বর্তমান বাংলাদেশে সালাতের মধ্যে হাত বুকের উপর নাকি নাভির নিচে বাঁধতে হবে, এনিয়ে তর্কাতর্কির কোন শেষ নেই। কেউ বলছে বুকের উপর, আবার কেউ বলছে নাভির নিচে। আসলে কোনটি সহি সুন্নাহ সম্মত? এ বিষয়ে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত “সালাতের মধ্যে হাত বাঁধার বিধান” নামক ছোট্ট এই পুস্তিকাটিতে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। পুস্তিকাটি তিনটি পর্বে বিভক্ত। প্রথম পর্বে সালাতের মধ্যে হাত বাঁধার বিধান বিষয়ক হাদীসগুলো ইলমুল হাদীসের মানদণ্ডে অধ্যয়ন করা হয়েছে। দ্বিতীয় পর্বে উম্মাতের প্রথম প্রজন্মগুলোর প্রসিদ্ধ মুহাদ্দিস ও হাদীসপন্থী ফকীহগণের বক্তব্যের আলোকে সহীহ ও হাসান হাদীসগুলোর নির্দেশনা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রথম ও দ্বিতীয় পর্বের আলোচনা থেকে প্রতিভাত হয়েছে যে, সহীহ হাদীস পালনের বিষয়ে ঐকমত্য সত্ত্বেও সহীহ হাদীস নির্ধারণ, হাদীসের নির্দেশনা নির্ধারণ, একাধিক সহীহ হাদীসের সমন্বয় ও হাদীসের ফিকহী নির্দেশনা নির্ধারণের ক্ষেত্রে উম্মাতের প্রসিদ্ধ মুহাদ্দিস ও ফকীহগণ ব্যাপক মতভেদ করেছেন। এরই আলোকে তৃতীয় পর্বে উম্মাতের মতভেদ, প্রান্তিকতা, কারণ, প্রতিকার ও এ বিষয়ে সালফে সালিহীনের কর্মধারা আলোচনা করা হয়েছে। প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
আপনারা সালাতুল ঈদের ৬ তাকবীর কোথায় পেয়েছেন? আমরা যে ৬ তাকবীর বলি এর পক্ষে কোনো সহীহ হাদীস আছে কি? সালাতুল ঈদের ১২ তাকবীরের হাদীস নাকি সহীহ? সালাতুল ঈদ ৬ তাকবীর নাকি ১২ তাকবীর? ইত্যাদি ইত্যাদি এ জাতীয় প্রশ্ন বর্তমান সময়ে অনেকেই করে থাকেন। এসকল বিষয়ের উপর কুরআন ও সহি সুন্নাহ ভিত্তিক বিস্তারিত আলোচনা এবং সেই সাথে হাদীসের সনদ বিচার পদ্ধতি এবং এ পদ্ধতিতে সালাতুল ঈদের তাকবীর বিষয়ক হাদীসগুলোর সনদ বিচার বিষয়ে, এই বইটিতে স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) বিস্তারিত তুলে ধরেছেন। আশা করি বইটি আমাদের দেশে হাদীস চর্চার ক্ষেত্রে নতুন ধারার সূচনা করবে। সাথে সাথে সালাতুল ঈদের তাকবীর বিষয়ে আমাদের সমাজে প্রচলিত বিতর্ক, দলাদলি ও বিভক্তি দূর করতে সাহায্য করবে। মুসলিম উম্মাহর জন্য এখন সবচেয়ে বড় প্রয়োজন হলো খুঁটিনাটি ফিকহী বা ব্যবহারিক মতভেদগুলোকে দলাদলি ও বিভক্তির মাধ্যম না বানিয়ে পরস্পরের মধ্যে ঈমানী ভালবাসা, সৌহার্দ, ও সম্প্রীতির প্রসার ঘটানো এবং ঐক্যবদ্ধভাবে শত্রুদের ষড়যন্ত্রের মুকাবিলা করা। এক্ষেত্রে “সালাতুল ঈদের অতিরিক্ত তাকবীর” বইটি সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে আমরা আশাবাদী। প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
১৭৫৭ সালে ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলিম শাসনের বেদনাদায়ক অবসানের পর থেকে ইংরেজ শাসন শুরু হয়। আর এ বিদেশী শাসক গোষ্ঠীর ছত্রচ্ছায়ায় খ্রিস্টান মিশনারিরা এ উপমহাদেশে তাদের মিশনারি কার্যক্রম জোরদার করে। মিশনারিদের এই অপতৎপরতা উপমহাদেশে ব্যাপকভাবে শুরু হয়; যার ফলে দুর্বল ঈমানের মুসলমানদের পক্ষে ঈমান রক্ষা করা এবং ঈমানের ওপর প্রতিষ্ঠিত থাকা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। মুসলমানদের এ চরম দুর্দিনে আল্লামা রাহমাতুল্লাহ ইবন খলীলুল রহমান কীরানবি রাহিমাহুল্লাহ যেন মহান আল্লাহর রহমত হিসেবে আবির্ভূত হন। বক্তৃতা, বির্তক ও লেখনীর মাধ্যমে তিনি ইসলামের শাশ্বত বাণীকে জনসমক্ষে তুলে ধরেন এবং খ্রিস্টান মিশনারিদের অপপ্রচারের বেশির ভাগ জবাব তিনি তাদের ধর্মগ্রন্থ বাইবেলের উদ্ধৃতির মাধ্যমে উপস্থাপন করে বিস্ময়করভাবে মিশনারি অপতৎপরতা প্রতিহত করেন। প্রসঙ্গত, ১৮২৯ সালে খ্রিস্ট ধর্মীয় প্রচারক মি: কার্ল গোটালেব ফান্ডার খ্রিস্টান পাদরিদের গতানুগতিক মিথ্যাচার, বিকৃতি, অপপ্রচার ও বিষেদাগার সম্বলিত “মীযানুল হক” (Scale of Truth) নামক একটি পুস্তক রচনা করেন। মূল পুস্তকটি জার্মান ভাষায় রচিত হলেও তা উর্দূ ও ফারসী ভাষায় অনুবাদ করে এ উপমহাদেশের মুসলমানদের মাঝে ব্যাপক প্রচারণা চালানো হয়। এমনকি তারা এটাও দাবি করতে থাকে যে, এ পুস্তকের যুক্তিগুলো খণ্ডন করার সাধ্য কোন মুসলমান আলিমের নেই। এমতাবস্থায় আল্লামা রাহমাতুল্লাহ কিরানবী মিশনারিদের এই অপতৎপরতার জবাবে এগিয়ে আসেন। তিনি “মীযানুল হক” এর জবাবে “ইযহারুল হক” তথা “সত্যের বিজয়” শীর্ষক আরবী ভাষায় এই মূল্যবান গ্রন্থটি রচনা করেন। গ্রন্থটি প্রকাশিত হবার কিছুদিন পরেই লন্ডন টাইমস পত্রিকায় বলা হয়, “মানুষ যদি এ গ্রন্থটি পড়া অব্যাহত রাখে, তবে দুনিয়ায় খ্রিস্টধর্মের উন্নতি ও প্রসার বন্ধ হয়ে যাবে”। মূল্যবান এই গ্রন্থটি পৃথিবীর বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় কালজয়ী এই গ্রন্থটি বাংলায় অনুবাদ করেছেন বিশিষ্ট আলিম ও পণ্ডিত স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রাহিমাহুল্লাহ)। ঈসায়িয়্যাত নিয়ে কাজ করা লেখক, গবেষক, দায়ীদের জন্য বইটা উত্তম পাথেয় হবে বলে আমরা মনে করি। গ্রন্থটি সর্বমোট তিন খণ্ডে সমাপ্ত হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
১৭৫৭ সালে ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলিম শাসনের বেদনাদায়ক অবসানের পর থেকে ইংরেজ শাসন শুরু হয়। আর এ বিদেশী শাসক গোষ্ঠীর ছত্রচ্ছায়ায় খ্রিস্টান মিশনারিরা এ উপমহাদেশে তাদের মিশনারি কার্যক্রম জোরদার করে। মিশনারিদের এই অপতৎপরতা উপমহাদেশে ব্যাপকভাবে শুরু হয়; যার ফলে দুর্বল ঈমানের মুসলমানদের পক্ষে ঈমান রক্ষা করা এবং ঈমানের ওপর প্রতিষ্ঠিত থাকা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। মুসলমানদের এ চরম দুর্দিনে আল্লামা রাহমাতুল্লাহ ইবন খলীলুল রহমান কীরানবি রাহিমাহুল্লাহ যেন মহান আল্লাহর রহমত হিসেবে আবির্ভূত হন। বক্তৃতা, বির্তক ও লেখনীর মাধ্যমে তিনি ইসলামের শাশ্বত বাণীকে জনসমক্ষে তুলে ধরেন এবং খ্রিস্টান মিশনারিদের অপপ্রচারের বেশির ভাগ জবাব তিনি তাদের ধর্মগ্রন্থ বাইবেলের উদ্ধৃতির মাধ্যমে উপস্থাপন করে বিস্ময়করভাবে মিশনারি অপতৎপরতা প্রতিহত করেন। প্রসঙ্গত, ১৮২৯ সালে খ্রিস্ট ধর্মীয় প্রচারক মি: কার্ল গোটালেব ফান্ডার খ্রিস্টান পাদরিদের গতানুগতিক মিথ্যাচার, বিকৃতি, অপপ্রচার ও বিষেদাগার সম্বলিত “মীযানুল হক” (Scale of Truth) নামক একটি পুস্তক রচনা করেন। মূল পুস্তকটি জার্মান ভাষায় রচিত হলেও তা উর্দূ ও ফারসী ভাষায় অনুবাদ করে এ উপমহাদেশের মুসলমানদের মাঝে ব্যাপক প্রচারণা চালানো হয়। এমনকি তারা এটাও দাবি করতে থাকে যে, এ পুস্তকের যুক্তিগুলো খণ্ডন করার সাধ্য কোন মুসলমান আলিমের নেই। এমতাবস্থায় আল্লামা রাহমাতুল্লাহ কিরানবী মিশনারিদের এই অপতৎপরতার জবাবে এগিয়ে আসেন। তিনি “মীযানুল হক” এর জবাবে “ইযহারুল হক” তথা “সত্যের বিজয়” শীর্ষক আরবী ভাষায় এই মূল্যবান গ্রন্থটি রচনা করেন। গ্রন্থটি প্রকাশিত হবার কিছুদিন পরেই লন্ডন টাইমস পত্রিকায় বলা হয়, “মানুষ যদি এ গ্রন্থটি পড়া অব্যাহত রাখে, তবে দুনিয়ায় খ্রিস্টধর্মের উন্নতি ও প্রসার বন্ধ হয়ে যাবে”। মূল্যবান এই গ্রন্থটি পৃথিবীর বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় কালজয়ী এই গ্রন্থটি বাংলায় অনুবাদ করেছেন বিশিষ্ট আলিম ও পণ্ডিত স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রাহিমাহুল্লাহ)। ঈসায়িয়্যাত নিয়ে কাজ করা লেখক, গবেষক, দায়ীদের জন্য বইটা উত্তম পাথেয় হবে বলে আমরা মনে করি। গ্রন্থটি সর্বমোট তিন খণ্ডে সমাপ্ত হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
১৭৫৭ সালে ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলিম শাসনের বেদনাদায়ক অবসানের পর থেকে ইংরেজ শাসন শুরু হয়। আর এ বিদেশী শাসক গোষ্ঠীর ছত্রচ্ছায়ায় খ্রিস্টান মিশনারিরা এ উপমহাদেশে তাদের মিশনারি কার্যক্রম জোরদার করে। মিশনারিদের এই অপতৎপরতা উপমহাদেশে ব্যাপকভাবে শুরু হয়; যার ফলে দুর্বল ঈমানের মুসলমানদের পক্ষে ঈমান রক্ষা করা এবং ঈমানের ওপর প্রতিষ্ঠিত থাকা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। মুসলমানদের এ চরম দুর্দিনে আল্লামা রাহমাতুল্লাহ ইবন খলীলুল রহমান কীরানবি রাহিমাহুল্লাহ যেন মহান আল্লাহর রহমত হিসেবে আবির্ভূত হন। বক্তৃতা, বির্তক ও লেখনীর মাধ্যমে তিনি ইসলামের শাশ্বত বাণীকে জনসমক্ষে তুলে ধরেন এবং খ্রিস্টান মিশনারিদের অপপ্রচারের বেশির ভাগ জবাব তিনি তাদের ধর্মগ্রন্থ বাইবেলের উদ্ধৃতির মাধ্যমে উপস্থাপন করে বিস্ময়করভাবে মিশনারি অপতৎপরতা প্রতিহত করেন। প্রসঙ্গত, ১৮২৯ সালে খ্রিস্ট ধর্মীয় প্রচারক মি: কার্ল গোটালেব ফান্ডার খ্রিস্টান পাদরিদের গতানুগতিক মিথ্যাচার, বিকৃতি, অপপ্রচার ও বিষেদাগার সম্বলিত “মীযানুল হক” (Scale of Truth) নামক একটি পুস্তক রচনা করেন। মূল পুস্তকটি জার্মান ভাষায় রচিত হলেও তা উর্দূ ও ফারসী ভাষায় অনুবাদ করে এ উপমহাদেশের মুসলমানদের মাঝে ব্যাপক প্রচারণা চালানো হয়। এমনকি তারা এটাও দাবি করতে থাকে যে, এ পুস্তকের যুক্তিগুলো খণ্ডন করার সাধ্য কোন মুসলমান আলিমের নেই। এমতাবস্থায় আল্লামা রাহমাতুল্লাহ কিরানবী মিশনারিদের এই অপতৎপরতার জবাবে এগিয়ে আসেন। তিনি “মীযানুল হক” এর জবাবে “ইযহারুল হক” তথা “সত্যের বিজয়” শীর্ষক আরবী ভাষায় এই মূল্যবান গ্রন্থটি রচনা করেন। গ্রন্থটি প্রকাশিত হবার কিছুদিন পরেই লন্ডন টাইমস পত্রিকায় বলা হয়, “মানুষ যদি এ গ্রন্থটি পড়া অব্যাহত রাখে, তবে দুনিয়ায় খ্রিস্টধর্মের উন্নতি ও প্রসার বন্ধ হয়ে যাবে”। মূল্যবান এই গ্রন্থটি পৃথিবীর বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় কালজয়ী এই গ্রন্থটি বাংলায় অনুবাদ করেছেন বিশিষ্ট আলিম ও পণ্ডিত স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রাহিমাহুল্লাহ)। ঈসায়িয়্যাত নিয়ে কাজ করা লেখক, গবেষক, দায়ীদের জন্য বইটা উত্তম পাথেয় হবে বলে আমরা মনে করি। গ্রন্থটি সর্বমোট তিন খণ্ডে সমাপ্ত হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
বাস্তব জীবনে আল্লাহর বিধান প্রতিপালনের জন্য ওহির দ্বিতীয় প্রকার অর্থাৎ হাদীস ও সুন্নাহর গুরুত্ব অপরিসীম। বস্তুত ইসলামি শরীআতের খুঁটিনাটি বিধান জানার ক্ষেত্রে কুরআনের চেয়ে হাদীস বা সুন্নাহর উপরেই আমাদের নির্ভরতা বেশি। কুরআনে সাধারণত মূলনীতি বা মূল নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। বিশদ বিবরণ ও বিস্তারিত বিধানাবলি জানার জন্য হাদীসের উপর নির্ভর করা ছাড়া কোনো গতি নেই। এই গুরুত্ব বিবেচনায় মুসলিম মনীষীগণ বিভিন্ন বিন্যাসে হাদীস ও সুন্নাহর বিভিন্ন সংকলন প্রস্তুত করেছেন। আল্লামা সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান (রহিমাহুল্লাহ) সেসব মূল কিতাব থেকে হাদীস চয়ন করে দীনের মূলনীতি, শাখাগত বিধিবিধান, উৎসাহপ্রদান ও সতর্কীকরণ, তাযকিয়া-ইহসান এবং দুআ ও যিকির ইত্যাদি বিষয়ে ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার নামে সুবিন্যাস্ত মূল্যবান এই সংকলনটি তিনি রচনা করেছেন। “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটি মূলত তারই রচিত গুরুত্বপূর্ণ একটি হাদীস সংকলন। হাদীসভিত্তিক ফিকহি এই গ্রন্থে লেখক মুসলিমদের দৈনন্দিন জীবনযাপনের প্রয়োজনীয় কাজকর্মের ইসলামি বিধানসমূহ সংকলন ও উপস্থাপন করেছেন সহীহ হাদীসের দলীলসহ। ফলে ফিকহি মাসআলা সংক্রান্ত হাদীস খুঁজতে এ গ্রন্থটি খুবই সহায়ক হবে। ইনশাআল্লাহ। মুফতি সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান বারাকাতি (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন বাইতুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সর্বপ্রথম খতীব (১৯৬৪-১৯৭৪) ও বিশিষ্ট ইসলামি ব্যক্তিত্ব। তিনি ছিলেন একাধারে মুফাসসির, মুহাদ্দিস, ফকীহ ও মুফতি এবং বহু উচ্চ মানসম্পন্ন ইসলামী গ্রন্থের রচিয়তা ও সংকলক। লেখক ১৯৬৪ সালে জাতীয় বাইতুল মুকাররম প্রতিষ্ঠার পর মসজিদ কমিটির সর্বসম্মত সিদ্ধান্তক্রমে তিনি সেই মসজিদের খতীব হিসেবে নিযুক্ত হন ও মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত সেই খেদমতে বহাল থাকেন। তার লেখনী থেকে জানা যায়, তিনি কমপক্ষে পঁচিশবার সহীহ বুখারি কিতাবটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পাঠদান করেছেন। ইসলামী সেবায় ও দাওয়াতি কার্যক্রমে বিশেষ অবদান রাখার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ১৯৮৪ সালে তাকে মরণোত্তর স্বর্ণপদক ও সনদ দান করেন। যাইহোক, বাঙালি পাঠকদের কথা বিবেচনা করে এই “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটির বঙ্গানুবাদ উপস্থাপন করেছেন স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ)। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে তিনি কিছু টীকাও এতে উল্লেখ করেছেন। কিতাবটির রয়েছে সর্বমোট তিনটি খন্ড এবং ৪৬টি অধ্যায়। তৃতীয় বা শেষ খণ্ডে আলোচিত হয়েছে জিহাদ, খিলাফাত, ব্যবসা, মুদারাবা, কুরবানী, ইহসান ইত্যাদি বিষয়ক সর্বমোট ৮৪৮ টা হাদীস (১৮৬২ থেকে ২৭১০ পর্যন্ত)। আমরা আশা করি, বাংলাভাষায় হাদীসচর্চা, হাদীসভিত্তিক তুলনামূলক ফিকহ ও হানাফি ফিকহের দালিলিক চর্চায় গ্রন্থটি বিরাট ভূমিকা রাখবে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
বাস্তব জীবনে আল্লাহর বিধান প্রতিপালনের জন্য ওহির দ্বিতীয় প্রকার অর্থাৎ হাদীস ও সুন্নাহর গুরুত্ব অপরিসীম। বস্তুত ইসলামি শরীআতের খুঁটিনাটি বিধান জানার ক্ষেত্রে কুরআনের চেয়ে হাদীস বা সুন্নাহর উপরেই আমাদের নির্ভরতা বেশি। কুরআনে সাধারণত মূলনীতি বা মূল নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। বিশদ বিবরণ ও বিস্তারিত বিধানাবলি জানার জন্য হাদীসের উপর নির্ভর করা ছাড়া কোনো গতি নেই। এই গুরুত্ব বিবেচনায় মুসলিম মনীষীগণ বিভিন্ন বিন্যাসে হাদীস ও সুন্নাহর বিভিন্ন সংকলন প্রস্তুত করেছেন। আল্লামা সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান (রহিমাহুল্লাহ) সেসব মূল কিতাব থেকে হাদীস চয়ন করে দীনের মূলনীতি, শাখাগত বিধিবিধান, উৎসাহপ্রদান ও সতর্কীকরণ, তাযকিয়া-ইহসান এবং দুআ ও যিকির ইত্যাদি বিষয়ে ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার নামে সুবিন্যাস্ত মূল্যবান এই সংকলনটি তিনি রচনা করেছেন। “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটি মূলত তারই রচিত গুরুত্বপূর্ণ একটি হাদীস সংকলন। হাদীসভিত্তিক ফিকহি এই গ্রন্থে লেখক মুসলিমদের দৈনন্দিন জীবনযাপনের প্রয়োজনীয় কাজকর্মের ইসলামি বিধানসমূহ সংকলন ও উপস্থাপন করেছেন সহীহ হাদীসের দলীলসহ। ফলে ফিকহি মাসআলা সংক্রান্ত হাদীস খুঁজতে এ গ্রন্থটি খুবই সহায়ক হবে। ইনশাআল্লাহ। মুফতি সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান বারাকাতি (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন বাইতুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সর্বপ্রথম খতীব (১৯৬৪-১৯৭৪) ও বিশিষ্ট ইসলামি ব্যক্তিত্ব। তিনি ছিলেন একাধারে মুফাসসির, মুহাদ্দিস, ফকীহ ও মুফতি এবং বহু উচ্চ মানসম্পন্ন ইসলামী গ্রন্থের রচিয়তা ও সংকলক। লেখক ১৯৬৪ সালে জাতীয় বাইতুল মুকাররম প্রতিষ্ঠার পর মসজিদ কমিটির সর্বসম্মত সিদ্ধান্তক্রমে তিনি সেই মসজিদের খতীব হিসেবে নিযুক্ত হন ও মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত সেই খেদমতে বহাল থাকেন। তার লেখনী থেকে জানা যায়, তিনি কমপক্ষে পঁচিশবার সহীহ বুখারি কিতাবটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পাঠদান করেছেন। ইসলামী সেবায় ও দাওয়াতি কার্যক্রমে বিশেষ অবদান রাখার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ১৯৮৪ সালে তাকে মরণোত্তর স্বর্ণপদক ও সনদ দান করেন। যাইহোক, বাঙালি পাঠকদের কথা বিবেচনা করে এই “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটির বঙ্গানুবাদ উপস্থাপন করেছেন স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ)। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে তিনি কিছু টীকাও এতে উল্লেখ করেছেন। কিতাবটির রয়েছে সর্বমোট তিনটি খন্ড এবং ৪৬টি অধ্যায়। দ্বিতীয় খণ্ডে আলোচিত হয়েছে সালাতুল জুমআ, দুই ঈদের সালাত,সূর্য গ্রহণের সালাত, বৃষ্টি প্রার্থনার সালাত, ভীতিকালীন সালাত, অসুস্থ ব্যক্তির সালাত, চিকিৎসা ও ঝাড়ফুক, মৃত্যু ও জানায, যাকাত, হজ্জ বিষয়ক সর্বমোট ৯১৪ টা হাদীস (৯৪৭ থেকে ১৮৬১ পর্যন্ত)। আমরা আশা করি, বাংলাভাষায় হাদীসচর্চা, হাদীসভিত্তিক তুলনামূলক ফিকহ ও হানাফি ফিকহের দালিলিক চর্চায় গ্রন্থটি বিরাট ভূমিকা রাখবে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
বাস্তব জীবনে আল্লাহর বিধান প্রতিপালনের জন্য ওহির দ্বিতীয় প্রকার অর্থাৎ হাদীস ও সুন্নাহর গুরুত্ব অপরিসীম। বস্তুত ইসলামি শরীআতের খুঁটিনাটি বিধান জানার ক্ষেত্রে কুরআনের চেয়ে হাদীস বা সুন্নাহর উপরেই আমাদের নির্ভরতা বেশি। কুরআনে সাধারণত মূলনীতি বা মূল নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। বিশদ বিবরণ ও বিস্তারিত বিধানাবলি জানার জন্য হাদীসের উপর নির্ভর করা ছাড়া কোনো গতি নেই। এই গুরুত্ব বিবেচনায় মুসলিম মনীষীগণ বিভিন্ন বিন্যাসে হাদীস ও সুন্নাহর বিভিন্ন সংকলন প্রস্তুত করেছেন। আল্লামা সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান (রহিমাহুল্লাহ) সেসব মূল কিতাব থেকে হাদীস চয়ন করে দীনের মূলনীতি, শাখাগত বিধিবিধান, উৎসাহপ্রদান ও সতর্কীকরণ, তাযকিয়া-ইহসান এবং দুআ ও যিকির ইত্যাদি বিষয়ে ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার নামে সুবিন্যাস্ত মূল্যবান এই সংকলনটি তিনি রচনা করেছেন। “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটি মূলত তারই রচিত গুরুত্বপূর্ণ একটি হাদীস সংকলন। হাদীসভিত্তিক ফিকহি এই গ্রন্থে লেখক মুসলিমদের দৈনন্দিন জীবনযাপনের প্রয়োজনীয় কাজকর্মের ইসলামি বিধানসমূহ সংকলন ও উপস্থাপন করেছেন সহীহ হাদীসের দলীলসহ। ফলে ফিকহি মাসআলা সংক্রান্ত হাদীস খুঁজতে এ গ্রন্থটি খুবই সহায়ক হবে। ইনশাআল্লাহ। মুফতি সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান বারাকাতি (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন বাইতুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সর্বপ্রথম খতীব (১৯৬৪-১৯৭৪) ও বিশিষ্ট ইসলামি ব্যক্তিত্ব। তিনি ছিলেন একাধারে মুফাসসির, মুহাদ্দিস, ফকীহ ও মুফতি এবং বহু উচ্চ মানসম্পন্ন ইসলামী গ্রন্থের রচিয়তা ও সংকলক। লেখক ১৯৬৪ সালে জাতীয় বাইতুল মুকাররম প্রতিষ্ঠার পর মসজিদ কমিটির সর্বসম্মত সিদ্ধান্তক্রমে তিনি সেই মসজিদের খতীব হিসেবে নিযুক্ত হন ও মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত সেই খেদমতে বহাল থাকেন। তার লেখনী থেকে জানা যায়, তিনি কমপক্ষে পঁচিশবার সহীহ বুখারি কিতাবটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পাঠদান করেছেন। ইসলামী সেবায় ও দাওয়াতি কার্যক্রমে বিশেষ অবদান রাখার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ১৯৮৪ সালে তাকে মরণোত্তর স্বর্ণপদক ও সনদ দান করেন। যাইহোক, বাঙালি পাঠকদের কথা বিবেচনা করে এই “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটির বঙ্গানুবাদ উপস্থাপন করেছেন স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ)। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে তিনি কিছু টীকাও এতে উল্লেখ করেছেন। কিতাবটির রয়েছে সর্বমোট তিনটি খন্ড এবং ৪৬টি অধ্যায়। প্রথম খণ্ডে আলোচিত হয়েছে, সামগ্রিক মূলনীতিসমূহ, পবিত্রতা এবং সালাত (মুসাফিরের সালাত অধ্যায় পর্যন্ত) নিয়ে সর্বমোট ৯৪৬ টি হাদীস। আমরা আশা করি, বাংলাভাষায় হাদীসচর্চা, হাদীসভিত্তিক তুলনামূলক ফিকহ ও হানাফি ফিকহের দালিলিক চর্চায় গ্রন্থটি বিরাট ভূমিকা রাখবে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
বর্তমান সময়ে আমরা অধিকাংশ মানুষ অত্যন্ত কর্মব্যস্ত হয়ে পড়েছি। ইচ্ছা থাকলেও বৃহদাকারের বইপুস্তক কেনা বা পাঠ করা অনেক সময় সম্ভব হয় না। এজন্য সংক্ষিপ্ত আকারে আরকানুল ঈমান, আরকানুল ইসলাম, ইহসান, বেলায়াত, সুনড়বাত ও ইত্তিবায়ে সুন্নাতের বিবরণসহ সাধারণ মুসলিমদের পালনযোগ্য মাসনূন ওযীফার সমন্বয়ে এই বইটি লেখা হয়েছে। ‘ওযীফা’ অর্থ দৈনন্দিন বা নিয়মিত ও নির্ধারিত কর্ম বা কর্মসূচি। এই অর্থে মুমিনের জীবনের ফরয ও নফল সকল নিয়মিত ও নির্ধারিত কর্মই ওযীফা। ঈমান, নামায, রোযা, দান, যাকাত, তিলাওয়াত, দাওয়াত, জনসেবা ইত্যাদি সকল প্রয়োজনীয় কর্ম থেকে মুমিন নিজের জন্য দৈনন্দিন, সাপ্তাহিক, মাসিক বা বার্ষিক একটি নির্ধারিত কর্মসূচি ও কর্মতালিকা অর্থাৎ ওযীফা তৈরি করে নেবেন। রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর শিক্ষা ও কর্মের আলোকে এই সামগ্রিক ওযীফার বিভিন্ন দিক আলোচনা করা হয়েছে এই বইটিতে। যেন আগ্রহী মুমিন সহজে এর মধ্য থেকে নিজের ‘ওযীফা’ বা নির্ধারিত কর্মসূচি তৈরি করে নিতে পারেন। একদিকে ইসলামের অগণিত অতিপ্রয়োজনীয় বিষয় আলোচনা করা, অপরদিকে ইসলামের নামে অগণিত কুসংস্কার বা ভুলেভরা প্রাণহীন আনুষ্ঠানিকতার অসারতা আলোচনা করা এত সংক্ষিপ্ত পরিসরে কখনোই সম্ভব নয়। পুস্তিকাটি শুধুমাত্র সহীহ ও নির্ভরযোগ্য হাদীসের উপর নির্ভর করে রচনা করা হয়েছে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ
ইসলামের অন্যতম ফরয আইন ও পাঁচ স্তম্ভের তৃতীয় স্তম্ভ হচ্ছে যাকাত। যাকাত বিধানের অন্যতম দিক হলো ফল-ফসল বা কৃষি উৎপাদনের যাকাত প্রদান। আমাদের দেশে ইসলামের এই অন্যতম ফরয ইবাদত ও রুকনটি অবহেলিত। পালন তো দূরের কথা বরং এর গুরুত্ব ও বিধান সম্পর্কেও অধিকাংশ ধার্মিক মুসলিম অসচেতন। সমাজের ইসলাম বিরোধী চিন্তা চেতনা ও কর্মকাণ্ড দূর করা ও পরিপূর্ণ ইসলামী অনুশাসন প্রতিষ্ঠা করাই আলেম সমাজের অন্যতম দায়িত্ব ও কর্তব্য। এই কর্তব্যবোধের প্রেরণা থেকেই ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) এই বইটি রচনা করেছেন। এই বইয়ে তিনি বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে উশর বা ফসলের যাকাত প্রদানের গুরুত্ব, প্রয়োজনীয়তা, নিয়ম ও বিধিবিধান বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছেন। প্রসঙ্গত যাকাতের অন্যান্য সাধারণ কিছু বিধিবিধানও আলোচনা করেছেন। আশা করি মহান আল্লাহ দয়া করে তাঁর এই প্রচেষ্টা কবুল করবেন এবং এই বইটির ওসীলায় বাংলাদেশের মুসলিম সমাজে এই অবহেলিত বা মৃতপ্রায় ফরয ইবাদতটি পুনরুজ্জীবিত ও প্রতিষ্ঠিত করবেন। ইনশাআল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
যে কোনো বৃহৎ সমাজে দু-চারটি বিভ্রান্ত বা বিপথগামী দল বা ব্যক্তি থাকতে পারে। কোনো রাষ্ট্র বা সমাজ থেকেই এদেরকে একেবারে নির্মুল করা যায় না। তবে এইরূপ বিপথগামীরা যেন কোনোভাবেই সমাজের মধ্যে তাদের বিভ্রান্তি ছড়াতে না পারে এবং সমাজের জন্য দুষ্টক্ষতে পরিণত না হয় সে জন্য আমাদের সচেষ্ট হতে হবে। বাংলাদেশের মত সুশৃঙ্খল সমাজে জঙ্গিবাদের উত্থান অত্যন্ত ভয়ঙ্কর বিষয়। পাকিস্তান বা অন্য অনেক দেশে শিয়া-সুন্নি, ওহাবী-রেজবী ইত্যাদি ধর্মীয় দল-উপদলের মধ্যে সহিংসতা অনেক আগে থেকেই বিদ্যমান। পক্ষান্তরে বাংলাদেশে ধর্মভিত্তিক ‘ভায়োলেন্স’ বা সহিংসতা কখনোই ছিল না। আমাদের দেশে এরূপ সহিংসতার মধ্যে হাজার হাজার মানুষকে অন্তর্ভুক্ত করতে পারা কোনো ক্রমেই ছোট করে দেখার মত বিষয় নয়। এর সঠিক কারণ নির্ণয় ও প্রতিকারে সচেষ্ট হওয়া অত্যন্ত জরুরী। বর্তমান ইসলামের নামে যে সকল জঙ্গি কার্যক্রম শুরু হয়েছে, তা কখনোই ইসলাম সমর্থন করে না। বরং ইসলামের নামে যে সকল জঙ্গি কার্যক্রম করা হচ্ছে তা সম্পূর্ণ ইসলাম বহির্ভূত কাজ। এসকল বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পড়তে পারেন ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত, “ইসলামের নামে জঙ্গিবাদ” নামক চমৎকার এই বইটি। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
“সালাত, দু’আ ও যিকর” এ বইটি মূলত ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত “রাহে বেলায়াত” বইটির একটি অধ্যায়ের বর্ধিত সংস্করণ। “রাহে বেলায়াত” বইটির একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের নাম হল “সালাত ও বেলায়াত”। যেখানে লেখক সালাত সম্বন্ধে বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরেছেন। কিন্তু “রাহে বেলায়াত” বইটির মূল্যের কারণে এই বইটির পরিবর্তে অনেক আগ্রহী মানুষ ছোট এবং স্বল্প মূল্যের শুধুমাত্র সালাত শিক্ষার জন্য বইয়ের ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করে থাকে। তাই অগণিত পাঠকের চাহিদা মেটাতে শুধুমাত্র সালাতের বই হিসেবে “রাহে বেলায়াত” বইটির সালাত ও বেলায়াত নামক অধ্যায়টি আলাদা একটি বই আকারে “সালাত, দুআ’ ও যিকর” নামে প্রকাশ করা হয়েছে। তবে বইটিতে খুতবাতুল ইসলাম এবং মুসলমানী নেসাব বই থেকে কিছু বিষয় সংযোজন করা হয়েছে। প্রতিটি মুসলিমের ঘরে এমন একটি বই থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
বর্তমান অনারব দেশের মানুষেরা বিশেষ করে আমাদের দেশে জুমআর খুতবা আরবি নাকি বাংলাতে দিতে হবে, এটা নিয়ে তুমুল ঝগড়ায় লিপ্ত। অর্থাৎ খুতবার ক্ষেত্রে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সুন্নাত হুবহু অনুসরণ করার ক্ষেত্রে বড় সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে। কেউ বলছে খুতবা বাংলায় দিতে হবে, কেউ বলছে আরবিতে। আবার অনেকেই আরবি খুতবা বই দেখে পড়ার আগে বাংলায় আলোচনা করছে। অর্থাৎ বই দেখে আবেগহীন সুরে খুতবা পড়ছে। অথচ এরূপ পড়া সুন্নাহ নয়। তাহলে কোন পদ্ধতিতে খুতবা দেয়া সুন্নাহ? এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পড়তে পারেন ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত, “খুতবাতুল ইসলাম” নামক চমৎকার এই বইটি। বইটিতে উক্ত সমস্যার সমাধানের পাশাপাশি রয়েছে কুরআন ও সহি সুন্নাহ ভিত্তিক প্রতি সাপ্তাহের খুতবার সংকলন। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
সিলসিলা ছহীহা (সিলসিলাতুল আহাদীছিছ ছহীহা) এটি একটি খুবই উপকারী হাদীস গ্রন্থ। যুগশ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিস মুহাম্মাদ নাসিরুদ্দীন ইবনু নূহ আননাজাতি আল-আলবানী রহিমাহুল্লাহ এই গ্রন্থটি রচনা করেছেন। আর এই গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থটি বাংলায় অনুবাদ করেছেন শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
কাউকে অহেতুক কাফের, মুনাফিক, খারেজী ইত্যাদি বলে গালিগালাজ করার আগে সতর্ক হওন। একবার আলী রাদিঃ-কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, খারেজীরা কি কাফের? তিনি বললেন, তারা তো কুফর থেকে পলায়ন করতে গিয়েই এই দশা হয়েছে। বলা হলো, তবে কি তারা মুনাফেক? তিনি বললেন, মুনাফেকরা তো আল্লাহকে অতি অল্প বৈ স্মরণ করে না। বলা হলো, তাহলে তারা কী? তিনি বললেন, তারা ঐ সম্প্রদায়, যারা ফেতনায় নিপতিত হয়ে অন্ধ ও বধির হয়ে গেছে এবং আমাদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ও যুদ্ধ করেছে। তাই আমরাও তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নেমেছি’ (আত-তামহীদ, ১৫/২৮৬; মুছান্নাফ ইবনে আবী শায়বা, হা/৩৭৯৪২; হাদীছ ছহীহ)। ‘খারেজীরা জাহান্নামের কুকুর’ (তিরমিযী, হা/৩০০০) হওয়া সত্ত্বেও আলী রাদিঃ যেখানে তাদেরকে কাফের কিংবা মুনাফেক পর্যন্ত অ্যাখ্যা দিতে ভয় পাচ্ছেন; সেখানে আমাদের অবস্থান কোথায়! আমাদের বর্তমান অবস্থা এমন যে কারও ফতওয়ায় সামান্য ভুল হলে কিংবা নিজের মতের বিপরীতে গেলেই, তাকে নানাভাবে আমরা গালিগালাজ করি। এমনকি তাকে বয়কট করার আহ্বান, সোশ্যাল মিডিয়ায় অসংযত সমালোচনা করতেই থাকি। এই শিক্ষা আমরা কোথায় পেলাম! বাতিলপন্থীদের উপর নিক্ষিপ্ত তীর আমরা সঠিক আকীদা ও আদর্শের অনুসারীদের উপর কেন ছুড়ছি? উক্ত বিষয়গুলো থেকে জাতিকে সতর্ক করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে ব্যথিত হৃদয়ের অশ্রু দিয়ে পুস্তিকাটি সাজিয়েছেন বর্তমান যুগের সালাফদের অবশিষ্ট চিহ্ন শায়খ আব্দুল মুহসিন আল আব্বাদ। পুস্তকটি পড়ি! হৃদয় দিয়ে অনুধাবন করি! নিজের লাগামহীন আত্মাকে সংযত করি! আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছের একটি বড় অংশজুড়ে রয়েছে জামাআতবদ্ধ জীবনযাপনের আলোচনা- যেখানে ইসলাম জামাআতবদ্ধ জীবনযাপনের তাকীদ দিয়েছে। পক্ষান্তরে, জামআত থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অত্যন্ত কঠোরতা আরোপ করেছে। কোথাও ‘জামাআতুল মুসলিমীন’ বা ‘মুসলিম জামাআত’ এর সাথে থাকতে বলা হয়েছে। আবার কোথাও ‘মুসলিম জামাআত’ ত্যাগ করার ইহকালীন কুফল ও পরকালীন আযাবের কথা বিবৃত হয়েছে। কিন্তু ‘জামাআত’, ‘জামাআতুল মুসলিমীন’ বা ‘মুসলিম জামাআত’ বলতে কোন পথ, কোন মত, কোন দল, কোন মাযহাব বা সংগঠনের কথা বলা হয়েছে, তা অধিকাংশ মানুষের কাছে রয়ে গেছে অজানা; বরং ধরাছোঁয়ার বাইরে। এসকল বিষয়ের বিস্তারিত জানতে আপনাকে পড়তে হবে লেখক আব্দুল আলীম ইবনে কাওছার মাদানী রচিত “ইসলামে জামাআত বলতে কোন দলকে বুঝায়” নামক গুরুত্বপূর্ণ এই বইটি। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
সম্মানিত পাঠক! আক্বীদা ইসলামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, একজন মুসলিম জীবনে জার প্রয়োজন সদা-সর্বদা। একজন মানুষের জীবনে নিঃশ্বাস গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা যেমন, আক্বীদার প্রয়োজনীয়তা তার চেয়ে কম নয়। সকল আমলের অশুদ্ধতা-বিশুদ্ধতা আক্বীদার উপরই নির্ভর করে। আক্বীদার শিক্ষা একজন মানুষকে সর্বাপেক্ষা বড় পাপ শিরক থেকে বাঁচাতে পারে। পক্ষান্তরে, এর মৌলিক বিষয়াবলি বিশুদ্ধ না হলে একজন মানুষের অন্যান্য আমল নষ্ট হয়ে যায়। বিশুদ্ধ আক্বীদাই হচ্ছে একজন মুসলিমের মূলধন। কিন্তু বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ আজ বিশুদ্ধ আক্বীদা থেকে বহু দূরে। সাধারণ শিক্ষা ব্যবস্থা তো বটেই, এমনকি মাদরাসা শিক্ষা ব্যবস্থায়ও বিশুদ্ধ আক্বীদা শিক্ষার কোন বন্দোবস্ত রাখা হয় নাই। এদিকে হানাফী ক্বওমী শিক্ষা ব্যবস্থায় আক্বীদা শিক্ষার নামে অনেক ক্ষেত্রে আশ’আরী-মাতুরীদী আক্বীদা শিক্ষা দেয়া হচ্ছে। কারণ আমাদের হানাফী ভাইয়েরা ইমাম আবু হানীফা (রহিঃ) এর প্রতি অতিভক্তি দেখালেও তার আক্বীদা তারা গ্রহণ করতে পারেনি। বিশুদ্ধ আক্বীদা শিক্ষার এত বেশি গুরুত্ব থাকার সত্ত্বেও দুঃখজনক হলেও সত্য যে বাংলা ভাষায় এবিষয়ের উপর সার্বজনীন তেমন কোন বই প্রকাশিত হয়নি। এ লক্ষ্যেই সম্মানিত লেখক আব্দুল আলীম ইবনে কাওছার মাদানী রচনা করেছেন “প্রশ্নোত্তরে সহজ আক্বীদা শিক্ষা” নামক গুরুত্বপূর্ণ এই বইটি। বইটিতে একদিকে যেমন আক্বীদার মৌলিক বিশয়াবলি তুলে ধরা হয়েছে, অন্যদিকে তেমনি বিষয়গুলোকে প্রশ্নোত্তর আকারে খুব সহজ ও সাবলীল ভাষায় ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করা হয়েছে। বইটির প্রত্যেকটি বক্তব্য কুরআন ও ছহীহ সুন্নাহ দারা প্রমানিত এবং সলফে ছলেহীন কর্তৃক সমর্থিত। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে হলে আকীদা সম্পর্কে জানতেই হবে। আর তার জন্য “প্রশ্নোত্তরে সহজ আক্বীদা শিক্ষা” চমৎকার একটি সহায়িকা। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
এই বইটি রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর স্মৃতি বিজড়িত পবিত্র মদীনায় মসজিদে নববীর লাইব্রেরীতে বসে লিখা। প্রাথমিক পর্যায়ের ছাত্রসহ যারা উছূলে হাদীছ সম্পর্কে প্রাথমিক জ্ঞান লাভ করতে চান, এই বইটি তাদের পথপ্রদর্শক ও দিশারীর ভূমিকা পালন করবে বলে আশা করি। ইনশাআল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
অবরোধবাসিনী বেগম রোকেয়ার লিখিত একটি বইয়ের নাম। যেখানে তিনি অবরোধবাসিনী নামে প্রায় ৪৭টি গল্প লিখেছিলেন। যে গল্পগুলোর কিছু হাস্যরসাত্মক, কিছু বেদনাদায়ক ও কিছু অবিশ্বাস্যও বটে। এই গল্পগুলোর মাধ্যমে তিনি তৎকালীন বাংলার নারীদের পর্দাপ্রথাকে অবরোধের সাথে তুলনা করেছেন এবং যারা এই পর্দা পালন করত সেই সমস্ত নারীদেরকে তিনি অবরোধবাসিনী বলে অভিহিত করেছেন। তার প্রতিটি গল্পের মূল ভাবার্থ হচ্ছে পর্দা রক্ষা করতে গিয়ে সৃষ্টি হওয়া বিড়ম্বনা ও কষ্ট স্বীকার করার কাহিনী। অবরোধবাসিনী গল্পে মূলত নারীসমাজকেই বুঝানো হয়েছে যে তারা তাদের পিতা, স্বামী, ভাই ও সমাজের নিকট থেকে ন্যায্য পাওনা হতে বঞ্চিত। কিন্তু মুসলিম নারীগণ কি আসলেই অবরোধবাসিনী? বেগম রোকেয়ার দাবি অনুযায়ী আল্লাহ তায়ালা তাদের প্রতি পর্দার বিধান ফরয করায় তারা হলো বন্দিনী। আসলে কি তাই? না, তা কখনোই না। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে আপনাকে পড়তে হবে উম্মে মারিয়াম রাযিয়া বিনতে আযীযুর রহমানের রচিত “কেন হব অবরোধবাসিনী” বইটি। যেখানে লেখিকা খুব চমৎকারভাবে বেগম রোকেয়ার লিখিত অবরোধবাসিনী বইয়ের চমৎকারভাবে কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক জবাব দিয়েছেন। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
আমাদের নানী, দাদীরা জানত না যে, এসিড নিক্ষেপ, নারী নির্যাতন, ইভটিজিং এগুলো কি? কারন তারা কখনো বাড়ির বাহিরে যেতেন না। কোথাও বেড়াতে যেতে হলে পালকি, সাওয়ারী ও গরুর গাড়িতে কাপড় দ্বারা ঘিরে যেতেন। এমনকি হিন্দু মহিলাদেরও বড় বড় ঘোমটা থাকত। কিন্তু সমঅধিকারের নামে বর্তমানে নারী সমাজের যে করুন অবস্থা তা ভাষায় প্রকাশ করার নয়। যারা সমঅধিকারের দিকে তাদেরকে ডাক দিয়েছে, তারা নারীদের কতটুকু মর্যাদা ও অধিকার দিতে পেরেছে? পেরেছে শুধু নগ্ন করতে। সমাজ ও জাতিকে ধ্বংস ও কুলষিত করতে। আর নারীদের নগ্ন করে ঈমানদারের ঈনান হরন করাই ছিল তাদের মূল উদ্দেশ্য। তারা তাদের উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে শতভাগ সাফল হয়েছে। সমঅধিকারের নামে তারা নারীদেরকে ঘর থেকে টেনে বের করে পুরুষদের বানিয়েছে উন্মাদ, ইভটিজার, আর নারীদের বানিয়েছে বাজারের পন্য, বিজ্ঞাপনের মডেল, ভোগের সামগ্রী। অথচ তারা যদি স্ত্রী হিসেবে স্বামীর মনোরঞ্জনের চেষ্টা করতো, তার সংসার গুছিয়ে রাখত, মা হিসেবে সন্তান প্রতিপালনে ব্যাপৃত থাকত, তাহলে তারা মা হিসেবে, স্ত্রী হিসেবে মর্যাদার সর্বোচ্চ আসনে সমাসীন থাকতো। কিন্তু আজ তারা সেই ইযযত-সম্মান, আদর স্নেহের পরিবর্তে নির্যাতনের শিকার। আর পুরুষদের জন্য হয়েছে পাপের দিশারি। মনে রাখতে হবে নারী হলো ঘরের রানী। আল্লাহর বিধাননের উপর কোনোকিছু টিকতে পারে না। তেমনি আল্লাহ যে মর্যাদা দেন তার চেয়ে বেশি অধিকার-মর্যাদা কেউ দিতে পারেনা। ইসলাম শান্তির ধর্ম ইসলামকে উল্টিয়ে কেউ টিকতে পারেনা, যার দৃষ্টান্ত বর্তমানের নারীবাদীদের দিকে তাকালেই দেখতে পারি। নারীবাদীদের নাস্তিকতা মূলক সকল যুক্তি খন্ডন করে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে “সমঅধিকার নয় মর্যাদা চাই” বইটিতে। আমি মনে করি এই বইটি নারী পুরুষ সকলের জন্যই খুব গুরুত্বপূর্ণ। বইটি পড়লে সবাই তাদের মূর্খতা গুলো বুজতে পারবে ইনশাআল্লাহ। বই থেকে কিছু উক্তিঃ দেশনেত্রী নয়, স্বামীর সংসারের নেত্রী হতে চাই। যৌতুক নয়, মহর চাই। পতিতা নয়, স্বামীর স্ত্রী হিসেবে থাকতে চাই। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
মহান আল্লাহ তাআলা মানুষকে সৃষ্টির সেরা হিসেবে সৃষ্টি করেছেন এবং সমস্ত মাখলুককে তাদের অনুগত করে দিয়েছেন। কিন্তু সেই শ্রেষ্ঠ জাতি আজ অত্যাচার ও নির্যাতনের গভীর সমুদ্রল হাবুডুবু খাচ্ছে। নির্যাতিত মানবতার করুন আর্তনাদ, অত্যাচারিতের হাহাকার, মাযলূমের আর্তচিৎকারে আজ আকাশে বাতাসে ভারী হয়ে উঠেছে। তাই এই নির্যাতনের প্রতিকারের জন্য কোরআন ও সহীহ হাদিসের আলোকে সমাধান করা প্রয়োজন, যা এই “কেন এই নির্যাতন? কী তার প্রতিকার” বইটিতে অথেনটিক আলোচনা রয়েছে। তাই বইটি মানবকূলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করি। মূলত বইটিতে সমাজের সকল পর্যায়ের নির্যাতনের প্রতিকার এর লক্ষ্যে, নারী নির্যাতন, শিশু নির্যাতন ও বিভিন্ন নির্যাতনের ইতিহাস তুলে ধরা হয়েছে। এবং এগুলো আল্লাহ তাআলা কিভাবে সমাধান করার নির্দেশ দিয়েছেন কুরআনুল কারীমে সেই ধাচে সমাধান করার উপায় গুলো চমৎকার ভাবে আলোকপাত করেছেন লেখিকা। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
বর্তমান বাংলাদেশে শিক্ষার নামে যে ভাবে শির্ক, কুফর, নাস্তিকতা, অশ্লীলতা, অহেতুক কিচ্ছা কাহিনি পড়ানো হচ্ছে সেই চিত্র তুলে ধরার পাশাপাশি মুসলিম শিশুদের কিভাবে ইসলাম থেকে দূরে রাখা যায় এবং অসৎ, অপদার্থ, অধর্ম বানানো যায় সেই ষড়যন্ত্রের নীলনকশাগুলোও চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখানো হয়েছে বইটিতে। বইটিতে আলোচিত কিছু বিষয় হচ্ছেঃ রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম চির বহাল থাক; শিক্ষার গুরুত্ব; শিক্ষা কি ও কেন? শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য; শিক্ষিত ও অশিক্ষিতের মধ্যে পার্থক্য; শিক্ষিত বনাম জাহেল; প্রকৃত শিক্ষা কি? এবং কারা শিক্ষিত? এবং বিভিন্ন শিক্ষানীতি সম্পর্কে বইটিতে আলোচনা করা হয়েছে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত হওয়া সকল মুসলিম নর নারীর জন্য জরূরী। মৃত্যু হতে মানুষ পলায়ন করতে পারবে না। মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন, তোমরা যেখানেই থাক না কেন মরণ তোমাদের ধরবেই। (আন নিসাঃ ৭৮)। সুতরাং যার জন্ম আছে তার মৃত্যু নিশ্চিত এটা চিরন্তন সত্য। এ কথাটাকে কেউ অস্বীকার করে না। কিন্তু কেউ এটাকে মনে প্রনে বিশ্বাস করতে পারে না সে এখনই মারা যেতে পারে। এই কারণে সবাই মৃত্যুর প্রস্তুতি নিতে পারেনা। কিন্তু আমাদের উচিত সবসময় মৃত্যুর প্রস্তুতি নিয়ে থাকা। এ লক্ষ্যেই উম্মে মারিয়াম রাযিয়া বিনতে আযীযুর রহমান রচনা করেছেন “মুমূর্ষু হতে কবর পর্যন্ত” নামক চমৎকার এই গ্রন্থটি। কিভাবে আমরা মৃত্যুর প্রস্তুতি নিতে পারবো তার বিস্তারিত আলোচনায় করা হয়েছে বইটিতে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
মুহাম্মাদ (ছাঃ)-ই যে সর্বশ্রেষ্ঠ রাসূল, তা এই বইটিতে কুরআন ও সহি হাদিছের মাধ্যমে প্রমাণ করা হয়েছে। বইটিতে আলোচিত কিছু বিষয় হচ্ছেঃ শাফায়াতে কুবরা; সকল নবীর ইমামতি; সালাফে ছালেহীন-এর ঐক্যমত; ইমাম আলবানী (রহঃ)-এর মন্তব্য; ইমাম শাফেঈ (রহঃ)-এর মন্তব্য; ইমাম ইবনু তাইমিয়া (রহঃ)-এর মন্তব্য এবং শায়খ ছালেহ আল-উছাইমীন (রহঃ)-এর মন্তব্য। শায়খ ছালেহ আল-মুনাজ্জিদ-এর ফাতওয়া; ইমাম নববী (রহঃ)-এর ফাতওয়া; ইমাম রাযী (রহঃ)-এর বক্তব্য; শায়খ আবদুল্লাহ ইবনু বায (রহঃ)-এর বক্তব্য ইত্যাদি। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
মানব জীবনের সকল সমস্যার যুগোপযোগী সমাধানের একমাত্র প্লাটফর্ম হচ্ছে ইসলাম। যার মৌলিক উত্স দুটি। কুরআন ও হাদীছ। যুগে যুগে ইসলাম বিদ্বেষীরা কুরআন-হাদীছের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠা ইসলামের শক্তিশালী দূর্গকে ধ্বংস করার অপচেষ্টা চালিয়েছে। শক্তির দাপটে, বাহুর বলে ইসলামকে দমিয়ে না রাখতে পেরে তারা পিছন থেকে পিঠে ছুরি চালানোর পরিকল্পনা গ্রহণ করে। তাদের এই দূরভিসন্ধির নির্মম শিকারে পরিণত হয়েছে হাদীছ। ইসলামের ২য় উৎস হাদীছের ভাণ্ডারকে অকেজো ও অচল করে প্রকারান্তরে ইসলামকে অকেজো করাই তাদের এই ষড়যন্ত্রের চূড়ান্ত লক্ষ্য। তবে আলহামদুলিল্লাহ যখনই হাদীছ শাস্ত্র নিয়ে ষড়যন্ত্র হয়েছে, তখনই মুহাদ্দিছগণ সেই ষড়যন্ত্রের মূলোৎপাটন করার জন্য অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন। নিকট অতীতে ভারতের মাটিতে মাওলানা ইসমাঈল সালাফী, মাওলানা ছানাউল্লাহ অমৃতসরী, হাফেয যুবাইর আলী যাঈ (রহঃ) এবং আরবের মাটিতে আব্দুর রহমান ইয়াহইয়া আল-মুআল্লিমী, আল্লামা নাছিরুদ্দীন আলবানী, শায়খ আহমাদ শাকির (রহঃ) প্রমুখ মুহাদ্দিছগণ বিভিন্ন অপবাদ, বিভ্রাট, সংশয় ও অভিযোগ থেকে হাদীছের পবিত্র আঁচলকে রক্ষার পিছনে ব্যাপক ভূমিকা পালন করেছেন। অত্যন্ত দুঃখজনক হলেও সত্যি যে, বাংলা ভাষায় এ বিষয়ে কোন পূর্ণাঙ্গ কিতাব রচিত হয়নি। এ লক্ষ্যেই আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাযযাক রচনা করেছেন “আমরা হাদীছ মানতে বাধ্য” নামক অসাধরন এই গ্রন্থটি। যুগের চাহিদা ও প্রয়োজন অনুযায়ী এ বইয়ে বিভিন্নভাবে হাদীছ অস্বীকারকারীদের উদ্ভট যুক্তি এবং উদ্দেশ্য প্রণোদিত বিভ্রাটের দাঁতভাঙ্গা জবাব দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। বাংলা ভাষা-ভাষী মুসলিম উম্মাহকে জানানোর চেষ্টা করা হয়েছে তাদের মুক্তি ও নাজাতের একমাত্র পথ হচ্ছে ইসলাম অর্থাৎ কুরআন ও সহি হাদীছ। হাদিস বাদ দিয়ে শুধু কুরআন মানা সম্ভব নয়। আমরা অবশ্যই হাদীছ মানতে বাধ্য। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
“ছহীহ বুখারী” পবিত্র কুরআন মাজীদের পর পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্ববিশুদ্ধ গ্রন্থ। আবু আব্দুল্লাহ মুহাম্মাদ বিন ইসমাঈল আল-বুখারী দীর্ঘ ১৬ বছর ক্লান্তিহীন পরিশ্রম করে এই গ্রন্থটি রচনা করেছেন। তার এই গ্রন্থটি ছহীহ হাদিছের ভিত্তিপ্রস্তর ও মাইলফলক। মুসলিম উম্মাহের মুহাদ্দিছগণ যুগে যুগে এই বইয়ের খিদমত করেছেন। কেউ ব্যাখ্যা করেছেন কেউ সংক্ষিপ্ত করেছেন। তাদের খিদমাত এর ফলে ছহীহ হাদিছ বুঝার তার উপর আমল করা মুসলিম উম্মাহর জন্য অত্যন্ত সহজ হয়েছে। আরবী ও উর্দু ভাষায় এই গ্রন্থটির অনেক ব্যাখ্যা গ্রন্থ রয়েছে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, বাংলা ভাষা-ভাষী মুসলিমদের জন্য বাংলা ভাষায় এর স্বতন্ত্র কোন ব্যাখ্যা গ্রন্থ নাই। ফলত ছহীহ হাদিছ বুঝতে তদনুযায়ী আমল করতে সাধারণ জনগণ অনেক কষ্ট ও সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এই সমস্যার সমাধানের লক্ষ্যেই আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাযযাক রচনা করেছেন “মিন্নাতুল বারী” নামক ছহীহ বুখারীর অসাধরন এই ব্যাখ্যা গ্রন্থটি। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ
মৃত্যু যেভাবে মানুষকে খুঁজে মানুষের রিযিক্ব সেভাবেই মানুষকে খোঁজে। মানুষ তার নির্ধারিত রিযিক্ব ভোগ না করে মারা যাবে না। মৃত্যুর সময় যদি নিকটবর্তী হয় আর রিযিক্ব বাকী থাকে তাহলে মৃত্যুর পূর্বে সে তুলনামূলক বেশি খাবে। আর যদি রিজিক্ব শেষ হয়ে যায় হায়াত বাকী থাকে তাহলে মৃত্যুর পূর্বে তার খাওয়া বন্ধ হয়ে যাবে, কমে যাবে। তবে শুধু খাদ্য বা জীবিকার নাম রিযিক্ব নয়। সম্মান মর্যাদা, ভালোবাসা, ইলম, ধন-সম্পদ সবই রিযিক্বের অন্তর্ভুক্ত। শুধু তাই নয় হালাল পন্থায় অর্থ উপার্জন করা নেকীর কাজ। সেই অর্থ নিজের স্ত্রী পুত্রদের জন্য খরচ করা আরও নেকির কাজ। এমনকি মানুষ তার স্ত্রীর মুখে যে খাবারের লোকমা তুলে দেয় সেটাও তার জন্য ছাদাক্বাহ। শুধু নিয়ত থাকা চাই। পৃথিবীতে কেউ সবসময় দুনিয়ায় পিছনে ছুটে তার রিযিক্বের জন্য আবার কেউ ইসলামের বিধান কে কষ্টকর মনে করে, কেও কেও হতাশ থাকে তার রিযিক্ব নিয়ে। মানুষ মাত্রই রিযিক্ব নিয়ে চিন্তিত। রিযিক্বের চিন্তা মানুষকে এতটাই বিবেকহীন করে দেয় যে, হালাল-হারাম বিবেচনা করার মতো ফুরসতটুকুও সে পায় না। বৈধ-অবৈধ যেভাবেই হোক না কেন, অধিক থেকে অধিক উপার্জনের চেষ্টায় থাকে মুখ্য। এই সমস্যার সমাধানের লক্ষ্যেই আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাযযাক রচনা করেছেন “রিযিক্ব” নামক অসাধরন এই বইটি। বইটি পড়লে সবাই হতাাশ দুশ্চিন্তা থেকে রক্ষা পাবে ইনশাআল্লাহ। এককথায় ভাগ্য ও রিযিক্ব নিয়ে অসাধারণ একটা মোটিভেশনাল বই হলো “রিযিক্ব”। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
আরবী, ফারসী, উর্দু, বাংলা ও বিভিন্ন ভাষায় অনেক তাফসীর গ্রন্থ ইতিপূর্বে প্রকাশ পেয়েছে। যার পর তাফসীর গ্রন্থ লেখার আর তেমন কোন প্রয়োজন নেই বললেই চলে। এর পরেও কেন “তাওযীহুল কুরআন” নামক এই তাফসীর গ্রন্থটি লেখার প্রয়োজন হলো? এর মূল কারণ হলো অনেক তাফসীর গ্রন্থ ইতিপূর্বে প্রকাশ পেলেও দুঃখজনক হলেও সত্য যে, প্রকাশিত এসব তাফসীর গ্রন্থের মধ্যে অনেক তাফসীর গ্রন্থই রয়েছে যা কুরআন ও ছহীহ-যঈফ হাদিছ যাচাই বাছাই ছাড়াই লেখা হয়েছে। প্রায় সব তাফসীর গ্রন্থের মধ্যেই জাল ও যঈফ হাদিছ এবং মিথ্যা বানোওয়াট কাহিনী থেকেই গেছে। এজন্য ছহীহ ও যঈফ যাচাই-বাছাই করা একটা তাফসীর গ্রন্থের একান্ত প্রয়োজন হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ সাধারন মানুষ এখন আর পিছিয়ে নেই, তাদের মধ্যেও কুরআনের অনুবাদ, কুরআনের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ জানার ব্যাপক প্রবণতা সৃষ্টি হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন অনেকেই রয়েছেন যারা প্রশ্ন করে থাকেন যে, কোন তাফসীর গ্রন্থটি কিনলে সবচেয়ে ভাল হবে? তাদের জন্যই শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ রচনা করেছেন “তাওযীহুল কুরআন” নামক এই তাফসীর গ্রন্থটি। এই তাফসীর গ্রন্থটির মাধ্যমে উপকৃত হবে ছাত্র, শিক্ষক, বক্তা এবং সাধারন জনগণসহ সকলেই। ছাত্র-শিক্ষকের জন্য থাকবে শব্দ বিশ্লেষণ, বাক্য বিশ্লেষণ, আয়াতের মাধ্যমে তাফসীর এবং ছহীহ হাদিছের মাধ্যমে তাফসীর। আর সাধারণ জনগণের জন্য থাকবে আয়াতের মাধ্যমে তাফসীর এবং ছহীহ হাদিছের মাধ্যমে তাফসীর। তবে সাধারণ জনগণের মধ্যে যাদের কুরআনিক আরবী গ্রামার নিয়ে জানার আগ্রহ রয়েছে, তারাও এই গ্রন্থের শব্দ বিশ্লেষণ এবং বাক্য বিশ্লেষণ থেকে অনেক উপকৃত হবেন। ইনশাআল্লাহ। এর পাশাপাশি যঈফ হাদিছ সম্পর্কে অবগত হয়ে তা থেকে সতর্ক হওয়ার জন্য এই তাফসীর গ্রন্থটির মধ্যে যঈফ হাদিছের একটা অংশও সংযুক্ত রয়েছে। আর সকলের জন্য রয়েছে মৌলিক লক্ষ্য হিসাবে একটি অবগতি। এই অবগতির মধ্যে রয়েছে কোন শব্দের পরিচয় অথবা আলোচনার মূল অংশ অথবা কোন মুফাসসীরের বিশেষ কোন আলোচনা। কুরআন বুঝার জন্য এই অবগতি অনেক কাজে আসবে। ইনশাআল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি তাফসীর গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
আরবী, ফারসী, উর্দু, বাংলা ও বিভিন্ন ভাষায় অনেক তাফসীর গ্রন্থ ইতিপূর্বে প্রকাশ পেয়েছে। যার পর তাফসীর গ্রন্থ লেখার আর তেমন কোন প্রয়োজন নেই বললেই চলে। এর পরেও কেন “তাওযীহুল কুরআন” নামক এই তাফসীর গ্রন্থটি লেখার প্রয়োজন হলো? এর মূল কারণ হলো অনেক তাফসীর গ্রন্থ ইতিপূর্বে প্রকাশ পেলেও দুঃখজনক হলেও সত্য যে, প্রকাশিত এসব তাফসীর গ্রন্থের মধ্যে অনেক তাফসীর গ্রন্থই রয়েছে যা কুরআন ও ছহীহ-যঈফ হাদিছ যাচাই বাছাই ছাড়াই লেখা হয়েছে। প্রায় সব তাফসীর গ্রন্থের মধ্যেই জাল ও যঈফ হাদিছ এবং মিথ্যা বানোওয়াট কাহিনী থেকেই গেছে। এজন্য ছহীহ ও যঈফ যাচাই-বাছাই করা একটা তাফসীর গ্রন্থের একান্ত প্রয়োজন হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ সাধারন মানুষ এখন আর পিছিয়ে নেই, তাদের মধ্যেও কুরআনের অনুবাদ, কুরআনের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ জানার ব্যাপক প্রবণতা সৃষ্টি হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন অনেকেই রয়েছেন যারা প্রশ্ন করে থাকেন যে, কোন তাফসীর গ্রন্থটি কিনলে সবচেয়ে ভাল হবে? তাদের জন্যই শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ রচনা করেছেন “তাওযীহুল কুরআন” নামক এই তাফসীর গ্রন্থটি। এই তাফসীর গ্রন্থটির মাধ্যমে উপকৃত হবে ছাত্র, শিক্ষক, বক্তা এবং সাধারন জনগণসহ সকলেই। ছাত্র-শিক্ষকের জন্য থাকবে শব্দ বিশ্লেষণ, বাক্য বিশ্লেষণ, আয়াতের মাধ্যমে তাফসীর এবং ছহীহ হাদিছের মাধ্যমে তাফসীর। আর সাধারণ জনগণের জন্য থাকবে আয়াতের মাধ্যমে তাফসীর এবং ছহীহ হাদিছের মাধ্যমে তাফসীর। তবে সাধারণ জনগণের মধ্যে যাদের কুরআনিক আরবী গ্রামার নিয়ে জানার আগ্রহ রয়েছে, তারাও এই গ্রন্থের শব্দ বিশ্লেষণ এবং বাক্য বিশ্লেষণ থেকে অনেক উপকৃত হবেন। ইনশাআল্লাহ। এর পাশাপাশি যঈফ হাদিছ সম্পর্কে অবগত হয়ে তা থেকে সতর্ক হওয়ার জন্য এই তাফসীর গ্রন্থটির মধ্যে যঈফ হাদিছের একটা অংশও সংযুক্ত রয়েছে। আর সকলের জন্য রয়েছে মৌলিক লক্ষ্য হিসাবে একটি অবগতি। এই অবগতির মধ্যে রয়েছে কোন শব্দের পরিচয় অথবা আলোচনার মূল অংশ অথবা কোন মুফাসসীরের বিশেষ কোন আলোচনা। কুরআন বুঝার জন্য এই অবগতি অনেক কাজে আসবে। ইনশাআল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি তাফসীর গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
আরবী, ফারসী, উর্দু, বাংলা ও বিভিন্ন ভাষায় অনেক তাফসীর গ্রন্থ ইতিপূর্বে প্রকাশ পেয়েছে। যার পর তাফসীর গ্রন্থ লেখার আর তেমন কোন প্রয়োজন নেই বললেই চলে। এর পরেও কেন “তাওযীহুল কুরআন” নামক এই তাফসীর গ্রন্থটি লেখার প্রয়োজন হলো? এর মূল কারণ হলো অনেক তাফসীর গ্রন্থ ইতিপূর্বে প্রকাশ পেলেও দুঃখজনক হলেও সত্য যে, প্রকাশিত এসব তাফসীর গ্রন্থের মধ্যে অনেক তাফসীর গ্রন্থই রয়েছে যা কুরআন ও ছহীহ-যঈফ হাদিছ যাচাই বাছাই ছাড়াই লেখা হয়েছে। প্রায় সব তাফসীর গ্রন্থের মধ্যেই জাল ও যঈফ হাদিছ এবং মিথ্যা বানোওয়াট কাহিনী থেকেই গেছে। এজন্য ছহীহ ও যঈফ যাচাই-বাছাই করা একটা তাফসীর গ্রন্থের একান্ত প্রয়োজন হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ সাধারন মানুষ এখন আর পিছিয়ে নেই, তাদের মধ্যেও কুরআনের অনুবাদ, কুরআনের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ জানার ব্যাপক প্রবণতা সৃষ্টি হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন অনেকেই রয়েছেন যারা প্রশ্ন করে থাকেন যে, কোন তাফসীর গ্রন্থটি কিনলে সবচেয়ে ভাল হবে? তাদের জন্যই শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ রচনা করেছেন “তাওযীহুল কুরআন” নামক এই তাফসীর গ্রন্থটি। এই তাফসীর গ্রন্থটির মাধ্যমে উপকৃত হবে ছাত্র, শিক্ষক, বক্তা এবং সাধারন জনগণসহ সকলেই। ছাত্র-শিক্ষকের জন্য থাকবে শব্দ বিশ্লেষণ, বাক্য বিশ্লেষণ, আয়াতের মাধ্যমে তাফসীর এবং ছহীহ হাদিছের মাধ্যমে তাফসীর। আর সাধারণ জনগণের জন্য থাকবে আয়াতের মাধ্যমে তাফসীর এবং ছহীহ হাদিছের মাধ্যমে তাফসীর। তবে সাধারণ জনগণের মধ্যে যাদের কুরআনিক আরবী গ্রামার নিয়ে জানার আগ্রহ রয়েছে, তারাও এই গ্রন্থের শব্দ বিশ্লেষণ এবং বাক্য বিশ্লেষণ থেকে অনেক উপকৃত হবেন। ইনশাআল্লাহ। এর পাশাপাশি যঈফ হাদিছ সম্পর্কে অবগত হয়ে তা থেকে সতর্ক হওয়ার জন্য এই তাফসীর গ্রন্থটির মধ্যে যঈফ হাদিছের একটা অংশও সংযুক্ত রয়েছে। আর সকলের জন্য রয়েছে মৌলিক লক্ষ্য হিসাবে একটি অবগতি। এই অবগতির মধ্যে রয়েছে কোন শব্দের পরিচয় অথবা আলোচনার মূল অংশ অথবা কোন মুফাসসীরের বিশেষ কোন আলোচনা। কুরআন বুঝার জন্য এই অবগতি অনেক কাজে আসবে। ইনশাআল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি তাফসীর গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
আমরা মুসলিম তথাপিও আমরা আমাদের আখিরাতকে ভুলে গিয়ে দুনিয়ার মিছে সৌন্দর্যের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে ক্ষতির মধ্যে নিমজ্জিত হয়ে যাচ্ছি। আমরা পাপকে পাপই মনে করি না। জেনে না জেনে ছোট বড় কতই না পাপ করে ফেলছি। এমনকি এমন অনেক পাপই আমরা করছি যে গুলোকে আমরা পাপ বলে মনেই করি না। অর্থাৎ সওয়াবের আশায় বিদআত করে আমরা ক্ষতির মধ্যে নিমজ্জিত হচ্ছি। হাশরের মাঠে দেখা যাবে যেগুলোকে আমরা নেকির কাজ ভেবে করে আসছি সেগুলোই আজ আমাদের জাহান্নামের যাওয়ার কারন হচ্ছে। মূলত এগুলো আমাদের জ্ঞানের অভাবে হয়ে থাকে। এজন্য একজন মুসলিম হিসেবে কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক দ্বীনের সহি জ্ঞান অর্জন করা অপরিহার্য। এই লক্ষ্যেই হাটবাজার৩৬৫.কম আপনাদের কাছে নিয়ে এসেছে শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের লেখা অতীব গুরুত্বপূর্ণ ১৩টি বইয়ের এক্সক্লুসিভ কম্বো প্যাকেজ। প্যাকেজের বিস্তারিত নিচের টেবিলে উল্লেখ করা হলোঃ-
অর্থাৎ ১৩টি বইয়ের সাধারন মূল্যঃ (১৬০+৯০+১৫০+১৫০+১৫০+১৫০+২৫০+২২০+১০০+১৩০+৫০+৭৫+৯০) = ১৭৬৫ টাকা। কিন্তু ১৩টি বইয়ের প্যাকেজ মূল্য মাত্রঃ ১৬০০ টাকা। তার মানে এই প্যাকেজটি কিনলে সেভ হবে ১৬৫ টাকা। আলহামদুলিল্লাহ। যাইহোক, আমরা আশা করি এই বইগুলো অধ্যয়নের মাধ্যমে একজন মানুষ দ্বীনের সঠিক জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে নিজেকে পরিবর্তন করে নিতে পারবে। এজন্য সকলের উচিত বইগুলো নিজের সংগ্রহে রাখা। স্পেশালি যারা সদ্য দ্বীনে ফেরা বা নিজেকে পরিবর্তন করতে চান তাদের জন্য বইগুলো খুবই উপকারী হবে। ইনশাআল্লাহ। সুতরাং অতীব গুরুত্বপূর্ণ এই প্যাকেজটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
হজ্জ এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত যা কষ্টকর দীর্ঘ সফরের মধ্য দিয়ে পালন করতে হয়। হাদিছে এসেছে এই ইবাদত কবুল হলে মানুষ সদ্য ভূমিষ্ঠ শিশুর মতো নিষ্পাপ হয়ে যায়। এই ইবাদতে ফযিলতের বহু কাজ থাকা সত্ত্বেও না জানার কারণে মানুষ সেসব ফযিলত হতে বঞ্চিত হচ্ছে। এমনকি অনেকেই আবার দলীল-প্রমাণহীন জাল-যঈফ হাদিছ মিশ্রিত বই পড়ে সহজেই শিরক-বিদআতে জড়িয়ে পড়ছে। অপরদিকে মানুষ মক্কা-মদীনায় যেতে পারবে, এ কারণে মনের ভিতর প্রচণ্ড আবেগ কাজ করে। মানুষের এই আবেগের সুযোগ নিয়ে বর্তমান বাজারে ব্যবসায়ের উদ্দেশ্যে হজ্জ-উমরা সম্পর্কে লিখিত বহু দলীল-প্রমাণহীন বই দেখা যায়। এসব বই পড়ে হজ্জ-উমরা পালন করলে তা বিশুদ্ধ পদ্ধতিতে আদায় হবে বলে আশা করা যায় না। এরকম একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত মানুষ যেন সঠিক পদ্ধতিতে আদায় করে কাঙ্খিত প্রতিদান লাভ করতে পারে সেই লক্ষ্যেই শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ সম্পূর্ণ কুরআন ও ছহীহ হাদিছের আলোকে রচনা করেছেন “হজ্জ ও উমরা” নামক এই বইটি। বইটি পাঠক সমাজে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
বর্তমান যুগে আমাদের সমাজে অধিকাংশ মুফাসসির ও বক্তা মিথ্যা তাফসীর ও মিথ্যা বক্তব্যের মাধ্যমে জনসাধারণকে আকৃষ্ট করার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। অপরদিকে সরলমনা মুসলমানগণ তাদের মিথ্যা বক্তব্য শ্রবণে বিভ্রান্ত হচ্ছে। ফলে ইসলামের আদি রূপ ক্রমেই তাদের কাছ থেকে চির বিদায় নিচ্ছে। যার ফলে মানুষ সচেতন হলেও দাওয়াত এর মাধ্যমে উপকারী জ্ঞান অর্জন করতে ব্যাহত হচ্ছে। তাই আমাদের জানতে হবে আল্লাহ তাআলা আমাদের কিভাবে দাওয়াত দিতে বলেছেন এবং রাসুল (সঃ) এর দাওয়াত কেমন ছিলো। আর এই লক্ষ্যেই শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ রচনা করেছেন “বক্তা ও শ্রোতার পরিচয়” নামক এই বইটি। বইটিতে লেখক দাওয়াত দেওয়ার পদ্ধতি গুলো কোরআন ও সহীহ হাদিসের আলোকে চমৎকার ভাবে উপস্থাপন করেছেন। সেই সাথে মিথ্যা বক্তব্য দানকারী আলেমদের পরিণতি ও তাদের সহযোগিতাকারী শ্রোতাদের পরিণাম এবং একজন সত্যিকারের বক্তা ও শ্রোতার পরিচয় কেমন হওয়া উচিৎ সে সম্পর্কেও আলোচনা করা হয়েছে। বইটি পাঠক সমাজে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ। ইতিপূর্বেই “আইনে রাসূল (ছাঃ) দো’আ অধ্যায়” বইটি বাংলাদেশের ইসলাম প্রিয় মানুষের কাছে ব্যাপকভাবে গ্রহণযোগ্যতা লাভ করেছে। শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ সাহেবের লেখা বিপুল পরিমানে বিক্রি হওয়া বইগুলোর মধ্যে “আইনে রাসূল (ছাঃ) দো’আ অধ্যায়” বইটি অন্যতম একটি বই। সমাজে যখন জাল এবং বিদআতি দুয়া, দরূদ এবং যিকির আজকারে সয়লাব, ঠিক সেই মুহূর্তে শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ আমাদের মাঝে প্রকাশ করলেন “আইনে রাসূল (ছাঃ) দো’আ অধ্যায়” নামের চমৎকার এই বইটি। বইটিতে উল্লেখিত কিছু বিষয় এবং দুয়া হচ্ছেঃ দো’আর অর্থ; দোআ কবুলের সময় ও স্থান; দো’আ করার আদব ও বৈশিষ্ট্য সকাল-সন্ধ্যায় পঠিতব্য দো’আ সমূহ; শোয়ার দো’আ; পার্শ্ব পরিবর্তনের দো’আ; নিদ্রাবস্থায় ভয় পেয়ে অস্থির হলে দো’আ; নিদ্রাবস্থায় ভাল বা মন্দ স্বপ্ন দেখলে করণীয়; শয্যা ত্যাগের দো’আ সমূহ; মোরগ, গাধা ও কুকুরের ডাক শুনে দোআ; কাপড় পরিধানের দো’আ; নতুন কাপড় পরিধানের দোআ; পায়খানায় প্রবেশের দো’আ; পায়খানা হতে বের হওয়ার দো’আ; ওযূ করার পূর্বের দো’আ; ওযূর পরের দো’আ; বাড়ী থেকে বের হওয়ার দো’আ; মসজিদের দিকে গমনের দো’আ; মসজিদে প্রবেশ করা ও বের হওয়ার দো’আ; আযানের জওয়াব এবং আযান শেষের দো’আ; ইকামতের জবাব; ইমাম ও মুওয়াযযিনের জন্য দো’আ ইত্যাদি ইত্যাদি। এমন আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ দুয়া নিয়ে বইটিতে আলোকপাত করা হয়েছে। প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে এমন একটি বই থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
আলহামদুলিল্লাহ। মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ মেহেরবানীতে ইতিপূর্বেই “আল-কুরআনের ভাষা শিক্ষা” বইটি কুরআন প্রিয় মানুষের কাছে তুমুল জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে সমাজের জেনারেল শিক্ষায় শিক্ষিত শ্রেণীর মানুষ যারা কুরআন তিলাওয়াতের পাশাপাশি পবিত্র কুরআনের অর্থ নিজে নিজেই শিখতে আগ্রহী তারা বইটিকে প্রচণ্ড ভালোবাসের সাথে গ্রহণ করেছেন। বইটি থেকে তারা যে ব্যাপকভাবে উপকৃত হচ্ছেন এমন হাজার হাজার ইতিবাচক মতামত আমরা পেয়ছি। আলহামদুলিল্লাহ। “আল-কুরআনের ভাষা শিক্ষা” বইটি মূলত আল-কুরআনের আলোকে চমৎকার একটি সাজানো গোছানো আরবি ব্যাকরণ বই। বইটি অধ্যয়নের মাধ্যমে সর্বস্তরের মানুষ বিশেষ করে জেনারেল শিক্ষায় শিক্ষিতগণ অত্যন্ত সহজ ভাবে নিজে নিজেই কুরআনিক আরবি ভাষাটি শিখতে সক্ষম হবেন। ইনশাআল্লাহ। বইটিতে বাংলা, ইংরেজি এবং আরবীকে পাশাপাশি রেখে সমন্বয় করা হয়েছে। বইটির আর একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, বইটিতে প্রচুর পরিমাণে উদাহরণ উপস্থাপন করা হয়েছে। আর উদাহরণগুলো উপস্থাপন করার ক্ষেত্রেও আরবীর সাথে সাথে বাংলা এবং ইংরেজি অর্থও সংযুক্ত করা হয়েছে। তাছাড়া বইটিতে যতগুলো উদাহরণ পেশ করা হয়েছে, তার প্রায় ৯৯% উদাহরণ পবিত্র কুরআন আল-কারীম থেকে উপস্থাপন করা হয়েছে। এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ বই লিখে সম্পন্ন করতে লেখকের সময় লেগেছে ৫ থেকে প্রায় সারে ৫ বছর। এছাড়া বইটি নিয়মিত আপডেটও করা হচ্ছে। এরই মাঝে প্রকাশিত হয়েছে বইটির ৩য় সংস্করণ। আলহামদুলিল্লাহ্। এই সংস্করণে বইটিকে সম্পূর্ণ রঙিন এবং A4 সাইজে বড় আকারে ছাপা হয়েছে। বইটি সর্বমোট ৩৭৫ পৃষ্ঠা এবং ১০টি অধ্যায়ে সমাপ্ত হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। বইটির এমআরপি ৮৫০ টাকা এবং খুচরা মূল্য ৬৫০ টাকা। অনেকেই রয়েছেন যারা বইটির একাধিক কপি সংগ্রহ করতে চান, তাদের কথা মাথায় রেখেই হাটবাজার৩৬৫.কম আপনাদের কাছে নিয়ে এসেছে “আল-কুরআনের ভাষা শিক্ষা” একত্রে ৫টি বইয়ের এক্সক্লুসিভ কম্বো প্যাকেজ। প্যাকেজের বিস্তারিত নিচের টেবিলে উল্লেখ করা হলোঃ-
অর্থাৎ ৫টি বইয়ের সাধারন মূল্যঃ ৫×৮৫০=৪২৫০ টাকা। কিন্তু ৫টি বইয়ের প্যাকেজ মূল্য মাত্রঃ ৩০০০ টাকা। আলহামদুলিল্লাহ। তার মানে এই প্যাকেজটি কিনলে সেভ হবে ১২৫০ টাকা। যাইহোক, এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সকল মুসলিম ভাই বোনেরই সংগ্রহে রাখা উচিৎ। বিশেষ করে যারা নিজে নিজেই কুরআনিক আরবী গ্রামার শিখতে চান তাদের জন্য এই বইটি খুবই উপকারী আসবে। ইনশাআল্লাহ। সুতরাং অতীব গুরুত্বপূর্ণ এই প্যাকেজটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন সত্যিকারের একজন ভাষাবিদ, দাঈ ইলাল্লাহ, মুহাদ্দিস, মুফাসসির ও ফকীহ। তিনি ইসলামিক টিভিতে নিয়মিত প্রশ্নোত্তর দিতেন এবং বিভিন্ন সভা-মাহফিলে জীবন জিজ্ঞাসার জবাব দিতেন। তার উত্তরের বৈশিষ্ট্য ছিল এই যে, তিনি সর্বদা কুরআনুল কারীমের আয়াত ও রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর হাদীস দিয়ে উত্তরকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করতেন। তিনি উত্তর দেয়ার ক্ষেত্রে কখনোই কাউকে আক্রমণ করতেন না এবং ইমামগণকে সম্মানের সাথে উল্লেখ করতেন। প্রচলিত দাওয়ার কাজে কর্মরত মানুষদের ভুল ধরার চেয়ে তাদের সংশোধনের চেষ্টা বেশি করতেন। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রেখে যাওয়া প্রশ্নোত্তর, যা এক অমূল্য সম্পদ। এই অমূল্য সম্পদের সংরক্ষণ ও যথাযথ প্রচার ইলম প্রচারেরই নামান্তর। আর “জিজ্ঞাসা ও জবাব” গ্রন্থটি তেমনি একটা সংরক্ষিত গ্রন্থ যাতে রয়েছে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের কাছে জিজ্ঞাসিত জীবনঘনিষ্ঠ বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর। যে প্রশ্নের উত্তরগুলো একজন মুসলিম হিসেবে যেনে রাখা অতীব জরুরী প্রয়োজন। গ্রন্থটি সর্বমোট ৫টি খন্ডে বিভক্ত। ৫ম খন্ড থেকে কয়েকটি প্রশ্ন এখানে উল্লেখ করা হলোঃ-
নং
৫ম খন্ডে উল্লেখিত কিছু প্রশ্ন
১
জান্নাতিরা কি তার পিতামাতা ও পরিবারের জন্য সুপারিশ করতে পারবে?
২
সালাতের মধ্যে রাফউল ইয়াদাইন না করলে কি গুনাহ হবে?
৩
ঘুমের কারণে সালাত ছুটে গেলে কি ঐ সালাত ক্বাযা হিসাবে পড়তে হবে?
৪
সফর অবস্থায় কি অবশ্যই সালাত কসর করতে হবে?
৫
নিজের দেশে চাঁদ দেখে রোযা-ঈদ করবো, নাকি সৌদির সাথে মিল রেখে?
৬
কুরবানি কয় ভাগে দেয়া সুন্নাত?
৭
ঘুষের টাকা দিয়ে হজ্জ করা যাবে কিনা?
৮
দালালির মাধ্যমে ইনকাম করা টাকা কি বৈধ?
৯
হিলা বিয়ে সম্পর্কে শরিয়াতের হুকুম কি?
১০
পর্দার ক্ষেত্রে মহিলাদের হাত ও মুখ ঢাকতে হবে কি?
এমন গুরুত্বপূর্ণ সর্বমোট ১২৩টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর সংরক্ষিত রয়েছে “জিজ্ঞাসা ও জবাব” ৫ম খন্ড গ্রন্থটিতে। এমন মূল্যবান একটি গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। টেবিলে উল্লেখিত প্রশ্নগুলোর উত্তর জানতে এবং সেই সাথে আরও ১২৩টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর জানতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন সত্যিকারের একজন ভাষাবিদ, দাঈ ইলাল্লাহ, মুহাদ্দিস, মুফাসসির ও ফকীহ। তিনি ইসলামিক টিভিতে নিয়মিত প্রশ্নোত্তর দিতেন এবং বিভিন্ন সভা-মাহফিলে জীবন জিজ্ঞাসার জবাব দিতেন। তার উত্তরের বৈশিষ্ট্য ছিল এই যে, তিনি সর্বদা কুরআনুল কারীমের আয়াত ও রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর হাদীস দিয়ে উত্তরকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করতেন। তিনি উত্তর দেয়ার ক্ষেত্রে কখনোই কাউকে আক্রমণ করতেন না এবং ইমামগণকে সম্মানের সাথে উল্লেখ করতেন। প্রচলিত দাওয়ার কাজে কর্মরত মানুষদের ভুল ধরার চেয়ে তাদের সংশোধনের চেষ্টা বেশি করতেন। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রেখে যাওয়া প্রশ্নোত্তর, যা এক অমূল্য সম্পদ। এই অমূল্য সম্পদের সংরক্ষণ ও যথাযথ প্রচার ইলম প্রচারেরই নামান্তর। আর “জিজ্ঞাসা ও জবাব” গ্রন্থটি তেমনি একটা সংরক্ষিত গ্রন্থ যাতে রয়েছে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের কাছে জিজ্ঞাসিত জীবনঘনিষ্ঠ বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর। যে প্রশ্নের উত্তরগুলো একজন মুসলিম হিসেবে যেনে রাখা অতীব জরুরী প্রয়োজন। গ্রন্থটি সর্বমোট ৫টি খন্ডে বিভক্ত। ৪র্থ খন্ড থেকে কয়েকটি প্রশ্ন এখানে উল্লেখ করা হলোঃ-
নং
৪র্থ খন্ডে উল্লেখিত কিছু প্রশ্ন
১
তাকওয়ার লেভেল বাড়ানোর উপায় কি?
২
জামাতবদ্ধ সালাতে পা মেলানোর সঠিক পদ্ধতি কি?
৩
সালাত শেষে ডানে এবং বামে যে সালাম দেই, সেটা কাকে দেই?
৪
পান, জর্দা খাওয়া ইমামের পেছনে নামায পড়া বৈধ হবে কিনা?
৫
টুপি ছাড়া নামায পড়লে নামায হবে কিনা?
৬
সালাতুত তাসবীহ নামে যে নামায আসছে, এটা কি পড়া যাবে?
৭
রোযা রেখে রক্ত দেয়া নেয়া, কিডনি ডায়ালাইসিস করা যাবে কি?
৮
কোন ব্যক্তির উপর হজ্জ ফরয হয়?
৯
নিজের হজ্জ না করে, বদলি হজ্জ করা যাবে কি?
১০
কুরবানির সাথে আকীকাহ দেওয়া যাবে কি?
এমন গুরুত্বপূর্ণ সর্বমোট ১১৬টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর সংরক্ষিত রয়েছে “জিজ্ঞাসা ও জবাব” ৪র্থ খন্ড গ্রন্থটিতে। এমন মূল্যবান একটি গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। টেবিলে উল্লেখিত প্রশ্নগুলোর উত্তর জানতে এবং সেই সাথে আরও ১১৬টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর জানতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন সত্যিকারের একজন ভাষাবিদ, দাঈ ইলাল্লাহ, মুহাদ্দিস, মুফাসসির ও ফকীহ। তিনি ইসলামিক টিভিতে নিয়মিত প্রশ্নোত্তর দিতেন এবং বিভিন্ন সভা-মাহফিলে জীবন জিজ্ঞাসার জবাব দিতেন। তার উত্তরের বৈশিষ্ট্য ছিল এই যে, তিনি সর্বদা কুরআনুল কারীমের আয়াত ও রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর হাদীস দিয়ে উত্তরকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করতেন। তিনি উত্তর দেয়ার ক্ষেত্রে কখনোই কাউকে আক্রমণ করতেন না এবং ইমামগণকে সম্মানের সাথে উল্লেখ করতেন। প্রচলিত দাওয়ার কাজে কর্মরত মানুষদের ভুল ধরার চেয়ে তাদের সংশোধনের চেষ্টা বেশি করতেন। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রেখে যাওয়া প্রশ্নোত্তর, যা এক অমূল্য সম্পদ। এই অমূল্য সম্পদের সংরক্ষণ ও যথাযথ প্রচার ইলম প্রচারেরই নামান্তর। আর “জিজ্ঞাসা ও জবাব” গ্রন্থটি তেমনি একটা সংরক্ষিত গ্রন্থ যাতে রয়েছে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের কাছে জিজ্ঞাসিত জীবনঘনিষ্ঠ বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর। যে প্রশ্নের উত্তরগুলো একজন মুসলিম হিসেবে যেনে রাখা অতীব জরুরী প্রয়োজন। গ্রন্থটি সর্বমোট ৫টি খন্ডে বিভক্ত। ৩য় খন্ড থেকে কয়েকটি প্রশ্ন এখানে উল্লেখ করা হলোঃ-
নং
৩য় খন্ডে উল্লেখিত কিছু প্রশ্ন
১
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কি নূরের তৈরি?
২
আল্লাহ এবং মুহাম্মাদ পাশাপাশি লেখা কি শিরক?
৩
কি কি কারনে ঈমান নষ্ট হয়ে যায়?
৪
কোন অমুসলিমকে কাফির এবং সে দোযখে যাবে, বলা যাবে কিনা?
৫
আশেকে রাসুল কাকে বলে?
৬
হাকীকত, তরীকত এবং মারিফত বলতে কি বুঝায়?
৭
কুলুখ নিয়ে চল্লিশ কদম হাঁটাহাঁটি করার কোন দলীল আছে কিনা?
৮
কুলুখ না করলে নাকি নামায হয় না, এটা কি ঠিক?
৯
হাঁটুর উপর কাপড় উঠে গেলে ওযু ভাঙবে কিনা?
১০
জায়নামাজের দুয়া কখন পড়তে হয়?
এমন গুরুত্বপূর্ণ সর্বমোট ৪৫৯টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর সংরক্ষিত রয়েছে “জিজ্ঞাসা ও জবাব” ৩য় খন্ড গ্রন্থটিতে। এমন মূল্যবান একটি গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। টেবিলে উল্লেখিত প্রশ্নগুলোর উত্তর জানতে এবং সেই সাথে আরও ৪৫৯টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর জানতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন সত্যিকারের একজন ভাষাবিদ, দাঈ ইলাল্লাহ, মুহাদ্দিস, মুফাসসির ও ফকীহ। তিনি ইসলামিক টিভিতে নিয়মিত প্রশ্নোত্তর দিতেন এবং বিভিন্ন সভা-মাহফিলে জীবন জিজ্ঞাসার জবাব দিতেন। তার উত্তরের বৈশিষ্ট্য ছিল এই যে, তিনি সর্বদা কুরআনুল কারীমের আয়াত ও রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর হাদীস দিয়ে উত্তরকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করতেন। তিনি উত্তর দেয়ার ক্ষেত্রে কখনোই কাউকে আক্রমণ করতেন না এবং ইমামগণকে সম্মানের সাথে উল্লেখ করতেন। প্রচলিত দাওয়ার কাজে কর্মরত মানুষদের ভুল ধরার চেয়ে তাদের সংশোধনের চেষ্টা বেশি করতেন। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রেখে যাওয়া প্রশ্নোত্তর, যা এক অমূল্য সম্পদ। এই অমূল্য সম্পদের সংরক্ষণ ও যথাযথ প্রচার ইলম প্রচারেরই নামান্তর। আর “জিজ্ঞাসা ও জবাব” গ্রন্থটি তেমনি একটা সংরক্ষিত গ্রন্থ যাতে রয়েছে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের কাছে জিজ্ঞাসিত জীবনঘনিষ্ঠ বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর। যে প্রশ্নের উত্তরগুলো একজন মুসলিম হিসেবে যেনে রাখা অতীব জরুরী প্রয়োজন। গ্রন্থটি সর্বমোট ৫টি খন্ডে বিভক্ত। ২য় খন্ড থেকে কয়েকটি প্রশ্ন এখানে উল্লেখ করা হলোঃ-
নং
২য় খন্ডে উল্লেখিত কিছু প্রশ্ন
১
রিযক, জন্ম, মৃত্যু এবং বিয়ে এগুলো কি নির্ধারিত থাকে?
২
তাবীয দেওয়াতে কোন পাপ হবে কি না?
৩
মাযারে সিজদা করা জায়েজ আছে কিনা?
৪
পানির ব্যবস্থা থাকলে কুলুখ ব্যাবহার করার প্রয়োজন আছে কি?
৫
ওজু ছাড়া জিকর করলে গুনাহ হবে কি?
৬
নামায না পড়লে কি জান্নাতে যাওয়া সম্ভব?
৭
নামাযের সময় শার্টের হাতা গুটিয়ে রাখা যাবে কিনা?
৮
নামায শেষে হাত তুলে মুনাজাত করা যাবে কিনা?
৯
তাহাজ্জুদের নামাযের দুয়াগুলো বাংলায় বলা যাবে কিনা?
১০
জানাজার নামাযে কি জুতা খুলে দাঁড়াতে হবে, নাকি জুতা পড়ে?
এমন গুরুত্বপূর্ণ সর্বমোট ১৯৩টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর সংরক্ষিত রয়েছে “জিজ্ঞাসা ও জবাব” ২য় খন্ড গ্রন্থটিতে। এমন মূল্যবান একটি গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। টেবিলে উল্লেখিত প্রশ্নগুলোর উত্তর জানতে এবং সেই সাথে আরও ১৯৩টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর জানতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন সত্যিকারের একজন ভাষাবিদ, দাঈ ইলাল্লাহ, মুহাদ্দিস, মুফাসসির ও ফকীহ। তিনি ইসলামিক টিভিতে নিয়মিত প্রশ্নোত্তর দিতেন এবং বিভিন্ন সভা-মাহফিলে জীবন জিজ্ঞাসার জবাব দিতেন। তার উত্তরের বৈশিষ্ট্য ছিল এই যে, তিনি সর্বদা কুরআনুল কারীমের আয়াত ও রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর হাদীস দিয়ে উত্তরকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করতেন। তিনি উত্তর দেয়ার ক্ষেত্রে কখনোই কাউকে আক্রমণ করতেন না এবং ইমামগণকে সম্মানের সাথে উল্লেখ করতেন। প্রচলিত দাওয়ার কাজে কর্মরত মানুষদের ভুল ধরার চেয়ে তাদের সংশোধনের চেষ্টা বেশি করতেন। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রেখে যাওয়া প্রশ্নোত্তর, যা এক অমূল্য সম্পদ। এই অমূল্য সম্পদের সংরক্ষণ ও যথাযথ প্রচার ইলম প্রচারেরই নামান্তর। আর “জিজ্ঞাসা ও জবাব” গ্রন্থটি তেমনি একটা সংরক্ষিত গ্রন্থ যাতে রয়েছে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের কাছে জিজ্ঞাসিত জীবনঘনিষ্ঠ বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর। যে প্রশ্নের উত্তরগুলো একজন মুসলিম হিসেবে যেনে রাখা অতীব জরুরী প্রয়োজন। গ্রন্থটি সর্বমোট ৫টি খন্ডে বিভক্ত। ১ম খন্ড থেকে কয়েকটি প্রশ্ন এখানে উল্লেখ করা হলোঃ-
নং
১ম খন্ডে উল্লেখিত কিছু প্রশ্ন
১
অমুসলিমদের সন্তান, যারা শৈশবে মারা যায়, তারা কি কাফের?
২
এক্সিডেন্টে মৃত্যুবরণ করলে কি শাহাদাতের মৃত্যু হয়, সে কি বিনা হিসাবে জান্নাতে যায়?
৩
হাফহাতা শার্ট বা টিশার্ট পরে কি নামায হবে?
৪
নামাযের সিজদার মধ্যে মাতৃভাষায় দুয়া করা যাবে কি?
৫
মৃত মানুষের পাশে বসে কুরআন তিলাওয়াত করা যাবে কি?
৬
বিয়ের পর নাকফুল, চুড়ি বা গলায় কিছু না পরলে কি গোনাহ হবে?
স্ত্রীর নিসাব পরিমাণ স্বর্ণ থাকলে, সেটার যাকাত কি তার স্বামী আদায় করবে নাকি স্ত্রী নিজেই?
৯
ডিপিএস থাকলে তার উপর যাকাত দিতে হবে কিনা?
১০
ঘুষ দিয়ে চাকরি নিলে, সেই চাকরির ইনকাম হালাল নাকি হারাম?
এমন গুরুত্বপূর্ণ সর্বমোট ৪৩৩টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর সংরক্ষিত রয়েছে “জিজ্ঞাসা ও জবাব” ১ম খন্ড গ্রন্থটিতে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। টেবিলে উল্লেখিত প্রশ্নগুলোর উত্তর জানতে এবং সেই সাথে আরও ৪৩৩টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর জানতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।