ইসলামিক বই - HatBazar365.com

সকল প্রকার ইসলামিক বই পাবেন হাটবাজার৩৬৫.কম সাইটে।

  • ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার (১ম-৩য় খণ্ড একত্রে)

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: এক্সক্লুসিভ কম্বো প্যাকেজ

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ বই সংখ্যা: ৩ টি

    ⦿ সাধারন মূল্য: ৯৬০ টাকা

    ⦿ প্যাকেজ মূল্য: ৬৫০ টাকা


    বাস্তব জীবনে আল্লাহর বিধান প্রতিপালনের জন্য ওহির দ্বিতীয় প্রকার অর্থাৎ হাদীস ও সুন্নাহর গুরুত্ব অপরিসীম। বস্তুত ইসলামি শরীআতের খুঁটিনাটি বিধান জানার ক্ষেত্রে কুরআনের চেয়ে হাদীস বা সুন্নাহর উপরেই আমাদের নির্ভরতা বেশি। কুরআনে সাধারণত মূলনীতি বা মূল নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। বিশদ বিবরণ ও বিস্তারিত বিধানাবলি জানার জন্য হাদীসের উপর নির্ভর করা ছাড়া কোনো গতি নেই। এই গুরুত্ব বিবেচনায় মুসলিম মনীষীগণ বিভিন্ন বিন্যাসে হাদীস ও সুন্নাহর বিভিন্ন সংকলন প্রস্তুত করেছেন। আল্লামা সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান (রহিমাহুল্লাহ) সেসব মূল কিতাব থেকে হাদীস চয়ন করে দীনের মূলনীতি, শাখাগত বিধিবিধান, উৎসাহপ্রদান ও সতর্কীকরণ, তাযকিয়া-ইহসান এবং দুআ ও যিকির ইত্যাদি বিষয়ে ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার নামে সুবিন্যাস্ত মূল্যবান এই সংকলনটি তিনি রচনা করেছেন। “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটি মূলত তারই রচিত গুরুত্বপূর্ণ একটি হাদীস সংকলন। হাদীসভিত্তিক ফিকহি এই গ্রন্থে লেখক মুসলিমদের দৈনন্দিন জীবনযাপনের প্রয়োজনীয় কাজকর্মের ইসলামি বিধানসমূহ সংকলন ও উপস্থাপন করেছেন সহীহ হাদীসের দলীলসহ। ফলে ফিকহি মাসআলা সংক্রান্ত হাদীস খুঁজতে এ গ্রন্থটি খুবই সহায়ক হবে। ইনশাআল্লাহ। মুফতি সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান বারাকাতি (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন বাইতুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সর্বপ্রথম খতীব (১৯৬৪-১৯৭৪) ও বিশিষ্ট ইসলামি ব্যক্তিত্ব। তিনি ছিলেন একাধারে মুফাসসির, মুহাদ্দিস, ফকীহ ও মুফতি এবং বহু উচ্চ মানসম্পন্ন ইসলামী গ্রন্থের রচিয়তা ও সংকলক। লেখক ১৯৬৪ সালে জাতীয় বাইতুল মুকাররম প্রতিষ্ঠার পর মসজিদ কমিটির সর্বসম্মত সিদ্ধান্তক্রমে তিনি সেই মসজিদের খতীব হিসেবে নিযুক্ত হন ও মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত সেই খেদমতে বহাল থাকেন। তার লেখনী থেকে জানা যায়, তিনি কমপক্ষে পঁচিশবার সহীহ বুখারি কিতাবটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পাঠদান করেছেন। ইসলামী সেবায় ও দাওয়াতি কার্যক্রমে বিশেষ অবদান রাখার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ১৯৮৪ সালে তাকে মরণোত্তর স্বর্ণপদক ও সনদ দান করেন। যাইহোক, বাঙালি পাঠকদের কথা বিবেচনা করে এই “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটির বঙ্গানুবাদ উপস্থাপন করেছেন স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ)। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে তিনি কিছু টীকাও এতে উল্লেখ করেছেন। কিতাবটির রয়েছে সর্বমোট তিনটি খন্ড এবং ৪৬টি অধ্যায়। প্রথম খণ্ডে আলোচিত হয়েছে, সামগ্রিক মূলনীতিসমূহ, পবিত্রতা এবং সালাত (মুসাফিরের সালাত অধ্যায় পর্যন্ত) নিয়ে সর্বমোট ৯৪৬ টি হাদীস। দ্বিতীয় খণ্ডে আলোচিত হয়েছে সালাতুল জুমআ, দুই ঈদের সালাত,সূর্য গ্রহণের সালাত, বৃষ্টি প্রার্থনার সালাত, ভীতিকালীন সালাত, অসুস্থ ব্যক্তির সালাত, চিকিৎসা ও ঝাড়ফুক, মৃত্যু ও জানায, যাকাত, হজ্জ বিষয়ক সর্বমোট ৯১৪ টা হাদীস (৯৪৭ থেকে ১৮৬১ পর্যন্ত)। আর তৃতীয় বা শেষ খণ্ডে আলোচিত হয়েছে জিহাদ, খিলাফাত, ব্যবসা, মুদারাবা, কুরবানী, ইহসান ইত্যাদি বিষয়ক সর্বমোট ৮৪৮ টা হাদীস (১৮৬২ থেকে ২৭১০ পর্যন্ত)। আমরা আশা করি, বাংলাভাষায় হাদীসচর্চা, হাদীসভিত্তিক তুলনামূলক ফিকহ ও হানাফি ফিকহের দালিলিক চর্চায় গ্রন্থটি বিরাট ভূমিকা রাখবে। তাছাড়া একজন মুসলিম হিসেবে কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক দ্বীনের এই সকল সহি জ্ঞান অর্জন করাও অপরিহার্য। এই লক্ষ্যেই হাটবাজার৩৬৫.কম আপনাদের কাছে নিয়ে এসেছে “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থের ১ম থেকে ৩য় খন্ড পর্যন্ত একত্রে ৩টি বইয়ের এক্সক্লুসিভ কম্বো প্যাকেজ। প্যাকেজের বিস্তারিত নিচের টেবিলে উল্লেখ করা হলোঃ-

    নং বইয়ের নাম বইয়ের বিষয় পৃষ্ঠা দাম
    ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার-১ম খণ্ড ফতোয়া ও ফিকহ শাস্ত্র ৪৩২ ৩৬০
    ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার-২য় খণ্ড ফতোয়া ও ফিকহ শাস্ত্র ৪৮০ ৩০০
    ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার-৩য় খণ্ড ফতোয়া ও ফিকহ শাস্ত্র ৪৩২ ৩০০

    অর্থাৎ ৩টি বইয়ের সাধারন মূল্যঃ (৩৬০+৩০০+৩০০) = ৯৬০ টাকা। কিন্তু ৩টি বইয়ের প্যাকেজ মূল্য মাত্রঃ ৬৫০ টাকা। তার মানে এই প্যাকেজটি কিনলে সেভ হবে ৩১০ টাকা। আলহামদুলিল্লাহ। যাইহোক, আমরা আশা করি এই বইগুলো অধ্যয়নের মাধ্যমে একজন মানুষ দ্বীনের সঠিক জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে নিজেকে পরিবর্তন করে নিতে পারবে। এজন্য সকলের উচিত বইগুলো নিজের সংগ্রহে রাখা। স্পেশালি যারা সদ্য দ্বীনে ফেরা বা নিজেকে পরিবর্তন করতে চান তাদের জন্য বইগুলো খুবই উপকারী হবে। ইনশাআল্লাহ। সুতরাং অতীব গুরুত্বপূর্ণ এই প্যাকেজটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।


    ৳ 650.00৳ 960.00
  • ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের ৮টি বইয়ের দুর্দান্ত অফার

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: এক্সক্লুসিভ কম্বো প্যাকেজ

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ বই সংখ্যা: ৮ টি

    ⦿ সাধারন মূল্য: ৩৪২০ টাকা

    ⦿ প্যাকেজ মূল্য: ২২০০ টাকা


    ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) যিনি ছিলেন একাধারে একজন বাংলাদেশি ইসলামি ব্যক্তিত্ব, অধ্যাপক, গবেষক, লেখক, টিভি আলোচক, অনুবাদক, ভাষাবিদ, দাঈ ইলাল্লাহ, মুহাদ্দিস, মুফাসসির ও ফকীহ। তিনি ইসলামিক টিভি, এনটিভি, পিস টিভি, এটিএন বাংলা, চ্যানেল নাইন ইত্যাদি টিভি চ্যানেলে ও অন্যান্য বিভিন্ন গণমাধ্যমে ইসলামের সমসাময়িক বিষয় নিয়ে আলোচনা করতেন। এমনকি তিনি আইটিভি ইউএস (মার্কি‌ন ইসলামি টেলিভিশন চ্যানেল)-এর উপদেষ্টা এবং কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আল হাদিস ও ইসলামি শিক্ষা বিভাগের অধ্যাপকও ছিলেন। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতাকালীন তার অধীনে ১২ জন পিএইচডি এবং ৩০ জন এমফিল ডিগ্রি অর্জন করেন। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) ১৯৭৩ সালে ঝিনাইদহ সিদ্দিকীয়া কামিল মাদ্রাসা থেকে দাখিল, ১৯৭৫ সালে আলিম এবং ১৯৭৭ সালে ফাজিল পাশ করেন। এরপর ১৯৭৯ সালে সরকারি মাদ্রাসা-ই-আলিয়া থেকে হাদিস বিভাগে কেন্দ্রীয় কামিল পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে সারা দেশের মধ্যে ৮ম স্থান অর্জন করেন। মাদ্রাসায় অধ্যয়নের পাশাপাশি ১৯৮০ সালে মাগুরার সরকারি হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ থেকে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে যশোর বোর্ডে প্রথম স্থান অর্জন করেন এবং পুরস্কারস্বরূপ তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সঙ্গে নৌভ্রমণের সুযোগ পান। তিনি সৌদি আরবের রিয়াদ শহরের ইমাম মুহাম্মদ বিন সউদ ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৬ সালে আরবি বিভাগে অনার্স এবং ১৯৯২ সালে উসুলে হাদিস বিভাগে মাস্টার্স সম্পন্ন করেন। ১৯৯৮ সালে কাওয়ায়েদুল লুগাতিল কোরআন বিষয়ের উপর পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। সেখানে অধ্যয়নরত অবস্থায় তিনি বর্তমান সৌদি বাদশা ও তৎকালীন রিয়াদের গভর্নর সালমান বিন আব্দুল আজিজের হাত থেকে পর পর দু’বার সেরা ছাত্রের পুরস্কার গ্রহণ করেন এবং চূড়ান্ত পরীক্ষায় ৯৬% নাম্বার পেয়ে প্রথম স্থান অধিকার করেন। সৌদি আরবে বাংলাদেশীদের মধ্যে আরবি ব্যাকরণ বিষয়ে তিনিই প্রথম ডক্টরেট উপাধি লাভ করেন। তিনি সৌদি আরবের কুল্লিয়াতুল লুগাতিল আরাবিয়া -তে প্রথম স্থান অর্জন করেছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে তিনি ১৯৯৩ থেকে ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত উত্তর রিয়াদ ইসলামিক সেন্টারে দাঈ, অনুবাদক ও দোভাষী হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এছাড়াও রিয়াদে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসে অনুবাদক হিসেবেও কাজ করেছেন। তিনি মুহাম্মদ বিন সউদ ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়নের পাশাপাশি কুরআন হিফজ সম্পন্ন করেন। ২০১৬ সালের ১১ মে, ৫৮ বছর বয়সে এক সড়ক দুর্ঘটনায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। ব্যক্তিগত গাড়িতে করে ঝিনাইদহ হতে ঢাকার উদ্দেশ্যে যাওয়ার পথে একটি মালবাহী ভ্যানের সাথে তার গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়ে সেখানেই তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মহান আল্লাহ তাকে জান্নাতুল ফিরদাউস দান করুণ। আমিন। যাইহোক সমাজ সংস্কার, শিক্ষা, আল ফিকহ, আল হাদিস, তুলনামূলক ধর্মীয় আলোচনা, ইসলামি ঐক্য প্রভৃতি বিষয়ের উপর ৫০টির অধিক গ্রন্থ তিনি রচনা করেছেন। একজন মুসলিম হিসেবে কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক দ্বীনের সহি জ্ঞান অর্জন করতে তার লেখা বইয়ের কোন বিকল্প হয় না। এই লক্ষ্যেই হাটবাজার৩৬৫.কম আপনাদের কাছে নিয়ে এসেছে তার লেখা ৮টি বইয়ের এক্সক্লুসিভ কম্বো প্যাকেজ। প্যাকেজের বিস্তারিত নিচের টেবিলে উল্লেখ করা হলোঃ-

    নং বইয়ের নাম বইয়ের বিষয় পৃষ্ঠা দাম
    রাহে বেলায়াত সহীহ দুআ ও যিকির ৬৫৬ ৫৫০
    ইসলামী আকীদা ঈমান ও আকীদা ৬৪০ ৫৫০
    হাদীসের নামে জালিয়াতি প্রচলিত বানোয়াট হাদীস ৬৫৬ ৫৪০
    এহ্ইয়াউস সুনান সুন্নাত বনাম বিদআত ৫৭৬ ৫৪০
    আল ফিকহুল আকবর ঈমান ও আকীদা ৫৪৩ ৪৮০
    আল-মাউযূআত প্রচলিত বানোয়াট হাদীস ৫২৮ ৩৪০
    পোশাক, পর্দা ও দেহ-সজ্জা নারী-পুরুষ উভয়ের পর্দা ৩৬৮ ৩৬০
    দৈনন্দিন মাসনূন দুআ ও যিকর সহীহ দুআ ও যিকির ৩২ ৬০

    অর্থাৎ ৮টি বইয়ের সাধারন মূল্যঃ (৫৫০+৫৫০+৫৪০+৫৪০+৪৮০+৩৪০+৩৬০+৬০) = ৩৪২০ টাকা। কিন্তু ৮টি বইয়ের প্যাকেজ মূল্য মাত্রঃ ২২০০ টাকা। তার মানে এই প্যাকেজটি কিনলে সেভ হবে ১২২০ টাকা। আলহামদুলিল্লাহ। যাইহোক, আমরা আশা করি এই বইগুলো অধ্যয়নের মাধ্যমে একজন মানুষ দ্বীনের সঠিক জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে নিজেকে পরিবর্তন করে নিতে পারবে। এজন্য সকলের উচিত বইগুলো নিজের সংগ্রহে রাখা। স্পেশালি যারা সদ্য দ্বীনে ফেরা বা নিজেকে পরিবর্তন করতে চান তাদের জন্য বইগুলো খুবই উপকারী হবে। ইনশাআল্লাহ। সুতরাং অতীব গুরুত্বপূর্ণ এই প্যাকেজটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।


    ৳ 2,200.00৳ 3,420.00
  • মিম্বারের আহবান ২

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: জুমআর খুতবা

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০২২খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১৭৪ পৃষ্ঠা


    ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) তাঁর জীবদ্দশায় বিভিন্ন মাহফিল ও দ্বীনি প্রোগ্রামে ওয়াজ-নসীহতের পাশাপাশি ২০০৩ সাল থেকে আমৃত্যু ঝিনাইদহ কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে জুমুআর খুতবা প্রদান করেছেন। তাঁর সে সকল আলোচনা অডিও রেকর্ড হত। সেখান থেকে আটটি জীবনঘনিষ্ট বিষয় অনুলিখন করে সংকলন করা হয়েছে। জুমুআর সালাতপূর্ব তাঁর আলোচনার এ সংকলন উম্মাহর জন্য উপকারী হবে বলে আমরা মনে করি। কেননা বক্তৃতায় তিনি এমন অনেক সমাজ-সংলগ্ন ও জীবনঘনিষ্ট বিষয় আলোচনা করেছেন, সঙ্গত কারণেই যা লেখনীতে আসেনি। তিনি খুতবার আগে প্রায় এক ঘন্টা দ্বীনি আলোচনা করতেন এবং সালাতের পরে দীর্ঘ সময় ধরে চলত কুরআনের তাফসীর ও প্রশ্নোত্তর। দূর-দূরান্ত থেকে বহু মানুষ ছুটে আসতেন তাঁর আলোচনা শোনার জন্য। তিনি আযানের আগেই মসজিদে চলে যেতেন। আযান শেষ হলে আলোচনা শুরু করতেন। গতানুগতিক ধারার বাইরে তিনি আলোচনা করতেন ইসলামের মৌলিক বিষয় ও জীবনঘনিষ্ঠ দিকগুলো নিয়ে। তাওহীদ, শিরক, সুন্নাত, বিদআত, সৎকর্মে উৎসাহ, অসৎকর্মে অনুৎসাহ, হুকুকুল্লাহ, হুকুকুল ইবাদত ইত্যাদি ছিল তাঁর আলোচনার মূল বিষয়বস্তু। এর পাশাপাশি তিনি তাঁর আলোচনায় সামাজিক অবক্ষয়, অনৈতিকতা, অশ্লীলতা ও যুবসমস্যা প্রভৃতি বিষয় তুলে ধরে নসিহত করতেন। তাঁর সে সকল আলোচনা অডিও রেকর্ড করা হত। বর্তমান জটিল জীবনধারায় জুমুআর খুতবায় তাঁর প্রদত্ত জীবনমুখী আলোচনাগুলো মুসলিম-অমুসলিম নির্বিশেষে সকলকে ইসলামের আলোর পথ দেখাবে বলে আমরা আশা রাখি। এলক্ষ্যেই তাঁর এই অডিও খুতবাগুলো সংকলন করে ‘মিম্বারের আহবান-২’ শীর্ষক বইটি প্রকাশ করা হয়েছে। বইটি সিরিজ আকারে প্রকাশ করা হবে। ইনশাআল্লাহ। সিরিজ-২ এর খুতবার বিষয়: সীরাতের আলোকে জীবন গঠন। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।

    ৳ 150.00৳ 220.00
  • মিম্বারের আহবান ১

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: জুমআর খুতবা

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০২২খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১৯০ পৃষ্ঠা


    ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) তাঁর জীবদ্দশায় বিভিন্ন মাহফিল ও দ্বীনি প্রোগ্রামে ওয়াজ-নসীহতের পাশাপাশি ২০০৩ সাল থেকে আমৃত্যু ঝিনাইদহ কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে জুমুআর খুতবা প্রদান করেছেন। তাঁর সে সকল আলোচনা অডিও রেকর্ড হত। সেখান থেকে আটটি জীবনঘনিষ্ট বিষয় অনুলিখন করে সংকলন করা হয়েছে। জুমুআর সালাতপূর্ব তাঁর আলোচনার এ সংকলন উম্মাহর জন্য উপকারী হবে বলে আমরা মনে করি। কেননা বক্তৃতায় তিনি এমন অনেক সমাজ-সংলগ্ন ও জীবনঘনিষ্ট বিষয় আলোচনা করেছেন, সঙ্গত কারণেই যা লেখনীতে আসেনি। তিনি খুতবার আগে প্রায় এক ঘন্টা দ্বীনি আলোচনা করতেন এবং সালাতের পরে দীর্ঘ সময় ধরে চলত কুরআনের তাফসীর ও প্রশ্নোত্তর। দূর-দূরান্ত থেকে বহু মানুষ ছুটে আসতেন তাঁর আলোচনা শোনার জন্য। তিনি আযানের আগেই মসজিদে চলে যেতেন। আযান শেষ হলে আলোচনা শুরু করতেন। গতানুগতিক ধারার বাইরে তিনি আলোচনা করতেন ইসলামের মৌলিক বিষয় ও জীবনঘনিষ্ঠ দিকগুলো নিয়ে। তাওহীদ, শিরক, সুন্নাত, বিদআত, সৎকর্মে উৎসাহ, অসৎকর্মে অনুৎসাহ, হুকুকুল্লাহ, হুকুকুল ইবাদত ইত্যাদি ছিল তাঁর আলোচনার মূল বিষয়বস্তু। এর পাশাপাশি তিনি তাঁর আলোচনায় সামাজিক অবক্ষয়, অনৈতিকতা, অশ্লীলতা ও যুবসমস্যা প্রভৃতি বিষয় তুলে ধরে নসিহত করতেন। তাঁর সে সকল আলোচনা অডিও রেকর্ড করা হত। বর্তমান জটিল জীবনধারায় জুমুআর খুতবায় তাঁর প্রদত্ত জীবনমুখী আলোচনাগুলো মুসলিম-অমুসলিম নির্বিশেষে সকলকে ইসলামের আলোর পথ দেখাবে বলে আমরা আশা রাখি। এলক্ষ্যেই তাঁর এই অডিও খুতবাগুলো সংকলন করে ‘মিম্বারের আহবান-১’ শীর্ষক বইটি প্রকাশ করা হয়েছে। বইটি সিরিজ আকারে প্রকাশ করা হবে। ইনশাআল্লাহ। সিরিজ-১ এর খুতবার বিষয়: সমাজ সংস্কারের দিক নির্দেশনা। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।

    ৳ 135.00৳ 200.00
  • যুগের মহান দাঈ ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রাহিমাহুল্লাহ)

    01

    ⦿ লেখক: আব্দুর রহমান

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: ইসলামী ব্যক্তিত্ব

    ⦿ ভাষা: বাংলা

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০২০খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১১২ পৃষ্ঠা


    উম্মাহর দরদি অভিভাবক মুহিউস সুন্নাহ ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) -এর ইন্তিকালের পাঁচ বছর পর তাঁর এই জীবনী গ্রন্থটি লিখেছেন আবাসে–প্রবাসে তাঁর দীর্ঘদিনের সান্নিধ্য ধন্য জনাব আব্দুর রহমান। যারা দীর্ঘদিন স্যার রাহ.কে খুব নিকট থেকে দেখেছেন জনাব আব্দুর রহমান ছিলেন তাদের অন্যতম। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) সম্পর্কে তার স্মৃতিগুলো, তার বলবার কথাগুলো দুই মলাটের মাঝে সংরক্ষণ করেছেন তিনি। কেননা আমাদের কার কখন দুনিয়ার সফর শেষ হয়ে যায় কারোরই জানা নেই। পরবর্তীতে স্যার রাহ.-এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী রচনায় মূল উৎস হিসাবে বইটি ব্যবহৃত হবে। ইনশাআল্লাহ। মুসলিম উম্মাহর বর্তমান দুর্দিনে আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ.-এর জীবন চর্চা এবং তাঁর চিন্তা ও কর্মপদ্ধতির আলোচনা অনেক দরকারী ও উপকারী যা কুয়াশাভরা সন্ধ্যায় আমাদের চলার পথে আলো ফেলবে। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) যিনি কোনো ঘরানায় প্রবেশ না করেও, শুধু বিশুদ্ধ সুন্নাহ আর সমগ্র উম্মাহর পক্ষে থেকেও আকাশচুম্বি জনপ্রিয়তা লাভ করেছিলেন। স্যার রাহ.-এর চিন্তা ও কর্মপদ্ধতির চর্চা অতিশয় প্রাসঙ্গিক। তিনিই দেখিয়েছেন, কীভাবে বিভক্তির পথে না গিয়ে, কেবল সুন্নাহ ও উম্মাহর পক্ষে থেকেও উম্মাহর হৃদয়জয় করে এক প্লাটফর্মে আনা যায়। জনাব আব্দুর রহমান সাহেব (হাফিযাহুল্লাহ) স্যার রাহ.-এর জীবন চর্চার জানালাটা খুলে দিলেন। এখন অনেকেই হয়ত দরজা খুলে বাইরে আসবেন; তাঁর জীবন চর্চা ব্যাপক আকারে শুরু হবে। ইনশাআল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 135.00৳ 200.00
  • কুরআন-সুন্নাহর আলোকে জামাআত ও ঐক্য

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: তাবলীগের সুন্নাহ পদ্ধতি

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৭খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১৬ পৃষ্ঠা


    ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত “কুরআন-সুন্নাহর আলোকে জামাআত ও ঐক্য” বইটিতে তিনি কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে উম্মতের ঐক্যের গুরুত্ব, প্রয়োজনীয়তা, অনৈক্যের বিধান ও এর বিবিধ অপকারিতা তুলে ধরেছেন। ইখতিলাফ ও ইফতিরাকের মধ্যে পার্থক্য তুলে ধরার মাধ্যমে উম্মতের ঐক্যের সূত্র দেখিয়ে দিয়েছেন। তাঁর কথা অনুযায়ী বলতে হয়, “ইখতিলাফের ভিত্তি অধিকাংশ ক্ষেত্রে ইলম বা জ্ঞান ও দলিল। আর ইফতিরাকের ভিত্তি সর্বদাই ব্যক্তিগত পছন্দ বা প্রবৃত্তির অনুসরণ, জিদ এবং ইখলাসের অনুপস্থিতি।” তিনি আরও বলেছেন, “ইলম, ইখলাস, ইসলামী ভ্রাতৃত্ববোধ ও ভালোবাসার সাথে ইখতিলাফ থাকতে পারে কিন্তু এগুলোর সাথে ইফতিরাক থাকতে পারে না। এগুলোর অনুপস্থিতিতেই ইফতিরাক জন্ম নেয়।” তাঁর এ কথা অনুযায়ী আমরা বলতে পারি, উম্মতের ইমামগণের মাঝে অনুষ্ঠিত মাসআলা-মাসায়েলজনিত মতভেদের কারণে আমাদেরকে ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকতে হবে সেটা কখনো ঠিক নয়। সাহাবায়ে কিরামের মাঝে আমলী মাসআলাগুলোতে প্রচুর মতভেদ ছিল, যারা সালাফে সালেহীনের ফিকহ অধ্যয়ন করবে তাদের কাছে সেটা দিবালোকের মত স্পষ্ট হয়ে দেখা দিবে। ইমামগণের মধ্যে প্রচুর আমলী মাসআলায় মতান্তর ছিল কিন্তু তাঁদের মনে পরস্পরের প্রতি কোনো বিদ্বেষ ছিল বলে কেউ প্রমাণ করতে পারবে না। তাঁরা ইলমী মতভেদ করেছেন কিন্তু তাঁদের মধ্যে কেউই একে অপরকে খারাপ বলেছেন, এমন দৃষ্টান্ত কেউ দেখাতে পারবে না। ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) ও তাঁর ছাত্রদের মাঝে এক তৃতীয়াংশের অধিক মাসআলায় মতভেদ হওয়া সত্ত্বেও তাঁদের কেউ অপরের বিরুদ্ধে বিষোদগার তো দূরের কথা পরস্পরকে সারা জীবন ভালোবেসেই চলে গেছেন। ইমাম মালেককে তাঁর ছাত্র শাফে‘ঈ সম্মান করতেন, ইমাম শাফে‘ঈকে ইমাম আহমাদ ইবন হাম্বল কদর করে কথা বলতেন। কিন্তু তাঁদের মাঝে মতভেদপূর্ণ অসংখ্য মাসআলা ছিল। তাই তাঁদের পদাঙ্ক অনুসরণ করে আজও আমাদের সমাজে ইলমী মতভেদ থাকার পরেও আমরা মৌলিক আকীদা ও মানহাজের ক্ষেত্রে এক হতে পারি। ইফতিরাক তথা অনৈক্যের কারণগুলো খুঁজে সেগুলো থেকে নিজেদেরকে দূরে রাখতে পারি। বর্তমান কালে আমাদের ঐক্যের পথপ্রদর্শক আমাদের জন্য এ গ্রন্থটি লিখে যেন আমাদেরকে সে পথেরই দিশা দিলেন। আল্লাহ তা‘আলার কাছে দো‘আ করি তিনি যেন তাঁর এ আমলকে কবুল করেন এবং তাঁর নাজাতের ওসীলা বানিয়ে দেন। আর উম্মতে মুসলিমাহ বিশেষ করে বাংলা ভাষাভাষি মুসলিমদের মাঝে সঠিক পথে ঐক্য তৈরি করে দেন। আমীন। অল্প পৃষ্ঠার একটি বই হলেও, বইটির ভিতরে রয়েছে অনেক উপকারী, দূর্লভ জ্ঞানের ভান্ডার। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • এ ওম্যান ফ্রম ডেজার্ট

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: আদর্শ নারীর জীবনী

    ⦿ ভাষা: ইংলিশ

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০২১খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৩২ পৃষ্ঠা


    ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত “A Woman From Desert” (মরুভূমি থেকে এক মহিলা) বইটিতে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর একজন সাহাবা উম্মে সুলাইম বিনতে মিলহান রাদিয়াল্লাহু আনহার দৃঢ়তা, প্রজ্ঞা, বুদ্ধিমত্তা, ধৈর্য, সাহসীকতা এবং অগ্রগামীতার বিষয়টি অত্যন্ত বলিষ্ঠ্যভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। উম্মে সুলাইম বিনতে মিলহান (রাদিয়াল্লাহু আনহা) নামের এই বুদ্ধিমতি মহীয়সী নারী সত্যিই খুব অসাধারণ চরিত্রের অধিকারী ছিলেন। যার মনে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের প্রতি আস্থা, ভালোবাসা, সম্মান, শ্রদ্ধা ছিলো অসীম। অন্যদিকে তিনি ছিলেন একজন যত্নবান ধৈর্যশীল মা। বইটি আকারে ছোট হলেও এর জ্ঞানের আলো অতুলনীয়। যারা হেদায়াতের পথে চলতে চায় তাদেরকে এই বইটি অনুপ্রাণিত এবং উদ্বুদ্ধ করবে, বিশেষ করে নারীদের। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • কিতাবুল মোকাদ্দস, ইঞ্জিল শরীফ ও ঈসায়ী ধর্ম

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৮খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৮০ পৃষ্ঠা


    ১৯৭৮ খৃস্টাব্দে আমেরিকার কলরাডো (Colorado) রাষ্ট্রের কলরাডো ¯প্রীংস (Colorado springs) শহরে (north American conference on muslim evangelization): ‘মুসলিমদের খৃস্টান বানানো বিষয়ে উত্তর আমেরিকান সম্মেলন’ অনুষ্ঠিত হয়। এ সম্মেলনে মিশনাারিগণ পরবর্তী অর্ধশতকের মধ্যে বাংলাদেশ-সহ এশিয়ার কয়েকটি মুসলিম দেশকে খৃস্টান-প্রধান দেশে পরিণত করার পরিকল্পনা নেন। তারা প্রচার-পদ্ধতি পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেন। নিজেদেরকে মুসলমান, ঈসায়ী তরীকার মুসলমান বলে পরিচয় দেওয়া, ধর্মান্তরিতদের নামায-রোযা, ঈদ-মীলাদ বহাল রাখতে বলা.. ইত্যাদি। সেই সম্মেলনের পরিকল্পনা অনুযায়ী, বাংলাদেশে খৃষ্টান মিশনারিদের প্রচার পদ্ধতি গতানুগতিক প্রচার পদ্ধতির চেয়ে ভিন্ন। এরা দেখেছে এদেশের বেশিরভাগ মুসলিমই নিজেদের ধর্ম সম্পর্কে অজ্ঞ। তাই, এরা নিজেদেরকে ঈসায়ী মুসলমান দাবি করে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মুসলিমদের বিভ্রান্ত করছে এবং খ্রিষ্টান ধর্মে ধর্মান্তরিত করছে। এরা নিজেদের বাইবেলকেও দিয়েছে ইসলামি নাম – ‘কিতাবুল মোকাদ্দস’। এই বইটিকে তারা তাওরাত-যাবুর-ইঞ্জিলের শিক্ষার সম্মিলিত রুপ দাবি করে ইসলামের ওপর কালিমা লেপন করছে এবং মুসলিমদের করছে বিভ্রান্ত। ৫০ বৎসর আগে বাংলাদেশে কয়েক হাজার খৃস্টান ছিলেন। কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশের প্রায় ৫০ লক্ষ মুসলিম খৃস্টধর্ম গ্রহণ করেছেন বলে জানা যায়। ইসলামের ওপর খ্রিস্টান মিশনারীদের এসব অপতৎপরতার জবাব দিতে এবং মুসলিমদেরকে তথাকথিত ‘ঈসায়ী মুসলমান’দের বিভ্রান্তি থেকে বাঁচাতে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যার রচনা করেছেন “কিতাবুল মোকাদ্দস, ইঞ্জিল শরীফ ও ঈসায়ী ধর্ম” নামক গুরুত্বপূর্ণ এই বইটি। বইটিতে সংক্ষিপ্ত আকারে মোট উনিশটি অধ্যায়ে আলোচনা করা হয়েছে৷ প্রথমেই স্যার রাহিমাহুল্লাহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি ভূমিকা লিখেছেন। এরপর প্রথম অধ্যায়ে আলোচনা করেছেন, ঈসা মাসিহের ধর্মে মিথ্যার অনুপ্রবেশ নিয়ে। দ্বিতীয় অধ্যায়ে এসেছে প্রচলিত ‘কিতাবুল মোকাদ্দস’ এর সাথে তাওরাত-যাবুর-ইঞ্জিলের তূলনামূলক আলোচনা। এরপর ধাপে ধাপে স্যার রাহিমাহুল্লাহ এনেছেন ইঞ্জিলের বিকৃত হওয়ার ইতিহাস, সাধু পলের আবির্ভাব, সাধু পলের প্রচারিত ধর্মের সাথে ঈসা আ. এর ধর্মের বৈপরীত্য, খৃষ্টানদের ধর্মগ্রন্থগুলোর মধ্যে পরস্পরবিরোধী কথাবার্তা ইত্যাদি বিষয়গুলোসহ আরো নানান গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা৷ প্রত্যেক অধ্যায়ে স্যার রাহিমাহুল্লাহ দেখিয়েছেন খৃষ্টান ধর্মের ভিত কতটা নড়বড়ে। ইসলাম নিয়ে তাদের আপত্তিগুলো যে কতটা দুর্বল ও অযৌক্তিক সেটা বোঝা যাবে বইটি পড়লেই। এছাড়া খ্রিস্টান মিশনারীরা ঈসায়ী তরিকার দাওয়াত দিতে আসলে কিভাবে তার জবাব দিতে হবে ও মোকাবেলা করতে হবে এ বিষয়েও বিভিন্ন কৌশল ও উদাহরণ দেখিয়েছেন তিনি। সর্বেশষ অধ্যায়ে স্যার রাহি. মুসলিমদের প্রতি একটি নিবেদন রেখেছেন। সেখানে তিনি মুসলিমদেরকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান জানিয়েছেন। নিজেদের মধ্যে কোন্দল থামিয়ে মিশনারিদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আবেদন করেছেন। অল্প পৃষ্ঠার একটি বই হলেও, বইটির ভিতরে রয়েছে অনেক উপকারী, দূর্লভ জ্ঞানের ভান্ডার। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • কুরবানী ও জাবীহুল্লাহ

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: কুরবানী

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১০খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৫৬ পৃষ্ঠা


    গত আগস্ট-২০১০ খ্রিস্টাব্দের প্রথম সপ্তাহে কুরবানীর বিশুদ্ধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে মামলা করেন বিশ্ব শান্তি পরিষদের প্রেসিডেন্ট দেব নারায়ণ মহেশ্বর। তিনি দাবি করেন যে, তাওরাত, যাবূর ও ইঞ্জিল বা “বাইবেলের” বক্তব্যের আলোকে ইসহাকই জাবীহুল্লাহ ছিলেন। কাজেই ইসমাঈলকে জাবীহুল্লাহ বলে যারা প্রচার করেন তারা সকলেই কাফির, জালিম ও ফাসিক। তিনি আইন করে এ বিষয়টিকে সংশোধন করার দাবি করেন। এ বিষয়ে কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে উপযুক্ত জবাব দিয়ে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যার রচনা করেছেন “কুরবানী ও জাবীহুল্লাহ” নামক গুরুত্বপূর্ণ এই বইটি। অল্প পৃষ্ঠার একটি বই হলেও, বইটির ভিতরে রয়েছে অনেক উপকারী, দূর্লভ জ্ঞানের ভান্ডার। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • হজ্জ্বের আধ্যাত্মিক শিক্ষা

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: হজ্জ এবং উমরাহ

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৮খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৪৮ পৃষ্ঠা


    হজ্জ সম্পর্কিত বাজারে বইয়ের কোন অভাব নাই। হজ্জ সম্পর্কিত প্রতিটি বইয়েই প্রায় হজ্জের নিয়ম কানুন অর্থাৎ হজ্জ কীভাবে করতে হবে? হজ্জে কি কি কাজ করতে হবে? কখন কোন দুয়া পড়তে হবে? এসব বিষয় নিয়ে লিখা হয়। কিন্তু ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত “হজ্জ্বের আধ্যাত্মিক শিক্ষা” বইটি সম্পূর্ণ ভিন্ন ধাঁচের একটি বই। বইটিতে হজ্জের মূল শিক্ষা, কেন আমরা হজ্জ করব, হজ্জের উপকার কী এবং হজ্জের আধ্যত্মিক শিক্ষা কি কি, এসব নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। পাশাপাশি কিছু বেসিক পরামর্শ, টিপসও দেয়া আছে বইটিতে, যা অন্য বইতে পাওয়া যায় না। বইটি দুটি ভাগ ভাগ করা হয়েছে। প্রথম ভাগে হজ্জের গুরুত্ব, হজ্জ করার প্রয়োজনীয়তা, হজ্জের প্রয়োজনীয় উপকরন সংগ্রহ, হজ্জের প্রতিদান হিসাবে আল্লাহর পুরস্কার ইত্যাদির ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আর দ্বিতীয় ভাগে আত্মনিয়ন্ত্রনের বিষয়টা গুরুত্ব পেয়েছে। আলোচিত হয়েছে আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুলের নানান উপকারিতা এবং দিক। নিজেকে অহংকারমুক্ত করা, অন্যের ভুল ক্ষমা করা, কষ্ট না দেয়া ইত্যাদি ইত্যাদি। এছাড়া বিভিন্ন জায়গায় দুআ করা এবং খুব বেশি কথা না বলার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। এত বড় মাপের একজন আলেমের এমন সহজ সরল ভাষায় লেখা বইটি আসলেই প্রশংসার দাবীদার। অল্প পৃষ্ঠার একটি বই হলেও, বইটির ভিতরে রয়েছে অনেক উপকারী, দূর্লভ জ্ঞানের ভান্ডার। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • ঈদে মিলাদুন্নবী

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: ঈদে মিলাদুন্নবী

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৮খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৪৮ পৃষ্ঠা


    আমাদের সমাজে যে সকল বিষয় নিয়ে দ্বন্দ রয়েছে তার মধ্যে ঈদে মিলাদুন্নবী অন্যতম। আর এই দ্বন্দ এত প্রকট হয়েছে যে যার ফলে মুসলমান এখন দলে দলে বিভক্ত হয়ে গেছে। আর উম্মতের এই ক্রান্তিলগ্নে এই রকম একটি বই খুবই জরুরী। আশাকরা যায় বইটি অধ্যয়ন করলে উম্মতের মধ্যে যে দ্বন্দ রয়েছে তা নিরসন হবে। ইনশাআল্লাহ। রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর জন্ম নিঃসন্দেহে উম্মাতের জন্য মহা আনন্দের বিষয়। তবে এ আনন্দ প্রকাশ যদি রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও তাঁর সাহাবীগণের সুন্নাত অনুসারে হয়, তাহলে তাতে আমরা অফুরন্ত সাওয়াব ও বরকত লাভ করতে পারব। মীলাদ পালনের সুন্নাত পদ্ধতি হলো প্রতি সোমবার সিয়াম পালনের মাধ্যমে আল্লাহর দবরারে শুকরিয়া জানানো। রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজে আমাদেরকে এ পদ্ধতি শিখিয়েছেন। রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর মীলাদ বা জন্মে আনন্দ প্রকাশের দ্বিতীয় সুন্নাত পদ্ধতি হলো, সর্বদা তাঁর উপর দরুদ ও সালাম পাঠ করা। তিনি আমাদের জন্য যা করেছেন আমরা জীবন বিলিয়ে দিলেও তার সামান্যতম প্রতিদান দিতে পারব না, কারণ আমরা হয়ত আমাদের পার্থিব সংক্ষিপ্ত জীবনটা বিলিয়ে দিলাম, কিন্তু তিনি তাতে আমাদের পার্থিব ও পারলৌকিক অনন্ত জীবনের সফলতার পথ দেখাতে তাঁর মহান জীবনকে উৎসর্গ করেছেন। রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এমন নবী ছিলেন, মানব জাতির সৃষ্টির শুরুতেই যার মর্যাদার কথা লিপিবদ্ধ হয়েছিল মহান রবের দরবারে। ইবরাহীম আলাইহিস সালাম এর দোয়ার বাস্তবায়নে ইসমাঈল আলাইহিস সালাম এর বংশ, আরবে শ্রেষ্ঠতম কুরাইশ বংশে রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জন্মগ্রহণ করেন। সহীহ হাদীস থেকে জানা যায় যে, তিনি সোমবার জন্মগ্রহণ করেন। আবু কাতাদা (রা) বলেন, রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে সোমবার দিন রোযা রাখা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়। তিনি বলেন “এই দিনে আমি জন্মগ্রহণ করেছি এবং এই দিনেই আমি নবুয়্যত পেয়েছি।” রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, এর প্রতি আমাদের নূন্যতম দায়িত্ব হচ্ছে সর্বদা তাঁর জন্য সালাত ও সালাম পাঠ করা। যাইহোক, ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে বইটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আশা করি। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • শবে বরাত ফযিলত ও আমল

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: লাইলাতুন নিসফি মিন শাবান

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ২য় এডিশন-২০১৭খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৬৪ পৃষ্ঠা


    ফার্সী ভাষায় ‘শব’ শব্দটির অর্থ রাত বা রজনী। বরাত শব্দটি আরবী থেকে গৃহীত। বাংলায় ‘বরাত’ শব্দটি ‘ভাগ্য’ বা ‘সৌভাগ্য’ অর্থে ব্যবহৃত হলেও আরবীতে এ শব্দটির অর্থ সম্পূর্ণ ভিন্ন। আরবীতে ‘বারাআত’ শব্দটির অর্থ বিমুক্তি, সম্পর্কচ্ছিন্নতা, মুক্ত হওয়া, নির্দোষ প্রমাণিত হওয়া ইত্যাদি। ফার্সী ‘শবে বরাত’, আরবী ‘লাইলাতুল বারাআত’ বা ‘বিমুক্তির রজনী’ বলতে আরবী পঞ্জিকার ৮ম মাস, শা‘বান মাসের মধ্যম রজনী বুঝানো হয়। কুরআন ও হাদীসে কোথাও ‘লাইলাতুল বারাআত’ পরিভাষাটি ব্যবহার করা হয়নি। সাহাবী-তাবিয়ীগণের যুগেও এ পরিভাষাটির ব্যবহার জানা যায় না। এ রাতটিকে হাদীস শরীফে ‘লাইলাতুন নিসফি মিন শা‘বান’ বা ‘মধ্য-শা‘বানের রজনী’ বলা হয়েছে। এই শবে বরাত বা “মধ্য-শা’বানের রাত”-এর মর্যাদা সম্পর্কে অনেক কথাই আমাদের সমাজে প্রচলিত রয়েছে। মুসলিমগণ এ রাতে বিশেষ ইবাদতে মগ্ন হয়ে পড়েন। মীলাদমাহফিল, ওয়ায-নসীহত, বিশেষ মুনাজাত, তাবারুক বিতরণ, কবর যিয়ারত ও বিশেষ সালাতে মুসল্লীরা মগ্ন থাকেন এ রাতে। কিন্তু এ রাতের ফযীলতে কথিত এ সকল বক্তব্য কতটুকু নির্ভরযোগ্য এবং এ রাতের বিশেষ ইবাদত কুরআনসুন্নাহর আলোকে কতটুকু গ্রহণযোগ্য বা গুরুত্বের দাবীদার তা নিয়ে আলিম সমাজে বিভিন্ন বক্তব্য ও মতভেদ রয়েছে। এ বিষয়কে কেন্দ্র করে মুসলমানরা বিভিন্ন গ্রুপে বিভক্ত হয়ে পড়েন এবং অনেক সময় গালাগালি ও শত্রুতায় লিপ্ত হয়ে পড়েন। এ সকল মতভেদ ও মতপার্থক্যের উর্ধ্বে উঠে কুরআন ও হাদীসের আলোকে এ রাতের মর্যাদা ও এ রাতের করণীয় নির্ধারণ করা এ পুস্তিকাটি উদ্দেশ্য। পুস্তিকাটিতে মধ্য-শাবানের রাত্রির ফযীলত ও এ রাত্রে বা পরের দিনে পালনীয় বিশেষ ইবাদত সম্পর্কে উদ্ধৃত কুরআনের আয়াত ও মুফসিরগণের বক্তব্য আলোচনা করা হয়েছে। এরপর এ বিষয়ে বর্ণিত ও প্রচলিত সকল হাদীস উদ্ধৃত করে সেগুলির গ্রহণযোগ্যতা, বিশুদ্ধতা বা অশুদ্ধতার বিষয়ে মুহাদ্দিসগণের মতামত পর্যালোচনাও করা হয়েছে। এভাবে বইটি থেকে সামগ্রিক ভাবে এ রাতে মুসলিমের করণীয় ও বর্জনীয় বিষয়গুলির সম্পর্কে সঠিক সীদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যাবে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • আল্লাহর পথে দাওয়াত

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: তাবলীগের সুন্নাহ পদ্ধতি

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ৩য় এডিশন-২০১৭খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৬৪ পৃষ্ঠা


    আল্লাহর পথে আহ্বান করতেই নবী-রাসূলগণ আলাইহিমুস সালাম-এর আগমন। মুমিনের জীবনের অন্যতম দায়িত্ব এই দাওয়াত। কুরআন কারীমে এ দায়িত্বকে কখনো দাওয়াত, কখনো সৎকার্যে আদেশ ও অসৎকার্যে নিষেধ, কখনো প্রচার, কখনো নসীহত ও কখনো দীন প্রতিষ্ঠা বলে অভিহিত করা হয়েছে। কুরআন ও হাদীসের আলোকে এ কাজের গুরুত্ব, এর বিধান, পুরস্কার, এ দায়িত্ব পালনে অবহেলার শাস্তি, এ কর্মে অংশগ্রহণের শর্তাবলী ও এর জন্য আবশ্যকীয় গুণাবলী এসকল বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে এই পুস্তিকাটিতে। এ বিষয়ক কিছু ভুলভ্রান্তি, যেমন বিভিন্ন অজুহাতে এ দায়িত্বে অবহেলা, ফলাফলের ব্যস্ততা বা জাগতিক ফলাফল ভিত্তিক সফলতা বিচার, এ দায়িত্ব পালনে কঠোরতা ও উগ্রতা, আদেশ, নিষেধ বা দা‘ওয়াত এবং বিচার ও শাস্তির মধ্যে পার্থক্য নির্ণয়, আদেশ, নিষেধ বা দাওয়াত এবং গীবত ও দোষ অনুসন্ধানের মধ্যে পার্থক্য ইত্যাদি বিষয়েও পুস্তিকাটিতে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। সবশেষে এ ইবাদত পালনের ক্ষেত্রে সুন্নাতে নববী এবং এ বিষয়ক কিছু ভুলভ্রান্তির কথাও আলোচনা করা হয়েছে পুস্তিকাটিতে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা একান্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • মুনাজাত ও নামায

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: দু‘আ ও মুনাজাত

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ৩য় এডিশন-২০০৯খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৬৪ পৃষ্ঠা


    নামাযের মধ্যে ও নামাযের পরে রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যে সকল দু‘আ ও মুনাজাত পালন করেছেন এবং করতে শিক্ষা দিয়েছেন সেগুলো নিয়ে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) “মুনাজাত ও নামায” শীর্ষক এই পুস্তিকাটি রচনা করেছেন। দু‘আ ও মুনাজাতের ক্ষেত্রে রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সুন্নাতকে জীবিত করতে পুস্তিকাটি বিশেষ অবদান রাখবে বলে আশা করছি। মুনাজাতের গুরুত্ব আমরা কমবেশি জানি। তবে এক্ষেত্রে রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর আচরিত ও শেখানো মুনাজাতগুলি সম্পর্কে আমাদের দেশের অধিকাংশ দ্বীনদার মুসলিম অবগত নন। শুধু তাই নয়, অধিকাংশ ধার্মিক মুসলিম ও আলিম এ বিষয়ে আগ্রহীও নন। বিষয়টি দুঃখজনক। রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কর্তৃক শেখানো মুনাজাতগুলি পালনের মধ্যে রয়েছে অসাধারণ সাওয়াব, মর্যাদা, বরকত ও কবুলিয়্যত। এ ব্যাপারে সকলেরই আগ্রহী হওয়া দরকার। এই পুস্তিকাটিতে নামাযের মধ্যে ও নামাযের পরে পালনীয় প্রায় অর্ধ শত মাসনূন মুনাজাত সহীহ হাদীসের আলোকে সংকলন করা হয়েছে। এগুলির মধ্যে কিছু মুনাজাতের নির্ধারিত সময় বা স্থানও হাদীসে উল্লেখ করা হয়েছে। আর কোনো কোনো মুনাজাত রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাধারণভাবে শিক্ষা দিয়েছেন, যেগুলিকে আমরা সকল স্থানে ও সময়ে ব্যবহার করতে পারি। যে কোনো মাসনূন মুনাজাত যে কোনো সময়ে পালন করা যেতে পারে। নামাযের পরে পালনের জন্য শেখানো মুনাজাত সাজদার মধ্যে, কুনুতে বা সালামের আগে বলা যাবে, কুনুতের মধ্যে পালনের জন্য শেখানো দু‘আ সাজদায়, সালামের আগে বা সালামের পরে বলা যাবে। তবে এ সকল মুনাজাতের ক্ষেত্রে যে সময় বা স্থান হাদীসে উল্লেখ করা হয়েছে সেগুলির দিকে লক্ষ্য রাখতে পারলে আরো ভালো। এতে রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর হুবহু অনুকরণের অতিরিক্ত সাওয়াব ও ফযীলত অর্জিত হবে। এছাড়া নামাযের বাইরে সকল সময়ে, স্থানে ও অবস্থায় মুমিন সর্বদা আল্লাহর কাছে দু‘আ করবেন এবং সকল দু‘আ-মুনাজাতের ক্ষেত্রেই এ সকল মাসনূন বাক্য ব্যবহারের চেষ্টা করবেন। মুনাজাতের বাক্য যেমন সুন্নাতসম্মত হওয়া উত্তম, তেমনি মুনাজাত আদায়ের পদ্ধতিও সুন্নাতসম্মত হওয়া উত্তম। এজন্য মুনাজাত আদায়ের মাসনূন পদ্ধতিও বইটিতে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।

  • রামাদানের সওগাত

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: জুমআর খুতবা

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৮খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৬৪ পৃষ্ঠা


    “রামাদানের সওগাত” বইটি মূলত ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত “খুতবাতুল ইসলাম” বই থেকে রমাদানের অধ্যায়গুলোকে আলাদা করে সন্নিবেশ করা একটি বই। “খুতবাতুল ইসলাম” বইটির মাঝে তিনি জীবনঘনিষ্ঠ ইসলামী গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদী সম্মন্ধে বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরেছেন। যাতে করে খতিব সাহেবগণ জুমআর সালাতে এখান থেকে তথ্য সংগ্রহ করে সবার সম্মুখে উপস্থান করতে পারেন। কিন্তু “খুতবাতুল ইসলাম” বইটি বেশ বড় আর দামের দিক থেকেও একটু বেশি হওয়ায়, শুধুমাত্র রমাদানের অংশগুলোকে বেঁছে নিয়ে ছোট্ট আকারে এই “রামাদানের সওগাত” বইটি প্রকাশ করা হয়েছে। প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে এমন একটি বই থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • সহীহ মাসনূন ওযীফা

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: দৈনন্দিন যিকর ওযীফা

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ৩য় এডিশন-২০১৭খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৮০ পৃষ্ঠা


    ইসলামের অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে ‘তাযকিয়া’ বা আত্মশুদ্ধি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও সাহাবীগণের জীবন থেকে আমরা দেখতে পাই যে, ফরয ইবাদত পালনের পরে সদাসর্বদা নফল ইবাদত পালনে রত থেকে, বিশেষত সদা সর্বদা জিহ্বা ও অন্তরকে আল্লাহর যিকিরে রত রেখে তাঁরা তাযকিয়া ও বেলায়াতের সর্বোচ্চ শিখরে আরোহন করেছেন। সহীহ হাদীসের ভিত্তিতে তাঁদের পালিত এ সকল নফল ইবাদত ও যিকিরের মধ্য থেকে কিছু বেছে নিয়ে এই মাসনূন (সুন্নাত-সম্মত) ‘ওযীফাটি’ রচনা করা হয়েছে। বর্তমান বিভিন্ন তরীকার ওযীফা ছাড়াও অনেক প্রকারের ওযীফার বই বাজারে প্রচলিত। তবে সহীহ হাদীসের ভিত্তিতে মাসনূন বা সুন্নাতি ওযীফার বই তেমন পাওয়া যায় না। এ লক্ষ্যেই স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) রচনা করেছেন “সহীহ মাসনূন ওযীফা” নামক চমৎকার এই বইটি। প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে এমন একটি বই থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • দৈনন্দিন মাসনূন দুআ ও যিকর

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: সহীহ দুআ ও যিকির

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৮খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৩২ পৃষ্ঠা


    বক্ষমান পুস্তিকাটি স্বতন্ত্র কোনো সংকলন নয়। অনেক দ্বীনদার মানুষ চান সংক্ষিপ্তাকারে কিছু মাসনূন যিকির ও দুআর একটি ক্ষুদ্র সংস্করণ, যা সবসময় নিজের সাথে বহন করা যাবে। তাদের আগ্রহ ও চাহিদার দিক বিবেচনা করেই মূলত সংক্ষিপ্ত এ পুস্তিকাটি সঙ্কলন করা হয়েছে। এই পুস্তিকার সকল তথ্য ও ‘রাহে বেলায়াত’ এবং ‘সহীহ মাসনূন ওযীফা’ গ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে। উক্ত গ্রন্থগুলোর পাদটীকায় গ্রন্থকার বিস্তারিত তথ্যসূত্র উল্লেখ করেছেন। সংক্ষিপ্ত এ পুস্তিকায় পাঁচ ওয়াক্ত সালাত পরবর্তী এবং সকাল-সন্ধ্যার মাসনূন যিকরসহ একজন মুমিনের ঘুম থেকে উঠা থেকে শুরু করে ঘুমাতে যাওয়া পর্যন্ত দৈনন্দিন পালনীয় কিছু মাসনূন যিকর ও দুআ সঙ্কলন করা হয়েছে। এছাড়া পুস্তিকার শুরুতে সংক্ষেপে যিকরের পরিচয়, গুরুত্ব ও ফযীলত তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিটি মুসলিমের ঘরে এমন একটি বই থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • কিয়ামুল লাইল ও তারাবীহ সালাতের রাকআত সংখ্যা

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: ছালাতের মাসআলা মাসায়েল

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৮খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৯৬ পৃষ্ঠা


    “কিয়ামুল লাইল ও তারাবীহ সালাতের রাকআত সংখ্যা” বইটির নাম থেকেই বুঝা যায় যে বইটি কি বিষয়ের উপর লেখা। বর্তমান বাংলাদেশে তারাবীহ সালাতের রাকআত সংখ্যা নিয়ে তর্কাতর্কির কোন শেষ নেই। কেউ বলছে ৮ রাকাত, আবার কেউ বলছে ২০ রাকাত। আসলে কোনটি সহি সুন্নাহ সম্মত? এ বিষয়ে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত “কিয়ামুল লাইল ও তারাবীহ সালাতের রাকআত সংখ্যা” নামক ছোট্ট এই পুস্তিকাটিতে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। পুস্তিকাটিতে উক্ত বিষয়ের উপর আলোচনার পাশাপাশি কিয়ামুল লাইল বিষয়েও বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • সালাতের মধ্যে হাত বাঁধার বিধান

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: ছালাতের মাসআলা মাসায়েল

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ২য় এডিশন-২০১৭খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১২৮ পৃষ্ঠা


    বর্তমান বাংলাদেশে সালাতের মধ্যে হাত বুকের উপর নাকি নাভির নিচে বাঁধতে হবে, এনিয়ে তর্কাতর্কির কোন শেষ নেই। কেউ বলছে বুকের উপর, আবার কেউ বলছে নাভির নিচে। আসলে কোনটি সহি সুন্নাহ সম্মত? এ বিষয়ে ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত “সালাতের মধ্যে হাত বাঁধার বিধান” নামক ছোট্ট এই পুস্তিকাটিতে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। পুস্তিকাটি তিনটি পর্বে বিভক্ত। প্রথম পর্বে সালাতের মধ্যে হাত বাঁধার বিধান বিষয়ক হাদীসগুলো ইলমুল হাদীসের মানদণ্ডে অধ্যয়ন করা হয়েছে। দ্বিতীয় পর্বে উম্মাতের প্রথম প্রজন্মগুলোর প্রসিদ্ধ মুহাদ্দিস ও হাদীসপন্থী ফকীহগণের বক্তব্যের আলোকে সহীহ ও হাসান হাদীসগুলোর নির্দেশনা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রথম ও দ্বিতীয় পর্বের আলোচনা থেকে প্রতিভাত হয়েছে যে, সহীহ হাদীস পালনের বিষয়ে ঐকমত্য সত্ত্বেও সহীহ হাদীস নির্ধারণ, হাদীসের নির্দেশনা নির্ধারণ, একাধিক সহীহ হাদীসের সমন্বয় ও হাদীসের ফিকহী নির্দেশনা নির্ধারণের ক্ষেত্রে উম্মাতের প্রসিদ্ধ মুহাদ্দিস ও ফকীহগণ ব্যাপক মতভেদ করেছেন। এরই আলোকে তৃতীয় পর্বে উম্মাতের মতভেদ, প্রান্তিকতা, কারণ, প্রতিকার ও এ বিষয়ে সালফে সালিহীনের কর্মধারা আলোচনা করা হয়েছে। প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • সালাতুল ঈদের অতিরিক্ত তাকবীর

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: ছালাতের মাসআলা মাসায়েল

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ৩য় এডিশন-২০১৩খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১১২ পৃষ্ঠা


    আপনারা সালাতুল ঈদের ৬ তাকবীর কোথায় পেয়েছেন? আমরা যে ৬ তাকবীর বলি এর পক্ষে কোনো সহীহ হাদীস আছে কি? সালাতুল ঈদের ১২ তাকবীরের হাদীস নাকি সহীহ? সালাতুল ঈদ ৬ তাকবীর নাকি ১২ তাকবীর? ইত্যাদি ইত্যাদি এ জাতীয় প্রশ্ন বর্তমান সময়ে অনেকেই করে থাকেন। এসকল বিষয়ের উপর কুরআন ও সহি সুন্নাহ ভিত্তিক বিস্তারিত আলোচনা এবং সেই সাথে হাদীসের সনদ বিচার পদ্ধতি এবং এ পদ্ধতিতে সালাতুল ঈদের তাকবীর বিষয়ক হাদীসগুলোর সনদ বিচার বিষয়ে, এই বইটিতে স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) বিস্তারিত তুলে ধরেছেন। আশা করি বইটি আমাদের দেশে হাদীস চর্চার ক্ষেত্রে নতুন ধারার সূচনা করবে। সাথে সাথে সালাতুল ঈদের তাকবীর বিষয়ে আমাদের সমাজে প্রচলিত বিতর্ক, দলাদলি ও বিভক্তি দূর করতে সাহায্য করবে। মুসলিম উম্মাহর জন্য এখন সবচেয়ে বড় প্রয়োজন হলো খুঁটিনাটি ফিকহী বা ব্যবহারিক মতভেদগুলোকে দলাদলি ও বিভক্তির মাধ্যম না বানিয়ে পরস্পরের মধ্যে ঈমানী ভালবাসা, সৌহার্দ, ও সম্প্রীতির প্রসার ঘটানো এবং ঐক্যবদ্ধভাবে শত্রুদের ষড়যন্ত্রের মুকাবিলা করা। এক্ষেত্রে “সালাতুল ঈদের অতিরিক্ত তাকবীর” বইটি সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে আমরা আশাবাদী। প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • ইযহারুল হক-৩য় খণ্ড

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০২০খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৫১২ পৃষ্ঠা


    ১৭৫৭ সালে ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলিম শাসনের বেদনাদায়ক অবসানের পর থেকে ইংরেজ শাসন শুরু হয়। আর এ বিদেশী শাসক গোষ্ঠীর ছত্রচ্ছায়ায় খ্রিস্টান মিশনারিরা এ উপমহাদেশে তাদের মিশনারি কার্যক্রম জোরদার করে। মিশনারিদের এই অপতৎপরতা উপমহাদেশে ব্যাপকভাবে শুরু হয়; যার ফলে দুর্বল ঈমানের মুসলমানদের পক্ষে ঈমান রক্ষা করা এবং ঈমানের ওপর প্রতিষ্ঠিত থাকা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। মুসলমানদের এ চরম দুর্দিনে আল্লামা রাহমাতুল্লাহ ইবন খলীলুল রহমান কীরানবি রাহিমাহুল্লাহ যেন মহান আল্লাহর রহমত হিসেবে আবির্ভূত হন। বক্তৃতা, বির্তক ও লেখনীর মাধ্যমে তিনি ইসলামের শাশ্বত বাণীকে জনসমক্ষে তুলে ধরেন এবং খ্রিস্টান মিশনারিদের অপপ্রচারের বেশির ভাগ জবাব তিনি তাদের ধর্মগ্রন্থ বাইবেলের উদ্ধৃতির মাধ্যমে উপস্থাপন করে বিস্ময়করভাবে মিশনারি অপতৎপরতা প্রতিহত করেন। প্রসঙ্গত, ১৮২৯ সালে খ্রিস্ট ধর্মীয় প্রচারক মি: কার্ল গোটালেব ফান্ডার খ্রিস্টান পাদরিদের গতানুগতিক মিথ্যাচার, বিকৃতি, অপপ্রচার ও বিষেদাগার সম্বলিত “মীযানুল হক” (Scale of Truth) নামক একটি পুস্তক রচনা করেন। মূল পুস্তকটি জার্মান ভাষায় রচিত হলেও তা উর্দূ ও ফারসী ভাষায় অনুবাদ করে এ উপমহাদেশের মুসলমানদের মাঝে ব্যাপক প্রচারণা চালানো হয়। এমনকি তারা এটাও দাবি করতে থাকে যে, এ পুস্তকের যুক্তিগুলো খণ্ডন করার সাধ্য কোন মুসলমান আলিমের নেই। এমতাবস্থায় আল্লামা রাহমাতুল্লাহ কিরানবী মিশনারিদের এই অপতৎপরতার জবাবে এগিয়ে আসেন। তিনি “মীযানুল হক” এর জবাবে “ইযহারুল হক” তথা “সত্যের বিজয়” শীর্ষক আরবী ভাষায় এই মূল্যবান গ্রন্থটি রচনা করেন। গ্রন্থটি প্রকাশিত হবার কিছুদিন পরেই লন্ডন টাইমস পত্রিকায় বলা হয়, “মানুষ যদি এ গ্রন্থটি পড়া অব্যাহত রাখে, তবে দুনিয়ায় খ্রিস্টধর্মের উন্নতি ও প্রসার বন্ধ হয়ে যাবে”। মূল্যবান এই গ্রন্থটি পৃথিবীর বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় কালজয়ী এই গ্রন্থটি বাংলায় অনুবাদ করেছেন বিশিষ্ট আলিম ও পণ্ডিত স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রাহিমাহুল্লাহ)। ঈসায়িয়্যাত নিয়ে কাজ করা লেখক, গবেষক, দায়ীদের জন্য বইটা উত্তম পাথেয় হবে বলে আমরা মনে করি। গ্রন্থটি সর্বমোট তিন খণ্ডে সমাপ্ত হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 300.00৳ 430.00
  • ইযহারুল হক-২য় খণ্ড

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০২০খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৫১২ পৃষ্ঠা


    ১৭৫৭ সালে ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলিম শাসনের বেদনাদায়ক অবসানের পর থেকে ইংরেজ শাসন শুরু হয়। আর এ বিদেশী শাসক গোষ্ঠীর ছত্রচ্ছায়ায় খ্রিস্টান মিশনারিরা এ উপমহাদেশে তাদের মিশনারি কার্যক্রম জোরদার করে। মিশনারিদের এই অপতৎপরতা উপমহাদেশে ব্যাপকভাবে শুরু হয়; যার ফলে দুর্বল ঈমানের মুসলমানদের পক্ষে ঈমান রক্ষা করা এবং ঈমানের ওপর প্রতিষ্ঠিত থাকা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। মুসলমানদের এ চরম দুর্দিনে আল্লামা রাহমাতুল্লাহ ইবন খলীলুল রহমান কীরানবি রাহিমাহুল্লাহ যেন মহান আল্লাহর রহমত হিসেবে আবির্ভূত হন। বক্তৃতা, বির্তক ও লেখনীর মাধ্যমে তিনি ইসলামের শাশ্বত বাণীকে জনসমক্ষে তুলে ধরেন এবং খ্রিস্টান মিশনারিদের অপপ্রচারের বেশির ভাগ জবাব তিনি তাদের ধর্মগ্রন্থ বাইবেলের উদ্ধৃতির মাধ্যমে উপস্থাপন করে বিস্ময়করভাবে মিশনারি অপতৎপরতা প্রতিহত করেন। প্রসঙ্গত, ১৮২৯ সালে খ্রিস্ট ধর্মীয় প্রচারক মি: কার্ল গোটালেব ফান্ডার খ্রিস্টান পাদরিদের গতানুগতিক মিথ্যাচার, বিকৃতি, অপপ্রচার ও বিষেদাগার সম্বলিত “মীযানুল হক” (Scale of Truth) নামক একটি পুস্তক রচনা করেন। মূল পুস্তকটি জার্মান ভাষায় রচিত হলেও তা উর্দূ ও ফারসী ভাষায় অনুবাদ করে এ উপমহাদেশের মুসলমানদের মাঝে ব্যাপক প্রচারণা চালানো হয়। এমনকি তারা এটাও দাবি করতে থাকে যে, এ পুস্তকের যুক্তিগুলো খণ্ডন করার সাধ্য কোন মুসলমান আলিমের নেই। এমতাবস্থায় আল্লামা রাহমাতুল্লাহ কিরানবী মিশনারিদের এই অপতৎপরতার জবাবে এগিয়ে আসেন। তিনি “মীযানুল হক” এর জবাবে “ইযহারুল হক” তথা “সত্যের বিজয়” শীর্ষক আরবী ভাষায় এই মূল্যবান গ্রন্থটি রচনা করেন। গ্রন্থটি প্রকাশিত হবার কিছুদিন পরেই লন্ডন টাইমস পত্রিকায় বলা হয়, “মানুষ যদি এ গ্রন্থটি পড়া অব্যাহত রাখে, তবে দুনিয়ায় খ্রিস্টধর্মের উন্নতি ও প্রসার বন্ধ হয়ে যাবে”। মূল্যবান এই গ্রন্থটি পৃথিবীর বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় কালজয়ী এই গ্রন্থটি বাংলায় অনুবাদ করেছেন বিশিষ্ট আলিম ও পণ্ডিত স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রাহিমাহুল্লাহ)। ঈসায়িয়্যাত নিয়ে কাজ করা লেখক, গবেষক, দায়ীদের জন্য বইটা উত্তম পাথেয় হবে বলে আমরা মনে করি। গ্রন্থটি সর্বমোট তিন খণ্ডে সমাপ্ত হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 300.00৳ 430.00
  • ইযহারুল হক-১ম খণ্ড

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০২০খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৪৯৬ পৃষ্ঠা


    ১৭৫৭ সালে ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলিম শাসনের বেদনাদায়ক অবসানের পর থেকে ইংরেজ শাসন শুরু হয়। আর এ বিদেশী শাসক গোষ্ঠীর ছত্রচ্ছায়ায় খ্রিস্টান মিশনারিরা এ উপমহাদেশে তাদের মিশনারি কার্যক্রম জোরদার করে। মিশনারিদের এই অপতৎপরতা উপমহাদেশে ব্যাপকভাবে শুরু হয়; যার ফলে দুর্বল ঈমানের মুসলমানদের পক্ষে ঈমান রক্ষা করা এবং ঈমানের ওপর প্রতিষ্ঠিত থাকা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। মুসলমানদের এ চরম দুর্দিনে আল্লামা রাহমাতুল্লাহ ইবন খলীলুল রহমান কীরানবি রাহিমাহুল্লাহ যেন মহান আল্লাহর রহমত হিসেবে আবির্ভূত হন। বক্তৃতা, বির্তক ও লেখনীর মাধ্যমে তিনি ইসলামের শাশ্বত বাণীকে জনসমক্ষে তুলে ধরেন এবং খ্রিস্টান মিশনারিদের অপপ্রচারের বেশির ভাগ জবাব তিনি তাদের ধর্মগ্রন্থ বাইবেলের উদ্ধৃতির মাধ্যমে উপস্থাপন করে বিস্ময়করভাবে মিশনারি অপতৎপরতা প্রতিহত করেন। প্রসঙ্গত, ১৮২৯ সালে খ্রিস্ট ধর্মীয় প্রচারক মি: কার্ল গোটালেব ফান্ডার খ্রিস্টান পাদরিদের গতানুগতিক মিথ্যাচার, বিকৃতি, অপপ্রচার ও বিষেদাগার সম্বলিত “মীযানুল হক” (Scale of Truth) নামক একটি পুস্তক রচনা করেন। মূল পুস্তকটি জার্মান ভাষায় রচিত হলেও তা উর্দূ ও ফারসী ভাষায় অনুবাদ করে এ উপমহাদেশের মুসলমানদের মাঝে ব্যাপক প্রচারণা চালানো হয়। এমনকি তারা এটাও দাবি করতে থাকে যে, এ পুস্তকের যুক্তিগুলো খণ্ডন করার সাধ্য কোন মুসলমান আলিমের নেই। এমতাবস্থায় আল্লামা রাহমাতুল্লাহ কিরানবী মিশনারিদের এই অপতৎপরতার জবাবে এগিয়ে আসেন। তিনি “মীযানুল হক” এর জবাবে “ইযহারুল হক” তথা “সত্যের বিজয়” শীর্ষক আরবী ভাষায় এই মূল্যবান গ্রন্থটি রচনা করেন। গ্রন্থটি প্রকাশিত হবার কিছুদিন পরেই লন্ডন টাইমস পত্রিকায় বলা হয়, “মানুষ যদি এ গ্রন্থটি পড়া অব্যাহত রাখে, তবে দুনিয়ায় খ্রিস্টধর্মের উন্নতি ও প্রসার বন্ধ হয়ে যাবে”। মূল্যবান এই গ্রন্থটি পৃথিবীর বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় কালজয়ী এই গ্রন্থটি বাংলায় অনুবাদ করেছেন বিশিষ্ট আলিম ও পণ্ডিত স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রাহিমাহুল্লাহ)। ঈসায়িয়্যাত নিয়ে কাজ করা লেখক, গবেষক, দায়ীদের জন্য বইটা উত্তম পাথেয় হবে বলে আমরা মনে করি। গ্রন্থটি সর্বমোট তিন খণ্ডে সমাপ্ত হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 300.00৳ 430.00
  • ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার-৩য় খণ্ড

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: ফতোয়া ও ফিকহ শাস্ত্র

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৯খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৪৩২ পৃষ্ঠা


    বাস্তব জীবনে আল্লাহর বিধান প্রতিপালনের জন্য ওহির দ্বিতীয় প্রকার অর্থাৎ হাদীস ও সুন্নাহর গুরুত্ব অপরিসীম। বস্তুত ইসলামি শরীআতের খুঁটিনাটি বিধান জানার ক্ষেত্রে কুরআনের চেয়ে হাদীস বা সুন্নাহর উপরেই আমাদের নির্ভরতা বেশি। কুরআনে সাধারণত মূলনীতি বা মূল নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। বিশদ বিবরণ ও বিস্তারিত বিধানাবলি জানার জন্য হাদীসের উপর নির্ভর করা ছাড়া কোনো গতি নেই। এই গুরুত্ব বিবেচনায় মুসলিম মনীষীগণ বিভিন্ন বিন্যাসে হাদীস ও সুন্নাহর বিভিন্ন সংকলন প্রস্তুত করেছেন। আল্লামা সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান (রহিমাহুল্লাহ) সেসব মূল কিতাব থেকে হাদীস চয়ন করে দীনের মূলনীতি, শাখাগত বিধিবিধান, উৎসাহপ্রদান ও সতর্কীকরণ, তাযকিয়া-ইহসান এবং দুআ ও যিকির ইত্যাদি বিষয়ে ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার নামে সুবিন্যাস্ত মূল্যবান এই সংকলনটি তিনি রচনা করেছেন। “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটি মূলত তারই রচিত গুরুত্বপূর্ণ একটি হাদীস সংকলন। হাদীসভিত্তিক ফিকহি এই গ্রন্থে লেখক মুসলিমদের দৈনন্দিন জীবনযাপনের প্রয়োজনীয় কাজকর্মের ইসলামি বিধানসমূহ সংকলন ও উপস্থাপন করেছেন সহীহ হাদীসের দলীলসহ। ফলে ফিকহি মাসআলা সংক্রান্ত হাদীস খুঁজতে এ গ্রন্থটি খুবই সহায়ক হবে। ইনশাআল্লাহ। মুফতি সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান বারাকাতি (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন বাইতুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সর্বপ্রথম খতীব (১৯৬৪-১৯৭৪) ও বিশিষ্ট ইসলামি ব্যক্তিত্ব। তিনি ছিলেন একাধারে মুফাসসির, মুহাদ্দিস, ফকীহ ও মুফতি এবং বহু উচ্চ মানসম্পন্ন ইসলামী গ্রন্থের রচিয়তা ও সংকলক। লেখক ১৯৬৪ সালে জাতীয় বাইতুল মুকাররম প্রতিষ্ঠার পর মসজিদ কমিটির সর্বসম্মত সিদ্ধান্তক্রমে তিনি সেই মসজিদের খতীব হিসেবে নিযুক্ত হন ও মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত সেই খেদমতে বহাল থাকেন। তার লেখনী থেকে জানা যায়, তিনি কমপক্ষে পঁচিশবার সহীহ বুখারি কিতাবটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পাঠদান করেছেন। ইসলামী সেবায় ও দাওয়াতি কার্যক্রমে বিশেষ অবদান রাখার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ১৯৮৪ সালে তাকে মরণোত্তর স্বর্ণপদক ও সনদ দান করেন। যাইহোক, বাঙালি পাঠকদের কথা বিবেচনা করে এই “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটির বঙ্গানুবাদ উপস্থাপন করেছেন স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ)। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে তিনি কিছু টীকাও এতে উল্লেখ করেছেন। কিতাবটির রয়েছে সর্বমোট তিনটি খন্ড এবং ৪৬টি অধ্যায়। তৃতীয় বা শেষ খণ্ডে আলোচিত হয়েছে জিহাদ, খিলাফাত, ব্যবসা, মুদারাবা, কুরবানী, ইহসান ইত্যাদি বিষয়ক সর্বমোট ৮৪৮ টা হাদীস (১৮৬২ থেকে ২৭১০ পর্যন্ত)। আমরা আশা করি, বাংলাভাষায় হাদীসচর্চা, হাদীসভিত্তিক তুলনামূলক ফিকহ ও হানাফি ফিকহের দালিলিক চর্চায় গ্রন্থটি বিরাট ভূমিকা রাখবে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 200.00৳ 300.00
  • ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার-২য় খণ্ড

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: ফতোয়া ও ফিকহ শাস্ত্র

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৯খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৪৮০ পৃষ্ঠা


    বাস্তব জীবনে আল্লাহর বিধান প্রতিপালনের জন্য ওহির দ্বিতীয় প্রকার অর্থাৎ হাদীস ও সুন্নাহর গুরুত্ব অপরিসীম। বস্তুত ইসলামি শরীআতের খুঁটিনাটি বিধান জানার ক্ষেত্রে কুরআনের চেয়ে হাদীস বা সুন্নাহর উপরেই আমাদের নির্ভরতা বেশি। কুরআনে সাধারণত মূলনীতি বা মূল নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। বিশদ বিবরণ ও বিস্তারিত বিধানাবলি জানার জন্য হাদীসের উপর নির্ভর করা ছাড়া কোনো গতি নেই। এই গুরুত্ব বিবেচনায় মুসলিম মনীষীগণ বিভিন্ন বিন্যাসে হাদীস ও সুন্নাহর বিভিন্ন সংকলন প্রস্তুত করেছেন। আল্লামা সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান (রহিমাহুল্লাহ) সেসব মূল কিতাব থেকে হাদীস চয়ন করে দীনের মূলনীতি, শাখাগত বিধিবিধান, উৎসাহপ্রদান ও সতর্কীকরণ, তাযকিয়া-ইহসান এবং দুআ ও যিকির ইত্যাদি বিষয়ে ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার নামে সুবিন্যাস্ত মূল্যবান এই সংকলনটি তিনি রচনা করেছেন। “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটি মূলত তারই রচিত গুরুত্বপূর্ণ একটি হাদীস সংকলন। হাদীসভিত্তিক ফিকহি এই গ্রন্থে লেখক মুসলিমদের দৈনন্দিন জীবনযাপনের প্রয়োজনীয় কাজকর্মের ইসলামি বিধানসমূহ সংকলন ও উপস্থাপন করেছেন সহীহ হাদীসের দলীলসহ। ফলে ফিকহি মাসআলা সংক্রান্ত হাদীস খুঁজতে এ গ্রন্থটি খুবই সহায়ক হবে। ইনশাআল্লাহ। মুফতি সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান বারাকাতি (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন বাইতুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সর্বপ্রথম খতীব (১৯৬৪-১৯৭৪) ও বিশিষ্ট ইসলামি ব্যক্তিত্ব। তিনি ছিলেন একাধারে মুফাসসির, মুহাদ্দিস, ফকীহ ও মুফতি এবং বহু উচ্চ মানসম্পন্ন ইসলামী গ্রন্থের রচিয়তা ও সংকলক। লেখক ১৯৬৪ সালে জাতীয় বাইতুল মুকাররম প্রতিষ্ঠার পর মসজিদ কমিটির সর্বসম্মত সিদ্ধান্তক্রমে তিনি সেই মসজিদের খতীব হিসেবে নিযুক্ত হন ও মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত সেই খেদমতে বহাল থাকেন। তার লেখনী থেকে জানা যায়, তিনি কমপক্ষে পঁচিশবার সহীহ বুখারি কিতাবটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পাঠদান করেছেন। ইসলামী সেবায় ও দাওয়াতি কার্যক্রমে বিশেষ অবদান রাখার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ১৯৮৪ সালে তাকে মরণোত্তর স্বর্ণপদক ও সনদ দান করেন। যাইহোক, বাঙালি পাঠকদের কথা বিবেচনা করে এই “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটির বঙ্গানুবাদ উপস্থাপন করেছেন স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ)। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে তিনি কিছু টীকাও এতে উল্লেখ করেছেন। কিতাবটির রয়েছে সর্বমোট তিনটি খন্ড এবং ৪৬টি অধ্যায়। দ্বিতীয় খণ্ডে আলোচিত হয়েছে সালাতুল জুমআ, দুই ঈদের সালাত,সূর্য গ্রহণের সালাত, বৃষ্টি প্রার্থনার সালাত, ভীতিকালীন সালাত, অসুস্থ ব্যক্তির সালাত, চিকিৎসা ও ঝাড়ফুক, মৃত্যু ও জানায, যাকাত, হজ্জ বিষয়ক সর্বমোট ৯১৪ টা হাদীস (৯৪৭ থেকে ১৮৬১ পর্যন্ত)। আমরা আশা করি, বাংলাভাষায় হাদীসচর্চা, হাদীসভিত্তিক তুলনামূলক ফিকহ ও হানাফি ফিকহের দালিলিক চর্চায় গ্রন্থটি বিরাট ভূমিকা রাখবে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 200.00৳ 300.00
  • ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার-১ম খণ্ড

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: ফতোয়া ও ফিকহ শাস্ত্র

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৯খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৪৩২ পৃষ্ঠা


    বাস্তব জীবনে আল্লাহর বিধান প্রতিপালনের জন্য ওহির দ্বিতীয় প্রকার অর্থাৎ হাদীস ও সুন্নাহর গুরুত্ব অপরিসীম। বস্তুত ইসলামি শরীআতের খুঁটিনাটি বিধান জানার ক্ষেত্রে কুরআনের চেয়ে হাদীস বা সুন্নাহর উপরেই আমাদের নির্ভরতা বেশি। কুরআনে সাধারণত মূলনীতি বা মূল নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। বিশদ বিবরণ ও বিস্তারিত বিধানাবলি জানার জন্য হাদীসের উপর নির্ভর করা ছাড়া কোনো গতি নেই। এই গুরুত্ব বিবেচনায় মুসলিম মনীষীগণ বিভিন্ন বিন্যাসে হাদীস ও সুন্নাহর বিভিন্ন সংকলন প্রস্তুত করেছেন। আল্লামা সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান (রহিমাহুল্লাহ) সেসব মূল কিতাব থেকে হাদীস চয়ন করে দীনের মূলনীতি, শাখাগত বিধিবিধান, উৎসাহপ্রদান ও সতর্কীকরণ, তাযকিয়া-ইহসান এবং দুআ ও যিকির ইত্যাদি বিষয়ে ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার নামে সুবিন্যাস্ত মূল্যবান এই সংকলনটি তিনি রচনা করেছেন। “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটি মূলত তারই রচিত গুরুত্বপূর্ণ একটি হাদীস সংকলন। হাদীসভিত্তিক ফিকহি এই গ্রন্থে লেখক মুসলিমদের দৈনন্দিন জীবনযাপনের প্রয়োজনীয় কাজকর্মের ইসলামি বিধানসমূহ সংকলন ও উপস্থাপন করেছেন সহীহ হাদীসের দলীলসহ। ফলে ফিকহি মাসআলা সংক্রান্ত হাদীস খুঁজতে এ গ্রন্থটি খুবই সহায়ক হবে। ইনশাআল্লাহ। মুফতি সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান বারাকাতি (রহিমাহুল্লাহ) ছিলেন বাইতুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সর্বপ্রথম খতীব (১৯৬৪-১৯৭৪) ও বিশিষ্ট ইসলামি ব্যক্তিত্ব। তিনি ছিলেন একাধারে মুফাসসির, মুহাদ্দিস, ফকীহ ও মুফতি এবং বহু উচ্চ মানসম্পন্ন ইসলামী গ্রন্থের রচিয়তা ও সংকলক। লেখক ১৯৬৪ সালে জাতীয় বাইতুল মুকাররম প্রতিষ্ঠার পর মসজিদ কমিটির সর্বসম্মত সিদ্ধান্তক্রমে তিনি সেই মসজিদের খতীব হিসেবে নিযুক্ত হন ও মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত সেই খেদমতে বহাল থাকেন। তার লেখনী থেকে জানা যায়, তিনি কমপক্ষে পঁচিশবার সহীহ বুখারি কিতাবটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পাঠদান করেছেন। ইসলামী সেবায় ও দাওয়াতি কার্যক্রমে বিশেষ অবদান রাখার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ১৯৮৪ সালে তাকে মরণোত্তর স্বর্ণপদক ও সনদ দান করেন। যাইহোক, বাঙালি পাঠকদের কথা বিবেচনা করে এই “ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার” গ্রন্থটির বঙ্গানুবাদ উপস্থাপন করেছেন স্যার ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ)। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে তিনি কিছু টীকাও এতে উল্লেখ করেছেন। কিতাবটির রয়েছে সর্বমোট তিনটি খন্ড এবং ৪৬টি অধ্যায়। প্রথম খণ্ডে আলোচিত হয়েছে, সামগ্রিক মূলনীতিসমূহ, পবিত্রতা এবং সালাত (মুসাফিরের সালাত অধ্যায় পর্যন্ত) নিয়ে সর্বমোট ৯৪৬ টি হাদীস। আমরা আশা করি, বাংলাভাষায় হাদীসচর্চা, হাদীসভিত্তিক তুলনামূলক ফিকহ ও হানাফি ফিকহের দালিলিক চর্চায় গ্রন্থটি বিরাট ভূমিকা রাখবে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 250.00৳ 360.00
  • মুসলমানী নেসাব

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: দৈনন্দিন যিকর ওযীফা

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৮খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১৯২ পৃষ্ঠা


    বর্তমান সময়ে আমরা অধিকাংশ মানুষ অত্যন্ত কর্মব্যস্ত হয়ে পড়েছি। ইচ্ছা থাকলেও বৃহদাকারের বইপুস্তক কেনা বা পাঠ করা অনেক সময় সম্ভব হয় না। এজন্য সংক্ষিপ্ত আকারে আরকানুল ঈমান, আরকানুল ইসলাম, ইহসান, বেলায়াত, সুনড়বাত ও ইত্তিবায়ে সুন্নাতের বিবরণসহ সাধারণ মুসলিমদের পালনযোগ্য মাসনূন ওযীফার সমন্বয়ে এই বইটি লেখা হয়েছে। ‘ওযীফা’ অর্থ দৈনন্দিন বা নিয়মিত ও নির্ধারিত কর্ম বা কর্মসূচি। এই অর্থে মুমিনের জীবনের ফরয ও নফল সকল নিয়মিত ও নির্ধারিত কর্মই ওযীফা। ঈমান, নামায, রোযা, দান, যাকাত, তিলাওয়াত, দাওয়াত, জনসেবা ইত্যাদি সকল প্রয়োজনীয় কর্ম থেকে মুমিন নিজের জন্য দৈনন্দিন, সাপ্তাহিক, মাসিক বা বার্ষিক একটি নির্ধারিত কর্মসূচি ও কর্মতালিকা অর্থাৎ ওযীফা তৈরি করে নেবেন। রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর শিক্ষা ও কর্মের আলোকে এই সামগ্রিক ওযীফার বিভিন্ন দিক আলোচনা করা হয়েছে এই বইটিতে। যেন আগ্রহী মুমিন সহজে এর মধ্য থেকে নিজের ‘ওযীফা’ বা নির্ধারিত কর্মসূচি তৈরি করে নিতে পারেন। একদিকে ইসলামের অগণিত অতিপ্রয়োজনীয় বিষয় আলোচনা করা, অপরদিকে ইসলামের নামে অগণিত কুসংস্কার বা ভুলেভরা প্রাণহীন আনুষ্ঠানিকতার অসারতা আলোচনা করা এত সংক্ষিপ্ত পরিসরে কখনোই সম্ভব নয়। পুস্তিকাটি শুধুমাত্র সহীহ ও নির্ভরযোগ্য হাদীসের উপর নির্ভর করে রচনা করা হয়েছে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ

    ৳ 115.00৳ 180.00
  • বাংলাদেশে উশর বা ফসলের যাকাত গুরুত্ব ও প্রয়োগ

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: যাকাত ও ফিতরা

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ২য় এডিশন-২০০৯খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ২৪০ পৃষ্ঠা


    ইসলামের অন্যতম ফরয আইন ও পাঁচ স্তম্ভের তৃতীয় স্তম্ভ হচ্ছে যাকাত। যাকাত বিধানের অন্যতম দিক হলো ফল-ফসল বা কৃষি উৎপাদনের যাকাত প্রদান। আমাদের দেশে ইসলামের এই অন্যতম ফরয ইবাদত ও রুকনটি অবহেলিত। পালন তো দূরের কথা বরং এর গুরুত্ব ও বিধান সম্পর্কেও অধিকাংশ ধার্মিক মুসলিম অসচেতন। সমাজের ইসলাম বিরোধী চিন্তা চেতনা ও কর্মকাণ্ড দূর করা ও পরিপূর্ণ ইসলামী অনুশাসন প্রতিষ্ঠা করাই আলেম সমাজের অন্যতম দায়িত্ব ও কর্তব্য। এই কর্তব্যবোধের প্রেরণা থেকেই ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) এই বইটি রচনা করেছেন। এই বইয়ে তিনি বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে উশর বা ফসলের যাকাত প্রদানের গুরুত্ব, প্রয়োজনীয়তা, নিয়ম ও বিধিবিধান বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছেন। প্রসঙ্গত যাকাতের অন্যান্য সাধারণ কিছু বিধিবিধানও আলোচনা করেছেন। আশা করি মহান আল্লাহ দয়া করে তাঁর এই প্রচেষ্টা কবুল করবেন এবং এই বইটির ওসীলায় বাংলাদেশের মুসলিম সমাজে এই অবহেলিত বা মৃতপ্রায় ফরয ইবাদতটি পুনরুজ্জীবিত ও প্রতিষ্ঠিত করবেন। ইনশাআল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 180.00৳ 250.00
  • ইসলামের নামে জঙ্গিবাদ

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: ইসলামী আইন ও বিচারব্যবস্থা

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ২য় এডিশন-২০০৯খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ২৭২ পৃষ্ঠা


    যে কোনো বৃহৎ সমাজে দু-চারটি বিভ্রান্ত বা বিপথগামী দল বা ব্যক্তি থাকতে পারে। কোনো রাষ্ট্র বা সমাজ থেকেই এদেরকে একেবারে নির্মুল করা যায় না। তবে এইরূপ বিপথগামীরা যেন কোনোভাবেই সমাজের মধ্যে তাদের বিভ্রান্তি ছড়াতে না পারে এবং সমাজের জন্য দুষ্টক্ষতে পরিণত না হয় সে জন্য আমাদের সচেষ্ট হতে হবে। বাংলাদেশের মত সুশৃঙ্খল সমাজে জঙ্গিবাদের উত্থান অত্যন্ত ভয়ঙ্কর বিষয়। পাকিস্তান বা অন্য অনেক দেশে শিয়া-সুন্নি, ওহাবী-রেজবী ইত্যাদি ধর্মীয় দল-উপদলের মধ্যে সহিংসতা অনেক আগে থেকেই বিদ্যমান। পক্ষান্তরে বাংলাদেশে ধর্মভিত্তিক ‘ভায়োলেন্স’ বা সহিংসতা কখনোই ছিল না। আমাদের দেশে এরূপ সহিংসতার মধ্যে হাজার হাজার মানুষকে অন্তর্ভুক্ত করতে পারা কোনো ক্রমেই ছোট করে দেখার মত বিষয় নয়। এর সঠিক কারণ নির্ণয় ও প্রতিকারে সচেষ্ট হওয়া অত্যন্ত জরুরী। বর্তমান ইসলামের নামে যে সকল জঙ্গি কার্যক্রম শুরু হয়েছে, তা কখনোই ইসলাম সমর্থন করে না। বরং ইসলামের নামে যে সকল জঙ্গি কার্যক্রম করা হচ্ছে তা সম্পূর্ণ ইসলাম বহির্ভূত কাজ। এসকল বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পড়তে পারেন ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত, “ইসলামের নামে জঙ্গিবাদ” নামক চমৎকার এই বইটি। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 145.00৳ 200.00
  • সালাত, দু’আ ও যিকর


    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: সহীহ দুআ ও যিকির

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০১৮খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১৭৬ পৃষ্ঠা


    “সালাত, দু’আ ও যিকর” এ বইটি মূলত ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত “রাহে বেলায়াত” বইটির একটি অধ্যায়ের বর্ধিত সংস্করণ। “রাহে বেলায়াত” বইটির একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের নাম হল “সালাত ও বেলায়াত”। যেখানে লেখক সালাত সম্বন্ধে বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরেছেন। কিন্তু “রাহে বেলায়াত” বইটির মূল্যের কারণে এই বইটির পরিবর্তে অনেক আগ্রহী মানুষ ছোট এবং স্বল্প মূল্যের শুধুমাত্র সালাত শিক্ষার জন্য বইয়ের ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করে থাকে। তাই অগণিত পাঠকের চাহিদা মেটাতে শুধুমাত্র সালাতের বই হিসেবে “রাহে বেলায়াত” বইটির সালাত ও বেলায়াত নামক অধ্যায়টি আলাদা একটি বই আকারে “সালাত, দুআ’ ও যিকর” নামে প্রকাশ করা হয়েছে। তবে বইটিতে খুতবাতুল ইসলাম এবং মুসলমানী নেসাব বই থেকে কিছু বিষয় সংযোজন করা হয়েছে। প্রতিটি মুসলিমের ঘরে এমন একটি বই থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।

    ৳ 150.00৳ 240.00
  • খুতবাতুল ইসলাম

    01

    ⦿ লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর

    ⦿ প্রকাশনী: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

    ⦿ বিষয়: জুমআর খুতবা

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম এডিশন-২০০৮খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৪৮০ পৃষ্ঠা


    বর্তমান অনারব দেশের মানুষেরা বিশেষ করে আমাদের দেশে জুমআর খুতবা আরবি নাকি বাংলাতে দিতে হবে, এটা নিয়ে তুমুল ঝগড়ায় লিপ্ত। অর্থাৎ খুতবার ক্ষেত্রে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সুন্নাত হুবহু অনুসরণ করার ক্ষেত্রে বড় সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে। কেউ বলছে খুতবা বাংলায় দিতে হবে, কেউ বলছে আরবিতে। আবার অনেকেই আরবি খুতবা বই দেখে পড়ার আগে বাংলায় আলোচনা করছে। অর্থাৎ বই দেখে আবেগহীন সুরে খুতবা পড়ছে। অথচ এরূপ পড়া সুন্নাহ নয়। তাহলে কোন পদ্ধতিতে খুতবা দেয়া সুন্নাহ? এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পড়তে পারেন ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ) স্যারের রচিত, “খুতবাতুল ইসলাম” নামক চমৎকার এই বইটি। বইটিতে উক্ত সমস্যার সমাধানের পাশাপাশি রয়েছে কুরআন ও সহি সুন্নাহ ভিত্তিক প্রতি সাপ্তাহের খুতবার সংকলন। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 400.00৳ 560.00
  • সিলসিলা ছহীহা

    01

    ⦿ লেখক: আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ

    ⦿ প্রকাশনী: নিবরাস প্রকাশনী

    ⦿ বিষয়: আল হাদিস

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম সংস্করণ-২০২৩ খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৫১২ পৃষ্ঠা


    সিলসিলা ছহীহা (সিলসিলাতুল আহাদীছিছ ছহীহা) এটি একটি খুবই উপকারী হাদীস গ্রন্থ। যুগশ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিস মুহাম্মাদ নাসিরুদ্দীন ইবনু নূহ আননাজাতি আল-আলবানী রহিমাহুল্লাহ এই গ্রন্থটি রচনা করেছেন। আর এই গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থটি বাংলায় অনুবাদ করেছেন শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 475.00৳ 500.00
  • ওহে সুন্নাহর অনুসারীগণ!

    01

    ⦿ লেখক: ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া

    ⦿ প্রকাশনী: নিবরাস প্রকাশনী

    ⦿ বিষয়: ঈমান ও আকীদা

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম সংস্করণ-২০২৩ খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১০৪ পৃষ্ঠা


    কাউকে অহেতুক কাফের, মুনাফিক, খারেজী ইত্যাদি বলে গালিগালাজ করার আগে সতর্ক হওন। একবার আলী রাদিঃ-কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, খারেজীরা কি কাফের? তিনি বললেন, তারা তো কুফর থেকে পলায়ন করতে গিয়েই এই দশা হয়েছে। বলা হলো, তবে কি তারা মুনাফেক? তিনি বললেন, মুনাফেকরা তো আল্লাহকে অতি অল্প বৈ স্মরণ করে না। বলা হলো, তাহলে তারা কী? তিনি বললেন, তারা ঐ সম্প্রদায়, যারা ফেতনায় নিপতিত হয়ে অন্ধ ও বধির হয়ে গেছে এবং আমাদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ও যুদ্ধ করেছে। তাই আমরাও তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নেমেছি’ (আত-তামহীদ, ১৫/২৮৬; মুছান্নাফ ইবনে আবী শায়বা, হা/৩৭৯৪২; হাদীছ ছহীহ)। ‘খারেজীরা জাহান্নামের কুকুর’ (তিরমিযী, হা/৩০০০) হওয়া সত্ত্বেও আলী রাদিঃ যেখানে তাদেরকে কাফের কিংবা মুনাফেক পর্যন্ত অ্যাখ্যা দিতে ভয় পাচ্ছেন; সেখানে আমাদের অবস্থান কোথায়! আমাদের বর্তমান অবস্থা এমন যে কারও ফতওয়ায় সামান্য ভুল হলে কিংবা নিজের মতের বিপরীতে গেলেই, তাকে নানাভাবে আমরা গালিগালাজ করি। এমনকি তাকে বয়কট করার আহ্বান, সোশ্যাল মিডিয়ায় অসংযত সমালোচনা করতেই থাকি। এই শিক্ষা আমরা কোথায় পেলাম! বাতিলপন্থীদের উপর নিক্ষিপ্ত তীর আমরা সঠিক আকীদা ও আদর্শের অনুসারীদের উপর কেন ছুড়ছি? উক্ত বিষয়গুলো থেকে জাতিকে সতর্ক করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে ব্যথিত হৃদয়ের অশ্রু দিয়ে পুস্তিকাটি সাজিয়েছেন বর্তমান যুগের সালাফদের অবশিষ্ট চিহ্ন শায়খ আব্দুল মুহসিন আল আব্বাদ। পুস্তকটি পড়ি! হৃদয় দিয়ে অনুধাবন করি! নিজের লাগামহীন আত্মাকে সংযত করি! আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • ইসলামে জামাআত বলতে কোন দলকে বুঝায়

    01

    ⦿ লেখক: আব্দুল আলীম ইবনে কাওছার মাদানী

    ⦿ প্রকাশনী: নিবরাস প্রকাশনী

    ⦿ বিষয়: ঈমান ও আকীদা

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম সংস্করণ-২০২০ খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৯৪ পৃষ্ঠা


    পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছের একটি বড় অংশজুড়ে রয়েছে জামাআতবদ্ধ জীবনযাপনের আলোচনা- যেখানে ইসলাম জামাআতবদ্ধ জীবনযাপনের তাকীদ দিয়েছে। পক্ষান্তরে, জামআত থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অত্যন্ত কঠোরতা আরোপ করেছে। কোথাও ‘জামাআতুল মুসলিমীন’ বা ‘মুসলিম জামাআত’ এর সাথে থাকতে বলা হয়েছে। আবার কোথাও ‘মুসলিম জামাআত’ ত্যাগ করার ইহকালীন কুফল ও পরকালীন আযাবের কথা বিবৃত হয়েছে। কিন্তু ‘জামাআত’, ‘জামাআতুল মুসলিমীন’ বা ‘মুসলিম জামাআত’ বলতে কোন পথ, কোন মত, কোন দল, কোন মাযহাব বা সংগঠনের কথা বলা হয়েছে, তা অধিকাংশ মানুষের কাছে রয়ে গেছে অজানা; বরং ধরাছোঁয়ার বাইরে। এসকল বিষয়ের বিস্তারিত জানতে আপনাকে পড়তে হবে লেখক আব্দুল আলীম ইবনে কাওছার মাদানী রচিত “ইসলামে জামাআত বলতে কোন দলকে বুঝায়” নামক গুরুত্বপূর্ণ এই বইটি। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • প্রশ্নোত্তরে সহজ আক্বীদা শিক্ষা

    01

    ⦿ লেখক: আব্দুল আলীম ইবনে কাওছার মাদানী

    ⦿ প্রকাশনী: নিবরাস প্রকাশনী

    ⦿ বিষয়: ঈমান ও আকীদা

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম সংস্করণ-২০১৯ খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১১২ পৃষ্ঠা


    সম্মানিত পাঠক! আক্বীদা ইসলামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, একজন মুসলিম জীবনে জার প্রয়োজন সদা-সর্বদা। একজন মানুষের জীবনে নিঃশ্বাস গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা যেমন, আক্বীদার প্রয়োজনীয়তা তার চেয়ে কম নয়। সকল আমলের অশুদ্ধতা-বিশুদ্ধতা আক্বীদার উপরই নির্ভর করে। আক্বীদার শিক্ষা একজন মানুষকে সর্বাপেক্ষা বড় পাপ শিরক থেকে বাঁচাতে পারে। পক্ষান্তরে, এর মৌলিক বিষয়াবলি বিশুদ্ধ না হলে একজন মানুষের অন্যান্য আমল নষ্ট হয়ে যায়। বিশুদ্ধ আক্বীদাই হচ্ছে একজন মুসলিমের মূলধন। কিন্তু বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ আজ বিশুদ্ধ আক্বীদা থেকে বহু দূরে। সাধারণ শিক্ষা ব্যবস্থা তো বটেই, এমনকি মাদরাসা শিক্ষা ব্যবস্থায়ও বিশুদ্ধ আক্বীদা শিক্ষার কোন বন্দোবস্ত রাখা হয় নাই। এদিকে হানাফী ক্বওমী শিক্ষা ব্যবস্থায় আক্বীদা শিক্ষার নামে অনেক ক্ষেত্রে আশ’আরী-মাতুরীদী আক্বীদা শিক্ষা দেয়া হচ্ছে। কারণ আমাদের হানাফী ভাইয়েরা ইমাম আবু হানীফা (রহিঃ) এর প্রতি অতিভক্তি দেখালেও তার আক্বীদা তারা গ্রহণ করতে পারেনি। বিশুদ্ধ আক্বীদা শিক্ষার এত বেশি গুরুত্ব থাকার সত্ত্বেও দুঃখজনক হলেও সত্য যে বাংলা ভাষায় এবিষয়ের উপর সার্বজনীন তেমন কোন বই প্রকাশিত হয়নি। এ লক্ষ্যেই সম্মানিত লেখক আব্দুল আলীম ইবনে কাওছার মাদানী রচনা করেছেন “প্রশ্নোত্তরে সহজ আক্বীদা শিক্ষা” নামক গুরুত্বপূর্ণ এই বইটি। বইটিতে একদিকে যেমন আক্বীদার মৌলিক বিশয়াবলি তুলে ধরা হয়েছে, অন্যদিকে তেমনি বিষয়গুলোকে প্রশ্নোত্তর আকারে খুব সহজ ও সাবলীল ভাষায় ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করা হয়েছে। বইটির প্রত্যেকটি বক্তব্য কুরআন ও ছহীহ সুন্নাহ দারা প্রমানিত এবং সলফে ছলেহীন কর্তৃক সমর্থিত। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। ভ্রান্তি এবং অজ্ঞতা থেকে নিজের ঈমাণকে সুরক্ষা দিতে হলে আকীদা সম্পর্কে জানতেই হবে। আর তার জন্য “প্রশ্নোত্তরে সহজ আক্বীদা শিক্ষা” চমৎকার একটি সহায়িকা। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • মুছত্বলাহুল হাদীছ

    01

    ⦿ লেখক: আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাযযাক

    ⦿ প্রকাশনী: নিবরাস প্রকাশনী

    ⦿ বিষয়: হাদিস বিষয়ক আলোচনা

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম সংস্করণ-২০১৫ খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১০৪ পৃষ্ঠা


    এই বইটি রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর স্মৃতি বিজড়িত পবিত্র মদীনায় মসজিদে নববীর লাইব্রেরীতে বসে লিখা। প্রাথমিক পর্যায়ের ছাত্রসহ যারা উছূলে হাদীছ সম্পর্কে প্রাথমিক জ্ঞান লাভ করতে চান, এই বইটি তাদের পথপ্রদর্শক ও দিশারীর ভূমিকা পালন করবে বলে আশা করি। ইনশাআল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • কেন হব অবরোধবাসিনী

    01

    ⦿ লেখক: উম্মে মারিয়াম রাযিয়া বিনতে আযীযুর রহমান

    ⦿ প্রকাশনী: নিবরাস প্রকাশনী

    ⦿ বিষয়: ইসলামে নারীর মর্যাদা

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম সংস্করণ-২০২৩ খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ২৪০ পৃষ্ঠা


    অবরোধবাসিনী বেগম রোকেয়ার লিখিত একটি বইয়ের নাম। যেখানে তিনি অবরোধবাসিনী নামে প্রায় ৪৭টি গল্প লিখেছিলেন। যে গল্পগুলোর কিছু হাস্যরসাত্মক, কিছু বেদনাদায়ক ও কিছু অবিশ্বাস্যও বটে। এই গল্পগুলোর মাধ্যমে তিনি তৎকালীন বাংলার নারীদের পর্দাপ্রথাকে অবরোধের সাথে তুলনা করেছেন এবং যারা এই পর্দা পালন করত সেই সমস্ত নারীদেরকে তিনি অবরোধবাসিনী বলে অভিহিত করেছেন। তার প্রতিটি গল্পের মূল ভাবার্থ হচ্ছে পর্দা রক্ষা করতে গিয়ে সৃষ্টি হওয়া বিড়ম্বনা ও কষ্ট স্বীকার করার কাহিনী। অবরোধবাসিনী গল্পে মূলত নারীসমাজকেই বুঝানো হয়েছে যে তারা তাদের পিতা, স্বামী, ভাই ও সমাজের নিকট থেকে ন্যায্য পাওনা হতে বঞ্চিত। কিন্তু মুসলিম নারীগণ কি আসলেই অবরোধবাসিনী? বেগম রোকেয়ার দাবি অনুযায়ী আল্লাহ তায়ালা তাদের প্রতি পর্দার বিধান ফরয করায় তারা হলো বন্দিনী। আসলে কি তাই? না, তা কখনোই না। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে আপনাকে পড়তে হবে উম্মে মারিয়াম রাযিয়া বিনতে আযীযুর রহমানের রচিত “কেন হব অবরোধবাসিনী” বইটি। যেখানে লেখিকা খুব চমৎকারভাবে বেগম রোকেয়ার লিখিত অবরোধবাসিনী বইয়ের চমৎকারভাবে কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক জবাব দিয়েছেন। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

    ৳ 135.00৳ 140.00
  • সমঅধিকার নয় মর্যাদা চাই

    01

    ⦿ লেখক: উম্মে মারিয়াম রাযিয়া বিনতে আযীযুর রহমান

    ⦿ প্রকাশনী: নিবরাস প্রকাশনী

    ⦿ বিষয়: ইসলামে নারীর মর্যাদা

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ৩য় সংস্করণ-২০১৮ খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৪৮ পৃষ্ঠা


    আমাদের নানী, দাদীরা জানত না যে, এসিড নিক্ষেপ, নারী নির্যাতন, ইভটিজিং এগুলো কি? কারন তারা কখনো বাড়ির বাহিরে যেতেন না। কোথাও বেড়াতে যেতে হলে পালকি, সাওয়ারী ও গরুর গাড়িতে কাপড় দ্বারা ঘিরে যেতেন। এমনকি হিন্দু মহিলাদেরও বড় বড় ঘোমটা থাকত। কিন্তু সমঅধিকারের নামে বর্তমানে নারী সমাজের যে করুন অবস্থা তা ভাষায় প্রকাশ করার নয়। যারা সমঅধিকারের দিকে তাদেরকে ডাক দিয়েছে, তারা নারীদের কতটুকু মর্যাদা ও অধিকার দিতে পেরেছে? পেরেছে শুধু নগ্ন করতে। সমাজ ও জাতিকে ধ্বংস ও কুলষিত করতে। আর নারীদের নগ্ন করে ঈমানদারের ঈনান হরন করাই ছিল তাদের মূল উদ্দেশ্য। তারা তাদের উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে শতভাগ সাফল হয়েছে। সমঅধিকারের নামে তারা নারীদেরকে ঘর থেকে টেনে বের করে পুরুষদের বানিয়েছে উন্মাদ, ইভটিজার, আর নারীদের বানিয়েছে বাজারের পন্য, বিজ্ঞাপনের মডেল, ভোগের সামগ্রী। অথচ তারা যদি স্ত্রী হিসেবে স্বামীর মনোরঞ্জনের চেষ্টা করতো, তার সংসার গুছিয়ে রাখত, মা হিসেবে সন্তান প্রতিপালনে ব্যাপৃত থাকত, তাহলে তারা মা হিসেবে, স্ত্রী হিসেবে মর্যাদার সর্বোচ্চ আসনে সমাসীন থাকতো। কিন্তু আজ তারা সেই ইযযত-সম্মান, আদর স্নেহের পরিবর্তে নির্যাতনের শিকার। আর পুরুষদের জন্য হয়েছে পাপের দিশারি। মনে রাখতে হবে নারী হলো ঘরের রানী। আল্লাহর বিধাননের উপর কোনোকিছু টিকতে পারে না। তেমনি আল্লাহ যে মর্যাদা দেন তার চেয়ে বেশি অধিকার-মর্যাদা কেউ দিতে পারেনা। ইসলাম শান্তির ধর্ম ইসলামকে উল্টিয়ে কেউ টিকতে পারেনা, যার দৃষ্টান্ত বর্তমানের নারীবাদীদের দিকে তাকালেই দেখতে পারি। নারীবাদীদের নাস্তিকতা মূলক সকল যুক্তি খন্ডন করে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে “সমঅধিকার নয় মর্যাদা চাই” বইটিতে। আমি মনে করি এই বইটি নারী পুরুষ সকলের জন্যই খুব গুরুত্বপূর্ণ। বইটি পড়লে সবাই তাদের মূর্খতা গুলো বুজতে পারবে ইনশাআল্লাহ। বই থেকে কিছু উক্তিঃ দেশনেত্রী নয়, স্বামীর সংসারের নেত্রী হতে চাই। যৌতুক নয়, মহর চাই। পতিতা নয়, স্বামীর স্ত্রী হিসেবে থাকতে চাই। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • কেন এই নির্যাতন কী তার প্রতিকার?

    01

    ⦿ লেখক: উম্মে মারিয়াম রাযিয়া বিনতে আযীযুর রহমান

    ⦿ প্রকাশনী: নিবরাস প্রকাশনী

    ⦿ বিষয়: সমস্যা এবং সমাধান

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম সংস্করণ-২০১৬ খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১২৮ পৃষ্ঠা


    মহান আল্লাহ তাআলা মানুষকে সৃষ্টির সেরা হিসেবে সৃষ্টি করেছেন এবং সমস্ত মাখলুককে তাদের অনুগত করে দিয়েছেন। কিন্তু সেই শ্রেষ্ঠ জাতি আজ অত্যাচার ও নির্যাতনের গভীর সমুদ্রল হাবুডুবু খাচ্ছে। নির্যাতিত মানবতার করুন আর্তনাদ, অত্যাচারিতের হাহাকার, মাযলূমের আর্তচিৎকারে আজ আকাশে বাতাসে ভারী হয়ে উঠেছে। তাই এই নির্যাতনের প্রতিকারের জন্য কোরআন ও সহীহ হাদিসের আলোকে সমাধান করা প্রয়োজন, যা এই “কেন এই নির্যাতন? কী তার প্রতিকার” বইটিতে অথেনটিক আলোচনা রয়েছে। তাই বইটি মানবকূলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করি। মূলত বইটিতে সমাজের সকল পর্যায়ের নির্যাতনের প্রতিকার এর লক্ষ্যে, নারী নির্যাতন, শিশু নির্যাতন ও বিভিন্ন নির্যাতনের ইতিহাস তুলে ধরা হয়েছে। এবং এগুলো আল্লাহ তাআলা কিভাবে সমাধান করার নির্দেশ দিয়েছেন কুরআনুল কারীমে সেই ধাচে সমাধান করার উপায় গুলো চমৎকার ভাবে আলোকপাত করেছেন লেখিকা। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • শিক্ষা বনাম জাহিলিয়াত

    01

    ⦿ লেখক: উম্মে মারিয়াম রাযিয়া বিনতে আযীযুর রহমান

    ⦿ প্রকাশনী: নিবরাস প্রকাশনী

    ⦿ বিষয়: প্রকৃত শিক্ষা

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম সংস্করণ-২০২০ খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১৬৮ পৃষ্ঠা


    বর্তমান বাংলাদেশে শিক্ষার নামে যে ভাবে শির্ক, কুফর, নাস্তিকতা, অশ্লীলতা, অহেতুক কিচ্ছা কাহিনি পড়ানো হচ্ছে সেই চিত্র তুলে ধরার পাশাপাশি মুসলিম শিশুদের কিভাবে ইসলাম থেকে দূরে রাখা যায় এবং অসৎ, অপদার্থ, অধর্ম বানানো যায় সেই ষড়যন্ত্রের নীলনকশাগুলোও চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখানো হয়েছে বইটিতে। বইটিতে আলোচিত কিছু বিষয় হচ্ছেঃ রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম চির বহাল থাক; শিক্ষার গুরুত্ব; শিক্ষা কি ও কেন? শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য; শিক্ষিত ও অশিক্ষিতের মধ্যে পার্থক্য; শিক্ষিত বনাম জাহেল; প্রকৃত শিক্ষা কি? এবং কারা শিক্ষিত? এবং বিভিন্ন শিক্ষানীতি সম্পর্কে বইটিতে আলোচনা করা হয়েছে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • মুমূর্ষু হতে কবর পর্যন্ত

    01

    ⦿ লেখক: উম্মে মারিয়াম রাযিয়া বিনতে আযীযুর রহমান

    ⦿ প্রকাশনী: নিবরাস প্রকাশনী

    ⦿ বিষয়: পরকালের প্রস্তুতি

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম সংস্করণ-২০২০ খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৭৯ পৃষ্ঠা


    মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত হওয়া সকল মুসলিম নর নারীর জন্য জরূরী। মৃত্যু হতে মানুষ পলায়ন করতে পারবে না। মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন, তোমরা যেখানেই থাক না কেন মরণ তোমাদের ধরবেই। (আন নিসাঃ ৭৮)। সুতরাং যার জন্ম আছে তার মৃত্যু নিশ্চিত এটা চিরন্তন সত্য। এ কথাটাকে কেউ অস্বীকার করে না। কিন্তু কেউ এটাকে মনে প্রনে বিশ্বাস করতে পারে না সে এখনই মারা যেতে পারে। এই কারণে সবাই মৃত্যুর প্রস্তুতি নিতে পারেনা। কিন্তু আমাদের উচিত সবসময় মৃত্যুর প্রস্তুতি নিয়ে থাকা। এ লক্ষ্যেই উম্মে মারিয়াম রাযিয়া বিনতে আযীযুর রহমান রচনা করেছেন “মুমূর্ষু হতে কবর পর্যন্ত” নামক চমৎকার এই গ্রন্থটি। কিভাবে আমরা মৃত্যুর প্রস্তুতি নিতে পারবো তার বিস্তারিত আলোচনায় করা হয়েছে বইটিতে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • মুহাম্মাদ (ছাঃ) ই সর্বশ্রেষ্ঠ রাসূল

    01

    ⦿ লেখক: আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাযযাক

    ⦿ প্রকাশনী: নিবরাস প্রকাশনী

    ⦿ বিষয়: সীরাতে রাসুল (ছাঃ)

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম সংস্করণ-২০১৬ খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৪৮ পৃষ্ঠা


    মুহাম্মাদ (ছাঃ)-ই যে সর্বশ্রেষ্ঠ রাসূল, তা এই বইটিতে কুরআন ও সহি হাদিছের মাধ্যমে প্রমাণ করা হয়েছে। বইটিতে আলোচিত কিছু বিষয় হচ্ছেঃ শাফায়াতে কুবরা; সকল নবীর ইমামতি; সালাফে ছালেহীন-এর ঐক্যমত; ইমাম আলবানী (রহঃ)-এর মন্তব্য; ইমাম শাফেঈ (রহঃ)-এর মন্তব্য; ইমাম ইবনু তাইমিয়া (রহঃ)-এর মন্তব্য এবং শায়খ ছালেহ আল-উছাইমীন (রহঃ)-এর মন্তব্য। শায়খ ছালেহ আল-মুনাজ্জিদ-এর ফাতওয়া; ইমাম নববী (রহঃ)-এর ফাতওয়া; ইমাম রাযী (রহঃ)-এর বক্তব্য; শায়খ আবদুল্লাহ ইবনু বায (রহঃ)-এর বক্তব্য ইত্যাদি। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • আমরা হাদীছ মানতে বাধ্য

    01

    ⦿ লেখক: আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাযযাক

    ⦿ প্রকাশনী: নিবরাস প্রকাশনী

    ⦿ বিষয়: হাদিস বিষয়ক আলোচনা

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম সংস্করণ-২০১৬ খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১৩৬ পৃষ্ঠা


    মানব জীবনের সকল সমস্যার যুগোপযোগী সমাধানের একমাত্র প্লাটফর্ম হচ্ছে ইসলাম। যার মৌলিক উত্স দুটি। কুরআন ও হাদীছ। যুগে যুগে ইসলাম বিদ্বেষীরা কুরআন-হাদীছের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠা ইসলামের শক্তিশালী দূর্গকে ধ্বংস করার অপচেষ্টা চালিয়েছে। শক্তির দাপটে, বাহুর বলে ইসলামকে দমিয়ে না রাখতে পেরে তারা পিছন থেকে পিঠে ছুরি চালানোর পরিকল্পনা গ্রহণ করে। তাদের এই দূরভিসন্ধির নির্মম শিকারে পরিণত হয়েছে হাদীছ। ইসলামের ২য় উৎস হাদীছের ভাণ্ডারকে অকেজো ও অচল করে প্রকারান্তরে ইসলামকে অকেজো করাই তাদের এই ষড়যন্ত্রের চূড়ান্ত লক্ষ্য। তবে আলহামদুলিল্লাহ যখনই হাদীছ শাস্ত্র নিয়ে ষড়যন্ত্র হয়েছে, তখনই মুহাদ্দিছগণ সেই ষড়যন্ত্রের মূলোৎপাটন করার জন্য অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন। নিকট অতীতে ভারতের মাটিতে মাওলানা ইসমাঈল সালাফী, মাওলানা ছানাউল্লাহ অমৃতসরী, হাফেয যুবাইর আলী যাঈ (রহঃ) এবং আরবের মাটিতে আব্দুর রহমান ইয়াহইয়া আল-মুআল্লিমী, আল্লামা নাছিরুদ্দীন আলবানী, শায়খ আহমাদ শাকির (রহঃ) প্রমুখ মুহাদ্দিছগণ বিভিন্ন অপবাদ, বিভ্রাট, সংশয় ও অভিযোগ থেকে হাদীছের পবিত্র আঁচলকে রক্ষার পিছনে ব্যাপক ভূমিকা পালন করেছেন। অত্যন্ত দুঃখজনক হলেও সত্যি যে, বাংলা ভাষায় এ বিষয়ে কোন পূর্ণাঙ্গ কিতাব রচিত হয়নি। এ লক্ষ্যেই আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাযযাক রচনা করেছেন “আমরা হাদীছ মানতে বাধ্য” নামক অসাধরন এই গ্রন্থটি। যুগের চাহিদা ও প্রয়োজন অনুযায়ী এ বইয়ে বিভিন্নভাবে হাদীছ অস্বীকারকারীদের উদ্ভট যুক্তি এবং উদ্দেশ্য প্রণোদিত বিভ্রাটের দাঁতভাঙ্গা জবাব দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। বাংলা ভাষা-ভাষী মুসলিম উম্মাহকে জানানোর চেষ্টা করা হয়েছে তাদের মুক্তি ও নাজাতের একমাত্র পথ হচ্ছে ইসলাম অর্থাৎ কুরআন ও সহি হাদীছ। হাদিস বাদ দিয়ে শুধু কুরআন মানা সম্ভব নয়। আমরা অবশ্যই হাদীছ মানতে বাধ্য। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • মিন্নাতুল বারী (ছহীহ বুখারীর ব্যাখ্যা ১ম খণ্ড)

    01

    ⦿ লেখক: আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাযযাক

    ⦿ প্রকাশনী: নিবরাস প্রকাশনী

    ⦿ বিষয়: হাদিস বিষয়ক আলোচনা

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম সংস্করণ-২০২০ খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৩৭২ পৃষ্ঠা


    “ছহীহ বুখারী” পবিত্র কুরআন মাজীদের পর পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্ববিশুদ্ধ গ্রন্থ। আবু আব্দুল্লাহ মুহাম্মাদ বিন ইসমাঈল আল-বুখারী দীর্ঘ ১৬ বছর ক্লান্তিহীন পরিশ্রম করে এই গ্রন্থটি রচনা করেছেন। তার এই গ্রন্থটি ছহীহ হাদিছের ভিত্তিপ্রস্তর ও মাইলফলক। মুসলিম উম্মাহের মুহাদ্দিছগণ যুগে যুগে এই বইয়ের খিদমত করেছেন। কেউ ব্যাখ্যা করেছেন কেউ সংক্ষিপ্ত করেছেন। তাদের খিদমাত এর ফলে ছহীহ হাদিছ বুঝার তার উপর আমল করা মুসলিম উম্মাহর জন্য অত্যন্ত সহজ হয়েছে। আরবী ও উর্দু ভাষায় এই গ্রন্থটির অনেক ব্যাখ্যা গ্রন্থ রয়েছে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, বাংলা ভাষা-ভাষী মুসলিমদের জন্য বাংলা ভাষায় এর স্বতন্ত্র কোন ব্যাখ্যা গ্রন্থ নাই। ফলত ছহীহ হাদিছ বুঝতে তদনুযায়ী আমল করতে সাধারণ জনগণ অনেক কষ্ট ও সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এই সমস্যার সমাধানের লক্ষ্যেই আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাযযাক রচনা করেছেন “মিন্নাতুল বারী” নামক ছহীহ বুখারীর অসাধরন এই ব্যাখ্যা গ্রন্থটি। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ

    ৳ 245.00৳ 250.00
  • রিযিক্ব

    01

    ⦿ লেখক: আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাযযাক

    ⦿ প্রকাশনী: নিবরাস প্রকাশনী

    ⦿ বিষয়: ভাগ্য ও রিযিক্ব

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম সংস্করণ-২০২১ খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৯৪ পৃষ্ঠা


    মৃত্যু যেভাবে মানুষকে খুঁজে মানুষের রিযিক্ব সেভাবেই মানুষকে খোঁজে। মানুষ তার নির্ধারিত রিযিক্ব ভোগ না করে মারা যাবে না। মৃত্যুর সময় যদি নিকটবর্তী হয় আর রিযিক্ব বাকী থাকে তাহলে মৃত্যুর পূর্বে সে তুলনামূলক বেশি খাবে। আর যদি রিজিক্ব শেষ হয়ে যায় হায়াত বাকী থাকে তাহলে মৃত্যুর পূর্বে তার খাওয়া বন্ধ হয়ে যাবে, কমে যাবে। তবে শুধু খাদ্য বা জীবিকার নাম রিযিক্ব নয়। সম্মান মর্যাদা, ভালোবাসা, ইলম, ধন-সম্পদ সবই রিযিক্বের অন্তর্ভুক্ত। শুধু তাই নয় হালাল পন্থায় অর্থ উপার্জন করা নেকীর কাজ। সেই অর্থ নিজের স্ত্রী পুত্রদের জন্য খরচ করা আরও নেকির কাজ। এমনকি মানুষ তার স্ত্রীর মুখে যে খাবারের লোকমা তুলে দেয় সেটাও তার জন্য ছাদাক্বাহ। শুধু নিয়ত থাকা চাই। পৃথিবীতে কেউ সবসময় দুনিয়ায় পিছনে ছুটে তার রিযিক্বের জন্য আবার কেউ ইসলামের বিধান কে কষ্টকর মনে করে, কেও কেও হতাশ থাকে তার রিযিক্ব নিয়ে। মানুষ মাত্রই রিযিক্ব নিয়ে চিন্তিত। রিযিক্বের চিন্তা মানুষকে এতটাই বিবেকহীন করে দেয় যে, হালাল-হারাম বিবেচনা করার মতো ফুরসতটুকুও সে পায় না। বৈধ-অবৈধ যেভাবেই হোক না কেন, অধিক থেকে অধিক উপার্জনের চেষ্টায় থাকে মুখ্য। এই সমস্যার সমাধানের লক্ষ্যেই আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাযযাক রচনা করেছেন “রিযিক্ব” নামক অসাধরন এই বইটি। বইটি পড়লে সবাই হতাাশ দুশ্চিন্তা থেকে রক্ষা পাবে ইনশাআল্লাহ। এককথায় ভাগ্য ও রিযিক্ব নিয়ে অসাধারণ একটা মোটিভেশনাল বই হলো “রিযিক্ব”। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

  • তাওযীহুল কুরআন ৩০ তম পারা

    01

    ⦿ লেখক: আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ

    ⦿ প্রকাশনী: নিবরাস প্রকাশনী

    ⦿ বিষয়: তাফসীরুল কুরআন

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম সংস্করণ-২০২০ খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৫২৭ পৃষ্ঠা


    আরবী, ফারসী, উর্দু, বাংলা ও বিভিন্ন ভাষায় অনেক তাফসীর গ্রন্থ ইতিপূর্বে প্রকাশ পেয়েছে। যার পর তাফসীর গ্রন্থ লেখার আর তেমন কোন প্রয়োজন নেই বললেই চলে। এর পরেও কেন “তাওযীহুল কুরআন” নামক এই তাফসীর গ্রন্থটি লেখার প্রয়োজন হলো? এর মূল কারণ হলো অনেক তাফসীর গ্রন্থ ইতিপূর্বে প্রকাশ পেলেও দুঃখজনক হলেও সত্য যে, প্রকাশিত এসব তাফসীর গ্রন্থের মধ্যে অনেক তাফসীর গ্রন্থই রয়েছে যা কুরআন ও ছহীহ-যঈফ হাদিছ যাচাই বাছাই ছাড়াই লেখা হয়েছে। প্রায় সব তাফসীর গ্রন্থের মধ্যেই জাল ও যঈফ হাদিছ এবং মিথ্যা বানোওয়াট কাহিনী থেকেই গেছে। এজন্য ছহীহ ও যঈফ যাচাই-বাছাই করা একটা তাফসীর গ্রন্থের একান্ত প্রয়োজন হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ সাধারন মানুষ এখন আর পিছিয়ে নেই, তাদের মধ্যেও কুরআনের অনুবাদ, কুরআনের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ জানার ব্যাপক প্রবণতা সৃষ্টি হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন অনেকেই রয়েছেন যারা প্রশ্ন করে থাকেন যে, কোন তাফসীর গ্রন্থটি কিনলে সবচেয়ে ভাল হবে? তাদের জন্যই শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ রচনা করেছেন “তাওযীহুল কুরআন” নামক এই তাফসীর গ্রন্থটি। এই তাফসীর গ্রন্থটির মাধ্যমে উপকৃত হবে ছাত্র, শিক্ষক, বক্তা এবং সাধারন জনগণসহ সকলেই। ছাত্র-শিক্ষকের জন্য থাকবে শব্দ বিশ্লেষণ, বাক্য বিশ্লেষণ, আয়াতের মাধ্যমে তাফসীর এবং ছহীহ হাদিছের মাধ্যমে তাফসীর। আর সাধারণ জনগণের জন্য থাকবে আয়াতের মাধ্যমে তাফসীর এবং ছহীহ হাদিছের মাধ্যমে তাফসীর। তবে সাধারণ জনগণের মধ্যে যাদের কুরআনিক আরবী গ্রামার নিয়ে জানার আগ্রহ রয়েছে, তারাও এই গ্রন্থের শব্দ বিশ্লেষণ এবং বাক্য বিশ্লেষণ থেকে অনেক উপকৃত হবেন। ইনশাআল্লাহ। এর পাশাপাশি যঈফ হাদিছ সম্পর্কে অবগত হয়ে তা থেকে সতর্ক হওয়ার জন্য এই তাফসীর গ্রন্থটির মধ্যে যঈফ হাদিছের একটা অংশও সংযুক্ত রয়েছে। আর সকলের জন্য রয়েছে মৌলিক লক্ষ্য হিসাবে একটি অবগতি। এই অবগতির মধ্যে রয়েছে কোন শব্দের পরিচয় অথবা আলোচনার মূল অংশ অথবা কোন মুফাসসীরের বিশেষ কোন আলোচনা। কুরআন বুঝার জন্য এই অবগতি অনেক কাজে আসবে। ইনশাআল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি তাফসীর গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।

    ৳ 245.00৳ 250.00
  • তাওযীহুল কুরআন ২৯ তম পারা

    01

    ⦿ লেখক: আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ

    ⦿ প্রকাশনী: নিবরাস প্রকাশনী

    ⦿ বিষয়: তাফসীরুল কুরআন

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম সংস্করণ-২০২০ খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৩৯৯ পৃষ্ঠা


    আরবী, ফারসী, উর্দু, বাংলা ও বিভিন্ন ভাষায় অনেক তাফসীর গ্রন্থ ইতিপূর্বে প্রকাশ পেয়েছে। যার পর তাফসীর গ্রন্থ লেখার আর তেমন কোন প্রয়োজন নেই বললেই চলে। এর পরেও কেন “তাওযীহুল কুরআন” নামক এই তাফসীর গ্রন্থটি লেখার প্রয়োজন হলো? এর মূল কারণ হলো অনেক তাফসীর গ্রন্থ ইতিপূর্বে প্রকাশ পেলেও দুঃখজনক হলেও সত্য যে, প্রকাশিত এসব তাফসীর গ্রন্থের মধ্যে অনেক তাফসীর গ্রন্থই রয়েছে যা কুরআন ও ছহীহ-যঈফ হাদিছ যাচাই বাছাই ছাড়াই লেখা হয়েছে। প্রায় সব তাফসীর গ্রন্থের মধ্যেই জাল ও যঈফ হাদিছ এবং মিথ্যা বানোওয়াট কাহিনী থেকেই গেছে। এজন্য ছহীহ ও যঈফ যাচাই-বাছাই করা একটা তাফসীর গ্রন্থের একান্ত প্রয়োজন হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ সাধারন মানুষ এখন আর পিছিয়ে নেই, তাদের মধ্যেও কুরআনের অনুবাদ, কুরআনের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ জানার ব্যাপক প্রবণতা সৃষ্টি হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন অনেকেই রয়েছেন যারা প্রশ্ন করে থাকেন যে, কোন তাফসীর গ্রন্থটি কিনলে সবচেয়ে ভাল হবে? তাদের জন্যই শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ রচনা করেছেন “তাওযীহুল কুরআন” নামক এই তাফসীর গ্রন্থটি। এই তাফসীর গ্রন্থটির মাধ্যমে উপকৃত হবে ছাত্র, শিক্ষক, বক্তা এবং সাধারন জনগণসহ সকলেই। ছাত্র-শিক্ষকের জন্য থাকবে শব্দ বিশ্লেষণ, বাক্য বিশ্লেষণ, আয়াতের মাধ্যমে তাফসীর এবং ছহীহ হাদিছের মাধ্যমে তাফসীর। আর সাধারণ জনগণের জন্য থাকবে আয়াতের মাধ্যমে তাফসীর এবং ছহীহ হাদিছের মাধ্যমে তাফসীর। তবে সাধারণ জনগণের মধ্যে যাদের কুরআনিক আরবী গ্রামার নিয়ে জানার আগ্রহ রয়েছে, তারাও এই গ্রন্থের শব্দ বিশ্লেষণ এবং বাক্য বিশ্লেষণ থেকে অনেক উপকৃত হবেন। ইনশাআল্লাহ। এর পাশাপাশি যঈফ হাদিছ সম্পর্কে অবগত হয়ে তা থেকে সতর্ক হওয়ার জন্য এই তাফসীর গ্রন্থটির মধ্যে যঈফ হাদিছের একটা অংশও সংযুক্ত রয়েছে। আর সকলের জন্য রয়েছে মৌলিক লক্ষ্য হিসাবে একটি অবগতি। এই অবগতির মধ্যে রয়েছে কোন শব্দের পরিচয় অথবা আলোচনার মূল অংশ অথবা কোন মুফাসসীরের বিশেষ কোন আলোচনা। কুরআন বুঝার জন্য এই অবগতি অনেক কাজে আসবে। ইনশাআল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি তাফসীর গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।

    ৳ 225.00৳ 230.00
  • তাওযীহুল কুরআন ২৮ তম পারা

    01

    ⦿ লেখক: আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ

    ⦿ প্রকাশনী: নিবরাস প্রকাশনী

    ⦿ বিষয়: তাফসীরুল কুরআন

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম সংস্করণ-২০২০ খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ৪৩৯ পৃষ্ঠা


    আরবী, ফারসী, উর্দু, বাংলা ও বিভিন্ন ভাষায় অনেক তাফসীর গ্রন্থ ইতিপূর্বে প্রকাশ পেয়েছে। যার পর তাফসীর গ্রন্থ লেখার আর তেমন কোন প্রয়োজন নেই বললেই চলে। এর পরেও কেন “তাওযীহুল কুরআন” নামক এই তাফসীর গ্রন্থটি লেখার প্রয়োজন হলো? এর মূল কারণ হলো অনেক তাফসীর গ্রন্থ ইতিপূর্বে প্রকাশ পেলেও দুঃখজনক হলেও সত্য যে, প্রকাশিত এসব তাফসীর গ্রন্থের মধ্যে অনেক তাফসীর গ্রন্থই রয়েছে যা কুরআন ও ছহীহ-যঈফ হাদিছ যাচাই বাছাই ছাড়াই লেখা হয়েছে। প্রায় সব তাফসীর গ্রন্থের মধ্যেই জাল ও যঈফ হাদিছ এবং মিথ্যা বানোওয়াট কাহিনী থেকেই গেছে। এজন্য ছহীহ ও যঈফ যাচাই-বাছাই করা একটা তাফসীর গ্রন্থের একান্ত প্রয়োজন হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ সাধারন মানুষ এখন আর পিছিয়ে নেই, তাদের মধ্যেও কুরআনের অনুবাদ, কুরআনের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ জানার ব্যাপক প্রবণতা সৃষ্টি হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন অনেকেই রয়েছেন যারা প্রশ্ন করে থাকেন যে, কোন তাফসীর গ্রন্থটি কিনলে সবচেয়ে ভাল হবে? তাদের জন্যই শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ রচনা করেছেন “তাওযীহুল কুরআন” নামক এই তাফসীর গ্রন্থটি। এই তাফসীর গ্রন্থটির মাধ্যমে উপকৃত হবে ছাত্র, শিক্ষক, বক্তা এবং সাধারন জনগণসহ সকলেই। ছাত্র-শিক্ষকের জন্য থাকবে শব্দ বিশ্লেষণ, বাক্য বিশ্লেষণ, আয়াতের মাধ্যমে তাফসীর এবং ছহীহ হাদিছের মাধ্যমে তাফসীর। আর সাধারণ জনগণের জন্য থাকবে আয়াতের মাধ্যমে তাফসীর এবং ছহীহ হাদিছের মাধ্যমে তাফসীর। তবে সাধারণ জনগণের মধ্যে যাদের কুরআনিক আরবী গ্রামার নিয়ে জানার আগ্রহ রয়েছে, তারাও এই গ্রন্থের শব্দ বিশ্লেষণ এবং বাক্য বিশ্লেষণ থেকে অনেক উপকৃত হবেন। ইনশাআল্লাহ। এর পাশাপাশি যঈফ হাদিছ সম্পর্কে অবগত হয়ে তা থেকে সতর্ক হওয়ার জন্য এই তাফসীর গ্রন্থটির মধ্যে যঈফ হাদিছের একটা অংশও সংযুক্ত রয়েছে। আর সকলের জন্য রয়েছে মৌলিক লক্ষ্য হিসাবে একটি অবগতি। এই অবগতির মধ্যে রয়েছে কোন শব্দের পরিচয় অথবা আলোচনার মূল অংশ অথবা কোন মুফাসসীরের বিশেষ কোন আলোচনা। কুরআন বুঝার জন্য এই অবগতি অনেক কাজে আসবে। ইনশাআল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি তাফসীর গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।

    ৳ 295.00৳ 300.00
  • আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের ১৩টি বইয়ের দুর্দান্ত প্যাকেজ অফার

    01

    ⦿ লেখক: আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ

    ⦿ প্রকাশনী: নিবরাস প্রকাশনী

    ⦿ বিষয়: এক্সক্লুসিভ কম্বো প্যাকেজ

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ বই সংখ্যা: ১৩ টি

    ⦿ সাধারন মূল্য: ১৭৬৫ টাকা

    ⦿ প্যাকেজ মূল্য: ১৬০০ টাকা


    আমরা মুসলিম তথাপিও আমরা আমাদের আখিরাতকে ভুলে গিয়ে দুনিয়ার মিছে সৌন্দর্যের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে ক্ষতির মধ্যে নিমজ্জিত হয়ে যাচ্ছি। আমরা পাপকে পাপই মনে করি না। জেনে না জেনে ছোট বড় কতই না পাপ করে ফেলছি। এমনকি এমন অনেক পাপই আমরা করছি যে গুলোকে আমরা পাপ বলে মনেই করি না। অর্থাৎ সওয়াবের আশায় বিদআত করে আমরা ক্ষতির মধ্যে নিমজ্জিত হচ্ছি। হাশরের মাঠে দেখা যাবে যেগুলোকে আমরা নেকির কাজ ভেবে করে আসছি সেগুলোই আজ আমাদের জাহান্নামের যাওয়ার কারন হচ্ছে। মূলত এগুলো আমাদের জ্ঞানের অভাবে হয়ে থাকে। এজন্য একজন মুসলিম হিসেবে কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক দ্বীনের সহি জ্ঞান অর্জন করা অপরিহার্য। এই লক্ষ্যেই হাটবাজার৩৬৫.কম আপনাদের কাছে নিয়ে এসেছে শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের লেখা অতীব গুরুত্বপূর্ণ ১৩টি বইয়ের এক্সক্লুসিভ কম্বো প্যাকেজ। প্যাকেজের বিস্তারিত নিচের টেবিলে উল্লেখ করা হলোঃ-

    নং বইয়ের নাম বইয়ের বিষয় পৃষ্ঠা দাম
    আদর্শ পুরুষ ব্যক্তিগত জীবনবিধান ২৭২ ১৬০
    আদর্শ নারী নারীর ইসলামী জীবন ১৯২ ৯০
    আদর্শ পরিবার ইসলামিক পরিবার পরিকল্পনা ১৭৬ ১৫০
    কে বড় লাভবান সৎ আমলের প্রতিদান ২২৩ ১৫০
    কে বড় ক্ষতিগ্রস্থ অসৎ আমলের প্রতিদান ১৭৬ ১৫০
    মরণ একদিন আসবেই পরকাল ও জান্নাত-জাহান্নাম ২৮৮ ১৫০
    উপদেশ বিবিধ ইসলামিক বই ৪৫৬ ২৫০
    রাসূল (ছাঃ)-এর ছালাত বনাম প্রচলিত ছালাত ছালাতের বিধি-বিধান ৩৯০ ২২০
    তাফসীর কি মিথ্যা হতে পারে? তাফসীরুল কুরআন ১৬০ ১০০
    ১০ আইনে রাসূল (ছাঃ) দো’আ অধ্যায় সহীহ দুআ ও যিকির ১৭৫ ১৩০
    ১১ বক্তা ও শ্রোতার পরিচয় তাবলীগের সুন্নাহ পদ্ধতি ১৪৩ ৫০
    ১২ পোশাক পর্দার বিধি-বিধান ৯৬ ৭৫
    ১৩ হজ্জ ও উমরা হজ্জ, উমরাহ ও কোরবানি ১২৮ ৯০

    অর্থাৎ ১৩টি বইয়ের সাধারন মূল্যঃ (১৬০+৯০+১৫০+১৫০+১৫০+১৫০+২৫০+২২০+১০০+১৩০+৫০+৭৫+৯০) = ১৭৬৫ টাকা। কিন্তু ১৩টি বইয়ের প্যাকেজ মূল্য মাত্রঃ ১৬০০ টাকা। তার মানে এই প্যাকেজটি কিনলে সেভ হবে ১৬৫ টাকা। আলহামদুলিল্লাহ। যাইহোক, আমরা আশা করি এই বইগুলো অধ্যয়নের মাধ্যমে একজন মানুষ দ্বীনের সঠিক জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে নিজেকে পরিবর্তন করে নিতে পারবে। এজন্য সকলের উচিত বইগুলো নিজের সংগ্রহে রাখা। স্পেশালি যারা সদ্য দ্বীনে ফেরা বা নিজেকে পরিবর্তন করতে চান তাদের জন্য বইগুলো খুবই উপকারী হবে। ইনশাআল্লাহ। সুতরাং অতীব গুরুত্বপূর্ণ এই প্যাকেজটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।


    ৳ 1,600.00৳ 1,765.00
  • হজ্জ ও উমরা

    01

    ⦿ লেখক: আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ

    ⦿ প্রকাশনী: নিবরাস প্রকাশনী

    ⦿ বিষয়: হজ্জ, উমরাহ ও কোরবানি

    ⦿ ভাষা: বাংলা এবং আরবি

    ⦿ সংস্করণ: ১ম সংস্করণ-২০২২ খ্রি.

    ⦿ পৃষ্ঠা: ১২৮ পৃষ্ঠা


    হজ্জ এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত যা কষ্টকর দীর্ঘ সফরের মধ্য দিয়ে পালন করতে হয়। হাদিছে এসেছে এই ইবাদত কবুল হলে মানুষ সদ্য ভূমিষ্ঠ শিশুর মতো নিষ্পাপ হয়ে যায়। এই ইবাদতে ফযিলতের বহু কাজ থাকা সত্ত্বেও না জানার কারণে মানুষ সেসব ফযিলত হতে বঞ্চিত হচ্ছে। এমনকি অনেকেই আবার দলীল-প্রমাণহীন জাল-যঈফ হাদিছ মিশ্রিত বই পড়ে সহজেই শিরক-বিদআতে জড়িয়ে পড়ছে। অপরদিকে মানুষ মক্কা-মদীনায় যেতে পারবে, এ কারণে মনের ভিতর প্রচণ্ড আবেগ কাজ করে। মানুষের এই আবেগের সুযোগ নিয়ে বর্তমান বাজারে ব্যবসায়ের উদ্দেশ্যে হজ্জ-উমরা সম্পর্কে লিখিত বহু দলীল-প্রমাণহীন বই দেখা যায়। এসব বই পড়ে হজ্জ-উমরা পালন করলে তা বিশুদ্ধ পদ্ধতিতে আদায় হবে বলে আশা করা যায় না। এরকম একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত মানুষ যেন সঠিক পদ্ধতিতে আদায় করে কাঙ্খিত প্রতিদান লাভ করতে পারে সেই লক্ষ্যেই শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ সম্পূর্ণ কুরআন ও ছহীহ হাদিছের আলোকে রচনা করেছেন “হজ্জ ও উমরা” নামক এই বইটি। বইটি পাঠক সমাজে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।

Main Menu