Shop - HatBazar365.com

Shop

  • কুরআন-সুন্নাহর আলোকে জামাআত ও ঐক্য

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: তাবলীগের সুন্নাহ পদ্ধতি

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৭খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১৬ পৃষ্ঠা


    ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত “কুরআন-সুন্নাহর আলোকে জামাআত ও ঐক্য” বইটিতে তিনি কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে উম্মতের ঐক্যের গুরুত্ব, প্রয়োজনীয়তা, অনৈক্যের বিধান ও এর বিবিধ অপকারিতা তুলে ধরেছেন। ইখতিলাফ ও ইফতিরাকের মধ্যে পার্থক্য তুলে ধরার মাধ্যমে উম্মতের ঐক্যের সূত্র দেখিয়ে দিয়েছেন। তাঁর কথা অনুযায়ী বলতে হয়, “ইখতিলাফের ভিত্তি অধিকাংশ ক্ষেত্রে ইলম বা জ্ঞান ও দলিল। আর ইফতিরাকের ভিত্তি সর্বদাই ব্যক্তিগত পছন্দ বা প্রবৃত্তির অনুসরণ, জিদ এবং ইখলাসের অনুপস্থিতি।” তিনি আরও বলেছেন, “ইলম, ইখলাস, ইসলামী ভ্রাতৃত্ববোধ ও ভালোবাসার সাথে ইখতিলাফ থাকতে পারে কিন্তু এগুলোর সাথে ইফতিরাক থাকতে পারে না। এগুলোর অনুপস্থিতিতেই ইফতিরাক জন্ম নেয়।” তাঁর এ কথা অনুযায়ী আমরা বলতে পারি, উম্মতের ইমামগণের মাঝে অনুষ্ঠিত মাসআলা-মাসায়েলজনিত মতভেদের কারণে আমাদেরকে ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকতে হবে সেটা কখনো ঠিক নয়। সাহাবায়ে কিরামের মাঝে আমলী মাসআলাগুলোতে প্রচুর মতভেদ ছিল, যারা সালাফে সালেহীনের ফিকহ অধ্যয়ন করবে তাদের কাছে সেটা দিবালোকের মত স্পষ্ট হয়ে দেখা দিবে। ইমামগণের মধ্যে প্রচুর আমলী মাসআলায় মতান্তর ছিল কিন্তু তাঁদের মনে পরস্পরের প্রতি কোনো বিদ্বেষ ছিল বলে কেউ প্রমাণ করতে পারবে না। তাঁরা ইলমী মতভেদ করেছেন কিন্তু তাঁদের মধ্যে কেউই একে অপরকে খারাপ বলেছেন, এমন দৃষ্টান্ত কেউ দেখাতে পারবে না। ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) ও তাঁর ছাত্রদের মাঝে এক তৃতীয়াংশের অধিক মাসআলায় মতভেদ হওয়া সত্ত্বেও তাঁদের কেউ অপরের বিরুদ্ধে বিষোদগার তো দূরের কথা পরস্পরকে সারা জীবন ভালোবেসেই চলে গেছেন। ইমাম মালেককে তাঁর ছাত্র শাফে‘ঈ সম্মান করতেন, ইমাম শাফে‘ঈকে ইমাম আহমাদ ইবন হাম্বল কদর করে কথা বলতেন। কিন্তু তাঁদের মাঝে মতভেদপূর্ণ অসংখ্য মাসআলা ছিল। তাই তাঁদের পদাঙ্ক অনুসরণ করে আজও আমাদের সমাজে ইলমী মতভেদ থাকার পরেও আমরা মৌলিক আকীদা ও মানহাজের ক্ষেত্রে এক হতে পারি। ইফতিরাক তথা অনৈক্যের কারণগুলো খুঁজে সেগুলো থেকে নিজেদেরকে দূরে রাখতে পারি। বর্তমান কালে আমাদের ঐক্যের পথপ্রদর্শক আমাদের জন্য এ গ্রন্থটি লিখে যেন আমাদেরকে সে পথেরই দিশা দিলেন। আল্লাহ তা‘আলার কাছে দো‘আ করি তিনি যেন তাঁর এ আমলকে কবুল করেন এবং তাঁর নাজাতের ওসীলা বানিয়ে দেন। আর উম্মতে মুসলিমাহ বিশেষ করে বাংলা ভাষাভাষি মুসলিমদের মাঝে সঠিক পথে ঐক্য তৈরি করে দেন। আমীন। অল্প পৃষ্ঠার একটি বই হলেও, বইটির ভিতরে রয়েছে অনেক উপকারী, দূর্লভ জ্ঞানের ভান্ডার। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • শবে বরাত ফযিলত ও আমল

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: লাইলাতুন নিসফি মিন শাবান

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ২য় এডিশন-২০১৭খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৬৪ পৃষ্ঠা


    ফার্সী ভাষায় ‘শব’ শব্দটির অর্থ রাত বা রজনী। বরাত শব্দটি আরবী থেকে গৃহীত। বাংলায় ‘বরাত’ শব্দটি ‘ভাগ্য’ বা ‘সৌভাগ্য’ অর্থে ব্যবহৃত হলেও আরবীতে এ শব্দটির অর্থ সম্পূর্ণ ভিন্ন। আরবীতে ‘বারাআত’ শব্দটির অর্থ বিমুক্তি, সম্পর্কচ্ছিন্নতা, মুক্ত হওয়া, নির্দোষ প্রমাণিত হওয়া ইত্যাদি। ফার্সী ‘শবে বরাত’, আরবী ‘লাইলাতুল বারাআত’ বা ‘বিমুক্তির রজনী’ বলতে আরবী পঞ্জিকার ৮ম মাস, শা‘বান মাসের মধ্যম রজনী বুঝানো হয়। কুরআন ও হাদীসে কোথাও ‘লাইলাতুল বারাআত’ পরিভাষাটি ব্যবহার করা হয়নি। সাহাবী-তাবিয়ীগণের যুগেও এ পরিভাষাটির ব্যবহার জানা যায় না। এ রাতটিকে হাদীস শরীফে ‘লাইলাতুন নিসফি মিন শা‘বান’ বা ‘মধ্য-শা‘বানের রজনী’ বলা হয়েছে। এই শবে বরাত বা “মধ্য-শা’বানের রাত”-এর মর্যাদা সম্পর্কে অনেক কথাই আমাদের সমাজে প্রচলিত রয়েছে। মুসলিমগণ এ রাতে বিশেষ ইবাদতে মগ্ন হয়ে পড়েন। মীলাদমাহফিল, ওয়ায-নসীহত, বিশেষ মুনাজাত, তাবারুক বিতরণ, কবর যিয়ারত ও বিশেষ সালাতে মুসল্লীরা মগ্ন থাকেন এ রাতে। কিন্তু এ রাতের ফযীলতে কথিত এ সকল বক্তব্য কতটুকু নির্ভরযোগ্য এবং এ রাতের বিশেষ ইবাদত কুরআনসুন্নাহর আলোকে কতটুকু গ্রহণযোগ্য বা গুরুত্বের দাবীদার তা নিয়ে আলিম সমাজে বিভিন্ন বক্তব্য ও মতভেদ রয়েছে। এ বিষয়কে কেন্দ্র করে মুসলমানরা বিভিন্ন গ্রুপে বিভক্ত হয়ে পড়েন এবং অনেক সময় গালাগালি ও শত্রুতায় লিপ্ত হয়ে পড়েন। এ সকল মতভেদ ও মতপার্থক্যের উর্ধ্বে উঠে কুরআন ও হাদীসের আলোকে এ রাতের মর্যাদা ও এ রাতের করণীয় নির্ধারণ করা এ পুস্তিকাটি উদ্দেশ্য। পুস্তিকাটিতে মধ্য-শাবানের রাত্রির ফযীলত ও এ রাত্রে বা পরের দিনে পালনীয় বিশেষ ইবাদত সম্পর্কে উদ্ধৃত কুরআনের আয়াত ও মুফসিরগণের বক্তব্য আলোচনা করা হয়েছে। এরপর এ বিষয়ে বর্ণিত ও প্রচলিত সকল হাদীস উদ্ধৃত করে সেগুলির গ্রহণযোগ্যতা, বিশুদ্ধতা বা অশুদ্ধতার বিষয়ে মুহাদ্দিসগণের মতামত পর্যালোচনাও করা হয়েছে। এভাবে বইটি থেকে সামগ্রিক ভাবে এ রাতে মুসলিমের করণীয় ও বর্জনীয় বিষয়গুলির সম্পর্কে সঠিক সীদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যাবে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • ঈদে মিলাদুন্নবী

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: ঈদে মিলাদুন্নবী

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৮খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৪৮ পৃষ্ঠা


    আমাদের সমাজে যে সকল বিষয় নিয়ে দ্বন্দ রয়েছে তার মধ্যে ঈদে মিলাদুন্নবী অন্যতম। আর এই দ্বন্দ এত প্রকট হয়েছে যে যার ফলে মুসলমান এখন দলে দলে বিভক্ত হয়ে গেছে। আর উম্মতের এই ক্রান্তিলগ্নে এই রকম একটি বই খুবই জরুরী। আশাকরা যায় বইটি অধ্যয়ন করলে উম্মতের মধ্যে যে দ্বন্দ রয়েছে তা নিরসন হবে। ইনশাআল্লাহ। রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর জন্ম নিঃসন্দেহে উম্মাতের জন্য মহা আনন্দের বিষয়। তবে এ আনন্দ প্রকাশ যদি রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও তাঁর সাহাবীগণের সুন্নাত অনুসারে হয়, তাহলে তাতে আমরা অফুরন্ত সাওয়াব ও বরকত লাভ করতে পারব। মীলাদ পালনের সুন্নাত পদ্ধতি হলো প্রতি সোমবার সিয়াম পালনের মাধ্যমে আল্লাহর দবরারে শুকরিয়া জানানো। রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজে আমাদেরকে এ পদ্ধতি শিখিয়েছেন। রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর মীলাদ বা জন্মে আনন্দ প্রকাশের দ্বিতীয় সুন্নাত পদ্ধতি হলো, সর্বদা তাঁর উপর দরুদ ও সালাম পাঠ করা। তিনি আমাদের জন্য যা করেছেন আমরা জীবন বিলিয়ে দিলেও তার সামান্যতম প্রতিদান দিতে পারব না, কারণ আমরা হয়ত আমাদের পার্থিব সংক্ষিপ্ত জীবনটা বিলিয়ে দিলাম, কিন্তু তিনি তাতে আমাদের পার্থিব ও পারলৌকিক অনন্ত জীবনের সফলতার পথ দেখাতে তাঁর মহান জীবনকে উৎসর্গ করেছেন। রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এমন নবী ছিলেন, মানব জাতির সৃষ্টির শুরুতেই যার মর্যাদার কথা লিপিবদ্ধ হয়েছিল মহান রবের দরবারে। ইবরাহীম আলাইহিস সালাম এর দোয়ার বাস্তবায়নে ইসমাঈল আলাইহিস সালাম এর বংশ, আরবে শ্রেষ্ঠতম কুরাইশ বংশে রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জন্মগ্রহণ করেন। সহীহ হাদীস থেকে জানা যায় যে, তিনি সোমবার জন্মগ্রহণ করেন। আবু কাতাদা (রা) বলেন, রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে সোমবার দিন রোযা রাখা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়। তিনি বলেন “এই দিনে আমি জন্মগ্রহণ করেছি এবং এই দিনেই আমি নবুয়্যত পেয়েছি।” রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, এর প্রতি আমাদের নূন্যতম দায়িত্ব হচ্ছে সর্বদা তাঁর জন্য সালাত ও সালাম পাঠ করা। যাইহোক, ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে বইটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আশা করি। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • হজ্জ্বের আধ্যাত্মিক শিক্ষা

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: হজ্জ এবং উমরাহ

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৮খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৪৮ পৃষ্ঠা


    হজ্জ সম্পর্কিত বাজারে বইয়ের কোন অভাব নাই। হজ্জ সম্পর্কিত প্রতিটি বইয়েই প্রায় হজ্জের নিয়ম কানুন অর্থাৎ হজ্জ কীভাবে করতে হবে? হজ্জে কি কি কাজ করতে হবে? কখন কোন দুয়া পড়তে হবে? এসব বিষয় নিয়ে লিখা হয়। কিন্তু ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত “হজ্জ্বের আধ্যাত্মিক শিক্ষা” বইটি সম্পূর্ণ ভিন্ন ধাঁচের একটি বই। বইটিতে হজ্জের মূল শিক্ষা, কেন আমরা হজ্জ করব, হজ্জের উপকার কী এবং হজ্জের আধ্যত্মিক শিক্ষা কি কি, এসব নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। পাশাপাশি কিছু বেসিক পরামর্শ, টিপসও দেয়া আছে বইটিতে, যা অন্য বইতে পাওয়া যায় না। বইটি দুটি ভাগ ভাগ করা হয়েছে। প্রথম ভাগে হজ্জের গুরুত্ব, হজ্জ করার প্রয়োজনীয়তা, হজ্জের প্রয়োজনীয় উপকরন সংগ্রহ, হজ্জের প্রতিদান হিসাবে আল্লাহর পুরস্কার ইত্যাদির ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আর দ্বিতীয় ভাগে আত্মনিয়ন্ত্রনের বিষয়টা গুরুত্ব পেয়েছে। আলোচিত হয়েছে আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুলের নানান উপকারিতা এবং দিক। নিজেকে অহংকারমুক্ত করা, অন্যের ভুল ক্ষমা করা, কষ্ট না দেয়া ইত্যাদি ইত্যাদি। এছাড়া বিভিন্ন জায়গায় দুআ করা এবং খুব বেশি কথা না বলার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। এত বড় মাপের একজন আলেমের এমন সহজ সরল ভাষায় লেখা বইটি আসলেই প্রশংসার দাবীদার। অল্প পৃষ্ঠার একটি বই হলেও, বইটির ভিতরে রয়েছে অনেক উপকারী, দূর্লভ জ্ঞানের ভান্ডার। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • কুরবানী ও জাবীহুল্লাহ

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: কুরবানী

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১০খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৫৬ পৃষ্ঠা


    গত আগস্ট-২০১০ খ্রিস্টাব্দের প্রথম সপ্তাহে কুরবানীর বিশুদ্ধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে মামলা করেন বিশ্ব শান্তি পরিষদের প্রেসিডেন্ট দেব নারায়ণ মহেশ্বর। তিনি দাবি করেন যে, তাওরাত, যাবূর ও ইঞ্জিল বা “বাইবেলের” বক্তব্যের আলোকে ইসহাকই জাবীহুল্লাহ ছিলেন। কাজেই ইসমাঈলকে জাবীহুল্লাহ বলে যারা প্রচার করেন তারা সকলেই কাফির, জালিম ও ফাসিক। তিনি আইন করে এ বিষয়টিকে সংশোধন করার দাবি করেন। এ বিষয়ে কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে উপযুক্ত জবাব দিয়ে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যার রচনা করেছেন “কুরবানী ও জাবীহুল্লাহ” নামক গুরুত্বপূর্ণ এই বইটি। অল্প পৃষ্ঠার একটি বই হলেও, বইটির ভিতরে রয়েছে অনেক উপকারী, দূর্লভ জ্ঞানের ভান্ডার। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • কিতাবুল মোকাদ্দস, ইঞ্জিল শরীফ ও ঈসায়ী ধর্ম

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৮খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৮০ পৃষ্ঠা


    ১৯৭৮ খৃস্টাব্দে আমেরিকার কলরাডো (Colorado) রাষ্ট্রের কলরাডো ¯প্রীংস (Colorado springs) শহরে (north American conference on muslim evangelization): ‘মুসলিমদের খৃস্টান বানানো বিষয়ে উত্তর আমেরিকান সম্মেলন’ অনুষ্ঠিত হয়। এ সম্মেলনে মিশনাারিগণ পরবর্তী অর্ধশতকের মধ্যে বাংলাদেশ-সহ এশিয়ার কয়েকটি মুসলিম দেশকে খৃস্টান-প্রধান দেশে পরিণত করার পরিকল্পনা নেন। তারা প্রচার-পদ্ধতি পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেন। নিজেদেরকে মুসলমান, ঈসায়ী তরীকার মুসলমান বলে পরিচয় দেওয়া, ধর্মান্তরিতদের নামায-রোযা, ঈদ-মীলাদ বহাল রাখতে বলা.. ইত্যাদি। সেই সম্মেলনের পরিকল্পনা অনুযায়ী, বাংলাদেশে খৃষ্টান মিশনারিদের প্রচার পদ্ধতি গতানুগতিক প্রচার পদ্ধতির চেয়ে ভিন্ন। এরা দেখেছে এদেশের বেশিরভাগ মুসলিমই নিজেদের ধর্ম সম্পর্কে অজ্ঞ। তাই, এরা নিজেদেরকে ঈসায়ী মুসলমান দাবি করে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মুসলিমদের বিভ্রান্ত করছে এবং খ্রিষ্টান ধর্মে ধর্মান্তরিত করছে। এরা নিজেদের বাইবেলকেও দিয়েছে ইসলামি নাম – ‘কিতাবুল মোকাদ্দস’। এই বইটিকে তারা তাওরাত-যাবুর-ইঞ্জিলের শিক্ষার সম্মিলিত রুপ দাবি করে ইসলামের ওপর কালিমা লেপন করছে এবং মুসলিমদের করছে বিভ্রান্ত। ৫০ বৎসর আগে বাংলাদেশে কয়েক হাজার খৃস্টান ছিলেন। কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশের প্রায় ৫০ লক্ষ মুসলিম খৃস্টধর্ম গ্রহণ করেছেন বলে জানা যায়। ইসলামের ওপর খ্রিস্টান মিশনারীদের এসব অপতৎপরতার জবাব দিতে এবং মুসলিমদেরকে তথাকথিত ‘ঈসায়ী মুসলমান’দের বিভ্রান্তি থেকে বাঁচাতে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যার রচনা করেছেন “কিতাবুল মোকাদ্দস, ইঞ্জিল শরীফ ও ঈসায়ী ধর্ম” নামক গুরুত্বপূর্ণ এই বইটি। বইটিতে সংক্ষিপ্ত আকারে মোট উনিশটি অধ্যায়ে আলোচনা করা হয়েছে৷ প্রথমেই স্যার রাহিমাহুল্লাহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি ভূমিকা লিখেছেন। এরপর প্রথম অধ্যায়ে আলোচনা করেছেন, ঈসা মাসিহের ধর্মে মিথ্যার অনুপ্রবেশ নিয়ে। দ্বিতীয় অধ্যায়ে এসেছে প্রচলিত ‘কিতাবুল মোকাদ্দস’ এর সাথে তাওরাত-যাবুর-ইঞ্জিলের তূলনামূলক আলোচনা। এরপর ধাপে ধাপে স্যার রাহিমাহুল্লাহ এনেছেন ইঞ্জিলের বিকৃত হওয়ার ইতিহাস, সাধু পলের আবির্ভাব, সাধু পলের প্রচারিত ধর্মের সাথে ঈসা আ. এর ধর্মের বৈপরীত্য, খৃষ্টানদের ধর্মগ্রন্থগুলোর মধ্যে পরস্পরবিরোধী কথাবার্তা ইত্যাদি বিষয়গুলোসহ আরো নানান গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা৷ প্রত্যেক অধ্যায়ে স্যার রাহিমাহুল্লাহ দেখিয়েছেন খৃষ্টান ধর্মের ভিত কতটা নড়বড়ে। ইসলাম নিয়ে তাদের আপত্তিগুলো যে কতটা দুর্বল ও অযৌক্তিক সেটা বোঝা যাবে বইটি পড়লেই। এছাড়া খ্রিস্টান মিশনারীরা ঈসায়ী তরিকার দাওয়াত দিতে আসলে কিভাবে তার জবাব দিতে হবে ও মোকাবেলা করতে হবে এ বিষয়েও বিভিন্ন কৌশল ও উদাহরণ দেখিয়েছেন তিনি। সর্বেশষ অধ্যায়ে স্যার রাহি. মুসলিমদের প্রতি একটি নিবেদন রেখেছেন। সেখানে তিনি মুসলিমদেরকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান জানিয়েছেন। নিজেদের মধ্যে কোন্দল থামিয়ে মিশনারিদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আবেদন করেছেন। অল্প পৃষ্ঠার একটি বই হলেও, বইটির ভিতরে রয়েছে অনেক উপকারী, দূর্লভ জ্ঞানের ভান্ডার। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • এ ওম্যান ফ্রম ডেজার্ট

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: আদর্শ নারীর জীবনী

    ⦿ ভাষা: ইংলিশ

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০২১খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৩২ পৃষ্ঠা


    ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত “A Woman From Desert” (মরুভূমি থেকে এক মহিলা) বইটিতে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর একজন সাহাবা উম্মে সুলাইম বিনতে মিলহান রাদিয়াল্লাহু আনহার দৃঢ়তা, প্রজ্ঞা, বুদ্ধিমত্তা, ধৈর্য, সাহসীকতা এবং অগ্রগামীতার বিষয়টি অত্যন্ত বলিষ্ঠ্যভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। উম্মে সুলাইম বিনতে মিলহান (রাদিয়াল্লাহু আনহা) নামের এই বুদ্ধিমতি মহীয়সী নারী সত্যিই খুব অসাধারণ চরিত্রের অধিকারী ছিলেন। যার মনে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের প্রতি আস্থা, ভালোবাসা, সম্মান, শ্রদ্ধা ছিলো অসীম। অন্যদিকে তিনি ছিলেন একজন যত্নবান ধৈর্যশীল মা। বইটি আকারে ছোট হলেও এর জ্ঞানের আলো অতুলনীয়। যারা হেদায়াতের পথে চলতে চায় তাদেরকে এই বইটি অনুপ্রাণিত এবং উদ্বুদ্ধ করবে, বিশেষ করে নারীদের। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • রামাদানের সওগাত

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: জুমআর খুতবা

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৮খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৬৪ পৃষ্ঠা


    “রামাদানের সওগাত” বইটি মূলত ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত “খুতবাতুল ইসলাম” বই থেকে রমাদানের অধ্যায়গুলোকে আলাদা করে সন্নিবেশ করা একটি বই। “খুতবাতুল ইসলাম” বইটির মাঝে তিনি জীবনঘনিষ্ঠ ইসলামী গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদী সম্মন্ধে বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরেছেন। যাতে করে খতিব সাহেবগণ জুমআর সালাতে এখান থেকে তথ্য সংগ্রহ করে সবার সম্মুখে উপস্থান করতে পারেন। কিন্তু “খুতবাতুল ইসলাম” বইটি বেশ বড় আর দামের দিক থেকেও একটু বেশি হওয়ায়, শুধুমাত্র রমাদানের অংশগুলোকে বেঁছে নিয়ে ছোট্ট আকারে এই “রামাদানের সওগাত” বইটি প্রকাশ করা হয়েছে। প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে এমন একটি বই থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • মুনাজাত ও নামায

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: দু‘আ ও মুনাজাত

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ৩য় এডিশন-২০০৯খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৬৪ পৃষ্ঠা


    নামাযের মধ্যে ও নামাযের পরে রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যে সকল দু‘আ ও মুনাজাত পালন করেছেন এবং করতে শিক্ষা দিয়েছেন সেগুলো নিয়ে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) “মুনাজাত ও নামায” শীর্ষক এই পুস্তিকাটি রচনা করেছেন। দু‘আ ও মুনাজাতের ক্ষেত্রে রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সুন্নাতকে জীবিত করতে পুস্তিকাটি বিশেষ অবদান রাখবে বলে আশা করছি। মুনাজাতের গুরুত্ব আমরা কমবেশি জানি। তবে এক্ষেত্রে রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর আচরিত ও শেখানো মুনাজাতগুলি সম্পর্কে আমাদের দেশের অধিকাংশ দ্বীনদার মুসলিম অবগত নন। শুধু তাই নয়, অধিকাংশ ধার্মিক মুসলিম ও আলিম এ বিষয়ে আগ্রহীও নন। বিষয়টি দুঃখজনক। রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কর্তৃক শেখানো মুনাজাতগুলি পালনের মধ্যে রয়েছে অসাধারণ সাওয়াব, মর্যাদা, বরকত ও কবুলিয়্যত। এ ব্যাপারে সকলেরই আগ্রহী হওয়া দরকার। এই পুস্তিকাটিতে নামাযের মধ্যে ও নামাযের পরে পালনীয় প্রায় অর্ধ শত মাসনূন মুনাজাত সহীহ হাদীসের আলোকে সংকলন করা হয়েছে। এগুলির মধ্যে কিছু মুনাজাতের নির্ধারিত সময় বা স্থানও হাদীসে উল্লেখ করা হয়েছে। আর কোনো কোনো মুনাজাত রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাধারণভাবে শিক্ষা দিয়েছেন, যেগুলিকে আমরা সকল স্থানে ও সময়ে ব্যবহার করতে পারি। যে কোনো মাসনূন মুনাজাত যে কোনো সময়ে পালন করা যেতে পারে। নামাযের পরে পালনের জন্য শেখানো মুনাজাত সাজদার মধ্যে, কুনুতে বা সালামের আগে বলা যাবে, কুনুতের মধ্যে পালনের জন্য শেখানো দু‘আ সাজদায়, সালামের আগে বা সালামের পরে বলা যাবে। তবে এ সকল মুনাজাতের ক্ষেত্রে যে সময় বা স্থান হাদীসে উল্লেখ করা হয়েছে সেগুলির দিকে লক্ষ্য রাখতে পারলে আরো ভালো। এতে রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর হুবহু অনুকরণের অতিরিক্ত সাওয়াব ও ফযীলত অর্জিত হবে। এছাড়া নামাযের বাইরে সকল সময়ে, স্থানে ও অবস্থায় মুমিন সর্বদা আল্লাহর কাছে দু‘আ করবেন এবং সকল দু‘আ-মুনাজাতের ক্ষেত্রেই এ সকল মাসনূন বাক্য ব্যবহারের চেষ্টা করবেন। মুনাজাতের বাক্য যেমন সুন্নাতসম্মত হওয়া উত্তম, তেমনি মুনাজাত আদায়ের পদ্ধতিও সুন্নাতসম্মত হওয়া উত্তম। এজন্য মুনাজাত আদায়ের মাসনূন পদ্ধতিও বইটিতে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।

  • আল্লাহর পথে দাওয়াত

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: তাবলীগের সুন্নাহ পদ্ধতি

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ৩য় এডিশন-২০১৭খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৬৪ পৃষ্ঠা


    আল্লাহর পথে আহ্বান করতেই নবী-রাসূলগণ আলাইহিমুস সালাম-এর আগমন। মুমিনের জীবনের অন্যতম দায়িত্ব এই দাওয়াত। কুরআন কারীমে এ দায়িত্বকে কখনো দাওয়াত, কখনো সৎকার্যে আদেশ ও অসৎকার্যে নিষেধ, কখনো প্রচার, কখনো নসীহত ও কখনো দীন প্রতিষ্ঠা বলে অভিহিত করা হয়েছে। কুরআন ও হাদীসের আলোকে এ কাজের গুরুত্ব, এর বিধান, পুরস্কার, এ দায়িত্ব পালনে অবহেলার শাস্তি, এ কর্মে অংশগ্রহণের শর্তাবলী ও এর জন্য আবশ্যকীয় গুণাবলী এসকল বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে এই পুস্তিকাটিতে। এ বিষয়ক কিছু ভুলভ্রান্তি, যেমন বিভিন্ন অজুহাতে এ দায়িত্বে অবহেলা, ফলাফলের ব্যস্ততা বা জাগতিক ফলাফল ভিত্তিক সফলতা বিচার, এ দায়িত্ব পালনে কঠোরতা ও উগ্রতা, আদেশ, নিষেধ বা দা‘ওয়াত এবং বিচার ও শাস্তির মধ্যে পার্থক্য নির্ণয়, আদেশ, নিষেধ বা দাওয়াত এবং গীবত ও দোষ অনুসন্ধানের মধ্যে পার্থক্য ইত্যাদি বিষয়েও পুস্তিকাটিতে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। সবশেষে এ ইবাদত পালনের ক্ষেত্রে সুন্নাতে নববী এবং এ বিষয়ক কিছু ভুলভ্রান্তির কথাও আলোচনা করা হয়েছে পুস্তিকাটিতে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • দৈনন্দিন মাসনূন দুআ ও যিকর

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: সহীহ দুআ ও যিকির

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৮খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৩২ পৃষ্ঠা


    বক্ষমান পুস্তিকাটি স্বতন্ত্র কোনো সংকলন নয়। অনেক দ্বীনদার মানুষ চান সংক্ষিপ্তাকারে কিছু মাসনূন যিকির ও দুআর একটি ক্ষুদ্র সংস্করণ, যা সবসময় নিজের সাথে বহন করা যাবে। তাদের আগ্রহ ও চাহিদার দিক বিবেচনা করেই মূলত সংক্ষিপ্ত এ পুস্তিকাটি সঙ্কলন করা হয়েছে। এই পুস্তিকার সকল তথ্য ও ‘রাহে বেলায়াত’ এবং ‘সহীহ মাসনূন ওযীফা’ গ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে। উক্ত গ্রন্থগুলোর পাদটীকায় গ্রন্থকার বিস্তারিত তথ্যসূত্র উল্লেখ করেছেন। সংক্ষিপ্ত এ পুস্তিকায় পাঁচ ওয়াক্ত সালাত পরবর্তী এবং সকাল-সন্ধ্যার মাসনূন যিকরসহ একজন মুমিনের ঘুম থেকে উঠা থেকে শুরু করে ঘুমাতে যাওয়া পর্যন্ত দৈনন্দিন পালনীয় কিছু মাসনূন যিকর ও দুআ সঙ্কলন করা হয়েছে। এছাড়া পুস্তিকার শুরুতে সংক্ষেপে যিকরের পরিচয়, গুরুত্ব ও ফযীলত তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিটি মুসলিমের ঘরে এমন একটি বই থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • সহীহ মাসনূন ওযীফা

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: দৈনন্দিন যিকর ওযীফা

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ৩য় এডিশন-২০১৭খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৮০ পৃষ্ঠা


    ইসলামের অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে ‘তাযকিয়া’ বা আত্মশুদ্ধি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও সাহাবীগণের জীবন থেকে আমরা দেখতে পাই যে, ফরয ইবাদত পালনের পরে সদাসর্বদা নফল ইবাদত পালনে রত থেকে, বিশেষত সদা সর্বদা জিহ্বা ও অন্তরকে আল্লাহর যিকিরে রত রেখে তাঁরা তাযকিয়া ও বেলায়াতের সর্বোচ্চ শিখরে আরোহন করেছেন। সহীহ হাদীসের ভিত্তিতে তাঁদের পালিত এ সকল নফল ইবাদত ও যিকিরের মধ্য থেকে কিছু বেছে নিয়ে এই মাসনূন (সুন্নাত-সম্মত) ‘ওযীফাটি’ রচনা করা হয়েছে। বর্তমান বিভিন্ন তরীকার ওযীফা ছাড়াও অনেক প্রকারের ওযীফার বই বাজারে প্রচলিত। তবে সহীহ হাদীসের ভিত্তিতে মাসনূন বা সুন্নাতি ওযীফার বই তেমন পাওয়া যায় না। এ লক্ষ্যেই স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) রচনা করেছেন “সহীহ মাসনূন ওযীফা” নামক চমৎকার এই বইটি। প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে এমন একটি বই থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • কিয়ামুল লাইল ও তারাবীহ সালাতের রাকআত সংখ্যা

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: ছালাতের মাসআলা মাসায়েল

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৮খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৯৬ পৃষ্ঠা


    “কিয়ামুল লাইল ও তারাবীহ সালাতের রাকআত সংখ্যা” বইটির নাম থেকেই বুঝা যায় যে বইটি কি বিষয়ের উপর লেখা। বর্তমান বাংলাদেশে তারাবীহ সালাতের রাকআত সংখ্যা নিয়ে তর্কাতর্কির কোন শেষ নেই। কেউ বলছে ৮ রাকাত, আবার কেউ বলছে ২০ রাকাত। আসলে কোনটি সহি সুন্নাহ সম্মত? এ বিষয়ে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত “কিয়ামুল লাইল ও তারাবীহ সালাতের রাকআত সংখ্যা” নামক ছোট্ট এই পুস্তিকাটিতে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। পুস্তিকাটিতে উক্ত বিষয়ের উপর আলোচনার পাশাপাশি কিয়ামুল লাইল বিষয়েও বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • সালাতুল ঈদের অতিরিক্ত তাকবীর

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: ছালাতের মাসআলা মাসায়েল

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ৩য় এডিশন-২০১৩খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১১২ পৃষ্ঠা


    আপনারা সালাতুল ঈদের ৬ তাকবীর কোথায় পেয়েছেন? আমরা যে ৬ তাকবীর বলি এর পক্ষে কোনো সহীহ হাদীস আছে কি? সালাতুল ঈদের ১২ তাকবীরের হাদীস নাকি সহীহ? সালাতুল ঈদ ৬ তাকবীর নাকি ১২ তাকবীর? ইত্যাদি ইত্যাদি এ জাতীয় প্রশ্ন বর্তমান সময়ে অনেকেই করে থাকেন। এসকল বিষয়ের উপর কুরআন ও সহি সুন্নাহ ভিত্তিক বিস্তারিত আলোচনা এবং সেই সাথে হাদীসের সনদ বিচার পদ্ধতি এবং এ পদ্ধতিতে সালাতুল ঈদের তাকবীর বিষয়ক হাদীসগুলোর সনদ বিচার বিষয়ে, এই বইটিতে স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) বিস্তারিত তুলে ধরেছেন। আশা করি বইটি আমাদের দেশে হাদীস চর্চার ক্ষেত্রে নতুন ধারার সূচনা করবে। সাথে সাথে সালাতুল ঈদের তাকবীর বিষয়ে আমাদের সমাজে প্রচলিত বিতর্ক, দলাদলি ও বিভক্তি দূর করতে সাহায্য করবে। মুসলিম উম্মাহর জন্য এখন সবচেয়ে বড় প্রয়োজন হলো খুঁটিনাটি ফিকহী বা ব্যবহারিক মতভেদগুলোকে দলাদলি ও বিভক্তির মাধ্যম না বানিয়ে পরস্পরের মধ্যে ঈমানী ভালবাসা, সৌহার্দ, ও সম্প্রীতির প্রসার ঘটানো এবং ঐক্যবদ্ধভাবে শত্রুদের ষড়যন্ত্রের মুকাবিলা করা। এক্ষেত্রে “সালাতুল ঈদের অতিরিক্ত তাকবীর” বইটি সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে আমরা আশাবাদী। প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • সালাতের মধ্যে হাত বাঁধার বিধান

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: ছালাতের মাসআলা মাসায়েল

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ২য় এডিশন-২০১৭খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১২৮ পৃষ্ঠা


    বর্তমান বাংলাদেশে সালাতের মধ্যে হাত বুকের উপর নাকি নাভির নিচে বাঁধতে হবে, এনিয়ে তর্কাতর্কির কোন শেষ নেই। কেউ বলছে বুকের উপর, আবার কেউ বলছে নাভির নিচে। আসলে কোনটি সহি সুন্নাহ সম্মত? এ বিষয়ে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত “সালাতের মধ্যে হাত বাঁধার বিধান” নামক ছোট্ট এই পুস্তিকাটিতে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। পুস্তিকাটি তিনটি পর্বে বিভক্ত। প্রথম পর্বে সালাতের মধ্যে হাত বাঁধার বিধান বিষয়ক হাদীসগুলো ইলমুল হাদীসের মানদণ্ডে অধ্যয়ন করা হয়েছে। দ্বিতীয় পর্বে উম্মাতের প্রথম প্রজন্মগুলোর প্রসিদ্ধ মুহাদ্দিস ও হাদীসপন্থী ফকীহগণের বক্তব্যের আলোকে সহীহ ও হাসান হাদীসগুলোর নির্দেশনা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রথম ও দ্বিতীয় পর্বের আলোচনা থেকে প্রতিভাত হয়েছে যে, সহীহ হাদীস পালনের বিষয়ে ঐকমত্য সত্ত্বেও সহীহ হাদীস নির্ধারণ, হাদীসের নির্দেশনা নির্ধারণ, একাধিক সহীহ হাদীসের সমন্বয় ও হাদীসের ফিকহী নির্দেশনা নির্ধারণের ক্ষেত্রে উম্মাতের প্রসিদ্ধ মুহাদ্দিস ও ফকীহগণ ব্যাপক মতভেদ করেছেন। এরই আলোকে তৃতীয় পর্বে উম্মাতের মতভেদ, প্রান্তিকতা, কারণ, প্রতিকার ও এ বিষয়ে সালফে সালিহীনের কর্মধারা আলোচনা করা হয়েছে। প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • দাম্পত্য রসায়ন

    01

    ⦿ লেখক: ড. ইয়াসির ক্বাদি

    ⦿ প্রকাশনী: গার্ডিয়ান পাবলিকেশনস

    ⦿ বিষয়: দাম্পত্য জীবন

    ⦿ ভাষা: বাংলা

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০২১খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৬৪ পৃষ্ঠা


    সঙ্গীর মনের প্রতিটি ভাঁজে বিচরণ ও উপলব্ধি এবং তার হৃদয়-পাতাকে অধ্যয়ন করা দাম্পত্য সুখের অপরিহার্য শর্ত। স্বামী-স্ত্রীর শারীরিক ও মানসিক বৈশিষ্ট্য ও গঠন সৃষ্টিগতভাবেই ভিন্ন। এই দুই ভিন্ন সত্তা যখন একই ধ্যানের মৃণাল ধরে জীবন সাজাতে সংকল্পবদ্ধ হয়, তখন পরস্পরের গতি-প্রকৃতি সম্পর্কে অবগত হওয়া আবশ্যক হয়ে পড়ে। অন্যথায় দাম্পত্যজীবনের উষ্ণ লেনাদেনাকে যান্ত্রিক ও আরোপিত বলেই মনে হয়। ‘দাম্পত্য রসায়ন’ পাঠকের চিন্তা ও বোঝাপড়ায় এমন এক বোধ দিতে চায়, যা সঙ্গীর মনের ভাষা পড়তে সহায়ক হবে। দাম্পত্য সম্পর্ক প্রাণোচ্ছল করতে ‘দাম্পত্য রসায়ন’ পুস্তিকাটি হতে পারে স্বামী-স্ত্রীর দারুণ এক টোটকা। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • মুসলমানী নেসাব

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: দৈনন্দিন যিকর ওযীফা

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৮খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১৯২ পৃষ্ঠা


    বর্তমান সময়ে আমরা অধিকাংশ মানুষ অত্যন্ত কর্মব্যস্ত হয়ে পড়েছি। ইচ্ছা থাকলেও বৃহদাকারের বইপুস্তক কেনা বা পাঠ করা অনেক সময় সম্ভব হয় না। এজন্য সংক্ষিপ্ত আকারে আরকানুল ঈমান, আরকানুল ইসলাম, ইহসান, বেলায়াত, সুনড়বাত ও ইত্তিবায়ে সুন্নাতের বিবরণসহ সাধারণ মুসলিমদের পালনযোগ্য মাসনূন ওযীফার সমন্বয়ে এই বইটি লেখা হয়েছে। ‘ওযীফা’ অর্থ দৈনন্দিন বা নিয়মিত ও নির্ধারিত কর্ম বা কর্মসূচি। এই অর্থে মুমিনের জীবনের ফরয ও নফল সকল নিয়মিত ও নির্ধারিত কর্মই ওযীফা। ঈমান, নামায, রোযা, দান, যাকাত, তিলাওয়াত, দাওয়াত, জনসেবা ইত্যাদি সকল প্রয়োজনীয় কর্ম থেকে মুমিন নিজের জন্য দৈনন্দিন, সাপ্তাহিক, মাসিক বা বার্ষিক একটি নির্ধারিত কর্মসূচি ও কর্মতালিকা অর্থাৎ ওযীফা তৈরি করে নেবেন। রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর শিক্ষা ও কর্মের আলোকে এই সামগ্রিক ওযীফার বিভিন্ন দিক আলোচনা করা হয়েছে এই বইটিতে। যেন আগ্রহী মুমিন সহজে এর মধ্য থেকে নিজের ‘ওযীফা’ বা নির্ধারিত কর্মসূচি তৈরি করে নিতে পারেন। একদিকে ইসলামের অগণিত অতিপ্রয়োজনীয় বিষয় আলোচনা করা, অপরদিকে ইসলামের নামে অগণিত কুসংস্কার বা ভুলেভরা প্রাণহীন আনুষ্ঠানিকতার অসারতা আলোচনা করা এত সংক্ষিপ্ত পরিসরে কখনোই সম্ভব নয়। পুস্তিকাটি শুধুমাত্র সহীহ ও নির্ভরযোগ্য হাদীসের উপর নির্ভর করে রচনা করা হয়েছে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ

    ৳ 115.00৳ 180.00
  • হালাল বিনোদন

    01

    ⦿ লেখক: মাসুদ শরীফ

    ⦿ প্রকাশনী: গার্ডিয়ান পাবলিকেশনস

    ⦿ বিষয়: ইসলামি বিধি-বিধান

    ⦿ ভাষা: বাংলা

    ⦿ সংস্করণ: ৪র্থ এডিশন-২০১৮খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৭৯ পৃষ্ঠা


    ইসলামে কি বিনোদন বলে কিছু নেই? হ্যাঁ অবশ্যই আছে। তবে কেউ কেউ তাদের ব্যক্তিগত কামনার চরিতার্থে বিনোদনকে বাড়াবাড়ি পর্যায়ে নিয়ে গেছেন। বিশেষ করে বর্তমান আধুনিক এ যুগে বিনোদন শিল্প এখন শীর্ষে অবস্থান করছে। বিনোদনের এত এত সব উপকরণ ছড়িয়ে আছে যে, কেউ চাইলে সারাজীবন শুধু বিনোদনের মধ্যে থেকেই কাটিয়ে দিতে পারবে। দিন দিন মানুষ সেদিকেই যাচ্ছে। মানুষ আজ টাকা আর বিনোদনকে তার উপাস্য হিসেবে গ্রহণ করে পূজা করছে। বিনোদনের শত শত মাধ্যম। বন্যার পানির মতো বিনোদনের হাজারো উপকরণ আসছে। জায়গা করে নিচ্ছে হাতের মুঠোয়। পানি জীবন ধারণের জন্য অপরিহার্য। কিন্তু সেই পানি যদি বিশুদ্ধ না-হয়, ফোটানো না-হয়, তাহলেই সেটাই হয়ে উঠতে পারে জীবনঘাতি। এই বইতে একটা ফিল্টার দেওয়া হয়েছে যা দিয়ে আপনি ভালো আর খারাপ বিনোদনের উপকরণগুলো আলাদা করতে পারবেন নিজেই। পরিশেষে, মুসলিম হিসেবে বিনোদনই আমাদের শেষ কথা নয়। এটা আল্লাহর দেওয়া একটা অনুগ্রহ মাত্র। জীবনের অর্থ আরও ব্যাপক, উদ্দেশ্য আরও মহৎ। আল্লাহর নির্ধারিত সীমারেখার মধ্যে থেকে মানুষ তার চাহিদা বৈধভাবে পূরণ করতে পারে। বিনোদন তেমনই একটি চাহিদা। তাই আনন্দের পরিশুদ্ধ মাধ্যমগুলো নিয়ে মেতে উঠুন হালাল বিনোদনে। আর এটার জন্য সহায়ক ভূমিকা পালন করবে এই “হালাল বিনোদন” বইটি। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 115.00৳ 120.00
  • জিজ্ঞাসা ও জবাব (১ম খণ্ড)

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: ইসলামী প্রশ্নোত্তর

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৭খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১৬০ পৃষ্ঠা


    স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন সত্যিকারের একজন ভাষাবিদ, দাঈ ইলাল্লাহ, মুহাদ্দিস, মুফাসসির ও ফকীহ। তিনি ইসলামিক টিভিতে নিয়মিত প্রশ্নোত্তর দিতেন এবং বিভিন্ন সভা-মাহফিলে জীবন জিজ্ঞাসার জবাব দিতেন। তার উত্তরের বৈশিষ্ট্য ছিল এই যে, তিনি সর্বদা কুরআনুল কারীমের আয়াত ও রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর হাদীস দিয়ে উত্তরকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করতেন। তিনি উত্তর দেয়ার ক্ষেত্রে কখনোই কাউকে আক্রমণ করতেন না এবং ইমামগণকে সম্মানের সাথে উল্লেখ করতেন। প্রচলিত দাওয়ার কাজে কর্মরত মানুষদের ভুল ধরার চেয়ে তাদের সংশোধনের চেষ্টা বেশি করতেন। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রেখে যাওয়া প্রশ্নোত্তর, যা এক অমূল্য সম্পদ। এই অমূল্য সম্পদের সংরক্ষণ ও যথাযথ প্রচার ইলম প্রচারেরই নামান্তর। আর “জিজ্ঞাসা ও জবাব” গ্রন্থটি তেমনি একটা সংরক্ষিত গ্রন্থ যাতে রয়েছে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের কাছে জিজ্ঞাসিত জীবনঘনিষ্ঠ বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর। যে প্রশ্নের উত্তরগুলো একজন মুসলিম হিসেবে যেনে রাখা অতীব জরুরী প্রয়োজন। গ্রন্থটি সর্বমোট ৫টি খন্ডে বিভক্ত। ১ম খন্ড থেকে কয়েকটি প্রশ্ন এখানে উল্লেখ করা হলোঃ-

    নং ১ম খন্ডে উল্লেখিত কিছু প্রশ্ন
    অমুসলিমদের সন্তান, যারা শৈশবে মারা যায়, তারা কি কাফের?
    এক্সিডেন্টে মৃত্যুবরণ করলে কি শাহাদাতের মৃত্যু হয়, সে কি বিনা হিসাবে জান্নাতে যায়?
    হাফহাতা শার্ট বা টিশার্ট পরে কি নামায হবে?
    নামাযের সিজদার মধ্যে মাতৃভাষায় দুয়া করা যাবে কি?
    মৃত মানুষের পাশে বসে কুরআন তিলাওয়াত করা যাবে কি?
    বিয়ের পর নাকফুল, চুড়ি বা গলায় কিছু না পরলে কি গোনাহ হবে?
    মাযহাব মানাটা ফরয, ওয়াজিব নাকি সুন্নাত? রাসুল (সাঃ) কোন মাজহাবে ছিলেন?
    স্ত্রীর নিসাব পরিমাণ স্বর্ণ থাকলে, সেটার যাকাত কি তার স্বামী আদায় করবে নাকি স্ত্রী নিজেই?
    ডিপিএস থাকলে তার উপর যাকাত দিতে হবে কিনা?
    ১০ ঘুষ দিয়ে চাকরি নিলে, সেই চাকরির ইনকাম হালাল নাকি হারাম?

    এমন গুরুত্বপূর্ণ সর্বমোট ৪৩৩টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর সংরক্ষিত রয়েছে “জিজ্ঞাসা ও জবাব” ১ম খন্ড গ্রন্থটিতে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। টেবিলে উল্লেখিত প্রশ্নগুলোর উত্তর জানতে এবং সেই সাথে আরও ৪৩৩টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর জানতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।


    ৳ 125.00৳ 200.00
  • যুগের মহান দাঈ ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রাহিমাহুল্লাহ)

    01

    ⦿ লেখক: আব্দুর রহমান

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: ইসলামী ব্যক্তিত্ব

    ⦿ ভাষা: বাংলা

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০২০খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১১২ পৃষ্ঠা


    উম্মাহর দরদি অভিভাবক মুহিউস সুন্নাহ ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) -এর ইন্তিকালের পাঁচ বছর পর তাঁর এই জীবনী গ্রন্থটি লিখেছেন আবাসে–প্রবাসে তাঁর দীর্ঘদিনের সান্নিধ্য ধন্য জনাব আব্দুর রহমান। যারা দীর্ঘদিন স্যার রাহ.কে খুব নিকট থেকে দেখেছেন জনাব আব্দুর রহমান ছিলেন তাদের অন্যতম। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) সম্পর্কে তার স্মৃতিগুলো, তার বলবার কথাগুলো দুই মলাটের মাঝে সংরক্ষণ করেছেন তিনি। কেননা আমাদের কার কখন দুনিয়ার সফর শেষ হয়ে যায় কারোরই জানা নেই। পরবর্তীতে স্যার রাহ.-এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী রচনায় মূল উৎস হিসাবে বইটি ব্যবহৃত হবে। ইনশাআল্লাহ। মুসলিম উম্মাহর বর্তমান দুর্দিনে আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ.-এর জীবন চর্চা এবং তাঁর চিন্তা ও কর্মপদ্ধতির আলোচনা অনেক দরকারী ও উপকারী যা কুয়াশাভরা সন্ধ্যায় আমাদের চলার পথে আলো ফেলবে। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) যিনি কোনো ঘরানায় প্রবেশ না করেও, শুধু বিশুদ্ধ সুন্নাহ আর সমগ্র উম্মাহর পক্ষে থেকেও আকাশচুম্বি জনপ্রিয়তা লাভ করেছিলেন। স্যার রাহ.-এর চিন্তা ও কর্মপদ্ধতির চর্চা অতিশয় প্রাসঙ্গিক। তিনিই দেখিয়েছেন, কীভাবে বিভক্তির পথে না গিয়ে, কেবল সুন্নাহ ও উম্মাহর পক্ষে থেকেও উম্মাহর হৃদয়জয় করে এক প্লাটফর্মে আনা যায়। জনাব আব্দুর রহমান সাহেব (হাফিযাহুল্লাহ) স্যার রাহ.-এর জীবন চর্চার জানালাটা খুলে দিলেন। এখন অনেকেই হয়ত দরজা খুলে বাইরে আসবেন; তাঁর জীবন চর্চা ব্যাপক আকারে শুরু হবে। ইনশাআল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 135.00৳ 200.00
  • মিম্বারের আহবান ১

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: জুমআর খুতবা

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০২২খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১৯০ পৃষ্ঠা


    ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) তাঁর জীবদ্দশায় বিভিন্ন মাহফিল ও দ্বীনি প্রোগ্রামে ওয়াজ-নসীহতের পাশাপাশি ২০০৩ সাল থেকে আমৃত্যু ঝিনাইদহ কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে জুমুআর খুতবা প্রদান করেছেন। তাঁর সে সকল আলোচনা অডিও রেকর্ড হত। সেখান থেকে আটটি জীবনঘনিষ্ট বিষয় অনুলিখন করে সংকলন করা হয়েছে। জুমুআর সালাতপূর্ব তাঁর আলোচনার এ সংকলন উম্মাহর জন্য উপকারী হবে বলে আমরা মনে করি। কেননা বক্তৃতায় তিনি এমন অনেক সমাজ-সংলগ্ন ও জীবনঘনিষ্ট বিষয় আলোচনা করেছেন, সঙ্গত কারণেই যা লেখনীতে আসেনি। তিনি খুতবার আগে প্রায় এক ঘন্টা দ্বীনি আলোচনা করতেন এবং সালাতের পরে দীর্ঘ সময় ধরে চলত কুরআনের তাফসীর ও প্রশ্নোত্তর। দূর-দূরান্ত থেকে বহু মানুষ ছুটে আসতেন তাঁর আলোচনা শোনার জন্য। তিনি আযানের আগেই মসজিদে চলে যেতেন। আযান শেষ হলে আলোচনা শুরু করতেন। গতানুগতিক ধারার বাইরে তিনি আলোচনা করতেন ইসলামের মৌলিক বিষয় ও জীবনঘনিষ্ঠ দিকগুলো নিয়ে। তাওহীদ, শিরক, সুন্নাত, বিদআত, সৎকর্মে উৎসাহ, অসৎকর্মে অনুৎসাহ, হুকুকুল্লাহ, হুকুকুল ইবাদত ইত্যাদি ছিল তাঁর আলোচনার মূল বিষয়বস্তু। এর পাশাপাশি তিনি তাঁর আলোচনায় সামাজিক অবক্ষয়, অনৈতিকতা, অশ্লীলতা ও যুবসমস্যা প্রভৃতি বিষয় তুলে ধরে নসিহত করতেন। তাঁর সে সকল আলোচনা অডিও রেকর্ড করা হত। বর্তমান জটিল জীবনধারায় জুমুআর খুতবায় তাঁর প্রদত্ত জীবনমুখী আলোচনাগুলো মুসলিম-অমুসলিম নির্বিশেষে সকলকে ইসলামের আলোর পথ দেখাবে বলে আমরা আশা রাখি। এলক্ষ্যেই তাঁর এই অডিও খুতবাগুলো সংকলন করে ‘মিম্বারের আহবান-১’ শীর্ষক বইটি প্রকাশ করা হয়েছে। বইটি সিরিজ আকারে প্রকাশ করা হবে। ইনশাআল্লাহ। সিরিজ-১ এর খুতবার বিষয়: সমাজ সংস্কারের দিক নির্দেশনা। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।

    ৳ 135.00৳ 200.00
  • জিজ্ঞাসা ও জবাব (৩য় খণ্ড)

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: ইসলামী প্রশ্নোত্তর

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৮খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১৯২ পৃষ্ঠা


    স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন সত্যিকারের একজন ভাষাবিদ, দাঈ ইলাল্লাহ, মুহাদ্দিস, মুফাসসির ও ফকীহ। তিনি ইসলামিক টিভিতে নিয়মিত প্রশ্নোত্তর দিতেন এবং বিভিন্ন সভা-মাহফিলে জীবন জিজ্ঞাসার জবাব দিতেন। তার উত্তরের বৈশিষ্ট্য ছিল এই যে, তিনি সর্বদা কুরআনুল কারীমের আয়াত ও রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর হাদীস দিয়ে উত্তরকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করতেন। তিনি উত্তর দেয়ার ক্ষেত্রে কখনোই কাউকে আক্রমণ করতেন না এবং ইমামগণকে সম্মানের সাথে উল্লেখ করতেন। প্রচলিত দাওয়ার কাজে কর্মরত মানুষদের ভুল ধরার চেয়ে তাদের সংশোধনের চেষ্টা বেশি করতেন। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রেখে যাওয়া প্রশ্নোত্তর, যা এক অমূল্য সম্পদ। এই অমূল্য সম্পদের সংরক্ষণ ও যথাযথ প্রচার ইলম প্রচারেরই নামান্তর। আর “জিজ্ঞাসা ও জবাব” গ্রন্থটি তেমনি একটা সংরক্ষিত গ্রন্থ যাতে রয়েছে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের কাছে জিজ্ঞাসিত জীবনঘনিষ্ঠ বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর। যে প্রশ্নের উত্তরগুলো একজন মুসলিম হিসেবে যেনে রাখা অতীব জরুরী প্রয়োজন। গ্রন্থটি সর্বমোট ৫টি খন্ডে বিভক্ত। ৩য় খন্ড থেকে কয়েকটি প্রশ্ন এখানে উল্লেখ করা হলোঃ-

    নং ৩য় খন্ডে উল্লেখিত কিছু প্রশ্ন
    রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কি নূরের তৈরি?
    আল্লাহ এবং মুহাম্মাদ পাশাপাশি লেখা কি শিরক?
    কি কি কারনে ঈমান নষ্ট হয়ে যায়?
    কোন অমুসলিমকে কাফির এবং সে দোযখে যাবে, বলা যাবে কিনা?
    আশেকে রাসুল কাকে বলে?
    হাকীকত, তরীকত এবং মারিফত বলতে কি বুঝায়?
    কুলুখ নিয়ে চল্লিশ কদম হাঁটাহাঁটি করার কোন দলীল আছে কিনা?
    কুলুখ না করলে নাকি নামায হয় না, এটা কি ঠিক?
    হাঁটুর উপর কাপড় উঠে গেলে ওযু ভাঙবে কিনা?
    ১০ জায়নামাজের দুয়া কখন পড়তে হয়?

    এমন গুরুত্বপূর্ণ সর্বমোট ৪৫৯টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর সংরক্ষিত রয়েছে “জিজ্ঞাসা ও জবাব” ৩য় খন্ড গ্রন্থটিতে। এমন মূল্যবান একটি গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। টেবিলে উল্লেখিত প্রশ্নগুলোর উত্তর জানতে এবং সেই সাথে আরও ৪৫৯টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর জানতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।


    ৳ 140.00৳ 220.00
  • জিজ্ঞাসা ও জবাব (৪র্থ খন্ড)

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: ইসলামী প্রশ্নোত্তর

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০২০খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ২০৮ পৃষ্ঠা


    স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন সত্যিকারের একজন ভাষাবিদ, দাঈ ইলাল্লাহ, মুহাদ্দিস, মুফাসসির ও ফকীহ। তিনি ইসলামিক টিভিতে নিয়মিত প্রশ্নোত্তর দিতেন এবং বিভিন্ন সভা-মাহফিলে জীবন জিজ্ঞাসার জবাব দিতেন। তার উত্তরের বৈশিষ্ট্য ছিল এই যে, তিনি সর্বদা কুরআনুল কারীমের আয়াত ও রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর হাদীস দিয়ে উত্তরকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করতেন। তিনি উত্তর দেয়ার ক্ষেত্রে কখনোই কাউকে আক্রমণ করতেন না এবং ইমামগণকে সম্মানের সাথে উল্লেখ করতেন। প্রচলিত দাওয়ার কাজে কর্মরত মানুষদের ভুল ধরার চেয়ে তাদের সংশোধনের চেষ্টা বেশি করতেন। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রেখে যাওয়া প্রশ্নোত্তর, যা এক অমূল্য সম্পদ। এই অমূল্য সম্পদের সংরক্ষণ ও যথাযথ প্রচার ইলম প্রচারেরই নামান্তর। আর “জিজ্ঞাসা ও জবাব” গ্রন্থটি তেমনি একটা সংরক্ষিত গ্রন্থ যাতে রয়েছে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের কাছে জিজ্ঞাসিত জীবনঘনিষ্ঠ বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর। যে প্রশ্নের উত্তরগুলো একজন মুসলিম হিসেবে যেনে রাখা অতীব জরুরী প্রয়োজন। গ্রন্থটি সর্বমোট ৫টি খন্ডে বিভক্ত। ৪র্থ খন্ড থেকে কয়েকটি প্রশ্ন এখানে উল্লেখ করা হলোঃ-

    নং ৪র্থ খন্ডে উল্লেখিত কিছু প্রশ্ন
    তাকওয়ার লেভেল বাড়ানোর উপায় কি?
    জামাতবদ্ধ সালাতে পা মেলানোর সঠিক পদ্ধতি কি?
    সালাত শেষে ডানে এবং বামে যে সালাম দেই, সেটা কাকে দেই?
    পান, জর্দা খাওয়া ইমামের পেছনে নামায পড়া বৈধ হবে কিনা?
    টুপি ছাড়া নামায পড়লে নামায হবে কিনা?
    সালাতুত তাসবীহ নামে যে নামায আসছে, এটা কি পড়া যাবে?
    রোযা রেখে রক্ত দেয়া নেয়া, কিডনি ডায়ালাইসিস করা যাবে কি?
    কোন ব্যক্তির উপর হজ্জ ফরয হয়?
    নিজের হজ্জ না করে, বদলি হজ্জ করা যাবে কি?
    ১০ কুরবানির সাথে আকীকাহ দেওয়া যাবে কি?

    এমন গুরুত্বপূর্ণ সর্বমোট ১১৬টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর সংরক্ষিত রয়েছে “জিজ্ঞাসা ও জবাব” ৪র্থ খন্ড গ্রন্থটিতে। এমন মূল্যবান একটি গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। টেবিলে উল্লেখিত প্রশ্নগুলোর উত্তর জানতে এবং সেই সাথে আরও ১১৬টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর জানতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।


    ৳ 140.00৳ 220.00
  • জিজ্ঞাসা ও জবাব (৫ম খণ্ড)

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: ইসলামী প্রশ্নোত্তর

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০২০খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ২০৮ পৃষ্ঠা


    স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন সত্যিকারের একজন ভাষাবিদ, দাঈ ইলাল্লাহ, মুহাদ্দিস, মুফাসসির ও ফকীহ। তিনি ইসলামিক টিভিতে নিয়মিত প্রশ্নোত্তর দিতেন এবং বিভিন্ন সভা-মাহফিলে জীবন জিজ্ঞাসার জবাব দিতেন। তার উত্তরের বৈশিষ্ট্য ছিল এই যে, তিনি সর্বদা কুরআনুল কারীমের আয়াত ও রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর হাদীস দিয়ে উত্তরকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করতেন। তিনি উত্তর দেয়ার ক্ষেত্রে কখনোই কাউকে আক্রমণ করতেন না এবং ইমামগণকে সম্মানের সাথে উল্লেখ করতেন। প্রচলিত দাওয়ার কাজে কর্মরত মানুষদের ভুল ধরার চেয়ে তাদের সংশোধনের চেষ্টা বেশি করতেন। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রেখে যাওয়া প্রশ্নোত্তর, যা এক অমূল্য সম্পদ। এই অমূল্য সম্পদের সংরক্ষণ ও যথাযথ প্রচার ইলম প্রচারেরই নামান্তর। আর “জিজ্ঞাসা ও জবাব” গ্রন্থটি তেমনি একটা সংরক্ষিত গ্রন্থ যাতে রয়েছে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের কাছে জিজ্ঞাসিত জীবনঘনিষ্ঠ বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর। যে প্রশ্নের উত্তরগুলো একজন মুসলিম হিসেবে যেনে রাখা অতীব জরুরী প্রয়োজন। গ্রন্থটি সর্বমোট ৫টি খন্ডে বিভক্ত। ৫ম খন্ড থেকে কয়েকটি প্রশ্ন এখানে উল্লেখ করা হলোঃ-

    নং ৫ম খন্ডে উল্লেখিত কিছু প্রশ্ন
    জান্নাতিরা কি তার পিতামাতা ও পরিবারের জন্য সুপারিশ করতে পারবে?
    সালাতের মধ্যে রাফউল ইয়াদাইন না করলে কি গুনাহ হবে?
    ঘুমের কারণে সালাত ছুটে গেলে কি ঐ সালাত ক্বাযা হিসাবে পড়তে হবে?
    সফর অবস্থায় কি অবশ্যই সালাত কসর করতে হবে?
    নিজের দেশে চাঁদ দেখে রোযা-ঈদ করবো, নাকি সৌদির সাথে মিল রেখে?
    কুরবানি কয় ভাগে দেয়া সুন্নাত?
    ঘুষের টাকা দিয়ে হজ্জ করা যাবে কিনা?
    দালালির মাধ্যমে ইনকাম করা টাকা কি বৈধ?
    হিলা বিয়ে সম্পর্কে শরিয়াতের হুকুম কি?
    ১০ পর্দার ক্ষেত্রে মহিলাদের হাত ও মুখ ঢাকতে হবে কি?

    এমন গুরুত্বপূর্ণ সর্বমোট ১২৩টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর সংরক্ষিত রয়েছে “জিজ্ঞাসা ও জবাব” ৫ম খন্ড গ্রন্থটিতে। এমন মূল্যবান একটি গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। টেবিলে উল্লেখিত প্রশ্নগুলোর উত্তর জানতে এবং সেই সাথে আরও ১২৩টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর জানতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।


    ৳ 140.00৳ 220.00
  • ইসলামের নামে জঙ্গিবাদ

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: ইসলামী আইন ও বিচারব্যবস্থা

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ২য় এডিশন-২০০৯খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ২৭২ পৃষ্ঠা


    যে কোনো বৃহৎ সমাজে দু-চারটি বিভ্রান্ত বা বিপথগামী দল বা ব্যক্তি থাকতে পারে। কোনো রাষ্ট্র বা সমাজ থেকেই এদেরকে একেবারে নির্মুল করা যায় না। তবে এইরূপ বিপথগামীরা যেন কোনোভাবেই সমাজের মধ্যে তাদের বিভ্রান্তি ছড়াতে না পারে এবং সমাজের জন্য দুষ্টক্ষতে পরিণত না হয় সে জন্য আমাদের সচেষ্ট হতে হবে। বাংলাদেশের মত সুশৃঙ্খল সমাজে জঙ্গিবাদের উত্থান অত্যন্ত ভয়ঙ্কর বিষয়। পাকিস্তান বা অন্য অনেক দেশে শিয়া-সুন্নি, ওহাবী-রেজবী ইত্যাদি ধর্মীয় দল-উপদলের মধ্যে সহিংসতা অনেক আগে থেকেই বিদ্যমান। পক্ষান্তরে বাংলাদেশে ধর্মভিত্তিক ‘ভায়োলেন্স’ বা সহিংসতা কখনোই ছিল না। আমাদের দেশে এরূপ সহিংসতার মধ্যে হাজার হাজার মানুষকে অন্তর্ভুক্ত করতে পারা কোনো ক্রমেই ছোট করে দেখার মত বিষয় নয়। এর সঠিক কারণ নির্ণয় ও প্রতিকারে সচেষ্ট হওয়া অত্যন্ত জরুরী। বর্তমান ইসলামের নামে যে সকল জঙ্গি কার্যক্রম শুরু হয়েছে, তা কখনোই ইসলাম সমর্থন করে না। বরং ইসলামের নামে যে সকল জঙ্গি কার্যক্রম করা হচ্ছে তা সম্পূর্ণ ইসলাম বহির্ভূত কাজ। এসকল বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পড়তে পারেন ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত, “ইসলামের নামে জঙ্গিবাদ” নামক চমৎকার এই বইটি। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 145.00৳ 200.00
  • সালাত, দু’আ ও যিকর


    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: সহীহ দুআ ও যিকির

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৮খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১৭৬ পৃষ্ঠা


    “সালাত, দু’আ ও যিকর” এ বইটি মূলত ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত “রাহে বেলায়াত” বইটির একটি অধ্যায়ের বর্ধিত সংস্করণ। “রাহে বেলায়াত” বইটির একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের নাম হল “সালাত ও বেলায়াত”। যেখানে লেখক সালাত সম্বন্ধে বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরেছেন। কিন্তু “রাহে বেলায়াত” বইটির মূল্যের কারণে এই বইটির পরিবর্তে অনেক আগ্রহী মানুষ ছোট এবং স্বল্প মূল্যের শুধুমাত্র সালাত শিক্ষার জন্য বইয়ের ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করে থাকে। তাই অগণিত পাঠকের চাহিদা মেটাতে শুধুমাত্র সালাতের বই হিসেবে “রাহে বেলায়াত” বইটির সালাত ও বেলায়াত নামক অধ্যায়টি আলাদা একটি বই আকারে “সালাত, দুআ’ ও যিকর” নামে প্রকাশ করা হয়েছে। তবে বইটিতে খুতবাতুল ইসলাম এবং মুসলমানী নেসাব বই থেকে কিছু বিষয় সংযোজন করা হয়েছে। প্রতিটি মুসলিমের ঘরে এমন একটি বই থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।

    ৳ 150.00৳ 240.00
  • মিম্বারের আহবান ২

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: জুমআর খুতবা

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০২২খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১৭৪ পৃষ্ঠা


    ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) তাঁর জীবদ্দশায় বিভিন্ন মাহফিল ও দ্বীনি প্রোগ্রামে ওয়াজ-নসীহতের পাশাপাশি ২০০৩ সাল থেকে আমৃত্যু ঝিনাইদহ কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে জুমুআর খুতবা প্রদান করেছেন। তাঁর সে সকল আলোচনা অডিও রেকর্ড হত। সেখান থেকে আটটি জীবনঘনিষ্ট বিষয় অনুলিখন করে সংকলন করা হয়েছে। জুমুআর সালাতপূর্ব তাঁর আলোচনার এ সংকলন উম্মাহর জন্য উপকারী হবে বলে আমরা মনে করি। কেননা বক্তৃতায় তিনি এমন অনেক সমাজ-সংলগ্ন ও জীবনঘনিষ্ট বিষয় আলোচনা করেছেন, সঙ্গত কারণেই যা লেখনীতে আসেনি। তিনি খুতবার আগে প্রায় এক ঘন্টা দ্বীনি আলোচনা করতেন এবং সালাতের পরে দীর্ঘ সময় ধরে চলত কুরআনের তাফসীর ও প্রশ্নোত্তর। দূর-দূরান্ত থেকে বহু মানুষ ছুটে আসতেন তাঁর আলোচনা শোনার জন্য। তিনি আযানের আগেই মসজিদে চলে যেতেন। আযান শেষ হলে আলোচনা শুরু করতেন। গতানুগতিক ধারার বাইরে তিনি আলোচনা করতেন ইসলামের মৌলিক বিষয় ও জীবনঘনিষ্ঠ দিকগুলো নিয়ে। তাওহীদ, শিরক, সুন্নাত, বিদআত, সৎকর্মে উৎসাহ, অসৎকর্মে অনুৎসাহ, হুকুকুল্লাহ, হুকুকুল ইবাদত ইত্যাদি ছিল তাঁর আলোচনার মূল বিষয়বস্তু। এর পাশাপাশি তিনি তাঁর আলোচনায় সামাজিক অবক্ষয়, অনৈতিকতা, অশ্লীলতা ও যুবসমস্যা প্রভৃতি বিষয় তুলে ধরে নসিহত করতেন। তাঁর সে সকল আলোচনা অডিও রেকর্ড করা হত। বর্তমান জটিল জীবনধারায় জুমুআর খুতবায় তাঁর প্রদত্ত জীবনমুখী আলোচনাগুলো মুসলিম-অমুসলিম নির্বিশেষে সকলকে ইসলামের আলোর পথ দেখাবে বলে আমরা আশা রাখি। এলক্ষ্যেই তাঁর এই অডিও খুতবাগুলো সংকলন করে ‘মিম্বারের আহবান-২’ শীর্ষক বইটি প্রকাশ করা হয়েছে। বইটি সিরিজ আকারে প্রকাশ করা হবে। ইনশাআল্লাহ। সিরিজ-২ এর খুতবার বিষয়: সীরাতের আলোকে জীবন গঠন। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।

    ৳ 150.00৳ 220.00
  • জিজ্ঞাসা ও জবাব (২য় খণ্ড)

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: ইসলামী প্রশ্নোত্তর

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৮খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ২৫৫ পৃষ্ঠা


    স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন সত্যিকারের একজন ভাষাবিদ, দাঈ ইলাল্লাহ, মুহাদ্দিস, মুফাসসির ও ফকীহ। তিনি ইসলামিক টিভিতে নিয়মিত প্রশ্নোত্তর দিতেন এবং বিভিন্ন সভা-মাহফিলে জীবন জিজ্ঞাসার জবাব দিতেন। তার উত্তরের বৈশিষ্ট্য ছিল এই যে, তিনি সর্বদা কুরআনুল কারীমের আয়াত ও রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর হাদীস দিয়ে উত্তরকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করতেন। তিনি উত্তর দেয়ার ক্ষেত্রে কখনোই কাউকে আক্রমণ করতেন না এবং ইমামগণকে সম্মানের সাথে উল্লেখ করতেন। প্রচলিত দাওয়ার কাজে কর্মরত মানুষদের ভুল ধরার চেয়ে তাদের সংশোধনের চেষ্টা বেশি করতেন। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রেখে যাওয়া প্রশ্নোত্তর, যা এক অমূল্য সম্পদ। এই অমূল্য সম্পদের সংরক্ষণ ও যথাযথ প্রচার ইলম প্রচারেরই নামান্তর। আর “জিজ্ঞাসা ও জবাব” গ্রন্থটি তেমনি একটা সংরক্ষিত গ্রন্থ যাতে রয়েছে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের কাছে জিজ্ঞাসিত জীবনঘনিষ্ঠ বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর। যে প্রশ্নের উত্তরগুলো একজন মুসলিম হিসেবে যেনে রাখা অতীব জরুরী প্রয়োজন। গ্রন্থটি সর্বমোট ৫টি খন্ডে বিভক্ত। ২য় খন্ড থেকে কয়েকটি প্রশ্ন এখানে উল্লেখ করা হলোঃ-

    নং ২য় খন্ডে উল্লেখিত কিছু প্রশ্ন
    রিযক, জন্ম, মৃত্যু এবং বিয়ে এগুলো কি নির্ধারিত থাকে?
    তাবীয দেওয়াতে কোন পাপ হবে কি না?
    মাযারে সিজদা করা জায়েজ আছে কিনা?
    পানির ব্যবস্থা থাকলে কুলুখ ব্যাবহার করার প্রয়োজন আছে কি?
    ওজু ছাড়া জিকর করলে গুনাহ হবে কি?
    নামায না পড়লে কি জান্নাতে যাওয়া সম্ভব?
    নামাযের সময় শার্টের হাতা গুটিয়ে রাখা যাবে কিনা?
    নামায শেষে হাত তুলে মুনাজাত করা যাবে কিনা?
    তাহাজ্জুদের নামাযের দুয়াগুলো বাংলায় বলা যাবে কিনা?
    ১০ জানাজার নামাযে কি জুতা খুলে দাঁড়াতে হবে, নাকি জুতা পড়ে?

    এমন গুরুত্বপূর্ণ সর্বমোট ১৯৩টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর সংরক্ষিত রয়েছে “জিজ্ঞাসা ও জবাব” ২য় খন্ড গ্রন্থটিতে। এমন মূল্যবান একটি গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। টেবিলে উল্লেখিত প্রশ্নগুলোর উত্তর জানতে এবং সেই সাথে আরও ১৯৩টি জীবনঘনিষ্ঠ প্রশ্নোত্তর জানতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।


    ৳ 160.00৳ 250.00
  • বাংলাদেশে উশর বা ফসলের যাকাত গুরুত্ব ও প্রয়োগ

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: যাকাত ও ফিতরা

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ২য় এডিশন-২০০৯খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ২৪০ পৃষ্ঠা


    ইসলামের অন্যতম ফরয আইন ও পাঁচ স্তম্ভের তৃতীয় স্তম্ভ হচ্ছে যাকাত। যাকাত বিধানের অন্যতম দিক হলো ফল-ফসল বা কৃষি উৎপাদনের যাকাত প্রদান। আমাদের দেশে ইসলামের এই অন্যতম ফরয ইবাদত ও রুকনটি অবহেলিত। পালন তো দূরের কথা বরং এর গুরুত্ব ও বিধান সম্পর্কেও অধিকাংশ ধার্মিক মুসলিম অসচেতন। সমাজের ইসলাম বিরোধী চিন্তা চেতনা ও কর্মকাণ্ড দূর করা ও পরিপূর্ণ ইসলামী অনুশাসন প্রতিষ্ঠা করাই আলেম সমাজের অন্যতম দায়িত্ব ও কর্তব্য। এই কর্তব্যবোধের প্রেরণা থেকেই ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) এই বইটি রচনা করেছেন। এই বইয়ে তিনি বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে উশর বা ফসলের যাকাত প্রদানের গুরুত্ব, প্রয়োজনীয়তা, নিয়ম ও বিধিবিধান বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছেন। প্রসঙ্গত যাকাতের অন্যান্য সাধারণ কিছু বিধিবিধানও আলোচনা করেছেন। আশা করি মহান আল্লাহ দয়া করে তাঁর এই প্রচেষ্টা কবুল করবেন এবং এই বইটির ওসীলায় বাংলাদেশের মুসলিম সমাজে এই অবহেলিত বা মৃতপ্রায় ফরয ইবাদতটি পুনরুজ্জীবিত ও প্রতিষ্ঠিত করবেন। ইনশাআল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 180.00৳ 250.00
  • রিফ্লেকশন ফ্রম সূরা ইউসুফ

    01

    ⦿ লেখক: মিজানুর রহমান আজহারি

    ⦿ প্রকাশনী: গার্ডিয়ান পাবলিকেশনস

    ⦿ বিষয়: তাফসীরুল কুরআন

    ⦿ ভাষা: বাংলা

    ⦿ সংস্করণ: ২য় এডিশন-২০২৩খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১৬০ পৃষ্ঠা


    কুরআনুল কারিমের অন্যতম একটি সূরা, কালজয়ী উপাখ্যান, সর্বশ্রেষ্ঠ গল্প- সূরা ইউসুফের সহজ-সরল মর্মবাণী, সংক্ষিপ্ত তাফসির ও জীবনঘনিষ্ঠ শিক্ষা নিয়ে লেখক মিজানুর রহমান আজহারি রচনা করেছেন “রিফ্লেকশন ফ্রম সূরা ইউসুফ” নামক বইটি। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 180.00৳ 190.00
  • রিভাইভ ইয়োর হার্ট

    01

    ⦿ লেখক: নোমান আলী খান

    ⦿ প্রকাশনী: গার্ডিয়ান পাবলিকেশনস

    ⦿ বিষয়: আত্মশুদ্ধি ও অনুপ্রেরণা

    ⦿ ভাষা: বাংলা

    ⦿ সংস্করণ: ৫ম এডিশন-২০২৩খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১৪৪ পৃষ্ঠা


    আধুনিক যুগের বিশ্বাসী মানুষরা কীভাবে আল্লাহ্‌ রাব্বুল আলামিনের সাথে হৃদয়ের কথা উপস্থাপন করে? কীভাবে আমরা একটা সৌহাদ্যপূর্ণ, পারস্পরিক সহযোগিতা মনোভাবাপন্ন সমাজ গড়ে তুলতে পারি? আজকের দিনে উম্মাহ যেসব বড়ো বড়ো চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করছে, সেগুলোকে কীভাবে আমরা সামলিয়ে নিতে পারি? এসব প্রশ্ন এবং তার উত্তর খুঁজে পাব- উস্তাদ নুমান আলী খানের এই সংকলিত গ্রন্থে ইনশাআল্লাহ্‌। বইয়ের প্রতিটি অধ্যায়ে এমনসব বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে যা মুমিন চরিত্র সংশোধনের জন্য সহায়ক। কিছু না কিছু নাসিহার মাধ্যমে মুমিন হৃদয়ে নিভতে থাকা ঈমানের প্রদীপ শিখাকে পুনরায় জ্বালানোর চেষ্টা করা হয়েছে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 190.00৳ 195.00
  • বি স্মার্ট উইথ মুহাম্মাদ ﷺ

    01

    ⦿ লেখক: মাসুদ শরীফ

    ⦿ প্রকাশনী: গার্ডিয়ান পাবলিকেশনস

    ⦿ বিষয়: সীরাতে রাসুল (ছাঃ)

    ⦿ ভাষা: বাংলা

    ⦿ সংস্করণ: ৭ম এডিশন-২০২৩খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১৪৪ পৃষ্ঠা


    এই বইয়ে নবীজীর নবুওয়াতের পূর্ববর্তী জীবনের এমন এমন তথ্য আছে, সেগুলো হয়তো আমরা জানতাম না। এমন বই আমাদের দেশে খুবই কম। তরুন নবীজীর সততা, কর্মে মুগ্ধ হয়ে মক্কাবাসী তাকে “আল আমিন” (বিশ্বস্ত, সত্যবাদী) উপাধিতে ভূষিত করেন, তখন তিনি নবী ছিলেন না। আল্লাহ তা’আলা বলেন, “রাসূলের মাঝে রয়েছে তোমাদের জন্য ভালো ভালো উদাহরন”। তিনি শিশু ছিলেন, খেলাধুলা করেছেন, মরুভূমিতে দৌড়াদৌড়ি করেছেন-শিশুরা যেনো এটা কল্পনাই করতে পারে না। তিনি কিশোর ছিলেন, সততার সাহায্যে চাচার সাথে বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে ব্যবসা করেছেন, নিন্দনীয়-খারাপ কাজ থেকে ছেটোথেকেই বিরত ছিলেন, তার পূর্বপুরুষদের মতো সমাজে নিজের কর্মের প্রভাব বিস্তার করেছিলেন। বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় ছোটথেকেই স্মার্ট হয়ে ওঠার সুনিপুণ গল্পগুলো লেখক এই বইয়ে ফুটিয়ে তুলেছেন। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 190.00৳ 195.00
  • ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার-২য় খণ্ড

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: ফতোয়া ও ফিকহ শাস্ত্র

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৯খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৪৮০ পৃষ্ঠা


    বাস্তব জীবনে আল্লাহর বিধান প্রতিপালনের জন্য ওহির দ্বিতীয় প্রকার অর্থাৎ হাদীস ও সুন্নাহর গুরুত্ব অপরিসীম। বস্তুত ইসলামি শরীআতের খুঁটিনাটি বিধান জানার ক্ষেত্রে কুরআনের চেয়ে হাদীস বা সুন্নাহর উপরেই আমাদের নির্ভরতা বেশি। কুরআনে সাধারণত মূলনীতি বা মূল নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। বিশদ বিবরণ ও বিস্তারিত বিধানাবলি জানার জন্য হাদীসের উপর নির্ভর করা ছাড়া কোনো গতি নেই। এই গুরুত্ব বিবেচনায় মুসলিম মনীষীগণ বিভিন্ন বিন্যাসে হাদীস ও সুন্নাহর বিভিন্ন সংকলন প্রস্তুত করেছেন। আল্লামা সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান (রহিমাহুল্লাহ) সেসব মূল কিতাব থেকে হাদীস চয়ন করে দীনের মূলনীতি, শাখাগত বিধিবিধান, উৎসাহপ্রদান ও সতর্কীকরণ, তাযকিয়া-ইহসান এবং দুআ ও যিকির ইত্যাদি বিষয়ে ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার নামে সুবিন্যাস্ত মূল্যবান এই সংকলনটি তিনি রচনা করেছেন। “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটি মূলত তারই রচিত গুরুত্বপূর্ণ একটি হাদীস সংকলন। হাদীসভিত্তিক ফিকহি এই গ্রন্থে লেখক মুসলিমদের দৈনন্দিন জীবনযাপনের প্রয়োজনীয় কাজকর্মের ইসলামি বিধানসমূহ সংকলন ও উপস্থাপন করেছেন সহীহ হাদীসের দলীলসহ। ফলে ফিকহি মাসআলা সংক্রান্ত হাদীস খুঁজতে এ গ্রন্থটি খুবই সহায়ক হবে। ইনশাআল্লাহ। মুফতি সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান বারাকাতি (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন বাইতুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সর্বপ্রথম খতীব (১৯৬৪-১৯৭৪) ও বিশিষ্ট ইসলামি ব্যক্তিত্ব। তিনি ছিলেন একাধারে মুফাসসির, মুহাদ্দিস, ফকীহ ও মুফতি এবং বহু উচ্চ মানসম্পন্ন ইসলামী গ্রন্থের রচিয়তা ও সংকলক। লেখক ১৯৬৪ সালে জাতীয় বাইতুল মুকাররম প্রতিষ্ঠার পর মসজিদ কমিটির সর্বসম্মত সিদ্ধান্তক্রমে তিনি সেই মসজিদের খতীব হিসেবে নিযুক্ত হন ও মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত সেই খেদমতে বহাল থাকেন। তার লেখনী থেকে জানা যায়, তিনি কমপক্ষে পঁচিশবার সহীহ বুখারি কিতাবটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পাঠদান করেছেন। ইসলামী সেবায় ও দাওয়াতি কার্যক্রমে বিশেষ অবদান রাখার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ১৯৮৪ সালে তাকে মরণোত্তর স্বর্ণপদক ও সনদ দান করেন। যাইহোক, বাঙালি পাঠকদের কথা বিবেচনা করে এই “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটির বঙ্গানুবাদ উপস্থাপন করেছেন স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ)। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে তিনি কিছু টীকাও এতে উল্লেখ করেছেন। কিতাবটির রয়েছে সর্বমোট তিনটি খন্ড এবং ৪৬টি অধ্যায়। দ্বিতীয় খণ্ডে আলোচিত হয়েছে সালাতুল জুমআ, দুই ঈদের সালাত,সূর্য গ্রহণের সালাত, বৃষ্টি প্রার্থনার সালাত, ভীতিকালীন সালাত, অসুস্থ ব্যক্তির সালাত, চিকিৎসা ও ঝাড়ফুক, মৃত্যু ও জানায, যাকাত, হজ্জ বিষয়ক সর্বমোট ৯১৪ টা হাদীস (৯৪৭ থেকে ১৮৬১ পর্যন্ত)। আমরা আশা করি, বাংলাভাষায় হাদীসচর্চা, হাদীসভিত্তিক তুলনামূলক ফিকহ ও হানাফি ফিকহের দালিলিক চর্চায় গ্রন্থটি বিরাট ভূমিকা রাখবে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 200.00৳ 300.00
  • ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার-৩য় খণ্ড

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: ফতোয়া ও ফিকহ শাস্ত্র

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৯খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৪৩২ পৃষ্ঠা


    বাস্তব জীবনে আল্লাহর বিধান প্রতিপালনের জন্য ওহির দ্বিতীয় প্রকার অর্থাৎ হাদীস ও সুন্নাহর গুরুত্ব অপরিসীম। বস্তুত ইসলামি শরীআতের খুঁটিনাটি বিধান জানার ক্ষেত্রে কুরআনের চেয়ে হাদীস বা সুন্নাহর উপরেই আমাদের নির্ভরতা বেশি। কুরআনে সাধারণত মূলনীতি বা মূল নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। বিশদ বিবরণ ও বিস্তারিত বিধানাবলি জানার জন্য হাদীসের উপর নির্ভর করা ছাড়া কোনো গতি নেই। এই গুরুত্ব বিবেচনায় মুসলিম মনীষীগণ বিভিন্ন বিন্যাসে হাদীস ও সুন্নাহর বিভিন্ন সংকলন প্রস্তুত করেছেন। আল্লামা সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান (রহিমাহুল্লাহ) সেসব মূল কিতাব থেকে হাদীস চয়ন করে দীনের মূলনীতি, শাখাগত বিধিবিধান, উৎসাহপ্রদান ও সতর্কীকরণ, তাযকিয়া-ইহসান এবং দুআ ও যিকির ইত্যাদি বিষয়ে ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার নামে সুবিন্যাস্ত মূল্যবান এই সংকলনটি তিনি রচনা করেছেন। “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটি মূলত তারই রচিত গুরুত্বপূর্ণ একটি হাদীস সংকলন। হাদীসভিত্তিক ফিকহি এই গ্রন্থে লেখক মুসলিমদের দৈনন্দিন জীবনযাপনের প্রয়োজনীয় কাজকর্মের ইসলামি বিধানসমূহ সংকলন ও উপস্থাপন করেছেন সহীহ হাদীসের দলীলসহ। ফলে ফিকহি মাসআলা সংক্রান্ত হাদীস খুঁজতে এ গ্রন্থটি খুবই সহায়ক হবে। ইনশাআল্লাহ। মুফতি সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান বারাকাতি (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন বাইতুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সর্বপ্রথম খতীব (১৯৬৪-১৯৭৪) ও বিশিষ্ট ইসলামি ব্যক্তিত্ব। তিনি ছিলেন একাধারে মুফাসসির, মুহাদ্দিস, ফকীহ ও মুফতি এবং বহু উচ্চ মানসম্পন্ন ইসলামী গ্রন্থের রচিয়তা ও সংকলক। লেখক ১৯৬৪ সালে জাতীয় বাইতুল মুকাররম প্রতিষ্ঠার পর মসজিদ কমিটির সর্বসম্মত সিদ্ধান্তক্রমে তিনি সেই মসজিদের খতীব হিসেবে নিযুক্ত হন ও মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত সেই খেদমতে বহাল থাকেন। তার লেখনী থেকে জানা যায়, তিনি কমপক্ষে পঁচিশবার সহীহ বুখারি কিতাবটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পাঠদান করেছেন। ইসলামী সেবায় ও দাওয়াতি কার্যক্রমে বিশেষ অবদান রাখার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ১৯৮৪ সালে তাকে মরণোত্তর স্বর্ণপদক ও সনদ দান করেন। যাইহোক, বাঙালি পাঠকদের কথা বিবেচনা করে এই “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটির বঙ্গানুবাদ উপস্থাপন করেছেন স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ)। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে তিনি কিছু টীকাও এতে উল্লেখ করেছেন। কিতাবটির রয়েছে সর্বমোট তিনটি খন্ড এবং ৪৬টি অধ্যায়। তৃতীয় বা শেষ খণ্ডে আলোচিত হয়েছে জিহাদ, খিলাফাত, ব্যবসা, মুদারাবা, কুরবানী, ইহসান ইত্যাদি বিষয়ক সর্বমোট ৮৪৮ টা হাদীস (১৮৬২ থেকে ২৭১০ পর্যন্ত)। আমরা আশা করি, বাংলাভাষায় হাদীসচর্চা, হাদীসভিত্তিক তুলনামূলক ফিকহ ও হানাফি ফিকহের দালিলিক চর্চায় গ্রন্থটি বিরাট ভূমিকা রাখবে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 200.00৳ 300.00
  • প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ

    01

    ⦿ লেখক: আরিফ আজাদ

    ⦿ প্রকাশনী: গার্ডিয়ান পাবলিকেশনস

    ⦿ বিষয়: নাস্তিকদের অপযুক্তির জবাব

    ⦿ ভাষা: বাংলা

    ⦿ সংস্করণ: ২য় এডিশন-২০১৪খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১৬০ পৃষ্ঠা


    নাস্তিকদের বহু অদ্ভুত প্রশ্নের সম্মুখীন হই আমরা সবাই। নাস্তিকরা বিজ্ঞানের দোহাই দিয়ে ইসলামকে মিথ্যা বানানোর অপচেস্টা করে। আর নাস্তিকদের সেই সকল অদ্ভুত প্রশ্নের উত্তর বিজ্ঞানের আলোকে গুছিয়ে লেখক আরিফ আজাদ রচনা করেছেন “প্যারাডক্সিয়াল সাজিদ” নামক ব্যাপক জনপ্রিয় এই বইটি। কে এই সাজিদ? সাজিদ আরিফ আজাদের অনন্য এক সৃষ্টি। অবিশ্বাস ও নাস্তিকতার কালো অন্ধকার থেকে যুক্তির আলোয় এক আলোকিত সভ্যতা উপহার দেয়ার ক্ষুদ্র প্রয়াসের মাধ্যমে যার জন্ম। যুক্তিতে মুক্তির সন্ধানকারী কিছু মুক্তমনারা এতটাই মুক্তমনার অধিকারী হয়ে যায় যে তাদের সেই মুক্তমনার নামে কালো পর্দা তাদের মনকে ছেয়ে যায়, অসীম এক সত্তার বাণী নিয়েই এই পর্দা ফুঁড়ে আলোকিত করার প্রয়াসেই সাজিদের সৃষ্টি। “প্যারাডক্সিয়াল সাজিদ” বইটিতে অমুসলিম, নাস্তিক, এগনোস্টিক ও অবিশ্বাসীদের কুরআন ও ইসলাম সম্পর্কে তাদের অবিশ্বাসকে বিশ্বাসে প্রমানিত করা হয়েছে এবং দলিলের ভিত্তিতে সকল প্রশ্নের জবাব দেয়া হয়েছে। বইটি পড়লে আপনি যেই মতবাদে বিশ্বাসী হন না কেন, এক ভিন্ন স্বাদ পাবেন। গল্প ও সাহিত্যরস দিয়ে অবিশ্বাসীদের নানান প্রশ্নের জবাবও দেয়া হয়েছে এই বইটিতে। তাই সকল নাস্তিক, আস্তিক, এগনোস্টিক ও অবিশ্বাসীদের এই বইটি পড়ার জন্য অনুরোধ করা হইলো। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 220.00৳ 225.00
  • স্টোরি অব বিগিনিং

    01

    ⦿ লেখক: ওমর সুলেইমান

    ⦿ প্রকাশনী: গার্ডিয়ান পাবলিকেশনস

    ⦿ বিষয়: পরকাল ও জান্নাত-জাহান্নাম

    ⦿ ভাষা: বাংলা

    ⦿ সংস্করণ: ২য় এডিশন-২০২১খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ২৪০ পৃষ্ঠা


    ‘স্টোরি অব বিগিনিং’ বইটা অসাধারণ একটি বই। পৃথিবী সৃষ্টির আগে গোটা জগত কেমন ছিল? এর সূচনা কীভাবে হলো? সৃষ্টির শুরুতে আমরা কোথায় ছিলাম? আদম আ.-এর সৃষ্টির আগে পৃথিবীটাই-বা কেমন ছিল? ইত্যাদি ইত্যাদি বিষয়ে জনপ্রিয় দা’ঈ ইলাল্লাহ ওমর সুলেইমান ‘The Beginning and The Ending’ শিরোনামে ৭০ পর্বের একটি সিরিজ বক্তব্য প্রদান করেন। ইবনে কাসিরের বিখ্যাত ‘আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া’ গ্রন্থের ওপর ভিত্তি করে এই সিরিজ বক্তব্য তিনি এক বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে উপস্থাপন করেছেন। প্রাথমিকভাবে সৃষ্টির ইতিহাস প্রসঙ্গে আমরা যা জানি এবং এর বাইরে আরও যেসব বার্তা আছে, সেগুলোও ধারবাহিকভাবে আলোচনায় নিয়ে আসা হয়েছে। বিশেষ করে হাশরের দিন, হাশরের দিন সম্পর্কিত বিজ্ঞান, জান্নাত, জাহান্নামের বিষয়গুলো খুবই চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। কীভাবে মানুষ, বিশাল পৃথিবী, ভূমণ্ডল, নভোমণ্ডল, ফেরেশতা, জিন, প্রাণিকুল সৃষ্টি হলো, সে প্রসঙ্গে অত্যন্ত প্রাণবন্ত আলোচনা করা হয়েছে। রাসূল ﷺ-এর জীবনের নানা অধ্যায় তুলে ধরা হয়েছে অনুপম ভঙ্গিতে। রাসূল ﷺ-এর ওফাতপরবর্তী শতাব্দীগুলোতে ঘটে যাওয়া বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা; বিশেষত সেই শতাব্দীতে উল্লেখযোগ্য ঘটনাসমূহের সাথে ইসলামের ইতিহাস কীভাবে আবর্তিত হলো, তাও আলোচিত হয়েছে। তার সাথে যোগসূত্র স্থাপন করে খুবই সাবলীল ভাষায় বর্তমান সময়টাকেও পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 240.00৳ 245.00
  • মুসলিম চরিত্র

    01

    ⦿ লেখক: শায়খ মুহাম্মাদ আল গাজ্জালি

    ⦿ প্রকাশনী: গার্ডিয়ান পাবলিকেশনস

    ⦿ বিষয়: ব্যক্তিগত জীবনবিধান

    ⦿ ভাষা: বাংলা

    ⦿ সংস্করণ: ৬ষ্ঠ এডিশন-২০২৩খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১৯৯ পৃষ্ঠা


    পার্থিব জীবনে আমরা মুসলমান হিসেবে বিক্ষিপ্তভাবে অনেক চরিত্রকে অবলোকন করেছি। আদর্শ মুসলমানের চরিত্র কেমন হবে, তা না জানার চেষ্টা করেছি, আর জেনে থাকলেও না তা বাস্তবায়ন করেছি। আর সেই সাথে আমরা হারিয়েছি নৈতিক মূল্যবোধ। লেখক এই দূর্বলতা দূর করতেই এই বইটিতে আদর্শ মুসলমানের চরিত্রের প্রতিচ্ছবি ফুটিয়ে তুলেছেন। ইসলামে চরিত্র ও কর্ম নামক শব্দটির গুরুত্ব অনেক বেশি। চরিত্র ও কর্ম হলো কথা অনুযায়ী কাজ। একজন মুসলমান হিসেবে আমরা আমাদের আদর্শ চরিত্রকে অবলীলাক্রমে ভুলে যাচ্ছি। নৈতিক চরিত্র ছাড়া ঈমান পরিপূর্ণ হতে পারে না। যার চরিত্র যত সুন্দর তার ঈমানও তাতটাই পূর্ণাঙ্গ এবং পরিপক্ক। আমরা নৈতিক চরিত্রের দূর্বলতা দূর করতে না পারলে কাঙ্ক্ষিত সফলতা পাব না। একজন মুসলমান হয়ে আমরা অধিকাংশই গড়পড়তা চরিত্র নিয়ে চলি। এ কারণেই আমরা সালাত, সিয়াম পালন শেষেও নানাবিধ দূরাচারে লিপ্ত। আমানত খেয়াতন করি। ওয়াদা পালন করতে পারিনা। সর্বদা কাজে -কর্মে নিজেকে বাটপার, প্রতারক, ধান্দাবাজ প্রমাণ করি। এই বইটি পড়লে চরিত্র সংশোধন করে উজ্জ্বল এবং আদর্শ চরিত্রের অধিকারী হওয়া সম্ভব। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 245.00৳ 250.00
  • আল-মাউযূআত

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: প্রচলিত বানোয়াট হাদীস

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ২য় এডিশন-২০১৭খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৫২৮ পৃষ্ঠা


    আমাদের সমাজে প্রচলিত অনেক রীতিনীতিই রয়েছে যা কালের আবর্তনে হাদীসে রুপ নিয়েছে। কিছু মানুষ তাদের অসৎ উদ্দেশ্য এবং নিজের আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্যে মনগড়া কথা ও কাজকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদীস বলে চালিয়ে দিয়েছে এবং হাদীসের নামে সমাজের সাধারন মানুষকে বোকা বানিয়ে তাদের স্বার্থ হাসিল করে নিচ্ছে। এই প্রতারনা থেকে বাচতে এবং নিজের ঈমান আমলকে রক্ষা করতে, আমাদেরকে অবশ্ব্যই জাল হাদীস সম্পর্কে অবগত হতে হবে। আর এই বিষয়ে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত “আল-মাউযূআত” বইটি একটি যুগান্তকারী কিতাব। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নামে এভাবে জাল মিথ্যা হাদিস বর্ণনা করা এমন একটি মহা অপরাধ, যার চূড়ান্ত পরিণতি হলো জাহান্নাম। স্বয়ং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ প্রসঙ্গে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, ‘যে ব্যক্তি আমার প্রতি স্বেচ্ছায় মিথ্যারোপ করে, সে যেন নিজেই জাহান্নামে তার স্থান বানিয়ে নেয়। (বোখারি: ১/৩১৭)। সুতরাং একজন মুলসিম হিসেবে আমাদেরকে অবশ্যই সতর্ক হতে হবে। সাহাবীগণের যুগ থেকে এ পর্যন্ত সকল যুগেই আলিমগণ জাল হাদীস প্রতিরোধে সচেতন ও সোচ্চার থেকেছেন। তাবিয়ীগণের যুগ থেকে বর্তমান যুগ পর্যন্ত অগণিত গ্রন্থ এ বিষয়ে রচিত হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় আল্লামা আবু জাফর সিদ্দিকীর “আল-মাউযূআত” গ্রন্থ। তবে এ গ্রন্থটি বিভিন্ন দিক থেকে অসাধারণ এবং অনন্য বৈশিষ্টের অধিকারী। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে বইটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 250.00৳ 340.00
  • পোশাক, পর্দা ও দেহ-সজ্জা

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: নারী-পুরুষ উভয়ের পর্দা

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০০৭খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৩৬৮ পৃষ্ঠা


    ইসলামে নারী-পুরুষ উভয়ের জন্যই পর্দা পালন করা ফরজ। পবিত্র কুরআনে নারী-পুরুষ উভয়কেই পর্দা পালনের নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। মহান আল্লাহ তাআলা বলেনঃ- “(হে নবি! আপনি) মুমিন পুরুষদের বলে দিন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নিচু করে এবং লজ্জাস্থানের হেফাজত করে, এটা তাদের জন্য অধিকতর পবিত্র। তারা যা কিছু করে আল্লাহ সে বিষয়ে অবগত। এবং আপনি ঈমানদার নারীদের বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নিচু রাখে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হেফাজত করে। তারা যেন যা সাধারণত প্রকাশমান, তাছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে এবং তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষদেশে ফেলে রাখে; এবং তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভ্রাতা, ভ্রাতুষ্পুত্র, ভগ্নিপুত্র, স্ত্রীলোক অধিকারভুক্ত দাসি, যৌনকামনামুক্ত পুরুষ ও বালক, যারা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ, তাদের ব্যতীত কারো কাছে তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে, তারা যেন তাদের গোপন সাজ-সজ্জা প্রকাশ করার জন্য জোরে পদচারণা না করে। মুমিনগণ, তোমরা সবাই আল্লাহর সামনে তওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও।” (সুরা নূর: আয়াত ৩০-৩১)। সুতরাং নারী-পুরুষ উভয়ের জন্যই পর্দা পালন করা সমভাবে প্রযোজ্য। এজন্য পর্দা কিভাবে করতে হবে? নারী পুরুষের ইসলামিক পোশাক কেমন হওয়া উচিৎ, পরিপূর্ণ পর্দা কিভাবে করতে হবে এসকল বিষয়ের উপর বিস্তারতি জানতে সংগ্রহ করতে পারেন স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) এর কুরআন-সুন্নাহর আলোকে রচিত “পোশাক, পর্দা ও দেহ-সজ্জা” বইটি। বইটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 250.00৳ 360.00
  • ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার-১ম খণ্ড

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: ফতোয়া ও ফিকহ শাস্ত্র

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৯খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৪৩২ পৃষ্ঠা


    বাস্তব জীবনে আল্লাহর বিধান প্রতিপালনের জন্য ওহির দ্বিতীয় প্রকার অর্থাৎ হাদীস ও সুন্নাহর গুরুত্ব অপরিসীম। বস্তুত ইসলামি শরীআতের খুঁটিনাটি বিধান জানার ক্ষেত্রে কুরআনের চেয়ে হাদীস বা সুন্নাহর উপরেই আমাদের নির্ভরতা বেশি। কুরআনে সাধারণত মূলনীতি বা মূল নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। বিশদ বিবরণ ও বিস্তারিত বিধানাবলি জানার জন্য হাদীসের উপর নির্ভর করা ছাড়া কোনো গতি নেই। এই গুরুত্ব বিবেচনায় মুসলিম মনীষীগণ বিভিন্ন বিন্যাসে হাদীস ও সুন্নাহর বিভিন্ন সংকলন প্রস্তুত করেছেন। আল্লামা সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান (রহিমাহুল্লাহ) সেসব মূল কিতাব থেকে হাদীস চয়ন করে দীনের মূলনীতি, শাখাগত বিধিবিধান, উৎসাহপ্রদান ও সতর্কীকরণ, তাযকিয়া-ইহসান এবং দুআ ও যিকির ইত্যাদি বিষয়ে ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার নামে সুবিন্যাস্ত মূল্যবান এই সংকলনটি তিনি রচনা করেছেন। “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটি মূলত তারই রচিত গুরুত্বপূর্ণ একটি হাদীস সংকলন। হাদীসভিত্তিক ফিকহি এই গ্রন্থে লেখক মুসলিমদের দৈনন্দিন জীবনযাপনের প্রয়োজনীয় কাজকর্মের ইসলামি বিধানসমূহ সংকলন ও উপস্থাপন করেছেন সহীহ হাদীসের দলীলসহ। ফলে ফিকহি মাসআলা সংক্রান্ত হাদীস খুঁজতে এ গ্রন্থটি খুবই সহায়ক হবে। ইনশাআল্লাহ। মুফতি সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান বারাকাতি (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন বাইতুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সর্বপ্রথম খতীব (১৯৬৪-১৯৭৪) ও বিশিষ্ট ইসলামি ব্যক্তিত্ব। তিনি ছিলেন একাধারে মুফাসসির, মুহাদ্দিস, ফকীহ ও মুফতি এবং বহু উচ্চ মানসম্পন্ন ইসলামী গ্রন্থের রচিয়তা ও সংকলক। লেখক ১৯৬৪ সালে জাতীয় বাইতুল মুকাররম প্রতিষ্ঠার পর মসজিদ কমিটির সর্বসম্মত সিদ্ধান্তক্রমে তিনি সেই মসজিদের খতীব হিসেবে নিযুক্ত হন ও মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত সেই খেদমতে বহাল থাকেন। তার লেখনী থেকে জানা যায়, তিনি কমপক্ষে পঁচিশবার সহীহ বুখারি কিতাবটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পাঠদান করেছেন। ইসলামী সেবায় ও দাওয়াতি কার্যক্রমে বিশেষ অবদান রাখার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ১৯৮৪ সালে তাকে মরণোত্তর স্বর্ণপদক ও সনদ দান করেন। যাইহোক, বাঙালি পাঠকদের কথা বিবেচনা করে এই “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটির বঙ্গানুবাদ উপস্থাপন করেছেন স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ)। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে তিনি কিছু টীকাও এতে উল্লেখ করেছেন। কিতাবটির রয়েছে সর্বমোট তিনটি খন্ড এবং ৪৬টি অধ্যায়। প্রথম খণ্ডে আলোচিত হয়েছে, সামগ্রিক মূলনীতিসমূহ, পবিত্রতা এবং সালাত (মুসাফিরের সালাত অধ্যায় পর্যন্ত) নিয়ে সর্বমোট ৯৪৬ টি হাদীস। আমরা আশা করি, বাংলাভাষায় হাদীসচর্চা, হাদীসভিত্তিক তুলনামূলক ফিকহ ও হানাফি ফিকহের দালিলিক চর্চায় গ্রন্থটি বিরাট ভূমিকা রাখবে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 250.00৳ 360.00

Main Menu