গুরুত্ব ও ফজিলত - HatBazar365.com

গুরুত্ব ও ফজিলত

  • দুআ বিশ্বাসীদের হাতিয়ার

    01

    ⦿ লেখক: ড. ইয়াসির ক্বাদি

    ⦿ প্রকাশনী: গার্ডিয়ান পাবলিকেশনস

    ⦿ বিষয়: দু’আ, দুরুদ ও যিকর

    ⦿ ভাষা: বাংলা

    ⦿ সংস্করণ: ২য় এডিশন-২০২১খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ২১৬ পৃষ্ঠা


    দুআ নিয়ে সকল অজ্ঞতা এবং ভ্রান্তি নিরসন করে, দুআর গুরুত্ব এবং মাহাত্ম সম্পর্কে আমাদের সচেতন করার চমৎকার একটা প্রয়াস ড. ইয়াসীর ক্বাদীর ‘Dua: The Weapon of Believers’ বইয়ের অনুবাদ ‘দুআ বিশ্বাসীদের হাতিয়ার’ নামক বইটি। প্রচলিত অন্য সব দুআর বই থেকে ভিন্ন বইটি দুআর কোন সংকলন নয়। দুআর মর্যাদা, নিয়ম এবং কবুলের আদবকেতার প্রামাণ্য গ্রন্থ এটি। দুআর গুরুত্ব, মাহাত্ম, প্রয়োজনীয়তা নিয়ে নানা সময়ে লেখা আলীমদের বইয়ের সারনির্যাসকে নিজের ভাষায় সহজ করে গুছিয়ে লিখেছেন ড. ক্বাদী। ইংরেজি থেকে বইটির অনুবাদ করেছেন মাসুদ শরীফ। বইটিতে পাঠকদের বোঝার সুবিধার্তে পুরো বইটাকে বিভিন্ন শিরোনাম, উপ-শিরোনামে ভাগ করে আলোচনা করা হয়েছে। প্রথমেই রয়েছে কিছু বুনিয়াদি বিষয় শিরোনামে আলোচনা। দুআ কি, ইবাদাত হিসেবে দুআ, দুআর সাথে ঈমাণের সম্পর্ক, আল্লাহ ছাড়া আর কারো কাছে দুআ করা যাবে কিনা ইত্যাদি বিষয়ে বলা হয়েছে। দ্বিতীয় অধ্যায়ে আলোচনা করা হয়েছে দুআর ধরন নিয়ে। তৃতীয় অধ্যায়ের শিরোনাম দুআর মর্যাদা ও ফায়দা। এখানে দুআর মর্যাদা, গুরুত্ব, প্রয়োজনীতা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। অন্যসব ইবাদাতের মত দুআর জন্যও রয়েছে কতগুলো অবশ্য পালনীয় শর্ত, যেগুলো পূরন না করলে দুআ কবুল হয় না। এসব নিয়েই তৃতীয় অধ্যায় দুআর কিছু শর্ত। দুআ কবুলের জন্য দুআ করার সময় কিছু কাজ করতে হয়। সেগুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে দুআর আদবকেতা শিরোনামে চতুর্থ অধ্যায়ে। দুআর সাথে বেমানান এবং আল্লাহর অপছন্দনীয় কাজ গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে দুআর সময় যা করা ঠিক নয় শিরোনামে। দুআ করার সুবর্ণ সময়। কিছু বিশেষ সময় আছে যখন দুআ কবুল হয়। হাদীসে বর্ণিত হয়েছে এ সময়গুলোর কথা। সেই সময়গুলো নিয়েই এই অধ্যায়ের আলোচনা। মুমিনের জীবনে এমন কিছু পরিস্থিতি আসে যখন আল্লাহ তার দুআ কবুল করে নেন। দুআ কবুলের সম্ভাবনাময় পরিস্থতি-তে এসেছে তারই বর্ণনা। দুআ কবুল না হওয়ার কারণগুলো গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে ‘দুআ কবুল হওয়ার পথে প্রতিবন্ধকতা’ শিরোনামে। ‘দুআ কবুলে দেরি হওয়ার কারণ’ শিরোনামে আলোচনা করা হয়েছে যেসব কারণে দুআ কুবল হতে দেরি হয় সে সমস্ত কারণগুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও দুআর কিছু অনুমোদিত বিষয়, উসিলা, দুআর সাথে তাকদীরের সম্পর্ক, দুআর বিবিধ বিষয়াবলি, দুআর মাঝে বিদআত, দুআ সংক্রান্ত কিছু দুর্বল হাদীস প্রভৃতি বিষয় নিয়ে আলোকপাত করা হয়েছে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 250.00৳ 260.00
  • জিলহজের উপহার

    01

    ⦿ লেখক: ড. খালিদ আবু শাদি

    ⦿ প্রকাশনী: সমকালীন প্রকাশন

    ⦿ বিষয়: ইবাদত ও আমল

    ⦿ ভাষা: বাংলা

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০২০খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৮৬ পৃষ্ঠা


    উপহার! শব্দটা শুনতেই একটা ভাল লাগা কাজ করে। আর সেই উপহার যদি হয় আরশের অধিপতির দেয়া, তবে সেই অনুভূতি কেমন হতে পারে- তা বলার অপেক্ষা রাখে না। মহান রব আমাদের জন্য জিলহজের এই ১০টি দিনকে উপহার হিসেবে প্রস্তুত করে রেখেছেন। আর এই ১০টি দিনে কিভাবে আমরা সাফল্য অর্জন করতে পারি, তা নিয়েই ড. খালিদ আবু শাদি রচনা করেছেন “জিলহজের উপহার” নামক এই বইটি। বইটিতে জিলহজ মাসের ফজিলত, গুরুত্ব ও মাহাত্ন্য সম্পর্কে অত্যন্ত হৃদয়গ্রাহী ভাষায় তুলে ধরা হয়েছে। পাশাপাশি গুনাহগার হৃদয়কে আমলের প্রতি আগ্রহী করারও চেষ্টা করা হয়েছে। জিলহজের শ্রেষ্ঠ দিনগুলোর কর্ম পরিকল্পনাকে ৪টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। প্রতিটি আমলের জন্য নিয়ত ও ইবাদতের মান কেমন হওয়া উচিত সে সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। প্রতিদিনের আমল-বিষয়ক “হারিয়ে যাওয়া সুন্নাহ্”-গুলোকে কিভাবে নিজেদের জীবনে প্রতিষ্ঠা করা যায় সে আলোচনাও উঠে এসেছে। আরো আছে হৃদয়গ্রাহী নাসিহা। যেটার শিরোনাম করা হয়েছে নাসিহার চাবুক নামে। সর্বোপরি একজন আমলদার ব্যক্তির জন্য এই বইটি হতে পারে একটি গাইডলাইন। বইটি পড়তে গিয়ে একজন গাফিল বান্দা সংবিৎ ফিরে পাবে। তাই বছরের এই শ্রেষ্ঠ ১০টি দিনকে অবহেলা আর অলসতায় কাটাতে না চাইলে বইটি অবশ্যই পড়া উচিত। কিভাবে এই ১০টি দিনকে প্রোডাক্টিভ করতে পারেন, আমল আর ইবাদতের চাঁদরে মুড়ে কিভাবে অনন্য উচ্চতায় পৌছতে পারেন সে অনুপ্রেরণা খুঁজে পাবেন। জিলহজ মাসের নির্দিষ্ট আমল, রীতিনীতি এবং সাওয়াবগুলো সম্পর্কে জানতে পারবেন। পাঠকদের জন্য বইটির পাতায় পাতায় লেখক একরাশ অনুপ্রেরণার বীজ বুনেছেন। মোটকথা, এই মাসটা যে কতোটা গুরুত্বপূর্ণ পাঠকরা এই বইটা পড়ে তা উপলব্ধি করতে পারবে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 100.00৳ 140.00
  • হাইয়া আলাস সালাহ

    01

    ⦿ লেখক: শাইখ আবু আব্দিল আযিয মুনির আল-জাযায়িরি

    ⦿ প্রকাশনী: সমকালীন প্রকাশন

    ⦿ বিষয়: ছালাতের বিধি-বিধান

    ⦿ ভাষা: বাংলা

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০২০খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১১০ পৃষ্ঠা


    সালাতে গুরুত্ব ও উপকারিতা সম্পর্কিত খুবই চমৎকার একটি বই “হাইয়া আলাস সালাহ”। অত্যন্ত হৃদয়গ্রাহী ভাষায় বইটি উপস্থাপনা করা হয়েছে। এটি এমন একটি বই, যা পড়ে মুসলিম উম্মাহর প্রতিটি সদস্য মসজিদমুখী হবে, সালাতের ব্যাপারে যত্নশীল হবে। ইনশাআল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 125.00৳ 175.00
  • সবর

    01

    ⦿ লেখক: আল্লামা ইবনুল কায়্যিম আল জাওযী

    ⦿ প্রকাশনী: সমকালীন প্রকাশন

    ⦿ বিষয়: আত্মশুদ্ধি ও অনুপ্রেরণা

    ⦿ ভাষা: বাংলা

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৯খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১৭২ পৃষ্ঠা


    সবর” বইটি অসাধারণ। লেখক সমগ্র বইতেই যেন নিজের অসামান্য ইলমি যোগ্যতার প্রমাণ রেখেছেন। যখন সবরের গুরুত্ব ও মাহাত্ম্য নিয়ে লিখেছেন তখন মনে হয়েছে সবর এর চেয়ে উত্তম আর কোন আমলই হতে পারেনা। আবার, যখন শোকরের শ্রেষ্ঠত্ব নিয়ে আলোকপাত করেছেন তখন মনে হয়েছে সবকিছুই তো শোকরের উপর নির্ভরশীল। যখন সমন্বয় করেছেন, তখন আলোচ্য বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা পাওয়া গেছে। লেখক যখন সবরের বিভিন্ন ধরন, উত্তম সবর ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করেছেন তখন এত স্বতঃস্ফূর্তভাবে আলোচ্য বিষয়ের অবতারণা করেছেন যে সব শ্রেণীর পাঠকেরই উক্ত বিষয়ে স্বচ্ছ ধারণা এসে যাবে। ইনশাআল্লাহ। ঠিক তেমনিভাবে শোকর নিয়ে যখন আলোচনা করেছেন তখনও পূর্ণাঙ্গ আলোচনা করেছেন। কুরআন হাদিস থেকে এত এত দলীল এত প্রামাণ্যভাবে লেখক উপস্থাপন করতে পারঙ্গম যে পাঠকমাত্রই বিমোহিত হবেন। বইয়ের দুইটি কোতূহলীদ্দীপক আলোচনার অবতারণা করা হয়েছে। একটি হচ্ছেঃ কে বেশি শ্রেষ্ঠ, ধৈর্যশীল গরীব নাকি কৃতজ্ঞ ধনী – এই বিতর্ক নিয়ে আলোচনা। দ্বিপাক্ষিক বিতর্কের স্টাইলে করা এসব আলোচনার মাধ্যমে আবারও লেখক নিজের পান্ডিত্যের স্বাক্ষর রেখেছেন। যখন ধৈর্যশীল গরীব লোকের শ্রেষ্টত্বের কথা আলোচনা করেছেন তখন এত এত দলীল এনেছেন যে আমি ভেবেছি দ্বিতীয় দলের শ্রেষ্ঠ হওয়ার কোন সুযোগই নেই। আবার যখন কৃতজ্ঞ ধনী ব্যক্তির শ্রেষ্টত্বের পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেছেন তখন মনে হয়েছে তারাইতো শ্রেষ্ঠ। কুরআন, হাদিসের পাশাপাশি সালাফদের আমলও বাদ যায়নি লেখকের বিস্তারিত আলোচনা থেকে। শেষমেষ লেখক এই আলোচনার শিক্ষা টেনে অসম্ভব সুন্দরভাবে আলোচনার সমাপ্তি টেনেছেন। ঠিক তেমনিভাবে, সবর নাকি শোকর কোনটা উত্তম এ বিতর্কেরও পর্দা টেনেছেন লেখক এই বইয়ে। সবর এবং শোকর দুটিই তো আল্লাহর পছন্দনীয় গুণ। কিন্তু, উত্তম কোনটা? জানতে হলে বইটি পড়তে হবে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 195.00৳ 265.00

    সবর

    ৳ 195.00৳ 265.00
  • শবে বরাত ফযিলত ও আমল

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: লাইলাতুন নিসফি মিন শাবান

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ২য় এডিশন-২০১৭খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৬৪ পৃষ্ঠা


    ফার্সী ভাষায় ‘শব’ শব্দটির অর্থ রাত বা রজনী। বরাত শব্দটি আরবী থেকে গৃহীত। বাংলায় ‘বরাত’ শব্দটি ‘ভাগ্য’ বা ‘সৌভাগ্য’ অর্থে ব্যবহৃত হলেও আরবীতে এ শব্দটির অর্থ সম্পূর্ণ ভিন্ন। আরবীতে ‘বারাআত’ শব্দটির অর্থ বিমুক্তি, সম্পর্কচ্ছিন্নতা, মুক্ত হওয়া, নির্দোষ প্রমাণিত হওয়া ইত্যাদি। ফার্সী ‘শবে বরাত’, আরবী ‘লাইলাতুল বারাআত’ বা ‘বিমুক্তির রজনী’ বলতে আরবী পঞ্জিকার ৮ম মাস, শা‘বান মাসের মধ্যম রজনী বুঝানো হয়। কুরআন ও হাদীসে কোথাও ‘লাইলাতুল বারাআত’ পরিভাষাটি ব্যবহার করা হয়নি। সাহাবী-তাবিয়ীগণের যুগেও এ পরিভাষাটির ব্যবহার জানা যায় না। এ রাতটিকে হাদীস শরীফে ‘লাইলাতুন নিসফি মিন শা‘বান’ বা ‘মধ্য-শা‘বানের রজনী’ বলা হয়েছে। এই শবে বরাত বা “মধ্য-শা’বানের রাত”-এর মর্যাদা সম্পর্কে অনেক কথাই আমাদের সমাজে প্রচলিত রয়েছে। মুসলিমগণ এ রাতে বিশেষ ইবাদতে মগ্ন হয়ে পড়েন। মীলাদমাহফিল, ওয়ায-নসীহত, বিশেষ মুনাজাত, তাবারুক বিতরণ, কবর যিয়ারত ও বিশেষ সালাতে মুসল্লীরা মগ্ন থাকেন এ রাতে। কিন্তু এ রাতের ফযীলতে কথিত এ সকল বক্তব্য কতটুকু নির্ভরযোগ্য এবং এ রাতের বিশেষ ইবাদত কুরআনসুন্নাহর আলোকে কতটুকু গ্রহণযোগ্য বা গুরুত্বের দাবীদার তা নিয়ে আলিম সমাজে বিভিন্ন বক্তব্য ও মতভেদ রয়েছে। এ বিষয়কে কেন্দ্র করে মুসলমানরা বিভিন্ন গ্রুপে বিভক্ত হয়ে পড়েন এবং অনেক সময় গালাগালি ও শত্রুতায় লিপ্ত হয়ে পড়েন। এ সকল মতভেদ ও মতপার্থক্যের উর্ধ্বে উঠে কুরআন ও হাদীসের আলোকে এ রাতের মর্যাদা ও এ রাতের করণীয় নির্ধারণ করা এ পুস্তিকাটি উদ্দেশ্য। পুস্তিকাটিতে মধ্য-শাবানের রাত্রির ফযীলত ও এ রাত্রে বা পরের দিনে পালনীয় বিশেষ ইবাদত সম্পর্কে উদ্ধৃত কুরআনের আয়াত ও মুফসিরগণের বক্তব্য আলোচনা করা হয়েছে। এরপর এ বিষয়ে বর্ণিত ও প্রচলিত সকল হাদীস উদ্ধৃত করে সেগুলির গ্রহণযোগ্যতা, বিশুদ্ধতা বা অশুদ্ধতার বিষয়ে মুহাদ্দিসগণের মতামত পর্যালোচনাও করা হয়েছে। এভাবে বইটি থেকে সামগ্রিক ভাবে এ রাতে মুসলিমের করণীয় ও বর্জনীয় বিষয়গুলির সম্পর্কে সঠিক সীদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যাবে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

Main Menu