আমরা মুসলিম তথাপিও আমরা আমাদের আখিরাতকে ভুলে গিয়ে দুনিয়ার মিছে সৌন্দর্যের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে ক্ষতির মধ্যে নিমজ্জিত হয়ে যাচ্ছি। আমরা পাপকে পাপই মনে করি না। জেনে না জেনে ছোট বড় কতই না পাপ করে ফেলছি। এমনকি এমন অনেক পাপই আমরা করছি যে গুলোকে আমরা পাপ বলে মনেই করি না। অর্থাৎ সওয়াবের আশায় বিদআত করে আমরা ক্ষতির মধ্যে নিমজ্জিত হচ্ছি। হাশরের মাঠে দেখা যাবে যেগুলোকে আমরা নেকির কাজ ভেবে করে আসছি সেগুলোই আজ আমাদের জাহান্নামের যাওয়ার কারন হচ্ছে। মূলত এগুলো আমাদের জ্ঞানের অভাবে হয়ে থাকে। এজন্য একজন মুসলিম হিসেবে কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক দ্বীনের সহি জ্ঞান অর্জন করা অপরিহার্য। এই লক্ষ্যেই হাটবাজার৩৬৫.কম আপনাদের কাছে নিয়ে এসেছে শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের লেখা অতীব গুরুত্বপূর্ণ ৮টি বইয়ের এক্সক্লুসিভ কম্বো প্যাকেজ। প্যাকেজের বিস্তারিত নিচের টেবিলে উল্লেখ করা হলোঃ-
অর্থাৎ ৮টি বইয়ের সাধারন মূল্যঃ (১৬০+৯০+১৫০+২২০+২৫০+১৫০+১৫০+১৫০) = ১৩২০ টাকা। কিন্তু ৮টি বইয়ের প্যাকেজ মূল্য মাত্রঃ ১২০০ টাকা। তার মানে এই প্যাকেজটি কিনলে সেভ হবে ১২০ টাকা। আলহামদুলিল্লাহ। যাইহোক, আমরা আশা করি এই বইগুলো অধ্যয়নের মাধ্যমে একজন মানুষ দ্বীনের সঠিক জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে নিজেকে পরিবর্তন করে নিতে পারবে। এজন্য সকলের উচিত বইগুলো নিজের সংগ্রহে রাখা। স্পেশালি যারা সদ্য দ্বীনে ফেরা বা নিজেকে পরিবর্তন করতে চান তাদের জন্য বইগুলো খুবই উপকারী হবে। ইনশাআল্লাহ। সুতরাং অতীব গুরুত্বপূর্ণ এই প্যাকেজটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
শুধুমাত্র ইসলামের সঠিক জ্ঞান না থাকার কারনে দিনে দিনে ডিভোর্সের সংখ্যা বেড়েই চলছে। অসংখ্য নারী রয়েছে যারা তাদের স্বামীর হক্ব, পরিবারের হক্ব সম্পর্কে একেবারেই গাফেল। এ সমস্ত কারনে প্রতিটি মুসলিম নারীকে অবশ্যই ইসলামের আদর্শে একজন আদর্শবান নারী হিসেবে নিজেকে গড়ে তোলা জরুরী প্রয়োজন। এর জন্য প্রয়োজন একটা সঠিক গাইডলাইন। আর গাইডলাইন হিসেবে শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের লেখা “আদর্শ নারী” বইটি হতে পারে চমৎকার একটি বই। বইটিতে একজন নারীর জান্নাতি হওয়ার গুণাবলীগুলো কুরআন ও সহীহ হাদিসের আলোকে চমৎকার ভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। প্রত্যেকটি পরিবারের জন্য এমন একটি বই অপরিহার্য। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
ইসলাম নিয়ে বর্তমান যারা বক্তৃতা দিচ্ছেন, লেখা লেখি করেছেন, তাদের কোন কোন বক্তার বক্তৃতা এবং লেখার অনেক অংশই কুরআন ও ছহীহ হাদীছের সাথে সাংঘর্ষিক। কারণ তারা তদন্ত ছাড়াই শরী’আতের বিভিন্ন বিষয় প্রচার করছেন। এ ধরনের প্রচারে বড় ধরনের দু’টি ক্ষতি রয়েছে। (১) এতে আল্লাহ এবং আল্লাহর রাসূলের নামে মিথ্যা প্রচার হচ্ছে, যাতে জনগণ সঠিক ধর্ম থেকে বিচ্যুত হচ্ছে। (২) এমন বক্তার পরকাল বড় ভয়াবহ। নবী করীম (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, কোন ব্যক্তি যদি আমার উপর মিথ্যারোপ করে, তার পরিণাম জাহান্নাম’ (বুখারী, মিশকাত হা/১৮৯)। এ দেশের তাফসীর মাহফিলে যারা তাফসীর করছেন, তাদের শতকরা ৯৮ জনই মুফাসসির নন। কারণ তাফসীর করার জন্য অনেক ধরনের বিদ্যার প্রয়োজন। সাথে সাথে তাহকীক করে তাফসীর করা যরূরী। কারণ তাফসীর গ্রন্থগুলি জাল ও যঈফ হাদীছ এবং বানওরাট কাহিনী দ্বারা পরিপূর্ণ। এ থেকে সকলের সতর্ক থাকা উচিৎ। কেননা এতে যেমন দ্বীনের ক্ষতি হয়, তেমনি বক্তা ও শ্রোতার পরকাল ধ্বংস হয়। এই লক্ষ্যেই শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ রচনা করেছেন “তাফসীর কি মিথ্যা হতে পারে?” নামক এই বইটি। বইটিতে “তাফসীর কি মিথ্যা হতে পারে?” এই প্রশ্নের মাধ্যমে মূলত মিথ্যা তাফসীর পেশ করা হয়েছে। যেন জনগণ মিথ্যা তাফসীর সম্পর্কে সচেতন হতে পারে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক দ্বীনের সহি জ্ঞান শিক্ষা করা আমাদের সকলের জন্য ফরয। একমাত্র দ্বীনের সহি জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমেই নিজের ঈমান আমলকে পরিপক্ক করা সম্ভব। অন্যথায় যে যত বড়ই ডিগ্রী অর্জন করুক না কেন, তা দিয়ে কোন ক্রমেই নিজের ঈমান আমলকে পরিপক্ক করা সম্ভব নয়। আসলে আমাদের সমাজে এমন দ্বীনের জ্ঞান বিহীন বড় বড় সার্টিফিকেট ধারী শিক্ষিত মূর্খ লোকের কোন অভাব নেই। আল্লাহ হেফাজত করুক। আমিন। একজন মানুষ প্রকৃত শিক্ষিত হয় তখন, যখন সে সাধারন শিক্ষার সাথে সাথে কুরআন ও সহি সুন্নাহ ভিত্তিক দ্বীনের জ্ঞান অর্জন করে। দ্বীনের সঠিক জ্ঞান অর্জন করার জন্য প্রয়োজন কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক বই পুস্তক। কিন্তু আমাদের সমাজে দ্বীনের জ্ঞানের নামে এখন যেসব বই পুস্তক পাওয়া যায় তার বেশিরভাগই মিথ্যা, জাল জয়িফ হাদিস ও কুরআনের মিথ্যা তাফসীরে পরিপূর্ণ। একারনে প্রয়োজন কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক বই পুস্তক। আর শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের লেখা “উপদেশ” বইটি ঠিক তেমনি কুরআন ও সহীহ হাদিসের আলোকে দলীল সহ দ্বীনের জ্ঞানের একটা ভাণ্ডার। যা প্রকৃত জ্ঞান লাভের জন্য বিরাট ভূমিকা রাখবে। ইনশাআল্লাহ। প্রত্যেকটি পরিবারের জন্য এমন একটি বই অপরিহার্য। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
নারী-পুরুষ উভয়ের জন্যই পোশাক একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কিন্তু অনেক মুসলিম নারী পুরুষই জানেন না যে, ইসলামের দৃষ্টিতে তাদের পোশাক কেমন হওয়া উচিৎ। শয়তান প্রথম মানুষকে কুমন্ত্রণা দিয়ে বিপথগামী করেছে, এই পাপোশাক খুলেছে এবং পরম সুখের জায়গা জান্নাত থেকে বের করেছে। অনেক নারী পুরুষই আবার অভিশপ্ত শয়তানের দোসর ইয়াহুদি, খ্রিষ্টান এবং অন্যান্য বিধর্মী-নাস্তিক পশ্চিমা পুঁজিবাদী সমাজের বিলাসী ও আয়েশী জীবনের মোহে পড়ে তাদেরকে বস্তুগত ও অবস্তুগত সংস্কৃতির রোল-মডেল ধরে তাদেরকে অনুকরণ করছে। অথচ তারা কখনো মুসলিমদের অনুকরণীয় হতে পারে না। কারণ ইসলামই পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান। দুনিয়ার বুকে একমাত্র ইলাহী বিধান ইসলামে মুসলিমদের ড্রেসকোড কী তা সবিস্তারে বর্ণিত আছে। সেগুলো না জানার কারণেই তারা বিজাতীয় অনুকরণে মত্ত। এ অবস্থা থেকে মুক্ত হতে জানা প্রয়োজন কোনটি সুন্নতী পোশাক আর কোনটি বিজাতীয় পোশাক? এই লক্ষ্যেই শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের রচনা করেছেন “পোশাক” নামক এই বইটি। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
আমরা আখিরাতের জীবনকে ভুলে গিয়ে দুনিয়ার মিছে সৌন্দর্যের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে চরম ক্ষতির মধ্যে নিমজ্জিত হয়ে যাচ্ছি। কে বড় ক্ষতিগ্রস্থ? সেই ব্যক্তিই বড় ক্ষতিগ্রস্ত যে ইচ্ছাকৃতভাবে ছালাত পরিত্যাগ করে। ছালাত এমন একটি ইবাদত যা ত্যাগ করলে মানুষের আর কেনো ইবাদত গ্রহণ করা হবে না। ছালাত ত্যাগ করলে মানুষ মুসলিম থাকে না। ছালাত ত্যাগ কারীর ঠিকানা হবে জাহান্নাম। সেই ব্যক্তিই বড় ক্ষতিগ্রস্ত যে বিদ্যান বিদ্যা অনুযায়ী আমল করে না, মৃত্যুর পর ক্বিয়ামত পর্যন্ত তাদের মাথা কে পাথর দ্বারা ভেঙে চূর্ণ বিচূর্ণ করা হবে। আর যারা শুধু দূনিয়া লাভের উদ্দেশ্য বিদ্যা অর্জন করবে, তারা জান্নাত লাভে ব্যর্থ হবে। সেই ব্যক্তিই বড় ক্ষতিগ্রস্ত যে শরীয়তের মধ্যে কোনো নতুন কিছুর উদ্ভব করে অর্থাৎ বিদআত করে। সেই ব্যক্তিই বড় ক্ষতিগ্রস্ত যে যাচাই বাছাই ছাড়াই হাদিস বর্ননা করে, জনসমাজে সুনাম অর্জনের জন্য অথবা মানুষকে আকৃষ্ট করার জন্য জাল জয়িফ হাদিস বা মিথ্যা ঘটনা বর্ণনা করে, তাদের থাকার জায়গা জাহান্নাম। শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের লেখা “কে বড় ক্ষতিগ্রস্ত” বইটিতে কুরআন ও সহীহ হাদিসের আলোকে এভাবে চমৎকার ভাবে ছোট বড় সকল পাপ কাজ এর বিশদ আলোচনা করা হয়ছে। বইটি অধ্যয়নের মাধ্যমে মানুষ নিজেকে পরিবর্তন করে নিতে পারবে। এজন্য সকলের উচিত বইটি পড়া। স্পেশালি যারা সদ্য দ্বীনে ফেরা বা নিজেকে পরিবর্তন করতে চায় তাদের জন্য বইটি খুবই উপকারী হবে ইনশাআল্লাহ। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
প্রতিটি মুসলিম পুরুষেরই উচিত নিজেকে ইসলামের আদর্শে একজন আদর্শবান পুরুষ হিসেবে গড়ে তোলা। এর জন্য প্রয়োজন একটা সঠিক গাইডলাইন। শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের লেখা “আদর্শ পুরুষ” বইটি হতে পারে এমনি একটা চমৎকার গাইডলাইন। একজন পুরুষ কিভাবে তার নিজেকে আদর্শবান পুরুষ হিসেবে গড়ে তুলবে তা শাইখ কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক বিস্তারিত আলোচনা করেছেন এই বইটিতে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
বইটির শিরোনাম দেখেই বুঝা যাচ্ছে বইটি আসলে কি বিষয়ের উপর লেখা হয়েছে। তবুও কিছু কথা না বল্লেই নয়। আমাদের সকলকেই একদিন মৃত্যুবরন করতে হবে এবং পরকালের দীর্ঘ সফর অতিবাহিত করতে হবে। এই চিরন্তন সত্যটি আমরা সকলেই জানি এবং মনে প্রাণে বিশ্বাসও করি। কিন্তু আমরা কতজন আছি যারা পরকালের এই দীর্ঘ সফরের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করছি! আসলে বলতে গেলে আমরা কোন প্রস্তুতিই গ্রহণ করছি না। অথচ জীবিত থাকতেই আমাদের মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি গ্রহন করা উচিত, না হলে মৃত্যুর পর আফসোস ছাড়া আর কিছুই থাকবে না। বইটি পড়লে মৃত্যুটাকে খুব কাছ থেকে উপলব্ধি করা যাবে। বইটিতে কুরআন হাদীস এর আলোকে মৃত্যু নিয়ে এক অথেনটিক আলোচনা করা হয়েছে যা মানুষের হৃদয়কে নাড়া দেবে। যে কোনো কঠিন হৃদয়ের ব্যক্তিও বইটি পড়লে তার গা শিউরে উঠবে। এছাড়া আমাদের বাস্তব জীবন কিরুপ হওয়া উচিত এবং মৃত্যুর জন্য আমাদের কি কি প্রস্তুতি গ্রহণ করা উচিত সে সম্পর্কেও বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। সুতরাং আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ। শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের লেখা “আদর্শ পরিবার” বইটি ইতিপূর্বেই তুমুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। শাইখের লেখা বিপুল পরিমানে বিক্রি হওয়া বইগুলোর মধ্যে “আদর্শ পরিবার” বইটি অন্যতম একটি বই। বইটিতে ইসলামিক আদর্শে একটি পরিবার গঠন করতে বিবাহ থেকে শুরু করে সন্তান প্রতিপালন পর্যন্ত যাবতীয় বিষয়ে বিস্তারিত আলোকপাত করা হয়েছে। কেউ একজন মানুষের পেট থেকে জন্ম নিলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে সে প্রকৃত মানুষ হয়ে যায় না। তাকে মানুষ করতে হয়, বা মানুষ বানাতে হয়। আদর্শ পরিবারের মাধ্যমে সন্তানকে গড়ে না তুললে তারা মানুষ হতে পারে না। হাত পা চোখ ওয়ালা এক অমানুষে পরিনত হয়। পরিবার হলো সমাজের মূল ভিত্তি। পরিবার ইসলামি ধাচে গড়ে উঠলে সন্তান, সমাজ ও রাষ্ট্রও ইসলামী ভাবধারায় গড়ে উঠবে। কিন্তু বর্তমানে অপসংস্কৃতির ভয়াল ছোবলে পরিবারে দেখা দিচ্ছে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা। এ সমস্যা মুক্তির লক্ষ্যে “আদর্শ পরিবার” বইটি বিশেষ ভুমিকা রাখবে। ইনশাআল্লাহ। একটি আদর্শ পরিবার গঠন করার জন্য যে যে জ্ঞান গুলো মানুষের অর্জন করা প্রয়োজন তা অতি সুক্ষভাবে কুরআন ও সহীহ্ হাদীসের আলোকে সূনিপূন আলোকপাত করা হয়েছে। বইটিতে প্রথমে আছে ভুমিকা তারপর নারী ও পুরুষের আদর্শ আলোচনা করা হয়েছে। একটা আদর্শ পরিবার গঠন এর সূচনায় বিবাহ। বইটিতে বিবাহ এবং তার গুরুত্ব, কনের গুনাবলী, বিবাহের প্রস্তাব অর্থাৎ বিবাহ সম্পর্কিত সকল বিষয়ের আলোচনা রয়েছে। এরপরে রয়েছে স্বামী- স্ত্রী একান্ত মূহুর্ত এই বিষয়ের ১২ টি পয়েন্ট এর বিস্তারিত আলোচনা রয়েছে। অলীমা সক্রান্ত সকল বিষয়ের ১২ টি পয়েন্ট এর বিস্তারিত আলোচনা রয়েছে। বিবাহে অনৈসলামিক কার্যকলাপ এটা আমাদের সমাজে ব্যাপক চালু রয়েছে এর অপকার এবং এর কর্মফল সম্পর্কে আলোচনা করে এ থেকে বিরত থাাকার কথা বলা হয়েছে। স্বামী-স্ত্রীর দায়িত্ব কর্তব্য যা একটা পরিবার গঠন করায় ব্যাপক ভুমিকা পালন করে এই বিষয়ে পরিপূর্ণ আলোচনা রয়েছে। আর সর্বশেষ বিষয় হলো পিতা-মাতা ও সন্তানের পরস্পরের দায়িত্ব-কর্তব্য সম্পর্কে। এক কথায় বইটিতে একটি পরিবার কিভাবে রাসুল (সঃ) এর পরিবারের মতো সর্বযুগের পরিবার হতে পারে তার যথাযথ নমুনা পেশ করা হয়েছে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ যিনি চাঁপাইনবাবগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী অঞ্চল, আলেম-ওলামার মাটি দেবী নগরে মাওলা বক্স হাজীরটলা গ্রামে ১৯৬০ সালে একটি সম্ভ্রান্ত ধার্মিক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি নাচোল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ মাদ্রাসায় ১৯৭৫ থেকে ৭৯৮২ ইং পর্যন্ত পড়াশোনা করেন। সেখানে হাদিসের অন্যতম কিতাব মিশকাত শরীফ পর্যন্ত পড়াশোনা করে উচ্চশিক্ষার জন্য ইলমের কেন্দ্র বলে খ্যাত ভারতের উত্তর প্রদেশ গমন করেন এবং উত্তরপ্রদেশের দারুল উলুম মাউনাথভাঞ্জান থেকে অত্যন্ত সুনামের সাথে দাওরা হাদিস শেষ করেন। ২০ আগস্ট ১৯৮৮ ইং সালে আল-মারকাযুল ইসলামী, জান্নাতপুর, গোবিন্দগঞ্জ, ও গাইবান্ধায় মুহাদ্দিস হিসেবে নিজের কর্মজীবন শুরু করেন। কর্মজীবনের পাশাপাশি তিনি কলকাতা আলিয়া বোর্ড এবং ঢাকা আলিয়া বোর্ড থেকেও তার পড়াশোনা চালিয়ে যান। কর্মজীবনের পাশাপাশি তিনি বক্তব্যের মাধ্যমে দাওয়াতী কাজেও অবদান রাখা শুরু করেন। আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের বক্তব্যের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে তিনি মাযহাব-মাসলাক নির্বিশেষে আপামর মুসলমানদের উদ্দেশ্যে নসিহত মূলক বক্তব্য দেন। বিশেষ করে প্রচলিত বিদআত, জান্নাত-জাহান্নাম, আদর্শ পরিবার ইত্যাদি বিষয়ে তাঁর বক্তব্য সকল মুসলমানের হৃদয়ে নাড়া দিতে সক্ষম। তিনি পিস টিভিতেও নিয়মিত আলোচনা করেছেন। এছাড়া দেশের বাইরে সৌদি আরব, মালয়েশিয়া, মালদ্বীপ, মিশর, ভারত ও নেপালে বিভিন্ন প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করেছেন। বক্তব্যের পাশাপাশি তিনি অনেক গুরুত্বপূর্ণ বইও রচনা করেছেন। যে বইগুলো অধ্যয়নের মাধ্যমে একজন মুসলিম দ্বীনের সহি জ্ঞান অর্জন করতে সক্ষম। যাতে করে একজন পাঠক খুব সহজেই এবং সুলভ মূল্যে এসকল বই সংগ্রহ করতে পারেন এই লক্ষ্যেই হাটবাজার৩৬৫.কম আপনাদের কাছে নিয়ে এসেছে শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের লেখা সকল বইয়ের এক্সক্লুসিভ কম্বো প্যাকেজ। প্যাকেজের বিস্তারিত নিচের টেবিলে উল্লেখ করা হলোঃ-
অর্থাৎ ১৭টি বইয়ের সাধারন মূল্যঃ (১৬০ + ৯০ + ১৫০ + ১৫০ + ১৫০ + ১৫০ + ২৫০ + ২২০ + ১০০ + ১৩০ + ৫০ + ৭৫ + ৯০ + ৩০০ + ২৩০ + ২৫০ + ৫০০) = ৩০৪৫ টাকা। কিন্তু ১৭টি বইয়ের প্যাকেজ মূল্য মাত্রঃ ২৮৫০ টাকা। তার মানে এই প্যাকেজটি কিনলে আপনার সেভ হবে ১৯৫ টাকা। আলহামদুলিল্লাহ। যাইহোক, আমরা আশা করি এই বইগুলো অধ্যয়নের মাধ্যমে একজন মানুষ দ্বীনের সঠিক জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে নিজেকে পরিবর্তন করে নিতে পারবে। এজন্য সকলের উচিত বইগুলো নিজের সংগ্রহে রাখা। স্পেশালি যারা সদ্য দ্বীনে ফেরা বা নিজেকে পরিবর্তন করতে চান তাদের জন্য বইগুলো খুবই উপকারী হবে। ইনশাআল্লাহ। সুতরাং অতীব গুরুত্বপূর্ণ এই প্যাকেজটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
সিলসিলা ছহীহা (সিলসিলাতুল আহাদীছিছ ছহীহা) এটি একটি খুবই উপকারী হাদীস গ্রন্থ। যুগশ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিস মুহাম্মাদ নাসিরুদ্দীন ইবনু নূহ আননাজাতি আল-আলবানী রহিমাহুল্লাহ এই গ্রন্থটি রচনা করেছেন। আর এই গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থটি বাংলায় অনুবাদ করেছেন শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
আরবী, ফারসী, উর্দু, বাংলা ও বিভিন্ন ভাষায় অনেক তাফসীর গ্রন্থ ইতিপূর্বে প্রকাশ পেয়েছে। যার পর তাফসীর গ্রন্থ লেখার আর তেমন কোন প্রয়োজন নেই বললেই চলে। এর পরেও কেন “তাওযীহুল কুরআন” নামক এই তাফসীর গ্রন্থটি লেখার প্রয়োজন হলো? এর মূল কারণ হলো অনেক তাফসীর গ্রন্থ ইতিপূর্বে প্রকাশ পেলেও দুঃখজনক হলেও সত্য যে, প্রকাশিত এসব তাফসীর গ্রন্থের মধ্যে অনেক তাফসীর গ্রন্থই রয়েছে যা কুরআন ও ছহীহ-যঈফ হাদিছ যাচাই বাছাই ছাড়াই লেখা হয়েছে। প্রায় সব তাফসীর গ্রন্থের মধ্যেই জাল ও যঈফ হাদিছ এবং মিথ্যা বানোওয়াট কাহিনী থেকেই গেছে। এজন্য ছহীহ ও যঈফ যাচাই-বাছাই করা একটা তাফসীর গ্রন্থের একান্ত প্রয়োজন হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ সাধারন মানুষ এখন আর পিছিয়ে নেই, তাদের মধ্যেও কুরআনের অনুবাদ, কুরআনের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ জানার ব্যাপক প্রবণতা সৃষ্টি হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন অনেকেই রয়েছেন যারা প্রশ্ন করে থাকেন যে, কোন তাফসীর গ্রন্থটি কিনলে সবচেয়ে ভাল হবে? তাদের জন্যই শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ রচনা করেছেন “তাওযীহুল কুরআন” নামক এই তাফসীর গ্রন্থটি। এই তাফসীর গ্রন্থটির মাধ্যমে উপকৃত হবে ছাত্র, শিক্ষক, বক্তা এবং সাধারন জনগণসহ সকলেই। ছাত্র-শিক্ষকের জন্য থাকবে শব্দ বিশ্লেষণ, বাক্য বিশ্লেষণ, আয়াতের মাধ্যমে তাফসীর এবং ছহীহ হাদিছের মাধ্যমে তাফসীর। আর সাধারণ জনগণের জন্য থাকবে আয়াতের মাধ্যমে তাফসীর এবং ছহীহ হাদিছের মাধ্যমে তাফসীর। তবে সাধারণ জনগণের মধ্যে যাদের কুরআনিক আরবী গ্রামার নিয়ে জানার আগ্রহ রয়েছে, তারাও এই গ্রন্থের শব্দ বিশ্লেষণ এবং বাক্য বিশ্লেষণ থেকে অনেক উপকৃত হবেন। ইনশাআল্লাহ। এর পাশাপাশি যঈফ হাদিছ সম্পর্কে অবগত হয়ে তা থেকে সতর্ক হওয়ার জন্য এই তাফসীর গ্রন্থটির মধ্যে যঈফ হাদিছের একটা অংশও সংযুক্ত রয়েছে। আর সকলের জন্য রয়েছে মৌলিক লক্ষ্য হিসাবে একটি অবগতি। এই অবগতির মধ্যে রয়েছে কোন শব্দের পরিচয় অথবা আলোচনার মূল অংশ অথবা কোন মুফাসসীরের বিশেষ কোন আলোচনা। কুরআন বুঝার জন্য এই অবগতি অনেক কাজে আসবে। ইনশাআল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি তাফসীর গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
আরবী, ফারসী, উর্দু, বাংলা ও বিভিন্ন ভাষায় অনেক তাফসীর গ্রন্থ ইতিপূর্বে প্রকাশ পেয়েছে। যার পর তাফসীর গ্রন্থ লেখার আর তেমন কোন প্রয়োজন নেই বললেই চলে। এর পরেও কেন “তাওযীহুল কুরআন” নামক এই তাফসীর গ্রন্থটি লেখার প্রয়োজন হলো? এর মূল কারণ হলো অনেক তাফসীর গ্রন্থ ইতিপূর্বে প্রকাশ পেলেও দুঃখজনক হলেও সত্য যে, প্রকাশিত এসব তাফসীর গ্রন্থের মধ্যে অনেক তাফসীর গ্রন্থই রয়েছে যা কুরআন ও ছহীহ-যঈফ হাদিছ যাচাই বাছাই ছাড়াই লেখা হয়েছে। প্রায় সব তাফসীর গ্রন্থের মধ্যেই জাল ও যঈফ হাদিছ এবং মিথ্যা বানোওয়াট কাহিনী থেকেই গেছে। এজন্য ছহীহ ও যঈফ যাচাই-বাছাই করা একটা তাফসীর গ্রন্থের একান্ত প্রয়োজন হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ সাধারন মানুষ এখন আর পিছিয়ে নেই, তাদের মধ্যেও কুরআনের অনুবাদ, কুরআনের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ জানার ব্যাপক প্রবণতা সৃষ্টি হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন অনেকেই রয়েছেন যারা প্রশ্ন করে থাকেন যে, কোন তাফসীর গ্রন্থটি কিনলে সবচেয়ে ভাল হবে? তাদের জন্যই শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ রচনা করেছেন “তাওযীহুল কুরআন” নামক এই তাফসীর গ্রন্থটি। এই তাফসীর গ্রন্থটির মাধ্যমে উপকৃত হবে ছাত্র, শিক্ষক, বক্তা এবং সাধারন জনগণসহ সকলেই। ছাত্র-শিক্ষকের জন্য থাকবে শব্দ বিশ্লেষণ, বাক্য বিশ্লেষণ, আয়াতের মাধ্যমে তাফসীর এবং ছহীহ হাদিছের মাধ্যমে তাফসীর। আর সাধারণ জনগণের জন্য থাকবে আয়াতের মাধ্যমে তাফসীর এবং ছহীহ হাদিছের মাধ্যমে তাফসীর। তবে সাধারণ জনগণের মধ্যে যাদের কুরআনিক আরবী গ্রামার নিয়ে জানার আগ্রহ রয়েছে, তারাও এই গ্রন্থের শব্দ বিশ্লেষণ এবং বাক্য বিশ্লেষণ থেকে অনেক উপকৃত হবেন। ইনশাআল্লাহ। এর পাশাপাশি যঈফ হাদিছ সম্পর্কে অবগত হয়ে তা থেকে সতর্ক হওয়ার জন্য এই তাফসীর গ্রন্থটির মধ্যে যঈফ হাদিছের একটা অংশও সংযুক্ত রয়েছে। আর সকলের জন্য রয়েছে মৌলিক লক্ষ্য হিসাবে একটি অবগতি। এই অবগতির মধ্যে রয়েছে কোন শব্দের পরিচয় অথবা আলোচনার মূল অংশ অথবা কোন মুফাসসীরের বিশেষ কোন আলোচনা। কুরআন বুঝার জন্য এই অবগতি অনেক কাজে আসবে। ইনশাআল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি তাফসীর গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
আরবী, ফারসী, উর্দু, বাংলা ও বিভিন্ন ভাষায় অনেক তাফসীর গ্রন্থ ইতিপূর্বে প্রকাশ পেয়েছে। যার পর তাফসীর গ্রন্থ লেখার আর তেমন কোন প্রয়োজন নেই বললেই চলে। এর পরেও কেন “তাওযীহুল কুরআন” নামক এই তাফসীর গ্রন্থটি লেখার প্রয়োজন হলো? এর মূল কারণ হলো অনেক তাফসীর গ্রন্থ ইতিপূর্বে প্রকাশ পেলেও দুঃখজনক হলেও সত্য যে, প্রকাশিত এসব তাফসীর গ্রন্থের মধ্যে অনেক তাফসীর গ্রন্থই রয়েছে যা কুরআন ও ছহীহ-যঈফ হাদিছ যাচাই বাছাই ছাড়াই লেখা হয়েছে। প্রায় সব তাফসীর গ্রন্থের মধ্যেই জাল ও যঈফ হাদিছ এবং মিথ্যা বানোওয়াট কাহিনী থেকেই গেছে। এজন্য ছহীহ ও যঈফ যাচাই-বাছাই করা একটা তাফসীর গ্রন্থের একান্ত প্রয়োজন হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ সাধারন মানুষ এখন আর পিছিয়ে নেই, তাদের মধ্যেও কুরআনের অনুবাদ, কুরআনের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ জানার ব্যাপক প্রবণতা সৃষ্টি হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন অনেকেই রয়েছেন যারা প্রশ্ন করে থাকেন যে, কোন তাফসীর গ্রন্থটি কিনলে সবচেয়ে ভাল হবে? তাদের জন্যই শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ রচনা করেছেন “তাওযীহুল কুরআন” নামক এই তাফসীর গ্রন্থটি। এই তাফসীর গ্রন্থটির মাধ্যমে উপকৃত হবে ছাত্র, শিক্ষক, বক্তা এবং সাধারন জনগণসহ সকলেই। ছাত্র-শিক্ষকের জন্য থাকবে শব্দ বিশ্লেষণ, বাক্য বিশ্লেষণ, আয়াতের মাধ্যমে তাফসীর এবং ছহীহ হাদিছের মাধ্যমে তাফসীর। আর সাধারণ জনগণের জন্য থাকবে আয়াতের মাধ্যমে তাফসীর এবং ছহীহ হাদিছের মাধ্যমে তাফসীর। তবে সাধারণ জনগণের মধ্যে যাদের কুরআনিক আরবী গ্রামার নিয়ে জানার আগ্রহ রয়েছে, তারাও এই গ্রন্থের শব্দ বিশ্লেষণ এবং বাক্য বিশ্লেষণ থেকে অনেক উপকৃত হবেন। ইনশাআল্লাহ। এর পাশাপাশি যঈফ হাদিছ সম্পর্কে অবগত হয়ে তা থেকে সতর্ক হওয়ার জন্য এই তাফসীর গ্রন্থটির মধ্যে যঈফ হাদিছের একটা অংশও সংযুক্ত রয়েছে। আর সকলের জন্য রয়েছে মৌলিক লক্ষ্য হিসাবে একটি অবগতি। এই অবগতির মধ্যে রয়েছে কোন শব্দের পরিচয় অথবা আলোচনার মূল অংশ অথবা কোন মুফাসসীরের বিশেষ কোন আলোচনা। কুরআন বুঝার জন্য এই অবগতি অনেক কাজে আসবে। ইনশাআল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি তাফসীর গ্রন্থ সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
আমরা মুসলিম তথাপিও আমরা আমাদের আখিরাতকে ভুলে গিয়ে দুনিয়ার মিছে সৌন্দর্যের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে ক্ষতির মধ্যে নিমজ্জিত হয়ে যাচ্ছি। আমরা পাপকে পাপই মনে করি না। জেনে না জেনে ছোট বড় কতই না পাপ করে ফেলছি। এমনকি এমন অনেক পাপই আমরা করছি যে গুলোকে আমরা পাপ বলে মনেই করি না। অর্থাৎ সওয়াবের আশায় বিদআত করে আমরা ক্ষতির মধ্যে নিমজ্জিত হচ্ছি। হাশরের মাঠে দেখা যাবে যেগুলোকে আমরা নেকির কাজ ভেবে করে আসছি সেগুলোই আজ আমাদের জাহান্নামের যাওয়ার কারন হচ্ছে। মূলত এগুলো আমাদের জ্ঞানের অভাবে হয়ে থাকে। এজন্য একজন মুসলিম হিসেবে কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক দ্বীনের সহি জ্ঞান অর্জন করা অপরিহার্য। এই লক্ষ্যেই হাটবাজার৩৬৫.কম আপনাদের কাছে নিয়ে এসেছে শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের লেখা অতীব গুরুত্বপূর্ণ ১৩টি বইয়ের এক্সক্লুসিভ কম্বো প্যাকেজ। প্যাকেজের বিস্তারিত নিচের টেবিলে উল্লেখ করা হলোঃ-
অর্থাৎ ১৩টি বইয়ের সাধারন মূল্যঃ (১৬০+৯০+১৫০+১৫০+১৫০+১৫০+২৫০+২২০+১০০+১৩০+৫০+৭৫+৯০) = ১৭৬৫ টাকা। কিন্তু ১৩টি বইয়ের প্যাকেজ মূল্য মাত্রঃ ১৬০০ টাকা। তার মানে এই প্যাকেজটি কিনলে সেভ হবে ১৬৫ টাকা। আলহামদুলিল্লাহ। যাইহোক, আমরা আশা করি এই বইগুলো অধ্যয়নের মাধ্যমে একজন মানুষ দ্বীনের সঠিক জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে নিজেকে পরিবর্তন করে নিতে পারবে। এজন্য সকলের উচিত বইগুলো নিজের সংগ্রহে রাখা। স্পেশালি যারা সদ্য দ্বীনে ফেরা বা নিজেকে পরিবর্তন করতে চান তাদের জন্য বইগুলো খুবই উপকারী হবে। ইনশাআল্লাহ। সুতরাং অতীব গুরুত্বপূর্ণ এই প্যাকেজটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
হজ্জ এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত যা কষ্টকর দীর্ঘ সফরের মধ্য দিয়ে পালন করতে হয়। হাদিছে এসেছে এই ইবাদত কবুল হলে মানুষ সদ্য ভূমিষ্ঠ শিশুর মতো নিষ্পাপ হয়ে যায়। এই ইবাদতে ফযিলতের বহু কাজ থাকা সত্ত্বেও না জানার কারণে মানুষ সেসব ফযিলত হতে বঞ্চিত হচ্ছে। এমনকি অনেকেই আবার দলীল-প্রমাণহীন জাল-যঈফ হাদিছ মিশ্রিত বই পড়ে সহজেই শিরক-বিদআতে জড়িয়ে পড়ছে। অপরদিকে মানুষ মক্কা-মদীনায় যেতে পারবে, এ কারণে মনের ভিতর প্রচণ্ড আবেগ কাজ করে। মানুষের এই আবেগের সুযোগ নিয়ে বর্তমান বাজারে ব্যবসায়ের উদ্দেশ্যে হজ্জ-উমরা সম্পর্কে লিখিত বহু দলীল-প্রমাণহীন বই দেখা যায়। এসব বই পড়ে হজ্জ-উমরা পালন করলে তা বিশুদ্ধ পদ্ধতিতে আদায় হবে বলে আশা করা যায় না। এরকম একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত মানুষ যেন সঠিক পদ্ধতিতে আদায় করে কাঙ্খিত প্রতিদান লাভ করতে পারে সেই লক্ষ্যেই শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ সম্পূর্ণ কুরআন ও ছহীহ হাদিছের আলোকে রচনা করেছেন “হজ্জ ও উমরা” নামক এই বইটি। বইটি পাঠক সমাজে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
বর্তমান যুগে আমাদের সমাজে অধিকাংশ মুফাসসির ও বক্তা মিথ্যা তাফসীর ও মিথ্যা বক্তব্যের মাধ্যমে জনসাধারণকে আকৃষ্ট করার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। অপরদিকে সরলমনা মুসলমানগণ তাদের মিথ্যা বক্তব্য শ্রবণে বিভ্রান্ত হচ্ছে। ফলে ইসলামের আদি রূপ ক্রমেই তাদের কাছ থেকে চির বিদায় নিচ্ছে। যার ফলে মানুষ সচেতন হলেও দাওয়াত এর মাধ্যমে উপকারী জ্ঞান অর্জন করতে ব্যাহত হচ্ছে। তাই আমাদের জানতে হবে আল্লাহ তাআলা আমাদের কিভাবে দাওয়াত দিতে বলেছেন এবং রাসুল (সঃ) এর দাওয়াত কেমন ছিলো। আর এই লক্ষ্যেই শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ রচনা করেছেন “বক্তা ও শ্রোতার পরিচয়” নামক এই বইটি। বইটিতে লেখক দাওয়াত দেওয়ার পদ্ধতি গুলো কোরআন ও সহীহ হাদিসের আলোকে চমৎকার ভাবে উপস্থাপন করেছেন। সেই সাথে মিথ্যা বক্তব্য দানকারী আলেমদের পরিণতি ও তাদের সহযোগিতাকারী শ্রোতাদের পরিণাম এবং একজন সত্যিকারের বক্তা ও শ্রোতার পরিচয় কেমন হওয়া উচিৎ সে সম্পর্কেও আলোচনা করা হয়েছে। বইটি পাঠক সমাজে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বই সংগ্রহে রাখা এদেশের সকল মুসলিমের জন্য ভীষণ জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ। ইতিপূর্বেই “আইনে রাসূল (ছাঃ) দো’আ অধ্যায়” বইটি বাংলাদেশের ইসলাম প্রিয় মানুষের কাছে ব্যাপকভাবে গ্রহণযোগ্যতা লাভ করেছে। শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ সাহেবের লেখা বিপুল পরিমানে বিক্রি হওয়া বইগুলোর মধ্যে “আইনে রাসূল (ছাঃ) দো’আ অধ্যায়” বইটি অন্যতম একটি বই। সমাজে যখন জাল এবং বিদআতি দুয়া, দরূদ এবং যিকির আজকারে সয়লাব, ঠিক সেই মুহূর্তে শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ আমাদের মাঝে প্রকাশ করলেন “আইনে রাসূল (ছাঃ) দো’আ অধ্যায়” নামের চমৎকার এই বইটি। বইটিতে উল্লেখিত কিছু বিষয় এবং দুয়া হচ্ছেঃ দো’আর অর্থ; দোআ কবুলের সময় ও স্থান; দো’আ করার আদব ও বৈশিষ্ট্য সকাল-সন্ধ্যায় পঠিতব্য দো’আ সমূহ; শোয়ার দো’আ; পার্শ্ব পরিবর্তনের দো’আ; নিদ্রাবস্থায় ভয় পেয়ে অস্থির হলে দো’আ; নিদ্রাবস্থায় ভাল বা মন্দ স্বপ্ন দেখলে করণীয়; শয্যা ত্যাগের দো’আ সমূহ; মোরগ, গাধা ও কুকুরের ডাক শুনে দোআ; কাপড় পরিধানের দো’আ; নতুন কাপড় পরিধানের দোআ; পায়খানায় প্রবেশের দো’আ; পায়খানা হতে বের হওয়ার দো’আ; ওযূ করার পূর্বের দো’আ; ওযূর পরের দো’আ; বাড়ী থেকে বের হওয়ার দো’আ; মসজিদের দিকে গমনের দো’আ; মসজিদে প্রবেশ করা ও বের হওয়ার দো’আ; আযানের জওয়াব এবং আযান শেষের দো’আ; ইকামতের জবাব; ইমাম ও মুওয়াযযিনের জন্য দো’আ ইত্যাদি ইত্যাদি। এমন আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ দুয়া নিয়ে বইটিতে আলোকপাত করা হয়েছে। প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে এমন একটি বই থাকা অত্যন্ত জরুরী। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।
আমরা সকলেই দুনিয়ার এই জীবনে সফল আর লাভবান হতে চাই। আর এই সফলতা আর লাভবান হওয়ার জন্য আমাদের প্রচেষ্টার কোন শেষ থাকে না। যদিও দুনিয়ার জীবনের সফলতা আর লাভবান হওয়া আখিরাতের তুলনায় একেবারেই তুচ্ছ। তবুও আখিরাতের জীবনের স্থায়ী সফলতা আর লাভবান হওয়ার প্রবণতা থেকে দুনিয়ার জীবনের এই অস্থায়ী তুচ্ছ সফলতা আর লাভবান হওয়ার প্রবণতা আমাদের অনেক অনেক গুণ বেশি হয়ে থাকে। এটার কারন মূলত আমাদের অজ্ঞতা। আসলে আমরা জানিও না যে প্রকৃত সফলতা আর প্রকৃত লাভাবন বলতে কাদের বুঝায়! দূনিয়ার পিছনে ছুটতে ছুটতে একদিন মালাকূল মাওত ঠিকই চলে আসবে। সেদিন এই দুনিয়ার যশ, খ্যাতি, ছেলে-মেয়ে, স্ত্রী কিছুই সাথে নিয়ে যাওয়া যাবে না। পরপারের সেই অনন্ত কালের যাত্রায় আমার আপনার সাথে একমাত্র আমাদের সৎ আমলই যেতে পারবে। আর এই পরকালে লাভবান হওয়ার জন্য আমাদের কি কি আমল করা প্রয়োজন তা কুরআন ও ছহীহ হাদিসের আলোকে শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের লেখা “কে বড় লাভবান” বইটিতে চমৎকার ভাবে প্রতিফলিত হয়েছে। প্রত্যেকটি পরিবারের জন্য এমন একটি বই অপরিহার্য। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…। ইনশাআল্লাহ।
রাসুল (সঃ) তার অন্তিম সময়েও যে বিষয়টির কথা বলেছেন তা হচ্ছে ছালাত। এ থেকেই বুঝা যায় যে একজন মুসলিম হিসবে সহি শুদ্ধভাবে ছালাত আদায় করার গুরুত্ব কত বেশি। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, আজকের মুসলিমরা যারা ছালাত আদায় করছে না তাদের কথা বাদই দিলাম, যারা নিয়মিত ছালাত আদায় করছেন তারাও ছালাত আদায়ের সঠিক পদ্ধতি সম্পর্কে অজ্ঞাত। বলতে গেলে রাসুল (সঃ) এর দেখানো পদ্ধতি অনুযায়ী ছালাত আদায় করা আমাদের সমাজ থেকে বিলুপ্তপ্রায়। সাধারণ মানুষের কাছে রাসুল (সঃ) এর সুন্নতি তরিকা অনুযায়ী ছালাত আদায়ের জ্ঞান না থাকার কারণে যে যার ইচ্ছেমত অথবা তাদের বাপ-দাদার আমল থেকে প্রচলিত ছালাতই আদায় করে যাচ্ছে। এর উপর আবার বাজারে আজকাল ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে জাল-যইফ হাদিস ভিত্তিক পাঞ্জেগানা ছালাত শিক্ষার অগনিত বই। যা অধ্যয়ন মুসলিমদের জন্য সঠিক দ্বীনি শিক্ষার ব্যাপারে আরও বেশি ক্ষতির কারন হয়ে দাঁড়িয়েছে। মনে রাখতে হবে কিয়ামতের ময়দানে সর্বপ্রথম সালাতের হিসাব নেওয়া হবে। যার সালাত ঠিক থাকবে তার বাকি সব কিছুই ঠিক থাকবে, আর যার সালাত ঠিক থাকবে না তার কোন কিছুই ঠিক থাকবে না। সুতরাং এই ছালাত হতে হবে একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য এবং সম্পূর্ণরূপে রাসুল (সঃ) এর দেখানো তরীকা অনুযায়ী। তাহলে আশা করা যায় এই ছালাত কিয়ামতের ময়দানে আমাদের উপকার বয়ে আনবে। এজন্য বিশুদ্ধ ছালাত আদায় শিক্ষা করা আমাদের খুবই জরুরী। আর এই বিশুদ্ধ ছালাত আদায় শিক্ষার জন্য শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের লেখা “রাসুল (সাঃ) এর ছালাত বনাম প্রচলিত ছালাত” বইটি বিরাট ভূমিকা রাখবে। ইনশাআল্লাহ। বইটিতে পবিত্রতা থেকে শুরু করে ছালাতের যাবতীয় খুটিনাটি কুরআন ও ছহীহ সুন্নাহ ভিত্তিক আলোচনা করা হয়েছে। সর্বমোট ১১টি অধ্যায় রয়েছে। বইটিতে আলোচিত কিছু বিষয় হচ্ছেঃ পবিত্রতার গুরত্ব, গোসল, পেশাব-পায়খানা থেকে পবিত্রতা, ওযুর সকল পদ্ধতি, তায়াম্মুমের সকল বিষয়ে আলোচনা, মসজিদ এর সকল বিষয়ে আলোচনা, রাসূল (ছাঃ)-এর ছালাত বনাম প্রচলিত ছালাত সম্পর্কে আলোচনা, পাঁচ ওয়াক্ত ছলাতের সুন্নাত ছালাতের বিবরণ, অন্যান্য সুন্নত ছালাতের বিবরণ যেমন- ইশরাক্বের ছালাত, তাহ্যিয়াতুল মসজিদ এর সলাত ইত্যাদি, তাহাজ্জুদ, তারাবী এবং বিতর সালাতের বিবরণ, সফরের সালাত আদায় এর বিবরণ, জুমআর ছালাতের বিস্তারিত আলোচনা, সূর্য ও চন্দ্র গ্রহণের সালাত সম্পর্কে আলোচনা, দুই ঈদের সালাতের বিবরণ এবং সর্বশেষ রয়েছে জানাযার ছালাত সংক্রান্ত সকল বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা। প্রত্যেকটি পরিবারের জন্য এমন একটি বই অপরিহার্য। আপনার কপিটি এক্ষণই অর্ডার করুণ…।