রাসুল (সঃ) তার অন্তিম সময়েও যে বিষয়টির কথা বলেছেন তা হচ্ছে ছালাত। এ থেকেই বুঝা যায় যে একজন মুসলিম হিসবে সহি শুদ্ধভাবে ছালাত আদায় করার গুরুত্ব কত বেশি। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, আজকের মুসলিমরা যারা ছালাত আদায় করছে না তাদের কথা বাদই দিলাম, যারা নিয়মিত ছালাত আদায় করছেন তারাও ছালাত আদায়ের সঠিক পদ্ধতি সম্পর্কে অজ্ঞাত। বলতে গেলে রাসুল (সঃ) এর দেখানো পদ্ধতি অনুযায়ী ছালাত আদায় করা আমাদের সমাজ থেকে বিলুপ্তপ্রায়। সাধারণ মানুষের কাছে রাসুল (সঃ) এর সুন্নতি তরিকা অনুযায়ী ছালাত আদায়ের জ্ঞান না থাকার কারণে যে যার ইচ্ছেমত অথবা তাদের বাপ-দাদার আমল থেকে প্রচলিত ছালাতই আদায় করে যাচ্ছে। এর উপর আবার বাজারে আজকাল ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে জাল-যইফ হাদিস ভিত্তিক পাঞ্জেগানা ছালাত শিক্ষার অগনিত বই। যা অধ্যয়ন মুসলিমদের জন্য সঠিক দ্বীনি শিক্ষার ব্যাপারে আরও বেশি ক্ষতির কারন হয়ে দাঁড়িয়েছে। মনে রাখতে হবে কিয়ামতের ময়দানে সর্বপ্রথম সালাতের হিসাব নেওয়া হবে। যার সালাত ঠিক থাকবে তার বাকি সব কিছুই ঠিক থাকবে, আর যার সালাত ঠিক থাকবে না তার কোন কিছুই ঠিক থাকবে না। সুতরাং এই ছালাত হতে হবে একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য এবং সম্পূর্ণরূপে রাসুল (সঃ) এর দেখানো তরীকা অনুযায়ী। তাহলে আশা করা যায় এই ছালাত কিয়ামতের ময়দানে আমাদের উপকার বয়ে আনবে। এজন্য বিশুদ্ধ ছালাত আদায় শিক্ষা করা আমাদের খুবই জরুরী। আর এই বিশুদ্ধ ছালাত আদায় শিক্ষার জন্য শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের লেখা “রাসুল (সাঃ) এর ছালাত বনাম প্রচলিত ছালাত” বইটি বিরাট ভূমিকা রাখবে। ইনশাআল্লাহ। বইটিতে পবিত্রতা থেকে শুরু করে ছালাতের যাবতীয় খুটিনাটি কুরআন ও ছহীহ সুন্নাহ ভিত্তিক আলোচনা করা হয়েছে। সর্বমোট ১১টি অধ্যায় রয়েছে। বইটিতে আলোচিত কিছু বিষয় হচ্ছেঃ পবিত্রতার গুরত্ব, গোসল, পেশাব-পায়খানা থেকে পবিত্রতা, ওযুর সকল পদ্ধতি, তায়াম্মুমের সকল বিষয়ে আলোচনা, মসজিদ এর সকল বিষয়ে আলোচনা, রাসূল (ছাঃ)-এর ছালাত বনাম প্রচলিত ছালাত সম্পর্কে আলোচনা, পাঁচ ওয়াক্ত ছলাতের সুন্নাত ছালাতের বিবরণ, অন্যান্য সুন্নত ছালাতের বিবরণ যেমন- ইশরাক্বের ছালাত, তাহ্যিয়াতুল মসজিদ এর সলাত ইত্যাদি, তাহাজ্জুদ, তারাবী এবং বিতর সালাতের বিবরণ, সফরের সালাত আদায় এর বিবরণ, জুমআর ছালাতের বিস্তারিত আলোচনা, সূর্য ও চন্দ্র গ্রহণের সালাত সম্পর্কে আলোচনা, দুই ঈদের সালাতের বিবরণ এবং সর্বশেষ রয়েছে জানাযার ছালাত সংক্রান্ত সকল বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা। প্রত্যেকটি পরিবারের জন্য এমন একটি বই অপরিহার্য। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
শুধুমাত্র ইসলামের সঠিক জ্ঞান না থাকার কারনে দিনে দিনে ডিভোর্সের সংখ্যা বেড়েই চলছে। অসংখ্য নারী রয়েছে যারা তাদের স্বামীর হক্ব, পরিবারের হক্ব সম্পর্কে একেবারেই গাফেল। এ সমস্ত কারনে প্রতিটি মুসলিম নারীকে অবশ্যই ইসলামের আদর্শে একজন আদর্শবান নারী হিসেবে নিজেকে গড়ে তোলা জরুরী প্রয়োজন। এর জন্য প্রয়োজন একটা সঠিক গাইডলাইন। আর গাইডলাইন হিসেবে শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের লেখা “আদর্শ নারী” বইটি হতে পারে চমৎকার একটি বই। বইটিতে একজন নারীর জান্নাতি হওয়ার গুণাবলীগুলো কুরআন ও সহীহ হাদিসের আলোকে চমৎকার ভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। প্রত্যেকটি পরিবারের জন্য এমন একটি বই অপরিহার্য। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
প্রতিটি মুসলিম পুরুষেরই উচিত নিজেকে ইসলামের আদর্শে একজন আদর্শবান পুরুষ হিসেবে গড়ে তোলা। এর জন্য প্রয়োজন একটা সঠিক গাইডলাইন। শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের লেখা “আদর্শ পুরুষ” বইটি হতে পারে এমনি একটা চমৎকার গাইডলাইন। একজন পুরুষ কিভাবে তার নিজেকে আদর্শবান পুরুষ হিসেবে গড়ে তুলবে তা শাইখ কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক বিস্তারিত আলোচনা করেছেন এই বইটিতে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
আমরা মুসলিম তথাপিও আমরা আমাদের আখিরাতকে ভুলে গিয়ে দুনিয়ার মিছে সৌন্দর্যের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে ক্ষতির মধ্যে নিমজ্জিত হয়ে যাচ্ছি। আমরা পাপকে পাপই মনে করি না। জেনে না জেনে ছোট বড় কতই না পাপ করে ফেলছি। এমনকি এমন অনেক পাপই আমরা করছি যে গুলোকে আমরা পাপ বলে মনেই করি না। অর্থাৎ সওয়াবের আশায় বিদআত করে আমরা ক্ষতির মধ্যে নিমজ্জিত হচ্ছি। হাশরের মাঠে দেখা যাবে যেগুলোকে আমরা নেকির কাজ ভেবে করে আসছি সেগুলোই আজ আমাদের জাহান্নামের যাওয়ার কারন হচ্ছে। মূলত এগুলো আমাদের জ্ঞানের অভাবে হয়ে থাকে। এজন্য একজন মুসলিম হিসেবে কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক দ্বীনের সহি জ্ঞান অর্জন করা অপরিহার্য। এই লক্ষ্যেই হাটবাজার৩৬৫.কম আপনাদের কাছে নিয়ে এসেছে শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের লেখা অতীব গুরুত্বপূর্ণ ৮টি বইয়ের এক্সক্লুসিভ কম্বো প্যাকেজ। প্যাকেজের বিস্তারিত নিচের টেবিলে উল্লেখ করা হলোঃ-
অর্থাৎ ৮টি বইয়ের সাধারন মূল্যঃ (১৬০+৯০+১৫০+২২০+২৫০+১৫০+১৫০+১৫০) = ১৩২০ টাকা। কিন্তু ৮টি বইয়ের প্যাকেজ মূল্য মাত্রঃ ১২০০ টাকা। তার মানে এই প্যাকেজটি কিনলে সেভ হবে ১২০ টাকা। আলহামদুলিল্লাহ। যাইহোক, আমরা আশা করি এই বইগুলো অধ্যয়নের মাধ্যমে একজন মানুষ দ্বীনের সঠিক জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে নিজেকে পরিবর্তন করে নিতে পারবে। এজন্য সকলের উচিত বইগুলো নিজের সংগ্রহে রাখা। স্পেশালি যারা সদ্য দ্বীনে ফেরা বা নিজেকে পরিবর্তন করতে চান তাদের জন্য বইগুলো খুবই উপকারী হবে। ইনশাআল্লাহ। সুতরাং অতীব গুরুত্বপূর্ণ এই প্যাকেজটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
বইটির শিরোনাম দেখেই বুঝা যাচ্ছে বইটি আসলে কি বিষয়ের উপর লেখা হয়েছে। তবুও কিছু কথা না বল্লেই নয়। আমাদের সকলকেই একদিন মৃত্যুবরন করতে হবে এবং পরকালের দীর্ঘ সফর অতিবাহিত করতে হবে। এই চিরন্তন সত্যটি আমরা সকলেই জানি এবং মনে প্রাণে বিশ্বাসও করি। কিন্তু আমরা কতজন আছি যারা পরকালের এই দীর্ঘ সফরের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করছি! আসলে বলতে গেলে আমরা কোন প্রস্তুতিই গ্রহণ করছি না। অথচ জীবিত থাকতেই আমাদের মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি গ্রহন করা উচিত, না হলে মৃত্যুর পর আফসোস ছাড়া আর কিছুই থাকবে না। বইটি পড়লে মৃত্যুটাকে খুব কাছ থেকে উপলব্ধি করা যাবে। বইটিতে কুরআন হাদীস এর আলোকে মৃত্যু নিয়ে এক অথেনটিক আলোচনা করা হয়েছে যা মানুষের হৃদয়কে নাড়া দেবে। যে কোনো কঠিন হৃদয়ের ব্যক্তিও বইটি পড়লে তার গা শিউরে উঠবে। এছাড়া আমাদের বাস্তব জীবন কিরুপ হওয়া উচিত এবং মৃত্যুর জন্য আমাদের কি কি প্রস্তুতি গ্রহণ করা উচিত সে সম্পর্কেও বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। সুতরাং আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ। শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের লেখা “আদর্শ পরিবার” বইটি ইতিপূর্বেই তুমুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। শাইখের লেখা বিপুল পরিমানে বিক্রি হওয়া বইগুলোর মধ্যে “আদর্শ পরিবার” বইটি অন্যতম একটি বই। বইটিতে ইসলামিক আদর্শে একটি পরিবার গঠন করতে বিবাহ থেকে শুরু করে সন্তান প্রতিপালন পর্যন্ত যাবতীয় বিষয়ে বিস্তারিত আলোকপাত করা হয়েছে। কেউ একজন মানুষের পেট থেকে জন্ম নিলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে সে প্রকৃত মানুষ হয়ে যায় না। তাকে মানুষ করতে হয়, বা মানুষ বানাতে হয়। আদর্শ পরিবারের মাধ্যমে সন্তানকে গড়ে না তুললে তারা মানুষ হতে পারে না। হাত পা চোখ ওয়ালা এক অমানুষে পরিনত হয়। পরিবার হলো সমাজের মূল ভিত্তি। পরিবার ইসলামি ধাচে গড়ে উঠলে সন্তান, সমাজ ও রাষ্ট্রও ইসলামী ভাবধারায় গড়ে উঠবে। কিন্তু বর্তমানে অপসংস্কৃতির ভয়াল ছোবলে পরিবারে দেখা দিচ্ছে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা। এ সমস্যা মুক্তির লক্ষ্যে “আদর্শ পরিবার” বইটি বিশেষ ভুমিকা রাখবে। ইনশাআল্লাহ। একটি আদর্শ পরিবার গঠন করার জন্য যে যে জ্ঞান গুলো মানুষের অর্জন করা প্রয়োজন তা অতি সুক্ষভাবে কুরআন ও সহীহ্ হাদীসের আলোকে সূনিপূন আলোকপাত করা হয়েছে। বইটিতে প্রথমে আছে ভুমিকা তারপর নারী ও পুরুষের আদর্শ আলোচনা করা হয়েছে। একটা আদর্শ পরিবার গঠন এর সূচনায় বিবাহ। বইটিতে বিবাহ এবং তার গুরুত্ব, কনের গুনাবলী, বিবাহের প্রস্তাব অর্থাৎ বিবাহ সম্পর্কিত সকল বিষয়ের আলোচনা রয়েছে। এরপরে রয়েছে স্বামী- স্ত্রী একান্ত মূহুর্ত এই বিষয়ের ১২ টি পয়েন্ট এর বিস্তারিত আলোচনা রয়েছে। অলীমা সক্রান্ত সকল বিষয়ের ১২ টি পয়েন্ট এর বিস্তারিত আলোচনা রয়েছে। বিবাহে অনৈসলামিক কার্যকলাপ এটা আমাদের সমাজে ব্যাপক চালু রয়েছে এর অপকার এবং এর কর্মফল সম্পর্কে আলোচনা করে এ থেকে বিরত থাাকার কথা বলা হয়েছে। স্বামী-স্ত্রীর দায়িত্ব কর্তব্য যা একটা পরিবার গঠন করায় ব্যাপক ভুমিকা পালন করে এই বিষয়ে পরিপূর্ণ আলোচনা রয়েছে। আর সর্বশেষ বিষয় হলো পিতা-মাতা ও সন্তানের পরস্পরের দায়িত্ব-কর্তব্য সম্পর্কে। এক কথায় বইটিতে একটি পরিবার কিভাবে রাসুল (সঃ) এর পরিবারের মতো সর্বযুগের পরিবার হতে পারে তার যথাযথ নমুনা পেশ করা হয়েছে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের লেখা বই “ইসলামী আকীদা” বইটি ইতিপূর্বেই তুমুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। স্যারের লেখা বিপুল পরিমানে বিক্রি হওয়া বইগুলোর মধ্যে “ইসলামী আকীদা” বইটি অন্যতম একটি বই। আমাদের সমাজের মানুষ আমলের ব্যাপারে যতটানা আগ্রহী ততটা আগ্রহী নয় আকিদার ব্যাপারে। কিন্তু আকিদাই যদি শুদ্ধ না থাকে, আকিদাই যদি ভ্রান্ত থাকে তাহলে এই অশুদ্ধ আর ভ্রান্ত আকিদায়পূর্ণ আমলের কোন মূল্যই থাকে না। আমরা আমাদের আমল-ইবাদাত শুধুমাত্র আল্লাহর কাছে কবুল হওয়ার নিমিত্তে করলেও অজ্ঞতা আর ভ্রান্ত বিশ্বাসের কবলে পড়ে অনেক সময়ই লক্ষ্যচ্যুত হয়ে পড়ি। ঈমাণে খাদ ঢুকে পড়ে। ঈমাণের আরকান তথা আকীদা সম্বন্ধে সুস্পষ্ট জ্ঞান না থাকায় এমনটা হয়ে থাকে। আমাদেরকে এহেন পরিস্থিতি থেকে উত্তরনে সাহায্য করার নিয়তে ড. খোন্দকার আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহ. লিখেছিলেন ‘কুরআন-সুন্নাহর আলোকে ইসলামী আকীদা’ বইটি। ৬৪০ পৃষ্ঠার এই বইটি ৬টি অধ্যায়ে বিস্তৃত। মূল আলোচনায় প্রবেশের পূর্বে প্রথমেই সুন্দর একটি ভূমিকার মাধ্যমে শাইখ (রহ.) আকীদা সম্পর্কে জানার গুরুত্ব, প্রয়োজনীতা এবং নিজের অনুসরণীয় আকীদা সম্পর্কে আমাদের জানিয়েছেন। তারপর মূল আলোচনা এগিয়েছেন। প্রথম অধ্যায়ে আলোচিত হয়েছে আকীদা ও প্রাসঙ্গিক পরিভাষাগুলির পরিচিতি, ইসলামী আকীদার উৎস, গুরুত্ব এবং আকীদা বিষয়ক গ্রন্থাবলী সম্পর্কে। দ্বিতীয় অধ্যায়ে আছে তাওহীদ ও তার প্রকারভেদ নিয়ে আলোচনা। তৃতীয় অধ্যায়ে বলা হয়েছে রাসূল সা. সহ অন্যান্য নবী-রাসূল তথা রিসালাতের ওপর ঈমাণ আনা সম্বন্ধে। চতুর্থ অধ্যায় বিস্তৃত আরকানুল ঈমাণ তথা ঈমাণে বিভিন্ন স্তম্ভ যেমন: ফেরেশতা, আসমানী কিতাব, আখিরাত, তাকদীর ইত্যাদির সমন্বয়ে। পঞ্চম অধ্যায়ে আছে আকীদা বিষয়ে নানা অবিশ্বাস ও ভ্রান্তি সম্পর্কে আলোচনা। সবশেষে, ষষ্ঠ অধ্যায়ে আলোচনা করা হয়েছে আকীদা বিষয়ে উদ্ভাবিত বিদআত ও বিদআত ভিত্তিক ফিরকা, দল, উপদল এবং আহলুস সুন্নাত ও জামায়াতের পরিচিতি ও মূলনীতি বিষয়ে। সেই সাথে গুরুত্ব অনুসারে আলোচনা গুলোকে বিভিন্ন শিরোনাম,উপ-শিরোনামে বিন্যাস করা হয়েছে। আকীদার ত্বত্তীয় বিষয়গুলোর পাশাপাশি আমাদের মুসলিম সমাজে সুঁই হয়ে ঢোকা শির্ক এবং বিদআত সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিভ্রান্তিকর মতবাদ এবং ফিরকাগুলো সম্পর্কে জানাও আমাদের ঈমাণ রক্ষার জন্য ভীষণভাবে জরূরী। এ বিষয়েও বইটিতে শাইখ খুব যত্নের সাথেই আলোচনা করেছেন। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে হলে আকীদা সম্পর্কে জানতেই হবে। আর তার জন্য ‘কুরআন-সুন্নাহর আলোকে ইসলামী আকীদা’ চমৎকার একটি সহায়িকা। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ। মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ মেহেরবানীতে ইতিপূর্বেই “রাহে বেলায়াত” বইটি বাংলাদেশের ইসলাম প্রিয় মানুষের কাছে ব্যাপকভাবে গ্রহণযোগ্যতা লাভ করেছে। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের লেখা বিপুল পরিমানে বিক্রি হওয়া বইগুলোর মধ্যে “রাহে বেলায়াত” বইটি অন্যতম একটি বই। সমাজে যখন জাল এবং বিদআতি দুয়া, দরূদ এবং যিকির আজকারে সয়লাব, ঠিক সেই মুহূর্তে স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) আমাদের মাঝে প্রকাশ করলেন “রাহে বেলায়াত” নামের চমৎকার এই বইটি। মহান আল্লাহ জেনো তাকে এর উত্তম বিনিময় দান করেন এবং জান্নাতবাসীদের মধ্যে শামিল করে নেন। আমিন। বইটিতে আলোচিত কিছু বিষয় হচ্ছেঃ যিকরের পরিচয়ে অস্পষ্টতা; কুরআন-হাদীসের আলোকে যিকর; বাড়িতে প্ৰবেশ ও খাদ্য গ্রহণের সময়ে আল্লাহর যিকর; সালাতের শুরুতে আল্লাহর নামের যিকর; সুন্নাত; খেলাফে সুন্নাত; বিদআত; আল্লাহর প্রশংসা জ্ঞাপক বাক্যাদি; আল্লাহর পবিত্ৰতা জ্ঞাপক বাক্যাদি; আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব জ্ঞাপক বাক্যাদি; ক্ষমা প্রার্থনার যিকর; পিতামাতা ও সকল মুসলিমের জন্য ইস্তিগফার; সমাজে প্রচলিত বিভিন্ন হারাম উপার্জন; আল্লাহর নাম ও ইসম আযমের ওসীলায় দুআ; মুনাজাত শেষে নির্দিষ্ট বাক্য সর্বদা বলা; দু আর সময় কিবলামুখী হওয়া; দু’আর সময় হাত উঠানো; দু আর শেষে মুখমণ্ডল মোছা; সালাতের সংক্ষিপ্ত পদ্ধতি; ওযু ও গোসলের যিকর; দৈনন্দিন জীবনের করনীয় বিভিন্ন বিষয়ের দুয়া; সকাল সন্ধ্যার দুয়া, ফরয সালাতের পরের দুয়া; রাতে ঘুমানোর আগে ও ঘুম থেকে উঠার বিস্তারিত আমল ইত্যাদি ইত্যাদি। এমন আরও শত শত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে বইটিতে বিস্তারিত আলোকপাত করা হয়েছে। প্রতিটি মুসলিমের ঘরে এমন একটি বই থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
আলহামদুলিল্লাহ। মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ মেহেরবানীতে ইতিপূর্বেই “আল-কুরআনের ভাষা শিক্ষা” বইটি কুরআন প্রিয় মানুষের কাছে তুমুল জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে সমাজের জেনারেল শিক্ষায় শিক্ষিত শ্রেণীর মানুষ যারা কুরআন তিলাওয়াতের পাশাপাশি পবিত্র কুরআনের অর্থ নিজে নিজেই শিখতে আগ্রহী তারা বইটিকে প্রচণ্ড ভালোবাসের সাথে গ্রহণ করেছেন। বইটি থেকে তারা যে ব্যাপকভাবে উপকৃত হচ্ছেন এমন হাজার হাজার ইতিবাচক মতামত আমরা পেয়ছি। আলহামদুলিল্লাহ। “আল-কুরআনের ভাষা শিক্ষা” বইটি মূলত আল-কুরআনের আলোকে চমৎকার একটি সাজানো গোছানো আরবি ব্যাকরণ বই। বইটি অধ্যয়নের মাধ্যমে সর্বস্তরের মানুষ বিশেষ করে জেনারেল শিক্ষায় শিক্ষিতগণ অত্যন্ত সহজ ভাবে নিজে নিজেই কুরআনিক আরবি ভাষাটি শিখতে সক্ষম হবেন। ইনশাআল্লাহ। বইটিতে বাংলা, ইংরেজি এবং আরবীকে পাশাপাশি রেখে সমন্বয় করা হয়েছে। বইটির আর একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, বইটিতে প্রচুর পরিমাণে উদাহরণ উপস্থাপন করা হয়েছে। আর উদাহরণগুলো উপস্থাপন করার ক্ষেত্রেও আরবীর সাথে সাথে বাংলা এবং ইংরেজি অর্থও সংযুক্ত করা হয়েছে। তাছাড়া বইটিতে যতগুলো উদাহরণ পেশ করা হয়েছে, তার প্রায় ৯৯% উদাহরণ পবিত্র কুরআন আল-কারীম থেকে উপস্থাপন করা হয়েছে। এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ বই লিখে সম্পন্ন করতে লেখকের সময় লেগেছে ৫ থেকে প্রায় সারে ৫ বছর। এছাড়া বইটি নিয়মিত আপডেটও করা হচ্ছে। এরই মাঝে প্রকাশিত হয়েছে বইটির ৩য় সংস্করণ। আলহামদুলিল্লাহ্। এই সংস্করণে বইটিকে সম্পূর্ণ রঙিন এবং A4 সাইজে বড় আকারে ছাপা হয়েছে। বইটি সর্বমোট ৩৭৫ পৃষ্ঠা এবং ১০টি অধ্যায়ে সমাপ্ত হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।