গত আগস্ট-২০১০ খ্রিস্টাব্দের প্রথম সপ্তাহে কুরবানীর বিশুদ্ধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে মামলা করেন বিশ্ব শান্তি পরিষদের প্রেসিডেন্ট দেব নারায়ণ মহেশ্বর। তিনি দাবি করেন যে, তাওরাত, যাবূর ও ইঞ্জিল বা “বাইবেলের” বক্তব্যের আলোকে ইসহাকই জাবীহুল্লাহ ছিলেন। কাজেই ইসমাঈলকে জাবীহুল্লাহ বলে যারা প্রচার করেন তারা সকলেই কাফির, জালিম ও ফাসিক। তিনি আইন করে এ বিষয়টিকে সংশোধন করার দাবি করেন। এ বিষয়ে কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে উপযুক্ত জবাব দিয়ে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যার রচনা করেছেন “কুরবানী ও জাবীহুল্লাহ” নামক গুরুত্বপূর্ণ এই বইটি। অল্প পৃষ্ঠার একটি বই হলেও, বইটির ভিতরে রয়েছে অনেক উপকারী, দূর্লভ জ্ঞানের ভান্ডার। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
কুরবানী সম্পর্কে যাদের জানার আগ্রহ আছে। তাদের জন্য এই বইটি বড় ভূমিকা রাখবে বলে আশা করি। বইটিতে কুরাবনি সম্পর্কে খুব সুন্দর এবং যথোপযুক্ত আলোচনা করা হয়েছে। কুরবানী নিয়ে আমাদের সমাজে যে বিভ্রান্তি, লোক দেখানো এবং পলায়নবিত্তির মনোভাব রয়েছে তা এই বই পাঠের মাধ্যমে নেরসন হতে পারে ইনশাআল্লাহ। কুরবানীর সমস্ত মাসআলা এবং নিয়ম কানুন সহীহ হাদীসের আলোকে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। তাই এ সম্পর্কে ফিতনার মধ্যে না থেকে সবার উচিত এই বইটি একবার পড়ে নেওয়া।
by হাফিজুর রহমান
কুরবানী সম্পর্কে যাদের জানার আগ্রহ আছে। তাদের জন্য এই বইটি বড় ভূমিকা রাখবে বলে আশা করি। বইটিতে কুরাবনি সম্পর্কে খুব সুন্দর এবং যথোপযুক্ত আলোচনা করা হয়েছে। কুরবানী নিয়ে আমাদের সমাজে যে বিভ্রান্তি, লোক দেখানো এবং পলায়নবিত্তির মনোভাব রয়েছে তা এই বই পাঠের মাধ্যমে নেরসন হতে পারে ইনশাআল্লাহ। কুরবানীর সমস্ত মাসআলা এবং নিয়ম কানুন সহীহ হাদীসের আলোকে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। তাই এ সম্পর্কে ফিতনার মধ্যে না থেকে সবার উচিত এই বইটি একবার পড়ে নেওয়া।