আলহামদুলিল্লাহ। মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ মেহেরবানীতে ইতিপূর্বেই “আল-কুরআনের ভাষা শিক্ষা” বইটি কুরআন প্রিয় মানুষের কাছে তুমুল জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে সমাজের জেনারেল শিক্ষায় শিক্ষিত শ্রেণীর মানুষ যারা কুরআন তিলাওয়াতের পাশাপাশি পবিত্র কুরআনের অর্থ নিজে নিজেই শিখতে আগ্রহী তারা বইটিকে প্রচণ্ড ভালোবাসের সাথে গ্রহণ করেছেন। বইটি থেকে তারা যে ব্যাপকভাবে উপকৃত হচ্ছেন এমন হাজার হাজার ইতিবাচক মতামত আমরা পেয়ছি। আলহামদুলিল্লাহ। “আল-কুরআনের ভাষা শিক্ষা” বইটি মূলত আল-কুরআনের আলোকে চমৎকার একটি সাজানো গোছানো আরবি ব্যাকরণ বই। বইটি অধ্যয়নের মাধ্যমে সর্বস্তরের মানুষ বিশেষ করে জেনারেল শিক্ষায় শিক্ষিতগণ অত্যন্ত সহজ ভাবে নিজে নিজেই কুরআনিক আরবি ভাষাটি শিখতে সক্ষম হবেন। ইনশাআল্লাহ। বইটিতে বাংলা, ইংরেজি এবং আরবীকে পাশাপাশি রেখে সমন্বয় করা হয়েছে। বইটির আর একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, বইটিতে প্রচুর পরিমাণে উদাহরণ উপস্থাপন করা হয়েছে। আর উদাহরণগুলো উপস্থাপন করার ক্ষেত্রেও আরবীর সাথে সাথে বাংলা এবং ইংরেজি অর্থও সংযুক্ত করা হয়েছে। তাছাড়া বইটিতে যতগুলো উদাহরণ পেশ করা হয়েছে, তার প্রায় ৯৯% উদাহরণ পবিত্র কুরআন আল-কারীম থেকে উপস্থাপন করা হয়েছে। এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ বই লিখে সম্পন্ন করতে লেখকের সময় লেগেছে ৫ থেকে প্রায় সারে ৫ বছর। এছাড়া বইটি নিয়মিত আপডেটও করা হচ্ছে। এরই মাঝে প্রকাশিত হয়েছে বইটির ৩য় সংস্করণ। আলহামদুলিল্লাহ্। এই সংস্করণে বইটিকে সম্পূর্ণ রঙিন এবং A4 সাইজে বড় আকারে ছাপা হয়েছে। বইটি সর্বমোট ৩৭৫ পৃষ্ঠা এবং ১০টি অধ্যায়ে সমাপ্ত হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
“পড়ো” সিরিজটি অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি সিরিজ। ইতিপূর্বেই সিরিজটি পাঠক মহলে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে। “পড়ো” বইটি কোন তাফসীর গ্রন্থ নয়। আধুনিক যুগের মানুষের জন্য কুরআনের আয়াতগুলোকে বৈজ্ঞানিক এবং যৌক্তিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা এবং সমসাময়িক প্রশ্ন, দ্বন্দ্ব ও ঘটনাগুলোর উপর প্রাসঙ্গিক আলোচনা মাত্র। আমাদের অনেকেরই কুরআন অর্থসহ পড়ার সময় মনে প্রশ্ন আসে, এই আয়াতে আমার শেখার কি আছে? বা এর সাথে আজকের যুগের সম্পর্ক কি? অনেকেই কুরআন পড়ে বুঝতে পারেন না যে কুরআনের আয়াত কীভাবে তার জীবনে কাজে লাগবে, বিশেষ করে আজকের যুগের প্রেক্ষাপটে। আধুনিক মানুষ ইসলামকে নিয়ে যেসব দ্বিধা-দ্বন্দ্বে ভোগেন এবং অমুসলিম মিডিয়ার ব্যাপক অপপ্রভাবের কারণে ইসলামকে মনে-প্রাণে মেনে নিতে পারেন না, তাদের কাছে ইসলামের সঠিক ভাবমূর্তি এবং কুরআনের অসাধারণ বাণী পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে এই “পড়ো” সিরিজটির সূচনা হয়েছে। তবে এটি কোন তাফসীর গ্রন্থ নয়, বরং প্রসিদ্ধ তাফসীরগুলো থেকে উল্লেখযোগ্য এবং আজকের যুগের জন্য প্রাসঙ্গিক আলোচনার একটি সংকলন। এখানে কুরআনের আয়াতের বাণীকে অল্প কথায়, সমসাময়িক জীবন থেকে উদাহরণ দিয়ে, সংশ্লিষ্ট বৈজ্ঞানিক আলোচনাসহ যথাসম্ভব আধুনিক বাংলায় তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে। বইটিতে ব্যক্তিগত মতামত দেওয়া থেকে যথাসাধ্য দূরে থাকার চেষ্টা করা হয়েছে। কুরআনের আয়াতের অনুবাদগুলো একাধিক প্রসিদ্ধ অনুবাদ, তাফসীর এবং কুরআনের উপর বিভিন্ন আলীমের লেকচার থেকে নেওয়া হয়েছে। বৈজ্ঞানিক, নৃতাত্ত্বিক তথ্যগুলো যেখান থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে, তার যথাযথ উৎস যথেষ্ট যাচাই করেই নেওয়া হয়েছে। আশা করা যায় সমকালীন মানুষেরা তাদের জীবনের সাথে কুরআনকে মেলাতে পারবেন। আমরা যারা পবিত্র কুর’আনকে সহজে বুঝতে চাই, জানতে চাই, তাদের জন্য “পড়ো” বইটি নিঃসন্দেহে অনন্য একটি বই। তবে মনে রাখতে হবে, কুরআনের আয়াতগুলোর সরাসরি বাংলা অনুবাদ পড়ে আয়াতের মর্ম খুব কমই বোঝা যায়; কারণ, আরবী থেকে বাংলা অনুবাদ করার সময় অনেক আরবী শব্দের প্রকৃত অর্থ, অর্থের ব্যাপকতা এবং প্রেক্ষাপট হারিয়ে যায়। তাই কুরআনকে সত্যিকারভাবে চিনতে আরবী শেখার কোন বিকল্প নেই। যাহোক, “পড়ো” বইটির উপস্থাপনা প্রাণবন্ত, হৃদয়গ্রাহী। জীবনঘনিষ্ঠ পারিবারিক সামাজিক বিষয়গুলোর সুন্দর উপস্থাপনার মাধ্যমে বহু প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে এতে। যেন মনে হবে এটাই তো আমরা জানতে চেয়েছিলাম। বহু গ্রন্থ মন্থন, প্রচুর পড়াশোনা এবং জীবনের বাস্তব পরিক্রমায় লব্ধ তথ্য-উপাত্ত সমৃদ্ধ করে বইটিকে সাজানো হয়েছে। পাঠক বইটি থেকে খুঁজে পাবেন অনাবিল প্রশান্তির এক ঝরনাধারা। ইতিপূর্বেই “পড়ো” সিরিজের ৪টি খন্ড প্রকাশিত হয়েছে। পাঠকদের সুবিধার্থে এবং সুলভ মূল্যে যেন বইগুলো সংগ্রহ করা যায়, সে লক্ষ্যেই হাটবাজার৩৬৫.কম আপনাদের কাছে নিয়ে এসেছে “পড়ো” সিরিজের (১ম থেকে ৪র্থ খন্ড পর্যন্ত সকল খণ্ডের) এক্সক্লুসিভ এই কম্বো প্যাকেজটি। প্যাকেজের বিস্তারিত নিচের টেবিলে উল্লেখ করা হলোঃ-
অর্থাৎ ৪টি বইয়ের সাধারন মূল্যঃ (৩০৫+২৮০+২৮০+২৬৮) = ১১৩৩ টাকা। কিন্তু ৪টি বইয়ের প্যাকেজ মূল্য মাত্রঃ ৮০০ টাকা। তার মানে এই প্যাকেজটি কিনলে সেভ হবে ৩৩৩ টাকা। আলহামদুলিল্লাহ। যাইহোক, আমরা আশা করি এই বইগুলো অধ্যয়নের মাধ্যমে একজন মুসলিম এবিষয়ের উপর সঠিক জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন। এজন্য সকলের উচিত বইগুলো নিজের সংগ্রহে রাখা। স্পেশালি যারা সদ্য দ্বীনে ফেরা তাদের জন্য বইগুলো খুবই উপকারী হবে। ইনশাআল্লাহ। সুতরাং অতীব গুরুত্বপূর্ণ এই প্যাকেজটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
“পড়ো” অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি সিরিজ। ইতিপূর্বেই এই সিরিজটি পাঠক মহলে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে। এবার প্রকাশিত হলো এই সিরিজের ৪র্থ খন্ড “পড়ো-৪”। আগের খণ্ডগুলো যারা পড়েছেন, তাদের জন্য ৪র্থ খণ্ড আরও চমৎকার হবে। মূলত “পড়ো” বইটি কোন তাফসীর গ্রন্থ নয়। আধুনিক যুগের মানুষের জন্য কুরআনের আয়াতগুলোকে বৈজ্ঞানিক এবং যৌক্তিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা এবং সমসাময়িক প্রশ্ন, দ্বন্দ্ব ও ঘটনাগুলোর উপর প্রাসঙ্গিক আলোচনা মাত্র। আমাদের অনেকেরই কুরআন অর্থসহ পড়ার সময় মনে প্রশ্ন আসে, এই আয়াতে আমার শেখার কি আছে? বা এর সাথে আজকের যুগের সম্পর্ক কি? অনেকেই কুরআন পড়ে বুঝতে পারেন না যে কুরআনের আয়াত কীভাবে তার জীবনে কাজে লাগবে, বিশেষ করে আজকের যুগের প্রেক্ষাপটে। আধুনিক মানুষ ইসলামকে নিয়ে যেসব দ্বিধা-দ্বন্দ্বে ভোগেন এবং অমুসলিম মিডিয়ার ব্যাপক অপপ্রভাবের কারণে ইসলামকে মনে-প্রাণে মেনে নিতে পারেন না, তাদের কাছে ইসলামের সঠিক ভাবমূর্তি এবং কুরআনের অসাধারণ বাণী পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে এ লেখাগুলোর সূচনা। এটি কোন তাফসীর গ্রন্থ নয়, বরং প্রসিদ্ধ তাফসীরগুলো থেকে উল্লেখযোগ্য এবং আজকের যুগের জন্য প্রাসঙ্গিক আলোচনার সংকলন। এখানে কুরআনের আয়াতের বাণীকে অল্প কথায়, সমসাময়িক জীবন থেকে উদাহরণ দিয়ে, সংশ্লিষ্ট বৈজ্ঞানিক আলোচনাসহ যথাসম্ভব আধুনিক বাংলায় তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে। বইটিতে ব্যক্তিগত মতামত দেওয়া থেকে যথাসাধ্য দূরে থাকার চেষ্টা করা হয়েছে। কুরআনের আয়াতের অনুবাদগুলো একাধিক প্রসিদ্ধ অনুবাদ, তাফসীর এবং কুরআনের উপর বিভিন্ন আলীমের লেকচার থেকে নেওয়া হয়েছে। বৈজ্ঞানিক, নৃতাত্ত্বিক তথ্যগুলো যেখান থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে, তার যথাযথ উৎস যথেষ্ট যাচাই করেই নেওয়া হয়েছে। আশা করা যায় সমকালীন মানুষেরা তাদের জীবনের সাথে কুরআনকে মেলাতে পারবেন। আমরা যারা পবিত্র কুর’আনকে সহজে বুঝতে চাই, জানতে চাই, তাদের জন্য “পড়ো” বইটি নিঃসন্দেহে অনন্য একটি বই। তবে মনে রাখতে হবে, কুরআনের আয়াতগুলোর সরাসরি বাংলা অনুবাদ পড়ে আয়াতের মর্ম খুব কমই বোঝা যায়; কারণ, আরবী থেকে বাংলা অনুবাদ করার সময় অনেক আরবী শব্দের প্রকৃত অর্থ, অর্থের ব্যাপকতা এবং প্রেক্ষাপট হারিয়ে যায়। তাই কুরআনকে সত্যিকারভাবে চিনতে আরবী শেখার কোন বিকল্প নেই। যাহোক, “পড়ো” বইটির উপস্থাপনা প্রাণবন্ত, হৃদয়গ্রাহী। জীবনঘনিষ্ঠ পারিবারিক সামাজিক বিষয়গুলোর সুন্দর উপস্থাপনার মাধ্যমে বহু প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে এতে। যেন মনে হবে এটাই তো আমরা জানতে চেয়েছিলাম। বহু গ্রন্থ মন্থন, প্রচুর পড়াশোনা এবং জীবনের বাস্তব পরিক্রমায় লব্ধ তথ্য-উপাত্ত সমৃদ্ধ করে বইটিকে সাজানো হয়েছে। পাঠক বইটি থেকে খুঁজে পাবেন অনাবিল প্রশান্তির এক ঝরনাধারা। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
ইতিপূর্বেই “পড়ো” সিরিজের “পড়ো-১” এবং “পড়ো-২” পাঠক মহলে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে। এবার প্রকাশিত হলো এই সিরিজের ৩য় খন্ড “পড়ো-৩”। আগের খণ্ডগুলো যারা পড়েছেন, তাদের জন্য ৩য় খণ্ড আরও চমৎকার হবে। “পড়ো” বইটি কোন তাফসীর গ্রন্থ নয়। আধুনিক যুগের মানুষের জন্য কুরআনের আয়াতগুলোকে বৈজ্ঞানিক এবং যৌক্তিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা এবং সমসাময়িক প্রশ্ন, দ্বন্দ্ব ও ঘটনাগুলোর উপর প্রাসঙ্গিক আলোচনা মাত্র। আমাদের অনেকেরই কুরআন অর্থসহ পড়ার সময় মনে প্রশ্ন আসে, এই আয়াতে আমার শেখার কি আছে? বা এর সাথে আজকের যুগের সম্পর্ক কি? অনেকেই কুরআন পড়ে বুঝতে পারেন না যে কুরআনের আয়াত কীভাবে তার জীবনে কাজে লাগবে, বিশেষ করে আজকের যুগের প্রেক্ষাপটে। আধুনিক মানুষ ইসলামকে নিয়ে যেসব দ্বিধা-দ্বন্দ্বে ভোগেন এবং অমুসলিম মিডিয়ার ব্যাপক অপপ্রভাবের কারণে ইসলামকে মনে-প্রাণে মেনে নিতে পারেন না, তাদের কাছে ইসলামের সঠিক ভাবমূর্তি এবং কুরআনের অসাধারণ বাণী পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে এ লেখাগুলোর সূচনা। এটি কোন তাফসীর গ্রন্থ নয়, বরং প্রসিদ্ধ তাফসীরগুলো থেকে উল্লেখযোগ্য এবং আজকের যুগের জন্য প্রাসঙ্গিক আলোচনার সংকলন। এখানে কুরআনের আয়াতের বাণীকে অল্প কথায়, সমসাময়িক জীবন থেকে উদাহরণ দিয়ে, সংশ্লিষ্ট বৈজ্ঞানিক আলোচনাসহ যথাসম্ভব আধুনিক বাংলায় তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে। বইটিতে ব্যক্তিগত মতামত দেওয়া থেকে যথাসাধ্য দূরে থাকার চেষ্টা করা হয়েছে। কুরআনের আয়াতের অনুবাদগুলো একাধিক প্রসিদ্ধ অনুবাদ, তাফসীর এবং কুরআনের উপর বিভিন্ন আলীমের লেকচার থেকে নেওয়া হয়েছে। বৈজ্ঞানিক, নৃতাত্ত্বিক তথ্যগুলো যেখান থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে, তার যথাযথ উৎস যথেষ্ট যাচাই করেই নেওয়া হয়েছে। আশা করা যায় সমকালীন মানুষেরা তাদের জীবনের সাথে কুরআনকে মেলাতে পারবেন। আমরা যারা পবিত্র কুর’আনকে সহজে বুঝতে চাই, জানতে চাই, তাদের জন্য “পড়ো” বইটি নিঃসন্দেহে অনন্য একটি বই। তবে মনে রাখতে হবে, কুরআনের আয়াতগুলোর সরাসরি বাংলা অনুবাদ পড়ে আয়াতের মর্ম খুব কমই বোঝা যায়; কারণ, আরবী থেকে বাংলা অনুবাদ করার সময় অনেক আরবী শব্দের প্রকৃত অর্থ, অর্থের ব্যাপকতা এবং প্রেক্ষাপট হারিয়ে যায়। তাই কুরআনকে সত্যিকারভাবে চিনতে আরবী শেখার কোন বিকল্প নেই। যাহোক, “পড়ো” বইটির উপস্থাপনা প্রাণবন্ত, হৃদয়গ্রাহী। জীবনঘনিষ্ঠ পারিবারিক সামাজিক বিষয়গুলোর সুন্দর উপস্থাপনার মাধ্যমে বহু প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে এতে। যেন মনে হবে এটাই তো আমরা জানতে চেয়েছিলাম। বহু গ্রন্থ মন্থন, প্রচুর পড়াশোনা এবং জীবনের বাস্তব পরিক্রমায় লব্ধ তথ্য-উপাত্ত সমৃদ্ধ করে বইটিকে সাজানো হয়েছে। পাঠক বইটি থেকে খুঁজে পাবেন অনাবিল প্রশান্তির এক ঝরনাধারা। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
“পড়ো” সিরিজের প্রথম খন্ড যারা পড়েছেন, তাদের জন্য ২য় খণ্ড আরও চমৎকার হবে। “পড়ো” বইটি কোন তাফসীর গ্রন্থ নয়। আধুনিক যুগের মানুষের জন্য কুরআনের আয়াতগুলোকে বৈজ্ঞানিক এবং যৌক্তিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা এবং সমসাময়িক প্রশ্ন, দ্বন্দ্ব ও ঘটনাগুলোর উপর প্রাসঙ্গিক আলোচনা মাত্র। আমাদের অনেকেরই কুরআন অর্থসহ পড়ার সময় মনে প্রশ্ন আসে, এই আয়াতে আমার শেখার কি আছে? বা এর সাথে আজকের যুগের সম্পর্ক কি? অনেকেই কুরআন পড়ে বুঝতে পারেন না যে কুরআনের আয়াত কীভাবে তার জীবনে কাজে লাগবে, বিশেষ করে আজকের যুগের প্রেক্ষাপটে। আধুনিক মানুষ ইসলামকে নিয়ে যেসব দ্বিধা-দ্বন্দ্বে ভোগেন এবং অমুসলিম মিডিয়ার ব্যাপক অপপ্রভাবের কারণে ইসলামকে মনে-প্রাণে মেনে নিতে পারেন না, তাদের কাছে ইসলামের সঠিক ভাবমূর্তি এবং কুরআনের অসাধারণ বাণী পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে এ লেখাগুলোর সূচনা। এটি কোন তাফসীর গ্রন্থ নয়, বরং প্রসিদ্ধ তাফসীরগুলো থেকে উল্লেখযোগ্য এবং আজকের যুগের জন্য প্রাসঙ্গিক আলোচনার সংকলন। এখানে কুরআনের আয়াতের বাণীকে অল্প কথায়, সমসাময়িক জীবন থেকে উদাহরণ দিয়ে, সংশ্লিষ্ট বৈজ্ঞানিক আলোচনাসহ যথাসম্ভব আধুনিক বাংলায় তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে। বইটিতে ব্যক্তিগত মতামত দেওয়া থেকে যথাসাধ্য দূরে থাকার চেষ্টা করা হয়েছে। কুরআনের আয়াতের অনুবাদগুলো একাধিক প্রসিদ্ধ অনুবাদ, তাফসীর এবং কুরআনের উপর বিভিন্ন আলীমের লেকচার থেকে নেওয়া হয়েছে। বৈজ্ঞানিক, নৃতাত্ত্বিক তথ্যগুলো যেখান থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে, তার যথাযথ উৎস যথেষ্ট যাচাই করেই নেওয়া হয়েছে। আশা করা যায় সমকালীন মানুষেরা তাদের জীবনের সাথে কুরআনকে মেলাতে পারবেন। আমরা যারা পবিত্র কুর’আনকে সহজে বুঝতে চাই, জানতে চাই, তাদের জন্য “পড়ো” বইটি নিঃসন্দেহে অনন্য একটি বই। তবে মনে রাখতে হবে, কুরআনের আয়াতগুলোর সরাসরি বাংলা অনুবাদ পড়ে আয়াতের মর্ম খুব কমই বোঝা যায়; কারণ, আরবী থেকে বাংলা অনুবাদ করার সময় অনেক আরবী শব্দের প্রকৃত অর্থ, অর্থের ব্যাপকতা এবং প্রেক্ষাপট হারিয়ে যায়। তাই কুরআনকে সত্যিকারভাবে চিনতে আরবী শেখার কোন বিকল্প নেই। যাহোক, “পড়ো” বইটির উপস্থাপনা প্রাণবন্ত, হৃদয়গ্রাহী। জীবনঘনিষ্ঠ পারিবারিক সামাজিক বিষয়গুলোর সুন্দর উপস্থাপনার মাধ্যমে বহু প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে এতে। যেন মনে হবে এটাই তো আমরা জানতে চেয়েছিলাম। বহু গ্রন্থ মন্থন, প্রচুর পড়াশোনা এবং জীবনের বাস্তব পরিক্রমায় লব্ধ তথ্য-উপাত্ত সমৃদ্ধ করে বইটিকে সাজানো হয়েছে। পাঠক বইটি থেকে খুঁজে পাবেন অনাবিল প্রশান্তির এক ঝরনাধারা। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
“পড়ো” বইটি কোন তাফসীর গ্রন্থ নয়। আধুনিক যুগের মানুষের জন্য কুরআনের আয়াতগুলোকে বৈজ্ঞানিক এবং যৌক্তিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা এবং সমসাময়িক প্রশ্ন, দ্বন্দ্ব ও ঘটনাগুলোর উপর প্রাসঙ্গিক আলোচনা মাত্র। আমাদের অনেকেরই কুরআন অর্থসহ পড়ার সময় মনে প্রশ্ন আসে, এই আয়াতে আমার শেখার কি আছে? বা এর সাথে আজকের যুগের সম্পর্ক কি? অনেকেই কুরআন পড়ে বুঝতে পারেন না যে কুরআনের আয়াত কীভাবে তার জীবনে কাজে লাগবে, বিশেষ করে আজকের যুগের প্রেক্ষাপটে। আধুনিক মানুষ ইসলামকে নিয়ে যেসব দ্বিধা-দ্বন্দ্বে ভোগেন এবং অমুসলিম মিডিয়ার ব্যাপক অপপ্রভাবের কারণে ইসলামকে মনে-প্রাণে মেনে নিতে পারেন না, তাদের কাছে ইসলামের সঠিক ভাবমূর্তি এবং কুরআনের অসাধারণ বাণী পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে এ লেখাগুলোর সূচনা। এটি কোন তাফসীর গ্রন্থ নয়, বরং প্রসিদ্ধ তাফসীরগুলো থেকে উল্লেখযোগ্য এবং আজকের যুগের জন্য প্রাসঙ্গিক আলোচনার সংকলন। এখানে কুরআনের আয়াতের বাণীকে অল্প কথায়, সমসাময়িক জীবন থেকে উদাহরণ দিয়ে, সংশ্লিষ্ট বৈজ্ঞানিক আলোচনাসহ যথাসম্ভব আধুনিক বাংলায় তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে। বইটিতে ব্যক্তিগত মতামত দেওয়া থেকে যথাসাধ্য দূরে থাকার চেষ্টা করা হয়েছে। কুরআনের আয়াতের অনুবাদগুলো একাধিক প্রসিদ্ধ অনুবাদ, তাফসীর এবং কুরআনের উপর বিভিন্ন আলীমের লেকচার থেকে নেওয়া হয়েছে। বৈজ্ঞানিক, নৃতাত্ত্বিক তথ্যগুলো যেখান থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে, তার যথাযথ উৎস যথেষ্ট যাচাই করেই নেওয়া হয়েছে। আশা করা যায় সমকালীন মানুষেরা তাদের জীবনের সাথে কুরআনকে মেলাতে পারবেন। আমরা যারা পবিত্র কুর’আনকে সহজে বুঝতে চাই, জানতে চাই, তাদের জন্য “পড়ো” বইটি নিঃসন্দেহে অনন্য একটি বই। তবে মনে রাখতে হবে, কুরআনের আয়াতগুলোর সরাসরি বাংলা অনুবাদ পড়ে আয়াতের মর্ম খুব কমই বোঝা যায়; কারণ, আরবী থেকে বাংলা অনুবাদ করার সময় অনেক আরবী শব্দের প্রকৃত অর্থ, অর্থের ব্যাপকতা এবং প্রেক্ষাপট হারিয়ে যায়। তাই কুরআনকে সত্যিকারভাবে চিনতে আরবী শেখার কোন বিকল্প নেই। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ। মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ মেহেরবানীতে ইতিপূর্বেই “আল-কুরআনের ভাষা শিক্ষা” বইটি কুরআন প্রিয় মানুষের কাছে তুমুল জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে সমাজের জেনারেল শিক্ষায় শিক্ষিত শ্রেণীর মানুষ যারা কুরআন তিলাওয়াতের পাশাপাশি পবিত্র কুরআনের অর্থ নিজে নিজেই শিখতে আগ্রহী তারা বইটিকে প্রচণ্ড ভালোবাসের সাথে গ্রহণ করেছেন। বইটি থেকে তারা যে ব্যাপকভাবে উপকৃত হচ্ছেন এমন হাজার হাজার ইতিবাচক মতামত আমরা পেয়ছি। আলহামদুলিল্লাহ। “আল-কুরআনের ভাষা শিক্ষা” বইটি মূলত আল-কুরআনের আলোকে চমৎকার একটি সাজানো গোছানো আরবি ব্যাকরণ বই। বইটি অধ্যয়নের মাধ্যমে সর্বস্তরের মানুষ বিশেষ করে জেনারেল শিক্ষায় শিক্ষিতগণ অত্যন্ত সহজ ভাবে নিজে নিজেই কুরআনিক আরবি ভাষাটি শিখতে সক্ষম হবেন। ইনশাআল্লাহ। বইটিতে বাংলা, ইংরেজি এবং আরবীকে পাশাপাশি রেখে সমন্বয় করা হয়েছে। বইটির আর একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, বইটিতে প্রচুর পরিমাণে উদাহরণ উপস্থাপন করা হয়েছে। আর উদাহরণগুলো উপস্থাপন করার ক্ষেত্রেও আরবীর সাথে সাথে বাংলা এবং ইংরেজি অর্থও সংযুক্ত করা হয়েছে। তাছাড়া বইটিতে যতগুলো উদাহরণ পেশ করা হয়েছে, তার প্রায় ৯৯% উদাহরণ পবিত্র কুরআন আল-কারীম থেকে উপস্থাপন করা হয়েছে। এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ বই লিখে সম্পন্ন করতে লেখকের সময় লেগেছে ৫ থেকে প্রায় সারে ৫ বছর। এছাড়া বইটি নিয়মিত আপডেটও করা হচ্ছে। এরই মাঝে প্রকাশিত হয়েছে বইটির ৩য় সংস্করণ। আলহামদুলিল্লাহ্। এই সংস্করণে বইটিকে সম্পূর্ণ রঙিন এবং A4 সাইজে বড় আকারে ছাপা হয়েছে। বইটি সর্বমোট ৩৭৫ পৃষ্ঠা এবং ১০টি অধ্যায়ে সমাপ্ত হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। বইটির এমআরপি ৮৫০ টাকা এবং খুচরা মূল্য ৬৫০ টাকা। অনেকেই রয়েছেন যারা বইটির একাধিক কপি সংগ্রহ করতে চান, তাদের কথা মাথায় রেখেই হাটবাজার৩৬৫.কম আপনাদের কাছে নিয়ে এসেছে “আল-কুরআনের ভাষা শিক্ষা” একত্রে ৫টি বইয়ের এক্সক্লুসিভ কম্বো প্যাকেজ। প্যাকেজের বিস্তারিত নিচের টেবিলে উল্লেখ করা হলোঃ-
অর্থাৎ ৫টি বইয়ের সাধারন মূল্যঃ ৫×৮৫০=৪২৫০ টাকা। কিন্তু ৫টি বইয়ের প্যাকেজ মূল্য মাত্রঃ ৩০০০ টাকা। আলহামদুলিল্লাহ। তার মানে এই প্যাকেজটি কিনলে সেভ হবে ১২৫০ টাকা। যাইহোক, এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সকল মুসলিম ভাই বোনেরই সংগ্রহে রাখা উচিৎ। বিশেষ করে যারা নিজে নিজেই কুরআনিক আরবী গ্রামার শিখতে চান তাদের জন্য এই বইটি খুবই উপকারী আসবে। ইনশাআল্লাহ। সুতরাং অতীব গুরুত্বপূর্ণ এই প্যাকেজটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
শাইখ আলী জাবির আল ফাইফী রচিত “তিনিই আমার প্রাণের নবি (সা.)” বইটির পরতে পরতে পাঠক নবীজিকে নতুন ভাবে চিনবেন। দেখবেন, তিনি এসেছেন মহানুভুবতা, ভালোবাসা আর বিশ্বস্ততার প্রতীক হয়ে। জানবেন, তার শুভামন ঘটেছে মহান রবের পক্ষ থেকে এক আলো-ঝলমলে বার্তা নিয়ে, যে আলোয় ভেসে যায় সমস্ত অনাচার, মুছে যায় সব মিথ্যে উপাস্যের ঠুনকো অস্তিত্ব। তিনি জানেন ভালোবাসা ছড়িয়ে দিতে। তিনি জানেন সকলের মাঝে ভালোবাসার বীজ বুনে দিতে। বইটির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত নবী (সা.) ও তার সাহাবিদের জীবন থেকে নেওয়া কাহিনী নিয়ে লেখা। বইটিতে রয়েছে মহানবী (সা.) আমদের পথপ্রদর্শক ও সারাধণ মানুষ থেকে মহান মানুষ হয়ে উঠার গল্প। কিভাবে তার সাহাবিদের ইসলামের পথে আটুট থাকতে হয়ে তা শিখিয়েছেন৷ তার গুণাবলি সাহাবিদের মাঝে কিভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন তা বর্ণনা করা হয়েছে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
অন্তর কাঁপানোর মত বই এটি। বইটির নাম “কে উনি?” অবশ্য ওখানে প্রশ্নবোধক চিহ্নের মাঝে আরবি “م (মীম)” হরফটির ব্যাবহার করা হয়েছে। আর “মীম” দিয়ে সায়্যিদিনা মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নামকে ইঙ্গিত করা হয়েছে। অর্থাৎ কে উনি মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। মানে পুরো বইটি ওনার পরিচয়, কে উনি সেই সম্পর্কেই লেখা। বইটি গল্পের মতো করে লেখা হয়েছে। তবে, বইটিতে ইতিহাস থেকে উল্লেখিত প্রতিটি ঘটনাই সম্পূর্ণ বাস্তব ও সত্য। তবে মূল গল্পে বর্ণিত নাম এবং চরিত্রগুলো পুরোপুরি বাস্তব নয়, আবার সম্পূর্ণ অবাস্তবও নয়। হৃদয় কুমার নামের এক অনুসন্ধিৎসু অমুসলিম ছেলে সত্যকে খুঁজে বেড়াচ্ছে, সত্যকে জানার চেষ্টা করছে। আর নিজের মধ্যেই নিজের মনের দুই প্রান্তকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে যুক্তি পাল্টা যুক্তি দিয়ে নিজের সাথে এক তর্কযুদ্ধে লড়াই করছে। নিজের সাথে নিজের সেই যুদ্ধের বিষয়গুলো আবার বিস্তারিত নোট করে রাখছে। আর তাকে সাহায্য করছে একজন ভাই। হৃদয় কুমার ইতোমধ্যে স্রষ্টার অস্তিত্বের এবং একত্বের বিষয়ে পড়াশোনা করে সিদ্ধান্তে পৌঁছে গিয়েছে। এখন তার মাথায় স্রষ্টার দেখানো পথ কোনটা, সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে ব্যস্ত এবং এই উত্তর খুঁজতে গিয়ে মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পথ সম্পর্কে জানতে চেষ্টা করছে। তার আগে মুহাম্মদ লোকটিকে নিয়ে পড়াশোনা করছে এবং ওনার পরিচয়, ওনি আসলেই সত্য নবী ছিলেন কিনা, সেটার উত্তর খুজতেছে। শেষ পর্যন্ত উত্তর পেয়েও যায়, খুব ভালো করেই শক্ত প্রমাণাদি সহ উত্তর পেয়ে সত্যের সিদ্ধান্তে পৌঁছায়। বইটি পড়ে পাঠক-পাঠিকা গালে হাত দিয়ে ভাবনার অতলে তলিয়ে যাবে। নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবনির পাতায় পাতায়, কুরআনের পরতে পরতে তাঁর নবুওয়াতের সত্যতা দেখে নিতে, ভেবে বের করে শেখার চেষ্টা করবে নিজে নিজে। উনাকে অস্বীকার করার আর কোনো ভিত্তিই খুঁজে পাবে না নিজের ভিতরে। মুখে অস্বীকার করলেও, ভেতর থেকে ঠিকই জেনে যাবে, উনি নবী, সত্য নবী। বইটি সহজ ভঙ্গিমায়, সহজ আবেদন এর মাধ্যমে লেখা হয়েছে। বইটি পড়ার সময় মনে হবে নিজের খুব আপন কেউ, বিশাল এক আগুনের কুন্ডলী থেকে বাঁচানোর জন্য আপ্রাণ আবেদন জানাচ্ছে, হৃদয়কে নিংড়ে আমাকে বাঁচানোর জন্য আকুতি মিনতি করছে। দাওয়াহ এর উদ্দেশ্যে লেখা বইয়ে এমন আবেদন খুব প্রয়োজন, যেহেতু অমুসলিম ভাইদেরও জন্যও বইটি। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
জ্ঞানের পরিধি বৃদ্ধি করার জন্য হামিদা মুবাশ্বেরার রচিত “শিকড়ের সন্ধানে” বইটি সত্যিই অসাধারণ একটি বই। এটি কেবল স্রেফ একটা বই নয়, বরং কুরআনীয় ঘটনাগুলোর একটি নির্মোহ বিশ্লেষণ। বইটিতে কুরআনে বিবৃত বনি ইসরাইলের ঘটনাগুলো পর্যায়ক্রমে তুলে ধরা হয়েছে। দেখানো হয়েছে– একটি উম্মাহ থেকে কীভাবে ইহুদি, খ্রিষ্টান ও মুসলিম —এই তিনটি জাতির উদ্ভব হয়েছে। বইটির পাতায় পাতায় রয়েছে প্রচুর শিক্ষনীয় বিষয়। ইহুদি, খ্রিষ্টানদের সাথে আমাদের ধর্মীয় বিশ্বাস ও জীবনাচারের পার্থক্যটা কোথায় তা তুলে ধরা হয়েছে। পাশাপাশি তাদের বিভিন্ন বিকৃত আকিদাকে রদ করে বিশুদ্ধ ইসলামি আকিদার শ্রেষ্ঠত্বও তুলে ধরা হয়েছে। বইটি আমাদেরকে নিয়ে গেছে অতীতে —একেবারে গোড়ায়, যেখান থেকে আমাদের আত্মপরিচিতির শুরু। কত হাওয়া বদল করে, কত বাঁক পেরিয়ে, কত সময় পার করে আমরা আমাদের শেষ পরিচয়, ‘মুসলমান’ —এ এসে ঠেকেছি। সেই মহাযাত্রার রহস্যপানে লেখিকা পাঠকদেরকে ভ্রমণ করিয়েছেন। বইটি কুরআনের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক গড়ে তুলতে সাহায্য করবে। সেই সাথে কেবল জ্ঞানের পরিধিকেই সমৃদ্ধ করবে না বরং পাশাপাশি ঈমানের স্তর বৃদ্ধিতেও সাহায্য করবে। ইনশাআল্লাহ। সাবলীল ভাষা এবং নান্দনিক উপস্থাপনায় মুখর হয়ে উঠেছে বইটি। প্রচুর তথ্যসমৃদ্ধ একটি বই। ইলম অন্বেষণকারী প্রত্যেক পাঠকের একবার হলেও বইটি পড়া উচিত। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
উপহার! শব্দটা শুনতেই একটা ভাল লাগা কাজ করে। আর সেই উপহার যদি হয় আরশের অধিপতির দেয়া, তবে সেই অনুভূতি কেমন হতে পারে- তা বলার অপেক্ষা রাখে না। মহান রব আমাদের জন্য জিলহজের এই ১০টি দিনকে উপহার হিসেবে প্রস্তুত করে রেখেছেন। আর এই ১০টি দিনে কিভাবে আমরা সাফল্য অর্জন করতে পারি, তা নিয়েই ড. খালিদ আবু শাদি রচনা করেছেন “জিলহজের উপহার” নামক এই বইটি। বইটিতে জিলহজ মাসের ফজিলত, গুরুত্ব ও মাহাত্ন্য সম্পর্কে অত্যন্ত হৃদয়গ্রাহী ভাষায় তুলে ধরা হয়েছে। পাশাপাশি গুনাহগার হৃদয়কে আমলের প্রতি আগ্রহী করারও চেষ্টা করা হয়েছে। জিলহজের শ্রেষ্ঠ দিনগুলোর কর্ম পরিকল্পনাকে ৪টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। প্রতিটি আমলের জন্য নিয়ত ও ইবাদতের মান কেমন হওয়া উচিত সে সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। প্রতিদিনের আমল-বিষয়ক “হারিয়ে যাওয়া সুন্নাহ্”-গুলোকে কিভাবে নিজেদের জীবনে প্রতিষ্ঠা করা যায় সে আলোচনাও উঠে এসেছে। আরো আছে হৃদয়গ্রাহী নাসিহা। যেটার শিরোনাম করা হয়েছে নাসিহার চাবুক নামে। সর্বোপরি একজন আমলদার ব্যক্তির জন্য এই বইটি হতে পারে একটি গাইডলাইন। বইটি পড়তে গিয়ে একজন গাফিল বান্দা সংবিৎ ফিরে পাবে। তাই বছরের এই শ্রেষ্ঠ ১০টি দিনকে অবহেলা আর অলসতায় কাটাতে না চাইলে বইটি অবশ্যই পড়া উচিত। কিভাবে এই ১০টি দিনকে প্রোডাক্টিভ করতে পারেন, আমল আর ইবাদতের চাঁদরে মুড়ে কিভাবে অনন্য উচ্চতায় পৌছতে পারেন সে অনুপ্রেরণা খুঁজে পাবেন। জিলহজ মাসের নির্দিষ্ট আমল, রীতিনীতি এবং সাওয়াবগুলো সম্পর্কে জানতে পারবেন। পাঠকদের জন্য বইটির পাতায় পাতায় লেখক একরাশ অনুপ্রেরণার বীজ বুনেছেন। মোটকথা, এই মাসটা যে কতোটা গুরুত্বপূর্ণ পাঠকরা এই বইটা পড়ে তা উপলব্ধি করতে পারবে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
সালাতে গুরুত্ব ও উপকারিতা সম্পর্কিত খুবই চমৎকার একটি বই “হাইয়া আলাস সালাহ”। অত্যন্ত হৃদয়গ্রাহী ভাষায় বইটি উপস্থাপনা করা হয়েছে। এটি এমন একটি বই, যা পড়ে মুসলিম উম্মাহর প্রতিটি সদস্য মসজিদমুখী হবে, সালাতের ব্যাপারে যত্নশীল হবে। ইনশাআল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
“সবর” বইটি অসাধারণ। লেখক সমগ্র বইতেই যেন নিজের অসামান্য ইলমি যোগ্যতার প্রমাণ রেখেছেন। যখন সবরের গুরুত্ব ও মাহাত্ম্য নিয়ে লিখেছেন তখন মনে হয়েছে সবর এর চেয়ে উত্তম আর কোন আমলই হতে পারেনা। আবার, যখন শোকরের শ্রেষ্ঠত্ব নিয়ে আলোকপাত করেছেন তখন মনে হয়েছে সবকিছুই তো শোকরের উপর নির্ভরশীল। যখন সমন্বয় করেছেন, তখন আলোচ্য বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা পাওয়া গেছে। লেখক যখন সবরের বিভিন্ন ধরন, উত্তম সবর ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করেছেন তখন এত স্বতঃস্ফূর্তভাবে আলোচ্য বিষয়ের অবতারণা করেছেন যে সব শ্রেণীর পাঠকেরই উক্ত বিষয়ে স্বচ্ছ ধারণা এসে যাবে। ইনশাআল্লাহ। ঠিক তেমনিভাবে শোকর নিয়ে যখন আলোচনা করেছেন তখনও পূর্ণাঙ্গ আলোচনা করেছেন। কুরআন হাদিস থেকে এত এত দলীল এত প্রামাণ্যভাবে লেখক উপস্থাপন করতে পারঙ্গম যে পাঠকমাত্রই বিমোহিত হবেন। বইয়ের দুইটি কোতূহলীদ্দীপক আলোচনার অবতারণা করা হয়েছে। একটি হচ্ছেঃ কে বেশি শ্রেষ্ঠ, ধৈর্যশীল গরীব নাকি কৃতজ্ঞ ধনী – এই বিতর্ক নিয়ে আলোচনা। দ্বিপাক্ষিক বিতর্কের স্টাইলে করা এসব আলোচনার মাধ্যমে আবারও লেখক নিজের পান্ডিত্যের স্বাক্ষর রেখেছেন। যখন ধৈর্যশীল গরীব লোকের শ্রেষ্টত্বের কথা আলোচনা করেছেন তখন এত এত দলীল এনেছেন যে আমি ভেবেছি দ্বিতীয় দলের শ্রেষ্ঠ হওয়ার কোন সুযোগই নেই। আবার যখন কৃতজ্ঞ ধনী ব্যক্তির শ্রেষ্টত্বের পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেছেন তখন মনে হয়েছে তারাইতো শ্রেষ্ঠ। কুরআন, হাদিসের পাশাপাশি সালাফদের আমলও বাদ যায়নি লেখকের বিস্তারিত আলোচনা থেকে। শেষমেষ লেখক এই আলোচনার শিক্ষা টেনে অসম্ভব সুন্দরভাবে আলোচনার সমাপ্তি টেনেছেন। ঠিক তেমনিভাবে, সবর নাকি শোকর কোনটা উত্তম এ বিতর্কেরও পর্দা টেনেছেন লেখক এই বইয়ে। সবর এবং শোকর দুটিই তো আল্লাহর পছন্দনীয় গুণ। কিন্তু, উত্তম কোনটা? জানতে হলে বইটি পড়তে হবে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
বক্ষ্যমাণ এই গ্রন্থখানি রামাদানে সিয়াম পালনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দিক-নির্দেশনামূলক একটি গ্রন্থ। এতে অপেক্ষাকৃত কার্যকরী বহু আয়াত ও বিশুদ্ধ হাদীসের মাধ্যমে রামাদানের বিভিন্ন আমলের ব্যাপারে নির্ভুল দিক-নির্দেশনা প্রদানের চেষ্টা করা হয়েছে। সাথে কয়েকটি সুমধুর কবিতাংশ ও হৃদয়গ্রাহী বেশকিছু বাণী সন্নিবেশিত করা হয়েছে। পাঠকগণ যেন তাদের রামাদানকে উত্তমরূপে কাজে লাগাতে পারেন সে-উদ্দেশ্যেই বইটি রচনা করা হয়েছে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
মুসলিম পরিমহলে “সালাফ” বলতে বোঝানো হয়, ইসলামের প্রথম তিন যুগের অনুসৃত ব্যক্তিগণকে। তাঁরা হলেন সাহাবী, তাবেয়ী ও তাবে-তাবিয়ী। স্বয়ং নবিজী ﷺ তাদেরকে সফলতার মানদন্ড হিসেবে নির্ধারন করবে দিয়েছেন। তাই দ্বীনের যে কোনো বিষয় শেখার জন্য আমাদেরকে ফিরে যেতে হবে সালাফদের জীবনের আঙিনায়। সেই আঙিনায় গিয়ে, তাদের রঙে রাঙাতে হবে নিজের জীবনকে। সেইসব সালাফগণের চমকপ্রদ কিছু ঘটনাবলি দিয়েই সাজানো হয়েছে “সালাফদের জীবনকথা” নামের এই বইটি। মূল বইটির নাম “আইনা নাহনু মিন আখলাকিস সালাফ”। লেখক হলেন শাইখ আব্দুল আযীয এবং শাইখ বাহাউদ্দীন উকাইল। বইটি বাংলায় অনুবাদ করেছেন–মাসউদ আলিমী। বইটিতে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে — সালাফগণ কীভাবে কথা বলতেন, কীভাবে হাসতেন, কীভাবে অপর ভাইয়ের ভুল শুধরে দিতেন। বইটিতে উঠে এসেছে- তাঁদের তাকওয়া ও তাযকিয়া, যুহুদ ও জিহাদ, ইলম ও আমল, আচার ও আখলাক, ধৈর্য,নেতৃত্ব ও আনুগত্য, ফিতনার মোকাবেলা ও সময়ের গুরুত্ব। আরও উঠে এসেছে তাদের সালাত, কুরআন তিলাওয়াত, মুনাজাত ও ইবাদতের ধরন, মায়ের সেবা, রাজদরবারে প্রতি অনীহা, ভারসাম্যপূর্ন রসিকতা, ফাতওয়া প্রদানে সতর্কতাসহ গুরুত্বপূর্ন কিছু বিষয়। এরকম গুরুত্বপূর্ন মোট ২৬ টি শিরোনামে ২৯৩টি বাস্তব ঘটনা বইটিতে স্থান পেয়েছে। মোট কথা সালাফগণের সার্বিক জীবনপদ্ধতি কেমন ছিল- তার সারনির্যাস তুলে ধরা হয়েছে বইটিতে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
কুরআনকে কেন্দ্র করে লেখা হয়েছে লক্ষ লক্ষ বই। যে বইগুলোর মাধ্যমে পবিত্র কুরআনকে আরো বেশি উপলব্ধি করা যায়, কুরআনের দিকে ছুটে যেতে আরো অনুপ্রেরনা যোগায়, কুরআনের সাথে হৃদয়ের বন্ধন আরো দৃঢ় হয়। তেমনই একটা বই হচ্ছে শাইখ ইবরাহীম আস সাকরান রচিত “কুরআনের সাথে হৃদয়ের কথা”। বইটিতে কুরআনের সঙ্গে সম্পর্ক এবং সেই সম্পর্কের সূত্র ধরে জীবনের সমস্যাগুলোর সমাধান বের করার প্রচেষ্টা তুলে ধরা হয়েছে। কিভাবে কুরআন নিয়ে তাদাব্বুর করা উচিত, কুরআনের কথা থেকে কিভাবে শিক্ষা নেয়া উচিত এসব বিষয়ে বিস্তারিত আলোকপাত করা হয়েছে বইটিতে। ঈমানের অর্থ, আখিরাতের স্মরণ, আল্লাহর ভয়, হৃদয়ের কাঠিন্য, পার্থিব পেশা, ফজরের সালাতের গুরুত্ব, সালাতকে জীবনে প্রতিষ্ঠা, তাহাজ্জুদ নিয়ে হৃদয় বিগলিত আলোচনা, নিফাকের পরিচয়, আল্লাহর পরিচয়, তাওয়াক্কুলের গুরুত্ব, শক্তিমান বান্দা হওয়ার উপায়, ঈমানের সর্বোচ্চ স্তরে আরোহনের উপায় ও সবশেষে অন্যের গুনাহের দায়ভার গ্রহনের কারন সম্পর্কে হৃদয়গ্রাহী আলোচনা রয়েছে বইটিতে। মোটকথা লেখক তার চিন্তা গবেষনার সার নির্যাস তুলে ধরেছেন এই বইটিতে। বইটি পাঠকের চিন্তার জগতে আলোড়ন সৃষ্টি করবে; কুরআনের সঙ্গে বিশেষ সম্পর্ক স্থাপনে উদ্বুদ্ধ করবে এবং সেই সম্পর্কের সূত্র ধরে জীবনের সমস্যার সমাধান খুঁজে বের করতে সাহায্য করবে। বইটি বাংলায় অনুবাদ করেছে – আব্দুল্লাহ মজুমদার। তার অনুবাদের হাত বরাবরই প্রশংসনীয়, সাবলীল এবং প্রাঞ্জল। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
“নবীজি ﷺ যেমন ছিলেন তিনি” বইটি গতানুগতিক কোনো সীরাতগ্রন্থ নয়। বইটিতে গৎবাঁধা স্টাইলে নবীজির জীবনের বর্ণনা দেয়া হয়নি । নবীজির জীবনের বিভিন্ন দিক সুন্দর, সহজবোধ্য, সুখপাঠ্য এবং হৃদয়গ্রাহী করে তুলে ধরা হয়েছে। ড. আয়েয আল-কারনীর অতুলনীয় লেখনশৈলীর ফলেই বইটা হয়ে উঠেছে অনন্য ও অসাধারণ! বইটিতে স্থান পেয়েছে নবীজির ব্যক্তিজীবন। তার ধৈর্যধারণের পদ্ধতি, সহনশীলতা, বিনয়, আত্নত্যাগ, দয়ার পরিধি, বীরত্ব, একান্ত ইবাদাত, হাসি-কান্না ইত্যাদি। মোটকথা, বইটির পাতায় পাতায় মুখর হয়ে উঠেছে নবীজির সকাল-সন্ধ্যার ব্যক্তিজীবনের এক অন্যরকম উপাখ্যান। আমাদের নবীজি ছিলেন জীবন্ত কুরআন। কুরআনে যে বিষয়গুলো থিওরি আকারে আছে, নবীজির জীবনের দিকে তাকালে সেটাই জীবন্ত হয়ে ওঠে। এ বইটিতে নবীজির ব্যক্তিজীবনের সেই অমূল্য দিকগুলো জীবন্ত হয়ে উঠেছে। নবীজির জীবনিকে নিজের জন্য ‘পাঠশালা’ বানিয়ে নিতে চাইলে অবশ্যই এই বইটা পড়তে হবে। বইটি যেকোনো সীরাত প্রেমিক পাঠকের হৃদয়ের তৃষ্ণা নিবারণ করতে সাহায্য করবে। আর বইটি বাংলায় অনুবাদ করেছেন মুরসালিন নিলয়। বাংলা ভাষায় নবীজিকে নিয়ে এ বইটি একটি নতুন সংযোজন। সম্পূর্ন ভিন্ন ধাঁচের একটি বই। নবীজিকে একদম শুরু থেকে কেউ জানতে চাইলে, চিনতে চাইলে এ বইটা অবশ্যই পড়া উচিত। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
আমরা যদি সালাতের মজা বুঝতাম তাহলে কখনোই সালাত ছেড়ে উঠে আসতে চাইতাম না। সালাতের সাথে মুমিনের রুহের সম্পর্ক জীবের জন্য অক্সিজেনের মত কিংবা তৃষ্ণার্তের জন্য পানির মত। বুলেটের গতির ন্যায় যারা সালাত পড়ে বেসিক্যালি তারা সালাতের কিছুই বুঝেনি। এইধরনের খুশূহীন সালাত মস্তকহীন মানবদেহের ন্যায়। তাছাড়া যে রুহ মদ্যপায়ী সে রুহে সালাতের নিয়ামাহ প্রবেশ করতে পারেনা। বাজনা আর সালাত পরস্পর বিপরীত পিঠ। আল্লাহর প্রশংসা থাকলেই সে বাজনা হালাল হয়ে যায়না। বইটিতে এই বিষয়গুলোকে ইমাম ইবনুল কাইয়ুম আল-জাওযিয়্যাহ (রাহিমাহুল্লাহ) এমন এমন চমৎকার উপমার সাহায্যে বুঝিয়েছেন যা বইটি পড়লেই জানা যাবে। বইটিকে মোট ৫ টি অধ্যায়ে ভাগ করা হয়েছে। ১ম অধ্যায়ে সালাতের প্রতিটি আনুষ্ঠানিকতাকে গভীরভাবে বিশ্লেষন করে তার মূলভাব, উপকারিতা বোঝানো হয়েছে। যার ফলে সালাতের প্রতি ভালোবাসা সৃষ্টি হয়ে যায়। এটাই বইয়ের সবচাইতে আকর্ষনীয় ও ইফেকটিভ পার্ট বলেই মনে হয়। ২য় অধ্যায়ে সালাতে মনোযোগের উপায় বাতলে দেয়া হয়েছে। ৩ টি ধাপ অবলম্বনের কথা এখানে বর্নিত হয়েছে যা পালন করলে ইন শা আল্লাহ উপকার পাওয়া যাবে। মূলত ১ম ও ২য় অধ্যায়ই বইটির মূল অংশ। ৩য় অধ্যায়টা একটু ব্যতিক্রমী। অনেকে গান বাজনার মধ্যে আকর্ষন পায় কিন্তু সালাতের মধ্যে পায় না। এর কারন ও স্বরূপ উদঘাটনের চেষ্টা করেছেন লেখক। পরের দুই অধ্যায়ও এই বিষয়টিকে ঘিরেই লেখা হয়েছে। ৪র্থ অধ্যায়ে বলা হয়েছে ভাল মানুষ, সফল মানুষদের রুচিবোধের বিষয়ে। সাধারন অর্থহীন বা অসংলগ্ন অর্থের গান বাজনার চাইতে সালাতের শব্দ, কুরআন তিলাওয়াতের শব্দ তাদের কাছে গ্রহনীয় ছিল এবং গান বাজনা পরিত্যাজ্য ছিল। ৫ম অধ্যায়ে গান বাজনার অকার্যকারিতা ও ক্ষতিকর দিক তুলে ধরে হৃদয় প্রশান্তিকারক হিসাবে সালাতকে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে খুব দক্ষতার সাথে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
আরিফ আজাদ যিনি একজন জীবন্ত আলোকবর্তিকা। তিনি বিশ্বাস নিয়ে লেখেন, অবিশ্বাসের আয়না চূর্ণবিচুর্ণ করেন। আরিফ আজাদ এতটাই জনপ্রিয় একজন লেখক যে, তার বই মানেই একুশে বইমেলায় বেস্ট সেলার। সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশের সাহিত্য অঙ্গনে সবচেয়ে আলোড়ন তোলা লেখকদের মধ্যে আরিফ আজাদ একজন। লেখালেখির ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই আরিফ আজাদের বইসমূহ পাঠক মহলে ব্যাপক সাড়া ফেলে। তার প্রথম বই ‘প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ’ ২০১৭ সালের একুশে বইমেলায় প্রকাশ পায়। বইটির কেন্দ্রীয় চরিত্র সাজিদ বিভিন্ন কথোপকথনের মধ্যে তার নাস্তিক বন্ধুর অবিশ্বাসকে বিজ্ঞানসম্মত নানা যুক্তিতর্কের মাধ্যমে খণ্ডন করে। আর এসব কথোপকথনের মধ্য দিয়েই বইটিতে অবিশ্বাসীদের অনেক যুক্তি খণ্ডন করেছেন লেখক। বইটি প্রকাশের পরপরই তুমুল জনপ্রিয়তা পান তিনি। ২০১৯ সালের একুশে বইমেলায় ‘প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ-২’ প্রকাশিত হয় এবং এটিও বেস্টসেলারে পরিণত হয়। সাজিদ সিরিজ ছাড়াও আরিফ আজাদের বই সমগ্রতে আছে আরও কিছু তুমুল জনপ্রিয় বই। পাঠক যেন তার লেখা সকল বই সূলভমূল্যে আর খুব সহজেই পেতে পারেন এই লক্ষ্যে হাটবাজার৩৬৫.কম নিয়ে এসেছে আরিফ আজাদের সকল বইয়ের এই প্যাকেজটি। প্যাকেজের বিস্তারিত নিচের টেবিলে উল্লেখ করা হলোঃ-
অর্থাৎ ১২টি বইয়ের সাধারন মূল্যঃ (২২৫+৩৯০+৩৩৫+৩৪০+৩৫০+২৬০+২৭৫+২৪৫+২৬০+৩৩০+৩১৫+৩৫০) = ৩৬৭৫ টাকা। কিন্তু ১২টি বইয়ের প্যাকেজ মূল্য মাত্রঃ ২৭০০ টাকা। তার মানে এই প্যাকেজটি কিনলে সেভ হবে ৯৭৫ টাকা। আলহামদুলিল্লাহ। যাইহোক, আমরা আশা করি এই বইগুলো অধ্যয়নের মাধ্যমে একজন মানুষ দ্বীনের সঠিক জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে নিজেকে পরিবর্তন করে নিতে পারবে। এজন্য সকলের উচিত বইগুলো নিজের সংগ্রহে রাখা। স্পেশালি যারা সদ্য দ্বীনে ফেরা বা নিজেকে পরিবর্তন করতে চান তাদের জন্য বইগুলো খুবই উপকারী হবে। ইনশাআল্লাহ। সুতরাং অতীব গুরুত্বপূর্ণ এই প্যাকেজটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
কে এই আরজ আলী? আরজ আলী হচ্ছে বাংলাদেশের নাস্তিকতা-জগতে একটি পরম শ্রদ্ধেয়, উচ্চারিত এবং বহুলপ্রচারিত নাম। যার পূর্ণ নাম “আরজ আলী মাতুব্বর”। যিনি জন্মেছেন বরিশালে। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা বলতে কোন শিক্ষা তার না থাকলেও নিজে নিজে স্বশিক্ষিত হয়েছেন বলে জানা যায়। লোকমুখে শুনা যায় ধর্মের প্রতি একধরনের বিতৃষ্ণা থেকে উনি কলম ধরেছিলেন ধর্মের বিরুদ্ধে। এই বিতৃষ্ণা থেকে উনি ধর্ম নিয়ে বেশ কিছু আপত্তি, প্রশ্ন এবং সন্দেহ উত্থাপন করেছিলেন, যেগুলো নাস্তিকসমাজেও বহুল ভাবে ব্যবহৃত হয়। উনি প্রশ্ন করেছেন ধর্ম নিয়ে, ঈশ্বর নিয়ে, আত্মা, পরকাল, প্রকৃতি নিয়ে। ধর্মের সাথে দর্শন আর বিজ্ঞানের অসামঞ্জস্য নিয়েও করেছেন বিস্তর আলোচনা। বাংলা নাস্তিকসমাজের পুরোধা এই লোকের লিখিত বইয়ের জবাব হিসেবে লেখক আরিফ আজাদ রচনা করেছেন “আরজ আলী সমীপে” বইটি। যেখানে তিনি আরজ আলী মাতুব্বরের প্রশ্নগুলোর জবাব তো দিয়েছেনই, সাথে ছুড়ে দিয়েছেন পাল্টা প্রশ্নও। এই বইয়ের ‘বিবিধ’ অংশটা লেখক আরিফ আজাদ অতি যত্নসহকারে লিখেছেন। বিবর্তনবাদ নিয়ে যে কেউ পড়াশুনা করতে গেলে এই অধ্যায়টা তার জন্য বেশ কাজে দেবে। কত ভুলভাল জল্পনা-কল্পনা আর জগাখিচুরির মিশেলে যে বিজ্ঞানীরা বিবর্তনবাদকে প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা করেছেন, আর করে যাচ্ছেন; আর কত অসৎ উপায় যে অবলম্বন করে চলেছেন – ব্যাপারগুলো সত্যি শিউরে ওঠার মতো। আরজ আলী সাহেব সমাজে প্রচলিত কিছু কুসংস্কার কে মূল ইসলামভেবে প্রশ্ন করেছেন। অথচ অধিকাংশ প্রচলিত কুসংস্কারের সাথে কুরআন হাদিসের কোনো সম্পর্ক নেই। লেখক আরিফ আজাদ আসলে অতি ভদ্র ভাষায় ধবলধোলাই করেছেন আরজ আলীকে। নাস্তিকতার বিপক্ষে, আস্তিকতার পক্ষে বইটি একটি শক্তিশালী দলিল হিসেবেই কাজ করবে। আরজ আলী সাহেব কী ভুল করেছেন, উনার প্রশ্নের সোর্স কতটুকু সত্য? উনি কি আদতে সত্যের সন্ধান করেছেন? তার পুঙ্খানুপুঙ্খ উত্তর মিলবে “আরজ আলী সমীপে” বইটি থেকে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
“জবাব” বইটি ইসলাম বিরোধী বিভিন্ন ইস্যুতে মুসলিমদের বুদ্ধিবৃত্তিক প্রতিউত্তর। ২০১৫ সালের শেষ দিক থেকেই মুশফিকুর রহমান মিনার ভাই এমন একটি ওয়েবসাইটের পরিকল্পনা করেন যা হবে নাস্তিক্যবাদী সকল ব্লগের জবাব। এক ওয়েবসাইটের মাঝেই ইসলামবিরোধীদের সকল অপপ্রচারের জবাব থাকবে। ২০১৬ সাল থেকে এই সাইটের জন্য প্রবন্ধ লেখা ও সংগ্রহের কাজ শুরু হয়। সে সময়ে প্রখ্যাত আলেমে দ্বীন ড. খন্দকার আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহিমাহুল্লাহর কাছেও এই ওয়েবসাইটের পরিকল্পনা জানানো হয়েছিল। তিনি সব শুনে এ জন্য সাহায্যের আশ্বাসও দিয়েছিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে এটি নিয়ে কাজের জন্য তার সাথে দেখা করবার মাত্র ২ দিন আগে তিনি আল্লাহর ডাকে সাড়া দিয়ে চলে গেলেন। আল্লাহ তাকে জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করুন। আমীন। এরপরেও অব্যাহত ছিল ওয়েবসাটের কাজ। অবশেষে ২০১৮ সালে আলোর মুখ দেখতে পায় ইসলামবিরোধীদের জবাব response-to-anti-islam.com ওয়েব সাইটটি। নাস্তিকদের উত্থাপিত যাবতীয় প্রশ্ন, অভিযোগ ও আপত্তির জবাব সংবলিত সবিস্তার প্রবন্ধ রয়েছে এই ওয়েবসাইটে। অনেক লেখক এবং কলা-কুশলীর অক্লান্ত পরিশ্রমে সমৃদ্ধ এই সাইট। ওয়েবসাইট থেকে বাছাইকৃত সেরা লেখাগুলোর একটি সংকলন হচ্ছে “জবাব”। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
“জবাব” বইটি ইসলাম বিরোধী বিভিন্ন ইস্যুতে মুসলিমদের বুদ্ধিবৃত্তিক প্রতিউত্তর। ২০১৫ সালের শেষ দিক থেকেই মুশফিকুর রহমান মিনার ভাই এমন একটি ওয়েবসাইটের পরিকল্পনা করেন যা হবে নাস্তিক্যবাদী সকল ব্লগের জবাব। এক ওয়েবসাইটের মাঝেই ইসলামবিরোধীদের সকল অপপ্রচারের জবাব থাকবে। ২০১৬ সাল থেকে এই সাইটের জন্য প্রবন্ধ লেখা ও সংগ্রহের কাজ শুরু হয়। সে সময়ে প্রখ্যাত আলেমে দ্বীন ড. খন্দকার আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহিমাহুল্লাহর কাছেও এই ওয়েবসাইটের পরিকল্পনা জানানো হয়েছিল। তিনি সব শুনে এ জন্য সাহায্যের আশ্বাসও দিয়েছিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে এটি নিয়ে কাজের জন্য তার সাথে দেখা করবার মাত্র ২ দিন আগে তিনি আল্লাহর ডাকে সাড়া দিয়ে চলে গেলেন। আল্লাহ তাকে জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করুন। আমীন। এরপরেও অব্যাহত ছিল ওয়েবসাটের কাজ। অবশেষে ২০১৮ সালে আলোর মুখ দেখতে পায় ইসলামবিরোধীদের জবাব response-to-anti-islam.com ওয়েব সাইটটি। নাস্তিকদের উত্থাপিত যাবতীয় প্রশ্ন, অভিযোগ ও আপত্তির জবাব সংবলিত সবিস্তার প্রবন্ধ রয়েছে এই ওয়েবসাইটে। অনেক লেখক এবং কলা-কুশলীর অক্লান্ত পরিশ্রমে সমৃদ্ধ এই সাইট। ওয়েবসাইট থেকে বাছাইকৃত সেরা লেখাগুলোর একটি সংকলন হচ্ছে “জবাব”। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
যারা সত্য ও সাহসের কথা বলে, আমরা তাদের নিয়ে গল্প লিখি। তারা হয়ে ওঠে আমাদের গল্পের উপজীব্য। তাদের জীবনাচার থেকে ঘটনাগুলো তুলে এনে আমরা গল্পের রূপ দিই। রুপকথার গল্প নয়, তখন সত্যিকারের সুপারস্টারদের গল্পগুলোই হয়ে ওঠে অন্যরকম। এই গল্পগুলো অচেনা, কিন্তু দরকারি। মনে হবে নতুন, কিন্তু ভীষণ ভাবনার উদ্রেককারী। তখন গল্পগুলো নিছক আর গল্প থাকে না, সেগুলো হয়ে ওঠে আমাদের জীবন পরিবর্তনের নিয়ামক। এমনই কিছু অন্যরকম গল্পের সমন্বয়ে সংকলিত হয়েছে “গল্পগুলো অন্যরকম” বইটি। সেই অন্যরকম গল্পগুলো পড়ে পাঠকদের মনে ভাবোদয় ঘটবে, তাদের হৃদয়ে বইবে পরিবর্তনের বাসন্তী-বাতাস, তারাও হয়ে উঠবে এরকম গল্পের উপাদান। “গল্পগুলো অন্যরকম” বইটিতে স্থান পেয়েছে বেশকিছু নবীন-প্রবীণ লেখকদের গল্প। অনেক পরিচিতমুখ আছেন সেই তালিকায়। তাদের গল্পে কখনও তারা হয়েছেন গল্পের উপাদান, কখনও বা গল্প-কথক। তারা লিখেছেন দুঃখ-ব্যথার কথা, সীমাহীন সুখের কথা। গল্পগুলোয় তুলে এনেছেন সমাজের অনিয়ম, অসুন্দর এবং অনাচারের কথা। তাদের এই গল্পগুলো পাঠকদের হৃদয়ে জাগরণ সৃষ্টিতে সক্ষম হবে। ইনশাআল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
জীবনের জাগরণে সিরিজের প্রথম বই ছিলো “বেলা ফুরাবার আগে”। “এবার ভিন্নি কিছু হোক” বইটি মূলত “বেলা ফুরাবার আগে” বইয়ের পরের কিস্তি। দুটো বই-ই প্রায় একই ধাঁচে লেখা। বটিতে রয়েছে অনেক সমস্যার সমাধান এবং আশার আলো। ভুলোমনা একঝাঁক তারুণ্যের জন্য এই বই। যে ভুলের গহ্বরে তারা জীবনের বসন্তগুলোকে পার করছে, সেই ভুল থেকে তাদের বেলা ফুরাবার আগে টেনে তুলতেই এই বইটার অবতারণা। “এবার ভিন্নি কিছু হোক” বইটি মূলত নিজেকে আবিষ্কারের একটি আয়না। দ্বীন পালন করতে গিয়ে একজন যুবক, অথবা একজন মুসলমান যে বাধার সম্মুখীন হয়, সেই বাঁধাগুলো অতিক্রমের গল্পই বলা যায় এই বইটাকে। যে ভুল আর ভ্রান্তির মোহে, অন্ধকারের যে অলিগলিতে আমাদের এতোদিনকার পদচারণা, তার বিপরীতে জীবনের নতুন অধ্যায়ে নিজের নাম লিখিয়ে নিতে একটি সহায়ক বই হতে পারে এটি। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
ইসলামে যারা প্রত্যার্বতন করে তাদের গল্পগুলো সবসময়ই চাঞ্চল্যকর! সবার আগে তারা লড়াই করে নিজ সত্তার সাথে। নিজের সাথে সকল বোঝাপড়া সেরে যখন সে সত্যকে আলিঙ্গনের জন্য অগ্রসর হয়, তখন তার সামনে পাহাড়সম বাধা হয়ে দাঁড়ায় তার পরিবার, সমাজ, পরিবেশ, আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধবসহ সকলেই। সকল বাধার পাহাড় ডিঙিয়ে একদিন সে আশ্রয় নেয় শাশ্বত সেই সত্যের বুকে। তার এই সংগ্রাম, এই ত্যাগ আর তিতিক্ষার উপাখ্যানগুলোকে যদি কাছ থেকে উপলব্ধি করা না যায়, তবে সেগুলোকে আমাদের কাছে মনে হবে যেন নিছক একটা রূপকথা। হ্যাঁ সেগুলো রূপকথাই বটে, তবে সত্যের চাদরে মোড়ানো এক চিরবাস্তব রূপকথা, যেখানে নেই কোন মিথ্যার ছিটেফোঁটা। ‘প্রত্যার্বতন’ সিরিজের প্রথম বইটিতে মুসলিম পরিবারে বেড়ে ওঠা কিন্তু ব্যক্তিজীবনে নিজের দ্বীন ইসলাম সর্ম্পকে উদাসীন হয়ে পড়া এমন মানুষদের দ্বীনে ফিরে আসার গল্প নিয়ে সংকলিত হয়েছিল। কীভাবে তারা নিজেদের জীবনে আবার দ্বীনের গুরুত্ব, আল্লাহর দিকে নিজেকে মেলে ধরার তাড়না অনুভব করেছেন সেই গল্পগুলোই প্রাধান্য পেয়েছিল বইটিতে। বইটির গল্পগুলো অনেক মানুষের জীবন পরিবর্তনের মাধ্যম হয়ে উঠেছে। আলহামদুলিল্লাহ। সেই ধারাবাহিকতায় সংকলন করা হয়েছে এই সিরিজের দ্বিতীয় বই “প্রত্যাবর্তন-২”। “প্রত্যাবর্তন” বইটির সাথে “প্রত্যাবর্তন-২”-বইটির পার্থক্য হচ্ছেঃ “প্রত্যাবর্তন” বইটিতে মুসলিম পরিবারে বড় হওয়া কিন্তু একপর্যায়ে দ্বীনবিমুখ হয়ে পড়া মানুষগুলোর গল্প সংকলন করা হয়েছে। আর “প্রত্যাবর্তন-২” বইটিতে এমন কিছু সাহসী মানুষের গল্প সংকলন করা হয়েছে, যারা সর্ম্পূণ ভিন্ন একটা র্ধম অর্থাৎ খ্রষ্টির্ধম থেকে কীভাবে ইসলামের আলো খুঁজে পেলেন, কীভাবে গির্জার ঘণ্টা ছেড়ে তারা আপন করে নিলেন আযানের ধ্বনি। একটা ভিন্ন র্ধম থেকে অন্য একটা র্ধমে নিজেকে নিয়ে আসাটা বরাবরই চ্যালেঞ্জের। কীভাবে সেই চ্যালঞ্জেকে বুক পেতে নিয়েছিলেন এই মানুষগুলো— তাদের সেই মহান ঘটনাবলিই সংকলিত হয়েছে “প্রত্যাবর্তন-২” বইটিতে। বইটিতে দ্বীনে ফেরা’র গল্প রয়েছে যাদের, তারা হচ্ছেন: ১। ফিলিপাইনের এক সম্ভ্রান্ত মিশনারি, প্রফেসর খাদিজা ওয়াটসনের ২। মিউজিক মিনিস্টার ও খ্রিস্টধর্ম প্রচারক, চ্যাপলেইন ইউসুফ এস্টেসের ৩। আফ্রিকান খ্রিষ্টান মিশনারি ও মিশরীয় যাজক, ইসহাক হেলাল মাসিহার ৪। পাইয়োনিয়ার মিনিস্টার, জিহোভা’স উইটনেস, রাফায়েল নারবেজের ৫। মিশনারি আর্চবিশপ, রেভারেন্ড ডেভিড বেনজামিন কেলডানির ৬। ইউনাইটেড মেথোডিস্ট চার্চ মিনিস্টার, ড. জেরাল্ড এফ ডার্কসের ৭। শ্রীলঙ্কান ক্যাথোলিক যাজক, ফাদার জর্জ অ্যান্থনির ৮। মিশরীয় কপটিক যাজক, ইবরাহিম খলিল আহমাদের ৯। রাশান আর্চপ্রিস্ট, ভিয়াচাস্লাভ পোলোসিনের ১০। লুথারান আর্চবিশপ, তানজানিয়া, মারটিন জন মুয়াইপোপোর ১১। ডাচ বংশোদ্ভূত ইন্দোনেশিয়ান যাজক, রহমত পূর্ণোমোর ১২। ফরাসি যাজক, জিন ম্যারি ডাচম্যানের ১৩। ঘানার এক প্রাক্তন মিশনারি ও যাজকের ১৪। মিশরীয় ডিকন বা উপ-যাজক, ডক্টর ওয়াদি আহমাদের ১৫। জার্মান কূটনীতিবিদ ও সমাজকর্মী, মুহাম্মাদ আমান হোবমের। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
মুসলিম হয়েও কতো হাজার হাজার মুসলিম যুবক-যুবতী আজ নিজেদের পথ ভুলে গেছে। হারানো সেই পথ থেকে কেউ ফিরে আসে, আবার কেউ হারিয়ে যায় অন্ধকারের অতল গহ্বরে। যারা ফিরে আসে, কেমন হয় তাদের গল্পগুলো? জাহিলিয়্যাত থেকে দ্বীনের পথে ফিরে আসা সে রকম একঝাঁক পরিশুদ্ধ তরুণ ভাই-বোনদের গল্প নিয়েই সংকলিত হয়েছে “প্রত্যাবর্তন” বইটি। দেশের শীর্ষ মেডিকেল কলেজ, বুয়েট, কুয়েট, রুয়েট, শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়, অক্সফোর্ড এবং ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটিতে অধ্যয়নরত আমাদের এক ঝাঁক তরুণ ভাই-বোনদের দ্বীনে ফিরে আসার গল্প রয়েছে এই বইটিতে। এদের কেউই মাদ্রাসায় পড়েন নি। বড় হয়েছেন সেক্যুলার অথবা গতানুগতিক মুসলিম পরিবারে। এরপরেও তাদের এই প্রত্যাবর্তনের পেছনে অনুঘটক হিসেবে কাজ করেছে কোন জিনিসটি? সেসব গল্প নিয়েই “প্রত্যাবর্তন”। বইটিতে শুধু নন-প্র্যাকটিসিং থেকে প্র্যাকটিসিং মুসলিম হওয়া ভাই-বোনদের গল্পই নয়, বরং রয়েছে ভিন্ন ধর্ম থেকে ইসলামে ফিরে আসা কিছু ভাই-বোনদের গল্পও। বইটিতে দ্বীনে ফেরা’র গল্প রয়েছে যাদের, তারা হচ্ছেন: ১। ‘পড়ো’ সিরিজের লেখকের ২। ‘আল কুরআনের ভাষা’ বইয়ের লেখক এবং আল-কুরআনের শব্দসমূহ এর সম্পাদকের। ৩। ‘নট ফর সেল‘, বিয়ে‘, জীবনের সহজ পাঠ‘ ‘ওপারে‘ বইয়ের লেখিকার ৪। ডাবল স্ট্যান্ডার্ড এবং কষ্টিপাথর বইয়ের লেখকের ৫। আর্গুমেন্টস অফ আরজু এবং প্রদীপ্ত কুটির বইয়ের লেখকের ৬। বিশ্বাসের যৌক্তিকতা বইয়ের লেখকের ৭। অন্ধকার থেকে আলোতে বইয়ের লেখকের ৮। অ্যান্টিডোট বইয়ের লেখকের ৯। ‘সংবিৎ‘ এবং ভ্রান্তিবিলাস বইয়ের লেখকের ১০। উমার ইবন আল-খাত্তাব রা. ১ম খণ্ড, মনের ওপর লাগাম বইয়ের অনুবাদক ও সম্পাদকের। এছাড়াও রয়েছে ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটিতে মলিকুলার বায়োলজি নিয়ে পিএইচডি রত শ্রদ্ধেয় সাইফুর রহমান ভাইয়ের গল্প, আছে ঢাকা মেডিকেল কলেজের আবদুল্লাহ সাঈদ খান ভাই, রাজশাহী মেডিকেল কলেজের নিশাত তামিম আপু, বুয়েটের কবির আনোয়ার ভাই, সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের রুহুল আমিন ভাই, খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিহাব আহমেদ তুহিন ভাই, অষ্ট্রেলিয়া প্রবাসী মাহমুদুর রহমান ভাই, আরমান ইবনে সোলায়মান ভাই, বুটেক্সের ফয়সাল বিন ইউসুফ ভাইসহ আরও অনেকের দ্বীনে ফেরা’র গল্প এবং রয়েছে কলকাতার কিছু রিভার্টেড ভাইদের ইসলামে আসার গল্পও। আশা করছি বইটি উঠতি জেনারেশন, যারা দ্বীন থেকে দূরে আছে, তাদের জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করবে, ইন শা আল্লাহ্। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে ঘিরে ফ্রান্স সরকারের দৃষ্টতা এবং নগ্ন আচরণের বিরুদ্ধে পুরো মুসলিম উম্মাহ প্রতিবাদমুখর হয়েছিল। যারা চক্রান্ত করে এই উম্মাহকে নবী-জীবন থেকে দূরে সরিয়ে দিতে চায়, তাদের জন্য “নবী জীবনের গল্প” বইটি আরিফ আজাদের এক লিখিত প্রতিবাদ। বইটিতে তিনি ২১টি গল্পের মাধ্যমে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর জীবনী তুলে ধরেছেন। নবী জীবনের প্রতিটি পঙক্তি মধুময় হয়ে আছে নানা ঘটনার মাধূর্যে। বড় অমূল্য সেই মুহূর্তগুলো। লেখক আরিফ আজাদ তার নিপুণ গল্পশৈলির মাধ্যমে গল্পে গল্পে তিনি দেখিয়েছেন- ঘরে-বাইরে, মসজিদ-মজলিসে, সাহাবিদের সাথে, মক্কা-মদিনার অলিগলিতে, সাহাবিদের ঘরদোরে, শক্ত চাটাইয়ে, প্রিয়তমা স্ত্রীদের সাথে এবং নিশি জাগরণে রবের সামনে ঠায় দাঁড়িয়ে থেকে কেমন ছিলেন মুসলিম উম্মাহর নয়নের মনি মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। বইটিতে জন্ম থেকে শুরু করে শারীরিক গড়ন, জীবন গঠনের দিকনির্দেশনাবলি- সবকিছুই স্বমহিমায় আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন প্রিয় লেখক। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
“মা, মা, মা, এবং বাবা” বইটি টুকরো টুকরো কিছু গল্প দিয়ে সাজানো। গল্পগুলো আমাদের সমাজ থেকেই উঠে আসা। গল্পগুলোর উদ্দেশ্য হলো, বাবা মায়ের প্রতি ভালবাসাকে নতুন করে জাগিয়ে তোলা। যেসব সন্তান বাবা মায়ের প্রতি উদাসীন, বয়স্ক বাবা মায়ের প্রতি যাদের অন্তর কঠিন হয়ে পড়েছে, আমার মনে হয় – বইটি যদি তারা একবার পড়ে, তাহলে বাবা মায়ের প্রতি তারা এমন অনুগত হয়ে যাবে, যা তারা কখনো কল্পনাও করেনি। যেসব সন্তানদের অন্তর বাবা মায়ের প্রতি অকৃত্রিম ভালবাসায় পরিপূর্ন, তাদের বইটি সেই সুসংবাদ ও জানিয়ে দিবে, যা আল্লাহ ও তার রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আমাদের জানিয়েছেন। জন্মের পরপর প্রত্যেকটি মানবশিশু থাকে খুবই অসহায়। সেই অসহায় অবস্থায় আমাদের লালন পালন করে বড় করে তোলেন আমাদের বাবা মা, জীবনের সবটুকু ঢেলে দিয়ে আমাদেরকে আগলে রাখেন তারা। আমাদের জন্ম, শৈশব, কৈশোর এবং যৌবনের গল্পে তারাই থাকেন মূল ভুমিকায়। কিন্তু, বড় হওয়ার সাথে সাথে কিছু সন্তান হয়ে ওঠে অকৃতজ্ঞ, যারা দুনিয়ার লোভে পড়ে বাবা মাকে ভুলে যায়। আবার এমন কিছু সৌভাগ্যবান সন্তান ও আছে, যারা সবকিছুর বিনিময়ে বাবা মাকে আগলে রাখে, ভালবাসে, যেভাবে শৈশবে তাদেরকে আগলে রেখেছিলেন তাদের পিতা মাতা। বইটিতে আছে কিছু সৌভাগ্যবান সন্তানের গল্প, আরো আছে কিছু অবাধ্য সন্তানের গল্প। অবাধ্য সন্তানদের পরিণতি কেমন হয় তাও আছে এই বইতে। বইটির শেষে আছে কুরআন ও হাদীস থেকে নেয়া কিছু ঘটনা। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
জীবন যেখানে যেমন বইটি নিরেট গল্পের একটি বই। তবে কেবল গল্পের বই বলে একে মূল্যায়নের কোন সুযোগ নেই। কারণ গল্পের ফাঁকে ফাঁকে লেখক তার পাঠকদের জন্য রেখে গিয়েছেন চিন্তার কিছু খোরাক। পাঠকের ভাবুক মন যদি সেগুলোয় নিবিষ্ট হয়, তবে আমরা আশা করতে পারি যে, গল্পের পাশাপাশি তারা জীবনের কিছু উপকারী পাঠ কুড়িয়ে নিতে সক্ষম হবে। লেখক আরিফ আজাদ তার লেখনীশক্তির মুন্সিয়ানায় গল্পগুলোকে প্রাণবন্ত করে তুলেছেন। এ কারণে প্রতিটি গল্পই হয়ে উঠেছে সুখপাঠের এক বিশাল আধার। এ বইতে পাঠকসমাজ নতুন এক আরিফ আজাদকে আবিষ্কার করবেন বলেই আমাদের বিশ্বাস। জীবন যেখানে যেমন বইটি এমন কিছু জীবন ঘনিষ্ঠ গল্প শোনাবে, যা আপনার আমার সবার জীবনের গল্প। কিন্তু অবচেতন মনে সেগুলো আমরা এড়িয়ে চলি। গল্পগুলো আমাদের ভাবাবে। জীবন নিয়ে নতুন করে ভাবতে শেখাবে। উদ্বুদ্ধ করবে জীবন নিয়ে আমাদের স্বপ্নগুলো নতুন করে গড়তে। জাগতিক ব্যস্ততার জাঁতাকলে পিষ্ট হওয়া হৃদয়ে ঘটাবে নতুন জীবনের সঞ্চার। এমন কিছু গল্পও এবার থাকবে, যেগুলো আমরা চাই না কারও জীবনে আসুক। তবে প্রতিটি গল্পই আমাদের বাধ্য করবে থমকে দাঁড়াতে, কতোবার যে চোখযুগল ঝাপসা হয়ে আসবে ইয়াত্তা নেই। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
ভুলোমনা একঝাঁক তারুণ্যের জন্য এই বই। যে ভুলের গহ্বরে তারা জীবনের বসন্তগুলোকে পার করছে, সেই ভুল থেকে তাদের বেলা ফুরাবার আগে টেনে তুলতেই এই বইটার অবতারণা। “বেলা ফুরাবার আগে” বইটি মূলত নিজেকে আবিষ্কারের একটি আয়না। দ্বীন পালন করতে গিয়ে একজন যুবক, অথবা একজন মুসলমান যে বাধার সম্মুখীন হয়, সেই বাঁধাগুলো অতিক্রমের গল্পই বলা যায় এই বইটাকে। যে ভুল আর ভ্রান্তির মোহে, অন্ধকারের যে অলিগলিতে আমাদের এতোদিনকার পদচারণা, তার বিপরীতে জীবনের নতুন অধ্যায়ে নিজের নাম লিখিয়ে নিতে একটি সহায়ক বই হতে পারে এটি। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
“প্যারাডক্সিয়াল সাজিদ” পার্ট-১ পড়ে পাঠকরা যখন অনেক বেশী আশাবাদী হয়ে “প্যারাডক্সিয়াল সাজিদ” পার্ট-২ তে যাবেন তখন কেউ যেন নিরাশ না হন সেইদিকে লেখক খুব ভালই নজর দিয়েছেন। বইটি পড়ার পর অনায়াসেই বলা যায় পার্ট-১ থেকে পার্ট-২ এর প্রেজেন্টেশন এবং রিসার্চ দুটোই অনেক বেশী ডেভেলপ করা হয়েছে। বইটিতে অতিরিক্ত পন্ডিত নাস্তিক গর্ধবগুলোকে আবার আস্তিকে রুপান্তরিত করতে খুবই হাই কোয়ালিটির লজিক এবং রেফারেন্সসহ ব্যাখ্যা দাঁড় করিয়েছেন লেখক আরিফ আজাদ। অনেক সময় নাস্তিকদের বহু অদ্ভুত প্রশ্নের সম্মুখীন হই আমরা সবাই। নাস্তিকরা বিজ্ঞানের দোহাই দিয়ে ইসলামকে মিথ্যা বানানোর অপচেস্টা করে। আর নাস্তিকদের সেই সকল অদ্ভুত প্রশ্নের উত্তর বিজ্ঞানের আলোকে গুছিয়ে লেখক আরিফ আজাদ রচনা করেছেন “প্যারাডক্সিয়াল সাজিদ” নামক ব্যাপক জনপ্রিয় এই বইটি। কে এই সাজিদ? সাজিদ আরিফ আজাদের অনন্য এক সৃষ্টি। অবিশ্বাস ও নাস্তিকতার কালো অন্ধকার থেকে যুক্তির আলোয় এক আলোকিত সভ্যতা উপহার দেয়ার ক্ষুদ্র প্রয়াসের মাধ্যমে যার জন্ম। যুক্তিতে মুক্তির সন্ধানকারী কিছু মুক্তমনারা এতটাই মুক্তমনার অধিকারী হয়ে যায় যে তাদের সেই মুক্তমনার নামে কালো পর্দা তাদের মনকে ছেয়ে যায়, অসীম এক সত্তার বাণী নিয়েই এই পর্দা ফুঁড়ে আলোকিত করার প্রয়াসেই সাজিদের সৃষ্টি। “প্যারাডক্সিয়াল সাজিদ” বইটিতে অমুসলিম, নাস্তিক, এগনোস্টিক ও অবিশ্বাসীদের কুরআন ও ইসলাম সম্পর্কে তাদের অবিশ্বাসকে বিশ্বাসে প্রমানিত করা হয়েছে এবং দলিলের ভিত্তিতে সকল প্রশ্নের জবাব দেয়া হয়েছে। বইটি পড়লে আপনি যেই মতবাদে বিশ্বাসী হন না কেন, এক ভিন্ন স্বাদ পাবেন। গল্প ও সাহিত্যরস দিয়ে অবিশ্বাসীদের নানান প্রশ্নের জবাব দেয়া হয়েছে বইটিতে। তাই সকল নাস্তিক, আস্তিক, এগনোস্টিক ও অবিশ্বাসীদের এই বইটি পড়ার জন্য অনুরোধ করা হইলো। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
বইটি ইমাম আবু হানিফা (রাহি:) জীবন ও কর্ম সম্পর্কে লিখিত। তবে বইটিতে ইমাম আবু হানিফা (রাহি:) সম্পর্কে যেসমস্ত ঘটনা বর্ণনা করা হয়েছে, সেগুলোর সত্যতা নিয়ে যথেষ্ট মতভেদ রয়েছে। ইমাম আবু হানিফার রচিত অনেকগুলো গ্রন্থের মধ্যে কিতাবুল আসার ও আল ফিকহুল আকবার প্রধানতম। বইটি অর্ডার করুণ…।