হাটবাজার৩৬৫.কম
- Dhaka, Bangladesh
-
মুনাজাত ও নামায
⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স
⦿ বিষয়: দু‘আ ও মুনাজাত
⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি
⦿ সংস্করণ: ৩য় এডিশন-২০০৯খ্রি.
⦿ পৃষ্ঠা: ৬৪ পৃষ্ঠা
নামাযের মধ্যে ও নামাযের পরে রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যে সকল দু‘আ ও মুনাজাত পালন করেছেন এবং করতে শিক্ষা দিয়েছেন সেগুলো নিয়ে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) “মুনাজাত ও নামায” শীর্ষক এই পুস্তিকাটি রচনা করেছেন। দু‘আ ও মুনাজাতের ক্ষেত্রে রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সুন্নাতকে জীবিত করতে পুস্তিকাটি বিশেষ অবদান রাখবে বলে আশা করছি। মুনাজাতের গুরুত্ব আমরা কমবেশি জানি। তবে এক্ষেত্রে রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর আচরিত ও শেখানো মুনাজাতগুলি সম্পর্কে আমাদের দেশের অধিকাংশ দ্বীনদার মুসলিম অবগত নন। শুধু তাই নয়, অধিকাংশ ধার্মিক মুসলিম ও আলিম এ বিষয়ে আগ্রহীও নন। বিষয়টি দুঃখজনক। রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কর্তৃক শেখানো মুনাজাতগুলি পালনের মধ্যে রয়েছে অসাধারণ সাওয়াব, মর্যাদা, বরকত ও কবুলিয়্যত। এ ব্যাপারে সকলেরই আগ্রহী হওয়া দরকার। এই পুস্তিকাটিতে নামাযের মধ্যে ও নামাযের পরে পালনীয় প্রায় অর্ধ শত মাসনূন মুনাজাত সহীহ হাদীসের আলোকে সংকলন করা হয়েছে। এগুলির মধ্যে কিছু মুনাজাতের নির্ধারিত সময় বা স্থানও হাদীসে উল্লেখ করা হয়েছে। আর কোনো কোনো মুনাজাত রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাধারণভাবে শিক্ষা দিয়েছেন, যেগুলিকে আমরা সকল স্থানে ও সময়ে ব্যবহার করতে পারি। যে কোনো মাসনূন মুনাজাত যে কোনো সময়ে পালন করা যেতে পারে। নামাযের পরে পালনের জন্য শেখানো মুনাজাত সাজদার মধ্যে, কুনুতে বা সালামের আগে বলা যাবে, কুনুতের মধ্যে পালনের জন্য শেখানো দু‘আ সাজদায়, সালামের আগে বা সালামের পরে বলা যাবে। তবে এ সকল মুনাজাতের ক্ষেত্রে যে সময় বা স্থান হাদীসে উল্লেখ করা হয়েছে সেগুলির দিকে লক্ষ্য রাখতে পারলে আরো ভালো। এতে রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর হুবহু অনুকরণের অতিরিক্ত সাওয়াব ও ফযীলত অর্জিত হবে। এছাড়া নামাযের বাইরে সকল সময়ে, স্থানে ও অবস্থায় মুমিন সর্বদা আল্লাহর কাছে দু‘আ করবেন এবং সকল দু‘আ-মুনাজাতের ক্ষেত্রেই এ সকল মাসনূন বাক্য ব্যবহারের চেষ্টা করবেন। মুনাজাতের বাক্য যেমন সুন্নাতসম্মত হওয়া উত্তম, তেমনি মুনাজাত আদায়ের পদ্ধতিও সুন্নাতসম্মত হওয়া উত্তম। এজন্য মুনাজাত আদায়ের মাসনূন পদ্ধতিও বইটিতে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
৳ 35.00৳ 50.00মুনাজাত ও নামায
৳ 35.00৳ 50.00 -
রামাদানের সওগাত
⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স
⦿ বিষয়: জুমআর খুতবা
⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি
⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৮খ্রি.
⦿ পৃষ্ঠা: ৬৪ পৃষ্ঠা
“রামাদানের সওগাত” বইটি মূলত ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত “খুতবাতুল ইসলাম” বই থেকে রমাদানের অধ্যায়গুলোকে আলাদা করে সন্নিবেশ করা একটি বই। “খুতবাতুল ইসলাম” বইটির মাঝে তিনি জীবনঘনিষ্ঠ ইসলামী গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদী সম্মন্ধে বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরেছেন। যাতে করে খতিব সাহেবগণ জুমআর সালাতে এখান থেকে তথ্য সংগ্রহ করে সবার সম্মুখে উপস্থান করতে পারেন। কিন্তু “খুতবাতুল ইসলাম” বইটি বেশ বড় আর দামের দিক থেকেও একটু বেশি হওয়ায়, শুধুমাত্র রমাদানের অংশগুলোকে বেঁছে নিয়ে ছোট্ট আকারে এই “রামাদানের সওগাত” বইটি প্রকাশ করা হয়েছে। প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে এমন একটি বই থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
৳ 35.00৳ 50.00রামাদানের সওগাত
৳ 35.00৳ 50.00 -
সহীহ মাসনূন ওযীফা
⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স
⦿ বিষয়: দৈনন্দিন যিকর ওযীফা
⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি
⦿ সংস্করণ: ৩য় এডিশন-২০১৭খ্রি.
⦿ পৃষ্ঠা: ৮০ পৃষ্ঠা
ইসলামের অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে ‘তাযকিয়া’ বা আত্মশুদ্ধি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও সাহাবীগণের জীবন থেকে আমরা দেখতে পাই যে, ফরয ইবাদত পালনের পরে সদাসর্বদা নফল ইবাদত পালনে রত থেকে, বিশেষত সদা সর্বদা জিহ্বা ও অন্তরকে আল্লাহর যিকিরে রত রেখে তাঁরা তাযকিয়া ও বেলায়াতের সর্বোচ্চ শিখরে আরোহন করেছেন। সহীহ হাদীসের ভিত্তিতে তাঁদের পালিত এ সকল নফল ইবাদত ও যিকিরের মধ্য থেকে কিছু বেছে নিয়ে এই মাসনূন (সুন্নাত-সম্মত) ‘ওযীফাটি’ রচনা করা হয়েছে। বর্তমান বিভিন্ন তরীকার ওযীফা ছাড়াও অনেক প্রকারের ওযীফার বই বাজারে প্রচলিত। তবে সহীহ হাদীসের ভিত্তিতে মাসনূন বা সুন্নাতি ওযীফার বই তেমন পাওয়া যায় না। এ লক্ষ্যেই স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) রচনা করেছেন “সহীহ মাসনূন ওযীফা” নামক চমৎকার এই বইটি। প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে এমন একটি বই থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
৳ 40.00৳ 60.00সহীহ মাসনূন ওযীফা
৳ 40.00৳ 60.00 -
দৈনন্দিন মাসনূন দুআ ও যিকর
⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স
⦿ বিষয়: সহীহ দুআ ও যিকির
⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি
⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৮খ্রি.
⦿ পৃষ্ঠা: ৩২ পৃষ্ঠা
বক্ষমান পুস্তিকাটি স্বতন্ত্র কোনো সংকলন নয়। অনেক দ্বীনদার মানুষ চান সংক্ষিপ্তাকারে কিছু মাসনূন যিকির ও দুআর একটি ক্ষুদ্র সংস্করণ, যা সবসময় নিজের সাথে বহন করা যাবে। তাদের আগ্রহ ও চাহিদার দিক বিবেচনা করেই মূলত সংক্ষিপ্ত এ পুস্তিকাটি সঙ্কলন করা হয়েছে। এই পুস্তিকার সকল তথ্য ও ‘রাহে বেলায়াত’ এবং ‘সহীহ মাসনূন ওযীফা’ গ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে। উক্ত গ্রন্থগুলোর পাদটীকায় গ্রন্থকার বিস্তারিত তথ্যসূত্র উল্লেখ করেছেন। সংক্ষিপ্ত এ পুস্তিকায় পাঁচ ওয়াক্ত সালাত পরবর্তী এবং সকাল-সন্ধ্যার মাসনূন যিকরসহ একজন মুমিনের ঘুম থেকে উঠা থেকে শুরু করে ঘুমাতে যাওয়া পর্যন্ত দৈনন্দিন পালনীয় কিছু মাসনূন যিকর ও দুআ সঙ্কলন করা হয়েছে। এছাড়া পুস্তিকার শুরুতে সংক্ষেপে যিকরের পরিচয়, গুরুত্ব ও ফযীলত তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিটি মুসলিমের ঘরে এমন একটি বই থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
৳ 40.00৳ 60.00দৈনন্দিন মাসনূন দুআ ও যিকর
৳ 40.00৳ 60.00 -
কিয়ামুল লাইল ও তারাবীহ সালাতের রাকআত সংখ্যা
⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স
⦿ বিষয়: ছালাতের মাসআলা মাসায়েল
⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি
⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৮খ্রি.
⦿ পৃষ্ঠা: ৯৬ পৃষ্ঠা
“কিয়ামুল লাইল ও তারাবীহ সালাতের রাকআত সংখ্যা” বইটির নাম থেকেই বুঝা যায় যে বইটি কি বিষয়ের উপর লেখা। বর্তমান বাংলাদেশে তারাবীহ সালাতের রাকআত সংখ্যা নিয়ে তর্কাতর্কির কোন শেষ নেই। কেউ বলছে ৮ রাকাত, আবার কেউ বলছে ২০ রাকাত। আসলে কোনটি সহি সুন্নাহ সম্মত? এ বিষয়ে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত “কিয়ামুল লাইল ও তারাবীহ সালাতের রাকআত সংখ্যা” নামক ছোট্ট এই পুস্তিকাটিতে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। পুস্তিকাটিতে উক্ত বিষয়ের উপর আলোচনার পাশাপাশি কিয়ামুল লাইল বিষয়েও বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
৳ 50.00৳ 70.00কিয়ামুল লাইল ও তারাবীহ সালাতের রাকআত সংখ্যা
৳ 50.00৳ 70.00 -
সালাতের মধ্যে হাত বাঁধার বিধান
⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স
⦿ বিষয়: ছালাতের মাসআলা মাসায়েল
⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি
⦿ সংস্করণ: ২য় এডিশন-২০১৭খ্রি.
⦿ পৃষ্ঠা: ১২৮ পৃষ্ঠা
বর্তমান বাংলাদেশে সালাতের মধ্যে হাত বুকের উপর নাকি নাভির নিচে বাঁধতে হবে, এনিয়ে তর্কাতর্কির কোন শেষ নেই। কেউ বলছে বুকের উপর, আবার কেউ বলছে নাভির নিচে। আসলে কোনটি সহি সুন্নাহ সম্মত? এ বিষয়ে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত “সালাতের মধ্যে হাত বাঁধার বিধান” নামক ছোট্ট এই পুস্তিকাটিতে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। পুস্তিকাটি তিনটি পর্বে বিভক্ত। প্রথম পর্বে সালাতের মধ্যে হাত বাঁধার বিধান বিষয়ক হাদীসগুলো ইলমুল হাদীসের মানদণ্ডে অধ্যয়ন করা হয়েছে। দ্বিতীয় পর্বে উম্মাতের প্রথম প্রজন্মগুলোর প্রসিদ্ধ মুহাদ্দিস ও হাদীসপন্থী ফকীহগণের বক্তব্যের আলোকে সহীহ ও হাসান হাদীসগুলোর নির্দেশনা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রথম ও দ্বিতীয় পর্বের আলোচনা থেকে প্রতিভাত হয়েছে যে, সহীহ হাদীস পালনের বিষয়ে ঐকমত্য সত্ত্বেও সহীহ হাদীস নির্ধারণ, হাদীসের নির্দেশনা নির্ধারণ, একাধিক সহীহ হাদীসের সমন্বয় ও হাদীসের ফিকহী নির্দেশনা নির্ধারণের ক্ষেত্রে উম্মাতের প্রসিদ্ধ মুহাদ্দিস ও ফকীহগণ ব্যাপক মতভেদ করেছেন। এরই আলোকে তৃতীয় পর্বে উম্মাতের মতভেদ, প্রান্তিকতা, কারণ, প্রতিকার ও এ বিষয়ে সালফে সালিহীনের কর্মধারা আলোচনা করা হয়েছে। প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
৳ 60.00৳ 80.00সালাতের মধ্যে হাত বাঁধার বিধান
৳ 60.00৳ 80.00 -
সালাতুল ঈদের অতিরিক্ত তাকবীর
⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স
⦿ বিষয়: ছালাতের মাসআলা মাসায়েল
⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি
⦿ সংস্করণ: ৩য় এডিশন-২০১৩খ্রি.
⦿ পৃষ্ঠা: ১১২ পৃষ্ঠা
আপনারা সালাতুল ঈদের ৬ তাকবীর কোথায় পেয়েছেন? আমরা যে ৬ তাকবীর বলি এর পক্ষে কোনো সহীহ হাদীস আছে কি? সালাতুল ঈদের ১২ তাকবীরের হাদীস নাকি সহীহ? সালাতুল ঈদ ৬ তাকবীর নাকি ১২ তাকবীর? ইত্যাদি ইত্যাদি এ জাতীয় প্রশ্ন বর্তমান সময়ে অনেকেই করে থাকেন। এসকল বিষয়ের উপর কুরআন ও সহি সুন্নাহ ভিত্তিক বিস্তারিত আলোচনা এবং সেই সাথে হাদীসের সনদ বিচার পদ্ধতি এবং এ পদ্ধতিতে সালাতুল ঈদের তাকবীর বিষয়ক হাদীসগুলোর সনদ বিচার বিষয়ে, এই বইটিতে স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) বিস্তারিত তুলে ধরেছেন। আশা করি বইটি আমাদের দেশে হাদীস চর্চার ক্ষেত্রে নতুন ধারার সূচনা করবে। সাথে সাথে সালাতুল ঈদের তাকবীর বিষয়ে আমাদের সমাজে প্রচলিত বিতর্ক, দলাদলি ও বিভক্তি দূর করতে সাহায্য করবে। মুসলিম উম্মাহর জন্য এখন সবচেয়ে বড় প্রয়োজন হলো খুঁটিনাটি ফিকহী বা ব্যবহারিক মতভেদগুলোকে দলাদলি ও বিভক্তির মাধ্যম না বানিয়ে পরস্পরের মধ্যে ঈমানী ভালবাসা, সৌহার্দ, ও সম্প্রীতির প্রসার ঘটানো এবং ঐক্যবদ্ধভাবে শত্রুদের ষড়যন্ত্রের মুকাবিলা করা। এক্ষেত্রে “সালাতুল ঈদের অতিরিক্ত তাকবীর” বইটি সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে আমরা আশাবাদী। প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
৳ 60.00৳ 80.00সালাতুল ঈদের অতিরিক্ত তাকবীর
৳ 60.00৳ 80.00 -
ইযহারুল হক-৩য় খণ্ড
⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স
⦿ বিষয়: তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব
⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি
⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০২০খ্রি.
⦿ পৃষ্ঠা: ৫১২ পৃষ্ঠা
১৭৫৭ সালে ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলিম শাসনের বেদনাদায়ক অবসানের পর থেকে ইংরেজ শাসন শুরু হয়। আর এ বিদেশী শাসক গোষ্ঠীর ছত্রচ্ছায়ায় খ্রিস্টান মিশনারিরা এ উপমহাদেশে তাদের মিশনারি কার্যক্রম জোরদার করে। মিশনারিদের এই অপতৎপরতা উপমহাদেশে ব্যাপকভাবে শুরু হয়; যার ফলে দুর্বল ঈমানের মুসলমানদের পক্ষে ঈমান রক্ষা করা এবং ঈমানের ওপর প্রতিষ্ঠিত থাকা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। মুসলমানদের এ চরম দুর্দিনে আল্লামা রাহমাতুল্লাহ ইবন খলীলুল রহমান কীরানবি রাহিমাহুল্লাহ যেন মহান আল্লাহর রহমত হিসেবে আবির্ভূত হন। বক্তৃতা, বির্তক ও লেখনীর মাধ্যমে তিনি ইসলামের শাশ্বত বাণীকে জনসমক্ষে তুলে ধরেন এবং খ্রিস্টান মিশনারিদের অপপ্রচারের বেশির ভাগ জবাব তিনি তাদের ধর্মগ্রন্থ বাইবেলের উদ্ধৃতির মাধ্যমে উপস্থাপন করে বিস্ময়করভাবে মিশনারি অপতৎপরতা প্রতিহত করেন। প্রসঙ্গত, ১৮২৯ সালে খ্রিস্ট ধর্মীয় প্রচারক মি: কার্ল গোটালেব ফান্ডার খ্রিস্টান পাদরিদের গতানুগতিক মিথ্যাচার, বিকৃতি, অপপ্রচার ও বিষেদাগার সম্বলিত “মীযানুল হক” (Scale of Truth) নামক একটি পুস্তক রচনা করেন। মূল পুস্তকটি জার্মান ভাষায় রচিত হলেও তা উর্দূ ও ফারসী ভাষায় অনুবাদ করে এ উপমহাদেশের মুসলমানদের মাঝে ব্যাপক প্রচারণা চালানো হয়। এমনকি তারা এটাও দাবি করতে থাকে যে, এ পুস্তকের যুক্তিগুলো খণ্ডন করার সাধ্য কোন মুসলমান আলিমের নেই। এমতাবস্থায় আল্লামা রাহমাতুল্লাহ কিরানবী মিশনারিদের এই অপতৎপরতার জবাবে এগিয়ে আসেন। তিনি “মীযানুল হক” এর জবাবে “ইযহারুল হক” তথা “সত্যের বিজয়” শীর্ষক আরবী ভাষায় এই মূল্যবান গ্রন্থটি রচনা করেন। গ্রন্থটি প্রকাশিত হবার কিছুদিন পরেই লন্ডন টাইমস পত্রিকায় বলা হয়, “মানুষ যদি এ গ্রন্থটি পড়া অব্যাহত রাখে, তবে দুনিয়ায় খ্রিস্টধর্মের উন্নতি ও প্রসার বন্ধ হয়ে যাবে”। মূল্যবান এই গ্রন্থটি পৃথিবীর বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় কালজয়ী এই গ্রন্থটি বাংলায় অনুবাদ করেছেন বিশিষ্ট আলিম ও পণ্ডিত স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রাহিমাহুল্লাহ)। ঈসায়িয়্যাত নিয়ে কাজ করা লেখক, গবেষক, দায়ীদের জন্য বইটা উত্তম পাথেয় হবে বলে আমরা মনে করি। গ্রন্থটি সর্বমোট তিন খণ্ডে সমাপ্ত হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
৳ 300.00৳ 430.00ইযহারুল হক-৩য় খণ্ড
৳ 300.00৳ 430.00 -
ইযহারুল হক-২য় খণ্ড
⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স
⦿ বিষয়: তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব
⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি
⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০২০খ্রি.
⦿ পৃষ্ঠা: ৫১২ পৃষ্ঠা
১৭৫৭ সালে ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলিম শাসনের বেদনাদায়ক অবসানের পর থেকে ইংরেজ শাসন শুরু হয়। আর এ বিদেশী শাসক গোষ্ঠীর ছত্রচ্ছায়ায় খ্রিস্টান মিশনারিরা এ উপমহাদেশে তাদের মিশনারি কার্যক্রম জোরদার করে। মিশনারিদের এই অপতৎপরতা উপমহাদেশে ব্যাপকভাবে শুরু হয়; যার ফলে দুর্বল ঈমানের মুসলমানদের পক্ষে ঈমান রক্ষা করা এবং ঈমানের ওপর প্রতিষ্ঠিত থাকা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। মুসলমানদের এ চরম দুর্দিনে আল্লামা রাহমাতুল্লাহ ইবন খলীলুল রহমান কীরানবি রাহিমাহুল্লাহ যেন মহান আল্লাহর রহমত হিসেবে আবির্ভূত হন। বক্তৃতা, বির্তক ও লেখনীর মাধ্যমে তিনি ইসলামের শাশ্বত বাণীকে জনসমক্ষে তুলে ধরেন এবং খ্রিস্টান মিশনারিদের অপপ্রচারের বেশির ভাগ জবাব তিনি তাদের ধর্মগ্রন্থ বাইবেলের উদ্ধৃতির মাধ্যমে উপস্থাপন করে বিস্ময়করভাবে মিশনারি অপতৎপরতা প্রতিহত করেন। প্রসঙ্গত, ১৮২৯ সালে খ্রিস্ট ধর্মীয় প্রচারক মি: কার্ল গোটালেব ফান্ডার খ্রিস্টান পাদরিদের গতানুগতিক মিথ্যাচার, বিকৃতি, অপপ্রচার ও বিষেদাগার সম্বলিত “মীযানুল হক” (Scale of Truth) নামক একটি পুস্তক রচনা করেন। মূল পুস্তকটি জার্মান ভাষায় রচিত হলেও তা উর্দূ ও ফারসী ভাষায় অনুবাদ করে এ উপমহাদেশের মুসলমানদের মাঝে ব্যাপক প্রচারণা চালানো হয়। এমনকি তারা এটাও দাবি করতে থাকে যে, এ পুস্তকের যুক্তিগুলো খণ্ডন করার সাধ্য কোন মুসলমান আলিমের নেই। এমতাবস্থায় আল্লামা রাহমাতুল্লাহ কিরানবী মিশনারিদের এই অপতৎপরতার জবাবে এগিয়ে আসেন। তিনি “মীযানুল হক” এর জবাবে “ইযহারুল হক” তথা “সত্যের বিজয়” শীর্ষক আরবী ভাষায় এই মূল্যবান গ্রন্থটি রচনা করেন। গ্রন্থটি প্রকাশিত হবার কিছুদিন পরেই লন্ডন টাইমস পত্রিকায় বলা হয়, “মানুষ যদি এ গ্রন্থটি পড়া অব্যাহত রাখে, তবে দুনিয়ায় খ্রিস্টধর্মের উন্নতি ও প্রসার বন্ধ হয়ে যাবে”। মূল্যবান এই গ্রন্থটি পৃথিবীর বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় কালজয়ী এই গ্রন্থটি বাংলায় অনুবাদ করেছেন বিশিষ্ট আলিম ও পণ্ডিত স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রাহিমাহুল্লাহ)। ঈসায়িয়্যাত নিয়ে কাজ করা লেখক, গবেষক, দায়ীদের জন্য বইটা উত্তম পাথেয় হবে বলে আমরা মনে করি। গ্রন্থটি সর্বমোট তিন খণ্ডে সমাপ্ত হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
৳ 300.00৳ 430.00ইযহারুল হক-২য় খণ্ড
৳ 300.00৳ 430.00 -
ইযহারুল হক-১ম খণ্ড
⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স
⦿ বিষয়: তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব
⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি
⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০২০খ্রি.
⦿ পৃষ্ঠা: ৪৯৬ পৃষ্ঠা
১৭৫৭ সালে ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলিম শাসনের বেদনাদায়ক অবসানের পর থেকে ইংরেজ শাসন শুরু হয়। আর এ বিদেশী শাসক গোষ্ঠীর ছত্রচ্ছায়ায় খ্রিস্টান মিশনারিরা এ উপমহাদেশে তাদের মিশনারি কার্যক্রম জোরদার করে। মিশনারিদের এই অপতৎপরতা উপমহাদেশে ব্যাপকভাবে শুরু হয়; যার ফলে দুর্বল ঈমানের মুসলমানদের পক্ষে ঈমান রক্ষা করা এবং ঈমানের ওপর প্রতিষ্ঠিত থাকা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। মুসলমানদের এ চরম দুর্দিনে আল্লামা রাহমাতুল্লাহ ইবন খলীলুল রহমান কীরানবি রাহিমাহুল্লাহ যেন মহান আল্লাহর রহমত হিসেবে আবির্ভূত হন। বক্তৃতা, বির্তক ও লেখনীর মাধ্যমে তিনি ইসলামের শাশ্বত বাণীকে জনসমক্ষে তুলে ধরেন এবং খ্রিস্টান মিশনারিদের অপপ্রচারের বেশির ভাগ জবাব তিনি তাদের ধর্মগ্রন্থ বাইবেলের উদ্ধৃতির মাধ্যমে উপস্থাপন করে বিস্ময়করভাবে মিশনারি অপতৎপরতা প্রতিহত করেন। প্রসঙ্গত, ১৮২৯ সালে খ্রিস্ট ধর্মীয় প্রচারক মি: কার্ল গোটালেব ফান্ডার খ্রিস্টান পাদরিদের গতানুগতিক মিথ্যাচার, বিকৃতি, অপপ্রচার ও বিষেদাগার সম্বলিত “মীযানুল হক” (Scale of Truth) নামক একটি পুস্তক রচনা করেন। মূল পুস্তকটি জার্মান ভাষায় রচিত হলেও তা উর্দূ ও ফারসী ভাষায় অনুবাদ করে এ উপমহাদেশের মুসলমানদের মাঝে ব্যাপক প্রচারণা চালানো হয়। এমনকি তারা এটাও দাবি করতে থাকে যে, এ পুস্তকের যুক্তিগুলো খণ্ডন করার সাধ্য কোন মুসলমান আলিমের নেই। এমতাবস্থায় আল্লামা রাহমাতুল্লাহ কিরানবী মিশনারিদের এই অপতৎপরতার জবাবে এগিয়ে আসেন। তিনি “মীযানুল হক” এর জবাবে “ইযহারুল হক” তথা “সত্যের বিজয়” শীর্ষক আরবী ভাষায় এই মূল্যবান গ্রন্থটি রচনা করেন। গ্রন্থটি প্রকাশিত হবার কিছুদিন পরেই লন্ডন টাইমস পত্রিকায় বলা হয়, “মানুষ যদি এ গ্রন্থটি পড়া অব্যাহত রাখে, তবে দুনিয়ায় খ্রিস্টধর্মের উন্নতি ও প্রসার বন্ধ হয়ে যাবে”। মূল্যবান এই গ্রন্থটি পৃথিবীর বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় কালজয়ী এই গ্রন্থটি বাংলায় অনুবাদ করেছেন বিশিষ্ট আলিম ও পণ্ডিত স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রাহিমাহুল্লাহ)। ঈসায়িয়্যাত নিয়ে কাজ করা লেখক, গবেষক, দায়ীদের জন্য বইটা উত্তম পাথেয় হবে বলে আমরা মনে করি। গ্রন্থটি সর্বমোট তিন খণ্ডে সমাপ্ত হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
৳ 300.00৳ 430.00ইযহারুল হক-১ম খণ্ড
৳ 300.00৳ 430.00 -
ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার-৩য় খণ্ড
⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স
⦿ বিষয়: ফতোয়া ও ফিকহ শাস্ত্র
⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি
⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৯খ্রি.
⦿ পৃষ্ঠা: ৪৩২ পৃষ্ঠা
বাস্তব জীবনে আল্লাহর বিধান প্রতিপালনের জন্য ওহির দ্বিতীয় প্রকার অর্থাৎ হাদীস ও সুন্নাহর গুরুত্ব অপরিসীম। বস্তুত ইসলামি শরীআতের খুঁটিনাটি বিধান জানার ক্ষেত্রে কুরআনের চেয়ে হাদীস বা সুন্নাহর উপরেই আমাদের নির্ভরতা বেশি। কুরআনে সাধারণত মূলনীতি বা মূল নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। বিশদ বিবরণ ও বিস্তারিত বিধানাবলি জানার জন্য হাদীসের উপর নির্ভর করা ছাড়া কোনো গতি নেই। এই গুরুত্ব বিবেচনায় মুসলিম মনীষীগণ বিভিন্ন বিন্যাসে হাদীস ও সুন্নাহর বিভিন্ন সংকলন প্রস্তুত করেছেন। আল্লামা সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান (রহিমাহুল্লাহ) সেসব মূল কিতাব থেকে হাদীস চয়ন করে দীনের মূলনীতি, শাখাগত বিধিবিধান, উৎসাহপ্রদান ও সতর্কীকরণ, তাযকিয়া-ইহসান এবং দুআ ও যিকির ইত্যাদি বিষয়ে ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার নামে সুবিন্যাস্ত মূল্যবান এই সংকলনটি তিনি রচনা করেছেন। “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটি মূলত তারই রচিত গুরুত্বপূর্ণ একটি হাদীস সংকলন। হাদীসভিত্তিক ফিকহি এই গ্রন্থে লেখক মুসলিমদের দৈনন্দিন জীবনযাপনের প্রয়োজনীয় কাজকর্মের ইসলামি বিধানসমূহ সংকলন ও উপস্থাপন করেছেন সহীহ হাদীসের দলীলসহ। ফলে ফিকহি মাসআলা সংক্রান্ত হাদীস খুঁজতে এ গ্রন্থটি খুবই সহায়ক হবে। ইনশাআল্লাহ। মুফতি সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান বারাকাতি (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন বাইতুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সর্বপ্রথম খতীব (১৯৬৪-১৯৭৪) ও বিশিষ্ট ইসলামি ব্যক্তিত্ব। তিনি ছিলেন একাধারে মুফাসসির, মুহাদ্দিস, ফকীহ ও মুফতি এবং বহু উচ্চ মানসম্পন্ন ইসলামী গ্রন্থের রচিয়তা ও সংকলক। লেখক ১৯৬৪ সালে জাতীয় বাইতুল মুকাররম প্রতিষ্ঠার পর মসজিদ কমিটির সর্বসম্মত সিদ্ধান্তক্রমে তিনি সেই মসজিদের খতীব হিসেবে নিযুক্ত হন ও মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত সেই খেদমতে বহাল থাকেন। তার লেখনী থেকে জানা যায়, তিনি কমপক্ষে পঁচিশবার সহীহ বুখারি কিতাবটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পাঠদান করেছেন। ইসলামী সেবায় ও দাওয়াতি কার্যক্রমে বিশেষ অবদান রাখার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ১৯৮৪ সালে তাকে মরণোত্তর স্বর্ণপদক ও সনদ দান করেন। যাইহোক, বাঙালি পাঠকদের কথা বিবেচনা করে এই “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটির বঙ্গানুবাদ উপস্থাপন করেছেন স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ)। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে তিনি কিছু টীকাও এতে উল্লেখ করেছেন। কিতাবটির রয়েছে সর্বমোট তিনটি খন্ড এবং ৪৬টি অধ্যায়। তৃতীয় বা শেষ খণ্ডে আলোচিত হয়েছে জিহাদ, খিলাফাত, ব্যবসা, মুদারাবা, কুরবানী, ইহসান ইত্যাদি বিষয়ক সর্বমোট ৮৪৮ টা হাদীস (১৮৬২ থেকে ২৭১০ পর্যন্ত)। আমরা আশা করি, বাংলাভাষায় হাদীসচর্চা, হাদীসভিত্তিক তুলনামূলক ফিকহ ও হানাফি ফিকহের দালিলিক চর্চায় গ্রন্থটি বিরাট ভূমিকা রাখবে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
৳ 200.00৳ 300.00ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার-৩য় খণ্ড
৳ 200.00৳ 300.00 -
ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার-২য় খণ্ড
⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স
⦿ বিষয়: ফতোয়া ও ফিকহ শাস্ত্র
⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি
⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৯খ্রি.
⦿ পৃষ্ঠা: ৪৮০ পৃষ্ঠা
বাস্তব জীবনে আল্লাহর বিধান প্রতিপালনের জন্য ওহির দ্বিতীয় প্রকার অর্থাৎ হাদীস ও সুন্নাহর গুরুত্ব অপরিসীম। বস্তুত ইসলামি শরীআতের খুঁটিনাটি বিধান জানার ক্ষেত্রে কুরআনের চেয়ে হাদীস বা সুন্নাহর উপরেই আমাদের নির্ভরতা বেশি। কুরআনে সাধারণত মূলনীতি বা মূল নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। বিশদ বিবরণ ও বিস্তারিত বিধানাবলি জানার জন্য হাদীসের উপর নির্ভর করা ছাড়া কোনো গতি নেই। এই গুরুত্ব বিবেচনায় মুসলিম মনীষীগণ বিভিন্ন বিন্যাসে হাদীস ও সুন্নাহর বিভিন্ন সংকলন প্রস্তুত করেছেন। আল্লামা সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান (রহিমাহুল্লাহ) সেসব মূল কিতাব থেকে হাদীস চয়ন করে দীনের মূলনীতি, শাখাগত বিধিবিধান, উৎসাহপ্রদান ও সতর্কীকরণ, তাযকিয়া-ইহসান এবং দুআ ও যিকির ইত্যাদি বিষয়ে ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার নামে সুবিন্যাস্ত মূল্যবান এই সংকলনটি তিনি রচনা করেছেন। “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটি মূলত তারই রচিত গুরুত্বপূর্ণ একটি হাদীস সংকলন। হাদীসভিত্তিক ফিকহি এই গ্রন্থে লেখক মুসলিমদের দৈনন্দিন জীবনযাপনের প্রয়োজনীয় কাজকর্মের ইসলামি বিধানসমূহ সংকলন ও উপস্থাপন করেছেন সহীহ হাদীসের দলীলসহ। ফলে ফিকহি মাসআলা সংক্রান্ত হাদীস খুঁজতে এ গ্রন্থটি খুবই সহায়ক হবে। ইনশাআল্লাহ। মুফতি সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান বারাকাতি (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন বাইতুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সর্বপ্রথম খতীব (১৯৬৪-১৯৭৪) ও বিশিষ্ট ইসলামি ব্যক্তিত্ব। তিনি ছিলেন একাধারে মুফাসসির, মুহাদ্দিস, ফকীহ ও মুফতি এবং বহু উচ্চ মানসম্পন্ন ইসলামী গ্রন্থের রচিয়তা ও সংকলক। লেখক ১৯৬৪ সালে জাতীয় বাইতুল মুকাররম প্রতিষ্ঠার পর মসজিদ কমিটির সর্বসম্মত সিদ্ধান্তক্রমে তিনি সেই মসজিদের খতীব হিসেবে নিযুক্ত হন ও মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত সেই খেদমতে বহাল থাকেন। তার লেখনী থেকে জানা যায়, তিনি কমপক্ষে পঁচিশবার সহীহ বুখারি কিতাবটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পাঠদান করেছেন। ইসলামী সেবায় ও দাওয়াতি কার্যক্রমে বিশেষ অবদান রাখার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ১৯৮৪ সালে তাকে মরণোত্তর স্বর্ণপদক ও সনদ দান করেন। যাইহোক, বাঙালি পাঠকদের কথা বিবেচনা করে এই “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটির বঙ্গানুবাদ উপস্থাপন করেছেন স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ)। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে তিনি কিছু টীকাও এতে উল্লেখ করেছেন। কিতাবটির রয়েছে সর্বমোট তিনটি খন্ড এবং ৪৬টি অধ্যায়। দ্বিতীয় খণ্ডে আলোচিত হয়েছে সালাতুল জুমআ, দুই ঈদের সালাত,সূর্য গ্রহণের সালাত, বৃষ্টি প্রার্থনার সালাত, ভীতিকালীন সালাত, অসুস্থ ব্যক্তির সালাত, চিকিৎসা ও ঝাড়ফুক, মৃত্যু ও জানায, যাকাত, হজ্জ বিষয়ক সর্বমোট ৯১৪ টা হাদীস (৯৪৭ থেকে ১৮৬১ পর্যন্ত)। আমরা আশা করি, বাংলাভাষায় হাদীসচর্চা, হাদীসভিত্তিক তুলনামূলক ফিকহ ও হানাফি ফিকহের দালিলিক চর্চায় গ্রন্থটি বিরাট ভূমিকা রাখবে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
৳ 200.00৳ 300.00ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার-২য় খণ্ড
৳ 200.00৳ 300.00