বর্তমান অনারব দেশের মানুষেরা বিশেষ করে আমাদের দেশে জুমআর খুতবা আরবি নাকি বাংলাতে দিতে হবে, এটা নিয়ে তুমুল ঝগড়ায় লিপ্ত। অর্থাৎ খুতবার ক্ষেত্রে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সুন্নাত হুবহু অনুসরণ করার ক্ষেত্রে বড় সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে। কেউ বলছে খুতবা বাংলায় দিতে হবে, কেউ বলছে আরবিতে। আবার অনেকেই আরবি খুতবা বই দেখে পড়ার আগে বাংলায় আলোচনা করছে। অর্থাৎ বই দেখে আবেগহীন সুরে খুতবা পড়ছে। অথচ এরূপ পড়া সুন্নাহ নয়। তাহলে কোন পদ্ধতিতে খুতবা দেয়া সুন্নাহ? এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পড়তে পারেন ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত, “খুতবাতুল ইসলাম” নামক চমৎকার এই বইটি। বইটিতে উক্ত সমস্যার সমাধানের পাশাপাশি রয়েছে কুরআন ও সহি সুন্নাহ ভিত্তিক প্রতি সাপ্তাহের খুতবার সংকলন। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
সিলসিলা ছহীহা (সিলসিলাতুল আহাদীছিছ ছহীহা) এটি একটি খুবই উপকারী হাদীস গ্রন্থ। যুগশ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিস মুহাম্মাদ নাসিরুদ্দীন ইবনু নূহ আননাজাতি আল-আলবানী রহিমাহুল্লাহ এই গ্রন্থটি রচনা করেছেন। আর এই গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থটি বাংলায় অনুবাদ করেছেন শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
কাউকে অহেতুক কাফের, মুনাফিক, খারেজী ইত্যাদি বলে গালিগালাজ করার আগে সতর্ক হওন। একবার আলী রাদিঃ-কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, খারেজীরা কি কাফের? তিনি বললেন, তারা তো কুফর থেকে পলায়ন করতে গিয়েই এই দশা হয়েছে। বলা হলো, তবে কি তারা মুনাফেক? তিনি বললেন, মুনাফেকরা তো আল্লাহকে অতি অল্প বৈ স্মরণ করে না। বলা হলো, তাহলে তারা কী? তিনি বললেন, তারা ঐ সম্প্রদায়, যারা ফেতনায় নিপতিত হয়ে অন্ধ ও বধির হয়ে গেছে এবং আমাদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ও যুদ্ধ করেছে। তাই আমরাও তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নেমেছি’ (আত-তামহীদ, ১৫/২৮৬; মুছান্নাফ ইবনে আবী শায়বা, হা/৩৭৯৪২; হাদীছ ছহীহ)। ‘খারেজীরা জাহান্নামের কুকুর’ (তিরমিযী, হা/৩০০০) হওয়া সত্ত্বেও আলী রাদিঃ যেখানে তাদেরকে কাফের কিংবা মুনাফেক পর্যন্ত অ্যাখ্যা দিতে ভয় পাচ্ছেন; সেখানে আমাদের অবস্থান কোথায়! আমাদের বর্তমান অবস্থা এমন যে কারও ফতওয়ায় সামান্য ভুল হলে কিংবা নিজের মতের বিপরীতে গেলেই, তাকে নানাভাবে আমরা গালিগালাজ করি। এমনকি তাকে বয়কট করার আহ্বান, সোশ্যাল মিডিয়ায় অসংযত সমালোচনা করতেই থাকি। এই শিক্ষা আমরা কোথায় পেলাম! বাতিলপন্থীদের উপর নিক্ষিপ্ত তীর আমরা সঠিক আকীদা ও আদর্শের অনুসারীদের উপর কেন ছুড়ছি? উক্ত বিষয়গুলো থেকে জাতিকে সতর্ক করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে ব্যথিত হৃদয়ের অশ্রু দিয়ে পুস্তিকাটি সাজিয়েছেন বর্তমান যুগের সালাফদের অবশিষ্ট চিহ্ন শায়খ আব্দুল মুহসিন আল আব্বাদ। পুস্তকটি পড়ি! হৃদয় দিয়ে অনুধাবন করি! নিজের লাগামহীন আত্মাকে সংযত করি! আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছের একটি বড় অংশজুড়ে রয়েছে জামাআতবদ্ধ জীবনযাপনের আলোচনা- যেখানে ইসলাম জামাআতবদ্ধ জীবনযাপনের তাকীদ দিয়েছে। পক্ষান্তরে, জামআত থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অত্যন্ত কঠোরতা আরোপ করেছে। কোথাও ‘জামাআতুল মুসলিমীন’ বা ‘মুসলিম জামাআত’ এর সাথে থাকতে বলা হয়েছে। আবার কোথাও ‘মুসলিম জামাআত’ ত্যাগ করার ইহকালীন কুফল ও পরকালীন আযাবের কথা বিবৃত হয়েছে। কিন্তু ‘জামাআত’, ‘জামাআতুল মুসলিমীন’ বা ‘মুসলিম জামাআত’ বলতে কোন পথ, কোন মত, কোন দল, কোন মাযহাব বা সংগঠনের কথা বলা হয়েছে, তা অধিকাংশ মানুষের কাছে রয়ে গেছে অজানা; বরং ধরাছোঁয়ার বাইরে। এসকল বিষয়ের বিস্তারিত জানতে আপনাকে পড়তে হবে লেখক আব্দুল আলীম ইবনে কাওছার মাদানী রচিত “ইসলামে জামাআত বলতে কোন দলকে বুঝায়” নামক গুরুত্বপূর্ণ এই বইটি। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
সম্মানিত পাঠক! আক্বীদা ইসলামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, একজন মুসলিম জীবনে জার প্রয়োজন সদা-সর্বদা। একজন মানুষের জীবনে নিঃশ্বাস গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা যেমন, আক্বীদার প্রয়োজনীয়তা তার চেয়ে কম নয়। সকল আমলের অশুদ্ধতা-বিশুদ্ধতা আক্বীদার উপরই নির্ভর করে। আক্বীদার শিক্ষা একজন মানুষকে সর্বাপেক্ষা বড় পাপ শিরক থেকে বাঁচাতে পারে। পক্ষান্তরে, এর মৌলিক বিষয়াবলি বিশুদ্ধ না হলে একজন মানুষের অন্যান্য আমল নষ্ট হয়ে যায়। বিশুদ্ধ আক্বীদাই হচ্ছে একজন মুসলিমের মূলধন। কিন্তু বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ আজ বিশুদ্ধ আক্বীদা থেকে বহু দূরে। সাধারণ শিক্ষা ব্যবস্থা তো বটেই, এমনকি মাদরাসা শিক্ষা ব্যবস্থায়ও বিশুদ্ধ আক্বীদা শিক্ষার কোন বন্দোবস্ত রাখা হয় নাই। এদিকে হানাফী ক্বওমী শিক্ষা ব্যবস্থায় আক্বীদা শিক্ষার নামে অনেক ক্ষেত্রে আশ’আরী-মাতুরীদী আক্বীদা শিক্ষা দেয়া হচ্ছে। কারণ আমাদের হানাফী ভাইয়েরা ইমাম আবু হানীফা (রহিঃ) এর প্রতি অতিভক্তি দেখালেও তার আক্বীদা তারা গ্রহণ করতে পারেনি। বিশুদ্ধ আক্বীদা শিক্ষার এত বেশি গুরুত্ব থাকার সত্ত্বেও দুঃখজনক হলেও সত্য যে বাংলা ভাষায় এবিষয়ের উপর সার্বজনীন তেমন কোন বই প্রকাশিত হয়নি। এ লক্ষ্যেই সম্মানিত লেখক আব্দুল আলীম ইবনে কাওছার মাদানী রচনা করেছেন “প্রশ্নোত্তরে সহজ আক্বীদা শিক্ষা” নামক গুরুত্বপূর্ণ এই বইটি। বইটিতে একদিকে যেমন আক্বীদার মৌলিক বিশয়াবলি তুলে ধরা হয়েছে, অন্যদিকে তেমনি বিষয়গুলোকে প্রশ্নোত্তর আকারে খুব সহজ ও সাবলীল ভাষায় ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করা হয়েছে। বইটির প্রত্যেকটি বক্তব্য কুরআন ও ছহীহ সুন্নাহ দারা প্রমানিত এবং সলফে ছলেহীন কর্তৃক সমর্থিত। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে হলে আকীদা সম্পর্কে জানতেই হবে। আর তার জন্য “প্রশ্নোত্তরে সহজ আক্বীদা শিক্ষা” চমৎকার একটি সহায়িকা। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
এই বইটি রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর স্মৃতি বিজড়িত পবিত্র মদীনায় মসজিদে নববীর লাইব্রেরীতে বসে লিখা। প্রাথমিক পর্যায়ের ছাত্রসহ যারা উছূলে হাদীছ সম্পর্কে প্রাথমিক জ্ঞান লাভ করতে চান, এই বইটি তাদের পথপ্রদর্শক ও দিশারীর ভূমিকা পালন করবে বলে আশা করি। ইনশাআল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
অবরোধবাসিনী বেগম রোকেয়ার লিখিত একটি বইয়ের নাম। যেখানে তিনি অবরোধবাসিনী নামে প্রায় ৪৭টি গল্প লিখেছিলেন। যে গল্পগুলোর কিছু হাস্যরসাত্মক, কিছু বেদনাদায়ক ও কিছু অবিশ্বাস্যও বটে। এই গল্পগুলোর মাধ্যমে তিনি তৎকালীন বাংলার নারীদের পর্দাপ্রথাকে অবরোধের সাথে তুলনা করেছেন এবং যারা এই পর্দা পালন করত সেই সমস্ত নারীদেরকে তিনি অবরোধবাসিনী বলে অভিহিত করেছেন। তার প্রতিটি গল্পের মূল ভাবার্থ হচ্ছে পর্দা রক্ষা করতে গিয়ে সৃষ্টি হওয়া বিড়ম্বনা ও কষ্ট স্বীকার করার কাহিনী। অবরোধবাসিনী গল্পে মূলত নারীসমাজকেই বুঝানো হয়েছে যে তারা তাদের পিতা, স্বামী, ভাই ও সমাজের নিকট থেকে ন্যায্য পাওনা হতে বঞ্চিত। কিন্তু মুসলিম নারীগণ কি আসলেই অবরোধবাসিনী? বেগম রোকেয়ার দাবি অনুযায়ী আল্লাহ তায়ালা তাদের প্রতি পর্দার বিধান ফরয করায় তারা হলো বন্দিনী। আসলে কি তাই? না, তা কখনোই না। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে আপনাকে পড়তে হবে উম্মে মারিয়াম রাযিয়া বিনতে আযীযুর রহমানের রচিত “কেন হব অবরোধবাসিনী” বইটি। যেখানে লেখিকা খুব চমৎকারভাবে বেগম রোকেয়ার লিখিত অবরোধবাসিনী বইয়ের চমৎকারভাবে কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক জবাব দিয়েছেন। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
আমাদের নানী, দাদীরা জানত না যে, এসিড নিক্ষেপ, নারী নির্যাতন, ইভটিজিং এগুলো কি? কারন তারা কখনো বাড়ির বাহিরে যেতেন না। কোথাও বেড়াতে যেতে হলে পালকি, সাওয়ারী ও গরুর গাড়িতে কাপড় দ্বারা ঘিরে যেতেন। এমনকি হিন্দু মহিলাদেরও বড় বড় ঘোমটা থাকত। কিন্তু সমঅধিকারের নামে বর্তমানে নারী সমাজের যে করুন অবস্থা তা ভাষায় প্রকাশ করার নয়। যারা সমঅধিকারের দিকে তাদেরকে ডাক দিয়েছে, তারা নারীদের কতটুকু মর্যাদা ও অধিকার দিতে পেরেছে? পেরেছে শুধু নগ্ন করতে। সমাজ ও জাতিকে ধ্বংস ও কুলষিত করতে। আর নারীদের নগ্ন করে ঈমানদারের ঈনান হরন করাই ছিল তাদের মূল উদ্দেশ্য। তারা তাদের উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে শতভাগ সাফল হয়েছে। সমঅধিকারের নামে তারা নারীদেরকে ঘর থেকে টেনে বের করে পুরুষদের বানিয়েছে উন্মাদ, ইভটিজার, আর নারীদের বানিয়েছে বাজারের পন্য, বিজ্ঞাপনের মডেল, ভোগের সামগ্রী। অথচ তারা যদি স্ত্রী হিসেবে স্বামীর মনোরঞ্জনের চেষ্টা করতো, তার সংসার গুছিয়ে রাখত, মা হিসেবে সন্তান প্রতিপালনে ব্যাপৃত থাকত, তাহলে তারা মা হিসেবে, স্ত্রী হিসেবে মর্যাদার সর্বোচ্চ আসনে সমাসীন থাকতো। কিন্তু আজ তারা সেই ইযযত-সম্মান, আদর স্নেহের পরিবর্তে নির্যাতনের শিকার। আর পুরুষদের জন্য হয়েছে পাপের দিশারি। মনে রাখতে হবে নারী হলো ঘরের রানী। আল্লাহর বিধাননের উপর কোনোকিছু টিকতে পারে না। তেমনি আল্লাহ যে মর্যাদা দেন তার চেয়ে বেশি অধিকার-মর্যাদা কেউ দিতে পারেনা। ইসলাম শান্তির ধর্ম ইসলামকে উল্টিয়ে কেউ টিকতে পারেনা, যার দৃষ্টান্ত বর্তমানের নারীবাদীদের দিকে তাকালেই দেখতে পারি। নারীবাদীদের নাস্তিকতা মূলক সকল যুক্তি খন্ডন করে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে “সমঅধিকার নয় মর্যাদা চাই” বইটিতে। আমি মনে করি এই বইটি নারী পুরুষ সকলের জন্যই খুব গুরুত্বপূর্ণ। বইটি পড়লে সবাই তাদের মূর্খতা গুলো বুজতে পারবে ইনশাআল্লাহ। বই থেকে কিছু উক্তিঃ দেশনেত্রী নয়, স্বামীর সংসারের নেত্রী হতে চাই। যৌতুক নয়, মহর চাই। পতিতা নয়, স্বামীর স্ত্রী হিসেবে থাকতে চাই। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
মহান আল্লাহ তাআলা মানুষকে সৃষ্টির সেরা হিসেবে সৃষ্টি করেছেন এবং সমস্ত মাখলুককে তাদের অনুগত করে দিয়েছেন। কিন্তু সেই শ্রেষ্ঠ জাতি আজ অত্যাচার ও নির্যাতনের গভীর সমুদ্রল হাবুডুবু খাচ্ছে। নির্যাতিত মানবতার করুন আর্তনাদ, অত্যাচারিতের হাহাকার, মাযলূমের আর্তচিৎকারে আজ আকাশে বাতাসে ভারী হয়ে উঠেছে। তাই এই নির্যাতনের প্রতিকারের জন্য কোরআন ও সহীহ হাদিসের আলোকে সমাধান করা প্রয়োজন, যা এই “কেন এই নির্যাতন? কী তার প্রতিকার” বইটিতে অথেনটিক আলোচনা রয়েছে। তাই বইটি মানবকূলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করি। মূলত বইটিতে সমাজের সকল পর্যায়ের নির্যাতনের প্রতিকার এর লক্ষ্যে, নারী নির্যাতন, শিশু নির্যাতন ও বিভিন্ন নির্যাতনের ইতিহাস তুলে ধরা হয়েছে। এবং এগুলো আল্লাহ তাআলা কিভাবে সমাধান করার নির্দেশ দিয়েছেন কুরআনুল কারীমে সেই ধাচে সমাধান করার উপায় গুলো চমৎকার ভাবে আলোকপাত করেছেন লেখিকা। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
বর্তমান বাংলাদেশে শিক্ষার নামে যে ভাবে শির্ক, কুফর, নাস্তিকতা, অশ্লীলতা, অহেতুক কিচ্ছা কাহিনি পড়ানো হচ্ছে সেই চিত্র তুলে ধরার পাশাপাশি মুসলিম শিশুদের কিভাবে ইসলাম থেকে দূরে রাখা যায় এবং অসৎ, অপদার্থ, অধর্ম বানানো যায় সেই ষড়যন্ত্রের নীলনকশাগুলোও চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখানো হয়েছে বইটিতে। বইটিতে আলোচিত কিছু বিষয় হচ্ছেঃ রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম চির বহাল থাক; শিক্ষার গুরুত্ব; শিক্ষা কি ও কেন? শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য; শিক্ষিত ও অশিক্ষিতের মধ্যে পার্থক্য; শিক্ষিত বনাম জাহেল; প্রকৃত শিক্ষা কি? এবং কারা শিক্ষিত? এবং বিভিন্ন শিক্ষানীতি সম্পর্কে বইটিতে আলোচনা করা হয়েছে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত হওয়া সকল মুসলিম নর নারীর জন্য জরূরী। মৃত্যু হতে মানুষ পলায়ন করতে পারবে না। মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন, তোমরা যেখানেই থাক না কেন মরণ তোমাদের ধরবেই। (আন নিসাঃ ৭৮)। সুতরাং যার জন্ম আছে তার মৃত্যু নিশ্চিত এটা চিরন্তন সত্য। এ কথাটাকে কেউ অস্বীকার করে না। কিন্তু কেউ এটাকে মনে প্রনে বিশ্বাস করতে পারে না সে এখনই মারা যেতে পারে। এই কারণে সবাই মৃত্যুর প্রস্তুতি নিতে পারেনা। কিন্তু আমাদের উচিত সবসময় মৃত্যুর প্রস্তুতি নিয়ে থাকা। এ লক্ষ্যেই উম্মে মারিয়াম রাযিয়া বিনতে আযীযুর রহমান রচনা করেছেন “মুমূর্ষু হতে কবর পর্যন্ত” নামক চমৎকার এই গ্রন্থটি। কিভাবে আমরা মৃত্যুর প্রস্তুতি নিতে পারবো তার বিস্তারিত আলোচনায় করা হয়েছে বইটিতে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
মুহাম্মাদ (ছাঃ)-ই যে সর্বশ্রেষ্ঠ রাসূল, তা এই বইটিতে কুরআন ও সহি হাদিছের মাধ্যমে প্রমাণ করা হয়েছে। বইটিতে আলোচিত কিছু বিষয় হচ্ছেঃ শাফায়াতে কুবরা; সকল নবীর ইমামতি; সালাফে ছালেহীন-এর ঐক্যমত; ইমাম আলবানী (রহঃ)-এর মন্তব্য; ইমাম শাফেঈ (রহঃ)-এর মন্তব্য; ইমাম ইবনু তাইমিয়া (রহঃ)-এর মন্তব্য এবং শায়খ ছালেহ আল-উছাইমীন (রহঃ)-এর মন্তব্য। শায়খ ছালেহ আল-মুনাজ্জিদ-এর ফাতওয়া; ইমাম নববী (রহঃ)-এর ফাতওয়া; ইমাম রাযী (রহঃ)-এর বক্তব্য; শায়খ আবদুল্লাহ ইবনু বায (রহঃ)-এর বক্তব্য ইত্যাদি। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
মানব জীবনের সকল সমস্যার যুগোপযোগী সমাধানের একমাত্র প্লাটফর্ম হচ্ছে ইসলাম। যার মৌলিক উত্স দুটি। কুরআন ও হাদীছ। যুগে যুগে ইসলাম বিদ্বেষীরা কুরআন-হাদীছের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠা ইসলামের শক্তিশালী দূর্গকে ধ্বংস করার অপচেষ্টা চালিয়েছে। শক্তির দাপটে, বাহুর বলে ইসলামকে দমিয়ে না রাখতে পেরে তারা পিছন থেকে পিঠে ছুরি চালানোর পরিকল্পনা গ্রহণ করে। তাদের এই দূরভিসন্ধির নির্মম শিকারে পরিণত হয়েছে হাদীছ। ইসলামের ২য় উৎস হাদীছের ভাণ্ডারকে অকেজো ও অচল করে প্রকারান্তরে ইসলামকে অকেজো করাই তাদের এই ষড়যন্ত্রের চূড়ান্ত লক্ষ্য। তবে আলহামদুলিল্লাহ যখনই হাদীছ শাস্ত্র নিয়ে ষড়যন্ত্র হয়েছে, তখনই মুহাদ্দিছগণ সেই ষড়যন্ত্রের মূলোৎপাটন করার জন্য অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন। নিকট অতীতে ভারতের মাটিতে মাওলানা ইসমাঈল সালাফী, মাওলানা ছানাউল্লাহ অমৃতসরী, হাফেয যুবাইর আলী যাঈ (রহঃ) এবং আরবের মাটিতে আব্দুর রহমান ইয়াহইয়া আল-মুআল্লিমী, আল্লামা নাছিরুদ্দীন আলবানী, শায়খ আহমাদ শাকির (রহঃ) প্রমুখ মুহাদ্দিছগণ বিভিন্ন অপবাদ, বিভ্রাট, সংশয় ও অভিযোগ থেকে হাদীছের পবিত্র আঁচলকে রক্ষার পিছনে ব্যাপক ভূমিকা পালন করেছেন। অত্যন্ত দুঃখজনক হলেও সত্যি যে, বাংলা ভাষায় এ বিষয়ে কোন পূর্ণাঙ্গ কিতাব রচিত হয়নি। এ লক্ষ্যেই আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাযযাক রচনা করেছেন “আমরা হাদীছ মানতে বাধ্য” নামক অসাধরন এই গ্রন্থটি। যুগের চাহিদা ও প্রয়োজন অনুযায়ী এ বইয়ে বিভিন্নভাবে হাদীছ অস্বীকারকারীদের উদ্ভট যুক্তি এবং উদ্দেশ্য প্রণোদিত বিভ্রাটের দাঁতভাঙ্গা জবাব দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। বাংলা ভাষা-ভাষী মুসলিম উম্মাহকে জানানোর চেষ্টা করা হয়েছে তাদের মুক্তি ও নাজাতের একমাত্র পথ হচ্ছে ইসলাম অর্থাৎ কুরআন ও সহি হাদীছ। হাদিস বাদ দিয়ে শুধু কুরআন মানা সম্ভব নয়। আমরা অবশ্যই হাদীছ মানতে বাধ্য। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
“ছহীহ বুখারী” পবিত্র কুরআন মাজীদের পর পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্ববিশুদ্ধ গ্রন্থ। আবু আব্দুল্লাহ মুহাম্মাদ বিন ইসমাঈল আল-বুখারী দীর্ঘ ১৬ বছর ক্লান্তিহীন পরিশ্রম করে এই গ্রন্থটি রচনা করেছেন। তার এই গ্রন্থটি ছহীহ হাদিছের ভিত্তিপ্রস্তর ও মাইলফলক। মুসলিম উম্মাহের মুহাদ্দিছগণ যুগে যুগে এই বইয়ের খিদমত করেছেন। কেউ ব্যাখ্যা করেছেন কেউ সংক্ষিপ্ত করেছেন। তাদের খিদমাত এর ফলে ছহীহ হাদিছ বুঝার তার উপর আমল করা মুসলিম উম্মাহর জন্য অত্যন্ত সহজ হয়েছে। আরবী ও উর্দু ভাষায় এই গ্রন্থটির অনেক ব্যাখ্যা গ্রন্থ রয়েছে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, বাংলা ভাষা-ভাষী মুসলিমদের জন্য বাংলা ভাষায় এর স্বতন্ত্র কোন ব্যাখ্যা গ্রন্থ নাই। ফলত ছহীহ হাদিছ বুঝতে তদনুযায়ী আমল করতে সাধারণ জনগণ অনেক কষ্ট ও সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এই সমস্যার সমাধানের লক্ষ্যেই আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাযযাক রচনা করেছেন “মিন্নাতুল বারী” নামক ছহীহ বুখারীর অসাধরন এই ব্যাখ্যা গ্রন্থটি। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ
মৃত্যু যেভাবে মানুষকে খুঁজে মানুষের রিযিক্ব সেভাবেই মানুষকে খোঁজে। মানুষ তার নির্ধারিত রিযিক্ব ভোগ না করে মারা যাবে না। মৃত্যুর সময় যদি নিকটবর্তী হয় আর রিযিক্ব বাকী থাকে তাহলে মৃত্যুর পূর্বে সে তুলনামূলক বেশি খাবে। আর যদি রিজিক্ব শেষ হয়ে যায় হায়াত বাকী থাকে তাহলে মৃত্যুর পূর্বে তার খাওয়া বন্ধ হয়ে যাবে, কমে যাবে। তবে শুধু খাদ্য বা জীবিকার নাম রিযিক্ব নয়। সম্মান মর্যাদা, ভালোবাসা, ইলম, ধন-সম্পদ সবই রিযিক্বের অন্তর্ভুক্ত। শুধু তাই নয় হালাল পন্থায় অর্থ উপার্জন করা নেকীর কাজ। সেই অর্থ নিজের স্ত্রী পুত্রদের জন্য খরচ করা আরও নেকির কাজ। এমনকি মানুষ তার স্ত্রীর মুখে যে খাবারের লোকমা তুলে দেয় সেটাও তার জন্য ছাদাক্বাহ। শুধু নিয়ত থাকা চাই। পৃথিবীতে কেউ সবসময় দুনিয়ায় পিছনে ছুটে তার রিযিক্বের জন্য আবার কেউ ইসলামের বিধান কে কষ্টকর মনে করে, কেও কেও হতাশ থাকে তার রিযিক্ব নিয়ে। মানুষ মাত্রই রিযিক্ব নিয়ে চিন্তিত। রিযিক্বের চিন্তা মানুষকে এতটাই বিবেকহীন করে দেয় যে, হালাল-হারাম বিবেচনা করার মতো ফুরসতটুকুও সে পায় না। বৈধ-অবৈধ যেভাবেই হোক না কেন, অধিক থেকে অধিক উপার্জনের চেষ্টায় থাকে মুখ্য। এই সমস্যার সমাধানের লক্ষ্যেই আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাযযাক রচনা করেছেন “রিযিক্ব” নামক অসাধরন এই বইটি। বইটি পড়লে সবাই হতাাশ দুশ্চিন্তা থেকে রক্ষা পাবে ইনশাআল্লাহ। এককথায় ভাগ্য ও রিযিক্ব নিয়ে অসাধারণ একটা মোটিভেশনাল বই হলো “রিযিক্ব”। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
আরবী, ফারসী, উর্দু, বাংলা ও বিভিন্ন ভাষায় অনেক তাফসীর গ্রন্থ ইতিপূর্বে প্রকাশ পেয়েছে। যার পর তাফসীর গ্রন্থ লেখার আর তেমন কোন প্রয়োজন নেই বললেই চলে। এর পরেও কেন “তাওযীহুল কুরআন” নামক এই তাফসীর গ্রন্থটি লেখার প্রয়োজন হলো? এর মূল কারণ হলো অনেক তাফসীর গ্রন্থ ইতিপূর্বে প্রকাশ পেলেও দুঃখজনক হলেও সত্য যে, প্রকাশিত এসব তাফসীর গ্রন্থের মধ্যে অনেক তাফসীর গ্রন্থই রয়েছে যা কুরআন ও ছহীহ-যঈফ হাদিছ যাচাই বাছাই ছাড়াই লেখা হয়েছে। প্রায় সব তাফসীর গ্রন্থের মধ্যেই জাল ও যঈফ হাদিছ এবং মিথ্যা বানোওয়াট কাহিনী থেকেই গেছে। এজন্য ছহীহ ও যঈফ যাচাই-বাছাই করা একটা তাফসীর গ্রন্থের একান্ত প্রয়োজন হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ সাধারন মানুষ এখন আর পিছিয়ে নেই, তাদের মধ্যেও কুরআনের অনুবাদ, কুরআনের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ জানার ব্যাপক প্রবণতা সৃষ্টি হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন অনেকেই রয়েছেন যারা প্রশ্ন করে থাকেন যে, কোন তাফসীর গ্রন্থটি কিনলে সবচেয়ে ভাল হবে? তাদের জন্যই শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ রচনা করেছেন “তাওযীহুল কুরআন” নামক এই তাফসীর গ্রন্থটি। এই তাফসীর গ্রন্থটির মাধ্যমে উপকৃত হবে ছাত্র, শিক্ষক, বক্তা এবং সাধারন জনগণসহ সকলেই। ছাত্র-শিক্ষকের জন্য থাকবে শব্দ বিশ্লেষণ, বাক্য বিশ্লেষণ, আয়াতের মাধ্যমে তাফসীর এবং ছহীহ হাদিছের মাধ্যমে তাফসীর। আর সাধারণ জনগণের জন্য থাকবে আয়াতের মাধ্যমে তাফসীর এবং ছহীহ হাদিছের মাধ্যমে তাফসীর। তবে সাধারণ জনগণের মধ্যে যাদের কুরআনিক আরবী গ্রামার নিয়ে জানার আগ্রহ রয়েছে, তারাও এই গ্রন্থের শব্দ বিশ্লেষণ এবং বাক্য বিশ্লেষণ থেকে অনেক উপকৃত হবেন। ইনশাআল্লাহ। এর পাশাপাশি যঈফ হাদিছ সম্পর্কে অবগত হয়ে তা থেকে সতর্ক হওয়ার জন্য এই তাফসীর গ্রন্থটির মধ্যে যঈফ হাদিছের একটা অংশও সংযুক্ত রয়েছে। আর সকলের জন্য রয়েছে মৌলিক লক্ষ্য হিসাবে একটি অবগতি। এই অবগতির মধ্যে রয়েছে কোন শব্দের পরিচয় অথবা আলোচনার মূল অংশ অথবা কোন মুফাসসীরের বিশেষ কোন আলোচনা। কুরআন বুঝার জন্য এই অবগতি অনেক কাজে আসবে। ইনশাআল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি তাফসীর গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
আরবী, ফারসী, উর্দু, বাংলা ও বিভিন্ন ভাষায় অনেক তাফসীর গ্রন্থ ইতিপূর্বে প্রকাশ পেয়েছে। যার পর তাফসীর গ্রন্থ লেখার আর তেমন কোন প্রয়োজন নেই বললেই চলে। এর পরেও কেন “তাওযীহুল কুরআন” নামক এই তাফসীর গ্রন্থটি লেখার প্রয়োজন হলো? এর মূল কারণ হলো অনেক তাফসীর গ্রন্থ ইতিপূর্বে প্রকাশ পেলেও দুঃখজনক হলেও সত্য যে, প্রকাশিত এসব তাফসীর গ্রন্থের মধ্যে অনেক তাফসীর গ্রন্থই রয়েছে যা কুরআন ও ছহীহ-যঈফ হাদিছ যাচাই বাছাই ছাড়াই লেখা হয়েছে। প্রায় সব তাফসীর গ্রন্থের মধ্যেই জাল ও যঈফ হাদিছ এবং মিথ্যা বানোওয়াট কাহিনী থেকেই গেছে। এজন্য ছহীহ ও যঈফ যাচাই-বাছাই করা একটা তাফসীর গ্রন্থের একান্ত প্রয়োজন হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ সাধারন মানুষ এখন আর পিছিয়ে নেই, তাদের মধ্যেও কুরআনের অনুবাদ, কুরআনের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ জানার ব্যাপক প্রবণতা সৃষ্টি হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন অনেকেই রয়েছেন যারা প্রশ্ন করে থাকেন যে, কোন তাফসীর গ্রন্থটি কিনলে সবচেয়ে ভাল হবে? তাদের জন্যই শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ রচনা করেছেন “তাওযীহুল কুরআন” নামক এই তাফসীর গ্রন্থটি। এই তাফসীর গ্রন্থটির মাধ্যমে উপকৃত হবে ছাত্র, শিক্ষক, বক্তা এবং সাধারন জনগণসহ সকলেই। ছাত্র-শিক্ষকের জন্য থাকবে শব্দ বিশ্লেষণ, বাক্য বিশ্লেষণ, আয়াতের মাধ্যমে তাফসীর এবং ছহীহ হাদিছের মাধ্যমে তাফসীর। আর সাধারণ জনগণের জন্য থাকবে আয়াতের মাধ্যমে তাফসীর এবং ছহীহ হাদিছের মাধ্যমে তাফসীর। তবে সাধারণ জনগণের মধ্যে যাদের কুরআনিক আরবী গ্রামার নিয়ে জানার আগ্রহ রয়েছে, তারাও এই গ্রন্থের শব্দ বিশ্লেষণ এবং বাক্য বিশ্লেষণ থেকে অনেক উপকৃত হবেন। ইনশাআল্লাহ। এর পাশাপাশি যঈফ হাদিছ সম্পর্কে অবগত হয়ে তা থেকে সতর্ক হওয়ার জন্য এই তাফসীর গ্রন্থটির মধ্যে যঈফ হাদিছের একটা অংশও সংযুক্ত রয়েছে। আর সকলের জন্য রয়েছে মৌলিক লক্ষ্য হিসাবে একটি অবগতি। এই অবগতির মধ্যে রয়েছে কোন শব্দের পরিচয় অথবা আলোচনার মূল অংশ অথবা কোন মুফাসসীরের বিশেষ কোন আলোচনা। কুরআন বুঝার জন্য এই অবগতি অনেক কাজে আসবে। ইনশাআল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি তাফসীর গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
আরবী, ফারসী, উর্দু, বাংলা ও বিভিন্ন ভাষায় অনেক তাফসীর গ্রন্থ ইতিপূর্বে প্রকাশ পেয়েছে। যার পর তাফসীর গ্রন্থ লেখার আর তেমন কোন প্রয়োজন নেই বললেই চলে। এর পরেও কেন “তাওযীহুল কুরআন” নামক এই তাফসীর গ্রন্থটি লেখার প্রয়োজন হলো? এর মূল কারণ হলো অনেক তাফসীর গ্রন্থ ইতিপূর্বে প্রকাশ পেলেও দুঃখজনক হলেও সত্য যে, প্রকাশিত এসব তাফসীর গ্রন্থের মধ্যে অনেক তাফসীর গ্রন্থই রয়েছে যা কুরআন ও ছহীহ-যঈফ হাদিছ যাচাই বাছাই ছাড়াই লেখা হয়েছে। প্রায় সব তাফসীর গ্রন্থের মধ্যেই জাল ও যঈফ হাদিছ এবং মিথ্যা বানোওয়াট কাহিনী থেকেই গেছে। এজন্য ছহীহ ও যঈফ যাচাই-বাছাই করা একটা তাফসীর গ্রন্থের একান্ত প্রয়োজন হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ সাধারন মানুষ এখন আর পিছিয়ে নেই, তাদের মধ্যেও কুরআনের অনুবাদ, কুরআনের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ জানার ব্যাপক প্রবণতা সৃষ্টি হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন অনেকেই রয়েছেন যারা প্রশ্ন করে থাকেন যে, কোন তাফসীর গ্রন্থটি কিনলে সবচেয়ে ভাল হবে? তাদের জন্যই শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ রচনা করেছেন “তাওযীহুল কুরআন” নামক এই তাফসীর গ্রন্থটি। এই তাফসীর গ্রন্থটির মাধ্যমে উপকৃত হবে ছাত্র, শিক্ষক, বক্তা এবং সাধারন জনগণসহ সকলেই। ছাত্র-শিক্ষকের জন্য থাকবে শব্দ বিশ্লেষণ, বাক্য বিশ্লেষণ, আয়াতের মাধ্যমে তাফসীর এবং ছহীহ হাদিছের মাধ্যমে তাফসীর। আর সাধারণ জনগণের জন্য থাকবে আয়াতের মাধ্যমে তাফসীর এবং ছহীহ হাদিছের মাধ্যমে তাফসীর। তবে সাধারণ জনগণের মধ্যে যাদের কুরআনিক আরবী গ্রামার নিয়ে জানার আগ্রহ রয়েছে, তারাও এই গ্রন্থের শব্দ বিশ্লেষণ এবং বাক্য বিশ্লেষণ থেকে অনেক উপকৃত হবেন। ইনশাআল্লাহ। এর পাশাপাশি যঈফ হাদিছ সম্পর্কে অবগত হয়ে তা থেকে সতর্ক হওয়ার জন্য এই তাফসীর গ্রন্থটির মধ্যে যঈফ হাদিছের একটা অংশও সংযুক্ত রয়েছে। আর সকলের জন্য রয়েছে মৌলিক লক্ষ্য হিসাবে একটি অবগতি। এই অবগতির মধ্যে রয়েছে কোন শব্দের পরিচয় অথবা আলোচনার মূল অংশ অথবা কোন মুফাসসীরের বিশেষ কোন আলোচনা। কুরআন বুঝার জন্য এই অবগতি অনেক কাজে আসবে। ইনশাআল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি তাফসীর গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
আমরা মুসলিম তথাপিও আমরা আমাদের আখিরাতকে ভুলে গিয়ে দুনিয়ার মিছে সৌন্দর্যের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে ক্ষতির মধ্যে নিমজ্জিত হয়ে যাচ্ছি। আমরা পাপকে পাপই মনে করি না। জেনে না জেনে ছোট বড় কতই না পাপ করে ফেলছি। এমনকি এমন অনেক পাপই আমরা করছি যে গুলোকে আমরা পাপ বলে মনেই করি না। অর্থাৎ সওয়াবের আশায় বিদআত করে আমরা ক্ষতির মধ্যে নিমজ্জিত হচ্ছি। হাশরের মাঠে দেখা যাবে যেগুলোকে আমরা নেকির কাজ ভেবে করে আসছি সেগুলোই আজ আমাদের জাহান্নামের যাওয়ার কারন হচ্ছে। মূলত এগুলো আমাদের জ্ঞানের অভাবে হয়ে থাকে। এজন্য একজন মুসলিম হিসেবে কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক দ্বীনের সহি জ্ঞান অর্জন করা অপরিহার্য। এই লক্ষ্যেই হাটবাজার৩৬৫.কম আপনাদের কাছে নিয়ে এসেছে শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের লেখা অতীব গুরুত্বপূর্ণ ১৩টি বইয়ের এক্সক্লুসিভ কম্বো প্যাকেজ। প্যাকেজের বিস্তারিত নিচের টেবিলে উল্লেখ করা হলোঃ-
অর্থাৎ ১৩টি বইয়ের সাধারন মূল্যঃ (১৬০+৯০+১৫০+১৫০+১৫০+১৫০+২৫০+২২০+১০০+১৩০+৫০+৭৫+৯০) = ১৭৬৫ টাকা। কিন্তু ১৩টি বইয়ের প্যাকেজ মূল্য মাত্রঃ ১৬০০ টাকা। তার মানে এই প্যাকেজটি কিনলে সেভ হবে ১৬৫ টাকা। আলহামদুলিল্লাহ। যাইহোক, আমরা আশা করি এই বইগুলো অধ্যয়নের মাধ্যমে একজন মানুষ দ্বীনের সঠিক জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে নিজেকে পরিবর্তন করে নিতে পারবে। এজন্য সকলের উচিত বইগুলো নিজের সংগ্রহে রাখা। স্পেশালি যারা সদ্য দ্বীনে ফেরা বা নিজেকে পরিবর্তন করতে চান তাদের জন্য বইগুলো খুবই উপকারী হবে। ইনশাআল্লাহ। সুতরাং অতীব গুরুত্বপূর্ণ এই প্যাকেজটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
হজ্জ এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত যা কষ্টকর দীর্ঘ সফরের মধ্য দিয়ে পালন করতে হয়। হাদিছে এসেছে এই ইবাদত কবুল হলে মানুষ সদ্য ভূমিষ্ঠ শিশুর মতো নিষ্পাপ হয়ে যায়। এই ইবাদতে ফযিলতের বহু কাজ থাকা সত্ত্বেও না জানার কারণে মানুষ সেসব ফযিলত হতে বঞ্চিত হচ্ছে। এমনকি অনেকেই আবার দলীল-প্রমাণহীন জাল-যঈফ হাদিছ মিশ্রিত বই পড়ে সহজেই শিরক-বিদআতে জড়িয়ে পড়ছে। অপরদিকে মানুষ মক্কা-মদীনায় যেতে পারবে, এ কারণে মনের ভিতর প্রচণ্ড আবেগ কাজ করে। মানুষের এই আবেগের সুযোগ নিয়ে বর্তমান বাজারে ব্যবসায়ের উদ্দেশ্যে হজ্জ-উমরা সম্পর্কে লিখিত বহু দলীল-প্রমাণহীন বই দেখা যায়। এসব বই পড়ে হজ্জ-উমরা পালন করলে তা বিশুদ্ধ পদ্ধতিতে আদায় হবে বলে আশা করা যায় না। এরকম একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত মানুষ যেন সঠিক পদ্ধতিতে আদায় করে কাঙ্খিত প্রতিদান লাভ করতে পারে সেই লক্ষ্যেই শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ সম্পূর্ণ কুরআন ও ছহীহ হাদিছের আলোকে রচনা করেছেন “হজ্জ ও উমরা” নামক এই বইটি। বইটি পাঠক সমাজে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
বর্তমান যুগে আমাদের সমাজে অধিকাংশ মুফাসসির ও বক্তা মিথ্যা তাফসীর ও মিথ্যা বক্তব্যের মাধ্যমে জনসাধারণকে আকৃষ্ট করার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। অপরদিকে সরলমনা মুসলমানগণ তাদের মিথ্যা বক্তব্য শ্রবণে বিভ্রান্ত হচ্ছে। ফলে ইসলামের আদি রূপ ক্রমেই তাদের কাছ থেকে চির বিদায় নিচ্ছে। যার ফলে মানুষ সচেতন হলেও দাওয়াত এর মাধ্যমে উপকারী জ্ঞান অর্জন করতে ব্যাহত হচ্ছে। তাই আমাদের জানতে হবে আল্লাহ তাআলা আমাদের কিভাবে দাওয়াত দিতে বলেছেন এবং রাসুল (সঃ) এর দাওয়াত কেমন ছিলো। আর এই লক্ষ্যেই শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ রচনা করেছেন “বক্তা ও শ্রোতার পরিচয়” নামক এই বইটি। বইটিতে লেখক দাওয়াত দেওয়ার পদ্ধতি গুলো কোরআন ও সহীহ হাদিসের আলোকে চমৎকার ভাবে উপস্থাপন করেছেন। সেই সাথে মিথ্যা বক্তব্য দানকারী আলেমদের পরিণতি ও তাদের সহযোগিতাকারী শ্রোতাদের পরিণাম এবং একজন সত্যিকারের বক্তা ও শ্রোতার পরিচয় কেমন হওয়া উচিৎ সে সম্পর্কেও আলোচনা করা হয়েছে। বইটি পাঠক সমাজে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
ইসলাম নিয়ে বর্তমান যারা বক্তৃতা দিচ্ছেন, লেখা লেখি করেছেন, তাদের কোন কোন বক্তার বক্তৃতা এবং লেখার অনেক অংশই কুরআন ও ছহীহ হাদীছের সাথে সাংঘর্ষিক। কারণ তারা তদন্ত ছাড়াই শরী’আতের বিভিন্ন বিষয় প্রচার করছেন। এ ধরনের প্রচারে বড় ধরনের দু’টি ক্ষতি রয়েছে। (১) এতে আল্লাহ এবং আল্লাহর রাসূলের নামে মিথ্যা প্রচার হচ্ছে, যাতে জনগণ সঠিক ধর্ম থেকে বিচ্যুত হচ্ছে। (২) এমন বক্তার পরকাল বড় ভয়াবহ। নবী করীম (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, কোন ব্যক্তি যদি আমার উপর মিথ্যারোপ করে, তার পরিণাম জাহান্নাম’ (বুখারী, মিশকাত হা/১৮৯)। এ দেশের তাফসীর মাহফিলে যারা তাফসীর করছেন, তাদের শতকরা ৯৮ জনই মুফাসসির নন। কারণ তাফসীর করার জন্য অনেক ধরনের বিদ্যার প্রয়োজন। সাথে সাথে তাহকীক করে তাফসীর করা যরূরী। কারণ তাফসীর গ্রন্থগুলি জাল ও যঈফ হাদীছ এবং বানওরাট কাহিনী দ্বারা পরিপূর্ণ। এ থেকে সকলের সতর্ক থাকা উচিৎ। কেননা এতে যেমন দ্বীনের ক্ষতি হয়, তেমনি বক্তা ও শ্রোতার পরকাল ধ্বংস হয়। এই লক্ষ্যেই শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ রচনা করেছেন “তাফসীর কি মিথ্যা হতে পারে?” নামক এই বইটি। বইটিতে “তাফসীর কি মিথ্যা হতে পারে?” এই প্রশ্নের মাধ্যমে মূলত মিথ্যা তাফসীর পেশ করা হয়েছে। যেন জনগণ মিথ্যা তাফসীর সম্পর্কে সচেতন হতে পারে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
নারী-পুরুষ উভয়ের জন্যই পোশাক একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কিন্তু অনেক মুসলিম নারী পুরুষই জানেন না যে, ইসলামের দৃষ্টিতে তাদের পোশাক কেমন হওয়া উচিৎ। শয়তান প্রথম মানুষকে কুমন্ত্রণা দিয়ে বিপথগামী করেছে, এই পাপোশাক খুলেছে এবং পরম সুখের জায়গা জান্নাত থেকে বের করেছে। অনেক নারী পুরুষই আবার অভিশপ্ত শয়তানের দোসর ইয়াহুদি, খ্রিষ্টান এবং অন্যান্য বিধর্মী-নাস্তিক পশ্চিমা পুঁজিবাদী সমাজের বিলাসী ও আয়েশী জীবনের মোহে পড়ে তাদেরকে বস্তুগত ও অবস্তুগত সংস্কৃতির রোল-মডেল ধরে তাদেরকে অনুকরণ করছে। অথচ তারা কখনো মুসলিমদের অনুকরণীয় হতে পারে না। কারণ ইসলামই পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান। দুনিয়ার বুকে একমাত্র ইলাহী বিধান ইসলামে মুসলিমদের ড্রেসকোড কী তা সবিস্তারে বর্ণিত আছে। সেগুলো না জানার কারণেই তারা বিজাতীয় অনুকরণে মত্ত। এ অবস্থা থেকে মুক্ত হতে জানা প্রয়োজন কোনটি সুন্নতী পোশাক আর কোনটি বিজাতীয় পোশাক? এই লক্ষ্যেই শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের রচনা করেছেন “পোশাক” নামক এই বইটি। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ। ইতিপূর্বেই “আইনে রাসূল (ছাঃ) দো’আ অধ্যায়” বইটি বাংলাদেশের ইসলাম প্রিয় মানুষের কাছে ব্যাপকভাবে গ্রহণযোগ্যতা লাভ করেছে। শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ সাহেবের লেখা বিপুল পরিমানে বিক্রি হওয়া বইগুলোর মধ্যে “আইনে রাসূল (ছাঃ) দো’আ অধ্যায়” বইটি অন্যতম একটি বই। সমাজে যখন জাল এবং বিদআতি দুয়া, দরূদ এবং যিকির আজকারে সয়লাব, ঠিক সেই মুহূর্তে শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ আমাদের মাঝে প্রকাশ করলেন “আইনে রাসূল (ছাঃ) দো’আ অধ্যায়” নামের চমৎকার এই বইটি। বইটিতে উল্লেখিত কিছু বিষয় এবং দুয়া হচ্ছেঃ দো’আর অর্থ; দোআ কবুলের সময় ও স্থান; দো’আ করার আদব ও বৈশিষ্ট্য সকাল-সন্ধ্যায় পঠিতব্য দো’আ সমূহ; শোয়ার দো’আ; পার্শ্ব পরিবর্তনের দো’আ; নিদ্রাবস্থায় ভয় পেয়ে অস্থির হলে দো’আ; নিদ্রাবস্থায় ভাল বা মন্দ স্বপ্ন দেখলে করণীয়; শয্যা ত্যাগের দো’আ সমূহ; মোরগ, গাধা ও কুকুরের ডাক শুনে দোআ; কাপড় পরিধানের দো’আ; নতুন কাপড় পরিধানের দোআ; পায়খানায় প্রবেশের দো’আ; পায়খানা হতে বের হওয়ার দো’আ; ওযূ করার পূর্বের দো’আ; ওযূর পরের দো’আ; বাড়ী থেকে বের হওয়ার দো’আ; মসজিদের দিকে গমনের দো’আ; মসজিদে প্রবেশ করা ও বের হওয়ার দো’আ; আযানের জওয়াব এবং আযান শেষের দো’আ; ইকামতের জবাব; ইমাম ও মুওয়াযযিনের জন্য দো’আ ইত্যাদি ইত্যাদি। এমন আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ দুয়া নিয়ে বইটিতে আলোকপাত করা হয়েছে। প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে এমন একটি বই থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
আলহামদুলিল্লাহ। মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ মেহেরবানীতে ইতিপূর্বেই “আল-কুরআনের ভাষা শিক্ষা” বইটি কুরআন প্রিয় মানুষের কাছে তুমুল জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে সমাজের জেনারেল শিক্ষায় শিক্ষিত শ্রেণীর মানুষ যারা কুরআন তিলাওয়াতের পাশাপাশি পবিত্র কুরআনের অর্থ নিজে নিজেই শিখতে আগ্রহী তারা বইটিকে প্রচণ্ড ভালোবাসের সাথে গ্রহণ করেছেন। বইটি থেকে তারা যে ব্যাপকভাবে উপকৃত হচ্ছেন এমন হাজার হাজার ইতিবাচক মতামত আমরা পেয়ছি। আলহামদুলিল্লাহ। “আল-কুরআনের ভাষা শিক্ষা” বইটি মূলত আল-কুরআনের আলোকে চমৎকার একটি সাজানো গোছানো আরবি ব্যাকরণ বই। বইটি অধ্যয়নের মাধ্যমে সর্বস্তরের মানুষ বিশেষ করে জেনারেল শিক্ষায় শিক্ষিতগণ অত্যন্ত সহজ ভাবে নিজে নিজেই কুরআনিক আরবি ভাষাটি শিখতে সক্ষম হবেন। ইনশাআল্লাহ। বইটিতে বাংলা, ইংরেজি এবং আরবীকে পাশাপাশি রেখে সমন্বয় করা হয়েছে। বইটির আর একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, বইটিতে প্রচুর পরিমাণে উদাহরণ উপস্থাপন করা হয়েছে। আর উদাহরণগুলো উপস্থাপন করার ক্ষেত্রেও আরবীর সাথে সাথে বাংলা এবং ইংরেজি অর্থও সংযুক্ত করা হয়েছে। তাছাড়া বইটিতে যতগুলো উদাহরণ পেশ করা হয়েছে, তার প্রায় ৯৯% উদাহরণ পবিত্র কুরআন আল-কারীম থেকে উপস্থাপন করা হয়েছে। এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ বই লিখে সম্পন্ন করতে লেখকের সময় লেগেছে ৫ থেকে প্রায় সারে ৫ বছর। এছাড়া বইটি নিয়মিত আপডেটও করা হচ্ছে। এরই মাঝে প্রকাশিত হয়েছে বইটির ৩য় সংস্করণ। আলহামদুলিল্লাহ্। এই সংস্করণে বইটিকে সম্পূর্ণ রঙিন এবং A4 সাইজে বড় আকারে ছাপা হয়েছে। বইটি সর্বমোট ৩৭৫ পৃষ্ঠা এবং ১০টি অধ্যায়ে সমাপ্ত হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। বইটির এমআরপি ৮৫০ টাকা এবং খুচরা মূল্য ৬৫০ টাকা। অনেকেই রয়েছেন যারা বইটির একাধিক কপি সংগ্রহ করতে চান, তাদের কথা মাথায় রেখেই হাটবাজার৩৬৫.কম আপনাদের কাছে নিয়ে এসেছে “আল-কুরআনের ভাষা শিক্ষা” একত্রে ৫টি বইয়ের এক্সক্লুসিভ কম্বো প্যাকেজ। প্যাকেজের বিস্তারিত নিচের টেবিলে উল্লেখ করা হলোঃ-
অর্থাৎ ৫টি বইয়ের সাধারন মূল্যঃ ৫×৮৫০=৪২৫০ টাকা। কিন্তু ৫টি বইয়ের প্যাকেজ মূল্য মাত্রঃ ৩০০০ টাকা। আলহামদুলিল্লাহ। তার মানে এই প্যাকেজটি কিনলে সেভ হবে ১২৫০ টাকা। যাইহোক, এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সকল মুসলিম ভাই বোনেরই সংগ্রহে রাখা উচিৎ। বিশেষ করে যারা নিজে নিজেই কুরআনিক আরবী গ্রামার শিখতে চান তাদের জন্য এই বইটি খুবই উপকারী আসবে। ইনশাআল্লাহ। সুতরাং অতীব গুরুত্বপূর্ণ এই প্যাকেজটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) যিনি ছিলেন একাধারে একজন অধ্যাপক, গবেষক, লেখক, টিভি আলোচক, অনুবাদক, একজন ভাষাবিদ, দাঈ ইলাল্লাহ, মুহাদ্দিস, মুফাসসির ও ফকীহ। এমনকি তিনি আইটিভি ইউএস (মার্কিন ইসলামি টেলিভিশন চ্যানেল)-এর উপদেষ্টা এবং কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আল হাদিস ও ইসলামি অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপকও ছিলেন। তিনি ইসলামিক টিভি, এনটিভি, পিস টিভি, এটিএন বাংলা, চ্যানেল নাইন ইত্যাদি টিভি চ্যানেলে ও অন্যান্য বিভিন্ন গণমাধ্যমে ইসলামের সমসাময়িক বিষয় নিয়ে আলোচনা করতেন। ২০১৬ সালের ১১ মে, ৫৮ বছর বয়সে এক সড়ক দুর্ঘটনায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। ব্যক্তিগত গাড়িতে করে ঝিনাইদহ হতে ঢাকার উদ্দেশ্যে যাওয়ার পথে একটি মালবাহী ভ্যানের সাথে তার গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়ে সেখানেই তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মহান আল্লাহ তাকে জান্নাতুল ফিরদাউস দান করুণ। আমিন। যাইহোক, তাঁর জীবদ্দশায় বিভিন্ন মাহফিলে ও টিভি চ্যানেলে বহু মানুষের যুগ জিজ্ঞাসার জবাব কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে তিনি প্রদান করতেন। তার উত্তরের বৈশিষ্ট্য ছিল এই যে, তিনি সর্বদা কুরআনুল কারীমের আয়াত ও রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর হাদীস দিয়ে উত্তরকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করতেন। তিনি উত্তর দেয়ার ক্ষেত্রে কখনোই কাউকে আক্রমণ করতেন না এবং ইমামগণকে সম্মানের সাথে উল্লেখ করতেন। প্রচলিত দাওয়ার কাজে কর্মরত মানুষদের ভুল ধরার চেয়ে তাদের সংশোধনের চেষ্টা বেশি করতেন। তাঁর একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য ছিল যে, তিনি তার মাহফিলগুলোকে ভিডিও ক্যাসেটবদ্ধ করতেন। ফলে তাঁর প্রশ্নোত্তর ও বক্তৃতা যেমন সংরক্ষিত রয়েছে; তেমনি তা সংযোজন ও বিয়োজনের হাত থেকেও রক্ষা পেয়েছে। বিভিন্ন ভিডিও ক্যাসেট, টিভি চ্যানেল ও ইউটিউবে থাকা তার প্রশ্নোত্তরমালা সংগ্রহ করে “জিজ্ঞাসা ও জবাব” নামে গ্রন্থাকারে প্রকাশ করা হয়েছে। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রেখে যাওয়া এইসকল প্রশ্নোত্তরমালা যা এক অমূল্য সম্পদ। এই অমূল্য সম্পদের সংরক্ষণ ও যথাযথ প্রচার ইলম প্রচারেরই নামান্তর। তাছাড়া একজন মুসলিম হিসেবে কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক দ্বীনের এই সকল সহি জ্ঞান অর্জন করাও অপরিহার্য। এই লক্ষ্যেই হাটবাজার৩৬৫.কম আপনাদের কাছে নিয়ে এসেছে “জিজ্ঞাসা ও জবাব” গ্রন্থের ১ম থেকে ৫ম খন্ড পর্যন্ত একত্রে ৫টি বইয়ের এক্সক্লুসিভ কম্বো প্যাকেজ। প্যাকেজের বিস্তারিত নিচের টেবিলে উল্লেখ করা হলোঃ-
অর্থাৎ ৫টি বইয়ের সাধারন মূল্যঃ (২০০+২৫০+২২০+২২০+২২০) = ১১১০ টাকা। কিন্তু ৫টি বইয়ের প্যাকেজ মূল্য মাত্রঃ ৭৫০ টাকা। তার মানে এই প্যাকেজটি কিনলে সেভ হবে ৩৬০ টাকা। আলহামদুলিল্লাহ। যাইহোক, আমরা আশা করি এই বইগুলো অধ্যয়নের মাধ্যমে একজন মানুষ দ্বীনের সঠিক জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে নিজেকে পরিবর্তন করে নিতে পারবে। এজন্য সকলের উচিত বইগুলো নিজের সংগ্রহে রাখা। স্পেশালি যারা সদ্য দ্বীনে ফেরা বা নিজেকে পরিবর্তন করতে চান তাদের জন্য বইগুলো খুবই উপকারী হবে। ইনশাআল্লাহ। সুতরাং অতীব গুরুত্বপূর্ণ এই প্যাকেজটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন সত্যিকারের একজন ভাষাবিদ, দাঈ ইলাল্লাহ, মুহাদ্দিস, মুফাসসির ও ফকীহ। তিনি ইসলামিক টিভিতে নিয়মিত প্রশ্নোত্তর দিতেন এবং বিভিন্ন সভা-মাহফিলে জীবন জিজ্ঞাসার জবাব দিতেন। তার উত্তরের বৈশিষ্ট্য ছিল এই যে, তিনি সর্বদা কুরআনুল কারীমের আয়াত ও রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর হাদীস দিয়ে উত্তরকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করতেন। তিনি উত্তর দেয়ার ক্ষেত্রে কখনোই কাউকে আক্রমণ করতেন না এবং ইমামগণকে সম্মানের সাথে উল্লেখ করতেন। প্রচলিত দাওয়ার কাজে কর্মরত মানুষদের ভুল ধরার চেয়ে তাদের সংশোধনের চেষ্টা বেশি করতেন। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রেখে যাওয়া প্রশ্নোত্তর, যা এক অমূল্য সম্পদ। এই অমূল্য সম্পদের সংরক্ষণ ও যথাযথ প্রচার ইলম প্রচারেরই নামান্তর। আর “জিজ্ঞাসা ও জবাব” গ্রন্থটি তেমনি একটা সংরক্ষিত গ্রন্থ যাতে রয়েছে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের কাছে জিজ্ঞাসিত জীবনঘনিষ্ঠ বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর। যে প্রশ্নের উত্তরগুলো একজন মুসলিম হিসেবে যেনে রাখা অতীব জরুরী প্রয়োজন। গ্রন্থটি সর্বমোট ৫টি খন্ডে বিভক্ত। ৫ম খন্ড থেকে কয়েকটি প্রশ্ন এখানে উল্লেখ করা হলোঃ-
নং
৫ম খন্ডে উল্লেখিত কিছু প্রশ্ন
১
জান্নাতিরা কি তার পিতামাতা ও পরিবারের জন্য সুপারিশ করতে পারবে?
২
সালাতের মধ্যে রাফউল ইয়াদাইন না করলে কি গুনাহ হবে?
৩
ঘুমের কারণে সালাত ছুটে গেলে কি ঐ সালাত ক্বাযা হিসাবে পড়তে হবে?
৪
সফর অবস্থায় কি অবশ্যই সালাত কসর করতে হবে?
৫
নিজের দেশে চাঁদ দেখে রোযা-ঈদ করবো, নাকি সৌদির সাথে মিল রেখে?
৬
কুরবানি কয় ভাগে দেয়া সুন্নাত?
৭
ঘুষের টাকা দিয়ে হজ্জ করা যাবে কিনা?
৮
দালালির মাধ্যমে ইনকাম করা টাকা কি বৈধ?
৯
হিলা বিয়ে সম্পর্কে শরিয়াতের হুকুম কি?
১০
পর্দার ক্ষেত্রে মহিলাদের হাত ও মুখ ঢাকতে হবে কি?
এমন গুরুত্বপূর্ণ সর্বমোট ১২৩টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর সংরক্ষিত রয়েছে “জিজ্ঞাসা ও জবাব” ৫ম খন্ড গ্রন্থটিতে। এমন মূল্যবান একটি গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। টেবিলে উল্লেখিত প্রশ্নগুলোর উত্তর জানতে এবং সেই সাথে আরও ১২৩টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর জানতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন সত্যিকারের একজন ভাষাবিদ, দাঈ ইলাল্লাহ, মুহাদ্দিস, মুফাসসির ও ফকীহ। তিনি ইসলামিক টিভিতে নিয়মিত প্রশ্নোত্তর দিতেন এবং বিভিন্ন সভা-মাহফিলে জীবন জিজ্ঞাসার জবাব দিতেন। তার উত্তরের বৈশিষ্ট্য ছিল এই যে, তিনি সর্বদা কুরআনুল কারীমের আয়াত ও রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর হাদীস দিয়ে উত্তরকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করতেন। তিনি উত্তর দেয়ার ক্ষেত্রে কখনোই কাউকে আক্রমণ করতেন না এবং ইমামগণকে সম্মানের সাথে উল্লেখ করতেন। প্রচলিত দাওয়ার কাজে কর্মরত মানুষদের ভুল ধরার চেয়ে তাদের সংশোধনের চেষ্টা বেশি করতেন। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রেখে যাওয়া প্রশ্নোত্তর, যা এক অমূল্য সম্পদ। এই অমূল্য সম্পদের সংরক্ষণ ও যথাযথ প্রচার ইলম প্রচারেরই নামান্তর। আর “জিজ্ঞাসা ও জবাব” গ্রন্থটি তেমনি একটা সংরক্ষিত গ্রন্থ যাতে রয়েছে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের কাছে জিজ্ঞাসিত জীবনঘনিষ্ঠ বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর। যে প্রশ্নের উত্তরগুলো একজন মুসলিম হিসেবে যেনে রাখা অতীব জরুরী প্রয়োজন। গ্রন্থটি সর্বমোট ৫টি খন্ডে বিভক্ত। ৪র্থ খন্ড থেকে কয়েকটি প্রশ্ন এখানে উল্লেখ করা হলোঃ-
নং
৪র্থ খন্ডে উল্লেখিত কিছু প্রশ্ন
১
তাকওয়ার লেভেল বাড়ানোর উপায় কি?
২
জামাতবদ্ধ সালাতে পা মেলানোর সঠিক পদ্ধতি কি?
৩
সালাত শেষে ডানে এবং বামে যে সালাম দেই, সেটা কাকে দেই?
৪
পান, জর্দা খাওয়া ইমামের পেছনে নামায পড়া বৈধ হবে কিনা?
৫
টুপি ছাড়া নামায পড়লে নামায হবে কিনা?
৬
সালাতুত তাসবীহ নামে যে নামায আসছে, এটা কি পড়া যাবে?
৭
রোযা রেখে রক্ত দেয়া নেয়া, কিডনি ডায়ালাইসিস করা যাবে কি?
৮
কোন ব্যক্তির উপর হজ্জ ফরয হয়?
৯
নিজের হজ্জ না করে, বদলি হজ্জ করা যাবে কি?
১০
কুরবানির সাথে আকীকাহ দেওয়া যাবে কি?
এমন গুরুত্বপূর্ণ সর্বমোট ১১৬টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর সংরক্ষিত রয়েছে “জিজ্ঞাসা ও জবাব” ৪র্থ খন্ড গ্রন্থটিতে। এমন মূল্যবান একটি গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। টেবিলে উল্লেখিত প্রশ্নগুলোর উত্তর জানতে এবং সেই সাথে আরও ১১৬টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর জানতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন সত্যিকারের একজন ভাষাবিদ, দাঈ ইলাল্লাহ, মুহাদ্দিস, মুফাসসির ও ফকীহ। তিনি ইসলামিক টিভিতে নিয়মিত প্রশ্নোত্তর দিতেন এবং বিভিন্ন সভা-মাহফিলে জীবন জিজ্ঞাসার জবাব দিতেন। তার উত্তরের বৈশিষ্ট্য ছিল এই যে, তিনি সর্বদা কুরআনুল কারীমের আয়াত ও রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর হাদীস দিয়ে উত্তরকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করতেন। তিনি উত্তর দেয়ার ক্ষেত্রে কখনোই কাউকে আক্রমণ করতেন না এবং ইমামগণকে সম্মানের সাথে উল্লেখ করতেন। প্রচলিত দাওয়ার কাজে কর্মরত মানুষদের ভুল ধরার চেয়ে তাদের সংশোধনের চেষ্টা বেশি করতেন। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রেখে যাওয়া প্রশ্নোত্তর, যা এক অমূল্য সম্পদ। এই অমূল্য সম্পদের সংরক্ষণ ও যথাযথ প্রচার ইলম প্রচারেরই নামান্তর। আর “জিজ্ঞাসা ও জবাব” গ্রন্থটি তেমনি একটা সংরক্ষিত গ্রন্থ যাতে রয়েছে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের কাছে জিজ্ঞাসিত জীবনঘনিষ্ঠ বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর। যে প্রশ্নের উত্তরগুলো একজন মুসলিম হিসেবে যেনে রাখা অতীব জরুরী প্রয়োজন। গ্রন্থটি সর্বমোট ৫টি খন্ডে বিভক্ত। ৩য় খন্ড থেকে কয়েকটি প্রশ্ন এখানে উল্লেখ করা হলোঃ-
নং
৩য় খন্ডে উল্লেখিত কিছু প্রশ্ন
১
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কি নূরের তৈরি?
২
আল্লাহ এবং মুহাম্মাদ পাশাপাশি লেখা কি শিরক?
৩
কি কি কারনে ঈমান নষ্ট হয়ে যায়?
৪
কোন অমুসলিমকে কাফির এবং সে দোযখে যাবে, বলা যাবে কিনা?
৫
আশেকে রাসুল কাকে বলে?
৬
হাকীকত, তরীকত এবং মারিফত বলতে কি বুঝায়?
৭
কুলুখ নিয়ে চল্লিশ কদম হাঁটাহাঁটি করার কোন দলীল আছে কিনা?
৮
কুলুখ না করলে নাকি নামায হয় না, এটা কি ঠিক?
৯
হাঁটুর উপর কাপড় উঠে গেলে ওযু ভাঙবে কিনা?
১০
জায়নামাজের দুয়া কখন পড়তে হয়?
এমন গুরুত্বপূর্ণ সর্বমোট ৪৫৯টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর সংরক্ষিত রয়েছে “জিজ্ঞাসা ও জবাব” ৩য় খন্ড গ্রন্থটিতে। এমন মূল্যবান একটি গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। টেবিলে উল্লেখিত প্রশ্নগুলোর উত্তর জানতে এবং সেই সাথে আরও ৪৫৯টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর জানতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন সত্যিকারের একজন ভাষাবিদ, দাঈ ইলাল্লাহ, মুহাদ্দিস, মুফাসসির ও ফকীহ। তিনি ইসলামিক টিভিতে নিয়মিত প্রশ্নোত্তর দিতেন এবং বিভিন্ন সভা-মাহফিলে জীবন জিজ্ঞাসার জবাব দিতেন। তার উত্তরের বৈশিষ্ট্য ছিল এই যে, তিনি সর্বদা কুরআনুল কারীমের আয়াত ও রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর হাদীস দিয়ে উত্তরকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করতেন। তিনি উত্তর দেয়ার ক্ষেত্রে কখনোই কাউকে আক্রমণ করতেন না এবং ইমামগণকে সম্মানের সাথে উল্লেখ করতেন। প্রচলিত দাওয়ার কাজে কর্মরত মানুষদের ভুল ধরার চেয়ে তাদের সংশোধনের চেষ্টা বেশি করতেন। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রেখে যাওয়া প্রশ্নোত্তর, যা এক অমূল্য সম্পদ। এই অমূল্য সম্পদের সংরক্ষণ ও যথাযথ প্রচার ইলম প্রচারেরই নামান্তর। আর “জিজ্ঞাসা ও জবাব” গ্রন্থটি তেমনি একটা সংরক্ষিত গ্রন্থ যাতে রয়েছে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের কাছে জিজ্ঞাসিত জীবনঘনিষ্ঠ বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর। যে প্রশ্নের উত্তরগুলো একজন মুসলিম হিসেবে যেনে রাখা অতীব জরুরী প্রয়োজন। গ্রন্থটি সর্বমোট ৫টি খন্ডে বিভক্ত। ২য় খন্ড থেকে কয়েকটি প্রশ্ন এখানে উল্লেখ করা হলোঃ-
নং
২য় খন্ডে উল্লেখিত কিছু প্রশ্ন
১
রিযক, জন্ম, মৃত্যু এবং বিয়ে এগুলো কি নির্ধারিত থাকে?
২
তাবীয দেওয়াতে কোন পাপ হবে কি না?
৩
মাযারে সিজদা করা জায়েজ আছে কিনা?
৪
পানির ব্যবস্থা থাকলে কুলুখ ব্যাবহার করার প্রয়োজন আছে কি?
৫
ওজু ছাড়া জিকর করলে গুনাহ হবে কি?
৬
নামায না পড়লে কি জান্নাতে যাওয়া সম্ভব?
৭
নামাযের সময় শার্টের হাতা গুটিয়ে রাখা যাবে কিনা?
৮
নামায শেষে হাত তুলে মুনাজাত করা যাবে কিনা?
৯
তাহাজ্জুদের নামাযের দুয়াগুলো বাংলায় বলা যাবে কিনা?
১০
জানাজার নামাযে কি জুতা খুলে দাঁড়াতে হবে, নাকি জুতা পড়ে?
এমন গুরুত্বপূর্ণ সর্বমোট ১৯৩টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর সংরক্ষিত রয়েছে “জিজ্ঞাসা ও জবাব” ২য় খন্ড গ্রন্থটিতে। এমন মূল্যবান একটি গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। টেবিলে উল্লেখিত প্রশ্নগুলোর উত্তর জানতে এবং সেই সাথে আরও ১৯৩টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর জানতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন সত্যিকারের একজন ভাষাবিদ, দাঈ ইলাল্লাহ, মুহাদ্দিস, মুফাসসির ও ফকীহ। তিনি ইসলামিক টিভিতে নিয়মিত প্রশ্নোত্তর দিতেন এবং বিভিন্ন সভা-মাহফিলে জীবন জিজ্ঞাসার জবাব দিতেন। তার উত্তরের বৈশিষ্ট্য ছিল এই যে, তিনি সর্বদা কুরআনুল কারীমের আয়াত ও রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর হাদীস দিয়ে উত্তরকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করতেন। তিনি উত্তর দেয়ার ক্ষেত্রে কখনোই কাউকে আক্রমণ করতেন না এবং ইমামগণকে সম্মানের সাথে উল্লেখ করতেন। প্রচলিত দাওয়ার কাজে কর্মরত মানুষদের ভুল ধরার চেয়ে তাদের সংশোধনের চেষ্টা বেশি করতেন। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রেখে যাওয়া প্রশ্নোত্তর, যা এক অমূল্য সম্পদ। এই অমূল্য সম্পদের সংরক্ষণ ও যথাযথ প্রচার ইলম প্রচারেরই নামান্তর। আর “জিজ্ঞাসা ও জবাব” গ্রন্থটি তেমনি একটা সংরক্ষিত গ্রন্থ যাতে রয়েছে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের কাছে জিজ্ঞাসিত জীবনঘনিষ্ঠ বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর। যে প্রশ্নের উত্তরগুলো একজন মুসলিম হিসেবে যেনে রাখা অতীব জরুরী প্রয়োজন। গ্রন্থটি সর্বমোট ৫টি খন্ডে বিভক্ত। ১ম খন্ড থেকে কয়েকটি প্রশ্ন এখানে উল্লেখ করা হলোঃ-
নং
১ম খন্ডে উল্লেখিত কিছু প্রশ্ন
১
অমুসলিমদের সন্তান, যারা শৈশবে মারা যায়, তারা কি কাফের?
২
এক্সিডেন্টে মৃত্যুবরণ করলে কি শাহাদাতের মৃত্যু হয়, সে কি বিনা হিসাবে জান্নাতে যায়?
৩
হাফহাতা শার্ট বা টিশার্ট পরে কি নামায হবে?
৪
নামাযের সিজদার মধ্যে মাতৃভাষায় দুয়া করা যাবে কি?
৫
মৃত মানুষের পাশে বসে কুরআন তিলাওয়াত করা যাবে কি?
৬
বিয়ের পর নাকফুল, চুড়ি বা গলায় কিছু না পরলে কি গোনাহ হবে?
স্ত্রীর নিসাব পরিমাণ স্বর্ণ থাকলে, সেটার যাকাত কি তার স্বামী আদায় করবে নাকি স্ত্রী নিজেই?
৯
ডিপিএস থাকলে তার উপর যাকাত দিতে হবে কিনা?
১০
ঘুষ দিয়ে চাকরি নিলে, সেই চাকরির ইনকাম হালাল নাকি হারাম?
এমন গুরুত্বপূর্ণ সর্বমোট ৪৩৩টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর সংরক্ষিত রয়েছে “জিজ্ঞাসা ও জবাব” ১ম খন্ড গ্রন্থটিতে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। টেবিলে উল্লেখিত প্রশ্নগুলোর উত্তর জানতে এবং সেই সাথে আরও ৪৩৩টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর জানতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
বাংলাদেশে যখন খ্রিষ্টধর্মীয় প্রচারকরা তাদের খ্রিষ্টধর্মের প্রচার প্রচারণা করতে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে, বিশেষ করে পবিত্র বাইবেলের ভ্রান্ত ব্যাখ্যা বিশ্লেষণের মাধ্যমে মুসলিমদেরকে তারা ধর্মান্তরিত করছে, যখন মুসলিমদের ঈমানকেই তারা কেড়ে নিচ্ছে, তখন বাংলাদেশের এক শ্রেণীর আলেম যাদের উচিৎ ছিল এই বিষয়ে মুসলিমদেরকে গুরুত্বের সাথে সতর্ক সাবধান করা, কিন্তু তা না করে তারা রফউল ইয়াদাইন, জোরে আমিন নাকি আস্তে আমিন, সালাতে হাত বুকের উপর নাকি নাভীর নিচে, হানাফী নাকি আহলে হাদীস ইত্যাদি ইত্যাদি বিষয় নিয়ে মারাত্মক ঝগড়াঝাঁটিতে লিপ্ত রয়েছে। আল্লাহ হেফাজত করুক। আমিন। বাংলাদেশে মূলত বিগত শতাব্দীর শেষ ভাগ থেকেই খ্রিষ্টধর্মীয় প্রচারকরা খ্রিষ্টধর্মের প্রচার জোরদার করেছে। তারা এ বিষয়ে এতটাই সোচ্চার যে, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম- এর অনুসরণের মাধ্যমে মুক্তি পাওয়া সম্ভব নয় বলে প্রমাণ করার জন্য তাঁর বিরুদ্ধে অবমাননাকর কথা প্রচার করে। তাদের বক্তব্য অনেক মুসলিমকে আহত করে। কখনো বা সংঘাত সৃষ্টি করে। এমতবস্থায় ইসলাম প্রচারকরা এ বিষয়ে তথ্য নির্ভর গ্রন্থাদি আশা করেন। কিন্তু বাংলা ভাষায় এ জাতীয় বইয়ের খুবই অভাব। এ অভাব পূরণ করতেই স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) রচনা করেন, “পবিত্র বাইবেল পরিচিতি ও পর্যালোচনা”। পবিত্র বাইবেলের সঠিক পরিচয় ও সঠিক ব্যাখ্যা জানতে, এই বইটির কোন বিকল্প নেই। আমরা আশা করি বইটি অধ্যয়নের মাধ্যমে একজন মুসলিম এবিষয়ে তার নিজকে সতর্ক করতে পারবেন। ইনশাআল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
ইসলামে নারী-পুরুষ উভয়ের জন্যই পর্দা পালন করা ফরজ। পবিত্র কুরআনে নারী-পুরুষ উভয়কেই পর্দা পালনের নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। মহান আল্লাহ তাআলা বলেনঃ- “(হে নবি! আপনি) মুমিন পুরুষদের বলে দিন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নিচু করে এবং লজ্জাস্থানের হেফাজত করে, এটা তাদের জন্য অধিকতর পবিত্র। তারা যা কিছু করে আল্লাহ সে বিষয়ে অবগত। এবং আপনি ঈমানদার নারীদের বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নিচু রাখে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হেফাজত করে। তারা যেন যা সাধারণত প্রকাশমান, তাছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে এবং তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষদেশে ফেলে রাখে; এবং তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভ্রাতা, ভ্রাতুষ্পুত্র, ভগ্নিপুত্র, স্ত্রীলোক অধিকারভুক্ত দাসি, যৌনকামনামুক্ত পুরুষ ও বালক, যারা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ, তাদের ব্যতীত কারো কাছে তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে, তারা যেন তাদের গোপন সাজ-সজ্জা প্রকাশ করার জন্য জোরে পদচারণা না করে। মুমিনগণ, তোমরা সবাই আল্লাহর সামনে তওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও।” (সুরা নূর: আয়াত ৩০-৩১)। সুতরাং নারী-পুরুষ উভয়ের জন্যই পর্দা পালন করা সমভাবে প্রযোজ্য। এজন্য পর্দা কিভাবে করতে হবে? নারী পুরুষের ইসলামিক পোশাক কেমন হওয়া উচিৎ, পরিপূর্ণ পর্দা কিভাবে করতে হবে এসকল বিষয়ের উপর বিস্তারতি জানতে সংগ্রহ করতে পারেন স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) এর কুরআন-সুন্নাহর আলোকে রচিত “পোশাক, পর্দা ও দেহ-সজ্জা” বইটি। বইটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
আমাদের সমাজে প্রচলিত অনেক রীতিনীতিই রয়েছে যা কালের আবর্তনে হাদীসে রুপ নিয়েছে। কিছু মানুষ তাদের অসৎ উদ্দেশ্য এবং নিজের আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্যে মনগড়া কথা ও কাজকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদীস বলে চালিয়ে দিয়েছে এবং হাদীসের নামে সমাজের সাধারন মানুষকে বোকা বানিয়ে তাদের স্বার্থ হাসিল করে নিচ্ছে। এই প্রতারনা থেকে বাচতে এবং নিজের ঈমান আমলকে রক্ষা করতে, আমাদেরকে অবশ্ব্যই জাল হাদীস সম্পর্কে অবগত হতে হবে। আর এই বিষয়ে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত “আল-মাউযূআত” বইটি একটি যুগান্তকারী কিতাব। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নামে এভাবে জাল মিথ্যা হাদিস বর্ণনা করা এমন একটি মহা অপরাধ, যার চূড়ান্ত পরিণতি হলো জাহান্নাম। স্বয়ং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ প্রসঙ্গে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, ‘যে ব্যক্তি আমার প্রতি স্বেচ্ছায় মিথ্যারোপ করে, সে যেন নিজেই জাহান্নামে তার স্থান বানিয়ে নেয়। (বোখারি: ১/৩১৭)। সুতরাং একজন মুলসিম হিসেবে আমাদেরকে অবশ্যই সতর্ক হতে হবে। সাহাবীগণের যুগ থেকে এ পর্যন্ত সকল যুগেই আলিমগণ জাল হাদীস প্রতিরোধে সচেতন ও সোচ্চার থেকেছেন। তাবিয়ীগণের যুগ থেকে বর্তমান যুগ পর্যন্ত অগণিত গ্রন্থ এ বিষয়ে রচিত হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় আল্লামা আবু জাফর সিদ্দিকীর “আল-মাউযূআত” গ্রন্থ। তবে এ গ্রন্থটি বিভিন্ন দিক থেকে অসাধারণ এবং অনন্য বৈশিষ্টের অধিকারী। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে বইটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
ইমাম আবু হানীফা রাহিমাহুল্লাহ রচিত “আল ফিকহুল আকবার” বইটি মূলত আকিদা বিষয়ক একটি মৌলিক গ্রন্থ। যা কিনা ইসলামি আকিদার প্রাচীনতম একটি গ্রন্থ। এই গ্রন্থটির অনুবাদ ও ব্যাখ্যা করেছেন স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ)। গ্রন্থটি অধ্যয়নের মাধ্যমে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, তাঁর সাহাবীগণ ও সালাফে সালেহীন ইমাম, মুজতাহিদ ও আলেমদের আকিদা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে অবগত হওয়া যাবে। গ্রন্থটি আমাদেরকে আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামা’আতের মূলধারার আকিদার সাথে পরিচয় করিয়ে দেবে। পাশাপাশি বিভ্রান্ত দলগুলোর বিভ্রান্তির স্বরূপ ও কারণ সম্পর্কেও অবগত হওয়া যাবে। আমরা দেখব আকিদা বিষয়ে বিভ্রান্তির মূল কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে কুরআন ও হাদীসের বিপরীতে আকল তথা জ্ঞানবুদ্ধিকে স্থান দেওয়া, নাবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্নাহ ও সাহাবীদের মতামতকে অবজ্ঞা করা। যা তাঁরা বুঝতে বা ব্যাখ্যা করতে চেষ্টা করেন নি, তা বুঝতে ও ব্যাখ্যা করতে যাওয়া। আসলে আকিদাই তো ইসলামের মূলভিত্তি। তাই এ সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান লাভ করার গুরুত্ব অপরিসীম। তাই তো আবু হানীফা (রাহ.) ফকীহ হওয়া সত্ত্বেও ফিকহ নিয়ে নিজে কোনো কিতাব লেখেন নি, কিন্তু আকিদা বিষয়ে লিখেছেন। তিনি আকিদার জ্ঞানকে নামকরণ করেছেন “আল ফিকহুল আকবার” তথা ‘সবচে বড় ফিকহ’ নামে। মূলত তাঁর সময়েই আকিদা বিষয়ে অনেক বিভ্রান্তি ছড়িয়ে পড়েছিল। সেগুলো খণ্ডন করতেই তাঁর কলম ধরা। দুঃখজনক বিষয় হলো আমাদের মুসলিম সমাজে এখনো আকিদা বিষয়ে অনেক বিভ্রান্তি দেখা যায়। বরং তা কিছুক্ষেত্রে আরো প্রকট আকার ধারণ করেছে। ফিকহ বিষয়ে কিছু মতভেদ গ্রহণযোগ্য হলেও আকিদা বিষয়ে কোনো মতভেদ গ্রহণযোগ্য নয়। আকিদা প্রত্যেক মুসলিমের জন্যে একরকমই হয়ে থাকে। আকিদা বিষয়ে বিভ্রান্তিমুক্ত সঠিক জ্ঞান লাভ করতে হলে আমাদেরকে ফিরে যেতে হবে নবী ও সাহাবী যুগে। আমরা দেখব আকিদা বিষয়ে কুরআন ও হাদীসের সহজ-সরল ও সামঞ্জস্যপূর্ণ অর্থগ্রহণই ছিল সাহাবী ও তাবেয়ীদের রীতি। আর এ বইটির অনুবাদ ও ব্যাখ্যা আমাদের কাছে তুলে ধরার উদ্দেশ্যও এটাই। আমরা যেন জীবনের সব ক্ষেত্রর মতো ইসলামের মৌলিক স্তম্ভ আকিদার ক্ষেত্রেও হুবহু রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের অনুসারী হতে পারি। আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহিমাহুল্লাহ কর্তৃক লিখিত এই বইটির ব্যাখ্যাগ্রন্থটি দুইভাগে বিভক্ত। প্রথম ভাগে ইমাম আবু হানীফা রাহিমাহুল্লাহ-এর জীবনী ও সমালোচনার ব্যাপারে দালীলিক পর্যালোচনা পেশ করা হয়েছে। আর দ্বিতীয় ভাগে মূল গ্রন্থটিকে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। দয়াময় আল্লাহ যেন আমাদের সবাইকে সিরাতে মুস্তাকীমে পরিচালিত করেন, আমীন। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
বিদআতের পরিনাম সম্পর্কে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অত্যন্ত কঠিন হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, নিশ্চয়ই সর্বোত্তম বাণী আল্লাহর কিতাব। আর সর্বোত্তম আদর্শ মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর আদর্শ। সবচেয়ে নিকৃষ্ট বিষয় হলো, দ্বিনের মধ্যে নব-উদ্ভাবিত বিষয়। আর দ্বিনের মধ্যে নব-উদ্ভাবিত সব কিছুই বিদআত। আর প্রত্যেক বিদআত ভ্রষ্টতা, আর প্রত্যেক ভ্রষ্টতার পরিণাম হচ্ছে জাহান্নাম। (মুসলিম: ১৫৩৫)। বিদআত আবিষ্কারকারী যত বড় ধর্মীয় পণ্ডিতই হোক না কেন, ইসলামে তা গ্রহণযোগ্য নয়। মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি আমাদের দ্বিনের মধ্যে এমন নতুন বিষয় আবিষ্কার করবে, যা তার অন্তর্গত নয়, তাহলে তা প্রত্যাখ্যাত হবে।’ (বুখারি ও মুসলিম)। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরো বলেছেন, ‘আমি তোমাদের আমার ও আমার পরবর্তী সঠিক পথপ্রাপ্ত খলিফাদের অনুসরণের তাগিদ দিচ্ছি। তোমরা একে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরে থেকো। দ্বিনের মধ্যে নব-উদ্ভাবিত বিষয় সম্পর্কে সাবধান হও। কেননা প্রতিটি নব-উদ্ভাবিত বিষয়ই বিদআত। আর প্রতিটি বিদআতই হচ্ছে পথভ্রষ্টতা। (মুসনাদে আহমাদ ও তিরমিজি)। বিদআত কাজে জড়িত ব্যক্তি কিয়ামতের দিন চরমভাবে লাঞ্ছিত হবে। কিয়ামতের দিন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বিদআতি লোকদের হাউজে কাউসারের পানি পান করাবেন না। তিনি তাদের বলবেন, ‘যারা আমার দ্বিন পরিবর্তন করেছ, তারা দূর হও, দূর হও।’ (বুখারি: ৬৬৪৩)। সুতরাং বুঝাই যাচ্ছে যে বিদআতের পরিনাম কতটা ভয়াবহ। কিন্তু দুঃখজনক হলেও এটা সত্য যে, আজ আমরা এমন যুগে বাস করছি, যেখানে সুন্নাতের নামে নানান নব উদ্ভাবিত রীতি নীতির অর্থাৎ বিদআতের জয়জয়কার। এজন্য এ বিষয়ে আমাদেরকে চরমভাবে সতর্ক হতে হবে এবং আমাদেরকে জানতে হবে বিদআত কী? কীভাবে এর উৎপত্তি হয়? আমাদের সমাজে কী কী বিদআত প্রচলিত আছে? কীভাবে আমরা বিদআতকে হটিয়ে নবীজির সুন্নাহ প্রতিষ্ঠা করব, এমন সব অতিব জরুরী বিষয় নিয়েই স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) রচনা করেছেন, “এহ্ইয়াউস সুনান” নামের অতীব গুরুত্বপূর্ণ এই বইটি। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
আমাদের সমাজে এমন কিছু হাদিস এবং কথা প্রচলিত রয়েছে যা আসলে হাদিস নয়। এগুলো মূলত প্রচলিত মিথ্যা হাদীস ও ভিত্তিহীন কথা। কিন্তু সেগুলোকে আমরা শুধু হাদিসই মনে করি না বরং সেগুলোর উপর আমরা আমলও করে থাকি। এমনকি অনেক ইসলামিক বক্তা সেগুলোকে খুব ভক্তি আর গুরুত্বের সাথে জনসাধারণের কাছে প্রচার প্রসারও করে থাকেন। মহান আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুক। এভাবে আমরা জেনে না জেনে নিজেকে চরম ক্ষতির মধ্যে নিমজ্জিত করছি। কারণ এটি এমন একটি মহা অপরাধ, যার চূড়ান্ত পরিণতি হলো জাহান্নাম। স্বয়ং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ প্রসঙ্গে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, ‘যে ব্যক্তি আমার প্রতি স্বেচ্ছায় মিথ্যারোপ করে, সে যেন নিজেই জাহান্নামে তার স্থান বানিয়ে নেয়। (সহিহ বোখারি: ১/৩১৭)। অতএব, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নামে মিথ্যা ও বানোয়াট হাদিস বানিয়ে প্রচার-প্রসার করা সম্পূর্ণ হারাম। সুতরাং একজন মুলসিম হিসেবে আমাদের অবশ্যই সতর্ক হতে হবে এবং সমাজে প্রচলিত এই সকল মিথ্যা জাল হাদিসগুলো যেনে সেগুলো বর্জন করতে হবে। এ লক্ষ্যেই স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) রচনা করেন, “হাদীসের নামে জালিয়াতি”। বইটি থেকে বহুল প্রচলিত কয়েকটি জাল হাদিসের পরিচয় তুলে ধরা হলো:-
নং
সমাজে বহুল প্রচলিত জাল হাদিসসমূহ
১
জ্ঞান অর্জনের জন্য সুদূর চীনে যেতে হলেও যাও।
২
জ্ঞানীর কলমের কালি শহীদের রক্তের চেয়ে বেশি পবিত্র।
৩
সবুজ গাছপালা ও শস্যের দিকে তাকিয়ে থাকলে দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি পায়।
৪
আল্লাহ ওই বান্দাকে ভালবাসেন, যে তার ইবাদতে ক্লান্ত, নিস্তেজ হয়ে পড়ে।
৫
আজানের মধ্যে আঙ্গুল চুম্বন করে চোখে মোছা ফজিলতের কাজ।
৬
এক ঘণ্টা গভীরভাবে চিন্তা করা ৬০ বছর ইবাদতের সমান।
৭
পাগড়ী পরিধান করে নামাজ আদায় করেল ১৫টি পাগড়ী ছাড়া নামাজ আদায়ের সমান সওয়াব।
৮
যদি নারী জাতি না থাকতো, তাহলে আল্লাহর যথাযথ ইবাদত হতো।
৯
নারীর উপদেশ মেনে চললে অনুশোচনায় ভুগবে।
১০
আমার উম্মতের আলেমরা বনি ইসরাইলিদের নবীদের সমান।
সমাজে প্রচলিত এমন আরও বহু ভিত্তিহীন কথা এবং মিথ্যা ও জাল হাদীস সম্পর্কে জানা যাবে এই বইটি থেকে। সুতরাং আমরা আশা করি বইটি অধ্যয়নের মাধ্যমে একজন মুসলিম এবিষয়ে তার নিজকে সতর্ক করতে পারবে। ইনশাআল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
আমরা আখিরাতের জীবনকে ভুলে গিয়ে দুনিয়ার মিছে সৌন্দর্যের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে চরম ক্ষতির মধ্যে নিমজ্জিত হয়ে যাচ্ছি। কে বড় ক্ষতিগ্রস্থ? সেই ব্যক্তিই বড় ক্ষতিগ্রস্ত যে ইচ্ছাকৃতভাবে ছালাত পরিত্যাগ করে। ছালাত এমন একটি ইবাদত যা ত্যাগ করলে মানুষের আর কেনো ইবাদত গ্রহণ করা হবে না। ছালাত ত্যাগ করলে মানুষ মুসলিম থাকে না। ছালাত ত্যাগ কারীর ঠিকানা হবে জাহান্নাম। সেই ব্যক্তিই বড় ক্ষতিগ্রস্ত যে বিদ্যান বিদ্যা অনুযায়ী আমল করে না, মৃত্যুর পর ক্বিয়ামত পর্যন্ত তাদের মাথা কে পাথর দ্বারা ভেঙে চূর্ণ বিচূর্ণ করা হবে। আর যারা শুধু দূনিয়া লাভের উদ্দেশ্য বিদ্যা অর্জন করবে, তারা জান্নাত লাভে ব্যর্থ হবে। সেই ব্যক্তিই বড় ক্ষতিগ্রস্ত যে শরীয়তের মধ্যে কোনো নতুন কিছুর উদ্ভব করে অর্থাৎ বিদআত করে। সেই ব্যক্তিই বড় ক্ষতিগ্রস্ত যে যাচাই বাছাই ছাড়াই হাদিস বর্ননা করে, জনসমাজে সুনাম অর্জনের জন্য অথবা মানুষকে আকৃষ্ট করার জন্য জাল জয়িফ হাদিস বা মিথ্যা ঘটনা বর্ণনা করে, তাদের থাকার জায়গা জাহান্নাম। শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের লেখা “কে বড় ক্ষতিগ্রস্ত” বইটিতে কুরআন ও সহীহ হাদিসের আলোকে এভাবে চমৎকার ভাবে ছোট বড় সকল পাপ কাজ এর বিশদ আলোচনা করা হয়ছে। বইটি অধ্যয়নের মাধ্যমে মানুষ নিজেকে পরিবর্তন করে নিতে পারবে। এজন্য সকলের উচিত বইটি পড়া। স্পেশালি যারা সদ্য দ্বীনে ফেরা বা নিজেকে পরিবর্তন করতে চায় তাদের জন্য বইটি খুবই উপকারী হবে ইনশাআল্লাহ। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
আমরা সকলেই দুনিয়ার এই জীবনে সফল আর লাভবান হতে চাই। আর এই সফলতা আর লাভবান হওয়ার জন্য আমাদের প্রচেষ্টার কোন শেষ থাকে না। যদিও দুনিয়ার জীবনের সফলতা আর লাভবান হওয়া আখিরাতের তুলনায় একেবারেই তুচ্ছ। তবুও আখিরাতের জীবনের স্থায়ী সফলতা আর লাভবান হওয়ার প্রবণতা থেকে দুনিয়ার জীবনের এই অস্থায়ী তুচ্ছ সফলতা আর লাভবান হওয়ার প্রবণতা আমাদের অনেক অনেক গুণ বেশি হয়ে থাকে। এটার কারন মূলত আমাদের অজ্ঞতা। আসলে আমরা জানিও না যে প্রকৃত সফলতা আর প্রকৃত লাভাবন বলতে কাদের বুঝায়! দূনিয়ার পিছনে ছুটতে ছুটতে একদিন মালাকূল মাওত ঠিকই চলে আসবে। সেদিন এই দুনিয়ার যশ, খ্যাতি, ছেলে-মেয়ে, স্ত্রী কিছুই সাথে নিয়ে যাওয়া যাবে না। পরপারের সেই অনন্ত কালের যাত্রায় আমার আপনার সাথে একমাত্র আমাদের সৎ আমলই যেতে পারবে। আর এই পরকালে লাভবান হওয়ার জন্য আমাদের কি কি আমল করা প্রয়োজন তা কুরআন ও ছহীহ হাদিসের আলোকে শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের লেখা “কে বড় লাভবান” বইটিতে চমৎকার ভাবে প্রতিফলিত হয়েছে। প্রত্যেকটি পরিবারের জন্য এমন একটি বই অপরিহার্য। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক দ্বীনের সহি জ্ঞান শিক্ষা করা আমাদের সকলের জন্য ফরয। একমাত্র দ্বীনের সহি জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমেই নিজের ঈমান আমলকে পরিপক্ক করা সম্ভব। অন্যথায় যে যত বড়ই ডিগ্রী অর্জন করুক না কেন, তা দিয়ে কোন ক্রমেই নিজের ঈমান আমলকে পরিপক্ক করা সম্ভব নয়। আসলে আমাদের সমাজে এমন দ্বীনের জ্ঞান বিহীন বড় বড় সার্টিফিকেট ধারী শিক্ষিত মূর্খ লোকের কোন অভাব নেই। আল্লাহ হেফাজত করুক। আমিন। একজন মানুষ প্রকৃত শিক্ষিত হয় তখন, যখন সে সাধারন শিক্ষার সাথে সাথে কুরআন ও সহি সুন্নাহ ভিত্তিক দ্বীনের জ্ঞান অর্জন করে। দ্বীনের সঠিক জ্ঞান অর্জন করার জন্য প্রয়োজন কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক বই পুস্তক। কিন্তু আমাদের সমাজে দ্বীনের জ্ঞানের নামে এখন যেসব বই পুস্তক পাওয়া যায় তার বেশিরভাগই মিথ্যা, জাল জয়িফ হাদিস ও কুরআনের মিথ্যা তাফসীরে পরিপূর্ণ। একারনে প্রয়োজন কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক বই পুস্তক। আর শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের লেখা “উপদেশ” বইটি ঠিক তেমনি কুরআন ও সহীহ হাদিসের আলোকে দলীল সহ দ্বীনের জ্ঞানের একটা ভাণ্ডার। যা প্রকৃত জ্ঞান লাভের জন্য বিরাট ভূমিকা রাখবে। ইনশাআল্লাহ। প্রত্যেকটি পরিবারের জন্য এমন একটি বই অপরিহার্য। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।