আছে শুরুতে জ্ঞানের কথা, তেমনি পরই আছে কি করতে হবে, কোনটি শিষ্টাচার আর কোনটি তা নয়। এতে প্রতিটি বিষয়ই কুরআন – হাদীসের আলোকে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এতে তরুণদের মসজিদমুখী করবার জন্যও অনেক বিষয় উল্লেখ আছে। আবার আদর্শ পেরেন্ট হিসেবে কি কি করণীয়, তাও আছে। পরিশেষে এতে তরুণদের বোধোদয় করবার জন্য একটি টুইস্ট আছে। সর্বোপরি শিশু থেকে তরুণদের লক্ষ্যেই বইয়ের অধিকাংশ বাক্য ব্যয় করেছেন লেখক। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।