Shop - HatBazar365.com

Shop

  • পবিত্র বাইবেল পরিচিতি ও পর্যালোচনা

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৬খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৭৪৩ পৃষ্ঠা


    বাংলাদেশে যখন খ্রিষ্টধর্মীয় প্রচারকরা তাদের খ্রিষ্টধর্মের প্রচার প্রচারণা করতে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে, বিশেষ করে পবিত্র বাইবেলের ভ্রান্ত ব্যাখ্যা বিশ্লেষণের মাধ্যমে মুসলিমদেরকে তারা ধর্মান্তরিত করছে, যখন মুসলিমদের ঈমানকেই তারা কেড়ে নিচ্ছে, তখন বাংলাদেশের এক শ্রেণীর আলেম যাদের উচিৎ ছিল এই বিষয়ে মুসলিমদেরকে গুরুত্বের সাথে সতর্ক সাবধান করা, কিন্তু তা না করে তারা রফউল ইয়াদাইন, জোরে আমিন নাকি আস্তে আমিন, সালাতে হাত বুকের উপর নাকি নাভীর নিচে, হানাফী নাকি আহলে হাদীস ইত্যাদি ইত্যাদি বিষয় নিয়ে মারাত্মক ঝগড়াঝাঁটিতে লিপ্ত রয়েছে। আল্লাহ হেফাজত করুক। আমিন। বাংলাদেশে মূলত বিগত শতাব্দীর শেষ ভাগ থেকেই খ্রিষ্টধর্মীয় প্রচারকরা খ্রিষ্টধর্মের প্রচার জোরদার করেছে। তারা এ বিষয়ে এতটাই সোচ্চার যে, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম- এর অনুসরণের মাধ্যমে মুক্তি পাওয়া সম্ভব নয় বলে প্রমাণ করার জন্য তাঁর বিরুদ্ধে অবমাননাকর কথা প্রচার করে। তাদের বক্তব্য অনেক মুসলিমকে আহত করে। কখনো বা সংঘাত সৃষ্টি করে। এমতবস্থায় ইসলাম প্রচারকরা এ বিষয়ে তথ্য নির্ভর গ্রন্থাদি আশা করেন। কিন্তু বাংলা ভাষায় এ জাতীয় বইয়ের খুবই অভাব। এ অভাব পূরণ করতেই স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) রচনা করেন, “পবিত্র বাইবেল পরিচিতি ও পর্যালোচনা”। পবিত্র বাইবেলের সঠিক পরিচয় ও সঠিক ব্যাখ্যা জানতে, এই বইটির কোন বিকল্প নেই। আমরা আশা করি বইটি অধ্যয়নের মাধ্যমে একজন মুসলিম এবিষয়ে তার নিজকে সতর্ক করতে পারবেন। ইনশাআল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।


    ৳ 420.00৳ 600.00
  • পোশাক, পর্দা ও দেহ-সজ্জা

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: নারী-পুরুষ উভয়ের পর্দা

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০০৭খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৩৬৮ পৃষ্ঠা


    ইসলামে নারী-পুরুষ উভয়ের জন্যই পর্দা পালন করা ফরজ। পবিত্র কুরআনে নারী-পুরুষ উভয়কেই পর্দা পালনের নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। মহান আল্লাহ তাআলা বলেনঃ- “(হে নবি! আপনি) মুমিন পুরুষদের বলে দিন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নিচু করে এবং লজ্জাস্থানের হেফাজত করে, এটা তাদের জন্য অধিকতর পবিত্র। তারা যা কিছু করে আল্লাহ সে বিষয়ে অবগত। এবং আপনি ঈমানদার নারীদের বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নিচু রাখে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হেফাজত করে। তারা যেন যা সাধারণত প্রকাশমান, তাছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে এবং তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষদেশে ফেলে রাখে; এবং তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভ্রাতা, ভ্রাতুষ্পুত্র, ভগ্নিপুত্র, স্ত্রীলোক অধিকারভুক্ত দাসি, যৌনকামনামুক্ত পুরুষ ও বালক, যারা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ, তাদের ব্যতীত কারো কাছে তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে, তারা যেন তাদের গোপন সাজ-সজ্জা প্রকাশ করার জন্য জোরে পদচারণা না করে। মুমিনগণ, তোমরা সবাই আল্লাহর সামনে তওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও।” (সুরা নূর: আয়াত ৩০-৩১)। সুতরাং নারী-পুরুষ উভয়ের জন্যই পর্দা পালন করা সমভাবে প্রযোজ্য। এজন্য পর্দা কিভাবে করতে হবে? নারী পুরুষের ইসলামিক পোশাক কেমন হওয়া উচিৎ, পরিপূর্ণ পর্দা কিভাবে করতে হবে এসকল বিষয়ের উপর বিস্তারতি জানতে সংগ্রহ করতে পারেন স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) এর কুরআন-সুন্নাহর আলোকে রচিত “পোশাক, পর্দা ও দেহ-সজ্জা” বইটি। বইটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 250.00৳ 360.00
  • আল-মাউযূআত

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: প্রচলিত বানোয়াট হাদীস

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ২য় এডিশন-২০১৭খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৫২৮ পৃষ্ঠা


    আমাদের সমাজে প্রচলিত অনেক রীতিনীতিই রয়েছে যা কালের আবর্তনে হাদীসে রুপ নিয়েছে। কিছু মানুষ তাদের অসৎ উদ্দেশ্য এবং নিজের আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্যে মনগড়া কথা ও কাজকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদীস বলে চালিয়ে দিয়েছে এবং হাদীসের নামে সমাজের সাধারন মানুষকে বোকা বানিয়ে তাদের স্বার্থ হাসিল করে নিচ্ছে। এই প্রতারনা থেকে বাচতে এবং নিজের ঈমান আমলকে রক্ষা করতে, আমাদেরকে অবশ্ব্যই জাল হাদীস সম্পর্কে অবগত হতে হবে। আর এই বিষয়ে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত “আল-মাউযূআত” বইটি একটি যুগান্তকারী কিতাব। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নামে এভাবে জাল মিথ্যা হাদিস বর্ণনা করা এমন একটি মহা অপরাধ, যার চূড়ান্ত পরিণতি হলো জাহান্নাম। স্বয়ং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ প্রসঙ্গে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, ‘যে ব্যক্তি আমার প্রতি স্বেচ্ছায় মিথ্যারোপ করে, সে যেন নিজেই জাহান্নামে তার স্থান বানিয়ে নেয়। (বোখারি: ১/৩১৭)। সুতরাং একজন মুলসিম হিসেবে আমাদেরকে অবশ্যই সতর্ক হতে হবে। সাহাবীগণের যুগ থেকে এ পর্যন্ত সকল যুগেই আলিমগণ জাল হাদীস প্রতিরোধে সচেতন ও সোচ্চার থেকেছেন। তাবিয়ীগণের যুগ থেকে বর্তমান যুগ পর্যন্ত অগণিত গ্রন্থ এ বিষয়ে রচিত হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় আল্লামা আবু জাফর সিদ্দিকীর “আল-মাউযূআত” গ্রন্থ। তবে এ গ্রন্থটি বিভিন্ন দিক থেকে অসাধারণ এবং অনন্য বৈশিষ্টের অধিকারী। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে বইটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 250.00৳ 340.00
  • আল ফিকহুল আকবর

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: ঈমান ও আকীদা

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৪খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৫৪৩ পৃষ্ঠা


    ইমাম আবু হানীফা রাহিমাহুল্লাহ রচিত “আল ফিকহুল আকবার” বইটি মূলত আকিদা বিষয়ক একটি মৌলিক গ্রন্থ। যা কিনা ইসলামি আকিদার প্রাচীনতম একটি গ্রন্থ। এই গ্রন্থটির অনুবাদ ও ব্যাখ্যা করেছেন স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ)। গ্রন্থটি অধ্যয়নের মাধ্যমে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, তাঁর সাহাবীগণ ও সালাফে সালেহীন ইমাম, মুজতাহিদ ও আলেমদের আকিদা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে অবগত হওয়া যাবে। গ্রন্থটি আমাদেরকে আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামা’আতের মূলধারার আকিদার সাথে পরিচয় করিয়ে দেবে। পাশাপাশি বিভ্রান্ত দলগুলোর বিভ্রান্তির স্বরূপ ও কারণ সম্পর্কেও অবগত হওয়া যাবে। আমরা দেখব আকিদা বিষয়ে বিভ্রান্তির মূল কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে কুরআন ও হাদীসের বিপরীতে আকল তথা জ্ঞানবুদ্ধিকে স্থান দেওয়া, নাবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্নাহ ও সাহাবীদের মতামতকে অবজ্ঞা করা। যা তাঁরা বুঝতে বা ব্যাখ্যা করতে চেষ্টা করেন নি, তা বুঝতে ও ব্যাখ্যা করতে যাওয়া। আসলে আকিদাই তো ইসলামের মূলভিত্তি। তাই এ সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান লাভ করার গুরুত্ব অপরিসীম। তাই তো আবু হানীফা (রাহ.) ফকীহ হওয়া সত্ত্বেও ফিকহ নিয়ে নিজে কোনো কিতাব লেখেন নি, কিন্তু আকিদা বিষয়ে লিখেছেন। তিনি আকিদার জ্ঞানকে নামকরণ করেছেন “আল ফিকহুল আকবার” তথা ‘সবচে বড় ফিকহ’ নামে। মূলত তাঁর সময়েই আকিদা বিষয়ে অনেক বিভ্রান্তি ছড়িয়ে পড়েছিল। সেগুলো খণ্ডন করতেই তাঁর কলম ধরা। দুঃখজনক বিষয় হলো আমাদের মুসলিম সমাজে এখনো আকিদা বিষয়ে অনেক বিভ্রান্তি দেখা যায়। বরং তা কিছুক্ষেত্রে আরো প্রকট আকার ধারণ করেছে। ফিকহ বিষয়ে কিছু মতভেদ গ্রহণযোগ্য হলেও আকিদা বিষয়ে কোনো মতভেদ গ্রহণযোগ্য নয়। আকিদা প্রত্যেক মুসলিমের জন্যে একরকমই হয়ে থাকে। আকিদা বিষয়ে বিভ্রান্তিমুক্ত সঠিক জ্ঞান লাভ করতে হলে আমাদেরকে ফিরে যেতে হবে নবী ও সাহাবী যুগে। আমরা দেখব আকিদা বিষয়ে কুরআন ও হাদীসের সহজ-সরল ও সামঞ্জস্যপূর্ণ অর্থগ্রহণই ছিল সাহাবী ও তাবেয়ীদের রীতি। আর এ বইটির অনুবাদ ও ব্যাখ্যা আমাদের কাছে তুলে ধরার উদ্দেশ্যও এটাই। আমরা যেন জীবনের সব ক্ষেত্রর মতো ইসলামের মৌলিক স্তম্ভ আকিদার ক্ষেত্রেও হুবহু রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের অনুসারী হতে পারি। আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহিমাহুল্লাহ কর্তৃক লিখিত এই বইটির ব্যাখ্যাগ্রন্থটি দুইভাগে বিভক্ত। প্রথম ভাগে ইমাম আবু হানীফা রাহিমাহুল্লাহ-এর জীবনী ও সমালোচনার ব্যাপারে দালীলিক পর্যালোচনা পেশ করা হয়েছে। আর দ্বিতীয় ভাগে মূল গ্রন্থটিকে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। দয়াময় আল্লাহ যেন আমাদের সবাইকে সিরাতে মুস্তাকীমে পরিচালিত করেন, আমীন। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 320.00৳ 480.00
  • এহ্ইয়াউস সুনান

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: সুন্নাত বনাম বিদআত

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ৫ম এডিশন-২০০৭খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৫৭৬ পৃষ্ঠা


    বিদআতের পরিনাম সম্পর্কে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অত্যন্ত কঠিন হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, নিশ্চয়ই সর্বোত্তম বাণী আল্লাহর কিতাব। আর সর্বোত্তম আদর্শ মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর আদর্শ। সবচেয়ে নিকৃষ্ট বিষয় হলো, দ্বিনের মধ্যে নব-উদ্ভাবিত বিষয়। আর দ্বিনের মধ্যে নব-উদ্ভাবিত সব কিছুই বিদআত। আর প্রত্যেক বিদআত ভ্রষ্টতা, আর প্রত্যেক ভ্রষ্টতার পরিণাম হচ্ছে জাহান্নাম। (মুসলিম: ১৫৩৫)। বিদআত আবিষ্কারকারী যত বড় ধর্মীয় পণ্ডিতই হোক না কেন, ইসলামে তা গ্রহণযোগ্য নয়। মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি আমাদের দ্বিনের মধ্যে এমন নতুন বিষয় আবিষ্কার করবে, যা তার অন্তর্গত নয়, তাহলে তা প্রত্যাখ্যাত হবে।’ (বুখারি ও মুসলিম)। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরো বলেছেন, ‘আমি তোমাদের আমার ও আমার পরবর্তী সঠিক পথপ্রাপ্ত খলিফাদের অনুসরণের তাগিদ দিচ্ছি। তোমরা একে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরে থেকো। দ্বিনের মধ্যে নব-উদ্ভাবিত বিষয় সম্পর্কে সাবধান হও। কেননা প্রতিটি নব-উদ্ভাবিত বিষয়ই বিদআত। আর প্রতিটি বিদআতই হচ্ছে পথভ্রষ্টতা। (মুসনাদে আহমাদ ও তিরমিজি)। বিদআত কাজে জড়িত ব্যক্তি কিয়ামতের দিন চরমভাবে লাঞ্ছিত হবে। কিয়ামতের দিন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বিদআতি লোকদের হাউজে কাউসারের পানি পান করাবেন না। তিনি তাদের বলবেন, ‘যারা আমার দ্বিন পরিবর্তন করেছ, তারা দূর হও, দূর হও।’ (বুখারি: ৬৬৪৩)। সুতরাং বুঝাই যাচ্ছে যে বিদআতের পরিনাম কতটা ভয়াবহ। কিন্তু দুঃখজনক হলেও এটা সত্য যে, আজ আমরা এমন যুগে বাস করছি, যেখানে সুন্নাতের নামে নানান নব উদ্ভাবিত রীতি নীতির অর্থাৎ বিদআতের জয়জয়কার। এজন্য এ বিষয়ে আমাদেরকে চরমভাবে সতর্ক হতে হবে এবং আমাদেরকে জানতে হবে বিদআত কী? কীভাবে এর উৎপত্তি হয়? আমাদের সমাজে কী কী বিদআত প্রচলিত আছে? কীভাবে আমরা বিদআতকে হটিয়ে নবীজির সুন্নাহ প্রতিষ্ঠা করব, এমন সব অতিব জরুরী বিষয় নিয়েই স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) রচনা করেছেন, “এহ্ইয়াউস সুনান” নামের অতীব গুরুত্বপূর্ণ এই বইটি। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 350.00৳ 540.00
  • কে বড় লাভবান

    01

    ⦿ লেখক: আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ

    ⦿ প্রকাশনী: নিবরাস প্রকাশনী

    ⦿ বিষয়: সৎ আমলের প্রতিদান

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম সংস্করণ-২০২০ খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ২২৩ পৃষ্ঠা


    আমরা সকলেই দুনিয়ার এই জীবনে সফল আর লাভবান হতে চাই। আর এই সফলতা আর লাভবান হওয়ার জন্য আমাদের প্রচেষ্টার কোন শেষ থাকে না। যদিও দুনিয়ার জীবনের সফলতা আর লাভবান হওয়া আখিরাতের তুলনায় একেবারেই তুচ্ছ। তবুও আখিরাতের জীবনের স্থায়ী সফলতা আর লাভবান হওয়ার প্রবণতা থেকে দুনিয়ার জীবনের এই অস্থায়ী তুচ্ছ সফলতা আর লাভবান হওয়ার প্রবণতা আমাদের অনেক অনেক গুণ বেশি হয়ে থাকে। এটার কারন মূলত আমাদের অজ্ঞতা। আসলে আমরা জানিও না যে প্রকৃত সফলতা আর প্রকৃত লাভাবন বলতে কাদের বুঝায়! দূনিয়ার পিছনে ছুটতে ছুটতে একদিন মালাকূল মাওত ঠিকই চলে আসবে। সেদিন এই দুনিয়ার যশ, খ্যাতি, ছেলে-মেয়ে, স্ত্রী কিছুই সাথে নিয়ে যাওয়া যাবে না। পরপারের সেই অনন্ত কালের যাত্রায় আমার আপনার সাথে একমাত্র আমাদের সৎ আমলই যেতে পারবে। আর এই পরকালে লাভবান হওয়ার জন্য আমাদের কি কি আমল করা প্রয়োজন তা কুরআন ও ছহীহ হাদিসের আলোকে শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের লেখা “কে বড় লাভবান” বইটিতে চমৎকার ভাবে প্রতিফলিত হয়েছে। প্রত্যেকটি পরিবারের জন্য এমন একটি বই অপরিহার্য। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 145.00৳ 150.00
  • রাসূল (ছাঃ)-এর ছালাত বনাম প্রচলিত ছালাত

    01

    ⦿ লেখক: আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ

    ⦿ প্রকাশনী: নিবরাস প্রকাশনী

    ⦿ বিষয়: ছালাতের বিধি-বিধান

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম সংস্করণ-২০২০ খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৩৯০ পৃষ্ঠা


    রাসুল (সঃ) তার অন্তিম সময়েও যে বিষয়টির কথা বলেছেন তা হচ্ছে ছালাত। এ থেকেই বুঝা যায় যে একজন মুসলিম হিসবে সহি শুদ্ধভাবে ছালাত আদায় করার গুরুত্ব কত বেশি। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, আজকের মুসলিমরা যারা ছালাত আদায় করছে না তাদের কথা বাদই দিলাম, যারা নিয়মিত ছালাত আদায় করছেন তারাও ছালাত আদায়ের সঠিক পদ্ধতি সম্পর্কে অজ্ঞাত। বলতে গেলে রাসুল (সঃ) এর দেখানো পদ্ধতি অনুযায়ী ছালাত আদায় করা আমাদের সমাজ থেকে বিলুপ্তপ্রায়। সাধারণ মানুষের কাছে রাসুল (সঃ) এর সুন্নতি তরিকা অনুযায়ী ছালাত আদায়ের জ্ঞান না থাকার কারণে যে যার ইচ্ছেমত অথবা তাদের বাপ-দাদার আমল থেকে প্রচলিত ছালাতই আদায় করে যাচ্ছে। এর উপর আবার বাজারে আজকাল ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে জাল-যইফ হাদিস ভিত্তিক পাঞ্জেগানা ছালাত শিক্ষার অগনিত বই। যা অধ্যয়ন মুসলিমদের জন্য সঠিক দ্বীনি শিক্ষার ব্যাপারে আরও বেশি ক্ষতির কারন হয়ে দাঁড়িয়েছে। মনে রাখতে হবে কিয়ামতের ময়দানে সর্বপ্রথম সালাতের হিসাব নেওয়া হবে। যার সালাত ঠিক থাকবে তার বাকি সব কিছুই ঠিক থাকবে, আর যার সালাত ঠিক থাকবে না তার কোন কিছুই ঠিক থাকবে না। সুতরাং এই ছালাত হতে হবে একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য এবং সম্পূর্ণরূপে রাসুল (সঃ) এর দেখানো তরীকা অনুযায়ী। তাহলে আশা করা যায় এই ছালাত কিয়ামতের ময়দানে আমাদের উপকার বয়ে আনবে। এজন্য বিশুদ্ধ ছালাত আদায় শিক্ষা করা আমাদের খুবই জরুরী। আর এই বিশুদ্ধ ছালাত আদায় শিক্ষার জন্য শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের লেখা “রাসুল (সাঃ) এর ছালাত বনাম প্রচলিত ছালাত” বইটি বিরাট ভূমিকা রাখবে। ইনশাআল্লাহ। বইটিতে পবিত্রতা থেকে শুরু করে ছালাতের যাবতীয় খুটিনাটি কুরআন ও ছহীহ সুন্নাহ ভিত্তিক আলোচনা করা হয়েছে। সর্বমোট ১১টি অধ্যায় রয়েছে। বইটিতে আলোচিত কিছু বিষয় হচ্ছেঃ পবিত্রতার গুরত্ব, গোসল, পেশাব-পায়খানা থেকে পবিত্রতা, ওযুর সকল পদ্ধতি, তায়াম্মুমের সকল বিষয়ে আলোচনা, মসজিদ এর সকল বিষয়ে আলোচনা, রাসূল (ছাঃ)-এর ছালাত বনাম প্রচলিত ছালাত সম্পর্কে আলোচনা, পাঁচ ওয়াক্ত ছলাতের সুন্নাত ছালাতের বিবরণ, অন্যান্য সুন্নত ছালাতের বিবরণ যেমন- ইশরাক্বের ছালাত, তাহ্যিয়াতুল মসজিদ এর সলাত ইত্যাদি, তাহাজ্জুদ, তারাবী এবং বিতর সালাতের বিবরণ, সফরের সালাত আদায় এর বিবরণ, জুমআর ছালাতের বিস্তারিত আলোচনা, সূর্য ও চন্দ্র গ্রহণের সালাত সম্পর্কে আলোচনা, দুই ঈদের সালাতের বিবরণ এবং সর্বশেষ রয়েছে জানাযার ছালাত সংক্রান্ত সকল বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা। প্রত্যেকটি পরিবারের জন্য এমন একটি বই অপরিহার্য। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।

    ৳ 215.00৳ 220.00
  • ইসলামী আকীদা

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: ঈমান ও আকীদা

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: থার্ড এডিশন-২০২২খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৬৪০ পৃষ্ঠা


    আলহামদুলিল্লাহ। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের লেখা বই “ইসলামী আকীদা” বইটি ইতিপূর্বেই তুমুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। স্যারের লেখা বিপুল পরিমানে বিক্রি হওয়া বইগুলোর মধ্যে “ইসলামী আকীদা” বইটি অন্যতম একটি বই। আমাদের সমাজের মানুষ আমলের ব্যাপারে যতটানা আগ্রহী ততটা আগ্রহী নয় আকিদার ব্যাপারে। কিন্তু আকিদাই যদি শুদ্ধ না থাকে, আকিদাই যদি ভ্রান্ত থাকে তাহলে এই অশুদ্ধ আর ভ্রান্ত আকিদায়পূর্ণ আমলের কোন মূল্যই থাকে না। আমরা আমাদের আমল-ইবাদাত শুধুমাত্র আল্লাহর কাছে কবুল হওয়ার নিমিত্তে করলেও অজ্ঞতা আর ভ্রান্ত বিশ্বাসের কবলে পড়ে অনেক সময়ই লক্ষ্যচ্যুত হয়ে পড়ি। ঈমাণে খাদ ঢুকে পড়ে। ঈমাণের আরকান তথা আকীদা সম্বন্ধে সুস্পষ্ট জ্ঞান না থাকায় এমনটা হয়ে থাকে। আমাদেরকে এহেন পরিস্থিতি থেকে উত্তরনে সাহায্য করার নিয়তে ড. খোন্দকার আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহ. লিখেছিলেন ‘কুরআন-সুন্নাহর আলোকে ইসলামী আকীদা’ বইটি। ৬৪০ পৃষ্ঠার এই বইটি ৬টি অধ্যায়ে বিস্তৃত। মূল আলোচনায় প্রবেশের পূর্বে প্রথমেই সুন্দর একটি ভূমিকার মাধ্যমে শাইখ (রহ.) আকীদা সম্পর্কে জানার গুরুত্ব, প্রয়োজনীতা এবং নিজের অনুসরণীয় আকীদা সম্পর্কে আমাদের জানিয়েছেন। তারপর মূল আলোচনা এগিয়েছেন। প্রথম অধ্যায়ে আলোচিত হয়েছে আকীদা ও প্রাসঙ্গিক পরিভাষাগুলির পরিচিতি, ইসলামী আকীদার উৎস, গুরুত্ব এবং আকীদা বিষয়ক গ্রন্থাবলী সম্পর্কে। দ্বিতীয় অধ্যায়ে আছে তাওহীদ ও তার প্রকারভেদ নিয়ে আলোচনা। তৃতীয় অধ্যায়ে বলা হয়েছে রাসূল সা. সহ অন্যান্য নবী-রাসূল তথা রিসালাতের ওপর ঈমাণ আনা সম্বন্ধে। চতুর্থ অধ্যায় বিস্তৃত আরকানুল ঈমাণ তথা ঈমাণে বিভিন্ন স্তম্ভ যেমন: ফেরেশতা, আসমানী কিতাব, আখিরাত, তাকদীর ইত্যাদির সমন্বয়ে। পঞ্চম অধ্যায়ে আছে আকীদা বিষয়ে নানা অবিশ্বাস ও ভ্রান্তি সম্পর্কে আলোচনা। সবশেষে, ষষ্ঠ অধ্যায়ে আলোচনা করা হয়েছে আকীদা বিষয়ে উদ্ভাবিত বিদআত ও বিদআত ভিত্তিক ফিরকা, দল, উপদল এবং আহলুস সুন্নাত ও জামায়াতের পরিচিতি ও মূলনীতি বিষয়ে। সেই সাথে গুরুত্ব অনুসারে আলোচনা গুলোকে বিভিন্ন শিরোনাম,উপ-শিরোনামে বিন্যাস করা হয়েছে। আকীদার ত্বত্তীয় বিষয়গুলোর পাশাপাশি আমাদের মুসলিম সমাজে সুঁই হয়ে ঢোকা শির্ক এবং বিদআত সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিভ্রান্তিকর মতবাদ এবং ফিরকাগুলো সম্পর্কে জানাও আমাদের ঈমাণ রক্ষার জন্য ভীষণভাবে জরূরী। এ বিষয়েও বইটিতে শাইখ খুব যত্নের সাথেই আলোচনা করেছেন। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে হলে আকীদা সম্পর্কে জানতেই হবে। আর তার জন্য ‘কুরআন-সুন্নাহর আলোকে ইসলামী আকীদা’ চমৎকার একটি সহায়িকা। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 350.00৳ 550.00
  • রাহে বেলায়াত

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: সহীহ দুআ ও যিকির

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: থার্ড এডিশন-২০১৩খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৬৫৬ পৃষ্ঠা


    আলহামদুলিল্লাহ। মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ মেহেরবানীতে ইতিপূর্বেই “রাহে বেলায়াত” বইটি বাংলাদেশের ইসলাম প্রিয় মানুষের কাছে ব্যাপকভাবে গ্রহণযোগ্যতা লাভ করেছে। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের লেখা বিপুল পরিমানে বিক্রি হওয়া বইগুলোর মধ্যে “রাহে বেলায়াত” বইটি অন্যতম একটি বই। সমাজে যখন জাল এবং বিদআতি দুয়া, দরূদ এবং যিকির আজকারে সয়লাব, ঠিক সেই মুহূর্তে স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) আমাদের মাঝে প্রকাশ করলেন “রাহে বেলায়াত” নামের চমৎকার এই বইটি। মহান আল্লাহ জেনো তাকে এর উত্তম বিনিময় দান করেন এবং জান্নাতবাসীদের মধ্যে শামিল করে নেন। আমিন। বইটিতে আলোচিত কিছু বিষয় হচ্ছেঃ যিকরের পরিচয়ে অস্পষ্টতা; কুরআন-হাদীসের আলোকে যিকর; বাড়িতে প্ৰবেশ ও খাদ্য গ্রহণের সময়ে আল্লাহর যিকর; সালাতের শুরুতে আল্লাহর নামের যিকর; সুন্নাত; খেলাফে সুন্নাত; বিদআত; আল্লাহর প্রশংসা জ্ঞাপক বাক্যাদি; আল্লাহর পবিত্ৰতা জ্ঞাপক বাক্যাদি; আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব জ্ঞাপক বাক্যাদি; ক্ষমা প্রার্থনার যিকর; পিতামাতা ও সকল মুসলিমের জন্য ইস্তিগফার; সমাজে প্রচলিত বিভিন্ন হারাম উপার্জন; আল্লাহর নাম ও ইসম আযমের ওসীলায় দুআ; মুনাজাত শেষে নির্দিষ্ট বাক্য সর্বদা বলা; দু আর সময় কিবলামুখী হওয়া; দু’আর সময় হাত উঠানো; দু আর শেষে মুখমণ্ডল মোছা; সালাতের সংক্ষিপ্ত পদ্ধতি; ওযু ও গোসলের যিকর; দৈনন্দিন জীবনের করনীয় বিভিন্ন বিষয়ের দুয়া; সকাল সন্ধ্যার দুয়া, ফরয সালাতের পরের দুয়া; রাতে ঘুমানোর আগে ও ঘুম থেকে উঠার বিস্তারিত আমল ইত্যাদি ইত্যাদি। এমন আরও শত শত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে বইটিতে বিস্তারিত আলোকপাত করা হয়েছে। প্রতিটি মুসলিমের ঘরে এমন একটি বই থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।

    ৳ 350.00৳ 550.00

Main Menu