ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) তাঁর জীবদ্দশায় বিভিন্ন মাহফিল ও দ্বীনি প্রোগ্রামে ওয়াজ-নসীহতের পাশাপাশি ২০০৩ সাল থেকে আমৃত্যু ঝিনাইদহ কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে জুমুআর খুতবা প্রদান করেছেন। তাঁর সে সকল আলোচনা অডিও রেকর্ড হত। সেখান থেকে আটটি জীবনঘনিষ্ট বিষয় অনুলিখন করে সংকলন করা হয়েছে। জুমুআর সালাতপূর্ব তাঁর আলোচনার এ সংকলন উম্মাহর জন্য উপকারী হবে বলে আমরা মনে করি। কেননা বক্তৃতায় তিনি এমন অনেক সমাজ-সংলগ্ন ও জীবনঘনিষ্ট বিষয় আলোচনা করেছেন, সঙ্গত কারণেই যা লেখনীতে আসেনি। তিনি খুতবার আগে প্রায় এক ঘন্টা দ্বীনি আলোচনা করতেন এবং সালাতের পরে দীর্ঘ সময় ধরে চলত কুরআনের তাফসীর ও প্রশ্নোত্তর। দূর-দূরান্ত থেকে বহু মানুষ ছুটে আসতেন তাঁর আলোচনা শোনার জন্য। তিনি আযানের আগেই মসজিদে চলে যেতেন। আযান শেষ হলে আলোচনা শুরু করতেন। গতানুগতিক ধারার বাইরে তিনি আলোচনা করতেন ইসলামের মৌলিক বিষয় ও জীবনঘনিষ্ঠ দিকগুলো নিয়ে। তাওহীদ, শিরক, সুন্নাত, বিদআত, সৎকর্মে উৎসাহ, অসৎকর্মে অনুৎসাহ, হুকুকুল্লাহ, হুকুকুল ইবাদত ইত্যাদি ছিল তাঁর আলোচনার মূল বিষয়বস্তু। এর পাশাপাশি তিনি তাঁর আলোচনায় সামাজিক অবক্ষয়, অনৈতিকতা, অশ্লীলতা ও যুবসমস্যা প্রভৃতি বিষয় তুলে ধরে নসিহত করতেন। তাঁর সে সকল আলোচনা অডিও রেকর্ড করা হত। বর্তমান জটিল জীবনধারায় জুমুআর খুতবায় তাঁর প্রদত্ত জীবনমুখী আলোচনাগুলো মুসলিম-অমুসলিম নির্বিশেষে সকলকে ইসলামের আলোর পথ দেখাবে বলে আমরা আশা রাখি। এলক্ষ্যেই তাঁর এই অডিও খুতবাগুলো সংকলন করে ‘মিম্বারের আহবান-২’ শীর্ষক বইটি প্রকাশ করা হয়েছে। বইটি সিরিজ আকারে প্রকাশ করা হবে। ইনশাআল্লাহ। সিরিজ-২ এর খুতবার বিষয়: সীরাতের আলোকে জীবন গঠন। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) তাঁর জীবদ্দশায় বিভিন্ন মাহফিল ও দ্বীনি প্রোগ্রামে ওয়াজ-নসীহতের পাশাপাশি ২০০৩ সাল থেকে আমৃত্যু ঝিনাইদহ কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে জুমুআর খুতবা প্রদান করেছেন। তাঁর সে সকল আলোচনা অডিও রেকর্ড হত। সেখান থেকে আটটি জীবনঘনিষ্ট বিষয় অনুলিখন করে সংকলন করা হয়েছে। জুমুআর সালাতপূর্ব তাঁর আলোচনার এ সংকলন উম্মাহর জন্য উপকারী হবে বলে আমরা মনে করি। কেননা বক্তৃতায় তিনি এমন অনেক সমাজ-সংলগ্ন ও জীবনঘনিষ্ট বিষয় আলোচনা করেছেন, সঙ্গত কারণেই যা লেখনীতে আসেনি। তিনি খুতবার আগে প্রায় এক ঘন্টা দ্বীনি আলোচনা করতেন এবং সালাতের পরে দীর্ঘ সময় ধরে চলত কুরআনের তাফসীর ও প্রশ্নোত্তর। দূর-দূরান্ত থেকে বহু মানুষ ছুটে আসতেন তাঁর আলোচনা শোনার জন্য। তিনি আযানের আগেই মসজিদে চলে যেতেন। আযান শেষ হলে আলোচনা শুরু করতেন। গতানুগতিক ধারার বাইরে তিনি আলোচনা করতেন ইসলামের মৌলিক বিষয় ও জীবনঘনিষ্ঠ দিকগুলো নিয়ে। তাওহীদ, শিরক, সুন্নাত, বিদআত, সৎকর্মে উৎসাহ, অসৎকর্মে অনুৎসাহ, হুকুকুল্লাহ, হুকুকুল ইবাদত ইত্যাদি ছিল তাঁর আলোচনার মূল বিষয়বস্তু। এর পাশাপাশি তিনি তাঁর আলোচনায় সামাজিক অবক্ষয়, অনৈতিকতা, অশ্লীলতা ও যুবসমস্যা প্রভৃতি বিষয় তুলে ধরে নসিহত করতেন। তাঁর সে সকল আলোচনা অডিও রেকর্ড করা হত। বর্তমান জটিল জীবনধারায় জুমুআর খুতবায় তাঁর প্রদত্ত জীবনমুখী আলোচনাগুলো মুসলিম-অমুসলিম নির্বিশেষে সকলকে ইসলামের আলোর পথ দেখাবে বলে আমরা আশা রাখি। এলক্ষ্যেই তাঁর এই অডিও খুতবাগুলো সংকলন করে ‘মিম্বারের আহবান-১’ শীর্ষক বইটি প্রকাশ করা হয়েছে। বইটি সিরিজ আকারে প্রকাশ করা হবে। ইনশাআল্লাহ। সিরিজ-১ এর খুতবার বিষয়: সমাজ সংস্কারের দিক নির্দেশনা। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
“রামাদানের সওগাত” বইটি মূলত ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত “খুতবাতুল ইসলাম” বই থেকে রমাদানের অধ্যায়গুলোকে আলাদা করে সন্নিবেশ করা একটি বই। “খুতবাতুল ইসলাম” বইটির মাঝে তিনি জীবনঘনিষ্ঠ ইসলামী গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদী সম্মন্ধে বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরেছেন। যাতে করে খতিব সাহেবগণ জুমআর সালাতে এখান থেকে তথ্য সংগ্রহ করে সবার সম্মুখে উপস্থান করতে পারেন। কিন্তু “খুতবাতুল ইসলাম” বইটি বেশ বড় আর দামের দিক থেকেও একটু বেশি হওয়ায়, শুধুমাত্র রমাদানের অংশগুলোকে বেঁছে নিয়ে ছোট্ট আকারে এই “রামাদানের সওগাত” বইটি প্রকাশ করা হয়েছে। প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে এমন একটি বই থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
বর্তমান অনারব দেশের মানুষেরা বিশেষ করে আমাদের দেশে জুমআর খুতবা আরবি নাকি বাংলাতে দিতে হবে, এটা নিয়ে তুমুল ঝগড়ায় লিপ্ত। অর্থাৎ খুতবার ক্ষেত্রে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সুন্নাত হুবহু অনুসরণ করার ক্ষেত্রে বড় সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে। কেউ বলছে খুতবা বাংলায় দিতে হবে, কেউ বলছে আরবিতে। আবার অনেকেই আরবি খুতবা বই দেখে পড়ার আগে বাংলায় আলোচনা করছে। অর্থাৎ বই দেখে আবেগহীন সুরে খুতবা পড়ছে। অথচ এরূপ পড়া সুন্নাহ নয়। তাহলে কোন পদ্ধতিতে খুতবা দেয়া সুন্নাহ? এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পড়তে পারেন ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত, “খুতবাতুল ইসলাম” নামক চমৎকার এই বইটি। বইটিতে উক্ত সমস্যার সমাধানের পাশাপাশি রয়েছে কুরআন ও সহি সুন্নাহ ভিত্তিক প্রতি সাপ্তাহের খুতবার সংকলন। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।