আরিফ আজাদ যিনি একজন জীবন্ত আলোকবর্তিকা। তিনি বিশ্বাস নিয়ে লেখেন, অবিশ্বাসের আয়না চূর্ণবিচুর্ণ করেন। আরিফ আজাদ এতটাই জনপ্রিয় একজন লেখক যে, তার বই মানেই একুশে বইমেলায় বেস্ট সেলার। সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশের সাহিত্য অঙ্গনে সবচেয়ে আলোড়ন তোলা লেখকদের মধ্যে আরিফ আজাদ একজন। লেখালেখির ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই আরিফ আজাদের বইসমূহ পাঠক মহলে ব্যাপক সাড়া ফেলে। তার প্রথম বই ‘প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ’ ২০১৭ সালের একুশে বইমেলায় প্রকাশ পায়। বইটির কেন্দ্রীয় চরিত্র সাজিদ বিভিন্ন কথোপকথনের মধ্যে তার নাস্তিক বন্ধুর অবিশ্বাসকে বিজ্ঞানসম্মত নানা যুক্তিতর্কের মাধ্যমে খণ্ডন করে। আর এসব কথোপকথনের মধ্য দিয়েই বইটিতে অবিশ্বাসীদের অনেক যুক্তি খণ্ডন করেছেন লেখক। বইটি প্রকাশের পরপরই তুমুল জনপ্রিয়তা পান তিনি। ২০১৯ সালের একুশে বইমেলায় ‘প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ-২’ প্রকাশিত হয় এবং এটিও বেস্টসেলারে পরিণত হয়। সাজিদ সিরিজ ছাড়াও আরিফ আজাদের বই সমগ্রতে আছে আরও কিছু তুমুল জনপ্রিয় বই। পাঠক যেন তার লেখা সকল বই সূলভমূল্যে আর খুব সহজেই পেতে পারেন এই লক্ষ্যে হাটবাজার৩৬৫.কম নিয়ে এসেছে আরিফ আজাদের সকল বইয়ের এই প্যাকেজটি। প্যাকেজের বিস্তারিত নিচের টেবিলে উল্লেখ করা হলোঃ-
অর্থাৎ ১২টি বইয়ের সাধারন মূল্যঃ (২২৫+৩৯০+৩৩৫+৩৪০+৩৫০+২৬০+২৭৫+২৪৫+২৬০+৩৩০+৩১৫+৩৫০) = ৩৬৭৫ টাকা। কিন্তু ১২টি বইয়ের প্যাকেজ মূল্য মাত্রঃ ২৭০০ টাকা। তার মানে এই প্যাকেজটি কিনলে সেভ হবে ৯৭৫ টাকা। আলহামদুলিল্লাহ। যাইহোক, আমরা আশা করি এই বইগুলো অধ্যয়নের মাধ্যমে একজন মানুষ দ্বীনের সঠিক জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে নিজেকে পরিবর্তন করে নিতে পারবে। এজন্য সকলের উচিত বইগুলো নিজের সংগ্রহে রাখা। স্পেশালি যারা সদ্য দ্বীনে ফেরা বা নিজেকে পরিবর্তন করতে চান তাদের জন্য বইগুলো খুবই উপকারী হবে। ইনশাআল্লাহ। সুতরাং অতীব গুরুত্বপূর্ণ এই প্যাকেজটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
“জবাব” বইটি ইসলাম বিরোধী বিভিন্ন ইস্যুতে মুসলিমদের বুদ্ধিবৃত্তিক প্রতিউত্তর। ২০১৫ সালের শেষ দিক থেকেই মুশফিকুর রহমান মিনার ভাই এমন একটি ওয়েবসাইটের পরিকল্পনা করেন যা হবে নাস্তিক্যবাদী সকল ব্লগের জবাব। এক ওয়েবসাইটের মাঝেই ইসলামবিরোধীদের সকল অপপ্রচারের জবাব থাকবে। ২০১৬ সাল থেকে এই সাইটের জন্য প্রবন্ধ লেখা ও সংগ্রহের কাজ শুরু হয়। সে সময়ে প্রখ্যাত আলেমে দ্বীন ড. খন্দকার আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহিমাহুল্লাহর কাছেও এই ওয়েবসাইটের পরিকল্পনা জানানো হয়েছিল। তিনি সব শুনে এ জন্য সাহায্যের আশ্বাসও দিয়েছিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে এটি নিয়ে কাজের জন্য তার সাথে দেখা করবার মাত্র ২ দিন আগে তিনি আল্লাহর ডাকে সাড়া দিয়ে চলে গেলেন। আল্লাহ তাকে জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করুন। আমীন। এরপরেও অব্যাহত ছিল ওয়েবসাটের কাজ। অবশেষে ২০১৮ সালে আলোর মুখ দেখতে পায় ইসলামবিরোধীদের জবাব response-to-anti-islam.com ওয়েব সাইটটি। নাস্তিকদের উত্থাপিত যাবতীয় প্রশ্ন, অভিযোগ ও আপত্তির জবাব সংবলিত সবিস্তার প্রবন্ধ রয়েছে এই ওয়েবসাইটে। অনেক লেখক এবং কলা-কুশলীর অক্লান্ত পরিশ্রমে সমৃদ্ধ এই সাইট। ওয়েবসাইট থেকে বাছাইকৃত সেরা লেখাগুলোর একটি সংকলন হচ্ছে “জবাব”। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
“জবাব” বইটি ইসলাম বিরোধী বিভিন্ন ইস্যুতে মুসলিমদের বুদ্ধিবৃত্তিক প্রতিউত্তর। ২০১৫ সালের শেষ দিক থেকেই মুশফিকুর রহমান মিনার ভাই এমন একটি ওয়েবসাইটের পরিকল্পনা করেন যা হবে নাস্তিক্যবাদী সকল ব্লগের জবাব। এক ওয়েবসাইটের মাঝেই ইসলামবিরোধীদের সকল অপপ্রচারের জবাব থাকবে। ২০১৬ সাল থেকে এই সাইটের জন্য প্রবন্ধ লেখা ও সংগ্রহের কাজ শুরু হয়। সে সময়ে প্রখ্যাত আলেমে দ্বীন ড. খন্দকার আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহিমাহুল্লাহর কাছেও এই ওয়েবসাইটের পরিকল্পনা জানানো হয়েছিল। তিনি সব শুনে এ জন্য সাহায্যের আশ্বাসও দিয়েছিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে এটি নিয়ে কাজের জন্য তার সাথে দেখা করবার মাত্র ২ দিন আগে তিনি আল্লাহর ডাকে সাড়া দিয়ে চলে গেলেন। আল্লাহ তাকে জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করুন। আমীন। এরপরেও অব্যাহত ছিল ওয়েবসাটের কাজ। অবশেষে ২০১৮ সালে আলোর মুখ দেখতে পায় ইসলামবিরোধীদের জবাব response-to-anti-islam.com ওয়েব সাইটটি। নাস্তিকদের উত্থাপিত যাবতীয় প্রশ্ন, অভিযোগ ও আপত্তির জবাব সংবলিত সবিস্তার প্রবন্ধ রয়েছে এই ওয়েবসাইটে। অনেক লেখক এবং কলা-কুশলীর অক্লান্ত পরিশ্রমে সমৃদ্ধ এই সাইট। ওয়েবসাইট থেকে বাছাইকৃত সেরা লেখাগুলোর একটি সংকলন হচ্ছে “জবাব”। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
ইসলামে যারা প্রত্যার্বতন করে তাদের গল্পগুলো সবসময়ই চাঞ্চল্যকর! সবার আগে তারা লড়াই করে নিজ সত্তার সাথে। নিজের সাথে সকল বোঝাপড়া সেরে যখন সে সত্যকে আলিঙ্গনের জন্য অগ্রসর হয়, তখন তার সামনে পাহাড়সম বাধা হয়ে দাঁড়ায় তার পরিবার, সমাজ, পরিবেশ, আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধবসহ সকলেই। সকল বাধার পাহাড় ডিঙিয়ে একদিন সে আশ্রয় নেয় শাশ্বত সেই সত্যের বুকে। তার এই সংগ্রাম, এই ত্যাগ আর তিতিক্ষার উপাখ্যানগুলোকে যদি কাছ থেকে উপলব্ধি করা না যায়, তবে সেগুলোকে আমাদের কাছে মনে হবে যেন নিছক একটা রূপকথা। হ্যাঁ সেগুলো রূপকথাই বটে, তবে সত্যের চাদরে মোড়ানো এক চিরবাস্তব রূপকথা, যেখানে নেই কোন মিথ্যার ছিটেফোঁটা। ‘প্রত্যার্বতন’ সিরিজের প্রথম বইটিতে মুসলিম পরিবারে বেড়ে ওঠা কিন্তু ব্যক্তিজীবনে নিজের দ্বীন ইসলাম সর্ম্পকে উদাসীন হয়ে পড়া এমন মানুষদের দ্বীনে ফিরে আসার গল্প নিয়ে সংকলিত হয়েছিল। কীভাবে তারা নিজেদের জীবনে আবার দ্বীনের গুরুত্ব, আল্লাহর দিকে নিজেকে মেলে ধরার তাড়না অনুভব করেছেন সেই গল্পগুলোই প্রাধান্য পেয়েছিল বইটিতে। বইটির গল্পগুলো অনেক মানুষের জীবন পরিবর্তনের মাধ্যম হয়ে উঠেছে। আলহামদুলিল্লাহ। সেই ধারাবাহিকতায় সংকলন করা হয়েছে এই সিরিজের দ্বিতীয় বই “প্রত্যাবর্তন-২”। “প্রত্যাবর্তন” বইটির সাথে “প্রত্যাবর্তন-২”-বইটির পার্থক্য হচ্ছেঃ “প্রত্যাবর্তন” বইটিতে মুসলিম পরিবারে বড় হওয়া কিন্তু একপর্যায়ে দ্বীনবিমুখ হয়ে পড়া মানুষগুলোর গল্প সংকলন করা হয়েছে। আর “প্রত্যাবর্তন-২” বইটিতে এমন কিছু সাহসী মানুষের গল্প সংকলন করা হয়েছে, যারা সর্ম্পূণ ভিন্ন একটা র্ধম অর্থাৎ খ্রষ্টির্ধম থেকে কীভাবে ইসলামের আলো খুঁজে পেলেন, কীভাবে গির্জার ঘণ্টা ছেড়ে তারা আপন করে নিলেন আযানের ধ্বনি। একটা ভিন্ন র্ধম থেকে অন্য একটা র্ধমে নিজেকে নিয়ে আসাটা বরাবরই চ্যালেঞ্জের। কীভাবে সেই চ্যালঞ্জেকে বুক পেতে নিয়েছিলেন এই মানুষগুলো— তাদের সেই মহান ঘটনাবলিই সংকলিত হয়েছে “প্রত্যাবর্তন-২” বইটিতে। বইটিতে দ্বীনে ফেরা’র গল্প রয়েছে যাদের, তারা হচ্ছেন: ১। ফিলিপাইনের এক সম্ভ্রান্ত মিশনারি, প্রফেসর খাদিজা ওয়াটসনের ২। মিউজিক মিনিস্টার ও খ্রিস্টধর্ম প্রচারক, চ্যাপলেইন ইউসুফ এস্টেসের ৩। আফ্রিকান খ্রিষ্টান মিশনারি ও মিশরীয় যাজক, ইসহাক হেলাল মাসিহার ৪। পাইয়োনিয়ার মিনিস্টার, জিহোভা’স উইটনেস, রাফায়েল নারবেজের ৫। মিশনারি আর্চবিশপ, রেভারেন্ড ডেভিড বেনজামিন কেলডানির ৬। ইউনাইটেড মেথোডিস্ট চার্চ মিনিস্টার, ড. জেরাল্ড এফ ডার্কসের ৭। শ্রীলঙ্কান ক্যাথোলিক যাজক, ফাদার জর্জ অ্যান্থনির ৮। মিশরীয় কপটিক যাজক, ইবরাহিম খলিল আহমাদের ৯। রাশান আর্চপ্রিস্ট, ভিয়াচাস্লাভ পোলোসিনের ১০। লুথারান আর্চবিশপ, তানজানিয়া, মারটিন জন মুয়াইপোপোর ১১। ডাচ বংশোদ্ভূত ইন্দোনেশিয়ান যাজক, রহমত পূর্ণোমোর ১২। ফরাসি যাজক, জিন ম্যারি ডাচম্যানের ১৩। ঘানার এক প্রাক্তন মিশনারি ও যাজকের ১৪। মিশরীয় ডিকন বা উপ-যাজক, ডক্টর ওয়াদি আহমাদের ১৫। জার্মান কূটনীতিবিদ ও সমাজকর্মী, মুহাম্মাদ আমান হোবমের। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
মুসলিম হয়েও কতো হাজার হাজার মুসলিম যুবক-যুবতী আজ নিজেদের পথ ভুলে গেছে। হারানো সেই পথ থেকে কেউ ফিরে আসে, আবার কেউ হারিয়ে যায় অন্ধকারের অতল গহ্বরে। যারা ফিরে আসে, কেমন হয় তাদের গল্পগুলো? জাহিলিয়্যাত থেকে দ্বীনের পথে ফিরে আসা সে রকম একঝাঁক পরিশুদ্ধ তরুণ ভাই-বোনদের গল্প নিয়েই সংকলিত হয়েছে “প্রত্যাবর্তন” বইটি। দেশের শীর্ষ মেডিকেল কলেজ, বুয়েট, কুয়েট, রুয়েট, শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়, অক্সফোর্ড এবং ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটিতে অধ্যয়নরত আমাদের এক ঝাঁক তরুণ ভাই-বোনদের দ্বীনে ফিরে আসার গল্প রয়েছে এই বইটিতে। এদের কেউই মাদ্রাসায় পড়েন নি। বড় হয়েছেন সেক্যুলার অথবা গতানুগতিক মুসলিম পরিবারে। এরপরেও তাদের এই প্রত্যাবর্তনের পেছনে অনুঘটক হিসেবে কাজ করেছে কোন জিনিসটি? সেসব গল্প নিয়েই “প্রত্যাবর্তন”। বইটিতে শুধু নন-প্র্যাকটিসিং থেকে প্র্যাকটিসিং মুসলিম হওয়া ভাই-বোনদের গল্পই নয়, বরং রয়েছে ভিন্ন ধর্ম থেকে ইসলামে ফিরে আসা কিছু ভাই-বোনদের গল্পও। বইটিতে দ্বীনে ফেরা’র গল্প রয়েছে যাদের, তারা হচ্ছেন: ১। ‘পড়ো’ সিরিজের লেখকের ২। ‘আল কুরআনের ভাষা’ বইয়ের লেখক এবং আল-কুরআনের শব্দসমূহ এর সম্পাদকের। ৩। ‘নট ফর সেল‘, বিয়ে‘, জীবনের সহজ পাঠ‘ ‘ওপারে‘ বইয়ের লেখিকার ৪। ডাবল স্ট্যান্ডার্ড এবং কষ্টিপাথর বইয়ের লেখকের ৫। আর্গুমেন্টস অফ আরজু এবং প্রদীপ্ত কুটির বইয়ের লেখকের ৬। বিশ্বাসের যৌক্তিকতা বইয়ের লেখকের ৭। অন্ধকার থেকে আলোতে বইয়ের লেখকের ৮। অ্যান্টিডোট বইয়ের লেখকের ৯। ‘সংবিৎ‘ এবং ভ্রান্তিবিলাস বইয়ের লেখকের ১০। উমার ইবন আল-খাত্তাব রা. ১ম খণ্ড, মনের ওপর লাগাম বইয়ের অনুবাদক ও সম্পাদকের। এছাড়াও রয়েছে ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটিতে মলিকুলার বায়োলজি নিয়ে পিএইচডি রত শ্রদ্ধেয় সাইফুর রহমান ভাইয়ের গল্প, আছে ঢাকা মেডিকেল কলেজের আবদুল্লাহ সাঈদ খান ভাই, রাজশাহী মেডিকেল কলেজের নিশাত তামিম আপু, বুয়েটের কবির আনোয়ার ভাই, সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের রুহুল আমিন ভাই, খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিহাব আহমেদ তুহিন ভাই, অষ্ট্রেলিয়া প্রবাসী মাহমুদুর রহমান ভাই, আরমান ইবনে সোলায়মান ভাই, বুটেক্সের ফয়সাল বিন ইউসুফ ভাইসহ আরও অনেকের দ্বীনে ফেরা’র গল্প এবং রয়েছে কলকাতার কিছু রিভার্টেড ভাইদের ইসলামে আসার গল্পও। আশা করছি বইটি উঠতি জেনারেশন, যারা দ্বীন থেকে দূরে আছে, তাদের জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করবে, ইন শা আল্লাহ্। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।