সাইয়েদ মুহাম্মদ আমীমুল ইহসান - HatBazar365.com

সাইয়েদ মুহাম্মদ আমীমুল ইহসান

  • ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার (১ম-৩য় খণ্ড একত্রে)

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: এক্সক্লুসিভ কম্বো প্যাকেজ

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ বই সংখ্যা: ৩ টি

    ⦿ সাধারন মূল্য: ৯৬০ টাকা

    ⦿ প্যাকেজ মূল্য: ৬৫০ টাকা


    বাস্তব জীবনে আল্লাহর বিধান প্রতিপালনের জন্য ওহির দ্বিতীয় প্রকার অর্থাৎ হাদীস ও সুন্নাহর গুরুত্ব অপরিসীম। বস্তুত ইসলামি শরীআতের খুঁটিনাটি বিধান জানার ক্ষেত্রে কুরআনের চেয়ে হাদীস বা সুন্নাহর উপরেই আমাদের নির্ভরতা বেশি। কুরআনে সাধারণত মূলনীতি বা মূল নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। বিশদ বিবরণ ও বিস্তারিত বিধানাবলি জানার জন্য হাদীসের উপর নির্ভর করা ছাড়া কোনো গতি নেই। এই গুরুত্ব বিবেচনায় মুসলিম মনীষীগণ বিভিন্ন বিন্যাসে হাদীস ও সুন্নাহর বিভিন্ন সংকলন প্রস্তুত করেছেন। আল্লামা সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান (রহিমাহুল্লাহ) সেসব মূল কিতাব থেকে হাদীস চয়ন করে দীনের মূলনীতি, শাখাগত বিধিবিধান, উৎসাহপ্রদান ও সতর্কীকরণ, তাযকিয়া-ইহসান এবং দুআ ও যিকির ইত্যাদি বিষয়ে ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার নামে সুবিন্যাস্ত মূল্যবান এই সংকলনটি তিনি রচনা করেছেন। “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটি মূলত তারই রচিত গুরুত্বপূর্ণ একটি হাদীস সংকলন। হাদীসভিত্তিক ফিকহি এই গ্রন্থে লেখক মুসলিমদের দৈনন্দিন জীবনযাপনের প্রয়োজনীয় কাজকর্মের ইসলামি বিধানসমূহ সংকলন ও উপস্থাপন করেছেন সহীহ হাদীসের দলীলসহ। ফলে ফিকহি মাসআলা সংক্রান্ত হাদীস খুঁজতে এ গ্রন্থটি খুবই সহায়ক হবে। ইনশাআল্লাহ। মুফতি সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান বারাকাতি (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন বাইতুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সর্বপ্রথম খতীব (১৯৬৪-১৯৭৪) ও বিশিষ্ট ইসলামি ব্যক্তিত্ব। তিনি ছিলেন একাধারে মুফাসসির, মুহাদ্দিস, ফকীহ ও মুফতি এবং বহু উচ্চ মানসম্পন্ন ইসলামী গ্রন্থের রচিয়তা ও সংকলক। লেখক ১৯৬৪ সালে জাতীয় বাইতুল মুকাররম প্রতিষ্ঠার পর মসজিদ কমিটির সর্বসম্মত সিদ্ধান্তক্রমে তিনি সেই মসজিদের খতীব হিসেবে নিযুক্ত হন ও মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত সেই খেদমতে বহাল থাকেন। তার লেখনী থেকে জানা যায়, তিনি কমপক্ষে পঁচিশবার সহীহ বুখারি কিতাবটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পাঠদান করেছেন। ইসলামী সেবায় ও দাওয়াতি কার্যক্রমে বিশেষ অবদান রাখার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ১৯৮৪ সালে তাকে মরণোত্তর স্বর্ণপদক ও সনদ দান করেন। যাইহোক, বাঙালি পাঠকদের কথা বিবেচনা করে এই “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটির বঙ্গানুবাদ উপস্থাপন করেছেন স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ)। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে তিনি কিছু টীকাও এতে উল্লেখ করেছেন। কিতাবটির রয়েছে সর্বমোট তিনটি খন্ড এবং ৪৬টি অধ্যায়। প্রথম খণ্ডে আলোচিত হয়েছে, সামগ্রিক মূলনীতিসমূহ, পবিত্রতা এবং সালাত (মুসাফিরের সালাত অধ্যায় পর্যন্ত) নিয়ে সর্বমোট ৯৪৬ টি হাদীস। দ্বিতীয় খণ্ডে আলোচিত হয়েছে সালাতুল জুমআ, দুই ঈদের সালাত,সূর্য গ্রহণের সালাত, বৃষ্টি প্রার্থনার সালাত, ভীতিকালীন সালাত, অসুস্থ ব্যক্তির সালাত, চিকিৎসা ও ঝাড়ফুক, মৃত্যু ও জানায, যাকাত, হজ্জ বিষয়ক সর্বমোট ৯১৪ টা হাদীস (৯৪৭ থেকে ১৮৬১ পর্যন্ত)। আর তৃতীয় বা শেষ খণ্ডে আলোচিত হয়েছে জিহাদ, খিলাফাত, ব্যবসা, মুদারাবা, কুরবানী, ইহসান ইত্যাদি বিষয়ক সর্বমোট ৮৪৮ টা হাদীস (১৮৬২ থেকে ২৭১০ পর্যন্ত)। আমরা আশা করি, বাংলাভাষায় হাদীসচর্চা, হাদীসভিত্তিক তুলনামূলক ফিকহ ও হানাফি ফিকহের দালিলিক চর্চায় গ্রন্থটি বিরাট ভূমিকা রাখবে। তাছাড়া একজন মুসলিম হিসেবে কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক দ্বীনের এই সকল সহি জ্ঞান অর্জন করাও অপরিহার্য। এই লক্ষ্যেই হাটবাজার৩৬৫.কম আপনাদের কাছে নিয়ে এসেছে “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থের ১ম থেকে ৩য় খন্ড পর্যন্ত একত্রে ৩টি বইয়ের এক্সক্লুসিভ কম্বো প্যাকেজ। প্যাকেজের বিস্তারিত নিচের টেবিলে উল্লেখ করা হলোঃ-

    নং বইয়ের নাম বইয়ের বিষয় পৃষ্ঠা দাম
    ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার-১ম খণ্ড ফতোয়া ও ফিকহ শাস্ত্র ৪৩২ ৩৬০
    ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার-২য় খণ্ড ফতোয়া ও ফিকহ শাস্ত্র ৪৮০ ৩০০
    ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার-৩য় খণ্ড ফতোয়া ও ফিকহ শাস্ত্র ৪৩২ ৩০০

    অর্থাৎ ৩টি বইয়ের সাধারন মূল্যঃ (৩৬০+৩০০+৩০০) = ৯৬০ টাকা। কিন্তু ৩টি বইয়ের প্যাকেজ মূল্য মাত্রঃ ৬৫০ টাকা। তার মানে এই প্যাকেজটি কিনলে সেভ হবে ৩১০ টাকা। আলহামদুলিল্লাহ। যাইহোক, আমরা আশা করি এই বইগুলো অধ্যয়নের মাধ্যমে একজন মানুষ দ্বীনের সঠিক জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে নিজেকে পরিবর্তন করে নিতে পারবে। এজন্য সকলের উচিত বইগুলো নিজের সংগ্রহে রাখা। স্পেশালি যারা সদ্য দ্বীনে ফেরা বা নিজেকে পরিবর্তন করতে চান তাদের জন্য বইগুলো খুবই উপকারী হবে। ইনশাআল্লাহ। সুতরাং অতীব গুরুত্বপূর্ণ এই প্যাকেজটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।


    ৳ 650.00৳ 960.00
  • ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার-৩য় খণ্ড

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: ফতোয়া ও ফিকহ শাস্ত্র

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৯খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৪৩২ পৃষ্ঠা


    বাস্তব জীবনে আল্লাহর বিধান প্রতিপালনের জন্য ওহির দ্বিতীয় প্রকার অর্থাৎ হাদীস ও সুন্নাহর গুরুত্ব অপরিসীম। বস্তুত ইসলামি শরীআতের খুঁটিনাটি বিধান জানার ক্ষেত্রে কুরআনের চেয়ে হাদীস বা সুন্নাহর উপরেই আমাদের নির্ভরতা বেশি। কুরআনে সাধারণত মূলনীতি বা মূল নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। বিশদ বিবরণ ও বিস্তারিত বিধানাবলি জানার জন্য হাদীসের উপর নির্ভর করা ছাড়া কোনো গতি নেই। এই গুরুত্ব বিবেচনায় মুসলিম মনীষীগণ বিভিন্ন বিন্যাসে হাদীস ও সুন্নাহর বিভিন্ন সংকলন প্রস্তুত করেছেন। আল্লামা সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান (রহিমাহুল্লাহ) সেসব মূল কিতাব থেকে হাদীস চয়ন করে দীনের মূলনীতি, শাখাগত বিধিবিধান, উৎসাহপ্রদান ও সতর্কীকরণ, তাযকিয়া-ইহসান এবং দুআ ও যিকির ইত্যাদি বিষয়ে ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার নামে সুবিন্যাস্ত মূল্যবান এই সংকলনটি তিনি রচনা করেছেন। “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটি মূলত তারই রচিত গুরুত্বপূর্ণ একটি হাদীস সংকলন। হাদীসভিত্তিক ফিকহি এই গ্রন্থে লেখক মুসলিমদের দৈনন্দিন জীবনযাপনের প্রয়োজনীয় কাজকর্মের ইসলামি বিধানসমূহ সংকলন ও উপস্থাপন করেছেন সহীহ হাদীসের দলীলসহ। ফলে ফিকহি মাসআলা সংক্রান্ত হাদীস খুঁজতে এ গ্রন্থটি খুবই সহায়ক হবে। ইনশাআল্লাহ। মুফতি সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান বারাকাতি (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন বাইতুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সর্বপ্রথম খতীব (১৯৬৪-১৯৭৪) ও বিশিষ্ট ইসলামি ব্যক্তিত্ব। তিনি ছিলেন একাধারে মুফাসসির, মুহাদ্দিস, ফকীহ ও মুফতি এবং বহু উচ্চ মানসম্পন্ন ইসলামী গ্রন্থের রচিয়তা ও সংকলক। লেখক ১৯৬৪ সালে জাতীয় বাইতুল মুকাররম প্রতিষ্ঠার পর মসজিদ কমিটির সর্বসম্মত সিদ্ধান্তক্রমে তিনি সেই মসজিদের খতীব হিসেবে নিযুক্ত হন ও মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত সেই খেদমতে বহাল থাকেন। তার লেখনী থেকে জানা যায়, তিনি কমপক্ষে পঁচিশবার সহীহ বুখারি কিতাবটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পাঠদান করেছেন। ইসলামী সেবায় ও দাওয়াতি কার্যক্রমে বিশেষ অবদান রাখার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ১৯৮৪ সালে তাকে মরণোত্তর স্বর্ণপদক ও সনদ দান করেন। যাইহোক, বাঙালি পাঠকদের কথা বিবেচনা করে এই “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটির বঙ্গানুবাদ উপস্থাপন করেছেন স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ)। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে তিনি কিছু টীকাও এতে উল্লেখ করেছেন। কিতাবটির রয়েছে সর্বমোট তিনটি খন্ড এবং ৪৬টি অধ্যায়। তৃতীয় বা শেষ খণ্ডে আলোচিত হয়েছে জিহাদ, খিলাফাত, ব্যবসা, মুদারাবা, কুরবানী, ইহসান ইত্যাদি বিষয়ক সর্বমোট ৮৪৮ টা হাদীস (১৮৬২ থেকে ২৭১০ পর্যন্ত)। আমরা আশা করি, বাংলাভাষায় হাদীসচর্চা, হাদীসভিত্তিক তুলনামূলক ফিকহ ও হানাফি ফিকহের দালিলিক চর্চায় গ্রন্থটি বিরাট ভূমিকা রাখবে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 200.00৳ 300.00
  • ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার-২য় খণ্ড

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: ফতোয়া ও ফিকহ শাস্ত্র

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৯খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৪৮০ পৃষ্ঠা


    বাস্তব জীবনে আল্লাহর বিধান প্রতিপালনের জন্য ওহির দ্বিতীয় প্রকার অর্থাৎ হাদীস ও সুন্নাহর গুরুত্ব অপরিসীম। বস্তুত ইসলামি শরীআতের খুঁটিনাটি বিধান জানার ক্ষেত্রে কুরআনের চেয়ে হাদীস বা সুন্নাহর উপরেই আমাদের নির্ভরতা বেশি। কুরআনে সাধারণত মূলনীতি বা মূল নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। বিশদ বিবরণ ও বিস্তারিত বিধানাবলি জানার জন্য হাদীসের উপর নির্ভর করা ছাড়া কোনো গতি নেই। এই গুরুত্ব বিবেচনায় মুসলিম মনীষীগণ বিভিন্ন বিন্যাসে হাদীস ও সুন্নাহর বিভিন্ন সংকলন প্রস্তুত করেছেন। আল্লামা সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান (রহিমাহুল্লাহ) সেসব মূল কিতাব থেকে হাদীস চয়ন করে দীনের মূলনীতি, শাখাগত বিধিবিধান, উৎসাহপ্রদান ও সতর্কীকরণ, তাযকিয়া-ইহসান এবং দুআ ও যিকির ইত্যাদি বিষয়ে ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার নামে সুবিন্যাস্ত মূল্যবান এই সংকলনটি তিনি রচনা করেছেন। “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটি মূলত তারই রচিত গুরুত্বপূর্ণ একটি হাদীস সংকলন। হাদীসভিত্তিক ফিকহি এই গ্রন্থে লেখক মুসলিমদের দৈনন্দিন জীবনযাপনের প্রয়োজনীয় কাজকর্মের ইসলামি বিধানসমূহ সংকলন ও উপস্থাপন করেছেন সহীহ হাদীসের দলীলসহ। ফলে ফিকহি মাসআলা সংক্রান্ত হাদীস খুঁজতে এ গ্রন্থটি খুবই সহায়ক হবে। ইনশাআল্লাহ। মুফতি সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান বারাকাতি (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন বাইতুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সর্বপ্রথম খতীব (১৯৬৪-১৯৭৪) ও বিশিষ্ট ইসলামি ব্যক্তিত্ব। তিনি ছিলেন একাধারে মুফাসসির, মুহাদ্দিস, ফকীহ ও মুফতি এবং বহু উচ্চ মানসম্পন্ন ইসলামী গ্রন্থের রচিয়তা ও সংকলক। লেখক ১৯৬৪ সালে জাতীয় বাইতুল মুকাররম প্রতিষ্ঠার পর মসজিদ কমিটির সর্বসম্মত সিদ্ধান্তক্রমে তিনি সেই মসজিদের খতীব হিসেবে নিযুক্ত হন ও মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত সেই খেদমতে বহাল থাকেন। তার লেখনী থেকে জানা যায়, তিনি কমপক্ষে পঁচিশবার সহীহ বুখারি কিতাবটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পাঠদান করেছেন। ইসলামী সেবায় ও দাওয়াতি কার্যক্রমে বিশেষ অবদান রাখার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ১৯৮৪ সালে তাকে মরণোত্তর স্বর্ণপদক ও সনদ দান করেন। যাইহোক, বাঙালি পাঠকদের কথা বিবেচনা করে এই “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটির বঙ্গানুবাদ উপস্থাপন করেছেন স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ)। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে তিনি কিছু টীকাও এতে উল্লেখ করেছেন। কিতাবটির রয়েছে সর্বমোট তিনটি খন্ড এবং ৪৬টি অধ্যায়। দ্বিতীয় খণ্ডে আলোচিত হয়েছে সালাতুল জুমআ, দুই ঈদের সালাত,সূর্য গ্রহণের সালাত, বৃষ্টি প্রার্থনার সালাত, ভীতিকালীন সালাত, অসুস্থ ব্যক্তির সালাত, চিকিৎসা ও ঝাড়ফুক, মৃত্যু ও জানায, যাকাত, হজ্জ বিষয়ক সর্বমোট ৯১৪ টা হাদীস (৯৪৭ থেকে ১৮৬১ পর্যন্ত)। আমরা আশা করি, বাংলাভাষায় হাদীসচর্চা, হাদীসভিত্তিক তুলনামূলক ফিকহ ও হানাফি ফিকহের দালিলিক চর্চায় গ্রন্থটি বিরাট ভূমিকা রাখবে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 200.00৳ 300.00
  • ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার-১ম খণ্ড

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: ফতোয়া ও ফিকহ শাস্ত্র

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৯খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৪৩২ পৃষ্ঠা


    বাস্তব জীবনে আল্লাহর বিধান প্রতিপালনের জন্য ওহির দ্বিতীয় প্রকার অর্থাৎ হাদীস ও সুন্নাহর গুরুত্ব অপরিসীম। বস্তুত ইসলামি শরীআতের খুঁটিনাটি বিধান জানার ক্ষেত্রে কুরআনের চেয়ে হাদীস বা সুন্নাহর উপরেই আমাদের নির্ভরতা বেশি। কুরআনে সাধারণত মূলনীতি বা মূল নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। বিশদ বিবরণ ও বিস্তারিত বিধানাবলি জানার জন্য হাদীসের উপর নির্ভর করা ছাড়া কোনো গতি নেই। এই গুরুত্ব বিবেচনায় মুসলিম মনীষীগণ বিভিন্ন বিন্যাসে হাদীস ও সুন্নাহর বিভিন্ন সংকলন প্রস্তুত করেছেন। আল্লামা সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান (রহিমাহুল্লাহ) সেসব মূল কিতাব থেকে হাদীস চয়ন করে দীনের মূলনীতি, শাখাগত বিধিবিধান, উৎসাহপ্রদান ও সতর্কীকরণ, তাযকিয়া-ইহসান এবং দুআ ও যিকির ইত্যাদি বিষয়ে ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার নামে সুবিন্যাস্ত মূল্যবান এই সংকলনটি তিনি রচনা করেছেন। “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটি মূলত তারই রচিত গুরুত্বপূর্ণ একটি হাদীস সংকলন। হাদীসভিত্তিক ফিকহি এই গ্রন্থে লেখক মুসলিমদের দৈনন্দিন জীবনযাপনের প্রয়োজনীয় কাজকর্মের ইসলামি বিধানসমূহ সংকলন ও উপস্থাপন করেছেন সহীহ হাদীসের দলীলসহ। ফলে ফিকহি মাসআলা সংক্রান্ত হাদীস খুঁজতে এ গ্রন্থটি খুবই সহায়ক হবে। ইনশাআল্লাহ। মুফতি সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান বারাকাতি (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন বাইতুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সর্বপ্রথম খতীব (১৯৬৪-১৯৭৪) ও বিশিষ্ট ইসলামি ব্যক্তিত্ব। তিনি ছিলেন একাধারে মুফাসসির, মুহাদ্দিস, ফকীহ ও মুফতি এবং বহু উচ্চ মানসম্পন্ন ইসলামী গ্রন্থের রচিয়তা ও সংকলক। লেখক ১৯৬৪ সালে জাতীয় বাইতুল মুকাররম প্রতিষ্ঠার পর মসজিদ কমিটির সর্বসম্মত সিদ্ধান্তক্রমে তিনি সেই মসজিদের খতীব হিসেবে নিযুক্ত হন ও মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত সেই খেদমতে বহাল থাকেন। তার লেখনী থেকে জানা যায়, তিনি কমপক্ষে পঁচিশবার সহীহ বুখারি কিতাবটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পাঠদান করেছেন। ইসলামী সেবায় ও দাওয়াতি কার্যক্রমে বিশেষ অবদান রাখার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ১৯৮৪ সালে তাকে মরণোত্তর স্বর্ণপদক ও সনদ দান করেন। যাইহোক, বাঙালি পাঠকদের কথা বিবেচনা করে এই “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটির বঙ্গানুবাদ উপস্থাপন করেছেন স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ)। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে তিনি কিছু টীকাও এতে উল্লেখ করেছেন। কিতাবটির রয়েছে সর্বমোট তিনটি খন্ড এবং ৪৬টি অধ্যায়। প্রথম খণ্ডে আলোচিত হয়েছে, সামগ্রিক মূলনীতিসমূহ, পবিত্রতা এবং সালাত (মুসাফিরের সালাত অধ্যায় পর্যন্ত) নিয়ে সর্বমোট ৯৪৬ টি হাদীস। আমরা আশা করি, বাংলাভাষায় হাদীসচর্চা, হাদীসভিত্তিক তুলনামূলক ফিকহ ও হানাফি ফিকহের দালিলিক চর্চায় গ্রন্থটি বিরাট ভূমিকা রাখবে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 250.00৳ 360.00

Main Menu