আলহামদুলিল্লাহ। মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ মেহেরবানীতে ইতিপূর্বেই “আল-কুরআনের ভাষা শিক্ষা” বইটি কুরআন প্রিয় মানুষের কাছে তুমুল জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে সমাজের জেনারেল শিক্ষায় শিক্ষিত শ্রেণীর মানুষ যারা কুরআন তিলাওয়াতের পাশাপাশি পবিত্র কুরআনের অর্থ নিজে নিজেই শিখতে আগ্রহী তারা বইটিকে প্রচণ্ড ভালোবাসের সাথে গ্রহণ করেছেন। বইটি থেকে তারা যে ব্যাপকভাবে উপকৃত হচ্ছেন এমন হাজার হাজার ইতিবাচক মতামত আমরা পেয়ছি। আলহামদুলিল্লাহ। “আল-কুরআনের ভাষা শিক্ষা” বইটি মূলত আল-কুরআনের আলোকে চমৎকার একটি সাজানো গোছানো আরবি ব্যাকরণ বই। বইটি অধ্যয়নের মাধ্যমে সর্বস্তরের মানুষ বিশেষ করে জেনারেল শিক্ষায় শিক্ষিতগণ অত্যন্ত সহজ ভাবে নিজে নিজেই কুরআনিক আরবি ভাষাটি শিখতে সক্ষম হবেন। ইনশাআল্লাহ। বইটিতে বাংলা, ইংরেজি এবং আরবীকে পাশাপাশি রেখে সমন্বয় করা হয়েছে। বইটির আর একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, বইটিতে প্রচুর পরিমাণে উদাহরণ উপস্থাপন করা হয়েছে। আর উদাহরণগুলো উপস্থাপন করার ক্ষেত্রেও আরবীর সাথে সাথে বাংলা এবং ইংরেজি অর্থও সংযুক্ত করা হয়েছে। তাছাড়া বইটিতে যতগুলো উদাহরণ পেশ করা হয়েছে, তার প্রায় ৯৯% উদাহরণ পবিত্র কুরআন আল-কারীম থেকে উপস্থাপন করা হয়েছে। এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ বই লিখে সম্পন্ন করতে লেখকের সময় লেগেছে ৫ থেকে প্রায় সারে ৫ বছর। এছাড়া বইটি নিয়মিত আপডেটও করা হচ্ছে। এরই মাঝে প্রকাশিত হয়েছে বইটির ৩য় সংস্করণ। আলহামদুলিল্লাহ্। এই সংস্করণে বইটিকে সম্পূর্ণ রঙিন এবং A4 সাইজে বড় আকারে ছাপা হয়েছে। বইটি সর্বমোট ৩৭৫ পৃষ্ঠা এবং ১০টি অধ্যায়ে সমাপ্ত হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। বইটির এমআরপি ৮৫০ টাকা এবং খুচরা মূল্য ৬৫০ টাকা। অনেকেই রয়েছেন যারা বইটির একাধিক কপি সংগ্রহ করতে চান, তাদের কথা মাথায় রেখেই হাটবাজার৩৬৫.কম আপনাদের কাছে নিয়ে এসেছে “আল-কুরআনের ভাষা শিক্ষা” একত্রে ৫টি বইয়ের এক্সক্লুসিভ কম্বো প্যাকেজ। প্যাকেজের বিস্তারিত নিচের টেবিলে উল্লেখ করা হলোঃ-
অর্থাৎ ৫টি বইয়ের সাধারন মূল্যঃ ৫×৮৫০=৪২৫০ টাকা। কিন্তু ৫টি বইয়ের প্যাকেজ মূল্য মাত্রঃ ৩০০০ টাকা। আলহামদুলিল্লাহ। তার মানে এই প্যাকেজটি কিনলে সেভ হবে ১২৫০ টাকা। যাইহোক, এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সকল মুসলিম ভাই বোনেরই সংগ্রহে রাখা উচিৎ। বিশেষ করে যারা নিজে নিজেই কুরআনিক আরবী গ্রামার শিখতে চান তাদের জন্য এই বইটি খুবই উপকারী আসবে। ইনশাআল্লাহ। সুতরাং অতীব গুরুত্বপূর্ণ এই প্যাকেজটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
আলহামদুলিল্লাহ। মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ মেহেরবানীতে ইতিপূর্বেই “আল-কুরআনের ভাষা শিক্ষা” বইটি কুরআন প্রিয় মানুষের কাছে তুমুল জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে সমাজের জেনারেল শিক্ষায় শিক্ষিত শ্রেণীর মানুষ যারা কুরআন তিলাওয়াতের পাশাপাশি পবিত্র কুরআনের অর্থ নিজে নিজেই শিখতে আগ্রহী তারা বইটিকে প্রচণ্ড ভালোবাসের সাথে গ্রহণ করেছেন। বইটি থেকে তারা যে ব্যাপকভাবে উপকৃত হচ্ছেন এমন হাজার হাজার ইতিবাচক মতামত আমরা পেয়ছি। আলহামদুলিল্লাহ। “আল-কুরআনের ভাষা শিক্ষা” বইটি মূলত আল-কুরআনের আলোকে চমৎকার একটি সাজানো গোছানো আরবি ব্যাকরণ বই। বইটি অধ্যয়নের মাধ্যমে সর্বস্তরের মানুষ বিশেষ করে জেনারেল শিক্ষায় শিক্ষিতগণ অত্যন্ত সহজ ভাবে নিজে নিজেই কুরআনিক আরবি ভাষাটি শিখতে সক্ষম হবেন। ইনশাআল্লাহ। বইটিতে বাংলা, ইংরেজি এবং আরবীকে পাশাপাশি রেখে সমন্বয় করা হয়েছে। বইটির আর একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, বইটিতে প্রচুর পরিমাণে উদাহরণ উপস্থাপন করা হয়েছে। আর উদাহরণগুলো উপস্থাপন করার ক্ষেত্রেও আরবীর সাথে সাথে বাংলা এবং ইংরেজি অর্থও সংযুক্ত করা হয়েছে। তাছাড়া বইটিতে যতগুলো উদাহরণ পেশ করা হয়েছে, তার প্রায় ৯৯% উদাহরণ পবিত্র কুরআন আল-কারীম থেকে উপস্থাপন করা হয়েছে। এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ বই লিখে সম্পন্ন করতে লেখকের সময় লেগেছে ৫ থেকে প্রায় সারে ৫ বছর। এছাড়া বইটি নিয়মিত আপডেটও করা হচ্ছে। এরই মাঝে প্রকাশিত হয়েছে বইটির ৩য় সংস্করণ। আলহামদুলিল্লাহ্। এই সংস্করণে বইটিকে সম্পূর্ণ রঙিন এবং A4 সাইজে বড় আকারে ছাপা হয়েছে। বইটি সর্বমোট ৩৭৫ পৃষ্ঠা এবং ১০টি অধ্যায়ে সমাপ্ত হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
আরবী, ফারসী, উর্দু, বাংলা ও বিভিন্ন ভাষায় অনেক তাফসীর গ্রন্থ ইতিপূর্বে প্রকাশ পেয়েছে। যার পর তাফসীর গ্রন্থ লেখার আর তেমন কোন প্রয়োজন নেই বললেই চলে। এর পরেও কেন “তাওযীহুল কুরআন” নামক এই তাফসীর গ্রন্থটি লেখার প্রয়োজন হলো? এর মূল কারণ হলো অনেক তাফসীর গ্রন্থ ইতিপূর্বে প্রকাশ পেলেও দুঃখজনক হলেও সত্য যে, প্রকাশিত এসব তাফসীর গ্রন্থের মধ্যে অনেক তাফসীর গ্রন্থই রয়েছে যা কুরআন ও ছহীহ-যঈফ হাদিছ যাচাই বাছাই ছাড়াই লেখা হয়েছে। প্রায় সব তাফসীর গ্রন্থের মধ্যেই জাল ও যঈফ হাদিছ এবং মিথ্যা বানোওয়াট কাহিনী থেকেই গেছে। এজন্য ছহীহ ও যঈফ যাচাই-বাছাই করা একটা তাফসীর গ্রন্থের একান্ত প্রয়োজন হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ সাধারন মানুষ এখন আর পিছিয়ে নেই, তাদের মধ্যেও কুরআনের অনুবাদ, কুরআনের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ জানার ব্যাপক প্রবণতা সৃষ্টি হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন অনেকেই রয়েছেন যারা প্রশ্ন করে থাকেন যে, কোন তাফসীর গ্রন্থটি কিনলে সবচেয়ে ভাল হবে? তাদের জন্যই শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ রচনা করেছেন “তাওযীহুল কুরআন” নামক এই তাফসীর গ্রন্থটি। এই তাফসীর গ্রন্থটির মাধ্যমে উপকৃত হবে ছাত্র, শিক্ষক, বক্তা এবং সাধারন জনগণসহ সকলেই। ছাত্র-শিক্ষকের জন্য থাকবে শব্দ বিশ্লেষণ, বাক্য বিশ্লেষণ, আয়াতের মাধ্যমে তাফসীর এবং ছহীহ হাদিছের মাধ্যমে তাফসীর। আর সাধারণ জনগণের জন্য থাকবে আয়াতের মাধ্যমে তাফসীর এবং ছহীহ হাদিছের মাধ্যমে তাফসীর। তবে সাধারণ জনগণের মধ্যে যাদের কুরআনিক আরবী গ্রামার নিয়ে জানার আগ্রহ রয়েছে, তারাও এই গ্রন্থের শব্দ বিশ্লেষণ এবং বাক্য বিশ্লেষণ থেকে অনেক উপকৃত হবেন। ইনশাআল্লাহ। এর পাশাপাশি যঈফ হাদিছ সম্পর্কে অবগত হয়ে তা থেকে সতর্ক হওয়ার জন্য এই তাফসীর গ্রন্থটির মধ্যে যঈফ হাদিছের একটা অংশও সংযুক্ত রয়েছে। আর সকলের জন্য রয়েছে মৌলিক লক্ষ্য হিসাবে একটি অবগতি। এই অবগতির মধ্যে রয়েছে কোন শব্দের পরিচয় অথবা আলোচনার মূল অংশ অথবা কোন মুফাসসীরের বিশেষ কোন আলোচনা। কুরআন বুঝার জন্য এই অবগতি অনেক কাজে আসবে। ইনশাআল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি তাফসীর গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
আরবী, ফারসী, উর্দু, বাংলা ও বিভিন্ন ভাষায় অনেক তাফসীর গ্রন্থ ইতিপূর্বে প্রকাশ পেয়েছে। যার পর তাফসীর গ্রন্থ লেখার আর তেমন কোন প্রয়োজন নেই বললেই চলে। এর পরেও কেন “তাওযীহুল কুরআন” নামক এই তাফসীর গ্রন্থটি লেখার প্রয়োজন হলো? এর মূল কারণ হলো অনেক তাফসীর গ্রন্থ ইতিপূর্বে প্রকাশ পেলেও দুঃখজনক হলেও সত্য যে, প্রকাশিত এসব তাফসীর গ্রন্থের মধ্যে অনেক তাফসীর গ্রন্থই রয়েছে যা কুরআন ও ছহীহ-যঈফ হাদিছ যাচাই বাছাই ছাড়াই লেখা হয়েছে। প্রায় সব তাফসীর গ্রন্থের মধ্যেই জাল ও যঈফ হাদিছ এবং মিথ্যা বানোওয়াট কাহিনী থেকেই গেছে। এজন্য ছহীহ ও যঈফ যাচাই-বাছাই করা একটা তাফসীর গ্রন্থের একান্ত প্রয়োজন হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ সাধারন মানুষ এখন আর পিছিয়ে নেই, তাদের মধ্যেও কুরআনের অনুবাদ, কুরআনের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ জানার ব্যাপক প্রবণতা সৃষ্টি হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন অনেকেই রয়েছেন যারা প্রশ্ন করে থাকেন যে, কোন তাফসীর গ্রন্থটি কিনলে সবচেয়ে ভাল হবে? তাদের জন্যই শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ রচনা করেছেন “তাওযীহুল কুরআন” নামক এই তাফসীর গ্রন্থটি। এই তাফসীর গ্রন্থটির মাধ্যমে উপকৃত হবে ছাত্র, শিক্ষক, বক্তা এবং সাধারন জনগণসহ সকলেই। ছাত্র-শিক্ষকের জন্য থাকবে শব্দ বিশ্লেষণ, বাক্য বিশ্লেষণ, আয়াতের মাধ্যমে তাফসীর এবং ছহীহ হাদিছের মাধ্যমে তাফসীর। আর সাধারণ জনগণের জন্য থাকবে আয়াতের মাধ্যমে তাফসীর এবং ছহীহ হাদিছের মাধ্যমে তাফসীর। তবে সাধারণ জনগণের মধ্যে যাদের কুরআনিক আরবী গ্রামার নিয়ে জানার আগ্রহ রয়েছে, তারাও এই গ্রন্থের শব্দ বিশ্লেষণ এবং বাক্য বিশ্লেষণ থেকে অনেক উপকৃত হবেন। ইনশাআল্লাহ। এর পাশাপাশি যঈফ হাদিছ সম্পর্কে অবগত হয়ে তা থেকে সতর্ক হওয়ার জন্য এই তাফসীর গ্রন্থটির মধ্যে যঈফ হাদিছের একটা অংশও সংযুক্ত রয়েছে। আর সকলের জন্য রয়েছে মৌলিক লক্ষ্য হিসাবে একটি অবগতি। এই অবগতির মধ্যে রয়েছে কোন শব্দের পরিচয় অথবা আলোচনার মূল অংশ অথবা কোন মুফাসসীরের বিশেষ কোন আলোচনা। কুরআন বুঝার জন্য এই অবগতি অনেক কাজে আসবে। ইনশাআল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি তাফসীর গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
আরবী, ফারসী, উর্দু, বাংলা ও বিভিন্ন ভাষায় অনেক তাফসীর গ্রন্থ ইতিপূর্বে প্রকাশ পেয়েছে। যার পর তাফসীর গ্রন্থ লেখার আর তেমন কোন প্রয়োজন নেই বললেই চলে। এর পরেও কেন “তাওযীহুল কুরআন” নামক এই তাফসীর গ্রন্থটি লেখার প্রয়োজন হলো? এর মূল কারণ হলো অনেক তাফসীর গ্রন্থ ইতিপূর্বে প্রকাশ পেলেও দুঃখজনক হলেও সত্য যে, প্রকাশিত এসব তাফসীর গ্রন্থের মধ্যে অনেক তাফসীর গ্রন্থই রয়েছে যা কুরআন ও ছহীহ-যঈফ হাদিছ যাচাই বাছাই ছাড়াই লেখা হয়েছে। প্রায় সব তাফসীর গ্রন্থের মধ্যেই জাল ও যঈফ হাদিছ এবং মিথ্যা বানোওয়াট কাহিনী থেকেই গেছে। এজন্য ছহীহ ও যঈফ যাচাই-বাছাই করা একটা তাফসীর গ্রন্থের একান্ত প্রয়োজন হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ সাধারন মানুষ এখন আর পিছিয়ে নেই, তাদের মধ্যেও কুরআনের অনুবাদ, কুরআনের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ জানার ব্যাপক প্রবণতা সৃষ্টি হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন অনেকেই রয়েছেন যারা প্রশ্ন করে থাকেন যে, কোন তাফসীর গ্রন্থটি কিনলে সবচেয়ে ভাল হবে? তাদের জন্যই শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ রচনা করেছেন “তাওযীহুল কুরআন” নামক এই তাফসীর গ্রন্থটি। এই তাফসীর গ্রন্থটির মাধ্যমে উপকৃত হবে ছাত্র, শিক্ষক, বক্তা এবং সাধারন জনগণসহ সকলেই। ছাত্র-শিক্ষকের জন্য থাকবে শব্দ বিশ্লেষণ, বাক্য বিশ্লেষণ, আয়াতের মাধ্যমে তাফসীর এবং ছহীহ হাদিছের মাধ্যমে তাফসীর। আর সাধারণ জনগণের জন্য থাকবে আয়াতের মাধ্যমে তাফসীর এবং ছহীহ হাদিছের মাধ্যমে তাফসীর। তবে সাধারণ জনগণের মধ্যে যাদের কুরআনিক আরবী গ্রামার নিয়ে জানার আগ্রহ রয়েছে, তারাও এই গ্রন্থের শব্দ বিশ্লেষণ এবং বাক্য বিশ্লেষণ থেকে অনেক উপকৃত হবেন। ইনশাআল্লাহ। এর পাশাপাশি যঈফ হাদিছ সম্পর্কে অবগত হয়ে তা থেকে সতর্ক হওয়ার জন্য এই তাফসীর গ্রন্থটির মধ্যে যঈফ হাদিছের একটা অংশও সংযুক্ত রয়েছে। আর সকলের জন্য রয়েছে মৌলিক লক্ষ্য হিসাবে একটি অবগতি। এই অবগতির মধ্যে রয়েছে কোন শব্দের পরিচয় অথবা আলোচনার মূল অংশ অথবা কোন মুফাসসীরের বিশেষ কোন আলোচনা। কুরআন বুঝার জন্য এই অবগতি অনেক কাজে আসবে। ইনশাআল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি তাফসীর গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।