হাদিস বিষয়ক আলোচনা - HatBazar365.com

হাদিস বিষয়ক আলোচনা

  • সালাতের মধ্যে হাত বাঁধার বিধান

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: ছালাতের মাসআলা মাসায়েল

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ২য় এডিশন-২০১৭খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১২৮ পৃষ্ঠা


    বর্তমান বাংলাদেশে সালাতের মধ্যে হাত বুকের উপর নাকি নাভির নিচে বাঁধতে হবে, এনিয়ে তর্কাতর্কির কোন শেষ নেই। কেউ বলছে বুকের উপর, আবার কেউ বলছে নাভির নিচে। আসলে কোনটি সহি সুন্নাহ সম্মত? এ বিষয়ে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত “সালাতের মধ্যে হাত বাঁধার বিধান” নামক ছোট্ট এই পুস্তিকাটিতে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। পুস্তিকাটি তিনটি পর্বে বিভক্ত। প্রথম পর্বে সালাতের মধ্যে হাত বাঁধার বিধান বিষয়ক হাদীসগুলো ইলমুল হাদীসের মানদণ্ডে অধ্যয়ন করা হয়েছে। দ্বিতীয় পর্বে উম্মাতের প্রথম প্রজন্মগুলোর প্রসিদ্ধ মুহাদ্দিস ও হাদীসপন্থী ফকীহগণের বক্তব্যের আলোকে সহীহ ও হাসান হাদীসগুলোর নির্দেশনা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রথম ও দ্বিতীয় পর্বের আলোচনা থেকে প্রতিভাত হয়েছে যে, সহীহ হাদীস পালনের বিষয়ে ঐকমত্য সত্ত্বেও সহীহ হাদীস নির্ধারণ, হাদীসের নির্দেশনা নির্ধারণ, একাধিক সহীহ হাদীসের সমন্বয় ও হাদীসের ফিকহী নির্দেশনা নির্ধারণের ক্ষেত্রে উম্মাতের প্রসিদ্ধ মুহাদ্দিস ও ফকীহগণ ব্যাপক মতভেদ করেছেন। এরই আলোকে তৃতীয় পর্বে উম্মাতের মতভেদ, প্রান্তিকতা, কারণ, প্রতিকার ও এ বিষয়ে সালফে সালিহীনের কর্মধারা আলোচনা করা হয়েছে। প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • সালাতুল ঈদের অতিরিক্ত তাকবীর

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: ছালাতের মাসআলা মাসায়েল

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ৩য় এডিশন-২০১৩খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১১২ পৃষ্ঠা


    আপনারা সালাতুল ঈদের ৬ তাকবীর কোথায় পেয়েছেন? আমরা যে ৬ তাকবীর বলি এর পক্ষে কোনো সহীহ হাদীস আছে কি? সালাতুল ঈদের ১২ তাকবীরের হাদীস নাকি সহীহ? সালাতুল ঈদ ৬ তাকবীর নাকি ১২ তাকবীর? ইত্যাদি ইত্যাদি এ জাতীয় প্রশ্ন বর্তমান সময়ে অনেকেই করে থাকেন। এসকল বিষয়ের উপর কুরআন ও সহি সুন্নাহ ভিত্তিক বিস্তারিত আলোচনা এবং সেই সাথে হাদীসের সনদ বিচার পদ্ধতি এবং এ পদ্ধতিতে সালাতুল ঈদের তাকবীর বিষয়ক হাদীসগুলোর সনদ বিচার বিষয়ে, এই বইটিতে স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) বিস্তারিত তুলে ধরেছেন। আশা করি বইটি আমাদের দেশে হাদীস চর্চার ক্ষেত্রে নতুন ধারার সূচনা করবে। সাথে সাথে সালাতুল ঈদের তাকবীর বিষয়ে আমাদের সমাজে প্রচলিত বিতর্ক, দলাদলি ও বিভক্তি দূর করতে সাহায্য করবে। মুসলিম উম্মাহর জন্য এখন সবচেয়ে বড় প্রয়োজন হলো খুঁটিনাটি ফিকহী বা ব্যবহারিক মতভেদগুলোকে দলাদলি ও বিভক্তির মাধ্যম না বানিয়ে পরস্পরের মধ্যে ঈমানী ভালবাসা, সৌহার্দ, ও সম্প্রীতির প্রসার ঘটানো এবং ঐক্যবদ্ধভাবে শত্রুদের ষড়যন্ত্রের মুকাবিলা করা। এক্ষেত্রে “সালাতুল ঈদের অতিরিক্ত তাকবীর” বইটি সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে আমরা আশাবাদী। প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার-৩য় খণ্ড

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: ফতোয়া ও ফিকহ শাস্ত্র

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৯খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৪৩২ পৃষ্ঠা


    বাস্তব জীবনে আল্লাহর বিধান প্রতিপালনের জন্য ওহির দ্বিতীয় প্রকার অর্থাৎ হাদীস ও সুন্নাহর গুরুত্ব অপরিসীম। বস্তুত ইসলামি শরীআতের খুঁটিনাটি বিধান জানার ক্ষেত্রে কুরআনের চেয়ে হাদীস বা সুন্নাহর উপরেই আমাদের নির্ভরতা বেশি। কুরআনে সাধারণত মূলনীতি বা মূল নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। বিশদ বিবরণ ও বিস্তারিত বিধানাবলি জানার জন্য হাদীসের উপর নির্ভর করা ছাড়া কোনো গতি নেই। এই গুরুত্ব বিবেচনায় মুসলিম মনীষীগণ বিভিন্ন বিন্যাসে হাদীস ও সুন্নাহর বিভিন্ন সংকলন প্রস্তুত করেছেন। আল্লামা সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান (রহিমাহুল্লাহ) সেসব মূল কিতাব থেকে হাদীস চয়ন করে দীনের মূলনীতি, শাখাগত বিধিবিধান, উৎসাহপ্রদান ও সতর্কীকরণ, তাযকিয়া-ইহসান এবং দুআ ও যিকির ইত্যাদি বিষয়ে ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার নামে সুবিন্যাস্ত মূল্যবান এই সংকলনটি তিনি রচনা করেছেন। “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটি মূলত তারই রচিত গুরুত্বপূর্ণ একটি হাদীস সংকলন। হাদীসভিত্তিক ফিকহি এই গ্রন্থে লেখক মুসলিমদের দৈনন্দিন জীবনযাপনের প্রয়োজনীয় কাজকর্মের ইসলামি বিধানসমূহ সংকলন ও উপস্থাপন করেছেন সহীহ হাদীসের দলীলসহ। ফলে ফিকহি মাসআলা সংক্রান্ত হাদীস খুঁজতে এ গ্রন্থটি খুবই সহায়ক হবে। ইনশাআল্লাহ। মুফতি সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান বারাকাতি (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন বাইতুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সর্বপ্রথম খতীব (১৯৬৪-১৯৭৪) ও বিশিষ্ট ইসলামি ব্যক্তিত্ব। তিনি ছিলেন একাধারে মুফাসসির, মুহাদ্দিস, ফকীহ ও মুফতি এবং বহু উচ্চ মানসম্পন্ন ইসলামী গ্রন্থের রচিয়তা ও সংকলক। লেখক ১৯৬৪ সালে জাতীয় বাইতুল মুকাররম প্রতিষ্ঠার পর মসজিদ কমিটির সর্বসম্মত সিদ্ধান্তক্রমে তিনি সেই মসজিদের খতীব হিসেবে নিযুক্ত হন ও মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত সেই খেদমতে বহাল থাকেন। তার লেখনী থেকে জানা যায়, তিনি কমপক্ষে পঁচিশবার সহীহ বুখারি কিতাবটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পাঠদান করেছেন। ইসলামী সেবায় ও দাওয়াতি কার্যক্রমে বিশেষ অবদান রাখার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ১৯৮৪ সালে তাকে মরণোত্তর স্বর্ণপদক ও সনদ দান করেন। যাইহোক, বাঙালি পাঠকদের কথা বিবেচনা করে এই “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটির বঙ্গানুবাদ উপস্থাপন করেছেন স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ)। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে তিনি কিছু টীকাও এতে উল্লেখ করেছেন। কিতাবটির রয়েছে সর্বমোট তিনটি খন্ড এবং ৪৬টি অধ্যায়। তৃতীয় বা শেষ খণ্ডে আলোচিত হয়েছে জিহাদ, খিলাফাত, ব্যবসা, মুদারাবা, কুরবানী, ইহসান ইত্যাদি বিষয়ক সর্বমোট ৮৪৮ টা হাদীস (১৮৬২ থেকে ২৭১০ পর্যন্ত)। আমরা আশা করি, বাংলাভাষায় হাদীসচর্চা, হাদীসভিত্তিক তুলনামূলক ফিকহ ও হানাফি ফিকহের দালিলিক চর্চায় গ্রন্থটি বিরাট ভূমিকা রাখবে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 200.00৳ 300.00
  • ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার-২য় খণ্ড

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: ফতোয়া ও ফিকহ শাস্ত্র

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৯খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৪৮০ পৃষ্ঠা


    বাস্তব জীবনে আল্লাহর বিধান প্রতিপালনের জন্য ওহির দ্বিতীয় প্রকার অর্থাৎ হাদীস ও সুন্নাহর গুরুত্ব অপরিসীম। বস্তুত ইসলামি শরীআতের খুঁটিনাটি বিধান জানার ক্ষেত্রে কুরআনের চেয়ে হাদীস বা সুন্নাহর উপরেই আমাদের নির্ভরতা বেশি। কুরআনে সাধারণত মূলনীতি বা মূল নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। বিশদ বিবরণ ও বিস্তারিত বিধানাবলি জানার জন্য হাদীসের উপর নির্ভর করা ছাড়া কোনো গতি নেই। এই গুরুত্ব বিবেচনায় মুসলিম মনীষীগণ বিভিন্ন বিন্যাসে হাদীস ও সুন্নাহর বিভিন্ন সংকলন প্রস্তুত করেছেন। আল্লামা সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান (রহিমাহুল্লাহ) সেসব মূল কিতাব থেকে হাদীস চয়ন করে দীনের মূলনীতি, শাখাগত বিধিবিধান, উৎসাহপ্রদান ও সতর্কীকরণ, তাযকিয়া-ইহসান এবং দুআ ও যিকির ইত্যাদি বিষয়ে ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার নামে সুবিন্যাস্ত মূল্যবান এই সংকলনটি তিনি রচনা করেছেন। “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটি মূলত তারই রচিত গুরুত্বপূর্ণ একটি হাদীস সংকলন। হাদীসভিত্তিক ফিকহি এই গ্রন্থে লেখক মুসলিমদের দৈনন্দিন জীবনযাপনের প্রয়োজনীয় কাজকর্মের ইসলামি বিধানসমূহ সংকলন ও উপস্থাপন করেছেন সহীহ হাদীসের দলীলসহ। ফলে ফিকহি মাসআলা সংক্রান্ত হাদীস খুঁজতে এ গ্রন্থটি খুবই সহায়ক হবে। ইনশাআল্লাহ। মুফতি সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান বারাকাতি (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন বাইতুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সর্বপ্রথম খতীব (১৯৬৪-১৯৭৪) ও বিশিষ্ট ইসলামি ব্যক্তিত্ব। তিনি ছিলেন একাধারে মুফাসসির, মুহাদ্দিস, ফকীহ ও মুফতি এবং বহু উচ্চ মানসম্পন্ন ইসলামী গ্রন্থের রচিয়তা ও সংকলক। লেখক ১৯৬৪ সালে জাতীয় বাইতুল মুকাররম প্রতিষ্ঠার পর মসজিদ কমিটির সর্বসম্মত সিদ্ধান্তক্রমে তিনি সেই মসজিদের খতীব হিসেবে নিযুক্ত হন ও মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত সেই খেদমতে বহাল থাকেন। তার লেখনী থেকে জানা যায়, তিনি কমপক্ষে পঁচিশবার সহীহ বুখারি কিতাবটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পাঠদান করেছেন। ইসলামী সেবায় ও দাওয়াতি কার্যক্রমে বিশেষ অবদান রাখার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ১৯৮৪ সালে তাকে মরণোত্তর স্বর্ণপদক ও সনদ দান করেন। যাইহোক, বাঙালি পাঠকদের কথা বিবেচনা করে এই “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটির বঙ্গানুবাদ উপস্থাপন করেছেন স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ)। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে তিনি কিছু টীকাও এতে উল্লেখ করেছেন। কিতাবটির রয়েছে সর্বমোট তিনটি খন্ড এবং ৪৬টি অধ্যায়। দ্বিতীয় খণ্ডে আলোচিত হয়েছে সালাতুল জুমআ, দুই ঈদের সালাত,সূর্য গ্রহণের সালাত, বৃষ্টি প্রার্থনার সালাত, ভীতিকালীন সালাত, অসুস্থ ব্যক্তির সালাত, চিকিৎসা ও ঝাড়ফুক, মৃত্যু ও জানায, যাকাত, হজ্জ বিষয়ক সর্বমোট ৯১৪ টা হাদীস (৯৪৭ থেকে ১৮৬১ পর্যন্ত)। আমরা আশা করি, বাংলাভাষায় হাদীসচর্চা, হাদীসভিত্তিক তুলনামূলক ফিকহ ও হানাফি ফিকহের দালিলিক চর্চায় গ্রন্থটি বিরাট ভূমিকা রাখবে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 200.00৳ 300.00
  • আমরা হাদীছ মানতে বাধ্য

    01

    ⦿ লেখক: আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাযযাক

    ⦿ প্রকাশনী: নিবরাস প্রকাশনী

    ⦿ বিষয়: হাদিস বিষয়ক আলোচনা

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম সংস্করণ-২০১৬ খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১৩৬ পৃষ্ঠা


    মানব জীবনের সকল সমস্যার যুগোপযোগী সমাধানের একমাত্র প্লাটফর্ম হচ্ছে ইসলাম। যার মৌলিক উত্স দুটি। কুরআন ও হাদীছ। যুগে যুগে ইসলাম বিদ্বেষীরা কুরআন-হাদীছের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠা ইসলামের শক্তিশালী দূর্গকে ধ্বংস করার অপচেষ্টা চালিয়েছে। শক্তির দাপটে, বাহুর বলে ইসলামকে দমিয়ে না রাখতে পেরে তারা পিছন থেকে পিঠে ছুরি চালানোর পরিকল্পনা গ্রহণ করে। তাদের এই দূরভিসন্ধির নির্মম শিকারে পরিণত হয়েছে হাদীছ। ইসলামের ২য় উৎস হাদীছের ভাণ্ডারকে অকেজো ও অচল করে প্রকারান্তরে ইসলামকে অকেজো করাই তাদের এই ষড়যন্ত্রের চূড়ান্ত লক্ষ্য। তবে আলহামদুলিল্লাহ যখনই হাদীছ শাস্ত্র নিয়ে ষড়যন্ত্র হয়েছে, তখনই মুহাদ্দিছগণ সেই ষড়যন্ত্রের মূলোৎপাটন করার জন্য অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন। নিকট অতীতে ভারতের মাটিতে মাওলানা ইসমাঈল সালাফী, মাওলানা ছানাউল্লাহ অমৃতসরী, হাফেয যুবাইর আলী যাঈ (রহঃ) এবং আরবের মাটিতে আব্দুর রহমান ইয়াহইয়া আল-মুআল্লিমী, আল্লামা নাছিরুদ্দীন আলবানী, শায়খ আহমাদ শাকির (রহঃ) প্রমুখ মুহাদ্দিছগণ বিভিন্ন অপবাদ, বিভ্রাট, সংশয় ও অভিযোগ থেকে হাদীছের পবিত্র আঁচলকে রক্ষার পিছনে ব্যাপক ভূমিকা পালন করেছেন। অত্যন্ত দুঃখজনক হলেও সত্যি যে, বাংলা ভাষায় এ বিষয়ে কোন পূর্ণাঙ্গ কিতাব রচিত হয়নি। এ লক্ষ্যেই আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাযযাক রচনা করেছেন “আমরা হাদীছ মানতে বাধ্য” নামক অসাধরন এই গ্রন্থটি। যুগের চাহিদা ও প্রয়োজন অনুযায়ী এ বইয়ে বিভিন্নভাবে হাদীছ অস্বীকারকারীদের উদ্ভট যুক্তি এবং উদ্দেশ্য প্রণোদিত বিভ্রাটের দাঁতভাঙ্গা জবাব দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। বাংলা ভাষা-ভাষী মুসলিম উম্মাহকে জানানোর চেষ্টা করা হয়েছে তাদের মুক্তি ও নাজাতের একমাত্র পথ হচ্ছে ইসলাম অর্থাৎ কুরআন ও সহি হাদীছ। হাদিস বাদ দিয়ে শুধু কুরআন মানা সম্ভব নয়। আমরা অবশ্যই হাদীছ মানতে বাধ্য। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • মিন্নাতুল বারী (ছহীহ বুখারীর ব্যাখ্যা ১ম খণ্ড)

    01

    ⦿ লেখক: আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাযযাক

    ⦿ প্রকাশনী: নিবরাস প্রকাশনী

    ⦿ বিষয়: হাদিস বিষয়ক আলোচনা

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম সংস্করণ-২০২০ খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৩৭২ পৃষ্ঠা


    “ছহীহ বুখারী” পবিত্র কুরআন মাজীদের পর পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্ববিশুদ্ধ গ্রন্থ। আবু আব্দুল্লাহ মুহাম্মাদ বিন ইসমাঈল আল-বুখারী দীর্ঘ ১৬ বছর ক্লান্তিহীন পরিশ্রম করে এই গ্রন্থটি রচনা করেছেন। তার এই গ্রন্থটি ছহীহ হাদিছের ভিত্তিপ্রস্তর ও মাইলফলক। মুসলিম উম্মাহের মুহাদ্দিছগণ যুগে যুগে এই বইয়ের খিদমত করেছেন। কেউ ব্যাখ্যা করেছেন কেউ সংক্ষিপ্ত করেছেন। তাদের খিদমাত এর ফলে ছহীহ হাদিছ বুঝার তার উপর আমল করা মুসলিম উম্মাহর জন্য অত্যন্ত সহজ হয়েছে। আরবী ও উর্দু ভাষায় এই গ্রন্থটির অনেক ব্যাখ্যা গ্রন্থ রয়েছে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, বাংলা ভাষা-ভাষী মুসলিমদের জন্য বাংলা ভাষায় এর স্বতন্ত্র কোন ব্যাখ্যা গ্রন্থ নাই। ফলত ছহীহ হাদিছ বুঝতে তদনুযায়ী আমল করতে সাধারণ জনগণ অনেক কষ্ট ও সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এই সমস্যার সমাধানের লক্ষ্যেই আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাযযাক রচনা করেছেন “মিন্নাতুল বারী” নামক ছহীহ বুখারীর অসাধরন এই ব্যাখ্যা গ্রন্থটি। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ

    ৳ 245.00৳ 250.00
  • আল-মাউযূআত

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: প্রচলিত বানোয়াট হাদীস

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ২য় এডিশন-২০১৭খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৫২৮ পৃষ্ঠা


    আমাদের সমাজে প্রচলিত অনেক রীতিনীতিই রয়েছে যা কালের আবর্তনে হাদীসে রুপ নিয়েছে। কিছু মানুষ তাদের অসৎ উদ্দেশ্য এবং নিজের আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্যে মনগড়া কথা ও কাজকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদীস বলে চালিয়ে দিয়েছে এবং হাদীসের নামে সমাজের সাধারন মানুষকে বোকা বানিয়ে তাদের স্বার্থ হাসিল করে নিচ্ছে। এই প্রতারনা থেকে বাচতে এবং নিজের ঈমান আমলকে রক্ষা করতে, আমাদেরকে অবশ্ব্যই জাল হাদীস সম্পর্কে অবগত হতে হবে। আর এই বিষয়ে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত “আল-মাউযূআত” বইটি একটি যুগান্তকারী কিতাব। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নামে এভাবে জাল মিথ্যা হাদিস বর্ণনা করা এমন একটি মহা অপরাধ, যার চূড়ান্ত পরিণতি হলো জাহান্নাম। স্বয়ং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ প্রসঙ্গে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, ‘যে ব্যক্তি আমার প্রতি স্বেচ্ছায় মিথ্যারোপ করে, সে যেন নিজেই জাহান্নামে তার স্থান বানিয়ে নেয়। (বোখারি: ১/৩১৭)। সুতরাং একজন মুলসিম হিসেবে আমাদেরকে অবশ্যই সতর্ক হতে হবে। সাহাবীগণের যুগ থেকে এ পর্যন্ত সকল যুগেই আলিমগণ জাল হাদীস প্রতিরোধে সচেতন ও সোচ্চার থেকেছেন। তাবিয়ীগণের যুগ থেকে বর্তমান যুগ পর্যন্ত অগণিত গ্রন্থ এ বিষয়ে রচিত হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় আল্লামা আবু জাফর সিদ্দিকীর “আল-মাউযূআত” গ্রন্থ। তবে এ গ্রন্থটি বিভিন্ন দিক থেকে অসাধারণ এবং অনন্য বৈশিষ্টের অধিকারী। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে বইটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 250.00৳ 340.00
  • এহ্ইয়াউস সুনান

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: সুন্নাত বনাম বিদআত

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ৫ম এডিশন-২০০৭খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৫৭৬ পৃষ্ঠা


    বিদআতের পরিনাম সম্পর্কে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অত্যন্ত কঠিন হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, নিশ্চয়ই সর্বোত্তম বাণী আল্লাহর কিতাব। আর সর্বোত্তম আদর্শ মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর আদর্শ। সবচেয়ে নিকৃষ্ট বিষয় হলো, দ্বিনের মধ্যে নব-উদ্ভাবিত বিষয়। আর দ্বিনের মধ্যে নব-উদ্ভাবিত সব কিছুই বিদআত। আর প্রত্যেক বিদআত ভ্রষ্টতা, আর প্রত্যেক ভ্রষ্টতার পরিণাম হচ্ছে জাহান্নাম। (মুসলিম: ১৫৩৫)। বিদআত আবিষ্কারকারী যত বড় ধর্মীয় পণ্ডিতই হোক না কেন, ইসলামে তা গ্রহণযোগ্য নয়। মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি আমাদের দ্বিনের মধ্যে এমন নতুন বিষয় আবিষ্কার করবে, যা তার অন্তর্গত নয়, তাহলে তা প্রত্যাখ্যাত হবে।’ (বুখারি ও মুসলিম)। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরো বলেছেন, ‘আমি তোমাদের আমার ও আমার পরবর্তী সঠিক পথপ্রাপ্ত খলিফাদের অনুসরণের তাগিদ দিচ্ছি। তোমরা একে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরে থেকো। দ্বিনের মধ্যে নব-উদ্ভাবিত বিষয় সম্পর্কে সাবধান হও। কেননা প্রতিটি নব-উদ্ভাবিত বিষয়ই বিদআত। আর প্রতিটি বিদআতই হচ্ছে পথভ্রষ্টতা। (মুসনাদে আহমাদ ও তিরমিজি)। বিদআত কাজে জড়িত ব্যক্তি কিয়ামতের দিন চরমভাবে লাঞ্ছিত হবে। কিয়ামতের দিন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বিদআতি লোকদের হাউজে কাউসারের পানি পান করাবেন না। তিনি তাদের বলবেন, ‘যারা আমার দ্বিন পরিবর্তন করেছ, তারা দূর হও, দূর হও।’ (বুখারি: ৬৬৪৩)। সুতরাং বুঝাই যাচ্ছে যে বিদআতের পরিনাম কতটা ভয়াবহ। কিন্তু দুঃখজনক হলেও এটা সত্য যে, আজ আমরা এমন যুগে বাস করছি, যেখানে সুন্নাতের নামে নানান নব উদ্ভাবিত রীতি নীতির অর্থাৎ বিদআতের জয়জয়কার। এজন্য এ বিষয়ে আমাদেরকে চরমভাবে সতর্ক হতে হবে এবং আমাদেরকে জানতে হবে বিদআত কী? কীভাবে এর উৎপত্তি হয়? আমাদের সমাজে কী কী বিদআত প্রচলিত আছে? কীভাবে আমরা বিদআতকে হটিয়ে নবীজির সুন্নাহ প্রতিষ্ঠা করব, এমন সব অতিব জরুরী বিষয় নিয়েই স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) রচনা করেছেন, “এহ্ইয়াউস সুনান” নামের অতীব গুরুত্বপূর্ণ এই বইটি। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 350.00৳ 540.00

Main Menu